নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাতৃভূমিকে সাজাই সার্বজনীন মানবাধিকার রক্ষার যুক্তিনির্ভর মঞ্চ করে।

রাহমান বিপ্লব.

মাতৃভূমিকে সাজাই সার্বজনীন মানবাধিকার রক্ষার যুক্তিনির্ভর মঞ্চ করে।

রাহমান বিপ্লব. › বিস্তারিত পোস্টঃ

"প্রাণভিক্ষা" না ছাই? যার বিয়া তার খবর নাই; পাড়া পড়শির ঘুম নাই!!! :( :(

২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫


http://goo.gl/4pBtGy

আমাদের দেশের বহুল প্রচলিত একটি কথা শিরোনামে দেয়া হয়েছে। যা আজকের টান টান উত্তেজনা ছড়ানো ব্যাক্তিদের জন্য প্রযোজ্য হচ্ছে।


অথচ খোদ যুদ্ধাপরাধে সাজাপ্রাপ্তদের পরিবার ও আইনজীবীরা জানেনা, জানে মিডিয়া! http://goo.gl/mzqDbB


পরিবারের বরাতে "প্রাণ ভিক্ষা চাওয়ার সংবাদ অবিশ্বাস্য" শিরোনামে একই সংবাদ বিবিসি বাংলাতেও।

http://goo.gl/mzqDbB




বেশ কিছুদিন যাবত যুদ্ধাপরাধের মামলায় দন্ডপ্রাপ্ত মুজাহিদ ও সালাহউদ্দীন দফায় দফায় তাদের আইনজীবীদের সাথে স্বাক্ষাত করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। জেল কর্তৃপক্ষ বারবার তাদের ফিরিয়ে দিয়েছে।

উপরন্তু দন্ডপ্রাপ্তদের ফাঁসি কার্যকরেও সরকারের মাঝে আগের সেই তড়িঘড়ি দেখা যাচ্ছে না!
অস্বাভাবিক একটা পরস্থিতি যেন বিরাজ করছে এই রায়কে ঘীরে! ফলে অজানা কারনে দিনের পর দিন বেঁচে থাকছেন যুদ্ধাপরাধে বহুল "প্রমাণিত ঘাতকরা"!

সাকাপুত্রও ফিরে গেলেন ব্যার্থ হয়ে-
http://goo.gl/9vStMF

খবরে বলা হচ্ছে-
"মানবতাবিরোধী অপরাধী বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরী নিজের অপরাধের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন কি না সে বিষয়ে পরামর্শের জন্য আইনজীবীদের সঙ্গে দেখা করতে চাওয়ার পর দুই দফা চেষ্টা করেও তার আইনজীবীরা সাকার সঙ্গে দেখা করতে পারেননি।
প্রথম দফায় দুপুর ২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অপেক্ষা করে ব্যর্থ হয়ে ফিরে যান সাকার আইনজীবীরা। এরপর রাত সাড়ে ৯টায় সাকার দুই ছেলে ও দুই আইনজীবী আবার যান কেন্দ্রীয় কারাগারে।..."

ফলে এখন এইসব রেকর্ডগুলোই ব্যাপক শেয়ার করে সাজাপ্রাপ্তদের সমর্থকরা প্রশ্ন তুলছেন, 'এই নাটক সৃষ্টির উদ্দেশ্যেই কী তাহলে সরকার একতরফা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো বন্ধ করে দিয়েছে?'

এর আগে অবশ্য আরেক দন্ডপ্রাপ্ত কামারুজ্জামকে নিয়ে এমন একটা ব্যাপার লক্ষ্য করা গেছে আমাদের মিডিয়া গুলোতে!ম http://goo.gl/Bhvq4R

তুমল প্রচারনা হয়েছিলো তিনি 'প্রাণভিক্ষা চেয়েছেন'! সেসময়ও তুমুল আলোড়ন মিডিয়ায়! পরে দেখা গেল সবই আমাদের অতি আকাঙ্ক্ষার ঢাকঢোলে পরিনত হল! যথারীতি 'যার বিয়ে তার তরফে কোন চাঞ্চল্য নেই'। http://goo.gl/4pBtGy

পরের দিন মিডিয়ায় খবর বেরুলো স্বাভাবিক ভাবে কামারুজ্জামান ফাঁসির দড়ির দিকে এগিয়ে যান। তার মাঝে কোন চাঞ্চল্য প্রকাশ পায়নি! এমনসব অপমানকর খবর গুলো!

কারা সূত্রের বরাতে মানবজমীনে প্রকাশিত রিপোর্টের কিছু অংশ-

"কারা সূত্র জানায়, রাতে জেল সুপার কেন্দ্রীয় কারাগার মসজিদের ইমাম মনির হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে আট নম্বর কনডেম সেলে যান। জেল সুপার কামারুজ্জামানকে জানিয়ে দেন যে, এটাই আপনার শেষ রাত। রাতেই আপনার ফাঁসি কার্যকর করা হবে। এখন আপনাকে তওবা পড়তে হবে। এ সময় কামারুজ্জামান গোসল ও ওজু করেন। পরে ইমাম সাহেব তাকে তওবা পড়ান। এর আগে মুরগীর মাংস ও ইলিশ মাছ দিয়ে রাতের খাবার দেয়া হয় তাকে। কামারুজ্জামান অল্প কিছু খাবার মুখে দিয়েই খাবার থেকে উঠে যান। খাওয়া-দাওয়াসহ অন্যসব আনুষ্ঠানিকতা শেষ করার পর কারা চিকিৎসকরা তার শরীরিক পরীক্ষার কাজও সম্পন্ন করেন। রাত সাড়ে নয়টার দিকে দশ সদস্যের জল্লাদ প্যানেল থেকে রাজুর নেতৃত্বে চার সদস্যের জল্লাদকে ডেকে নেন জেল সুপার ফরমান আলী। রাত ১০টা ২০ মিনিটে জল্লাদরা কামারুজ্জামানের কনডেম সেলের ৮ নম্বর কক্ষে গিয়ে কামারুজ্জামানকে ফাঁসির মঞ্চের দিকে নিয়ে যান। কনডেম সেলের ভেতরেই তাকে জমটুপি (মুখম-ল আবৃত) পড়ানো হয়। তার আগে কামারুজ্জামানের দুই হাত পেছনমোড়া করে বাঁধা হয়। ফাঁসির মঞ্চে থাকা একাধিক সূত্র জানায়, কামারুজ্জামানকে ফাঁসির মঞ্চের দিকে নিয়ে যাবার সময় তিনি কোনও বাঁধার সৃষ্টি করেননি। তিনি ছিলেন কিছুটা সাবলীল। তবে হেঁটে যাওয়ার সময় তিনি দোয়া-দরুদ পড়ছিলেন।" http://goo.gl/NktYOt


এবার ঠিক একই রকম 'আরেকটি বিয়ের আয়োজন যেন' শোরগোল তুলেছে আমাদের অঞ্চলে!


অথচ যার বিয়ে তার কোন কোন খবর নাই! আর মিডিয়ার চোখের ঘুমও হারিয়ে গেছে!



এর এক দিন আগে এই একাত্তরের মত মিডিয়াগুলোই আত্মঘাতী অতিউৎসাহ দেখিয়েছে-





খোদ পরিবার জানেনা! তাদের আইনজীবীদের কছে কোন খবর নাই! অথচ মিডিয়া ও গণজাগরণ মঞ্চের মিষ্টি বিলানো শুরু হয়ে গেছে! সকল 'অপরাধ স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা' করেছেন যুদ্ধাপরাধীরা?

যদিও অন্তত এসব প্রচারনায় "স্বজ্ঞানে, কারো প্ররোচনায় বিভ্রান্ত না হইয়া" শব্দগুলোকে ছাড় দেয়া হয়েছে। https://goo.gl/O1kcdF ছাগুত্ব যে কত ভাবে আমাদের ঘীরে আছে খোদাই জানে!!




এদিকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের চেতনা চর্চাকারী হিসেবে পরিচিত প্রভাবশালী মিডিয়া বলছে অন্য কথা!



http://goo.gl/rWB3ax


এনাফ ইজ এনাফ!
এবার এমন একটি আকাংখিত খবরের নিশ্চয়তা অর্জনের জন্য হলেও দন্ডপ্রাপ্তদের আইনজীবীকে দ্রুত কারাগারে প্রবেশের অনুমতি দেয়া উচিৎ। যেন এই 'বীর বাঙ্গালী' বুকে সাহস নিয়ে সত্য ইতিহাস হিসেবেই 'মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের' মিডিয়া গুলোর বর্তমান সংবাদ গ্রহণ ও প্রচার করতে স্বক্ষম হয়!

যেন সত্যিকার অর্থেই; অন্তত ভবিষ্যত প্রজন্ম বলতে পারে,

"প্রতিপক্ষ বিচার নিয়ে যতই প্রশ্ন তুলুক তাদের নেতারা নিজ মুখে নিজেদের 'অপরাধ স্বীকার' করে 'ক্ষমা ভিক্ষা' করে গেছে!"


যুদ্ধাপরাধে সাজাপ্রাপ্তদের মানসিক শক্তির ওপর অন্তত এইক্ষেত্রে আমাদের সাহস ও দৃঢ়তা থাকা উচিৎ! আসামীদের পক্ষে তো বহু সুযোগ দেয়া হল, এবার আমাদের বাঙ্গালীর মুক্তিকামী আবেগকে প্রামাণ্য দলীল রুপে প্রতীষ্ঠার জন্য এই সুযোগ বাঙ্গালীদের পক্ষ হয়েই দেয়া হোক।

জয় বাঙ্গালী, জয় মুক্তিযুদ্ধ

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জামাট কখনো মাপ চায়না, এটাই তো বলতে চাইছেন?

দুবছর আগে আম্রিকান এম্বেসির গাড়ীতে ঢিলমেরে কাফের মুসরিকদের কাছে মাপ চাইতে চাইতে রাস্তায় গড়াগড়ি খাইতে সবাই দেখছে। বাপের কাছে ঠিকই মাফ চায়।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২২

রাহমান বিপ্লব. বলেছেন: আমাকে ভুল বোঝার, ভুল ভাবে প্রচার করার কোন প্রয়োজন পড়বেনা যদি 'ক্ষমাভিক্ষার' খবরের সত্যতা প্রতীষ্ঠার ক্ষেত্রে বাতলে দেয়া সহজ রাস্তা ফলো করা হয়।

আশা করি এতেই সব বিভ্রান্তি কেটে যাবে। শহিদী তামান্নার জামাতী বয়ানও ভন্ডুল হয়ে পড়বে।

আপনার জন্য আমার শুভেচ্ছা।

২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯

কমরেড ওমর ফারুক বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই.. চোদনা মিডিয়া সব বাংলাদেশে.।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪

রাহমান বিপ্লব. বলেছেন: মিডিয়াকে এতটা অপমান করে কথা বলেন কেন? আইনজীবিদের স্বাক্ষাত করতে দিলেই তো সব খবর বেরিয়ে পড়বে! মৃত্যুর আগে কালেমা পরুন।

৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪

মানুষ বলেছেন: আহা! পুটু বেশি জ্বলছে?

২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

রাহমান বিপ্লব. বলেছেন: ;) "পুটু" কি হারিয়ে ফেলেছেন? X((

আগে পড়ে বুঝে তারপর মন্তব্যে আসুন।

৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

মা গো ভাত দাও বলেছেন: জামায়াত নেতাদের মাফ করতে সরকারের চুলকানিটা একটু বেশিই মনে হচ্ছে।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪

রাহমান বিপ্লব. বলেছেন: এটা আসলেই অস্বাভাবিক পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছে!! :(

৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১

আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: অন্তর জ্বলেরে জ্বলে........
প্রাণভিক্ষার খবর মিথ্যা হওয়ায়
চেতনাবাজদের অন্তর কেবল জ্বলে.।!!!

মিথ্যাই সবসময় এদেরকে আনন্দ দিয়ে গেছে। যখন সত্য সম্মুখে দাঁড়াবে তখন এরা লেজগুটিয়ে শাহাবাগ দিয়ে পালাবে।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬

রাহমান বিপ্লব. বলেছেন: আপনার বোঝা উচিৎ, এখন প্রাণভিক্ষার খবরটি গুরুত্ব পূর্ণ। এর আগে বিচার নিয়ে বহুমূখী প্রশ্ন তোলা হয়েছে জাতীয় ও আন্তর্জাতিউক ভাবে। আবার প্রমাণের বিষয়টাও ঘোলাটে হিসেবে প্রচারণা পেয়েছে। সেক্ষেত্রে ব্যাক্তিদের নিজেদের জবানে যদি প্রাণভিক্ষা চাওয়া হয় তাহলে পুরো বিচার প্রক্রিয়ার একটা গ্রহনযোগ্যতা প্রমাণের বাড়তি চেষ্টা করা সম্ভব হবে।

৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩

বর্নিল বলেছেন: জিম্মি হয়ে যাচ্ছি।মানসিক ভাবে।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭

রাহমান বিপ্লব. বলেছেন: সব কিছুই যেন নষ্টের দিকে চলে যাচ্ছে :(

৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬

প্রতিবিম্ব প্রতিচ্ছায়া বলেছেন: আশা করি জামাতের পাকিস্তান সরকার এবারও সংসদে কান্নাকাটির রোল তুলবেন

২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

রাহমান বিপ্লব. বলেছেন: লোল। হয়তো অপরাধ প্রমাণের ক্ষেত্রে আদালতের রায়ের পরেও আরো কিছুটা শক্ত প্রমাণ সংগ্রহ হয়ে যাবে। :D

৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩

ধঅনের শীষ বলেছেন: ইনে সুপেরিওর রেস্পন্সিবিলিটি বলে একটা কথা আছে। যার মানে হল আপনি যখন কোন সুপেরিওর অবস্থানে থাকেন তখন আপনি যদি আপনার অধিনস্তদের অন্যায় করার আদেশ দেন তবে এর দায়ভার আপনাকেই বহন করতে হবে। হানাদার বাহিনীর দোষরদের শীর্ষ নেতারা, যারা ৭১ এ স্বাধীনতার বিরুদ্ধে তাদের সুপেরিরর অবস্থান ব্যাবহার করে নিজেরা এ্যাকশনে নেমেছে এবং তাদের কর্মীদের এ্যাকশনে নামার আদেশ দিয়েছে। কর্মীদের অস্ত্র হাতে নিয়ে পাক সেনাদের পাশে থেকে সহযোগিতা করার আদেশ দিয়েছে, আর কর্মিরা এতে প্ররোচিত হয়ে আলবদর বাহিনীতে যোগ দিয়েছে। তাই ক্ষুদ্র-কর্মী রাজাকারদের তুলনায় এই নেতা রাজাকারেরাই বড় অপরাধী দায়ী।ইনে সুপেরিওর রেস্পন্সিবিলিটি বলে একটা কথা আছে। যার মানে হল আপনি যখন কোন সুপেরিওর অবস্থানে থাকেন তখন আপনি যদি আপনার অধিনস্তদের অন্যায় করার আদেশ দেন তবে এর দায়ভার আপনাকেই বহন করতে হবে। হানাদার বাহিনীর দোষরদের শীর্ষ নেতারা, যারা ৭১ এ স্বাধীনতার বিরুদ্ধে তাদের সুপেরিরর অবস্থান ব্যাবহার করে নিজেরা এ্যাকশনে নেমেছে এবং তাদের কর্মীদের এ্যাকশনে নামার আদেশ দিয়েছে। কর্মীদের অস্ত্র হাতে নিয়ে পাক সেনাদের পাশে থেকে সহযোগিতা করার আদেশ দিয়েছে, আর কর্মিরা এতে প্ররোচিত হয়ে আলবদর বাহিনীতে যোগ দিয়েছে। তাই ক্ষুদ্র-কর্মী রাজাকারদের তুলনায় এই নেতা রাজাকারেরাই বড় অপরাধী দায়ী।
বাংলার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে কর্মীদের অস্ত্র হাতে তুলে নিতে নেতা মুজাহিদের আদেশঃ

বাংলার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে কর্মীদের অস্ত্র হাতে তুলে নিতে নেতা মুজাহিদের আদেশঃ

২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩

রাহমান বিপ্লব. বলেছেন: তো ? বুঝা গেলো তারা প্রাণভিক্ষা চেয়েছেন, তাইতো? :( যত্তসব!!

৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩

রাহমান বিপ্লব. বলেছেন:

কী হল এসব? :(

১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৭

উচ্ছল বলেছেন: সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করে নিজেদের ইচ্ছামতো তথ্য মিডিয়া দ্বারা প্রচার করে কি বোঝাতে চায় তারা??? আমার ছোট্ট মাথা ঘুরান্টি দেয়।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৬

রাহমান বিপ্লব. বলেছেন: তাইলে হইছে আপনার মাথা ফিল্টারে আটকে যেতে পারে! সাবধান থাকুন :D

১১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৫

েমাঃ মিন বলেছেন: এই সরকার আর হলুদ মিডিয়া নাটক মন্চস্থ করতে পারদর্শী

২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৬

রাহমান বিপ্লব. বলেছেন: :( এমনটা আশা ছিলোনা!!

১২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪

নূর আল আমিন বলেছেন: একদা এক দাদা বলিয়াছিলো, উচিত কইলে বিচিত লাগে, আপনাৱ পোষ্টে কিছু ছাগু সম্প্ৰদায়কে ভ্যা ভ্যা কৱতে যদিও তাহাৱা পোষ্ট পড়েনাই, বাঈ দ্যা ওয়েঃ ইহাই সত্য যাৱ বিয়া তাৱ খবৱ নাই, যদিও একটা অধ্যায় শেষ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.