নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইচ্ছাঘুড়ির অবাধ আকাশ www.facebook.com/RezwanaAliTanima

রেজওয়ানা আলী তনিমা

বনমুরগী পোষ মানে না.......

রেজওয়ানা আলী তনিমা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প : একটি অপ্রথাগত প্রেমের গল্প

২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৪৪

অপ্রত্যাশিত দৃশ্যটা দেখে সাত সকালেই হাবিব সাহেবের মনটা ভালো হয়ে গেল।ঢাকায় এখন মাঠ তো দূর ,খোলা জায়গাও খুব বেশী নেই। সামনের মাঠটা তাই নিজেই একটা বিষ্ময়। তার উপর আজ প্রবল ঝমঝম বৃষ্টিতে ভিজে একদল বালক ফুটবল খেলায় মেতেছে। দৃশ্যটা দেখে এমনিতে কঠোর স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ হাবিব সাহেব আজকের মর্নিং ওয়াকটা মাটি হবার দুঃখটাও ভুলে গেলেন।আশ্চর্য, যান্ত্রিক ঢাকায়ও এমন দৃশ্য দেখা যায়!ছেলেবেলার ফিরে যাবার মত একটা অনুভূতি হল তাঁর,ঐ ছেলেদের মাঝে যেন তাঁর অদৃশ্য উপস্থিতি । পাশে বসা রেহানা বেগমের দিকে তাকালেন তিনি। রেহানা বেগমের চোখও ঐদিকে ,কিন্তু তাতে হাবিব সাহেবের উত্তেজনা বা চাঞ্চল্যের কিছুই নেই.। অহহো , থাকবে কোথা থেকে, মেয়েদের স্মৃতি এইসবে থাকে না,থাকে অন্যকিছুতে যার পরিধির কোন খবরই হাবিব সাহেব জানেন না- তিনি চিরকুমার।



প্রেমে ব্যর্থ হওয়া বা এই জাতীয় কিছু না। হাবিব সাহেবের মা অনেক আগেই মারা গিয়েছিলেন, বাবা তাও কিছু অভাব বুঝতে দেননি। তবে সতের বছর বয়সে তিনিও যখন মারা গেলেন তখন থেকেই সংসারের প্রখর রৌদ্রের তাপটা হাবিব সাহেব বোঝা শুরু করলেন হাড়ে হাড়ে। তার পর যা হয় আরকি ,ছোট চার ভাইবোনের দ্বায়িত্ব পালন করতে করতে কখনো কারো স্বামী না হয়েই একেবেরে পিতৃত্বের আসনে প্রমোশন হয়ে গিয়েছিল তাঁর । তারপর যখন সময় হল, তখন মেঘে অনেক বেলা পেরিয়ে গেছে।একা থাকতে থাকতে তাঁর একসময় একাকীত্বে শুধু অভ্যস্ততা না, ভালো লাগা এসে যায়। ভালোই তো, তাঁর অন্য বন্ধুদের মত সাংসারিক সব ঝামেলা - সমস্যা থেকে তিনি মুক্ত। এই জন্যেই শেষ বয়সে তাঁর সব দায় দায়িত্বের পালা নিবারণ শেষে ভাইবোনদের বাড়িতে তাদের কারো সাথে না থেকে তিনি আজ শান্তিনীড় বৃদ্ধাশ্রমে।কারো কাছে উঠতে ইচ্ছা হয় না , বৃদ্ধরা শেষ পর্যন্ত একটা বোঝা হয়ে যায়। তার চেয়ে এই চিরভ্যস্ত স্বাধীনতা- এইই ভালো।তাছাড়া তার ভাই বোন গুলো এখানে প্রায়ই আসে, দেখা সাক্ষাৎ এবং অবধারিত জোরাজুরি , সঙ্গে থাকার জন্য।



বিশেষ কারে সবচে ছোটটা-রীমা সবচেয়ে বেশী রাগ করে। এবোনটি তাঁর সবচে আদরের, তাঁকে একটা বিয়ে দিতে , সংসারী করতে সে কম চেষ্টা করে নি। এমনকি এই প্রৌড় বয়সে পৌঁছে যাবার পরও সে হাবিব সাহেবকে বিয়ে করার কথা বলে।

"তোর মাথাটাথা কি খারাপ হয়ে গেল নাকি রে? ঘাটের মড়াকে কে বিয়ে করবে?"

রীমা এসব কথায় অসম্ভব ক্ষেপে যায়।শুধু রাগ না ,একধরনের গিল্টি ফিলিংসও হাবিব সাহেব পরিষ্কার টের পান,ওদের জন্যই যে এখনও তিনি সংসারসুখ বঞ্চিত তা রীমাকে এক ধরনের অপরাধবোধে আচ্ছন্ন করে।তার এসব কথা তিনি আর কারো সাথে শেয়ার করেননি , কাউকে শেয়ার করার জন্য পানওনি আসলে, কেবল রেহানা বেগমকে ছাড়া।



বৃদ্ধাশ্রমে কেউ শখ করে আসে না ,বাধ্য হয়ে আসে-যখন ছেলেমেয়েরা মনে করে বাবামার কাছ থেকে আর কিছু নেবার বাকি নেই এবং এখন ওরা নিজেরই মহীরুহে পরিণত হয়েছে- পরগাছা থেকে, তাই তাদের আর কোন অবলম্বনের দরকার নেই।সবাই ভিতরে ভিতরে সেই সন্তানের জন্যই কাতর, রেহানা বেগমের ক্ষেত্রেও ব্যাপার কিছু আলাদা ছিল না। একদম সকালে উঠে বৃদ্ধাশ্রমের লাগোয়া নিজস্ব পার্কের বেঞ্চে এসে বসে থাকতেন।ধনী গৃহের গৃহবধূ - সারাজীবন নিজে বিন্দূমাত্র বিলাসিতা না করে বাচ্চাদের 'মানুষ' করায় ব্যস্ত ছিলেন রেহানা বেগম। স্বামী মারা যাবার পর ছেলেমেয়েরা কৌশলে এমনকী তাঁর নিজের নামে থাকা সম্পত্তিটুকুও নিজেদের নামে লিখিয়ে নিয়েছে।সাবা জীবনের অন্তঃসারশূন্যতা আর রিক্ততায় তিক্ত প্রতারিত মন।হাবিব সাহেবের মর্নিং ওয়াকের সময়টায় টুকটাক কথা বলতে বলতে ওদের পরিচয়।একজন বাহ্যত একাকী অপরজন অন্তরে - এই বৈপরীত্যই কি ওদের কাছে টেনে এনেছিল?সন্তান থেকে দূরে থাকার কষ্ট ভোলা যায় না তবে শেয়ার করে সহনীয় করা যায় । মনের কথাগুলো অদলবদল করার সম্পর্ক গড়ে ওঠে ওঁদের।



আজ যখন হাবিব সাহেব ছোটবেলার ফুটবল খেলার একটা মজার ঘটনার কথা বলতে গিয়ে পাশে মুখ ফেরালেন তখন রেহানা বেগমের দিকে তাকিয়ে তাঁর কথা বন্ধ হয়ে গেল। রেহানা বেগমের চোখে মুখে প্রবল ব্যাথার ছাপ।মুহূর্তের মাঝে হাবিব সাহেবের চোখের সামনেই ঢলে পড়লেন তিনি।



ডাক্তার বলেছে ভয়ের কিছু নেই তাও হাবিব সাহেব প্রচন্ড ভয় পাচ্ছেন। না না মৃত্যুভয় নয়, তারচাইতেও বেশী কিছুর ভয়- রেহানা বেগমকে হারানোর ভয়।সময় ঘনিয়ে এসেছে -দুজনেরই; কিন্তু কতটা তা এমনকি যখন থাকার জন্য বৃদ্ধাশ্রমে এসেছিলেন তখনও বোঝেননি হাবিব সাহেব যতটা না আজ বুঝতে পেরেছেন।জীবনের পড়ন্ত বেলা হলেও তাঁর ষাট বছরের ভালোবাসা, ভার্সিটি পড়ুয়া উনিশ-কুড়ি বয়সের চেয়ে একতিলও কম নয়।ভালোবাসার রং সবসময়েই এক।

রেহানাকে প্রস্তাবটা দেবার সময় বুক কেঁপেছে তাঁর- বেশী চাইতে গিয়ে যা পেয়েছেন তাও যদি হারাতে হয়? কিন্তু সময় -ও যে বড়ই কম -অপেক্ষা তাঁর সহ্য হবে না, তাই বলেই ফেলেছিলেন।



রেহানা বেগম চমকে উঠেছেন, "এ ও কি সম্ভব"!হ্যাঁ, নিজের কাছে স্বীকার করতেও তাঁর সঙ্কোচ হয়, কিন্তু তিনিও হাবিব সাহেবকে ভালোবাসেছেন- নিয়মের বাইরে নিজেকে লুকিয়ে,যা হাবিব সাহেবের প্রপোজাল এর সাথে সাথে নিজের গুপ্ত অবস্হান ছেড়ে বাইবে চলে এসেছে ,একেবারে নিজের কাছে উন্মুক্ত হয়ে গেছে।তাঁর স্বামী গিয়াস সাহেবের সংসারে তিনি ছিলেন ঘটিবাটি- হাড়িপাতিলের মতই সংসারের অবশ্যপ্রয়োজনীয় একটা জিনিস যাকে বাকিরা ব্যবহার করেছে। কোনদিন গিয়াস সাহেব জানতে চাননি তা পছন্দের রং কি কিংবা কি তার ভালো লাগে। কোন ব্যাপারেই তাঁর মতামত তিনি জানতে চাইতেন না। স্রেফ হিসেবি সাংসারিক এক মানুষ যিনি অর্থের যোগান দিতেন ,আর কিছুর নয়, আর রেহানা বেগম দিতেন শ্রম ও মমতা।



হাবিব সাহেবকে সাংসারিক বিবেচনার বাইরে গিয়েই তিনি ভালোবেসেছেন তা স্বীকার করতে মুখ লালিমায় ঢেকে গিয়েছে তাঁর কিন্তু অস্বীকার তিনি করতে পারেন নি।কিন্তু বিয়ে, এই বয়সে? তাও পশ্চিমা দেশ হলেও তো কথা ছিল;ওদেশে সবই চলে, কিন্তু হাবিব সাহেব ভাংবেন তবু মচকাবেন না,রেহানা বেগমকে শেষ পর্যন্ত রাজি করাতে তিনি সমর্থ হলেন।



তাদের এই সম্পর্ক নিয়ে কানাঘুষা যথেষ্টই শুরু হয়েছিল, মানুষের চোখ তো বন্ধ থাকে না। গুঞ্জন সত্য হওয়ায় সবাই খুশি। এমনকি শান্তিনীড়ের সবাই মিলে দিনক্ষণ ও ঠিক করে ফেলল, বৃদ্ধাশ্রমের প্রতিষ্ঠাতা নিজাম- নিলুফার দম্পতিসহ সবাই অনুষ্ঠানের তোড়জোড় নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়লো।

"ছেলেমেয়েদের জানাতে হবে,কে জানে কি জানি বলবে ওরা !"উদি্বগ্ন রেহানা বেগম বললেন হাবিব সাহেবকে।

ছেলেমেয়ে যতই মা-বাপকে ভুলে যাক না কেন,মাবাবারা কখনো তাদেরকে ভোলে না।

কিন্তু তাদের জানানোর দরকার রেহেনা বেগমের ছিল না কেননা কিভাবে কিভাবে যেন ওরা আগেই খবর পেয়ে গিয়েছিল।সব একসাথে এসে হাজির বিয়ে ভাঙার জন্য।

"এই বয়সে বিয়ে! ছি ছি মা তোমার একটু লজ্জাও করলো না"বড় ছেলে ইমরানের সাথে তাল মেলায় মেজো মেয়ে শায়লা,

"লোকের কাছে মুখ দেখাতে পারবো না"।

আরক্ত নির্বাক রেহেনা, তিনি অবশ্য এরচে বেশী কিছুর আশা ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে করেনওনি।

কিন্তু হাবিব সাহেব চুপ করে থাকার মানুষ নন।

"বুড়ো মাকে এভাবে ওল্ডহোমে ফেলে গেলেও তো লোকে ভালো বলে না, কিন্তু তখন তো তোমরা লোকের চেয়ে নিজের কথাই বেশী করে ভেবেছো,আর আজ যখন তোমাদের মা নিজের খুশির জন্য কিছু করছেন তখন লোকের কাছে তোমাদের মায়ের সুখের চেয়ে নিজেদের ভুয়া সম্মান বড় হয়ে গেল?এতদিন ধরে মাকে ফেলে রেখেছো এমনকি মায়ের একবার খবর নেয়ার সময়ও হয়নি তোমাদের অথচ নিজের স্বার্থে ঘা লাগায় আজ এক্কেবারে দল বেঁধে হাজির।"



কিছুতেই বিয়ে ভাঙতে না পেরে বিফল মনোরথ রেহানা বেগমের ছেলেমেয়েরা যার যার বাড়ি ফিরে যায়।বলাই বাহুল্য তারা বিয়েতে আসে নি,তবে হ্যাঁ রসিক রীমা ওদের কাছে কার্ড পাঠাতে ভুল করে নি। আর হাবিব সাহেবের বিয়েতে উপস্থিত না থাকলেও তার ভাই বোনের পরিবার উভয়পক্ষের সকল কাজ নিপুন ভাবে সম্পন্ন করেছিল, অনুষ্ঠানে কনেপক্ষের অভাব একেবারেই বোঝা যায় নি।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: সুন্দর একটি অপ্রথাগত প্রেমের গল্প।

ভালোবাসার রং সবসময়েই এক।

২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ধন্যবাদ সপ্নাতুর আহসান। :)

২| ২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫

ময়নামতি বলেছেন: "বুড়ো মাকে এভাবে ওল্ডহোমে ফেলে গেলেও তো লোকে ভালো বলে না, কিন্তু তখন তো তোমরা লোকের চেয়ে নিজের কথাই বেশী করে ভেবেছো,আর আজ যখন তোমাদের মা নিজের খুশির জন্য কিছু করছেন তখন লোকের কাছে তোমাদের মায়ের সুখের চেয়ে নিজেদের ভুয়া সম্মান বড় হয়ে গেল?এতদিন ধরে মাকে ফেলে রেখেছো এমনকি মায়ের একবার খবর নেয়ার সময়ও হয়নি তোমাদের অথচ নিজের স্বার্থে ঘা লাগায় আজ এক্কেবারে দল বেঁধে হাজির।"

যদিও আপনি বলছেন গল্প , কিন্তু এটি সমাজের এক বড় ব্যাধী, জিবনের শেষ বয়সে এসে যেখানে একটু শান্তি খুজে নেবে সেখানে পরগাছা হয়ে থাকতে হচ্ছে।

ভাল লাগল আপনার লেখা। লেখায় ++++++

২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:০৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: হ্যাঁ, সারাজীবন আমাদের বাবা-মায়েরা কেবল আমাদের দিয়েই যান, তাদের কাছ থেকে নিতে নিতে আমরা একসময় ভুলেই যাই যে তাদেরকেও আমাদের কিছু দেবার আছে।

তাদেরও অধিকার আছে জীবনকে উপভোগ করবার, সুখী হবার।

২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:০৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ভালো লাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

৩| ২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১০

কালোপরী বলেছেন: :)

২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: :) :) :)

৪| ২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: ভাল লাগলো ।

২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক অ-নেক ধন্যবাদ অদ্বিতীয়া আমি

৫| ২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫১

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ++++++++

২২ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে অপূর্ণ।

৬| ২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভালই লিখেছেন।

২২ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ইরফান আহমেদ বর্ষণ ভাই।

৭| ২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: এমন প্লট বেছে নেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ।

বিষয়বস্তুর কারণে আপনি আমার কাছ হতে প্লাস পাবেন ।
সচারাচর এমন বিষয় নিয়ে গল্প কেউ লিখে না ।
আপনার গল্প আজ প্রথম পড়লাম ।
আরো পড়ার আশা রইল ।
+++++
শুভকামনা রইল ।

২২ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: এত্ত সুন্দর মন্তব্যের জন্য বিশেষ ধন্যবাদ,আমার ভবিষ্যত লেখাগুলো পড়ার জন্য আপনাকে অগ্রিম আমন্ত্রণ র‌ইল, ভালো থাকবেন।

৮| ২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

ইলুসন বলেছেন: অন্যরকম ভালবাসার গল্প। চমৎকার লাগল।

২২ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ইলুসন,ভালো থাকবেন।

৯| ২২ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:২১

মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লেগেছে । অপ্রথাগত হলেও প্রেম তো প্রেমই ।

২২ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে খুউব ভালো লাগলো, অসংখ্য ধন্যবাদ মামুন রশিদ আপনাকে।ভালো থাকবেন।

১০| ২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:২৩

মাক্স বলেছেন: আগেরটাতে যে অতৃপ্তি ছিল এইটাতে পোষায়া দিসেন।
উপভোগ করলাম খুব!

২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:৩৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: জি মাক্স সাহেব,আগেরটাতে তাড়াহুড়া করে শর্টকাট মারতে গিয়েছিলাম, তাই এবার পাবলিকের থুরি ব্লগ পাঠকের ধৈর্য পরীক্ষা নিলাম। :P :P :P

১১| ২৩ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: গপে একটু ভিন্নতা আছে, ভালা পাইছি

২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ মাসুম আহমেদ ১৪ :)

১২| ২৪ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪

শাওণ_পাগলা বলেছেন: :) ভালোই লিখেছেন

২৪ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: :) ধন্যবাদ শাওন_পাগলা।

১৩| ২৫ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:১২

জ্যোস্নার ফুল বলেছেন: আপনি তো ভালো গল্প কথক।

২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:১৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ জ্যোস্নার ফুল, ভালো থাকবেন।

১৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

joos বলেছেন: পড়ে বেশ ভাল লাগল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.