নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চেতনায় বদর-ওহোদ-কারবালা ।

রাসেল সরকার

প্রিয়নবীর প্রেমহীন আত্মামৃত, সর্ব মিথ্যার অন্ধকারে নিমজ্জিত ।

রাসেল সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাকীকতে জামায়াতী ইসলাম

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০০


আবুল আলা মওদুদী (ইন্ডিয়ান পরে পাকিস্তান) ১৯৪১ সালে জামায়াতে ইসলামী প্রতিষ্ঠা করেন । তিনি প্রকৃত কোন প্রিয়নবী প্রেমিক ওস্তাদের কাছে বিদ্যা শিক্ষা করেননি ।
বাংলাদেশে মওদুদীবাদ প্রথম প্রতিষ্ঠা করেন মৌলবী রহিম । জামায়াতের প্রথম আমিরও তিনি । গোলাম আযমকে তিনিই রিক্রুট করেছিলেন । মওদুদীর বিভিন্ন রচনা বাংলায় অনুবাদ করতে করতে মৌলবী রহিম তার ভুল বুঝতে পারেন । এবং এসব বিষয় নিযে প্রশ্ন তোলেন । তখন গোলাম আযমের নেতৃত্বাধীন গ্রুপ তাকে দল থেকে বের করে দেয় এবং গোলাম আযম আমির হয়ে বসেন । মৌলবী ফরিদউদ্দীন মাসউদকে মৌলবী রহিম দুঃখ করে বলেছিলেন, ওরাতো আমাকে সুযোগ পেলে হত্যা করবে । মওদুদী ইসলাম কী ভাবে ফেতনা সৃষ্টি করে তার কয়েকটি উদাহরণ নিম্নরূপঃ । মওদুদীর রচিত গ্রন্থাদী পেশ করা হলঃ—
. নবীগণ নিষ্পাপ নন, প্রত্যেক নবী গুনাহ করেছেন। (তাফহীমাত ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা-৪৩)
. আল্লাহর হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রিছালাতের দায়িত্ব পালনে ত্রুটি করার কারণে আল্লাহ তাকে ক্ষমা প্রার্থনার নির্দেশ দেন । (তাফহীমুল কুরআন সুরা নাসর)
. সাহাবায়ে কেরাম সত্যের মাপকাঠি নন এবং তারা অনুসরণ ও অনুকরণ যোগ্য নয় । (দস্তরে জামায়াতে ইসলামী পৃষ্ঠা-০৭)
. আল্লাহর হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অন্যান্য দশজনের মতোই, মাটির মানুষ ছিলেন । (গোলাম আজমঃ ইসলামে নবীর মর্যাদা ১০-১১ পৃষ্ঠা)
. ম্ওদুদীর চিন্তাধারার স্বর্ণ ফসল জামায়াত । (আব্বাস আলী খান সোনার বাংলা ৪ঠা অক্টোবর ৯২ইং)
. আল্লাহর হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অপরের কল্যাণ বা অকল্যাণ তো দূরের কথা, নিজের কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করতে অক্ষম । (মওদুদীর লন্ডের ভাষণঃ ১১পৃষ্ঠা)
. আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এমন কিছু কাজ করেছেন যাকে অন্যায় বলা ছাড়া উপায় নেই । (খেলাফত ও মুলকিয়াত-১৪৩পৃষ্ঠ) ।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

২ টি ভয়ংকর গণহত্যা ও আমীরদের ফাঁসী ও জেল, এটাই জামাত।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৪

রাসেল সরকার বলেছেন: সিফফিনের যুদ্ধে যারা ন্যায়পরায়ণ শাসক তথা হযরত আলী রাদ্বিআল্লাহু আনহুর বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিল, তারা সত্যের বিরুদ্ধেই অবস্থান নিয়েছিল, যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিল । বিদ্রোহী যুদ্ধারা নিশ্চিত পরাজয় বুঝতে পেরে বর্শার মাথায় কুরআন বেধেঁ যুদ্ধে অবতীর্ণ হয় ।
তখন কুরআনের অবমাননা হবে ভেবে হযরত আলী রাদ্বিআল্লাহু আনহুর মোজাহিদরা যুদ্ধ করতে অস্বীকৃতি জানায় । হযরত আলী রাদ্বিআল্লাহু আনহু তাঁদের বুঝানোর চেষ্টা করেন যে, বিদ্রোহীরা প্রথম থেকেই কুরআনকে অবজ্ঞা করে এসেছে ন্যায়সঙ্গত খলিফার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার মাধ্যমে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.