নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাতৃভূমিকে সাজাই সার্বজনীন মানবাধিকার রক্ষার যুক্তিনির্ভর মঞ্চ করে।
যারা পাহাড়, পর্বত, পার্বত্য অঞ্চলে বসবাস করেন তারাই পাহাড়ি বা পার্বত্যবাসী।
পাহাড়ি বাঙ্গালী ও পাহাড়ি উপজাতি নামগুলো সেক্ষেত্রে পাহাড়ি অঞ্চলে বসবাসরতদের পরিচয়ের ক্ষেত্রে যথার্থ।
সমতলে যেমন বাঙ্গালী আছেন ঠিক সমতলের গারো, সাঁওতাল ইত্যাদি উপজাতীর লোকজনও আছেন।
ফলে-
পাহাড় আর সমতলে বসবাসের দৃষ্টিতে, বসবাসকারীদের আলাদা আলাদা পরিচিতি অবশ্যই-
পাহাড়ি ও সমতলী হতে হবে।
এক্ষেত্রে বাঙ্গালী, চাকমা, সাঁওতাল, মারমা তথা- জাতি ও উপজাতিগত কোন বিতর্ক করার সুযোগ নেই।
জাতীয়তার পরিচয় =>
১/ বাংলাদেশে বসবাসের ভিত্তিতে জাতীগত প্রথম পরিচয় আমরা সকলেই "বাংলাদেশী"।
২/ তাছাড়া মূল জাতী গোষ্ঠী ও অন্যান্য নৃতাত্বিক জাতীগোষ্ঠির পরিচয়ের ক্ষেত্রে-
অউপজাতী-উপজাতী
৩/ আন্তঃজাতিগত মৌলিক পরিচয় গুলো হল-
বাঙ্গালী,চাকমা,সাওতাল,মারমা,তঞ্চঙ্গা ... ইত্যাদি।
অন্যদিকে, বসবাসরত অঞ্চলের প্রকৃতির ভিত্তিতে পাহাড়ি-সমতলী ব্যবহৃত হতে পারে।
মনে রাখতে হবে, এটা মোটেও জাতীগত পরিচয় নয়, বরং অঞ্চলের প্রাকৃতিক পরিচয়।
ফলে কিছু কিছু উপজাতীয় গারো ও বাঙ্গালী যারা জামালপুরের দিকে পাহাড়ী অঞ্চলে বসবাস করেন তারাও পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভূক্ত।
আর বাংলাদেশের অন্য সমতল এলাকায় জন্মানো অথবা বসবাসরত বাঙ্গালী, চাকমা, মারমা, গারোসহ সকল অউপজাতী ও উপজাতীগুলো সমতলী হিসেবেই পরিচিত হবেন।
সমতলে বসবাস করে পাহাড়ী কিংবা
পাহাড়ে বসবাস করে সমতলী নাম ধারন বা প্রদান
অবশ্যই হাস্যকর ব্যাপার !!
©somewhere in net ltd.