নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে একা রাখতেই বেশি পছন্দ করি, তারপরও মাঝে মাঝে এক অদৃশ্য অস্তিতকে উপলদ্ধি করি।

বিজ্ঞান আমাদের দিয়েছে বেগ, হারিয়েছি আবেগ।

বিবর্ন সভ্যতা

বিজ্ঞান আমাদের দিয়েছে বেগ, কেড়ে নিয়েছে আবেগ, আমরা প্রতিনিয়ত প্রবেশ করছি এক বিবর্ন সভ্যতায় ।

বিবর্ন সভ্যতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

এলার্জি যখন ইসলামে...

১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:৫৭

বাহুবালি-২ মুভিতে যখন সেনাপতি কুমতলব নিয়ে মেয়েদের গায়ে হাত বুলিয়ে দিচ্ছিল তখন নায়িকা সেনাপতির আঙ্গুল কেটে নেয়। পরবর্তিতে বাহুবলি একথা জানতে পেরে ভরা মজলিসে বউকে বলে যে, মেয়েদের গায়ে হাত দিলে অাঙ্গুল নয় গলা কাটতে হয়, এবং সাথে সাথেই ঐ সেনাপতির মাথাটাই কেটে নেয় ।
তখন কিন্তুু এই বিচারের খুশি হয়ে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, সুশিল, কুশিল, আস্তিক, নাস্তিক সবাই আনন্দে শিস্ দিয়ে হলরুম গরম করে ফেলেন। এই পর্যন্ত সব ঠিক আছে, চলুন এবার প্রেক্ষাপট পরিবর্তন করে ১৪০০ বছর পিছন থেকে ঘুরে আসি।

জাজিরাতুল আরব। মোহাম্মদ (সাঃ) যখন তখনকার সময়ের এক চরম অসভ্য জাতির উপর এক এক করে ইসলামের আইন প্রয়োগ করছেন এবং এর বাস্তব ফলাফল তখনকার আরববাসি দেখতে পাচ্ছে। চুরি, হত্যা, ধর্ষন, লুটসহ যত প্রকার অন্যায় ছিল তা কয়েক বছরের মধ্যেই অলৌকিকভাবে হ্রাস পেতে শুরু করল। একসময় তা প্রায় শূন্যের এর কাছাকাছি চলে আসল। কেন সেই সমাজে এত দ্রুত এই পরিবর্তন সম্ভব হয়েছিল? ইসলামি আইন এবং এর যথাযথ প্রয়োগ। কিন্তুু আজকে যখন এই সমাজে ইসলামি আইন প্রয়োগের প্রসঙ্গ আসে তখন তথাকথিত নাস্তিক ও সুশিল সমাজের গায়ে জ্বর চলে আসে। এটাতো এই সভ্য সমাজে চলে না, এটা বর্বর আইন, আধুনিক সমাজে এমন আইন কেন বলে মিডিয়া গরম করে তুলে। তাদের হিপোক্রেসিটা কখন ধরা পরে দেখুন, যখন কুমতলব নিয়ে জাস্ট গায়ে হাত বুলিয়ে দেয়ার অপরাধে বাহুবালি জনসম্মুখে সেনাপতির মাধা কেটে নেয় তখন উনারা খুশিতে আত্মহারা, অথচ ধর্ষনের অপরাধে ইসলাম যখন বলে তাকে হত্যা করতে তখনই উনারা বেকে বসেন।

সমাজ, আধুনিকতা, সভ্যতা, মানবিকতা, এসব উনাদের নিকট কেবলই কতগুলো শব্দগুচ্ছ ছাড়া আর কিছুই নয় তাদের আসল চুলকানি শুরু হয় ইসলামের নাম শুনলে।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩

আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: কবিরা সব নিরব

২| ১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:৫০

সত্যের ছায়া বলেছেন: সূ-চিল!

৩| ১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:০৮

ফকির আবদুল মালেক বলেছেন: ইসলামে কতগুলি নিয়ম আছে যা সময়ের সাথে প্রয়োজনে রহিত হয়েছে। কথা কি ঠিক? যেমন ক্রিতদাসীদের সাথে যৌন মিলন। এখন কোথাও ক্রীতদাস প্রথা নেই। তাই ইসলামেরএই নিয়ম প্রয়োগযোগ্য নয়। তেমনি ইসলামের কিছু কঠিন বিধান আধুনিক সমাজে প্রয়োগযোগ্য নয়। যখন ইসলামি রাষ্ট্রের কোন অস্তিত্ব নেই তখন কেন যে লোকে ইসলামের সেই আইনের কথা বলে যা প্রয়োগ করতে পারে কেবল ইসলামি রাষ্ট্র তা আমার বোধগম্য নয়।

আপনি একটি সিনেমা দেখে তার সাথে ইসলামকে নিয়ে আসলেন? আপনার ইচ্ছা তা চপনি করতেই পারেন।

১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

বিবর্ন সভ্যতা বলেছেন: আপনি বলেছেন যে, ”তেমনি ইসলামের কিছু কঠিন বিধান আধুনিক সমাজে প্রয়োগযোগ্য নয়। যখন ইসলামি রাষ্ট্রের কোন অস্তিত্ব নেই তখন কেন যে লোকে ইসলামের সেই আইনের কথা বলে যা প্রয়োগ করতে পারে কেবল ইসলামি রাষ্ট্র তা আমার বোধগম্য নয়।”
আপনাদের মত এমন কিছু অতিভদ্র লোকের জন্যই উপরের পোষ্টটা দেয়া হয়েছে। ঠিক এটাই এখানে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ইসলামের নাম নিলেই ইনিয়ে বিনিয়ে এটা এখনকার যুগে সম্ভব না। এটা বেশি কঠিন আইন হয়ে গেছে। ব্লা ব্লা..
ধর্ষিতা যখন আপনার বোন, মা, বউ হবে তখন বুঝবেন আইনের এই সুশিলিয় মার্কা কথা কোথায় যায়। ইসলাম কোন ব্যক্তির নাম নয় যে সে আপনার উপর আইন চাপিয়ে দিয়ে সুযোগ লাভ করবে। এই আইন আপনার অামার বোনের জন্য, মায়ের সুরক্ষার জন্য করা হয়েছে মহান অাল্লাহর পক্ষ থেকে।
দাসপ্রথা নিয়ে কি যেন বলছিলেন, আমার মনে হয় এই বিষয়ে আপনার আরো পড়ালেখা করা উচিত তাহলে এভাবে বলতে পারতেন না। ইসলাম ঐসময়কার যুগে দাসপ্রথা উচ্ছেদে, দাসমুক্তিতে প্রনোদনা দিত। ইসলাম তখনকার সময়ের জন্য তুলনামূলকভাবে দাসদেরকে সম্মান, তাদের মানবিক অধিকারে কি কি করেছে সেটা জানতে হবে তারপর মন্তব্য করবেন। এই স্বল্প পরিসরে এখন বেশি কিছু বলতে পারছি না বলে দুঃখিত।

৪| ১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:৫৯

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: ক্রিতদাসীদের সাথে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক ইসলামে কবে জায়েজ ছিল? উমাইয়া খিলাফতকালে ইউরোপ বিজয়ের পর শাসকগোষ্ঠী সাদা মেয়েদের ভোগ করার জন্য মনগড়া ব্যাখ্যা ফতোয়া দিয়ে এই কুপ্রথা চালু করে। মুসলিম হলে ইসলামের বিধান সম্পর্কে পুরপুরি জানুন। আর ইসলাম নিয়ে চুল্কানি থাকলে ভিন্ন কথা, এটা কিছুতেই দূর হয় না।

১৩ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:১৪

বিবর্ন সভ্যতা বলেছেন: তাদের পড়ালেখা করে সত্যিটা জানার জন্য কোন ইচ্ছা জাগে না, ইচ্ছা জাগে শুধু অন্ধভাবে ইসলামের পিছনে লেগে থাকার। মস্তিস্ক বিকৃত হলে যায় হয় আর কি।

৫| ১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৩০

টারজান০০০০৭ বলেছেন: আমাদের বুদ্ধুজীবীদের বেশিরভাগই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড, পার্ভার্ট। শালারা সত্য কথাটাও বুক ফুলিয়ে কইতে পারে না।

৬| ১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ক্রীতদাসীদের সাথে যৌন সঙ্গম জায়েজ ছিল কিনা , থাকিলে কিভাবে ছিল, কি কি শর্তের অধীনে ছিল ............ এবিষয়ে মন্তব্য করিতে প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মীয় শিক্ষার প্রয়োজন আছে বলিয়া মনে করি। ওলামা হজরতদের কাছে গেলে ভালো হয়।
তবে ক্রীতদাস প্রথা যেহেতু মুসলিম বিশ্বে এখন নাই , সুতরাং এইটা নিয়ে অযথা আলোচনা অপ্রাসঙ্গিক মনে হয়।

১৩ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:১০

বিবর্ন সভ্যতা বলেছেন: এরা অাসলে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে চায় না, ইসলামের সাথে শত্রুতা না করলে তাদের পেটের ভাত হজম হয় না। নারি অধিকার, দাস প্রথা, শরিয়া অাইন ইত্যাদি তাদের মূলঅস্ত্র। অথচ সত্যিটা জানার জন্য এসব নিয়ে একটু পড়ালেখা করার ইচ্ছাও তাদের নেই।

৭| ১৩ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সমাজ, আধুনিকতা, সভ্যতা, মানবিকতা, এসব উনাদের নিকট কেবলই কতগুলো শব্দগুচ্ছ ছাড়া আর কিছুই নয় তাদের আসল চুলকানি শুরু হয় ইসলামের নাম শুনলে

ইসলােমাফোবিয়ায় আক্রান্তদের জন্য শতভাগ সত্য কথাগুলো!

১৩ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৫১

বিবর্ন সভ্যতা বলেছেন: মোহাম্মদ (সাঃ) ও ইসলামের নাম শুনলেই তাদের তৎকালিন মক্কার কাফেরদের মাথা নস্ট হয়ে যেত, তাদেরই ফলোয়ারদেরও এমন হওয়াটাই স্বাভাবিক।
অথচ চামচিকাদের শত বিরুধিতা সত্ত্বেও মোহাম্মদ (সাঃ) নামটা এখনো স্বগৌরবে টিকে আছে বিশ্বের বুকে। আফসোস তারা দেখেও দেখে না, শুনেও শুনে না, বুঝেও বুঝে না। আসলেই তারা অন্ধত্ব বরন করে নিয়েছে।

৮| ১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৫৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সহমত। এই ব্লগেই অনেকে অনেকে উপায় বাতলাচ্ছেন ধর্ষণ রোধ করার জন্য বই পড়তে, পর্নোগ্রাফি বন্ধ করতে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু যখনই তাদের বলা হবে প্রকাশ্যে মৃত্যুদন্ডের আইনের কথা, তখনই তারা বলবে বর্বর আইন!

১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:১৪

বিবর্ন সভ্যতা বলেছেন: বইপড়ে যদি এসব বন্ধ হত তবে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে কেন সবচেয়ে বেশি অজাচার হবে? তারা তো সবচেয়ে বেশি বই পড়ে।
সত্যি বলতে পৃৃথিবীতে এমন কোন আদর্শ নেই যে, যার মাধ্যমে শতকরা ১০০% ধর্ষন বন্ধ করা সম্ভব। এদের জন্য কঠিন আইন ছাড়া কোন উপায় সম্ভব না।

৯| ১৬ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭

আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: ক্রীতদাসীদের উপর মালিকের যৌন সম্পর্কে অধিকার নবীজির সময় থেকেই ছিলো, তবে ইসলাম ক্রীতদাসীদের মানবিক অধিকার দিয়েছিলো মালিকের ঔরসজাত ক্রীতদাসীদের সন্তানরা মলিকে সন্তান হিসাবে স্বীকৃতি পাইতো সম্পত্তিতে অংশ পাইতো। অমুসলিমদের ক্ষেত্রে দাসীরা এই মর্যাদা পাইতো না দাসীদের সন্তানেরা বাস্টার্ড হিসাবেই স্বীকৃত পাইতো। মুসলিমদের অনুকরনে পরে অবশ্যই খৃষ্টানরা আংশিক ভাবে বিশেষ প্রয়োজনে স্বীকৃত দেওয়া শুরু করে যেমন কোন ধনী ব্যাক্তির বা রাজার বা সম্রাটের বৈধ স্ত্রীর সন্তান না থাকলে দাসীর ঘরের বাস্টার্ড সন্তান ভ্যাটিকানে পোপের অনুমোদন ক্রমে বৈধতা পাইতো। এর জন্য ক্যাথেলিক চার্চের কার্ডিনালরা মোটা উপডৌকন পাইতো।

১০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৩

মামূন মন্ডল m বলেছেন: এইসব বস্তা পচা তথ্য পেলেন কোথায় ভাই....

১১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৪

এ আর ১৫ বলেছেন: শরিয়া আইণ অনুযায়ি রেপ প্রমাণ করতে চার জন মুসলিম পুরুষের চক্ষুস সাক্ষী অপরিহার্য । সুতরাং রেপিষ্টের কোন শাস্তি হয় না এবং কেউ চার জন মুসলমান পুরুষের সামনে কাউকে রেপ করে না ,,,,
When a rape-case is caught or reported, “illegal sex” is proved either by testimony of the victim or physical evidences of bodily scars/bruises, torn cloths or pregnancy. Then the Sharia laws shown bellow come into force.
1. From Pakistan Hudud Law - Ordinance 1979. (Ordinance VII of 1979 amended by
Ordinance XX of 1980). Quote- "Proof of Zina (adultery) or Zina Bil-Jabr (rape)
liable to Hadd shall be one of the following:-
(a) The accused makes confession, or
(b) At least four Muslim adult male witnesses”. - Unquote.
2. From Codified Islami Law (“BidhiBoddho Islami Ain” - Islamic foundation
Bangladesh) Volume 1:-
(A) "Proof of adultery or rape liable to Hadd shall be one of the following:-
(a) The accused makes confession, or
(b) At least four Muslim adult male witnesses – Law#133.
1
(B) If force is proved, the rapist will be punished – Law#134.
(C) “Punishment will take place when zena or rape will be proved by witness” –
Law#135.
Sharia needs only one thing to punish the rapist, - eyewitness of four adult Muslim men.
Unbelievable it may seem, women’s witness is rejected, as in the references bellow:-
1. Hanafi Law-Page 353.
2. Shafi’i Law- page 638 Law#o.24.9
3. Criminal Law in Islam and the Muslim World –page 251
4. Tafsir of Translation of the Qura’an by Muhiuddin Khan pages 239 and 928.
5. Penal Law of Islam – Kazi Publications Lahore- page 44 – 45 – Quote - “The
evidence required in a case of adultery is that of four men (adult Muslims) and the testimony of a woman is such a case is not permitted………the evidence of women is originally inadmissible on account of their weakness of understanding, want of memory and incapacity of governing” – Unquote. Effort of addressing this embarrassment is in Codified Islamic Law (Bidhiboddho Islami Ain - Islamic foundation Bangladesh) Volume 1 page 311 with reference to Ata Ibn Yasar (RA), Hammad (RA) and Imam Hazm, a Spanish Palace-c of 15th century, - by allowing women-witness as half of man
ব্যাভিচার আর ধর্ষন কি এক জিনিস ? স্বেচ্ছা যখন নারি পুরুষ অবৈধ্য ভাবে মেলামেশা করে তাকে বলে ব্যাভিচার আর নারির সম্মতি ছাড়া জোর করে নারির সাথে যৌন মিলন করাকে বলে ধর্ষন । এই দুটোকি এক জিনিস ? কোরানে ব্যাভিচার প্রমান করার জন্য চার জন পুরুষের চক্ষুস স্বাক্ষির কথা বলা হ্য়েছে -- নিসা-র ১৫ নম্বর আয়াত : − “ব্যাভিচারিণী নারীদের বিরুদ্ধে চারজন পুরুষকে সাক্ষী হিসাবে তলব কর।” ----- এটা হোল ধর্ষন মামলায় চার জন পুরুষের চক্ষুস স্বাক্ষি রাখার পটভুমি যার ফলাফল হয়েছে কোন ধর্ষন প্রমান করা যায় না এবং কোন মেয়ে যদি চার জন পুরুষের স্বাক্ষি আনতে না পারে তখন তাকে ব্যাভিচারের অভিযোগে চাবুক মারা হয় কারন তার ধর্ষন হওয়াটাকে তার যৌন মিলনের স্বীকারুক্তি হিসাবে ধরা হয় যা ব্যাভিচারের পর্যায় পরে তাই তাকে চাবুক খেতে হয়( এখানে ৪ জন পুরুষের স্বাক্ষির প্রয়োজন হয় না কারন তার ধর্ষিতা হওয়াটার স্বীকারুক্তিকে ব্যাভিচারের স্বীকারুক্তি হিসাবে ধরা হয়। কোরানে চার জন পুরুষের শর্ত ব্যাভিচার প্রমান করার জন্য বলা হয়েছে সেই চার পুরুষের শর্ত ধর্ষনের ক্ষেত্রে প্রোয়গের ফলে ধর্ষকে শাস্তি দেওয়া যায় না ধর্ষিতাকে শুধু শাস্তি পেতে হয় । সেই কারনে সৌদি আরবে আপনি ধর্ষনের কোন কেস পাবেন না । সৌদি আরবে গৃহ পরিচারিকাদের উপরে যে যৌন নির্যাতন চলে তার কাহিণি এই ব্লগে বহু পাবেন






When a rape-case is caught or reported, “illegal sex” is proved either by testimony of the victim or physical evidences of bodily scars/bruises, torn cloths or pregnancy. Then the Sharia laws shown bellow come into force.
1. From Pakistan Hudud Law - Ordinance 1979. (Ordinance VII of 1979 amended by
Ordinance XX of 1980). Quote- "Proof of Zina (adultery) or Zina Bil-Jabr (rape)
liable to Hadd shall be one of the following:-
(a) The accused makes confession, or
(b) At least four Muslim adult male witnesses”. - Unquote.
2. From Codified Islami Law (“BidhiBoddho Islami Ain” - Islamic foundation
Bangladesh) Volume 1:-
(A) "Proof of adultery or rape liable to Hadd shall be one of the following:-
(a) The accused makes confession, or
(b) At least four Muslim adult male witnesses – Law#133.
1
(B) If force is proved, the rapist will be punished – Law#134.
(C) “Punishment will take place when zena or rape will be proved by witness” –
Law#135.
Sharia needs only one thing to punish the rapist, - eyewitness of four adult Muslim men.
Unbelievable it may seem, women’s witness is rejected, as in the references bellow:-
1. Hanafi Law-Page 353.
2. Shafi’i Law- page 638 Law#o.24.9
3. Criminal Law in Islam and the Muslim World –page 251
4. Tafsir of Translation of the Qura’an by Muhiuddin Khan pages 239 and 928.
5. Penal Law of Islam – Kazi Publications Lahore- page 44 – 45 – Quote - “The
evidence required in a case of adultery is that of four men (adult Muslims) and the testimony of a woman is such a case is not permitted………the evidence of women is originally inadmissible on account of their weakness of understanding, want of memory and incapacity of governing” – Unquote. Effort of addressing this embarrassment is in Codified Islamic Law (Bidhiboddho Islami Ain - Islamic foundation Bangladesh) Volume 1 page 311 with reference to Ata Ibn Yasar (RA), Hammad (RA) and Imam Hazm, a Spanish Palace-c of 15th century, - by allowing women-witness as half of man
ব্যাভিচার আর ধর্ষন কি এক জিনিস ? স্বেচ্ছা যখন নারি পুরুষ অবৈধ্য ভাবে মেলামেশা করে তাকে বলে ব্যাভিচার আর নারির সম্মতি ছাড়া জোর করে নারির সাথে যৌন মিলন করাকে বলে ধর্ষন । এই দুটোকি এক জিনিস ? কোরানে ব্যাভিচার প্রমান করার জন্য চার জন পুরুষের চক্ষুস স্বাক্ষির কথা বলা হ্য়েছে -- নিসা-র ১৫ নম্বর আয়াত : − “ব্যাভিচারিণী নারীদের বিরুদ্ধে চারজন পুরুষকে সাক্ষী হিসাবে তলব কর।” ----- এটা হোল ধর্ষন মামলায় চার জন পুরুষের চক্ষুস স্বাক্ষি রাখার পটভুমি যার ফলাফল হয়েছে কোন ধর্ষন প্রমান করা যায় না এবং কোন মেয়ে যদি চার জন পুরুষের স্বাক্ষি আনতে না পারে তখন তাকে ব্যাভিচারের অভিযোগে চাবুক মারা হয় কারন তার ধর্ষন হওয়াটাকে তার যৌন মিলনের স্বীকারুক্তি হিসাবে ধরা হয় যা ব্যাভিচারের পর্যায় পরে তাই তাকে চাবুক খেতে হয়( এখানে ৪ জন পুরুষের স্বাক্ষির প্রয়োজন হয় না কারন তার ধর্ষিতা হওয়াটার স্বীকারুক্তিকে ব্যাভিচারের স্বীকারুক্তি হিসাবে ধরা হয়। কোরানে চার জন পুরুষের শর্ত ব্যাভিচার প্রমান করার জন্য বলা হয়েছে সেই চার পুরুষের শর্ত ধর্ষনের ক্ষেত্রে প্রোয়গের ফলে ধর্ষকে শাস্তি দেওয়া যায় না ধর্ষিতাকে শুধু শাস্তি পেতে হয় । সেই কারনে সৌদি আরবে আপনি ধর্ষনের কোন কেস পাবেন না । সৌদি আরবে গৃহ পরিচারিকাদের উপরে যে যৌন নির্যাতন চলে তার কাহিণি এই ব্লগে বহু পাবেন

১২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৬

এ আর ১৫ বলেছেন: কোরান কি কখনো নিজেকে সকল বিধানের নির্দেশকারী বোলে দাবি কোরেছে ?? সুরা আনাম আয়াত ৯০ (৬-৯০) --- এটি সারা বিশ্বের জন্যে একটি উপদেশমাত্র। ----- কোরান নিজেকে সারা বিশ্বের জন্য উপদেশমাত্র বোলেছে কোন বিধান বা আইনের গ্রন্থ বলেনি । শরিয়াবাজরা দাবি করে কোরান সকল বিধানের দাবিদার কোরান কখনো সেই কথা বলেনি । তাহোলে শরিয়াবাজদের দাবি কোরান বিরুধী এবং কোরান মোটেও স্ব-বিরুধী নহে । শরিয়াতে বহু আইন আছে কোরান বিরুধী আইন আছে । বিস্তারিত দেখুন এই লিংকে . শারিয়া কি বলে
শরিয়া আইন যেহেতু হাদিস এজমা কিয়াস এর উপর ভিত্তিকরে রচিত তাই এটাকে আল্লাহর আইন না বলে মুসলিম আইন বলটা শ্রেয়। আল্লার আইন কখোন কোরান বিরুধী হয় না কিন্তু বহু শরিয়া আইন কোরান বিরুধী . যেমন দেখুন -----
বি-ই-আ ১ম খণ্ড ও অন্যান্য সূত্র থেকে ঃ

খাবার, বাসস্থান ও পোশাক দিতে স্বামী বাধ্য থাকবে শুধুমাত্র বাধ্য স্ত্রীকে, অবাধ্য স্ত্রীকে নয়। এর বাইরের সব খরচ এমনকি ডাক্তারের, ওষুধের বা সৌন্দর্য্য-চর্চার খরচ ইত্যাদি হবে স্বামীর করুণা ও দয়া। (বলাই বাহুল্য, স্ত্রী অবাধ্য কি না সেটা ঠিক করবে স্বামী নিজেই)। হানাফি আইন পৃঃ ১৪০ ; শাফি’ই আইন পৃঃ ৫৪৪ − Law #m.11.4 ; মুহিউদ্দীন খানের অনুদিত বাংলা কোরাণ পৃঃ ৮৬৭ − তফসীর ঃ “স্ত্রীর যে প্রয়োজনীয় ব্যয়ভার বহন করা স্বামীর যিম্মায় ওয়াজিব (বাধ্য), তা চারটি বস্তুর মধ্যে সীমাবদ্ধ − আহার, পানীয়, বস্ত্র ও বাসস্থান। স্বামী এর বেশি কিছু স্ত্রীকে দিলে অথবা ব্যয় করলে তা হবে অনুগ্রহ, অপরিহার্য নয়।”
“(স্বামীর) বৌ-তালাকে সাক্ষ্য শর্ত নহে” (বি-ই-আ ১ম খণ্ড, ধারা ৩৪৪)। এবারে খুলুন কোরাণ, সুরা ত্বালাক, আয়াত ২ − “তোমরা যখন স্ত্রীদিগকে তালাক দিতে চাও তখন দুইজন সাক্ষী রাখিবে।”
শারিয়ায় চুরি, ডাকাতি, পরকীয়া, মদ্যপান, রাষ্ট্রদ্রোহিতা ইত্যাদির শাস্তি হল হাত-পা কাটা, জনসমক্ষে চাবুকের আঘাত, জনসমক্ষে পাথর মেরে মৃত্যুদণ্ড, ইত্যাদি। কিন্তু ওই শারিয়া আইনেই আছে “রাষ্ট্রপ্রধানের বিরুদ্ধে হুদুদ মামলা করা যাবে না” (বি-ই-আ ৩য় খণ্ড নং ৯১৪গ এবং হানাফি আইন পৃঃ ১৮৮)।
বি-ই-আ ১ম খণ্ড, পৃঃ ৩০১ ঃ “যদি রাষ্ট্রপ্রধান বা তাঁর প্রতিনিধি কাউকে বাধ্য করে কোন নারীকে ধর্ষণ করতে, তবে ধর্ষণকারী শাস্তি পাবে না।”এ-আইনে “রাষ্ট্রপ্রধান বা তাঁর প্রতিনিধি”র কোন শাস্তির উলেখ নেই। কেউ বলতে পারেন, অন্যত্র শাস্তির কথা আছে। কিন্তু এখানেও সেটা নেই বলে কোন বাকপটু দুর্ধর্ষ উকিল তার অপরাধী মক্কেলকে খালাস করে নেবেই, কেউ ঠেকাতে পারবে না।
বি-ই-আ ১ম খণ্ড, পৃঃ ৩১১, ধারা ১৪৯ ঃ “বোবা’র সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য নয়।” কিন্তু বোবা’র তো চোখ আছে, সে তো দেখতে পারে। তার সাক্ষ্য ছাড়া চোর-ডাকাতখুনীরা পার পেয়ে যাবেই কখনো কখনো। এটা আলাহ’র আইন হতে পারে না।
দাস-দাসী, গায়িকা এবং সমাজের নীচু ব্যক্তির (উদ্ধৃতি ঃ রাস্তা পরিষ্কারকারী বা শৌচাগারের প্রহরী, ইত্যাদি) সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য নয়। হানাফি আইন পৃঃ ৩৬১ ; শাফি’ই আইন পৃঃ ৬৩৬ − Law #o.24.3.3 ; পেনাল ল’ অব্ ইসলাম পৃঃ ৪৬ ; বিধিবন্ধ ২য় খণ্ড, পৃঃ ২৬৩)। কিন্তু ওদেরও তো চোখ-কান-বিবেক আছে। ওরা তো চুরি-ডাকাতি দেখতে পারে ঠিক আমার-আপনার মতই। ওদের সাক্ষ্য ছাড়া চোর- ডাকাত-খুনীরা পার পেয়ে যাবেই কখনো কখনো। এটা আলাহ’র আইন হতে পারে না। তাছাড়া, আইনটায় গায়কের কোন কথা নেই, এটাও তো অন্যায় হয়ে গেল।
হুদুদ মামলায়, বিশেষত ব্যভিচারে ও খুনের মামলায়, নারী-সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য নয়। (হানাফি আইন পৃঃ ৩৫৩ ; শাফি’ই আইন পৃঃ ৬৩৮ − Law #o.24.9। ক্রিমিন্যাল ল’ ইন্ ইসলাম অ্যাণ্ড দ্য মুসলিম ওয়ার্লড পৃঃ ২৫১। মুহিউদ্দীন খানের অনুদিত বাংলা কোরাণ পৃঃ ২৩৯। পেনাল ল’ অব্ ইসলাম পৃঃ ৪৪ ; বিধিবদ্ধ ১ম খণ্ড, ধারা ১৩৩ ও ২য় খণ্ড, ধারা ৫৭৬)।
নারীদের সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য নহে, তাহাদের (১) স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা, (২) পরিচালন- ক্ষমতার দুর্বলতা ও (৩) বুঝিবার অক্ষমতার জন্য। (পেনাল ল’ অব্ ইসলাম পৃঃ ৪৫)।
স্বামীর তরফ থেকে দেন-মোহর হতে পারে কোরাণ থেকে কিছু তেলাওয়াত বা লোহার আংটি বা একজোড়া জুতো। (শারিয়া দি ইসলামিক ল’ পৃঃ ১৬৩, ১৬৪ ; বিধিবদ্ধ ৩য় খণ্ড, পৃঃ ৯৭৬ ; সহি হাদিস তিরমিজি, হাদিস নং ৯৫১)।
বাবা-মা, দাদা-দাদি, বা নানা-নানিকে খুন করলে খুনীর মৃত্যুদণ্ড হবে। কিন্তু বাবা মা, দাদা-দাদি বা নানা-নানি যদি ছেলে-মেয়ে বা নাতি-নাতনিকে খুন করে তবে খুনীর মৃত্যুদণ্ড হবে না। (বি-ই-আ ১ম খণ্ড, ধারা ৬৫ ক ও খ ; শাফি’ই আইন পৃঃ ৫৮৪ − Law #o.1.2.4 এবং সহি তিরমিজি হাদিস ৯৯৪ ও ৯৯৫)।
বি-ই-আ ১ম খণ্ড পৃঃ ৭৯, ধারা ১৫৬ ও ১৫৭ ঃ আত্মীয়ের বাসা থেকে চুরি করলে বা মেজবানের বাসা থেকে মেহমান চুরি করলে তার হুদুদ শাস্তি হবে না।
তওবা করলে গণহত্যাকারীর শাস্তি হবে না। (বিধিবদ্ধ ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ২১৮, ধারা ১৩)। ক্স বি-ই-আ ১ম খণ্ড পৃঃ ১৯৫, ধারা ৫১৪ ঃ মুতওয়ালী যদি ওয়াক্ফ্ সম্পত্তি হজম করে ফেলে তবে তার কাছ থেকে এ-সম্পত্তি আদায় করতে হবে, কোন শাস্তির উলেখ নেই।
স্ত্রী যদি বলে তার মাসিক হয়েছে আর স্বামী যদি তা বিশ্বাস না করে, তাহলে স্ত্রীর সাথে সহবাস করা স্বামীর জন্য আইনতঃ সিদ্ধ (শাফি’ই আইন নং ই-১৩-৫)।
“কোনো কারণে ধর্ষকের শাস্তি মওকুফ হইলে ধর্ষক ধর্ষিতাকে মোহরের সমান টাকা দিবে” (বি-ই-আ ১ম খণ্ড পৃঃ ৩০১ ; শাফি’ই আইন #m.8.10)। যেহেতু এখানে অন্য কোনো শাস্তির উলেখ নেই তাই ধর্ষক-পক্ষের চালাক বাকপটু উকিল ধর্ষককে টাকা দিয়ে খালাস করে নিতে পারবে। ধর্ষিতার শাস্তির বহু দলিল আমাদের কাছে আছে। ইসলামের নামে এই নির্মম নিষ্ঠুরতার ব্যাপারে কোন ইসলামি দল কোনদিন টুঁ শব্দটি উচ্চারণ করেননি।
মুসলিম পুরুষের রক্তমূল্য অপেক্ষা, (১) মুসলিম নারীর রক্তমূল্য অর্ধেক, (২) ইহুদী- খ্রীষ্টানের রক্তমূল্য তিনভাগের একভাগ, ও (৩) অগিড়ব-উপাসকের (সম্ভবতঃ হিন্দুদেরও − লেখক) রক্তমূল্য পনেরো ভাগের একভাগ। (শাফি’ই আইন পৃঃ ৫৯০, Law #o.4.9)।
রক্তমূল্যের দাবি বা খুনীকে মাফ করতে শুধু নিহতের পুত্ররাই পারে, কন্যারা নয়। (শারিয়া দি ইসলামিক ল’, ডঃ আবদুর রহমান ডোই, পৃঃ ২৩৫)।
বিবাহিতা যুদ্ধ-বন্দিনীদের বিয়ে তৎক্ষণাৎ বাতিল হয়ে যাবে (শাফি’ই আইন #o.9.13 )। এ-আইনের উদ্দেশ্য অতি পরিষ্কার। সেটা হল যুদ্ধ-বন্দিনীদের ধর্ষণ। সেটাকে সহি হাদিসে বৈধ করা হয়েছে (সহি বুখারি ৫ম খণ্ড হাদিস নং ৬৩৭, ও ৭ম খণ্ড হাদিস নং ১৩৭)। এমনকি কেউ কেউ বন্দিনীদেরকে তাদের বন্দী স্বামীদের সামনেই ধর্ষণ করত এবং “কেহ কেহ তাহা পছন্দ করিত না” − সহি আবু দাউদ হাদিস নং ২১০৫। স্পষ্টই বোঝা যায় নবীজীর অনেক পরে এ-সব ভয়ঙ্কর হাদিস বানানো হয়েছে বন্দিনী-ধর্ষণ হালাল করার জন্য। আমাদের ‘আহলে হাদিস’ ইত্যাদি সংগঠনগুলোর উচিত অনতিবিলম্বে এ-সব হাদিস বাতিল করা। এ-সব হাদিসের ভিত্তিতেই আমাদের ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে শর্ষিণার পীর ঘোষণা করেছিল পাকিস্তানী হানাদার সৈন্যদের জন্য বাঙালী হিন্দু-নারী ধর্ষণ করা বৈধ। এটা সবাই জানে, দৈনিক পূর্বদেশ-এও ছাপা হয়েছিল একাত্তরের ১৯শে ডিসেম্বর তারিখে। অনেকে তাকে দোষ দিয়েছিলেন কিন্তু সে তো শুধু শারিয়া আইনের কথাই বলেছিল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.