নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি পরাজিত হইনা, হয় ব্যর্থ হই নয়তোবা শিখি, পরাজয় মানেই তো শেষ, আমি জয়ী হতে চাই, তাই আমার কাছে শেষ তখনি যখন শেষ বলার মতোও কিছু না থাকবে, আর তা হচ্ছে জীবনের সমাপ্তি, আমি চেষ্টা করতে পছন্দ করি, এবং যুদ্ধ আমার প্রিয় সখ, ব্যর্থতা আমার ভালবাসা।

রাজিব ওয়াহিদ

রাজিব ওয়াহিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একমাত্র নারীই পারে বর্তমান সমাজ পরিবর্তনে মুখ্য ভূমিকা পালন করতে

২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২৭

সমাজ পরিবর্তনে পুরুষের চেয়ে একজন নারীই পারে মুখ্য ভূমিকা পালন করতে।
আমাদের সমাজে যট অনৈতিক কাজ, নারী নির্যাতন,দর্শন, বা পতিতা আছে এরা জন্মায় নারীদের নিজের ভুল থেকেই।
একজন নারী কখনো জন্ম সূত্রে খারাপ থাকে না সে সময়ের অপব্যবহার আর ইসলামিক চিন্তা এবং বিধান অমান্য করার ফলেই খারাপ পথে চলে যায়।
*অনৈতিক কাজ- পুরুষ ভিবিন্নভাবে দুর্নীতি বা খারাপ কাজ করে থাকে আর তা সে করে পরিবার পরিজন বা নিজের প্রয়োজনে একজন পুরুষের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি হচ্ছে তার স্ত্রী। দিন শেষে যদি কেউ একটু সময় পায় একান্ত নির্ঝনে তা হচ্ছে স্ত্রী, সুতরাং সেই সময়টায় একজন নারী যদি তার স্বামীর দিনের প্রত্যেকটা কাজের হিসাব জানতে চায়, আর তা হালাল না হারাম ছিল বিবেচনা করে সঠিক পথ দেখিয়ে দেয় তখন স্বামী বুঝতে পারবে। একজন স্বামী কখনো সেই একান্ত মূহুর্তের সময় স্ত্রীকে অসন্তুষ্ট করতে পারেন না।
*নারী নির্যাতন- এর জন্য সম্পূর্ণভাবে নারী দায়ী নয় এখানে পুরুষেরও ভুল রয়েছে। তবে নারী পারেন এই ভুল থেকে পুরুষকে উত্তোলন করে নিয়ে আসতেন, যদি একজন স্ত্রী আল্লাহর পথে চলে, নামাজ-রুযা আর হিজাব মেনে চলেন তাহলে পরিবারের কেউই সেই স্ত্রী কে অসম্মান বা নির্যাতন করতে পারেন না । আল্লাহর ভয়, স্বামী বা পরিবারের লোকের মধ্যে থাকবেই কারণ আল্লাহ নিজেই জামিনদার তার প্রিয় বান্দা-বান্দীদের সম্মান ও জান-মালের হেফাজতে , তা কোরআনে বলা আছে।
*দর্শন বা পতিতা- আমরা যদি আজ থেকে ৫০-৬০ বছর আগের মুসলিম সমাজের দিকে লক্ষ্য করি তবে দেখতে পারি, তখনকার সময়ে দর্শন বা পতিতার সংখ্যা খুবই কম ছিল এর কারণ কি?
তখন মুসলিম নারীরা ধর্মপরায়ন ছিল আল্লাহ আর ধীনের প্রতি ভয় ছিল অটুট তারা হিজাব করতো ফলে সমাজের খারাপ লোকেরা তাদের চেয়ারা দেখতে পারতো না, এজন্য পুরুষের মনে কাম-ভাব জাগতো না, নারী তখন নিরাপদ ছিল
পুরুষের মনে কাম-ভাব জাগার প্রথম কারণই হচ্ছে নারীর সুন্দর্য্য বা তার চেহারার মায়ালেষ।
পুরুষ তখনি একজন নারীকে চায় যখন সে নারীর চেহারার মায়ায় পরে, আর এই মায়াটা একধরণের লোভ জন্মায় ফলে পুরুষ তখন সেই নারীকে পাওয়ার জন্য সব করতে পাড়ে, যা হিজাব পরিধান করলে পুরুষের মনে জন্মায় না। এজন্য আল্লাহ বার বার বলেছেন
‘হে নারী তুমি হিজাব কর, হিজাব কর, হিজাব কর, তোমার মূখ-মন্ডলকে বা সুন্দর্য্য দেখা তাদের জন্য হারাম করা হয়েছে যারা তোমার অধিকার ভুক্ত নয় ।
সুতরাং তুমি অবশ্যই নিজেকে সুরক্ষা রাখতে পারবে যদি তুমি আল্লাহর কথা মত চল।
-পতিতা, পতিতা তারাই যারা সম্পূর্ণ ইসলামিক বিধানের বাইরে জীবন পরিচালনা করে। যেখানে ইসলাম একজন নারীকে পরপুরুষে দেখাই হারাম করে দিয়েছেন সেখানে নারী পরপুরুষের সাথে সহবাস করে, এরাই পতিতা।
এর পিছনে ভুল হচ্ছে নারীদের নিজের, তখনি একজন নারী পতিতা হয় যখন সে কোনো পুরুষের থেকে ব্যবহৃত হয়, হয় প্রেমিকের থেকে নয়তো বা কিছু পুরুষের লোভের শিখার হয়ে।
প্রেমিকের থেকে ব্যবহৃত হওয়ার সংখ্যাই বর্তমানে বেশী আর এর জন্য নিজেই দায়ী নারী। একজন মুসলিম পুরুষ কখনো এমন একজন নারীকে তার জীবন সাথী হিসেবে চায় না যে নারী তার বাধ্যগত নয়। প্রত্যেক পুরুষই চায় তার স্ত্রীকে দেখার বা কথা বলার অধিকার একমাত্র তারই থাক। কিন্তু বর্তমান সমাজে এই ধরনের নারীর সংখ্যা খুবই কম, স্বামী শুধু রাতের অধিকার আর দিনের অধিকার সবার, তাদের মধ্যে বন্ধু-বান্ধব বা পরিচিত কেউ ও হতে পাড়ে এজন্য পুরুষ সেই সব নারীকে বিয়ে করতে চায় না যারা আর অন্য সব পুরুষের সাথেও যোগাযোগ রাখে । ফলে পুরুষ বিয়ের সময় ঠিক সেই রকম মেয়ে খুঁজে যে মেয়ে শুধুই স্বামী হিসেবে তাকেই অধিকার দিবে সব কিছুর। এর থেকেই নারী তার জীবনের মূল্যবান সম্পদ হারিয়ে প্রতিশোধের আগুনে পুরে একই পন্থায় সব পুরুষের থেকে প্রতিশোধ নিতে থাকে যা আসলেই ঠিক নয় ।
নারী যদি নিজেকে স্ত্রী হওয়ার যোগ্য করে তৈরী করতে পাড়ে ইসলামি বিধান পর্দার আলোকে তাহলে কখনো একজন পুরুষ সেই নারীকে ছেড়ে যেতে পারেনা ।
#একমাত্র পর্দা পতাই পারে সমাজের ঘৃণ্য সব ব্যবস্থার পরিবর্তন করতে। বর্তমানে যে হারে নারীরা খোলামেলা চলাফেরা করতেছে এ থেকে সমাজ আরও বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, নারী সমাজ ঝুঁকিতে আছে আর এ জন্য তারাই দায়ী যতটা না পুরুষ দায়ী তার চেয়ে ৪০% তারা নিজে। নিজের চেহারা আর সুন্দর্য্য পুরুষদের দেখিয়ে কি প্রমাণ করতে চায় মেয়ে রা ? তা জানিনা , তবে এটা তো নিশ্চিত যে তাদের এই পর্দা অমান্য করায় সমাজ আর ধর্মের অনেক ক্ষতি হচ্ছে, পুরুষের মনে কাম-ভাব জাগিয়ে ইসলামিক নিয়ম থেকে পুরুষদের সরিয়ে দিচ্ছে আর অবশ্যই এর জন্য সেই সব নারীদের দুনিয়া ও আখেরাতে কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হবে ।


মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৭

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার কথাগুলোর অনেক
যুক্তি আছে।

২| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার কথাগুলোর অনেক
যুক্তি আছে।

৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০৩

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: পাড়া ও পারার পার্থক্যটা বুঝতে পারা উচিৎ ছিল।

৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫

ওমেরা বলেছেন: সুন্দর লিখার জন্য ধন্যবাদ ।

৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬

শাহজালাল হাওলাদার বলেছেন: ভাল লিখেছেন, বানানগুলো দেখে নিবেন।

৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৩

ইউনিয়ন বলেছেন: মূলা যখন বাজারে প্রথম আসে তখন তার কেজি থাকে ৬০-৮০ টাকা। যখন মৌসুম শেষ হয়ে যায় তখন কৃষক প্রত্যাশিত দাম না পেয়ে বাজারে ফেলে যাওয়ার ঘটনাও চোখে পড়ে।

৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২

নতুন নকিব বলেছেন:



ভাল লিখেছেন, বানানগুলো দেখে নিলে খুশি হব।

৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

রাজিব ওয়াহিদ বলেছেন: সবাই কে অনেক ধন্যবাদ
আমি দুঃখিত যে বানানে অনেক ভুল রয়েছে বলে। আমি আগামীতে ঠিক করে নেব

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.