নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি পরাজিত হইনা, হয় ব্যর্থ হই নয়তোবা শিখি, পরাজয় মানেই তো শেষ, আমি জয়ী হতে চাই, তাই আমার কাছে শেষ তখনি যখন শেষ বলার মতোও কিছু না থাকবে, আর তা হচ্ছে জীবনের সমাপ্তি, আমি চেষ্টা করতে পছন্দ করি, এবং যুদ্ধ আমার প্রিয় সখ, ব্যর্থতা আমার ভালবাসা।

রাজিব ওয়াহিদ

রাজিব ওয়াহিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্তমান সমাজে, মেয়েদের ভালোবেসে বিয়ে করার পরিণতি

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫

[ বর্তমান সমাজে মেয়েদের ভালোবেসে পালিয়ে বিয়া করার পরিণতি ! #]
কয়েক সপ্তাহ আগে সজিব এর gf এর বিয়ে
ছিল,কিন্তু
বিয়ে হয়নি ।
কারন বিয়ের দিন সজিব তাকে তুলে নিয়ে এসে ছিল এবং কোর্ট ম্যারেজ
করে ফেলে দুইজন ।
সজিবের বাবা মা বিষয় টা আমল এ
নিল না, বিধায় সজিবকে বাসা
থেকে বের করে দিল ।
অসহায় দুইটা প্রাণ ঘুড়ছিল।
সজিব ভাবলো যত কষ্টই
হোক নিলিমা কে একটা থাকার
ব্যাবস্থা করে দিতেই
হবে । (নিলিমা সজিব এর জি এফ)
হাতে কিছু টাকা ছিল সজিবের।
ঐই টাকা দিয়ে নিলিমা কে একটা মহিলা
মেস এ তুলে দিলো সজিব।
সজিবের কাছে প্রায় সব টাকাই শেষ ।
নিজেকে নিয়ে কখন ও ভাবেনি সজিব আর আজকে
ভাববে কেন?
কথায় আছে বিপদে পড়লে বন্ধু চেনা যায় ।
এক জন ও সজিবের পাশে এসে দাঁড়ায় নাই ।

কি না করছে তাদের জন্য ।
যাই হোক এটাই হয়ত পৃথিবীর নিয়ম ।

বড্ড স্বার্থবাদী এই পৃথিবীটা !
এই দিকে রাত হয়ে গেল। হাতে
একটা টাকাও নাই ।
সখের মোবাইল ফোনটা বেঁচে দিলো সজিব,রাস্তার টোকাই
এর কাছে ।
টাকা হাতে কিন্তু খাইতে ইচ্ছা করছে না ।

সজিব ভাবছিলো সে যদি একটু
কষ্ট করে তাহলে নিলিমা ভালো থাকবে ।
এর মধ্যে সজিব একটা
থার্ড ক্লাস মেস এ পালিয়ে বিয়ে করার পরিণতি---
২ সপ্তাহ আগে আমার gf এর বিয়ে
ছিল,কিন্তু
বিয়ে হয়নি । কারন বিয়ের দিন
আমি তাকে তুলে নিয়ে এসে ছিলাম
এবং কোর্ট ম্যারেজ
করে ফেলি দুইজন । আমার
বাবা মা বিষয় টা আমল এ
নিল না, বিধায় আমাকে বাসা
থেকে বের করে দিল । অসহায়
দুইটা প্রাণ ঘুড়ছিলাম ।
আমি ভাবলাম যত কষ্টই
হোক আইরিন কে একটা থাকার
ব্যাবস্থা আমাকে করে দিতেই
হবে । হাতে কিছু টাকা ছিল । ঐই
টাকা
দিয়ে আইরিন কে একটা মহিলা
মেস এ তুলে দিলাম । আমার
কাছে প্রায় সব টাকায়
শেষ । নিজেকে নিয়ে কখন ও
ভাবি না আমি আর আজকে
ভাববো কেন? কথায় আছে বিপদে
পড়লে বন্ধু চেনা যায় । এক জন ও
আমার পাশে এসে দাঁড়ায় নাই ।
কি না করছি তাদের জন্য । যাই
হোক এটাই হয়ত পৃথিবীর নিয়ম ।
বড্ড স্বার্থবাদী এই পৃথিবীটা ! এই
দিকে রাত হয়ে গেল । হাতে
একটা টাকাও নাই । সখের
মোবাইল
ফোনটা বেঁচে দিলাম রাস্তার
টোকাই
এর কাছে । টাকা হাতে
কিন্তু খাইতে ইচ্ছা করছে না ।
ভাবছিলাম আমি যদি একটু
কষ্ট করি তাহলে আইরিন ভাল
থাকবে । এর মধ্যে আমি একটা
থার্ড ক্লাস মেস উঠলাম । অন্তত
আকাশের উপর ছাদ
টা পেয়েছিলাম
এই যা । খুব কষ্টে একটা হোটেলে
ওয়েটারের চাকরী পেলাম ।
নিজেকে প্রস্ন করছিলাম
বারম্বার
টাকাই সব কিছু ! একদিন
অপরাহ্নে,হোটেল এ ১০
জন ফরেনার আসল কিন্তু কেউ
তাদের খাবারের অর্ডার নিতে
পারল না । আমি BBA তে
অধ্যায়নরত ছাত্র তাই ইংরেজিতে
কথা বলার কৌশল টা আমার অনেক
আগে থেকেই জব্দ করা ছিল ।
তাদের সাথে কথা বলে হোটেল
ম্যানেজারকে সন্তুষ্টি করে ফেললাম।
ফল্প্রসত আমাকে ফ্লোর
ম্যানেজার
করে দিল । বেতন ও ১৩ হাজার
টাকা । আইরিন কে সারপ্রাইজ
দেওয়ার জন্য নতুন বাসা বাড়ী
ভাড়া নিলাম । দুই জন এক সাথে
থাকব মনে ঝড় উঠতে লাগল ।
আইরিনের মেসে গিয়ে জানতে
পারলাম আইরিন তার বাবার
সাথে বাসায় চলে গিয়েছে ।
একটা মেয়ে আমাকে বলল
ভাইয়া আইরিন আপু আপনাকে এই
চিঠি টা দিতে বলছে। ""
অমিত,যখন
তুমি আমাকে বিয়ে করে সুখী
করতে পারবে না কেন আমায়
সুখের রাজ্য
থেকে নিয়ে এসেছিলে ? তোমার
অবস্থা এখন আর পাঁচটা সাধরণ
ঘরের থার্ড
ক্লাস ছেলেদের মত ।
যাই হোক তোমার বাসায় DIVORCE
এর পেপার চলে যাবে প্লিয
আমাকে
যদি একটু ভালবাস তাহলে সাইন
টা
করে দিও ।"" নির্বাক
দৃষ্টি দিয়ে তাকিয়ে ছিলাম
চিঠিরটার দিকে ।মাত্র ১০ টা দিন
কষ্ট
করতে পারল না ! ব্যার্থতা আমার
ই ছিল । আমি
একটা অপদার্থ
ছেলে যে আইরিনকে
ভালবেসে নিজের
জন্মদাতা পিতামাতা
কে ছেড়ে তার
কাছে চলে এসেছিলাম ।
প্রতিদানে কি পেলাম আমি !!!
ক্ষুদার্থ পেট, শ্রমিকের মত
জীবনযাপন । আজ সেই মেয়েটির
বিয়ে । সুনেছি
নাকি তার অনেক অনেক টাকা ।
টাকার ভীড়ে হয়তবা চাপা পরে
যাবে অমিত নামের ছেলেটার
আর্তনাদ । সারমর্ম : জীবনের সব
কিছুই
নির্ভর করে টাকার উপর ।
যখন টাকা ছিল আইরিন আমার
ছিল আজ টাকা নেই
আইরিন অন্য কারো ।
(সত্য
ঘটনা অবলম্বনে,এবং কাল্পনিক
চরিত্রে) ।
অন্তত আকাশের উপর ছাদ
টা পেয়েছে সজিব । খুব কষ্টে একটা হোটেলে ওয়েটারের চাকরী পেলো সে।
নিজেকে প্রস্ন করছিলো
বারংবার টাকাই সব কিছু !
একদিন অপরাহ্নে,হোটেল এ ১০ জন ফরেনার আসল কিন্তু কেউ
তাদের খাবারের অর্ডার নিতে
পারল না ।
সজিব BBA তে অধ্যায়নরত ছাত্র তাই ইংরেজিতে কথা বলার কৌশল টা তার অনেক
আগে থেকেই জব্দ করা ছিল।

তাদের সাথে কথা বলে হোটেল
ম্যানেজারকে সন্তুষ্টি করে ফেলল সজিব।

ফল্প্রসত সজিবকে ফ্লোর ম্যানেজার করে দিল হোটেল এর মালিক।
বেতন ও ১৩ হাজার টাকা ।
নিলিমা কে সারপ্রাইজ দেওয়ার জন্য নতুন বাসা বাড়ী
ভাড়া নিলো সজিব ।
দুই জন এক সাথে
থাকবে মনে ঝড় উঠতে লাগল।

সজিব নিলিমার মেসে গিয়ে জানতে
পারলো নিলিমা তার বাবার
সাথে বাসায় চলে গিয়েছে ।

একটা মেয়ে সজিবকে বলল
ভাইয়া নিলিমা আপু আপনাকে এই
চিঠি টা দিতে বলছে।চিঠিটা ছিল এমন""
→সজিব,যখন
তুমি আমাকে বিয়ে করে সুখী
করতে পারবে না কেন আমায়
সুখের রাজ্য
থেকে নিয়ে এসেছিলে ? তোমার
অবস্থা এখন আর পাঁচটা সাধরণ
ঘরের থার্ড
ক্লাস ছেলেদের মত ।
যাই হোক তোমার বাসায় DIVORCE
এর পেপার চলে যাবে প্লিয
আমাকে
যদি একটু ভালবাস তাহলে সাইন
টা
করে দিও ।""

নির্বাক দৃষ্টি দিয়ে তাকিয়ে ছিল সজিব , চিঠিরটার দিকে ।
মাত্র ১০ টা দিন কষ্ট করতে পারল না নিলিমা ! এই ছিল তার ভালোবাসার বিশ্বাস আমার প্রতি?
ব্যার্থতা সজিবেরি ই ছিল ।
সজিব একটা অপদার্থ ছেলে যে নিলিমা কে
ভালবেসে নিজের
জন্মদাতা পিতামাতা
কে ছেড়ে তার
কাছে চলে এসেছিলাম ।

প্রতিদানে কি পেলো সজিব? !!!
ক্ষুদার্থ পেট, শ্রমিকের মত
জীবনযাপন । আজ নিলিমার অন্য কোথাও বিয়ে।
সুনেছি যে তার জীবন সাথি হচ্ছে তার অনেক অনেক টাকা ।

টাকার ভীড়ে হয়তবা চাপা পরে
যাবে সজিব নামের ছেলেটার
আর্তনাদ ।

সারমর্ম →: জীবনের সব কিছুই নির্ভর করে টাকার উপর ।
যখন টাকা ছিল নিলিমা সজিবের
ছিল আজ টাকা নেই
নিলিমা অন্য কারো ।

(সত্য ঘটনা অবলম্বনে,এবং কাল্পনিক চরিত্রে)

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০১

ধূসরছায়া বলেছেন: সারমর্ম বুঝেছি! কিন্তু লেখাটা সম্ভবত সংশোধন (এডিট) করতে হবে! আর শুনুন, ছেলে-মেয়ে উভয় ক্ষেত্রেই এমন অবিবেচক মানুষ আছে পৃথিবীতে! যারা দুঃসময় আসন্ন বুঝে প্রিয় মানুষটির হাত ছেড়ে দিতে দ্বিধা করেনা! যে মেয়ে নিজের বাবা-মা’কে নিজের মনের কথা বুঝিয়ে বলতে পারেনা! প্রেমিকের বর্তমানে যার বিয়ে ঠিক করে ফেলা যায়! এমন মেয়ে-কে নিয়ে পালানো সত্যি দুর্ভাগ্যের বিষয়!
অনেকেই বলেন; বাবা-মা হেনতেন, তাঁরা আমাদের বুঝতে চান না! কিন্তু আমি যেটা বুঝি সেটা হল, বাবা-মা যেটা চান সেটা হল ছেলে-মেয়ের ভালো থাকা! তবে এই কথাও ঠিক তাদের পছন্দ-অপছন্দ-যুক্তিতে আমাদের সাথে বিস্তর পার্থক্য থাকে! কিন্তু বুঝিয়ে বলতে পারলে যে কোন বাবা-মা’ই বুঝবেন বলে আমি বিশ্বাস করি। যে প্রেম করবে কিন্তু সময় হলে বাবা-মা’র সাথে সে বিষয়ে কথা বলতে পারবেনা; এক সাথে থাকার দায়িত্ব (বিশেষ করে অর্থনৈতিক) নেবার বেলায় সবকিছু একজনের কাঁধে চাপিয়ে দেবে, তাঁর আবার প্রেম!
অবশ্য যখন আমরা আবেগে থাকি, তখন যুক্তি মূল্যহীন। তবে জীবন চলার জন্য আবেগ এবং যুক্তি কোনটা থেকে কোনটা কম নয়! তাই নিজের অবলম্বন শক্ত না করে, জীবন-সংসার-বাস্তবতার অথৈ সাগরে আরেকজন’কে (যে কিনা পানিতে নেমে একটু কষ্ট করে সাঁতার কাটতে রাজি নয়) নিয়ে পাড়ি জমানোর উদ্যোগ নিলে ভরাডুবি তো স্বাভাবিক!

২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:০৪

রাজিব ওয়াহিদ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.