নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইচ্ছাঘুড়ির অবাধ আকাশ www.facebook.com/RezwanaAliTanima

রেজওয়ানা আলী তনিমা

বনমুরগী পোষ মানে না.......

রেজওয়ানা আলী তনিমা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প:শপিং ও আমার পত্নী

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২

আমার বেগমের গতদিনের লেখাটা কি পড়েছেন? ঝুড়ি ভরে ভরে আমার দূর্নাম করেছে সে। এই বস্তুটা দুনিয়ার সব মেয়েতেই কমন ,পতিনিন্দা না করলে ওদের পেটের ভাত ঠিক হজম হতে চায় না, অফ দ্য রেকর্ড বলে রাখি ছেলেদেরও তাই, পরের গিন্নির পতিভক্তিটাই ওদের নজরে পড়ে সবসময়- নদীর অন্যকুলে সকলই সুন্দর কিনা!



সে যাই হোক-পর্দা যখন সে ফাঁস করেইছে তখন আমিই বা আর পিছিয়ে থাকি কেন? চিচীম ফাঁক ওরটাও করা যাক।



ঈদের সময়কালটা আমি খুব ভয়ে ভয়ে থাকি- কেনই বা থাকবো না? যার স্ত্রী আছে , সংসার আছে, বাল বাচ্চা আছে - মানে কিনা সাংসারিক জীব -তাকে এই খরচের মৌসুমে স্রেফ সং সেজে যেতে হয়, সার পদার্থ কিছু আর থাকে না -মানিব্যাগে অবশ্যই।



রোজার শুরু থেকেই সদলবলে শপিং-এ যাওয়া শুরু হয় আমাদের । এবারও তার ব্যাতিক্রম না। গিন্নি হাঁটেন লিডার হয়ে , দোকান থেকে দোকানে ঘোরেন- আমি পিছে পিছে তার সাথে চলতে থাকি। যত যত সময় পার হতে থাকে আমার দুই হাতে সমানুপাতিক হারে চাপানো ওজনের পরিমান ততই বাড়তে থাকে।শিরীন মহানন্দে দরাদরি মূলামূলি করতে থাকে, ওকে দেখে মনে হয় দুচারশো টাকা বাঁচানোর জন্য সে যুদ্ধে নেমেছে,বাজি রেখেছে ওর মনপ্রাণ। কটা টাকায় হেরফেরের জন্য মার্কেট মার্কেট সে চষে বেড়ায়। ওকে যেন কেউ ঠকাতে না পারে । সেরা জিনিসটা চাই ওর সেরা কম দরে। অবশ্য মানছি- দোকানের বিভিন্ন জিনিসগুলো নেড়ে চেড়ে দেখার সময় যখন কোন ব্যাপারে শিরীন আমার মতামত জিজ্ঞেসা করে তখন আড়চোখে আমিও প্রাইস ট্যাগটার দিকে একটু তাকিয়ে নিই ঠিকই।







দোকানে দোকানে, এক শপিং মল থেকে অন্যটাতে ঘুরে বেড়াতে কারই বা কাহাতক ভালো লাগে? এর চেয়ে ইএসপিএনের টিটোয়েন্টি ম্যাচটা দেখতে পারলে কিছু কাজের কাজ হয়। এমনিতেও আমার ভারবহন ছাড়া বিশেষ কোন কাজ নেই, দোকানীও আমকে বিশেষ পাত্তা টাত্তা দেয়না,শিরীনও মতামত জিজ্ঞেস করেই খালাস-



'আমি কি জানি এইসবের -তুমিই তো ভালো বোঝ' -হামেশাই এই টাইপ জবাব দেই বলে সে কিছু বিরক্তই হয়।



' একটা মানুষ তো নয় যেন জড়পদার্থ নিয়ে এসেছি- কোন একটা ব্যাপারে হেল্প হয়না তোমাকে দিয়ে। কোন একটা কিছু কিনতে এলে মানুষ একটা কম্পেনিয়ন নিয়ে আসে একটু এডভাইস দিয়ে সাহায্য করার জন্য , তোমাকে সাথে আনাও যা না আনাও তাই।'



আমি মনে মনে বলি,না আনলেই তো বাঁচি, সাথে নিয়ে আসার জন্য কি সেধেছি নাকি তোমায়? আর আমাকে সঙ্গে না আনলে তোমার এই ব্যাগ এন্ড ব্যাগেজ গুলো সামলাবে কে তাহলে, শুনি?

প্রকাশ্যে এইসব বলতে সমস্যা আছে, তাই মনে মনে গজরাতে থেকি কেবল।



এই কি কম, যে সাথে মুনিরকেও নিতে হয়? সে এখানে দৌঁড়ায় -সেখানে যেতে চা্য,মহা অস্থির ও ছটফটে, দুষ্টের হাঁড়ি - একেবারে ওর বাপের ছোটবেলার ডুপ্লিকেট কপি একটা। সারাক্ষন ধরে রাখতে হয়।ওর আগের রেকর্ড খারাপ- দু দুবার ঈদের বাজারে হারিয়ে গিয়েছিল সে।তারপর ফিরে পাওয়ার আগে পর্যন্ত যে পেরেশানি , টেনশান আর দুর্ভোগ গিয়েছে তা আর কি বলব।লিখতে গেলে এক উপন্যাস হয়ে যাবে -এই ছোট গল্পের পরিসরে কুলাবে না।তাই এখন অতিরিক্ত সাবধানী আমি-এর এক হাতে ছেলে আর অন্যহাতে ঝোলা সামলানো - এক্কেবারে সব্যসাচী ।



এক মল থেকে আরেক কমপ্লেক্স , কমপ্লেক্স থেকে প্লাজা,প্লাজা থেকে গার্ডেন, গার্ডেন থেকে সিটি, সিটি থেকে ওয়ার্ল্ড - ঘুরতে ঘুরতে এক এক সময় আমার মনে হতে থাকে - আর পারছিনা -হাত দুটা একেবারে খসে পড়বার জোগাড় হয়ে গেছে।কেমন কেমন করে যেন ,বোধকরি টেলিপ্যাথির জোরেই শিরীন টের পায় যে আমি আমার বিয়ারিং ক্যাপাসিটির আলটিমেট পর্যায়ে পৌঁছে গেছি।তখন সে দয়াপরবশ ক্ষ্রান্তি দেয় সেদিনকার মত।



প্রতিবারই আমি চাই অন্তত চাঁদরাতে যেন কোন কেনাকাটাই বাকি না থেকে যায়- তারপরও শিরীন কিছু না কিছু রাখবেই। ও আর শুধরালো না কোনকালেই- এত করে বলি তবুও।ওর কান্ড বলি শুনুন।



স্তুপ স্তুপ কাপড় বিছানায় ভর্তি করে রাখা, এত বেশী জিনিস কেনা হয়েছে যে ওগুলো বিছানার উপর ঢেলে রাখার পর আমাদের আর বসার তিল মাত্র জায়গা খালি নেই।ঈদের মাত্র দুদিন বাকি। কাল যদি চাঁদ দেখা যায় তো , পরশু দিন ঈদ। আমি আশা করলাম এবারের মত বুঝি রেকর্ড ব্রেক হলো,এবার শিরীন সত্যি সত্যিই আগেভাগেই কেনাকাটার কাজটা শেষ করতে পেরেছে।এত কাপড় বিছানাভর্তি-আর কিছু সম্ভবত আনার বাকি নেই।



মহানণ্দে সব সে আমাকে দেখায় -' দেখ এইটা কিনেছি মার জন্য, আর এইটা আম্মার মানে তোমার মায়ের জন্য , দেখতেো পছন্দ হবে কিনা,উনি তো আবার বেশী রংচং এ জিনিস পরেন না।' উদ্বিগ্ন চোখে আমার দিকে তাকায় শিরীন।



'এটা সীমা ভাবির, উনি একটু চাপা রঙের তো-এই মিষ্টি কালারটা মানাবে ভালো।আর এইটা রাসেলের জন্য একটা শার্ট, এইরকম একটা শার্ট ওর খুব কাজে লাগবে, ফর্মাল শার্ট ওর খুব একটা নেই, প্রতিবার ইন্টারভিউ দিতে যায় একই শার্ট পরে । ভালো হয়েছে না?'



ওর সাথে সাথে সবজায়গায় গিয়েছি বটে কিন্তু তখন অত মনোযোগ দিয়ে তো আমি দেখিনি , কোন একটা একটু পছন্দ করে আমার দিকে মতামতের জন্য তাকালে আমি মাথা নেড়ে উৎসাহিত করেছি - কিনে ফেললেই তো ল্যাঠা চুকে যায়। যত তাড়াতাড়ি শেষ হয় ততই ভালো । তাই এখন আবার নতুন করে দেখার পালা চলছে আমার।



'আচ্ছা দেখ, এইটা রুমার- আমার বোনের জন্য কেনা , সামনে ধরে থ্রিপিসটা দেখায় সে,এটা আশিকের জন্য একটা শার্ট , ওকে তো দিতেই হবে। বড় ভাইয়ের একমাত্র বাচ্চা। '



'এটা শীলার - ও আড়ং-এর একটা সেটের জন্য শখ করেছিল। আর এইটা দেখ- তোমার ছেলের জন্য কিনলাম- আজকাল এরকম কার্টুন মার্কা টিশার্ট বেরিয়েছে - ওর কোন বন্ধু পরেছে- ব্যাস ছেলের মাথা খারাপ। কি সব আজেবাজে ফ্যাশান - বাচ্চাকাচ্চাদের মাথাটা খেল। ঐ জিনিসই তার লাগবে- কত্তগুলো দোকান ঘুরে ঘুরে এই একটা পেয়েছি- ওর পছন্দ হয়েই হয়। তোমার ছেলের ত তোমার মতই চয়েস, খালি খুঁতখুঁতে স্বভাব।পুরো বাপকা বেটা।'



অনন্ত কেনাকাটার পসরা দেখতে দেখতে আমার ঝিমঝিম ভাব হয়। আচ্ছা কিছু একটা মিসিং মনে হচ্ছে- বাজে সন্দেহটা ফিল হয় আমার।



'সবই তো দেখলাম,কই এখন তোমারটা দেখি - কি কিনলে এত এত ঘুরে ঘুরে?'শিরীনকে শুধালাম আমি।



'আমারটা এবার কিনবো না ভাবছি- নতুন কয়েকটা শাড়ি তো পড়ে আছে,তার উপর মাও একটা দিয়েছেন- এমনিতেই ওসব বেশি পরা হয় কই, মাত্র একদুইবার পড়েছি - ওগুলো থেকে একটা দিয়েই কাজ চালিয়ে নেবখন। '



'আর আমার এত কিছু লাগবে না- এই বয়সে বাচ্চাকাচ্চার ঈদ ঠিকঠাক হলেই হলো।সংসারে খরচ দিনদিন বাড়ছে, একেকটা শাড়িতে হাত দেয়া যায় না,আগুন দাম, খামখা টাকা নষ্ট।'



আমি একটা দীর্ঘ নিশ্বাস ফেললাম- গোড়াতেই বোঝা উচিত ছিল আমার । শিরীন তার পুরানো স্বভাব থেকে কবে যে বার হয়ে আসবে? প্রতিবারই এই একই কাহিনী করে সে। আমরা সবাই নতুন ড্রেস পরবো ঈদে আর শুধু বাদ যাবে সে?



'উঁহু,তোমাকে তো নতুন শাড়ি কিনতেই হবে।'মাথা নেড়ে প্রতিবাদ করলাম আমি।শিরীনের এই একটা ভারি বদভ্যাস , খালি অনর্থক তর্ক করা। পারবে না শেষমেষ জিততে , তারপরেও।আমি হাল ছাড়ার বান্দা নই। বলাবাহুল্য এবারের চাঁদ রাতটাও আমার বাইরে বাইরেই ওর শাড়ির সন্ধানেই কাটাতে হবে -এই একটা ব্যাপার ত সিওর।



মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: একেবারে বাস্তব কাহিনী। ঘটনাগুলো এরকমই হয়।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছ প্লাস।

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সুপ্রিয় খেয়া ঘাট। ঈদ শুভেচ্ছা । ভালো থাকবেন।

২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: হা হা......


+++++++++

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: :D

৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মজাই লাগল পড়তে

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ধন্যবাদ কান্ডারী অথর্ব , :)

৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উনার জবানীতে নিজের কাহিনী ভালই বলিয়ে নিলেন । =p~ =p~
মজা করে পড়লাম ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: গিয়াস ভাই , এইটা আমার নিজের কাহিনী না, স্বামী-স্ত্রীর মাঝে কার সাধারন অম্ল মধুর ঘটনা নিয়ে পাল্টা পাল্টি গল্প লেখার একটা চেষ্টা করেছি।
মজা লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো।
ভালো থাকবেন ।ঈদ মোবারক।

৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩১

কয়েস সামী বলেছেন: হা হা......

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: :D :D

৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

ইকরাম বাপ্পী বলেছেন: থাক আর কিছু বললাম নাহ... ... পুরাই বিবাহিতদের কাহিনি... ... ব্যাচেলর পুলাপানের কথা ভাইয়া আর কি মানুষের মনে থাকে নাকি? আচ্ছা আপনি কি কোন কালে অবিবাহিত ছিলেন? |-) |-) |-) /:) /:)

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ইকরাম ভাই, কাহিনী বিবাহিতদের বটে কিন্তু আমি অবিবাহিত । অন্যদের জীবন থেকে ইন্সপায়ার্ড আরকি :P :P :P :P =p~ =p~ =p~ =p~

৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫২

মামুন রশিদ বলেছেন: হে হে, পাল্টাপাল্টি গল্প ভালো হইছে ;)


তবে পতি কাহিনী বেশি জমেছিল, আফটার অল কাহিনীটা পত্নী বলেছিল বলেই হয়ত..


দারুণ ++

১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মামুন রশিদ ভাই , অনেক ধন্যবাদ। গল্প ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগল।পতি কাহিনী বেশী ভালো জমেছে জেনে মজা পেলাম খুব।
ভালো থাকবেন। শুভকামনা থাকল।

৮| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার হৈসে :) ||

১১ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ধন্যবাদ ইমরোজ কবির ভাই, ভালো থাকবেন।

৯| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:২৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

১১ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান মাহবুব, শুভকামনা রইল।

১০| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫

আরজু পনি বলেছেন:

গল্প বেশ বাস্তবসম্মত ।
ভালো লাগা রইল তনিমা ।

আর ঈদের শুভেচ্ছাও জানবেন ।।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:২৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আরজুপনি আপা, ভালো থাকবেন, অনেক অনেক শুভকামনা ও ঈদের বিলম্বিত শুভেচ্ছা থাকলো।

১১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭

শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: হাহাহা...মজা পেলাম পড়ে :)

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:২৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শুকনোপাতা০০৭, ভালো থাকবেন। :)

১২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

টুম্পা মনি বলেছেন: হাহা ভালো লাগল সাংসারিক শপিং এর খুনসুটি।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:২৭

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: টুম্পা আপা , অ-নেক অ-নেক ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

১৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২০

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: মজা পেলাম!

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:২৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ধন্যবাদ তন্দ্রা বিলাস :)
ভালো থাকবেন, শুভকামনা।

১৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫২

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: পড়ে মজা পাইছি :)

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:২৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মাসুম ভাইয়া :)

১৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: গল্পটা পড়তে ভালো লাগছিল। আরও একটু না হয় চলত , চাঁদ রাতের শাড়ি কেনা এবং শেষ শপিং এর গল্প ।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৩১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , সুপ্রিয় অপর্ণা।বেশি তাড়াহুড়োয় শেষ করেছি ঈদের ব্যস্ততায়। ভালো থাকবেন।অনেক অনেক শুভকামনা ।

১৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হা হা হা, দারুণ লিখেছেন, সত্যিই দারুণ !! :)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জহিরুল ইসলাম ভাইয়া । :)

১৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১২

খাটাস বলেছেন: শিরিন সাধ্যমত আমাকে বিরক্ত করেছে। এরকম একটা বিরক্তিকর ক্যারেক্টার কে ফুটিয়ে তুলে আমাকে যথেষ্ট বিরক্ত বোধে ভাসিয়েছেন। :#> পড়তে পড়তে ভাবছিলাম, জীবনে বিয়েই করব না। :!> কিন্তু শেষ টা দেখে মায়ের কথা মনে হল। মাঝে মাঝে নারকীয় বিরক্তির উদ্রেগ ঘটালেও , এই কারনেই নারী শ্রদ্ধার পাত্র, ভালবাসার পাত্র।

অনেক ভাল লিখেছেন তনিমা। আপনার নিজের গল্প টার জন্য ও শুভ কামনা। :) :) ভাল থাকবেন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:১৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: :) :) :)

কিন্তু শেষ টা দেখে মায়ের কথা মনে হল। মাঝে মাঝে নারকীয় বিরক্তির উদ্রেগ ঘটালেও , এই কারনেই নারী শ্রদ্ধার পাত্র, ভালবাসার পাত্র।

অনেক অনেক ধন্যবাদ খাটাস । আপনার মন্তব্যতে আমার গল্পের পেছনের থিমটা এককথাতেই দারুন বলেছেন।

আপনার জন্য অনেক শুভকামনা,ভালো থাকবেন।

১৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৯

ঘাষফুল বলেছেন: +++++++++++++++++++শিরীন+++++++++++++++++++++

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৫৭

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ধন্যবাদ এততগুলো +এর জন্য :-দ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.