নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইচ্ছাঘুড়ির অবাধ আকাশ www.facebook.com/RezwanaAliTanima

রেজওয়ানা আলী তনিমা

বনমুরগী পোষ মানে না.......

রেজওয়ানা আলী তনিমা › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি সপ্তাহ , মৃত্যু ও আমরা

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩

১।

বেসিনের উপরের তাকে রাখা একটা কফি মগে আমার প্রাত্যহিক দরকারী জিনিসগুলো থাকে। ব্রাশ পেস্ট। গত এক সপ্তাহ ধরে দেখছি ওর গায়ে একটা সবুজ রঙের পোকা উলম্বভাবে ঝুলে আছে। পোকাদের বেলাও সৌন্দর্যবোধ করার ব্যাপার আছে। এই পোকাটার রঙে কচি ঘাসের ঘ্রাণমাখা। দরকারে বেদরকারে আমি যতবার ওখানে যাই ততবারই অক্লান্ত অধ্যবস্যায়ে ওটাকে ঝুলে থাকতে দেখি, একদম অনড়। একবার চোখ মেলে তাকাই তারপরে যে কাজে গিয়েছি সমাধা করে বের হয়ে আসি। ওটাকে নিয়ে আমার কোন মাথাব্যাথা নেই। থাকুক ঝুলে অনন্তকাল ধরে। কিন্তু সেদিন সাবান বাক্সটা থেকে একটা কালচে মেরুন তেলাপোকা বের হলো আমি সাত তাড়াতাড়ি আঁতকে উঠে স্যান্ডেল পায়ে ওটাকে মারার জন্য ছোটাছুটি শুরু করলাম। বেচারা ভয়ে পালিয়ে যাবার জন্য দৌড়াদৌড়ি করছিল তবু শেষ রক্ষা হলো না । ঠিকই পাদুকা চেপে ওটাকে মেরে ফেললাম। যদি নিজেকে বর্ণবাদী নাও মনে করি তবুও দেখতে কুৎসিত হওয়া ছাড়া ঐ তেলাপোকার আর কি অপরাধ ছিল? হলুদ টিকটিকিকে তো মারার জন্য উদ্যত হই না। মাছি, মশাও অপকারী তবু অনেকসময় স্রেফ আশপাশ থেকে তাড়িয়ে দিতে পারলেই যথেষ্ট মনে করি। পিঁপড়ার সারিকে খাবারে উঠে না পড়লে মারার চিন্তাও মনে আসে না। এমনকি সম্ভব হলে সরিয়ে মুছে তারপরে সিঙ্কে চুবাই।আসলে লুক্কায়িত অনেক গোপন কলঙ্ক আমাদের অজান্তে আমাদের সহযাত্রী হয়।


২।

ফ্রান্সে মানব সভ্যতার ইতিহাসে একটি ন্যাক্কারজনক দিন পার হলো। ১৩০ জনের মতো নিহত ,আহত ৩৫০ ।বেশী দিন হয়নি। ১৩ নভেম্বরের ঘটনা।তবু যেখানে পত্রিকা গুলোয় আজ দিন পার হলে গতকালকের খবর বাসি হয়ে যায়, সেখানে এতদিন পরেও পাতার পরে পাতা দখল করে রাখছে এ খবর। লেবাননেও এই ঘটনার ঠিক একদিন আগে একটি এরকম হামলা হয়। নিহত ৪০ জন ও আহত ২০০।দুটি ঘটনায় 'কৃতিত্বে'র দাবীদার একই - আই এস। ফ্রান্স অনেক আগে থেকেই মুসলিমদের প্রতি দমনমূলক ব্যবহার করে আসছে। অতএব ওদের প্রতি আক্রমণের কারণ বোঝা যায়। অনেকটা সম্ভবত কর্মের প্রতিফল।অপরদিকে লেবানিজ যে মানুষগুলো মারা গিয়েছে তারা খ্রিষ্টান প্রধান দেশ ফ্রান্সের মত না, অনেকেই মুসলিম। ইউরোপীয় দেশটির মতো ওদের বলার মতো কিছু নেই বলেই কি তারা মানুষ না? কোথাও তো কোন আন্দোলন ওঠে না ওদের জন্য। প্যারিসের ঘটনার প্রায় এক তৃতীয়াংশ নিহত হয়েছে ওদের। আহত সংখ্যাগতভাবে ফ্রান্সের অর্ধেকের উপরে (২০০:৩৫০)। তবু এই হতভাগ্যদের জন্য মিডিয়ায় , নীতিনির্ধারণে , মানুষের মনে এক ষষ্ঠমাংশও জায়গাও হলো না।

৩।

একটা জিনিস একেকজনের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে একেকরকম। হিটলারের চোখের দেখা একধরণের আর চার্চিলের অন্য।আই এস এর মনস্তাত্বিক দিক থেকে এই হামলাগুলো জায়েজ হবার কারণ কি? আই এস কে আমি একটি সাইকোপ্যাথ ও সন্ত্রাসী সংগঠন মনে করি। কিন্তু তর্কের খাতিরে ধরে নেয়া যাক ওরা মুসলমানের জন্য ভালো চায়। যদি আমি যদি আই এস- এর নীতিনির্ধারণ পর্যায়ে থাকতাম কি করতাম যাতে অমুসলিম ইহুদী নাসারাদের সবচেয়ে বিপদ হয়? এটাই স্বাভাবিক , যে তাহলে সম্ভবত আইফেল টাওয়ার , লুভরের মত জায়গায় হামলা চালানোর চিন্তা করতাম। তাতে রক্তপাত আর ভীতি হতো অনেক বেশি, দেশটিতেও সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়তো। কিংবা ধরা যাক , ইসরাইল।কিন্তু আজ পর্যন্ত মুসলমানদের চরম শত্রু দেশটিতে তালেবান, আই এস বা অন্য কেউ কেন হামলা চালতে পারেনি? অস্বাভাবিকভাবে আই এস হামলা চালিয়েছে 'অপেক্ষাকৃত' কম ক্ষতি হয় এমন স্থানে।ফলাফল শেষ বিচারে মুসলিমদের বিপক্ষে গিয়েছে। পশ্চিমা অমুসলিম দেশে জনমত তৈরী হয়েছে মুসলিম দেশগুলোতে আগ্রাসন চালানোর পক্ষে।আবার লেবাননে প্রচুর মুসলিমও মারা গেছে, হোক শিয়া হোক সুন্নী।যারা ইসলামের ভালোই চায় তারা এই কাজ করবে না।তালেবান আমেরিকার সৃষ্টি ছিল। পরে এদের বিরুদ্ধে গিয়েও ওরা ফায়দা লুটেছে আধিপত্যে, তেল আর অস্ত্র ব্যবসায়।আর এখন এতগুলো শক্তিশালী দেশ মিলে আইএসকে দমন করতে পারছে না, ওদের শক্তি অর্থ অস্ত্রের উৎস কি? আবার আই এসের অজুহাত ব্যবহার করে সিরিয়াকে আক্রমণ ও বাশারকে দমন করে হাতের মুঠোয় রাখার চমৎকার সুযোগ তৈরী হয়েছে।এই অবস্থায় আই এস এর প্রতিও সন্দেহ হয় এরাও কি তবে পশ্চিমা কোন গোষ্ঠির পোষা ও মদদপ্রাপ্ত নাকি? দ্বিমুখী দৈত্যের দৌরত্ব যে আজ সবখানে।



৪।

দুইজনের ফাঁসি হলো। সাকা চৌধুরী আর মুজাহিদ পাতা দখল করে রাখলো দিনের পরে দিন। বিচার কাজ হয়ে শাস্তি হয়েছে, অপরাধীর উপযুক্ত দন্ড হয়েছে, ঠিক কথা। ক্রস ফায়ার হয়নি।কিন্তু আওয়ামী লীগের সব কিছুতেই সন্দেহ হয় আজকাল। মনে হয় ফাঁসি দেয়াটা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষা করার সাধু ও শুভ উদ্দেশ্যে না, রাজনৈতিক বিবেচনায় হয়েছে। নাহলে আওয়ামী লীগ আর বিএনপির মধ্যে কি একটা দুইটা রাজাকারও নেই? সব দলের বাইরে লোকের মাঝে মিশে আরও তো অনেক রাজাকার আছে। ওদের জন্য তো কোন বিচারের উদ্যোগ চোখে পড়ে না। থাক বাবা ওসব কথা । কোন না কোন ধারা খেয়ে যাই কে জানে? কিন্তু ঘটনা হলো, ফেসবুক বন্ধ। ভাইবার , হোয়াইটসএ্যাপও। আমরা আমজনতা অধীর আগ্রহে ঘটনা পর্যবেক্ষণ করছিলাম, ফাঁসি কখন হবে? কারণ ফাঁসি যত আগে হয় ততই আগে হয়ত সব খুলে দেয়া হবে। সাকাচৌ , মুজাহিদ যাই করেছে তা অতীত, ওতে আমাদের কোনই মাথাব্যাথা নেই ।কিন্তু আমরা অস্থির হয়ে দুটি মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করছিলাম, কামনা করছিলাম। মনে মনে আমরা খুনে একটি জাতি হয়ে উঠেছিলাম। হোক দোষী হোক নির্দোষ তাতে কিছু যায় আসে না, রাস্তা থেকে ধরে কাউকে ঝুলিয়ে দেক, নিজে বেঁচে আছি এটাই যথেষ্ট-রাজনীতির নিয়ে বিচারব্যবস্থা নিয়ে আমরা এখন এমনই নিস্পৃহ। আমরা শুধু ভাবছিলাম নিজের ক্ষুদ্র উপস্থিত স্বার্থ।


৫।

ঐশীর চরম দন্ড হয়েছে। খুব সাততাড়াতাড়ি দন্ড। এই ঐশীকে কে এমন ফ্রাঙ্কেস্টাইন দানব করে জন্ম দিলো?ওর নিহত বাবা মায়ের প্রশ্নবিদ্ধ অর্থ উপার্জন ও সরবরাহ , প্রতিপালন কিছুই রায়ে বিবেচনায় নেয়া হয়নি। যুদ্ধাপরাধীদের একের পরে এক ঝটপট ঝুলিয়ে দেয়া হচ্ছে। কিন্তু আমি তো ভুলতে পারি না , তুলনায় হাজার গুণে নিষ্পাপ উজ্জ্বল ছেলে ত্বকীর খুনের আজ পর্যন্ত বিচার শাস্তি হয় নি। সাগর রুনীর হত্যার পিছনের রহস্য আজ পর্যন্ত জানা হলো না, কিনারা তো দূরের কথা। ছোট্ট মেঘের অশ্রুর বারিষ এখনো তো থামলো না।


বেসিনে হাত ধুতে গিয়েছিলাম সকালে। এত দিন ধরে কিভাবে ঝুলে আছে পোকাটা? কিভাবে সম্ভব? একটা আলতো ফুঁ দিলাম। নড়েচড়ে উঠে পালাক। মানুষকে সবাই ভয় পায় , নাহলে এড়িয়ে চলে। তা সে রয়েলবেঙ্গল টাইগার হোক বা ছোট পতঙ্গ। পোকাটা একটুও নড়লো না, উড়লো না। হাত পা গুলো সামান্য কেঁপে উঠলো শুধু মৃদু বাতাসে। মরে গেছে ওটা?! হয়ত সাতদিন আগেই।আর আমি এই পোকাকে দেখেই এতদিন মুগ্ধ হয়ে মনে করেছিলাম এক টুকরা সবুজ অরণ্য সে বয়ে এনেছে এই কংক্রীটের বাক্সে? একটা মমিকে দেখে সুন্দরতার উপমা দেবার মত একটা ঘিনঘিনে বিবমিষা মনে গুলিয়ে উঠলো।

লিখতে লিখতে মনের মধ্যে কুটকুট করছে অপরাধবোধ। পোষ্ট তৈরী করার মুহূর্তে আমি কি একবার দুইবার ভাবিনি -আহা! যদি এখন ফেসবুক খোলা থাকতো- শেয়ার দিতে পারতাম? আমি সেলিব্রেটি নই তবু শেয়ার দিলে আরো কয়েকটা লাইক বেশী পেতে পারতাম? অবশ্যই ভেবেছি। নির্দোষ নির্লোভ আনন্দ পাবার ইচ্ছা মনে কাজ করেছে। আসলে আমি আর সবার মতোই হিপোক্রেট একটা। দ্বিচারিতার হাত থেকে কারোরই রেহাই নেই । এ এমনই এক অজানা পাপ। জানি না, মানুষ মাত্রেই কি বাধ্যতামূলক দুইমুখো হয়ে যাই নাকি দুইমুখো হবার প্রতিভা থাকলেই মানবজন্ম নিয়ে পৃথিবীতে আসতে হয়?

মন্তব্য ৮৬ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৮৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন| আমাদের কথা এটা| সবাই শেষ পর্যন্ত একই| আমি অবশ্য সাকা আর মুজাহিদের ফাঁসি মনে প্রাণে চেয়েছি| আর এখন চাচ্ছি যেন ফেবু তাড়াতাড়ি খোলে|

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আরণ্যক রাখাল। আপনি হয়তো চেয়েছেন কিন্তু একটা বড় সংখ্যা আছে যাদের জন্য উপরের কথাগুলো সত্যি।আমরা খুব তাড়াতাড়ি ইতিহাসের দায় মুছে ফেলতে পারি।

২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৫

প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর লেখা। ধন্যবাদ

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ প্রামানিক।

৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯

আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: কুৎসিত বলেই মেরে ফেলা হচ্ছে আজকাল।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আজকাল কেন সবসময়েই তো চলছে।

৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: সময়োপযোগী লেখা --

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ তাহসিনুল ইসলাম।

৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাল লিখেছেন।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ কান্ডারি ভাই।

৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫

শায়মা বলেছেন: আপুনি তোমার লেখার ফ্যান না হয়ে আর পারলাম না!

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সুপ্রিয় শায়মা আপুনি, আপনার মত একজনের কাছ থেকে এমন মন্তব্য পেয়ে .... লজ্জাই পেলাম।

তবে প্রেরণাও পেলাম খুব। :)

অনেক ধন্যবাদ ।

৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: ফ্রান্স অনেক আগে থেকেই মুসলিমদের প্রতি দমনমূলক ব্যবহার করে আসছে। অতএব ওদের প্রতি আক্রমণের কারণ বোঝা যায়। অনেকটা কর্মের প্রতিফল। তবু আমি যদি আই এস- এর নীতিনির্ধারণ পর্যায়ে থাকতাম তাহলে সম্ভবত আইফেল টাওয়ার , লুভরের মত জায়গায় হামলা চালানোর চিন্তা করতাম। তাতে রক্তপাত আর ভীতি হতো অনেক বেশি, দেশটিতেও সদূরপ্রসারী প্রভাব পড়তো।

জ্বে আফা, আপনে অনেক মডারেট মুসলমানের ভেতরের কথা লিখসেন। সুতরাং আইএস এর পরবর্তী হামলার দায়ে যদি পশ্চিমারা বিশ্বের তাবৎ মুসলমানদের ওপর দমন নীতি চালায় তাইলে আবার কাইন্দা কাইটা একাকার কইরেন না এই বইলা যে আইএস ছহি মুসলিম নহে!

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সুপ্রিয় হাসান ভাইয়া, বুঝতে পারছি না আমি বোঝাতে পারিনি নাকি আপনার মন্তব্য বুঝতে পারিনি। আপনি যেই অংশটা দিয়েছেন তার নিচেই এর বিপরীতে যুক্তি দেয়া হয়েছে, ঠিকমতো না বুঝতে পারলে আমারই লেখার ব্যর্থতা ধরে নিচ্ছি।


জানিনা খুব ছোট করে লিখেছি বলেই কি বক্তব্য বুঝতে সমস্যা হচ্ছে কি, তাই এডিট করে দিলাম।

শুধু মডারেট না কোন মুসলমানই অকারণে মানব হত্যা সমর্থক করবে না টা সে যেই ধর্মেরই হোক। সত্যি বলতে কোন দেশের কোন ধর্মের কোন সুস্থ মস্তিষ্কের সাধারন মানুষই রক্তারক্তি পছন্দ করে না। রাজনীতি আর টাকার দাম্ভিক গুটিকয় ব্যক্তিই সব অনিষ্ট করে চলেছে।

আমি প্যারাটায় অপরাধীর দৃষ্টি কোন থেকে জিনিসটা কেমন হয় তার কিছু তাত্ত্বিক উপস্থাপনের চেষ্টা করেছি মাত্র। সমর্থন তো করি নি।

৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবাদ ঢাকাবাসী। ভালো থাকবেন।

৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক জায়গায় একমত অনেক জায়গায় দ্বিমত। যেমন আইএস প্রসংগে আপনি হামলা চালানোর কারণ হিসেবে বলছেন ফ্রান্সের ইসলাম বিদ্বেষীতা। আবার ঐশীর প্রসংগে সম্পুর্ণ একমত। ঐশীকে যারা বানালো তাদের প্রতিকারের চিন্তা না করে ঐশীকেই ঝুলিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত অবশ্যই মানা যায় না।

(লেখার প্রাঞ্জলতা অসাধারণ!! :) :) )

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: গেম চেঞ্জার, আমি যা লিখেছি সবটাই আমার বিশ্বাস না, অনেকটা সন্দেহ অনেকটা ধারণা। দুই দুই মিলিয়ে চার করার চেষ্টা। যেখানে নিজেই অনুমানে ভর করেছি সেখানে ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তিতে মতামতের বিভিন্নতা আরও স্বাভাবিক। আমি সাম্প্রতিক কিছু নিবন্ধ পড়েছি যাতে এটা একটা কারণ হতে পারে বলা হচ্ছে।মনে হলো হতেও পারে সত্য। একমাত্র কারণ না হলেও অাংশিক ভাবে অন্তত। কারণ এত দেশ থাকতে ফ্রান্সই কেন?


এরকম একটা নিবন্ধের লিংক ও কিছু অংশ তুলে দিলাম।

বিস্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে, পশ্চিমা বিশ্ব থেকে প্রতি সাতজনে একজন জিহাদি গ্রুপে যোগ দিচ্ছে। ফ্রান্সে অনেক মুসলমান রয়েছে। দেশটির জনসংখ্যার ৮ শতাংশ মুসলিম এবং জেলে আটকদের মধ্যে ৭০ শতাংশ মুসলমান। তিনি বলেন, মুসলমানরা এখানে সুবিধাবঞ্চিত। অপরাধপ্রবণ এবং তাদের এলাকাও বঞ্চিত। আইএস ফ্রান্সকে পছন্দ করে আরো দুটি কারণে।

প্রথমত, আইএস ইউরোপীয় দেশ হিসাবে ফ্রান্সকে সবচেয়ে বেশি ঘৃণা করে। গত বছর আইএসের শীর্ষ মুখপাত্র আবু মোহাম্মদ আল-আদানি বলেছিলেন, তোমরা যদি অবিশ্বাসী আমেরিকান কিংবা ইউরোপীয়ান কাউকে হত্যা করতে পারো বিশেষ করে ফ্রান্সের ওপর, সেটা যে উপায়ে হোক। ফ্রান্স আইএসবিরোধী অভিযানে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বিশ্বস্ত অংশীদার।

........।


http://www.ittefaq.com.bd/world-news/2015/11/23/44228.html

১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আপনার পোস্টের ব্যাপারে বলবো আপনার পোসের মুল কথাটা আসছে শেষ প্যারায়। মানুষ হিসেবে আমাদের মধ্যে দ্বিমুখী নীতি কাজ করে, যেইটা আসলে নীতি বহির্ভুত।

ফ্রান্সের হামলার ব্যাপারে আমার নিজের মধ্যে কোন মায়া কিংবা অদের জন্য আলাদা আফসস কাজ করে নাই। আমি খবরটা পড়ে ভাবছিলাম এবার আমেরিকা কিংবা ফ্রান্স কি করবে? এই হামলার পরিনতি কি আইএস জানে? দুনিয়া দরিদ্র আর দুর্বলদের জায়গা না। ধনী আর শক্তিশালী রাষ্ট্রের মানুষের রক্তের রঙ একটূ বেশিই লাল হয় বধ হয়। দেশ কিংবা দুনিয়ার সব জায়গাতেই এই অবস্থা। এজন্য গ্রামের চেয়ারম্যান মারা গেলে নিউজ হবে না, কিন্তু লোকাল এমপি মারা গেলে হবে। একটা সাধারন মানুষ বিয়ে করলে নিউজ হবে না, মুসা বিন শমসেরের ছেলে করলেও হবে। ফ্রান্সের ঘটনার চেয়ে লেবাননের ঘটনার গুরুত্ব কম একই কারনে।

যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যাপারেও রাজনৈতিক হিসাব নিকাশ অবশ্যই কাজ করছে। নাহলে গোলাম আযম কিংবা সাইদিরও ফাসি হতো। সরকার সম্ভবত প্রতিক্রিয়ার ভয়ে ফাসির দিকে যায়নি। সাইদীর অনেক অন্ধ ভক্ত আছে, ওরা তুলকালাম করতো। তবে এখন যে বিচার হচ্ছে সেটাই হোক, সবাই পার পেয়ে যাওয়ার চেয়ে নাটের গুরু টাইপের কিছু মানুষের বিচার হওয়া খুব জরুরী।

ঐশীর ব্যাপারে বলবো বিচার সঠিক ছিলো। তার প্রধান দোষ ছিলো সে যে হত্যা করেছে সেটা সে পরে স্বীকার করতে চায়নি। সে বলেছে জোর করে স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়েছে। ব্যাপারটাকে পেচিয়েছে আরও। সে যদি ভুল করে অনুতপ্ত হতো তবে সেটা অন্যভাবে বিবেচনা করা হও হয়তো। ওর মত কারো জন্য একবিন্দু করুনা নাই। করুনা কিংবা মায়া দেখানোর জন্য আরও অনেক মানুষ আছে।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবাদ শতদ্রু একটি নদী।

তবে এখন যে বিচার হচ্ছে সেটাই হোক, সবাই পার পেয়ে যাওয়ার চেয়ে নাটের গুরু টাইপের কিছু মানুষের বিচার হওয়া খুব জরুরী।

হুম সহমত।

ঐশীর ব্যাপারে বিচার সঠিক ছিলো। চরম অপরাধের চরম দন্ডই প্রাপ্য। কিন্তু ওর প্রশ্নবিদ্ধ ব্যাকগ্রাউন্ডের মাবাবার খুনের বিচার পাবার চেয়ে নিরপরাধ সাগর রুনীর কিংবা ত্বকীর এ আরও বেশী অধিকার ছিলো। কেন কোন কোন খুনের চটজলদি বিচার হয়ে যায় আর কোন কোনটা নথি হয়ে গুমড়ে মরে? এটাই আমার পয়েন্ট। তাছাড়া ঐশী যা করেছে একা করেনি, বাকিদের লঘু একা ওরই গুরুদন্ড কেন?

১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: কিচ্ছু বলার নাই !

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: :(

১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: দেখে যাওয়া ছাড়া আসলেই বলার নেই কিচ্ছু।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: হুম :( :(

১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার লাগলো।






ধন্যবাদ। ভালো থাকুন নিরন্তর।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য সুপ্রিয় দেশ প্রেমিক বাঙালী। শুভেচ্ছা।

১৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭

ধমনী বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ধমনী। নিরন্তর শুভাকামনা রইলো।

১৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ফ্রান্সের ব্যাপার না হলেও এই আইএস নিয়ে উদ্বিগ্ন হতাম। কিন্তু আইফেল টাওয়ার, ল্যুভর মিউজিয়াম হামলা চালাতেন ব্যাপারটায় অবাক হলাম। দেশ, রাজনীতি, স্বাধীনতা নিয়ে যুদ্ধ বিগ্রহ লেগে আছে যুগ যুগ ধরে সব জায়গাতেই। কিন্তু শিল্প কর্ম, একটা দেশের ঐতিহ্য। এসবের উপর হামলা, এসব নষ্ট করা বা এর চিন্তা করাটা খুব অমানবিক

মোবাইল থেকে লিখছি তাই আপনার পোস্ট দেখতে পাচ্ছি না লিখার সময়। এক জায়গায় লিখেছেন সাকা বা মুজাহিদ অতীত, সেটা নিয়ে মাথা ব্যথা নাই আমাদের। কিংবা রাজনৈতিক বলী। আমি বলবো, মাথা ব্যথা ছিল বলেই ফাঁসি হইছে। ওদের জন্য ওটাই উপযুক্ত। সাকাদের উত্তরাধিকার নিয়েও আমাদের মাথা ঘামাবার অনেক কিছু আছে। বংশের বীজটা রয়ে গেছে সাকার বা মুজাহিদ দের। গোলাম আযমের বা সাঈদীকে নিয়ে যে বিচার সেটাতে সন্তুষ্ট হবার কিছু নাই।

আওয়ামী লীগের দল থেকে একজন বহিষ্কৃত ব্যক্তি আছে যে যুদ্ধাপরাধি। সেও লিস্টে আছে। বোধ হয় আপনার জানা নেই।



২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অপর্ণাপু, ঐ নির্দিষ্ট প্যারাটা অনেকেই বুঝতে পারেননি দেখে আরেকটা প্যারা যোগ করে দিলাম। আশা করি বিস্তারিত লেখায় আমার বক্তব্য বুঝতে পারবেন। আমি আই এস সমর্থন করি না। ওরা তো অমানবিকই। তবু ওদের জায়গায় নিজেকে বসিয়ে সাধারনভাবে ওদের সাইকোলজি লজিক্যালি কি হতে পারতো এবং তা যখন হয়নি - কেন হয়নি বোঝার চেষ্টা করেছি।


এবার সাকা মুজাহিদ প্রসঙ্গ। অনুগ্রহ করে আবার লেখাটা কষ্ট করে পড়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। ওদের বিচার আমরা চাই ঠিকই। কিন্তু আমার মনে হয়না আমরা কি চাই না চাই সেটা সরকারের বিবেচনায় আছে। তারা দেখে ক্ষমতার সুবিধা। আর আপনি কি অস্বীকার করতে পারেন যে আমরা ইতিহাসবিমুখ এক জাতি নই? অতীত ভুলতে আমাদের সময় লাগেনা। ফেসবুক বন্ধ করায় একশ্রেনীর (সবাই বলিনা, তবে বিরাট এক অংশ) আত্নহারা কাতর হয়ে গিয়েছে। এদের কাছে এখন অন্য কোন ইস্যুর কোন গুরুত্ব নেই।

এবার শেষের লাইন।'' আওয়ামী লীগের দল থেকে একজন বহিষ্কৃত ব্যক্তি আছে যে যুদ্ধাপরাধি। সেও লিস্টে আছে। বোধ হয় আপনার জানা নেই।'' না, জানতাম না।জানানোর জন্য ধন্যবাদ। তবে এটা বিচ্ছিন্ন ব্যতিক্রম। সাধারন ভাবে যে দল ক্ষমতায় থাকে তার সদস্যদের সাত খুন মাফ।আর বিএনপি বড় দল বলে হয়ত ঘাঁটায় নি। রাজনীতির খেলা বোঝা বড় দায়।

সবশেষে , এত কষ্ট করে পড়ে মোবাইল থেকে মন্তব্য করার জন্য যারপরনাই কৃতজ্ঞতা রইলো।

১৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সুলতানা রহমান বলেছেন: আপনার তুলে ধরা পয়েন্ট গুলো আর যুক্তি আমার ভাল লেগেছে।
আমাদের সবার মধ্যেই কিছুটা দ্বিমুখী নীতি আছে।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সুলতানা আপু।

১৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
where's ৩?

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: হারিয়ে গিয়েছিলো, খুঁজে দিয়ে দিয়েছি। :)

১৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৬

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার গোছানো লেখা। বর্ণনা একদম সময়োপযোগী।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সুমন কর ভাই।

১৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: সুন্দর গঠনমূলক বর্ননায় চমৎকার একটা পোস্ট তৈরি করেছেন! অনেক ভাল লাগলো!

শুভ কামনা জানবেন!

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম সাহসী সন্তান। মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ । ভালো থাকা হোক নিরন্তর।

২০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯

আরজু পনি বলেছেন:

তনিমা, খুব বেশি ভালো লাগলো ভাবনার সত্যি প্রকাশগুলো ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আরজু আপু মন্তব্যে করার জন্য।আপনার মতামত সবসময়েই প্রেরণাদায়ী।

২১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫২

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: তখন দেশটা না হয় যুদ্ধবিদ্বস্ত ছিলো, মানুষের অভাব ছিলো; কিন্তু দেশ যখন তিনবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হলো, তারেক-কোকো অাঙুল ফুলে কলাগাছ হলেন-তখন অাপনি কোথায় ছিলেন না তারা কিছু করেননি? অাল্লাহপাক নিজেই সব দিয়ে গেছেন? অাবালের মত এক প্যাচাল ৪০ বছর ধরে পেড়েই যাচ্ছেন? জিয়ার দূরদর্শিতা বোঝার জ্ঞান আপনার মত কীটের মগজে নেই ।
জিয়াউর রহমান ছিলেন,না পাকিস্তানপন্থী,না ভারতপন্থী ।সে নীরেট বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ভাইসাহেব কি এই পোষ্টেই মন্তব্য করেছেন নাকি অন্য কোনটার কপি পেষ্ট? কেননা প্রাসঙ্গিকতা বুঝতে পারছি না।

২২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আসলেই যা আমাদের মনমত না তার বিনাশে উঠে পড়ে লাগি।।(উল্লেখ্য কয়েকদেশে কিন্তু এই তেলাপোকা ফ্রাই বেশ সুস্বাদু খাবার হিসাবে বিক্রয় হয়)।।
পৃথিবীটা বশ অর্থ আর শক্তির কাছে।।তাদের সমর্থনের পিছনে অনেক কিছুই কাজ করে।। যতই বুলি কপচানো হোক না অবহেলিত চিরকালই অবহেলিত।।
রাজনৈতিক বিবেচনা না হলে মাথা বাদ দিয়ে "অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ" নিয়েই টানাটানি কেন??
আমাদের মননশীলতার মৃত্যু হয়েছে অনেক আগেই।। যা আছে তা আপনার ঐ সুন্দর পোকটার মমি।।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ''পৃথিবীটা বশ অর্থ আর শক্তির কাছে।।তাদের সমর্থনের পিছনে অনেক কিছুই কাজ করে।। যতই বুলি কপচানো হোক না অবহেলিত চিরকালই অবহেলিত। ''


সুপ্রিয় সচেতনহ্যাপী, আপনার পুরো মন্তব্যটাই অসাধারন। অল্প কথায় সবকিছু নিয়ে লিখেছেন। অনেক অনেক ধন্যবাদ । শুভেচ্ছা সতত।

২৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: লেখার বিষয়গুলো বা উদাহরণগুলো কিছুটা বিতর্ক সৃষ্টি করতে পারে। তবে আপনার লেখার সাবলীলতায় ঐসবকে দূর করে ভিতরের কথাটা পাওয়া যায়।

আপনার দেওয়া তেলাপোকা, পিঁপড়া, টিকটিকি, মশা-মাছি এসবের উদাহরণই ভাল ছিল।

আমাদের মাঝে দ্বিমুখী আচরণটা অনেক বেশি যেটার জন্যই আমাদের উন্নতিও কম।

সাকা-মুজাহিদের ফাঁসির সাথে ফেসবুক, ভাইভারের কথা এনেছেন - সেই বিষয়ে আসলে অনেকেই অনেকভাবে ফেসবুক বন্ধ করার নিন্দা করেছে। যেই সন্দেহ বা আশঙ্কায় ফেসবুক বা যোগাযোগ মাধ্যমগুলো বন্ধ করা হয়েছে - সেইগুলোকে আমি মনে করি তখন বন্ধ করা দরকারই ছিল। ভাল মানুষদের মাঝে খারাপ মানুষও থাকে। মাঝে মাঝে খারাপদের রুখতে গেলে ভালদের কিছুটা দুর্ভোগ পোহাতেই হয়। আফটার অল আমরা সবাই ভাল ভাবে থাকতে চাই। আতঙ্কের মাঝে না।
ফেসবুক বন্ধ করার আগে সাকা-মুজাহিদের ফাঁসি হওয়া নিয়ে খবরটা ছিল হটকেক। সবাই দেশপ্রেমী ছিল। স্বাধীনতা যুদ্ধের কথা তুলতো। আর, এটা বন্ধ করার পর - কিসের স্বাধীনতা, কিসের কী - আমার দরকার ফেসবুক। এতে দেশপ্রেমিকও চেনা গেছে।

মানুষের মাঝে দ্বিমুখী আচরণ আছে - তেমনি একই কাজের দ্বিমুখী অর্থও আছে।

আর বাকিগুলো নিয়ে সত্যিই আমার বলার কিছু নেই।

লেখাটি শেয়ার উপযোগ্য। +

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: রক্তিম দিগন্ত, বিতর্কের কিছু নেই। আমি তো বিতর্কমঞ্চে প্রতিযোগিতা করছি না। আমার কিছু বিশ্বাস, কিছু দ্বিধা , সংশয় এসব নিয়ে লেখা, কাউকে প্রিচ করার উদ্দেশ্য বা যোগ্যতা কোনটাই আমার নেই। বিরুদ্ধ মতের মানুষের গঠনমূলক সমালোচনায় স্বাগতম , কেননা তা থেকে অনেকসময় অনেক কিছু জেনে নিজেকে সমৃদ্ধ করা যায়।


কিছু যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করাকে আপনি সমর্থন দিয়েছেন। বিনীত ভাবে দ্বিমত পোষণ করছি। এগুলো যখন ছিলনা তখনও কি অপরাধ হয়নি? যাদের মনে খারাপ উদ্দেশ্য আছে তারা এর উপায় বের করেই নিবে। বরং যোগাযোগ মাধ্যমগুলো চালু থাকলে এগুলোকে ব্যবহার করে অপরাধ অনেকক্ষেত্রে রোখা যায়, ক্রিমিনালকে ধরা যায়। রাজনের কেসটা মনে করেন। প্রমাণ ভিডিও লিঙ্ক , আইপি অ্যাড্রেস ট্রেস আরও অনেককিছুর সাহায্য নেয়া যায়।এসবে জনসাধারনকে সম্পৃক্ত করা বৃহত্তর সহযোগীতা পাওয়া যায়।

আর আমার মূল পয়েন্ট হলো, বন্ধ যে কারণেই করা হোক, মানুষ আমরা নিজের ব্যক্তিস্বার্থকে আজকাল বড় বেশী বড় করে দেখছি। দেশ সমাজ অনেক পরের কথা।


সুচিন্তিত বিস্তারিত মতামতের জন্য সবশেষে অনেক কৃতজ্ঞতা রইলো।

২৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ১) অামি টিকিটকি, কুনোব্যাঙ, ইদুর সহ্য করতে পারিনা । এগুলো পেলে হত্যা করি । এটা বর্ণবাদের ভেতরেই পড়ে হয়ত ।
২) জোর যার মুল্লুক তার । লেবানন যদি প্রভাবশালী হতো ফ্রান্সের মত, হয়ত তারাও কিছুদিন অালোচনায় থাকতো ।
৩) Tit for tat । যদিও অাইএসের কার্যক্রম মেনে নেয়া যায় না । পৃথিবীতে অশান্তির জন্য সৌদি, অামেরিকা, ইসরায়েল দায়ি ।
৪) রাজনৈতিক স্বার্থ তো ছিলোই, তারপরও বিচার করাটা নৈতিক দায়িত্যও ছিলো ।
৫) ঐশী বখে যাওয়ার পেছনে তার পিতামাতারও দায় ছিলো । সেগুলোও বিবেচনা করা উচিত ছিলো । ত্বকী বা অন্যান্য হত্যার বিচার না হওয়া সরকারের উদাসীনতা ।

লেখাটা ভালো হয়েছে । অনেক বিষয় নিয়ে ভাবিয়ে তুলেছে ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: বিস্তারিত মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রূপক ভাইয়া। ভালো থাকবেন।

২৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১২

নেক্সাস বলেছেন: চমৎকার, সাহসী লিখা। সুষ্ঠু ও বায়াস হয়নি এমন মানসীকতা থেকে কেবল এমন সাহসী লিখা আসতে পারে। যাদের অনেক অনেক জ্ঞান তারা কবেল মেহেদি পাটার সবুজ রং টা দেখে। ভেতরের লাল রং দেখেনা।

"এতগুলো শক্তিশালী দেশ মিলে আইএসকে দমন করতে পারছে না, ওদের শক্তি অর্থ অস্ত্রের উৎস কি? আবার আই এসের অজুহাত ব্যবহার করে সিরিয়াকে আক্রমণ ও বাশারকে দমন করে হাতের মুঠোয় রাখার চমৎকার সুযোগ তৈরী হয়েছে।এই অবস্থায় আই এস এর প্রতিও সন্দেহ হয় এরাও কি তবে পশ্চিমা কোন গোষ্ঠির পোষা ও মদদপ্রাপ্ত নাকি? "

অবশ্য মদদপ্রাপ্ত। আল শাবাব নামে আফ্রিকান ভুখা নাঙা মানুষ গুলি যখন অত্যাধুনিক মরনাস্ত্র নিয়ে ঘুরে তখন আমি অবাক হই। এই অস্ত্র কেনার টাকা ওদের কে দিল? কার টাকায় কেনা হয় হাজার হাজার বুলেট? ইসলামোফোবিয়ায় আক্রান্ত মানুষদের মনে এমন প্রশ্ন আসবেনা কোনদিন?

যদি আই এস দমন করা আমেরিকার নীতি হত তাহলে রাশিয়ার আই এস বিরোধী অভিযানে কেন এত যন্ত্রনা মার্কিন শিবিরে?
মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধ থেকে অনেকটা সরে এসেছিল ফ্রান্সও জার্মানী। নিঃসংগ হয়ে যাচ্ছিল বিশ্ব মোড়ল আমেরিকা। আর পুরোনো রূপে ফিরে আসছিল রাশিয়া। এই সমীকরনে দাঁড়িয়ে ফ্রান্স কে আবার মধ্যপ্রাচ্যে ফিরিয়ে আনার কৌশল নয় কি ঐ হামলা?

আপনার লিখার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: চমৎকার একটি মন্তব্য নেক্সাস। কৃতজ্ঞতা, ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

২৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০২

আবু শাকিল বলেছেন: পোকা-মাকড় থেকে শুরু করে দেশ-বিদেশ,ঐশী, ফেসবুক সহ অনেক কিছুই টেনে এনেছেন।
এতগুলা বিষয়ে মন্তব্য করতে হলে সময় দরকার। আপাতত সময়ের অভাব বোধ করছি।তবে
আপনার ভাবনা গুলো দারুন।ভাবিয়ে তোলে!!
ধন্যবাদ। ভাল থাকার দোয়া রইল।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ব্লগে আমন্ত্রণ রইলো আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য। মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবাদ শাকিল ভাইয়া।ভালো থাকবেন আপনিও।

২৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্ট। খুব গোছানো ও অসাধারন একটা লেখা। ভালো লাগলো। শুভ কামনা জানবেন!

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অভ্রনীল হৃদয় , অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার ছোট সুন্দর মন্তব্যের জন্য। শুভকামনা থাকলো আপনার প্রতিও।

২৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: টিভিতে ফ্রান্সের জন্য আবেদনময়ী ট্রেলার দেখী আর ভাবি- হায় এরচে কত কঠিন মৃত্যুর উপত্যকায় মুসলিমরা গত প্রায় শতাব্দি ধরে! অথচ সবসময়ই উপেক্ষিত!
বিচার প্রহসনের উপেক্ষায় সাগর-রুনিতো উপমা হয়ে গেছে!
আমাদের দ্বি-চারিতা শুধূ নয় বহুচারিতার জন্যও আমরাই দায়ী আমাদের বিশ্বাস বদলে গেছে। না ধর্মে না ব্যক্তিক নৈতিকতায় কোনটাতেই আমরা স্থির নেই অপপ্রয়োগিত জীবন বোধের তাড়নায়!

খুব সুন্দর লিখেছেন। এলোমেলো মনে যা এলো তাই লিখলাম! :)

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক সুন্দর একটি মন্তব্য বিদ্রোহী ভৃগু। ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।

২৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার লেখনী, ছোট ছোট প্যারায় আপনার নিজের ভাবনার জগত, সমসাময়িক সমাজ ব্যবস্থা, রাষ্ট্র, বিশ্ব নিয়ে। একান্ত আপনার নিজস্ব ভাবনা, অভিমত। লেখনী'র কল্যাণে অসাধারণ হয়েছে। +++

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বোকা মানুষ বলতে চায়।

৩০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৭

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: একটা জিনিস একেকজনের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে একেকরকম। হিটলারের চোখের দেখা একধরণের আর চার্চিলের অন্য।আই এস এর মনস্তাত্বিক দিক থেকে এই হামলাগুলো জায়েজ হবার কারণ কি? আই এস কে আমি একটি সাইকোপ্যাথ ও সন্ত্রাসী সংগঠন মনে করি। কিন্তু তর্কের খাতিরে ধরে নেয়া যাক ওরা মুসলমানের জন্য ভালো চায়। যদি আমি যদি আই এস- এর নীতিনির্ধারণ পর্যায়ে থাকতাম কি করতাম যাতে অমুসলিম ইহুদী নাসারাদের সবচেয়ে বিপদ হয়? এটাই স্বাভাবিক , যে তাহলে সম্ভবত আইফেল টাওয়ার , লুভরের মত জায়গায় হামলা চালানোর চিন্তা করতাম।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ বাংলার ফেসবুক।

৩১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩

কিরমানী লিটন বলেছেন: আঁধার দেখেনা কভু,নিজের ছায়া!!!
আইনের চোখ তাই দ্বিধার কায়া,
অন্যের চোখ দিয়ে আইনের দেখা
আইনের চোখ নেই,অন্ধই থাকা।

অন্যের চোখ যদি হিংসার ক্রোধ
মিথ্যায় ভেসে যায় আইনের চোখ... তাই এই দ্বি-চারিতা !!! তবে ঐশী'র দৃষ্টান্তমুলক শাস্তিটা সকলের কাম্য ছিল ...
অনেক শুভকামনা জানবেন ...

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সুন্দর একটি ছন্দময় মন্তব্য , অনেক ধন্যবাদ কিরমানী লিটন। ভালো থাকা হোক সবসময়।

৩২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৯

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন । আমরা সম্ভবত দ্বিমুখিতাই পছন্দ করি বেঁচে থাকার অভিনব উপায় ভেবে ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: হুম , বেঁচে থাকতে হলে আজকাল মুখের সাথে মুখোশ লাগে। মন্তব্যে ধন্যবাদ কথাকথিকেথিকথন।

৩৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫০

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: আপনি সুন্দর ভাষায় আসল সত্যটা তুলে ধরেছেন। আমরা সবাই কম বেশি এমন করে ভাবি। পোস্টে ভাললাগা রইল আপু

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মায়াবী রূপকথা আপনার মন্তব্যের জন্য । ভালো থাকবেন।

৩৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আসলে লুক্কায়িত অনেক গোপন কলঙ্ক আমাদের অজান্তে আমাদের সহযাত্রী হয়।


অসাধারণ উপলব্ধি !

সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনায় আপনার দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন ঘটেছে । সব কথার সাথেই সহমত জানিয়ে গেলাম ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্য ও সহমত জানানোর জন্য অশেষ ধন্যবাদ গিয়াস ভাইয়া। ভালো থাকবেন।

৩৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার সব ভাবনায় অপক্ক লজিক কাজ করছে।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

৩৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১২

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: সময় উপযোগী লেখা রেজওয়ানা আপু
ভাল লাগলো।

(ফেবুকে বন্ধ তাই আর কারো সাথে দেখা হয় না :( কেমন আছেন আপু ? চেনা যায় আমাকে :-B ? )

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ অর্বাচীন পথিক। কিন্তু আপনাকে তো চিনতে পারলাম না ভাইজান, ফেবুতে কি নামে আছেন? :P

৩৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: আসলে আজকাল যা ঘটছে তা দেখে মনে হচ্ছে দুনিয়াতে নয় একটা দানবের পেটের মধ্যে আছি। সমসাময়িক লেখায় ভাল লেগেছে। ভাবনা শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আসলে আজকাল যা ঘটছে তা দেখে মনে হচ্ছে দুনিয়াতে নয় একটা দানবের পেটের মধ্যে আছি।
হুম।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভ্রমরের ডানা। শুভেচ্ছা।

৩৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৫

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: ভাইজান

এই ডাক শুনিয়া মরিয়া যাইবার মন চাই :P (কপাল চাপড়ানোর ইমো হবে :P )

ফেবুতে নামের শুরুতে আছে "Ahsnan"

এইবার খুঁজিয়া লন :-B

বিদায় বন্ধু বিদায় বন্ধু (ভ্যা ভ্যা করে কান্নার ইমো হবে :P )

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: হায় আল্লাহ্‌, আপুজান, এমন একটা ভুল কি করে করলাম? :P ব্যস্ততার চাপে পড়ে অবশ্য নিজের নামই ভুলতে বসেছি, পরীক্ষা দিতে গিয়ে নিজের নামের বানান দেখি মনে পড়ে না! :P


বিদায় বললে হবে না, আবার বেড়াতে আসতে হবে হবে হবে :D

৩৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৯

আবদুল্লাহ িশবলী বলেছেন: ভাল লিখেছেন।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আবদুল্লাহ ভাই। ফেসবুক বন্ধ থাকায় মনে হচ্ছে আপনি ব্লগে বেশ নিয়মিত হয়েছেন। :)

৪০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৮

প্রামানিক বলেছেন: সময়োপযোগী লেখা। ধন্যবাদ

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রামানিক। ভালো থাকবেন।

৪১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫০

জুন বলেছেন: সংযুক্তির আগে কি লিখেছিলেন দেখা হয়নি তনিমা তবে আজ প্রথম পড়লাম ।
ভালোলাগলো ।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার ও পড়ে মন্তব্য করার জন্য অজস্র ধন্যবাদ জুন আপু। ভালো থাকবেন।

৪২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আরজুপনি বলেছেন:
তনিমা, খুব বেশি ভালো লাগলো ভাবনার সত্যি প্রকাশগুলো ।


একই কথা আমারো, একেবারে জায়গামত হাত দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন... +++

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: জবাব দিতে দেরী হয়ে গেল। আন্তরিক দুঃখিত।

সুন্দর মন্তব্যে প্রেরণা পেলাম। অনেক ধন্যবাদ জহিরুল ভাইয়া।

৪৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৭

এহসান সাবির বলেছেন: আসলে লুক্কায়িত অনেক গোপন কলঙ্ক আমাদের অজান্তে আমাদের সহযাত্রী হয়.......


পোস্টে ভালো লাগা।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: দুঃখিত উত্তর দিতে অনেক দেরী হল। ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ এহসান সাবির ভাইয়া।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.