নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাজু সিদ্দিকের মননভুবন

আমার অনুমতি ব্যতীত কেহ আমার গল্প বা গল্পের অংশ এবং নাটক বা নাটকের দৃশ্য বা সংলাপ বা সংলাপের অংশ কোখায়ও ছাপাতে বা ব্যবহার করতে পারবেন না। -- রাজু সিদ্দিক

রাজু সিদ্দিক

আমার অনুমতি ব্যতীত কেহ আমার গল্প বা গল্পের অংশ এবং নাটক বা নাটকের দৃশ্য বা সংলাপ বা সংলাপের অংশ কোখায়ও ছাপাতে বা ব্যবহার করতে পারবেন না। -- রাজু সিদ্দিক .

রাজু সিদ্দিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

খেলারামের চার খেলা - ৬ ( রম্য )

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১১





এই খোঁজাখুঁজির সময় তলতাকে কোথায়ও দেখি না, কোথায় গিয়েছে কে জানে ? জাহান্নামে যাক, কালামুখা জাহান্নামের আগুনে পুড়ে আরো মচমচা কালো হোক। যেরকম কালো থেকে আলো ফিরে আসতে পারে না। এসব ভাবতে ভাবতে ফিরে আসি আমার রূমে। এসে দেখি তলতা অন্য কোনো চাবি দিয়ে (মনে হয় নকল চাবি) দরজার তালা খুলে রূমে ঢুকে ট্রাঙ্কের তালা খুলতে চেষ্টা করছে। নিঃশব্দে তার পিছনে গিয়ে দাঁড়াই। এক সময় সে ট্রাঙ্কের তালাও খুলে ফেলে, এই কালামুক্ষার জন্যতো দেখছি কোন কিছুই গোপন থাকবে না। সে তালা খুলে ট্রাঙ্কের ডালা আস্তে আস্তে তুলে, পুরো তোলার পর ঢাক্কা দিয়ে তাকে ট্রাঙ্কের ভিতর ঢুকিয়ে ডালা ফেলে তালা দিয়ে দেই। সাথে সাথে তলতা ভিতর থেকে ট্রাঙ্কে লাথি, থাপ্পর মারতে থাকে আর চিৎকার দিয়ে কিছু বলতে থাকে। কিন্তু তার চিৎকার শুনে আমার মনে হয় দূর গাঁয়ে কেউ যেন ঢেঁড়া পিটিয়ে খতনার দাওয়াত দিচ্ছে। কিছুক্ষণ পর খতনার আমন্ত্রণ অসহ্য লাগে। তালা খুলে ডালা অল্প ফাঁক করি।

কালামুখা তলতা মুখটা আরো কালো করে হাউমাউ করে বলে,‘ভাইজান আপনের পায়ে ধরি, মাফ কইরা দেন, জীবনে আপনের পিছে আর কিছু করুম না। আপনে যা কইবেন, হেই করুম। আইজ ছাইড়া দেন, মাফ কইরা দেন, আইজ থিকা আমি আপনের গোলাম।’

রিংয়ের মাঝে আবার উত্তাপের ছাঁট পাই। যাক ঘোলা পানিতে অন্তত একটা মাছ ধরা গেল। তলতা ইজ আন্ডার কন্ট্রোল। ডালা খুলে বের করে আনি তাকে। বেরিয়ে এসে সে হাঁপাতে হাঁপাতে বলে,‘ভিতরে কব্বরের আইন্ধার, আরেকটু হইলে কাপড়চোপড় ভইরা যাইত।’ ( অসমাপ্ত )







এই খোঁজাখুঁজির সময় তলতাকে কোথায়ও দেখি না, কোথায় গিয়েছে কে জানে ? জাহান্নামে যাক, কালামুখা জাহান্নামের আগুনে পুড়ে আরো মচমচা কালো হোক। যেরকম কালো থেকে আলো ফিরে আসতে পারে না। এসব ভাবতে ভাবতে ফিরে আসি আমার রূমে। এসে দেখি তলতা অন্য কোনো চাবি দিয়ে (মনে হয় নকল চাবি) দরজার তালা খুলে রূমে ঢুকে ট্রাঙ্কের তালা খুলতে চেষ্টা করছে। নিঃশব্দে তার পিছনে গিয়ে দাঁড়াই। এক সময় সে ট্রাঙ্কের তালাও খুলে ফেলে, এই কালামুক্ষার জন্যতো দেখছি কোন কিছুই গোপন থাকবে না। সে তালা খুলে ট্রাঙ্কের ডালা আস্তে আস্তে তুলে, পুরো তোলার পর ঢাক্কা দিয়ে তাকে ট্রাঙ্কের ভিতর ঢুকিয়ে ডালা ফেলে তালা দিয়ে দেই। সাথে সাথে তলতা ভিতর থেকে ট্রাঙ্কে লাথি, থাপ্পর মারতে থাকে আর চিৎকার দিয়ে কিছু বলতে থাকে। কিন্তু তার চিৎকার শুনে আমার মনে হয় দূর গাঁয়ে কেউ যেন ঢেঁড়া পিটিয়ে খতনার দাওয়াত দিচ্ছে। কিছুক্ষণ পর খতনার আমন্ত্রণ অসহ্য লাগে। তালা খুলে ডালা অল্প ফাঁক করি।

কালামুখা তলতা মুখটা আরো কালো করে হাউমাউ করে বলে,‘ভাইজান আপনের পায়ে ধরি, মাফ কইরা দেন, জীবনে আপনের পিছে আর কিছু করুম না। আপনে যা কইবেন, হেই করুম। আইজ ছাইড়া দেন, মাফ কইরা দেন, আইজ থিকা আমি আপনের গোলাম।’

রিংয়ের মাঝে আবার উত্তাপের ছাঁট পাই। যাক ঘোলা পানিতে অন্তত একটা মাছ ধরা গেল। তলতা ইজ আন্ডার কন্ট্রোল। ডালা খুলে বের করে আনি তাকে। বেরিয়ে এসে সে হাঁপাতে হাঁপাতে বলে,‘ভিতরে কব্বরের আইন্ধার, আরেকটু হইলে কাপড়চোপড় ভইরা যাইত।’ ( অসমাপ্ত )



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.