নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আম জনতার একজন।

ইছামতির তী্রে

I have a dream.

ইছামতির তী্রে › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ এবং পবিত্র কুরআনে বর্ণিত ‘হুদহুদ পাখি’ প্রসংগ।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৩২

[খবরে প্রকাশ, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘হুদহুদ’ আজ রোববার দুপুর নাগাদ ভারতের অন্ধ্র উপকূলে আঘাত হানতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সেজন্য অন্ধ্র ও পাশের প্রদেশ উড়িষ্যার কয়েক লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিচ্ছে ভারত সরকার।
ঘূর্ণিঝড় ‘হুদ হুদ’ ভারতে উপকূলের দিকে এগোলেও তার প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা স্বাভাবিকের চেয়ে উঁচু জোয়ারে প্লাবিত হতে পারে বলে আভাস দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের উপকুলে ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের আশংকায় তিন নম্বর সতর্ক সংকেত জারি করেছে বাংলাদেশের আবহাওয়া দফতর। মহান আল্লাহ এর ক্ষয়ক্ষতি থেকে আমাদের রক্ষা করুন। আমিন]।
কেন নামকরণ করা হয়?
প্রায় প্রতিবছরেই প্রলয়ংকরী সব ঘূর্ণিঝড়ের দেখা মেলে। এতে হাজার হাজার মানুষ, পশু-পাখির প্রাণহানির পাশাপাশি বিপুল সম্পদেরও ক্ষতি সাধন হয়। মজার ব্যাপার হলো, এইসব ঘূর্ণিঝড়গুলোর আবার সুন্দর সুন্দর নামও দেয়া হয়। ঘূর্ণিঝড়ের আগাম নামকরণের উদ্দেশ্য হলো যাতে ঝড়গুলো সম্পর্কে পূর্বে সংগৃহিত তথ্য সহজভাবে গুছিয়ে রাখা যায় এবং আগে থেকেই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়ে রাখা যায়। আসলে তথ্য সংরক্ষণ ও বোঝানোর সুবিধার জন্যই ঝড়ের নাম ঠিক করে রাখা হয়। তবে যে দেশ থেকে ঝড়ের উত্পত্তি মূলত সে দেশের দেয়া নামেই ঝড়ের নামকরণ করা হয়ে থাকে। যেমন, গত বছর একটি ঘূর্ণিঝড়ের নাম দেয়া হয়েছিল মহাসেন। তৃতীয় শতকে শ্রীলংকার শাসক ছিলেন রাজা 'মহাসেন'। তার নামানুসারেই জাতিসংঘের এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের আবহাওয়াবিদদের সংস্থা এস্কেপে এ ঝড়টির নামকরণ করে। শোনা যায়, মহাসেন নামকরণ নিয়ে সে দেশের জাতীয়তাবাদীদের প্রতিবাদের মুখে সে নাম বদলে রাখা হয় ভিয়ারু। কারণ, মহাসেন শ্রীলংকার একজন প্রজা দরদী মহান শাসক ছিলেন। ঘুর্ণিঝড়ের মতন এমন একটা বিধ্বংসী শক্তির নাম তার নামে হওয়াতেই এই প্রতিবাদ।
হুদহুদের নামকরণঃ
ভারত মহাসাগরের উত্তর দিকে অবস্থিত আটটি দেশ পর্যায়ক্রমে ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করে থাকে। সেই মতো এবার ওমান তাদের অতিপরিচিত এই পাখির নমেই আসন্ন ঘূর্ণিঝড়টির নামকরণ করেছে। ফলে অতিনিরীহ আদরণীয় পাখিটিই মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে দেখা দিয়েছে।
কারা নামকরণের কাজটি করেন?
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার আঞ্চলিক কমিটিই ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করে থাকে। উত্তর ভারতীয় মহাসগরীয় ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করে থাকে ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ। বাংলাদেশ, মিয়ানমার, ভারত, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, শ্রীলংকা এবং ওমানের বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার একটি প্যানেল হচ্ছে এস্কেপে। ২০০০ সালে এস্কেপের প্রস্তাবানুযায়ী প্রতিটি দেশ থেকে ১০টি নাম জমা নেওয়া হয় ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করার জন্য। এখান থেকেই পরবর্তী ঘূর্ণিঝড়গুলোর নামকরণ করা হয়। আগামী ২০১৬ সাল পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড়ের নাম ঠিক করা আছে।
হুদহুদের পর আঘাত হানবে ঘূর্ণিঝড় ‘নিলুফার’। তারপর পর্যায়ক্রমে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড়গুলোর যেভাবে নামকরণ করা হয়েছে তা হল— প্রিয়া, কোমেন, চপলা, মেঘ, ভালি, কায়ন্ত, নাদা, ভরদাহ, সামা, মোরা, অক্ষি, সাগর, বাজু, দায়ে, লুবান, তিতলি, দাস, ফেথাই, ফণী, বায়ু, হিকা, কায়ের, মহা, বুলবুল, সোবা ও আমপান।


কেমন নাম দেয়া হয়?
ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ নিয়ে কৌতূহল সবারই। বর্তমানে সহজ নামকরণ করা হয় ঘূর্ণিঝড়ের। মজার ব্যাপার হচ্ছে, নামগুলোর বেশিরভাগই নারীদের নামে। যেমন রিটা, ক্যাটরিনা, নার্গিস, সিডর, রেশমী, বিজলী। আমেরিকায় যে প্রলয়ঙ্করী ঝড় আঘাত হেনেছে, সেই স্যান্ডির নামও নারীর। আগে শুধু নারীদের নামে ঘূর্ণিঝড়গুলোর নামকরণ করা হলেও ১৯৮৯ সাল থেকে পুরুষের নাম অন্তর্ভুক্ত হয় এবং বর্তমান তালিকায় সমানভাবে পর্যায়ক্রমে মহিলা ও পুরুষের নাম রয়েছে। ঝড় যেহেতু মৃত্যু ও ধ্বংসের সঙ্গে জড়িত, তাই কোনো নাম দ্বিতীয়বার ব্যবহার করা হয় না।
ঘূর্ণিঝড় ও বাংলাদেশঃ
বাংলাদেশের সাথে ঘূর্ণিঝড়ের গভীর সম্পর্ক বিদ্যমান। প্রায় ফি বছরই আমাদের দেশের উপর দিয়ে ভয়ানক সব ঘূর্ণিঝড় বয়ে যায়। এর প্রভাবে আমাদের এই গরীব দেশটি অসংখ্য প্রাণহানি ও বিপুল সম্পদের ক্ষয়ক্ষতির স্বীকার হয়। যেমন, দেশের ইতিহাসে সর্বশেষ প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় 'আইলা' উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হেনেছিল ২০০৯ সালের ২৫ মে। ভারত মহাসাগর থেকে সৃষ্ট এ ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করেন মালদ্বীপের আবহাওয়াবিদরা। 'আইলা' শব্দের অর্থ ডলফিন। ২০০৮ সালের ৩ মে উত্তর ভারত মহাসাগর থেকে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়ের নাম ছিল 'নার্গিস'। এটি আঘাত হেনেছিল প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার উপকূলে। ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানে 'সিডর'।
আবহাওয়াবিদরা জানান, ভয়াবহতার দিক থেকে বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের বৈশিষ্ট্য প্রায় একই। তবে স্থানীয়ভাবে ঘূর্ণিঝড়গুলোর নাম ভিন্ন হয়ে থাকে। যেমন সাইক্লোন বলা হয় ভারত মহাসগরীয় অঞ্চল থেকে উৎপন্ন ঘূর্ণিঝড়গুলোকে। প্রশান্ত মহাসগরীয় অঞ্চলের ঘূর্ণিঝড়কে বলা হয় টাইফুন। আটলান্টিক মহাসাগরীয় এলাকার ঘূর্ণিঝড়গুলোকে বলা হয় হারিকেন।
বর্তমানে প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হুদহুদের নাম দিয়েছে ওমান। এই পাখি নবী সোলাইমান আলাইহিস সালামের পত্র বাহক ছিল বলে উল্লেখ আছে কুরআন ও তাওরাতে। উল্লেখ্য, এই পাখিটি ইজরায়েলের জাতীয় পাখি। হুদহুদকে বলা যেতে পারে ইতিহাসের পাখি। আকারে ছোট। সৌন্দর্যে অনন্য। হজরত সুলাইমানের (আ.) এর রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যবহৃত হতো এই পাখি।


পবিত্র কুরআনে বর্ণিত ‘হুদহুদ’ পাখির ঘটনাঃ




হুদহুদকে বলা যেতে পারে ইতিহাসের পাখি। আকারে ছোট। সৌন্দর্যে অনন্য। হজরত সুলাইমানের (আ.) এর রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যবহৃত হতো এই পাখি। হজরত সুলাইমান (আ.) পশুপাখিদের ভাষা বুঝতেন। আল্লাহ তায়ালা তাকে এই অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী করেছিলেন। একজন নবী এবং একইসাথে রাজার অনেক কাজই করত এই পাখিটি। অন্যান্য দেশে কী হচ্ছে, কী চিন্তাভাবনা চলছে, কোথায় কী ঘটছে, কোন রাজা কোথায় সৈন্য পাঠাচ্ছে, কেন পাঠাচ্ছে ইত্যাদি। এসবের জন্য হজরত সুলাইমান (আ.) হুদহুদ পাখি ব্যবহার করতেন।
একদিন তিনি পক্ষীকুলকে ডেকে একত্রিত করেন ও তাদের ভাল-মন্দ খোঁজ-খবর নেন। তখন দেখতে পেলেন যে, ‘হুদহুদ’ পাখিটা নেই। তিনি অনতিবিলম্বে তাকে ধরে আনার জন্য কড়া নির্দেশ জারি করলেন। সাথে তার অনুপস্থিতির উপযুক্ত কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করলেন। উক্ত ঘটনা কুরআনের ভাষায় নিম্নরূপ:
সুলায়মান পক্ষীদের খোঁজ খবর নিলেন, অতঃপর বললেন, কি হল, হুদহুদকে দেখছি না কেন? নাকি সে অনুপস্থিত? আমি অবশ্যই তাকে কঠোর শাস্তি দেব কিংবা হত্যা করব অথবা সে উপস্থিত করবে উপযুক্ত কারণ। কিছুক্ষণ পড়েই হুদ এসে বলল, আপনি যা অবগত নন, আমি তা অবগত হয়েছি। আমি আপনার কাছে সাবা থেকে নিশ্চিত সংবাদ নিয়ে আগমন করেছি। আমি এক নারীকে সাবাবাসীদের উপর রাজত্ব করতে দেখেছি। তাকে সবকিছুই দেয়া হয়েছে এবং তার একটা বিরাট সিংহাসন আছে। আমি তাকে ও তার সম্প্রদায়কে দেখলাম তারা আল্লাহর পরিবর্তে সূর্যকে সেজদা করছে। শয়তান তাদের দৃষ্টিতে তাদের কার্যাবলী সুশোভিত করে দিয়েছে। অতঃপর তাদেরকে সৎপথ থেকে নিবৃত্ত করেছে। অতএব তারা সৎপথ পায় না।
(সুরা নমল আয়াত ২০-২৪)


পবিত্র কোরআনের ২৭ নম্বর সুরা নামলের ২০ থেকে ৩১ নম্বর আয়াতে হজরত সোলায়মানের (আ.) সংবাদ সংগ্রহের মাধ্যম হিসেবে হুদহুদ পাখির উল্লেখ রয়েছে। উল্লেখ্য যে, ‘হুদহুদ’ এক জাতীয় ছোট্ট পাখির নাম। যা পক্ষীকুলের মধ্যে অতীব ক্ষুদ্র ও দুর্বল এবং যার সংখ্যাও দুনিয়াতে খুবই কম। হাদিসে বর্ণিত আছে যে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আববাস (রাঃ) একদা নও মুসলিম ইহুদী পন্ডিত আব্দুল্লাহ বিন সালাম (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, এতসব পাখী থাকতে বিশেষভাবে ‘হুদহুদ’ পাখির খোঁজ নেওয়ার কারণ কি ছিল? জওয়াবে তিনি বলেন, সুলায়মান (আঃ) তাঁর বিশাল বাহিনীসহ ঐসময় এমন এক অঞ্চলে ছিলেন, যেখানে পানি ছিল না।
আল্লাহ তা‘আলা হুদহুদ পাখিকে এই বৈশিষ্ট্য দান করেছেন যে, সে ভূগর্ভের বস্ত্ত সমূহকে এবং ভূগর্ভে প্রবাহিত পানি উপর থেকে দেখতে পায়। হযরত সুলায়মান (আঃ) হুদহুদকে এজন্যেই বিশেষভাবে খোঁজ করছিলেন যে, এতদঞ্চলে কোথায় মরুগর্ভে পানি লুক্কায়িত আছে, সেটা জেনে নিয়ে সেখানে জিন দ্বারা খনন করে যাতে দ্রুত পানি উত্তোলনের ব্যবস্থা করা যায়’।
একদা হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আববাস (রাঃ) ‘হুদহুদ’ পাখি সম্পর্কে বর্ণনা করছিলেন। তখন নাফে‘ ইবনুল আযরক্ব তাঁকে বলেন,
‘জেনে নিন হে মহা জ্ঞানী! হুদহুদ পাখি মাটির গভীরে দেখতে পায়। কিন্তু (তাকে ধরার জন্য) মাটির উপরে বিস্তৃত জাল সে দেখতে পায় না। যখন সে তাতে পতিত হয়’।
জবাবে ইবনু আববাস (রাঃ) বলেন, ‘যখন তাক্বদীর এসে যায়, চক্ষু অন্ধ হয়ে যায়’। চমৎকার এ জবাবে মুগ্ধ হয়ে ইবনুল ‘আরাবী বলেন, ‘এরূপ জওয়াব দিতে কেউ সক্ষম হয় না, কুরআনের আলেম ব্যতীত’।


‘হুদহুদ’ নিয়ে আরো কিছু তথ্য
যাইহোক, ‘হুদহুদ’ আতঙ্কে এখন ভারতের উড়িষ্যা ও অন্ধ্রপ্রদেশ। সেই সুবাদে নামটি এখন মুখেমুখে। মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমানের সুপারিশ ঘূর্ণিঝড়টির নাম রাখা হয়েছে ‘হুদহুদ’। অথচ পাখিটি অত্যন্ত সুন্দর, অতিপরিচিত, বেশ উপকারী। এমনকি আমাদের দেশেও এই পাখিটি অপরিচিত নয়। পরিযায়ি পাখির অন্যতম এটি। একে এখানকার মানুষ চেনে ‘মোহনচূড়া’ হিসেবে। তবে আরব দুনিয়া এবং সংলগ্ন প্রতিটি দেশের মানুষই হুদহুদ নামে চেনে তাদের অতিপরিচিত পাখিটিকে। কোনো কোনো দেশের জাতীয় পাখিও এটি।


উপুপিড়ি গোষ্ঠীর একমাত্র প্রতিনিধি এই পাখিটি শুধু ওমান নয়, মধ্যপ্রাচ্যের প্রতিটি দেশ এবং আফ্রিকার মিসর, শাদ, মাদাগাস্কার, এমনকি ইউরোপের কিছু দেশ, এশিয়ার ভারত এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একাধিক দেশেও এই পাখিটি অতিপরিচিত। কেবল নামকরণেই কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। ইংরেজিতে একে হুপো বা হুপি বলে ডাকা হয়। আরবির মতো উর্দুতেও একে হুদহুদ বলা হয়। পাখিটির বিকট আওয়াজের কারণেই এই নামকরণ করা হয়েছে। মূলত ইউরেশিয়া এলাকার এই পাখিটি ‘ওল্ড ওয়ার্ল্ড বার্ড’ বলে পরিচিত। শুষ্ক এলাকায় এই স্থায়ী বাসিন্দা মরুভূমি-সংলগ্ন এলাকায় থাকতে অত্যন্ত ভালোবাসে।


সবাই ভাল থাকবেন।


কৃতজ্ঞতায়ঃ
এটি একটি সংকলিত লেখা। দৈনিক সমকাল, দৈনিক নয়া দিগন্ত, কয়েকটি নামকরা ওয়েব পোর্টাল, ফেসবুকের একটি লেখা থেকে সাহায্য নিয়ে নিজের মত করে তৈরী করা হয়েছে। আমি সবার প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।


কিছু ভুলত্রুটি থেকে থাকলে আগেই দুঃখ প্রকাশ করছি।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:১৮

সরদার হারুন বলেছেন: তথ্যবহূল বিধায় অনেক কিছু জানার আছে।ধন্যবাদ

১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩

ইছামতির তী্রে বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:২৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সুন্দর লাগলো।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩

ইছামতির তী্রে বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক কিছূ জানা হলো।

তবে ধ্বংসকারী ঝড়ে এমন সুন্দর সুন্দর নাম পরিহার করা উচিত!

১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫

ইছামতির তী্রে বলেছেন: আপনার সাথে একমত। এটা অনেকটা 'কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন' রাখার মত।
মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ একটা লেখা, খুব ভাল লাগল।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫

ইছামতির তী্রে বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:২১

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।

ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭

ইছামতির তী্রে বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭

ইছামতির তী্রে বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৯

সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো লিখাটা ও অনেক কিছু জানলাম।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮

ইছামতির তী্রে বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক কিছু জানা হল। ধন্যবাদ পোস্টটির জন্য।

পোস্টে তৃতীয় ভালো লাগা।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:২৭

ইছামতির তী্রে বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
চমৎকার সুন্দর পোস্ট !

ভালোলাগা রেখে গেলাম । ++

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:২৮

ইছামতির তী্রে বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

পাবনা থেকে ফিরছেন কবে?

১০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:০৮

কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল লেখা । :)

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:২৯

ইছামতির তী্রে বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:০৪

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
কাল ফিরেছি !

ভালো আছেন আশা করি ?

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫

ইছামতির তী্রে বলেছেন: অনেক দিন থেকেছেন দেখা যাচ্ছে।

আলহামদুলিল্লাহ, ভাল আছি।
শুভেচ্ছা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.