নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে কাব্যে ছন্দ নেই,যে সাহিত্যে রস নেই,যে প্রবন্ধে শিক্ষনীয় কিছু নেই,যে দর্শনের নিতীগত দিক নেই,আমি উহাসমগ্রের পাঠক।বরাবরই স্রোতের বিপরীতে চলাচল করে আসছি।আমি নকল সায়ানাইডের ফাদে পরে পার পেয়ে যাওয়া এক যুবক !!!

আমি একই সাথে প্রেমিক এবং বুর্জোয়া

রাব্বি রহমান

যে কাব্যে ছন্দ নেই,যে সাহিত্যে রস নেই,যে প্রবন্ধে শিক্ষনীয় কিছু নেই,যে দর্শনের নিতীগত দিক নেই,আমি উহাসমগ্রের পাঠক।বরাবরই স্রোতের বিপরীতে চলাচল করে আসছি।আমি নকল সায়ানাইডের ফাদে পরে পার পেয়ে যাওয়া এক যুবক !!!

রাব্বি রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র কল্যান ফাউন্ডেশন

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৩

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র কল্যান ফাউন্ডেশন-

সভাপতি ছাত্রলীগের কোনো এক পর্যায়ের নেতা হবেন বলে আমি জানি।
আচ্ছা এই কল্যান ট্রাস্ট কবে শুরু হলো?
কি কি কল্যান অতীতে সাধিত করেছেন?

পুনশ্চ-
এরা হীন স্বার্থ উদ্ধারে নেমেছে এবং সফলও হয়েছে। দেখুন এখন বলা হচ্ছে আন্দোলনকারীদের একাংশ। এই "একাংশ" ট্যাগটা জুড়ে দেয়াই ছিলো পেইড এজেন্টদের দায়িত্ব।

আমি ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনে রাস্তায় খুব একটা সরব হই নি। দু একদিন শরিক হয়েছিলাম। তাতেই গত কিছুদিনে আমাকে শিবির বানানো হয়েছে, কেউ কেউ ফোন দিয়ে বলছে ভাইয়া তুমি তো আমাদের আবার দলবদলের মৌশুম ভেবে চৈনিক কিংবা রাশিয়ানরাও দলে ভেরাতে চেষ্টা চালাচ্ছে। আমি ছোটবেলা থেকেই বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের একনিষ্ঠ সমর্থক এবং এটাই থাকবে। সুতারং এদিকে আর না যাই।

এবার দেখি এই একাংশ তৈরীতে কতটা সফল আমাদের সরকার। গনজাগরন মঞ্চকে সময়ের প্রয়োজনে খন্ডিত করা হলো, জাতীয় পার্টি খন্ডিত হলো, হেফাজত খন্ডিত হলো; এমনকি বিএনপির উপরেও সরকারের এই একাংশ তত্ব সফলতার মুখ দেখলো।
এই একাংশ তত্ব বাস্তবায়ন করতে সরকারের টার্গেট থাকে ঐ দল/গোষ্ঠীর মধ্যে মীর জাফর আলীর রক্ত যাদের শরীরে বইছে, তাদের দিকে। এরকম কিছু বিশ্বাস ঘাতক খুজে বের করে তাদের কিছু পকেট মানি দিয়ে সরকারের মাথা ব্যাথার কারন মনে করা দলটিতে একাংশের উত্থান ঘটান।

ঠিক তেমনই হীন চক্রান্তের শিকার হয়েছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনরত ছাত্ররা। যারা আসলেই জানেনা আন্দোলন কি? যাদের মাথায় ধারনাই নেই কতটা নোংরা মানসিকতা বহন করে আবর্তিত হয় আমাদের দেশের রাজনীতি।
তবুও আমরা রাস্তায় নামতে শিখেছি এটাই বড় প্রাপ্তি আমাদের আন্দোলনের। আমরা রাজনৈতিক ভাবেও সচেতন হতে শিখেছি। এখন আমাদের প্রতিবাদের ভাষা শিখতে হবে। নীলক্ষেতের বিদেশী প্রকাশনীর ফটোকপি বইয়ের বাইরে গিয়ে বাংলাবাজার কিংবা আজিজের বইয়ের বাজারে ঝুকতে হবে। আমরা যত বেশি রাজনৈতিক ভাবে সচেতন হবো তত বেশি আমাদের অধিকার আমরা আদায় করে নিতে পারবো।

আর হ্যা, দেশে এখন বিরোধী কোনো শক্তি নেই আর কখনো হবে বলেও মনে হয় না। কিন্তু যদি কখনও আওয়ামীলীগের পতন হয় সেটাও হবে আওয়ামীলীগের একাংশের হাত ধরেই। যে "একাংশ" তত্ব আপনারা প্রয়োগ করে যাচ্ছেন সর্বদা।
জয় আমাদেরই, ভ্যাট মুক্ত শিক্ষা চাই।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৫

আমি আবুলের বাপ বলেছেন: তখন আওয়ামীলীগের একাংশর মধ্যেও আরেক একাংশ বের হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.