নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইচ্ছাঘুড়ির অবাধ আকাশ www.facebook.com/RezwanaAliTanima

রেজওয়ানা আলী তনিমা

বনমুরগী পোষ মানে না.......

রেজওয়ানা আলী তনিমা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প:স্বার্থপর পতি

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২০

আমার পতির কান্ডকীর্তির কথা কি আর বলব। আগেই তো আপনাদের সাথে পরিচয় হয়েছে ।চেহারা দেখলে মনে হবে যেন ভাজা মাছটি উল্টে খেতে জানে না ,কিন্তু তলে তলে সব বোঝে ও আদায় করে নেয় ষোলআনা।একদম স্বার্থপরের চূড়ান্ত। অবশ্যি পুরুষেরা হয়ই ওরকম-জানা কথা।কেইবা কম আর কেউ বেশী। বাইরেই যতটুকু তফাত-এইতো।







এই যে দেখুননা, ঘরের বউ বটে আমি, তাও ঘর বার দুটোই তো সামলাতে হয়। এই যুগে কি আর একজনের ইনকামে চলে নাকি চলা সম্ভব? তা- আমি যদি মেয়ে হয়ে ওর মত দশটা পাঁচটা অফিস করি আবার বাড়িতে এসে সব বুয়াগিরিও আমাকেই চালাতে হয় , তখন বাবু সাহেব একটু যদি আমাকে সাহায্য করেন তো কি ওনার পৌরষ্যত্বে হানি হবে নাকি? বিয়ের সময় তো বলেছিল আমার জন্য সব করতে পারে।চাই কি আকাশের চাঁদও এনে দেবে- মুখ ফুটে বলাটাই যা বাকি।







আর এখন-অন্তত ছেলেমেয়ের পড়াটা তো একটু ভালো করে দেখাতেই পারে, এতেও কি গড়িমসি! বাচ্চাদের পড়াতে যেমন ধ্বস্তাধ্বস্তি করতে হয় বাচ্চাদের বাবাকেও পড়াতে বসানোর জন্য ও-ইরকমই ঝ্বক্কি সামলাতে হয়।অথচ এ আর এমন কি কাজ। আসমা, মৌরী আপা, পাশের বাড়ির শাহিন ভাবি প্রত্যেকেরই ছেলেমেয়েদের বাবারাই তাদের পড়া দেখিয়ে দেয়।





এই যুগে একটু ভাগযোগ করে কাজ না চালালে কি একা একজনের পক্ষে সব ম্যানেজ করা সম্ভব ? এমনি এমনি তো আর ক্লাসে ফার্স্ট সেকেন্ড হয় না ওগুলো।আর আমার মুনীর শীলাটা যেমন পাজি ফাঁকিবাজ তাদের বাবাটাও সে-ইরকম। আমার কপালেই যে সবসময় এরকম কেন জোটে!







কাজের লোকটা পর্যন্ত বদের হাড়ি । অথচ শীলা আপা, আলেয়া ভাবী, নিশাতের কাজের লোকগুলো কত কাজের , একেকজন কতদিন ধরে আছে, রীতিমত ঘরের লোকের মত আপন, বিশ্বস্ত। বাড়িতে গেলেই কি সুন্দর হাসিমুখে চা নাস্তা বানিয়ে নিয়ে আসে, একবার বলতেও হয় না। আর আমার গুলো -হুঁ তাহলেই হয়েছে। নিজে হাঁকাহাকি ডাকাডাকি করে না মরলে নিজে থেকে এক গ্লাস পানি ঢেলেও খাওয়াবে না।







আর ফাঁকতাল পেলেই চুরি করে ছোট খাট জিনিস হাপীশ করবে। তাও না হয় মানা যেত - চূপিসারে হাত দিয়ে সুযোগ পেলেই তরকারিটা ভাজিটা হালুয়াটা মুখে পুরে দেবে। কিসের নাকি কিসের হাতে কে জানে। এই মাত্রই হয়ত ঐ হাতে করে নাক খু্‌টে এসেছে। অথচ খাবার তো কম দেই না, এবং আমরা যা যা খাই তার একট ভাগ ওকে না দিয়েও খাই না। এমনকি কুচো চকলেটটা পর্যন্ত না। শীলাটা খুব খায় ,একদম চকলেটের পোকা ও এবং খেলে একটুকরা সুফিয়াকে না দিয়ে তো খায় না।







তারপরেও এই অবস্থা । হুঁ পড়তো ঐ রকম কোন বাসায় ....এরকম কিছু তো জীবনেও চেখে দেখতে পারতোই না , পাবার মাঝে কয়েক হালি বাড়ির বেগমসাহেবার কিলচড় তাহলে বুঝতো মজা। আমাকে ভালো মানুষ পেয়ে উল্টো ঢিট করছে।আমার সব দুঃখের কথা ভাই আর আপনাদের কি বলব?









তা ঘরের নিজের সাহেবের কোন খেয়াল আছে আমার যে পরের মেয়ে দেখবে, খবর রাখবে? তার কি দায় পড়েছে? এই যে সাহেব অফিস থেকে আসলেন তো হল , ধড়াচুড়া ছেড়ে খালি কতক্ষণে স্পোর্টস চ্যানেলটা নিয়ে পড়বেন তার অপেক্ষামাত্র। দায়সাড়া ভাবে কি দুদন্ড বাচ্চাদের একটু কি না কি পড়া দেখিয়ে খালাস।





এই তোদের তো বুঝিয়ে দিলাম , এবার নিজে নিজে পড়।





আমি তো রান্না ঘর থেকেই সব শুনতে পেয়েছি। এই হচ্ছে ফাঁকি দেবার প্রথম ধাপ। ব্যস বাপ একটু ছেলেমেয়ের চোখের সামনে থেকে সরলেই হয়েছে, মুনির-শীলাকে আর পায় কে। একটা বইয়ের ফাঁকে একটা সায়েন্স ফিকশন নিয়ে পড়েছে, অন্যটা মোবাইলে গেম খেলতে ব্যস্ত। এসব আমি এই খানে নিজের জায়গায় দাঁড়িয়ে থেকেই টের পেয়েছি। ওর বাপকে বুকিঝুকি যতই দেক না কেন আমার চোখকে ফাঁকি দেয়া অত সোজা না, ....হুম কেননা মায়েদের মাথার পিছনে অদৃশ্য কয়েকজোড়া কাজ করে , শুধু সামনের একজোড়ার ভরসায় থাকলে এ সংসার চলতে পারতো? কবেই তো উচ্ছন্নে যেত।





বিশেষ করে যেসব নমুনা নিয়ে চলতে হয় ..থাক আর কথাটা শেষ করলাম না। বুঝে নিন।





অগত্যা বাধ্য হয়েই আবার হাক দেই হারুনকে, তা সাহেবের খেলাতে ডুবে গিয়ে দীন দুনিয়ার কোন খেয়াল থাকলেতো।একেবারে সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে কিছু বললে তবে যদি কান দিয়ে কিছু ঢোকে।





সবার ফ্যামিলিতে বাবারাই সব পড়া দেখে ,কতভাবে হেল্প করে বউদের তোমাকে দিয়ে কোন কাজটা হয় ? কেন এই যে ওদের নিয়ে স্কুলে , তারপর কোচিং থেকে প্রাইভেট টিউটর দৌড়াই আর তুমি সামান্য একটু পড়াটা বলে দেবে, আর একটু সামনে স্রেফ কিছুক্ষন বসে থাকবে- যাতে ওরা ঠিকমত পড়ে- এতটুকুও করতে পারো না। তোমাকে দিয়ে আর কি হবে? এত স্বার্থপর তুমি যে বউকে কোন কাজেই এতটুকু সাহায্যও করো না। বাড়িতে ফিরলেই দুম করে খালি টিভির সামনে ..। কেন সারাদিন অফিস ফেরত আমার কি ইচ্ছে হয়না একটু টিভি দেখি? তাও তো কড়াই খুন্তি নিয়ে সোজা রান্না ঘরের দোজখের মধ্যেই ঢুকতে হয়। আর তুমি এই সামান্য কাজটাও করতে পারো না। সংসারে একটু দ্বায়িত্ব নিতে শেখো, খালি অফিস ঘর বার করে এযুগে চলে না।





কেন আমাদের সময় তো এতসব প্রাইভেট কোচিং কিছু ছিল না, বাবা কখনো এক অক্ষরও আমাকে ধরে শেখান নি, তাতে কি আমার পড়া হয়নি?





ঐযুগ আর নেই বুঝলেন, ঐ দিন বহু আগে চলে গেছে। এখন কোচিং আর টিউটর না হলে ভালো করা দূরে থাক পাশই যে করবে না। তুষার, শামার, নওশীনের , জুয়েলের কত উদাহরন দাও, জানো ওরা দিনে কত ঘন্টা পড়ে? কতটা সময় কোচিং ক্লাসে কাটায়? এই যে স্কুলের জন্য সকালে বের হয় বাড়িতে ফেরে রাত নটায় । ভালো কি এমনি এমনি হয় নাকি?যত গুড় তত মিষ্টি, বুঝলে?





তো পড়ে কখন?সারাদিন তো বাইরে বাইরেই যায়।হারুনের নির্বোধ প্রশ্নে

আমার মেজাজ চড়তে থাকে।





কখন আবার?বাড়িতে ফিরে, তাও রাত তিনটার আগে ঘুমায় না, বুঝেছো? সকালে স্কুলে যাবার আগে আবার ঘন্টাখানেক পড়ে তবে যায়।ওরা তোমার ছেলেমেয়েদের মত ফাঁকিবাজ না, খুব সিরিয়াস, একদম ফালতু কাজে সময় নষ্ট করে না। বাজে তর্ক রাখো। ছেলেমেয়ে শুধু আমার না, তোমারও । তাই কথা না বাড়িয়ে অন্তত একটু পাশে বসে থেকে আমাকে উদ্ধার দাও।





এইতো....এই সব করতে করতে কোন সময় যে ঘুমানোর সময় হয়ে যায়...। এই তো কামলা খাটা , দিনরাত ঘানি টেনে চলা। রুটিনবদ্ধ জীবনে আমার নিঃশ্বাস নেবার সময় নেই।তাও কি শান্তি আছে দুই দন্ড?





খেটেখুটে অনেক রাতে ঘুমাতে আসলাম , দেখি ফ্যানটা পুরো বন্ধ করে দিয়েছেন সাহেব।







এই তো হালকা শীত , তার মধ্যে আবার ফ্যান পুরো বন্ধ করলে কেন?

আমার গরম লাগছে, বলে ফ্যান চালু করলাম আমি ।





এই দারুন শীতে তোমার গরম লাগে? আমি তো ঠান্ডায় জমে যাচ্ছি , বলে হারুন আবার দিলো ফ্যানটা অফ করে।





কিভাবে তুমি ঠান্ডায় জমে যাচ্ছ? আমি শুধাই। বাইরেরে এই ধরাচূড়ার নিচেও তো অন্তত পাঁচটা আছে?





ফ্যান চলে আবার।







নাহ, চারটা। হারুন আমার নিদারুণ ভুলটা তাৎক্ষনিক সংশোধন করে দেয়।কথার সাথে সাথে হাতও চালায়।



ফ্যানটা ফের অফ হয়।





আমি চোখ কপালে তুলি। এই সামান্য শীত- পড়েছে কি পড়ে নি তার মধ্যেই বাইরেরটার নিচে আরও চার চারটা পড়েছো তাও তোমার শীত লাগে? আরও তো দিন পড়েই আছে। তোমার এখনে না থেকে সাহারাতে গিয়ে দেখা উচিত।





তাই তো দেখছি।





ভুরু কুঁচকাই আমি।





আরে ঐ যে টিভিতে রোজই সাহারা খাতুন দর্শন হচ্ছে তো । তার কথা কাজে বঙ্গদেশই সাহারা হয়ে উঠলো বলে।





হুম ভেরী ফানি । ওর কথা কুটচালে আমার কোন ভাবান্তর হয় না। ক্লাউন একটা ।আবোলতাবোল কথায় আমাকে ঘোরাবে কিন্তু মর্জি বজায় রাখবে নিজেরটাই।





নিজে তো একগাদা চাপিয়েছো। তারপরে এই নামমাত্র শীতে ফ্যান বন্ধ। আমর কথাটা তো ..এমন স্বার্থপরকে কি আর বলবো। একটুও ভেবে দেখা নেই। সারাদিন অফিস থেকে এসে ঘরের হাঁড়ি ঠেলি ঐ আগুনের মত হয়ে থাকা চিলতে বদ্ধ রান্না ঘরটাতে ।শীতকাল হবে তোমাদের জন্যে। আমার তো বছর ভর কপালে এক বৈশাখ মাসের খর তাপ ছাড়া আর কিছু নেই। এখন একটু শান্তিতে ঘুমাতেও পারবো না?





কামলা খাটতে এসেছি নাকি তোমার সংসারে?





বলে এবার ফ্যানটা একেবারে সর্বোচ্চ ক্যাপাসিটিতে চালিয়ে দেই। এতটা আমার দরকার ছিল না। নিজেরই এখন একটু শীত শীত করছে। কিন্তু মস্ত্বিস্কের প্রকোষ্ঠে প্রকোষ্ঠে জ্বলে ওঠা অগ্নি নির্বাপনের দরকার ছিল।





ব্যস এখানেই কথা বন্ধ। আপাতত গৃহ তাপমান বিষয়ক আলোচনার পরিসমাপ্তি ঘটে আমাদের মাঝে।





কাকাডাকা ভোরে পরদিন যথারীতি ঘুম ভাঙে আমার। সব বাড়ির মতই এ বাড়িরও সবচেয়ে আগে ওঠা বান্দা আমিই -বাড়ির "গৃহকর্ত্রী"। অ্যালার্মেরও দরকার হয় না এখন -এমনই সুদীর্ঘ পাকা অভ্যাস আমার দেহযন্ত্রে।





উঠে .......কি দেখলাম জানেন? ফ্যানটা- যথারীতি বন্ধ-ছেলেদের কাছ থেকে এ ছাড়া আর কি আশা করা যায়- জন্মগত সেলফিশ এরা- ঘরে বাকি মানুষগুলোকে থোরাই কেয়ার। নিজে আগে ভালো থাকতে হবে ,তারপর পরের চিন্তা। সুতরাং হারুনের এ আচরন আমার কাছে প্রত্যাশিত- ই ছিল।মাথায় চনাৎ করে রক্ত চড়ল। এই আত্নকেন্দ্রীক লোকগুলোর জন্য খামখা খেটে মরার কোন কারন হয়?







যা একেবারেই আশ্চর্য- নিজের দিকে তাকিয়ে দেখলাম হারুনের গায়ের রোমশ মোটা কম্বলখানা দিয়ে আমার আগাগোড়া সযত্নে ঢাকা দেওয়া, যেটা কাল ছিল আমার কর্তাসাহেবের গায়ে। যিনি এখন বিনা কম্বলে কুকড়ী মুকরীতে অঘোর ঘুমে নিমগ্ন।







অবশ্যি এই কম্বলটা আমাদের দুজনের জন্য বেশ ছোট-ই হবে। আমার নিজের শীত কম থাকায় বড় কম্বলটা এখনো নামাই নি। নামিয়ে রোদে দিতে হবে-বহুদিন ধরেই তো আলমারীতে -ভ্যাপসা গন্ধ হয়েছে-ও জিনিস শতেক কাজের ভিড়ে নামাব নামাব করে শেষমেষ আর নামানো হয় নি।







আর অ-বশ্যিই সাথে আমার আরও মনে পড়ল- কাল শেষ রাতের দিকেই হবে- বেশ শীত শীত লাগছিল। প্রয়োজনের চেয়ে বেশী জোরে ফ্যান ছাড়ার ফলাফল আরকি।অমন শীতে ভালো করে ঘুমানো যায় নাকি? ঘুম ঘুম ভাবে টের পেয়েছিলাম খুট করে বাইরের একটা আলো জ্বলে উঠলো। বাথরুমে যেতে উঠেছিল বোধহয় হারুন। আমি গুটি শুটী মেরে আবার ঘুমাবার চেষ্টা করেছিলাম। আরামদায়ক না হোক ঘুমে ফের তলিয়ে যেতে দেরী হয় নি আমার।সারাদিন খাটলে এটা একটা পজিটিভ দিক- ঘুমে অন্তত সমস্যা হয় না।





নির্ঘাত ফিরে এসে শীতে কুকড়ে ঘুমানোর চেষ্টা রত আমাকে কম্বলটা দিয়ে ঢেকে দিয়েছিল হারুন...। নিজে এখন শীতে কষ্ট পাচ্ছে। কান্ড দেখছেন মানুষটার, না হয় দুজনেই কোনমতে শেয়ার করেই ঘুমাতাম। এখন এমন শীতে ....এমনিতেই তো আমার চেয়ে অনেক বেশী শীত কাতুরে, এভাবে ঘুমাচ্ছে- ঠান্ডা না লেগে যায়, এমনিতেই ওর ঠান্ডার ধাত।একটুতে উনিশ বিশ হলো কি বিশাল ঠান্ডা লাগিয়ে ঘরে বসে থাকবে। আমি পা টিপে টিপে উঠে ওকে ভালো করে গায়ের কম্বলটা খুলে ঢেকে দিলাম। আরাম করে কিছুক্ষণ অন্তত ঘুমাক বেচারা। রাতে বেশ কষ্ট করেছে।







আমার অনেক কাজ, আর আয়েশ করে শুয়ে থাকার অবসর নেই-সবে তো আরও একটা দিনের শুরু হল মাত্র।কর্মব্যস্ত আরও একটা জমজমাট দিন।





বহু কাজ জমে আছে, বিল দিতে হবে, বাজার শেষ হয়ে গেছে, আমান স্যারের বেতন....।আর হ্যাঁ, সালেহা মামীকে আজ স্কয়ারে দেখতে যেতেই হবে।লম্বা লিস্ট কাজের।তবে মনে মনে পণ করলাম আর কোন কিছু করা হোক আর না হোক , বড় কম্বলটা আজই নামাতে হবে। কয়েকেদিন ধরে আকাশ মেঘলা মেঘলা করছে, আল্লাহ্‌ আল্লাহ্‌ করতে লাগলাম, আজ যেন রোদ ওঠে ।

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রাঞ্জল লেখা। একটানে পড়ে ফেললাম।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অ-ক ধন্যবাদ হামা ভাইয়া :) কেমন আছেন?

২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৯

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
কি চমৎকার সাবলীলভাবেই না লিখসেন !
নাইস রেজওয়ানা ||

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মুন ভাইয়া, বহুদিন পরে, কেমন আছেন?

ভালো লেগেছে জেনে খু-ব ভালো লাগলো। :)

৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৯

সকাল রয় বলেছেন:
পতি দেবতাকে নিয়ে যে গল্পটা লিখেছেন সেটা ঘরোয়া গল্প বলা যায়। এসব গল্পে আবেগের আধিক্য থাকে বেশি যেটা সাধারণ পাঠক চায়। আপনার গল্পে তা একটু কম পেলাম।
বর্ণনা সাবলীল হলেও খাপছাড়া হয়ে গেছে কোথাও কোথাও। বানান কিছু ভুল। সুন্দর সৃষ্টিতে এটা লক্ষনীয় বিষয়।

পুরোটা ধরলে গল্পটা ঠিক গল্পের মতো।

অনেক ধন্যবাদ। ভালো লাগছে যে গল্পে আপনার গল্পামি রয়েছে।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুরুতেই বিশাল ধন্যবাদ,
পুরোটা ধরলে গল্পটা ঠিক গল্পের মতো।
আপনার এই কথাটা জেনে একটু বেশীই ভালো লাগলো।

ভালো থাকবেন। :)

৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৫

বিস্মৃত স্মৃতি বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। আমার বোন বলেছে "মহিলাটির যথেষ্ট ধৈর্য্য"। আপনার লেখাটা পড়ে কেন যেন খুব ইচ্ছে করছে বিয়ে করে সংসারী হই।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:১১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ধন্যবাদ শুরুতেই সুন্দর মতামতের জন্য। :)

আমার বোন বলেছে "মহিলাটির যথেষ্ট ধৈর্য্য"।কথাটা কিন্তু বেশীরভাগ মহিলার বেলাতেই সত্যি। মেয়েরা নিজের অনেক কিছু ত্যাগ করে সংসারটাকে সুন্দর স্বচ্ছন্দ্য রাখে।

আপনার ভবিষ্যত সুন্দর সংসারজীবনের কামনা করছি । :)

৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৫

বিস্মৃত স্মৃতি বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। আমার বোন বলেছে "মহিলাটির যথেষ্ট ধৈর্য্য"। আপনার লেখাটা পড়ে কেন যেন খুব ইচ্ছে করছে বিয়ে করে সংসারী হই।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:১১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আবারও ধন্যবাদ, অসংখ্য। :)

ভালো থাকবেন।

৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৯

মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লেগেছে :)

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:১৭

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: কেমন আছেন ভাইয়া? আমার প্রতিটা লেখার পরে আপনার মতামত নিয়ে আমি একটু বেশীই চিন্তিত থাকি, কেননা সমলোচক হিসেবে আপনি বেশ সচেতন। সেটা আপনার মন্তব্যের বাড়তি প্লাস পয়েন্টও,নিজের খুঁতগুলো তাতে ধরা পড়ে ভালো।

এবারে ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো। :)

৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: কম্বলের ব্যাপারটাই গল্পের মূল সাঙ্কেতিক দিক এবং সারাৎসার ।

এই রসায়ন টা ই একঘেয়ে সংসারের ঘানি টানতে প্রেরণা দেয় ।

প্রাঞ্জল ভাষার গল্পে ভাল লাগা ।

ভাল থাকুন আপনি ।


২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:২০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মাহমুদ০০৭ বলেছেন: কম্বলের ব্যাপারটাই গল্পের মূল সাঙ্কেতিক দিক এবং সারাৎসার ।

এই রসায়ন টা ই একঘেয়ে সংসারের ঘানি টানতে প্রেরণা দেয।

আপনার এই দুলাইনে আমার এত্তবড় গল্পটার সারকথা বলে ফেলেছেন।

অ-নেক ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্য পড়ে দারুন অনুপ্রেরনা পেলাম। ভালো থাকবেন আপনিও, সবসময়।

৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

কালো পাখি বলেছেন: ভাল উপস্থাপণ, তবে কোথাও কোথাও একটু পানসে হয়ে গেছে মনে হলো।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:২২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অ-নেক ধন্যবাদ কালোপাখি আপনার মন্তব্যের জন্যে। :)

সম্ভবত কোথাও কোথাও খাপছাড়া হয়েছে, :(

তবে ভবিষ্যতে শোধনের চেষ্টা থাকবে।

ভালো থাকবেন।

৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: খুবই চমৎকার লিখেছেন।
+++++++++++++++

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:২৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অ-নেক ধন্যবাদ সুপ্রিয়া খেয়া ঘাট।
বহুদিন পরে আপনার কমেন্ট পেলাম,ভালো লাগছে। কেমন আছেন?

১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৮

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভালো লাগছে

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:২৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অ-নেক ধন্যবাদ মাসুম ভাইয়া :)

ভালো থাকবেন।

১১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৯

এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: লেখাটি বেশ ভাল লাগল। বান্তবতার ছোঁয়া আছে।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: শুরুতেই স্বাগতম আমার ব্লগবাড়িতে।অ-সংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মতামতের জন্য।
ভালো থাকবেন।

১২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভালো লাগল বেশ +++++

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৭

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অ-নেক অ-নেক ধন্যবাদ কান্ডারি ।
:)
ভালো থাকবেন।

১৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫

ব্যাংগ রাজা বলেছেন: ভালবাসা এমনই নেই নেই নেই হঠাৎ যেন হুড়মুড় করে এসে পড়ে তখন দুই চোখ জলে ভরিয়ে মনে করিয়ে দেয় পাথরের বুকেও কোমলতা আছে । আছে ভালবাসার সবুজ মরুদ্যান । তাইতো শেষ রাতে নিজেকে বন্চিত করে প্রিয় মানুষের দেহে উত্তাপ যোগায়।
সুন্দর !! ভাল লাগল।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ধন্যবাদ ব্যাংগ রাজা ভাইয়া। আপনার সুন্দর মতামতে দারুন অনুপ্রাণিত বোধ করছি। :)
ভালোবাসা সবার বেলায় একরকম না, সময়ের সাথে সাথেও এর চেহারা বদলায়। দাম্পত্যে তো বটেই।

ভালো থাকবেন।

১৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২০

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: চমৎকার একটা লেখা। একটানে পড়ে ফেললাম। বেশ লাগল।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অ-নেক অ-নেক ধন্যবাদ সুপ্রিয়া সমুদ্র কন্যাপু। আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুউব ভালো লাগলো।
:)
আপনার ব্লগনামটা খুব সুন্দর।

১৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩২

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: হাসানের সাথে একমত।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় শরৎ।ভালো থাকবেন।

১৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৭

না পারভীন বলেছেন: বেশ ভাল লাগলো ।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অ-নেক ধন্যবাদ না পারভীন আপু, কেমন আছেন?অনেক দিন পরে দেখা পেলাম।

১৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৩২

মুনেম আহমেদ বলেছেন: সারাদিন পত্নীর গজগজ শুনতে শুনতে মহাবিরক্ত হই। কিন্তু এখন নিজেকে কেমন জানি স্বার্থপরই মনে হচ্ছে।

গল্প অনেক ভাল হয়েছে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অ-নেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় মুনেম ,আপনার অনুপ্রেরণাদায়ী সুন্দর মতামতের জন্যে। পত্নীর গজগজ শুনতে অনেকেরই খারাপ লাগে, কিন্তু সংসারটাকে সুন্দর সচল রাখার জন্যেই এদের এই পরিশ্রম ও প্রচেষ্টা।

ভালো থাকবেন।পত্নীর সাথে আপনার সুন্দর সংসারযাত্রার কামনা করছি।

১৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৩৬

মুনেম আহমেদ বলেছেন: আর সবকিছুতে মেয়েদের আরেকজনের সাথে তুলনা করার জিনিসটা আমার কঠিনভাবে অপছন্দ

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: তুলনা কি শুধু মেয়েরাই করে ভাইয়া? নদীর ওপারে সবই সুন্দর -ব্যাপারটা নারীপুরুষ নির্বিশেষে সাধারন মানবচরিত্র।

১৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: তনিমা, ভালো লাগলো পড়তে গল্পটা।

সাংসারিক খুঁটিনাটি , মান অভিমান ইত্যাদি। অনেককেই বলতে শুনি, ওকে/ তাকে বিয়ে করে হাড়মাস কালি করে দিলো, জন্ত্রনাই পেলো সংসারে। কিন্তু হাড়মাস কালি করা স্বামী, সন্তানকে ছেড়ে স্ত্রী/মা কোথাও বেড়াতে গেলেও শান্তিতে থাকে না।

ভালো লাগছিলো নির্ভেজাল সংসারের কাহিনী যেখানে ভালোবাসা কম্বলের ওমে জড়ানো ছিল।

কাজের লোকটা পর্যন্ত কামচোর

।>>> কামচোর না লিখে কাজের লোকটা পর্যন্ত ফাঁকিবাজ, দিলে পড়তে ভালো লাগবে।

শুভকামনা রইলো

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আপনার সুন্দর বিস্তারিত মতামতের জন্য অ-নেক ধন্যবাদ অপর্ণাপু।


অনেককেই বলতে শুনি, ওকে/ তাকে বিয়ে করে হাড়মাস কালি করে দিলো, জন্ত্রনাই পেলো সংসারে। কিন্তু হাড়মাস কালি করা স্বামী, সন্তানকে ছেড়ে স্ত্রী/মা কোথাও বেড়াতে গেলেও শান্তিতে থাকে না।


আসলেই তাই সংসার মেয়েদের জন্য কি যে এক মায়া। সর্বস্ব ঢেলে দিয়ে সে একেই স্বার্থক করে তুলতে চায়, সাজাতে চায়।

কামচোর'টা বদলে দিচ্ছি। তবে ফাঁকিবাজ শব্দটা অনেকবার ব্যবহার করে ফেলেছি, ওটা আবার বসালে অতিশয়োক্তি হতে পারে ভেবে অন্য একটা শব্দ ব্যবহার করলাম। ধন্যবাদ সুন্দর সাজেশানের জন্য। নিজের খুঁতগুলো ধরিয়ে দিতে আপনাদের মত পাঠকের পতীক্ষা আমার সবসময়ের। ভালো থাকবেন আপু। :)

২০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: সংসারের খুঁটিনাটি নিয়ে সুন্দর বর্ণনা।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক অ-নেক ধন্যবাদ প্রোফেসর শঙ্কু। :)

২১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৪

মশিকুর বলেছেন:
খুব সুন্দর লেখা। সাংসারিক রসায়নে ভালো লাগা রইলো।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সুন্দর মতামতের জন্য অ-নেক ধন্যবাদ রইলো, ভালো থাকবেন। :)

২২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১১

আরজু পনি বলেছেন:

জীবনের গল্প ।

ভালো লাগা রইল লেখায় ।
তনিমার জন্যে শুভেচ্ছা ।।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অ-নেক ধন্যবাদ পনিপা, ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো। আপনার মত অভিজ্ঞ সুলেখিকার কাছ থেকে অনুপ্রেরণাটা আমার বাড়তি পাওনা। ভালো থাকবেন।

২৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৬

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জীবনের গল্প...ভাল লাগল... :)

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:২৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অ-নেক ধন্যবাদ প্রেরনাদায়ী মতামতের জন্যে,ভালো থাকবেন।

২৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৪

এপার_ওপার বলেছেন: সব কিছুর মাঝে অন্য রকম স্বাদ পেলাম।খুব ভাল।:)

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অ-নেক অ-নেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় এপার_ওপার। :)

২৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৪

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: "আজ যেন রোদ ওঠে"

রোদ যেন মিলিয়ে না যায়, এই কামনাই থাকল।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:২৭

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন:
আমারও :)


এই সব ছোট খাট খুটিনাটি বিষয়ই তো সংসারটাকে জীবন্ত প্রাণবন্ত সুখের আশ্রয় করে রাখে।
ভালো থাকবেন।

২৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: পড়তে বেশ লাগল। পজিটিভ এন্ডিং হলে আরও ভাল লাগত।

২৬ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৪৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। :)

আপনার কাছে নেগেটিভ লাগলো নাকি গল্পটা? :(
আমি অবশ্যি সেভাবে দেখি নি। সংসার ঘটনাবহুল, ইতি -নেতি দুইরকমের ভাবে মিলে শেষ পর্যন্ত মানুষের জন্য শান্তির আশ্রয়ই। এর বিকল্প নেই।

২৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:০৯

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: আরে নাহ, মোটেও নেগেটিভ লাগে নাই। সংসারের গল্পগুলো তো এমনই :D

২৭ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৫:৪৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: :) :) :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.