নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\"আমি সেই অবহেলা, আমি সেই নতমুখ, নিরবে ফিরে যাওয়া অভিমান-ভেজা চোখ, আমাকে গ্রহণ কর\"- রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ

রাকিব আর পি এম সি

একজন মহাকাশপ্রেমী

রাকিব আর পি এম সি › বিস্তারিত পোস্টঃ

কারবালার ইতিহাস (পর্বঃ ০১)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭


হযরত মু'আবিয়ার জীবদ্দশায় যখন ইয়াযীদের অনুকূলে বায়'আত গ্রহণ করা হয় তখন হযরত হুসায়ন (রা), ইবনুয যুবায়র (রা), আবদুর রহমান বিন আবু বকর (রা), ইবন উমর (রা) এবং ইবন আব্বাস (রা) তা থেকে বিরত থাকেন। এরপর আবদুর রহমান বিন আবু বকর ইন্তিকাল করেন। আর এ বিষয়ে তিনি তাঁর পূর্ব সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন। এরপর যখন ষাট হিজরীতে হযরত মু'আবিয়া (রা) ইন্তিকাল করেন এবং ইয়াযীদের অনুকূলে বায়'আত গৃহীত হয় তখন ইবন উমর (রা) ও ইবন আব্বাস (রা) পরিস্থিতি মেনে বায়'আত করেন। কিন্তু হযরত হুসায়ন (রা) ও ইবন যুবায়র (রা) তাদের বিরােধিতার পূর্বস্থলে অটল থাকলেন এবং প্রতিকূলতার কারণে মদীনা থেকে বের হয়ে মক্কায় গিয়ে আশ্রয় নেন।

এরপর লােকজন যখন হযরত মুআবিয়ার মৃত্যুর সংবাদ এবং ইয়াযীদের খিলাফতের কথা শুনতে পেল তখন তারা দলে দলে তার কাছে আসতে লাগল। আর ইবন যুবায়র (রা) কাবা গৃহের নিকটে তাঁর নামাযের স্থানে অবস্থান নিলেন। ফাঁকে ফাঁকে লােকদের সাথে মিশে তিনি হযরত হুসায়নের (রা) কাছে আসা-যাওয়া করতে লাগলেন। হযরত হুসায়ন (রা) থাকা অবস্থায় তার মনের সুপ্তবাসনা বাস্তবায়নে তৎপর হওয়ার কোন সুযােগ ছিল না। যেহেতু তিনি জানতেন মানুষ তাঁকে অখণ্ড শ্রদ্ধা করে এবং তাঁর তুলনায় তাঁকে শ্রেষ্ঠতর এবং খিলাফতের অধিক হকদার গণ্য করে। তবে তার কারণে মক্কায় ঝটিকা বাহিনী প্রেরিত হল। কিন্তু আল্লাহ তাকে দিয়ে তাদেরকে পরাজিত করলেন। ফলে ঝটিকা বাহিনীসমূহ পর্যুদস্ত হয়ে মক্কা থেকে পলায়ন করল আর আবদুল্লাহ্ বিন যুবায়র (রা) তার ধ্বংস কামনাকারী ইয়াযীদের বিরুদ্ধে জয়লাভ করলেন। এ ঘটনার পর থেকে হিজায অঞ্চলে ইবনুয যুবায়র পূর্বাপেক্ষা অধিক মর্যাদা ও গুরুত্বের অধিকারী হলেন, তিনি সুদূর বিস্তৃত প্রসিদ্ধি ও খ্যাতি লাভ করলেন। অবশ্য এসব সত্ত্বেও মানুষের কাছে তিনি শ্রদ্ধা ও সম্মানের পাত্ররূপে হযরত হুসায়নের (রা) অবস্থানে অধিষ্ঠিত হতে পারে নি বরং তখনাে পর্যন্ত মানুষের মনের আকর্ষণ ছিল হযরত হুসায়নের (রা) প্রতি। কেননা, তিনি হলেন রাসূলের (সা) প্রিয় দৌহিত্র, মহান নেতা। যে সময় পৃথিবীর বুকে তার সমকক্ষ কেউ ছিল না। কিন্তু গােটা ইয়াহুদী সাম্রাজ্য তাঁর শত্রু ছিল।

এ সময় ইরাক থেকে হুসায়ন (রা) এর কাছে বহু পত্র আসতে লাগল। এ সকল পত্রে ইরাকবাসীরা তাঁকে তাদের কাছে আসার আহ্বান জানালাে। তাদের পত্রে তারা উল্লেখ করেছিল যে, তারা হযরত মু'আবিয়ার মৃত্যুতে উৎফুল্ল এবং তারা তার সমালােচনা করে এবং তাঁর শাসন কর্তৃত্বের বৈধতার ব্যাপারে (নেতিবাচক) কথা বলে। এছাড়া তারা আরাে উল্লেখ করেছিল যে, এখনাে পর্যন্ত কারাে হাতে বায়'আত করে নি এবং তারা তার আগমনের অপেক্ষায় রয়েছে। তাই এসময় হযরত হুসায়ন (রা) তার চাচাতাে ভাই মুসলিম বিন আকিল বিন আবূ তালিবকে প্রকৃত অবস্থা যাচাই এবং ইরাকবাসীর ঐক্যবদ্ধতা পর্যবেক্ষণের জন্য ইরাকে পাঠান। আর তাকে তিনি এই নির্দেশ প্রদান করেন যে, যদি সে পরিস্থিতির আনুকূল্যের ব্যাপারে নিশ্চিত হয় এবং ইরাকবাসীদের ঐক্যকে সুদৃঢ় ও সুসংহত পায়; তাহলে যেন তাঁর কাছে দূত প্রেরণ করে-তাহলে তিনি তার স্বজন পরিজন নিয়ে রওনা হবেন এবং তাঁর বিরুদ্ধে শত্রুতা পােষণকারীদের তাঁর আয়ত্তে আনার জন্য প্রথমে কূফায় আগমন করবেন। মুসলিম বিন আকিল যখন কূফায় আগমন করলেন তখন তিনি মুসলিম বিন আওসাজা আল আসাদী নামক এক ব্যক্তির গৃহে অবস্থান নিলেন। আর কারােও মতে তিনি আল মুখতার বিন আহুছা কাফীর গৃহে অবস্থান করেছিলেন। কোনটি সঠিক তা আল্লাহই ভাল জানেন। কূফাবাসী যখন তার আগমন সংবাদ শুনতে পেল তখন তারা তার কাছে এসে হযরত হুসায়নের (রা) শাসন কর্তৃত্বের অনুকূলে বায়আত করল এবং তাঁর সামনে শপথ করে বলল, অবশ্যই তারা জান-মাল দিয়ে তাকে সাহায্য করবে। এভাবে প্রথমে বার হাজার কূফাবাসী তার হাতে বায়'আত করে। পরবর্তীতে এই সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে আঠারাে হাজারে পৌঁছে তখন মুসলিম বিন আকিল হযরত হুসায়নের নিকটে লিখে পাঠালেন যে, তার অনুকূলে বায়'আত গ্রহণের পথ সুগম হয়েছে এবং সকল পরিস্থিতি সন্তোষজনক। সুতরাং তিনি যেন আগমন করেন। এ সংবাদে হযরত হুসায়ন (রা) প্রস্তুতি গ্রহণ করলেন এবং কূফার উদ্দেশ্যে মক্কা থেকে বেরিয়ে পড়লেন।

এদিকে মুসলিম বিন আকিলের সংবাদ ছড়িয়ে পড়ল এমনকি তা কূফার আমীর (প্রশাসক) আন নুমান বিন বশীরের কাছেও জনৈক ব্যক্তি তাকে এ বিষয়ে অবহিত করল। তখন সে এ বিষয়টি এড়িয়ে যেতে লাগল এবং তার প্রতি কোন গুরুত্বারােপ করল না। কিন্তু সে লোকদের সম্মুখে খুৎবা দিয়ে তাদেরকে মতভিন্নতা ও বিরােধ-বিশৃংখলা থেকে নিষেধ করল এবং ঐক্য ও সুন্নাহ অবলম্বনের নির্দেশ প্রদান করল, "আমার বিরুদ্ধে যে লড়াই করবে না আমিও তার বিরুদ্ধে লড়াই করব না। যদি তােমরা তােমাদের আমীর বর্জন কর এবং তার বায়'আত প্রত্যাহার কর তবে আমি তােমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাব যতক্ষণ আমার হাতে আমার তরবারির হাতল অবশিষ্ট থাকে"। তখন আবদুল্লাহ্ বিন মুসলিম বিন শুবা আল হাযরমী নামে এক ব্যক্তি তার কাছে উঠে গিয়ে তাকে বলল, কঠোর শাস্তি প্রদান ছাড়া এ বিষয়ে সংশােধন করা যাবে না। আপনি যে পন্থা অবলম্বন করেছেন তা হল দুর্বলদের পন্থা। তারপর সে মিম্বর থেকে নেমে আসল, তখন ঐ ব্যক্তি ইয়াযীদের কাছে তা জানিয়ে পত্র লিখে পাঠাল। তখন ইয়াযীদ দূত পাঠিয়ে নুমানকে কূফার প্রশাসকের পদ থেকে অপসারণ করল এবং বসরার সাথে কূফাকেও উবায়দুল্লাহ্ বিন যিয়াদের শাসন কর্তৃত্বের অধীন করে দিল। আর তা মূলত সংঘটিত হয়েছিল ইয়াযীদ বিন মু'আবিয়ার’ মাওলা সারজুনের ইশারায়। সে ছিল ইয়াযীদের পরামর্শদাতা। অতঃপর ইয়াযীদ ইবন যিয়াদকে পত্রযােগে নির্দেশ প্রদান করল, তুমি কূফায় আগমন করে মুসলিম বিন আকিলকে তলব করবে এরপর যদি তাঁকে আয়ত্তে পাও তবে তাঁকে হত্যা করবে কিংবা নির্বাসিত করবে। আর ইয়াযীদ মুসলিম বিন আমর আল বাহিলী থেকে অঙ্গীকার গ্রহণ করে তার সাথে এই পত্র প্রেরণ করেছিল। নির্দেশ পেয়ে ইবন যিয়াদ বসরা থেকে কূফাভিমুখে রওনা হয়ে গেল। সে কূফার প্রশাসকের বাসভবনে অবস্থান গ্রহণ করল। তারপর যখন তার কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হল তখন সে আবু রিহমের মাওলাকে কারাে মতে মাকল নামে তার এক মাওলাকে তিন হাজার দিরহাম দিয়ে পাঠাল হিমস থেকে আগত এক আগন্তুক বেশে, যে এই বায়'আতের জন্যই আগমন করেছে। তখন সেই মাওলা গিয়ে সন্তর্পণে ও সুকৌশলে ঐ গৃহের অবস্থান জেনে নিল সেখানে লােকেরা মুসলিম বিন আকিলের কাছে বায়'আত করে। এরপর সে সেই গৃহে প্রবেশ করল। আর তা ছিল হানি বিন উরওয়ার গৃহ। যেখানে সে তার প্রথম গৃহ থেকে স্থানান্তরিত হয়েছিল এরপর সে বায়'আত করল এবং তারা তাকে মুসলিম বিন আকিলের সাক্ষাতে নিয়ে গেল। এরপর সেই মাওলা ফিরে এসে উবায়দুল্লাহকে সেই গৃহ ও গৃহকর্তার কথা অবহিত করল। আর মুসলিম বিন আকিল ইতােমধ্যে হানি বিন হুমায়দ বিন উরওয়া আল মুরাদীর গৃহে স্থানান্তরিত হয়েছিল। উবায়দুল্লাহর কূফায় আগমনের পর থেকে হানি তার সাথে সাক্ষাৎ করল না বরং অসুস্থতার ভান করে থাকল ।

এরপর উবায়দুল্লাহ্ (একদিন) তার কথা উল্লেখ করে বলল, হানির কি হয়েছে? অন্যান্য উমারাদের সাথে সে তাে আমার সাক্ষাতে আসল না। তখন উপস্থিত লােকেরা বলল, সম্মানিত আমীর ! সে অসুস্থ। তখন সে বলল, আমি জেনেছি যে, সে তার বাড়ির দরজার সামনে বসে থাকে। তখন উমারাগণ হানি বিন উরওয়ার কাছে এসে তাকে বুঝিয়ে শুনিয়ে উবায়দুল্লাহ বিন যিয়াদের সাক্ষাতে উপস্থিত করল। তারপর হানি উবায়দুল্লাহকে সালাম করলে সে বলল, হে হানি মুসলিম বিন আকীল কোথায়? হানি বলল, আমি জানি না। তখন হানির গৃহে হিমসের আগন্তুক বেশে প্রবেশ করে হানির উপস্থিতিতে যে ব্যক্তি সে গৃহে বায়'আত করেছিল সেই তামীমী ব্যক্তি উঠে দাঁড়াল। এরপর উবায়দুল্লাহ হানিকে জিজ্ঞাসা করল, তুমি কি একে চিন? তখন সে বলল, হ্যা। আর তাকে দেখা মাত্র হানি নির্বাক ও হতবুদ্ধি হয়ে পড়ল। এরপর সে বলল, আল্লাহ্ আমাকে সুমতি দান করুন। আল্লাহর কসম! আমি তাকে আমার গৃহে আহ্বান করি নি। তিনি নিজেই এসে আমার দায়িত্বে নিজেকে সমর্পণ করেছেন। তখন উবায়দুল্লাহ্ বলল, তাহলে তুমি তাকে আমার কাছে নিয়ে এসো। তখন সে বলল, আল্লাহর কসম! যদি সে আমার পায়ের নীচেও লুকিয়ে থাকত তাহলে আমি তাকে অরক্ষিত করে আমার পা উঠাতাম না। তখন উবায়দুল্লাহ্ তার সিপাহীদের বলল, তাকে আমার কাছে নিয়ে আসো। ফলে তারা তাকে তার নিকটবর্তী করল। তখন সে তার মুখমণ্ডলে বর্ষাঘাত করে তার ভ্রুর উপর ক্ষতের সৃষ্টি করল এবং নাক ভেঙে দিল । আর হানি কোষমুক্ত করার জন্য এক সিপাহীর তরবারি ধরল কিন্তু সে বাধাপ্রাপ্ত হল। এরপর উবায়দুল্লাহ্ বলল, এখন তোমাকে হত্যা করা আমার জন্য বৈধ। তারপর তার নির্দেশে তাকে সেই গৃহের এক কোণে বন্দী করে রাখা হল। এদিকে মুসলিম বিন আকীল এই খবর শুনতে পেলেন। তিনি অশ্বারােহণ করে তার পূর্ব নির্ধারিত সাংকেতিক বাক্য “হে মানসূর (সাহায্যপ্রাপ্ত) মৃত্যু ঘটাও” বলে আহবান করল। তখন চার হাজার কূফাবাসী (যােদ্ধা) তার আহ্বানে সমবেত হল। তার সাথে ছিল আল মুখতার বিন আবু উবায়দ, যার সাথে ছিল সবুজ ঝাণ্ডা। আর ছিল আবদুল্লাহ বিন নাওফল বিন হারিছ, যার সাথে ছিল লাল ঝাণ্ডা। এদের দু'জনকে ফৌজের ডানে বামে বিন্যস্ত করে এবং নিজে মধ্যভাগে অবস্থান নিয়ে মুসলিম উবায়দুল্লাহর মুকাবিলায় অগ্রসর হলেন। (চলবে...)

তথ্যসূত্রঃ আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া- ইবনে কাসীর (অষ্টম খন্ড)
ছবি কৃতজ্ঞতাঃ গুগল থেকে সংগৃহীত

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১৩

ইসিয়াক বলেছেন: ধন্যবাদ

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০৯

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইসলামের ইতিহাস শুরু থেকে বর্তমান পর্যন্ত সবক্ষেত্রে নিজেরাই নিজেদের ভেতর যুদ্ধ বিগ্রহ করে গেছে।
গোত্রে গোত্রে বিভক্তি হিংসা ষড়যন্ত্র হামলা লুন্ঠন ভাত্রিহত্যা গনহত্যা। কোথাও নেই শান্তি.....

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৩

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: নিজেদের মধ্যে বিরোধগুলো প্রকাশ্য রূপ ধারণ করে উসমান (রা) খেলাফতকালীন সময় থেকে। এরপরে তা আরো প্রকট থেকে প্রকটতর হয়েছে, যা বর্তমানেও লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৩

জগতারন বলেছেন:
জ্বনাব হাসান কালবৈশাখী -এর মন্তব্যটির মূলে আছেঃ
মুসলমান মুল্লুকে খোলায়ফা রাশেদীন-এর পরে তেমন কোন গনতন্ত্রই চর্চা করা হয় নি। আধুনিক যুগেও এর প্রার্দুভ প্রকট।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৪

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: আপনার সঙ্গে সহমত জ্ঞাপন করছি।

৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২০

রাজীব নুর বলেছেন: আজ একটি বিশেষ দিন।
এই দিনে খাটি মুসলিমরা রোজা রাখে।
এই পোষ্টের জন্য আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০১

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অশেষ ধন্যবাদ।

৫| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: ইতিহাসের এই অংশের উপর আমার জ্ঞান অত্যন্ত সীমিত, নেই বললেই চলে। আপনার এতদসংক্রান্ত পোস্টগুলো পড়ে কিছু জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করবো।
পোস্টে প্লাস + ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.