নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাতৃভূমিকে সাজাই সার্বজনীন মানবাধিকার রক্ষার যুক্তিনির্ভর মঞ্চ করে।

রাহমান বিপ্লব.

মাতৃভূমিকে সাজাই সার্বজনীন মানবাধিকার রক্ষার যুক্তিনির্ভর মঞ্চ করে।

রাহমান বিপ্লব. › বিস্তারিত পোস্টঃ

তিউনিশিয়ান বিপ্লব দীর্ঘজীবী হও! মানুষ বেঁচে যাক!!

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮

সব কিছু ক্ষমতা কেন্দ্রীক হয়ে গেছে...



যখন ক্ষমতার জন্য জরুরি ঠিক তখনই তোমার জীবনের মূল্য আছে, নচেৎ নয়।
বিষয়টা এমন, বেসরকারী মানুষেরা কীভাবে দূর্ভোগ পীষ্ট হল, তা দেখার দ্বায়িত্ব আর সরকারের নেই। বাজার দর বাড়বে, বাড়ী ভাড়া বাড়বে? গাড়ি ভাড়া দ্বিগুণ হবে, মাসের মধ্যখানে পকেট হয়ে যাবে শূন্য!?

উদ্ভূত অরাজকতার কোন মূল্য নেই।
এখন ক্ষমতার সাথে সম্পর্ক নেই মধ্যবিত্বের ঘানির!

বাড়িয়ে দাও ভ্যাট!
বাড়িয়ে দাও দাম!
নতুন নতুন ভ্যাট যুক্ত করো!
যাঁতাকলে চ্যাপ্টা হতে থাকা পাব্লিকের টাকা চুষে এনে সরকারী কোষাগারে ফেলে দাও! ভোট নয়, যুগ এখন শুধুই সমর্থনের! সরকারী লোকের সমর্থন চাই! অস্ত্রধারী চাকুরেদের সমর্থন চাই!
ক্ষমতা লাভের মানদন্ড যখন ভোট নয়, তখন গণমানুষের রক্ত খেলে কি আসে যায়?

এক লাফে সরকারী চাকুরের বেতন যখন দ্বিগুণ হয়, বাড়তেই থাকে পণ্যের দাম! বিশ্ব বাজারের সাথে তেলের দাম নামেই না; তখন গোটা দেশে সৃষ্ট অরাজকতাগুলো প্রতিক্রিয়া হয়ে যেকোন ভাবেই বুঝি প্রকাশ পায়।
সমস্যা হল, ছাত্ররা একজোট হয়ে চিৎকার করতে পারে, একই চিৎকার করতে গণমানুষ রাস্তায় আসার হিম্মত রাখেনা! শেষে যক্ষের ধন, চাকরিটাই যায়?! মাসিক পাঁচ হাজার টাকার জীবনটাও হারায়!!

তিউনিশিয়ার উচ্চশিক্ষিত হকার নিজের গায়ে আগুন ধরিয়ে যে বিপ্লবের সূচনা করেছিলো, সে বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক, এদেশেও ঘুরতে আসুক!
মানুষ যখন মানুষ নয়, তখন আগুনের সংস্পর্ষেই মানবিক মূল্য দ্বিগুণ করে নিতে কেউ তো চাইবেই?

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯

এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: ভাই, আজ আমি সত্যিই অনেক কাদছি, কেনো যে এদেশে বাস করছি যানি না, শুধু ধুকে ধুকে মরবার জন্য?

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪৬

রাহমান বিপ্লব. বলেছেন: সত্যিই তাই!

২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫

মারুফ তারেক বলেছেন: ক্ষমতা লাভের মানদন্ড যখন ভোট নয়, তখন গণমানুষের রক্ত খেলে কি আসে যায়?

যে বলবে বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে, সে মূর্খ। সে জানেনা গণতন্ত্র বিষয়টি কী।

৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩

ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন:

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভ্যাট দিতেই হবে বলে জানিয়েছেন সজিব ওয়াজেদ জয়। উনি বলেছেন, "দেশের ৮৩টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৩ শতাংশ শিক্ষার্থী পড়া লেখা করে সরকার তাদের জন্য কোন ধরেন ভর্তুকি দিবে না। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ভর্তুকি দিলে এটা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেয়ার হোল্ডারদের পকেটে চলে যাবে। শিক্ষার্থীদের কোনো লাভ হবে না।"
উনি তো দেখি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে কোন ধারণাই রাখেন না, অথবা না জেনে-শুনে সবাইকে বিভ্রান্ত করতে ভুল তথ্য দিয়েছেন। সঠিক তথ্য হচ্ছে, বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকার কোন ভর্তুকি দেয় না। বরং শিক্ষার্থীদের বেতনের ওপর যে ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে- তার পূর্ন নাম 'Value-Added Tax' বা 'মূল্য সংযোজন কর'। ২০টাকা কেজি আলু কিনে তা ১১০টাকা কেজি সয়াবিন তেলে ভেজে ফার্স্টফুডের দোকানে যখন সেই পটেটো চিপস ১২০০টাকা কেজি দরে বিক্রী করা হয় তখন এই সযোজিত মূল্যের ওপর ভ্যাট ধার্য করা হয়। শিক্ষা কী পটেটো চিপসের মত পন্য? বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কী ফার্স্টফুডের দোকান? এখানে মিথ্যা ভর্তুকির দোহাই দিয়ে উনি কেমন করে ভ্যাট বসানোকে বাধ্যতামূলক করে দিচ্ছেন?
উনি না আমাদের তরুন প্রজন্মকে নিয়ে 'ইয়ং বাংলা' গড়েছেন? এই তার আসল চেহারা? যেহেতু বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন সরকারী ভর্তুকী দেয়া হয় না, তাই তার লাভের ভাগ তো কখনোই শিক্ষার্থীদের পকেটে আসার সম্ভাবনা ছিল না। কিন্তু উনার আরোপ করা এই ভ্যাটের টাকা তো আমাদের মত বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পকেট থেকেই দিতে হবে। উনি আমাদের লাভ না দেখলেও লোকসানটা ঠিকই বাধ্যতামূলক করে দিয়েছেন। ৮৩টি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৭৫টিই মধ্যবিত্ত আর নিম্ন মধ্যবিত্তদের উচ্চ শিক্ষার বিকল্প প্রতিষ্ঠান। এখানকার প্রায় ৭৫% শিক্ষার্থী প্রাইভেট ট্যুশনি করে বা খণ্ডকালীন চাকরী করে বিশ্ববিদ্যালয়ের খরচ জোগাড় করে। তাদের ওপর বছরে আরো ৩০/৪০ হাজার টাকার বোঝা চাপিয়ে দিয়ে উনি কেমন কাজ করলেন?
উনি কী তাহলে আমাদের পকেট কাটা জবরদস্তি ভ্যাটের টাকা দিয়ে উনার 'ইয়ং বাংলা' চালাবেন? সেইক্ষেত্রে উনার ইয়ং বাংলায় বাংলাদেশের ৯৫% তরুণের কোন অংশদারিত্ব থাকবে না।
-ড. সাকিল আল মামুন।
১. সরকার কোনদিনই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা এর শিক্ষার্থীদের জন্য ভর্তুকি দেবে না জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।-বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

আর এটা ভোরের কাগজের লিঙ্ক।
এতো গেল ‘রাজপুত্রের’ কথা, আর চেতনাবাদী মিডিয়া, তার অবস্থান কি?
শাহবাগে চিল্লাচিল্লি আর বিরিয়ানি খাওয়া টেলিকাস্ট করতে লাইন লেগে যায় চেতনা মাখা সকল মিডিয়ার! আর আজকে ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনরে " জন-দূর্ভোগ" হিসেবে দেখাচ্ছে। মনে হয় যেন জীবনে , রাস্তা অবরোধ করে আন্দোলন করে দাবী আদায় এই প্রথম দেখছে।
আজ দেশের ছাত্র সমাজের এই ভ্যাট বাতিলের জোয়ার কে কেন তারা টেলিকাস্ট করছে না?
দেখাচ্ছে " সড়ক অবরোধের কারনে যানজটে নগরবাসীর অবস্থা নাকাল " জাতীয় রিপোর্ট ।
কোথায় আজ মুন্নি সাহা?
কোথায় আজ রুপার সরাসরি সম্প্রচার?
কোথায় আজ নবনিতার টকশো?কোথায় ?
জাফর নামক ষাঁড় টা কই? তাঁর বিবেক কি বলে???
এই দেশের রন্ধে রন্ধে দালালে দালালে ভরে গেছে আর সব দালালের বড় দালাল হচ্ছে এই সাংবাদিক আর মিডিয়া । যাদের কাছে বিরিয়ানি খাওয়া মানেই আন্দোলন আর লক্ষ লক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনে পুলিশের লাঠি পেটা খাওয়ার নাম হচ্ছে সন্ত্রাসী দমন।
থু থু থু
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ ‘চেতনাবাদীদের’ কমেন্ট ........



চটি পিয়াল ও তাঁর অনুসারীদের কমেন্ট-

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.