নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

রিকি

কাছে আছে দেখিতে না পাও, তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের মতো কারে খুঁজে মর, সে কি আছে ভুবনে, সে যে রয়েছে মনে।

রিকি › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রকৃতির কিছু জানা, অজানা এবং কিছুটা রহস্যজনক “Eternal flames”…… অগ্নিশিখা যা কাল নির্বিশেষে প্রজ্বলিত B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:১৭

“Time is the school in which we learn, Time is the fire in which we burn.” পৃথিবী নাকি সৃষ্টি হয়েছে পঞ্চভূতে অর্থাৎ পাঁচটি উপকরণ দিয়ে... মাটি(ক্ষিতি), পানি(অপঃ), আগুন(তেজ), বায়ু(মরুৎ) এবং অন্তরীক্ষ (ব্যোম)... আজকে এই তত্ত্বগুলোর মধ্যে আগুন নিয়ে আলোচনা করব... আগুন লাগা, আগুন ধরে যাওয়া দুর্ঘটনার অংশ... কিংবা আমরা যাকে বলি accident or fatal disaster. কিন্তু এর পরেও পৃথিবীতে এমনও কিছু জায়গা রয়েছে যেখানে আগুন এক রহস্যের বস্তু, কোথাও তাঁর উৎস জ্ঞাত,কোথাও অজ্ঞাত...... প্রবাদ বাক্যে রাবণের চিতা মানে চির অশান্তি হলেও... পুরাণ মতে রাবণের চিতা নাকি সদা প্রজ্বলিত... যা কখনও নিভে যাওয়ার নয়... আজ এমন কিছু রাবণের চিতা স্বরূপ জায়গার বিচিত্রতা শেয়ার করব.







1. Chestnut Ridge Park:



একটি অদ্ভুত সুন্দর জলপ্রপাতের পিছনে এক রহস্যময় জ্বলন্ত আগুন দেখা যায়... শুনতে কেমন লাগবে বলুন তো ??Pennsylvania র উত্তর পশ্চিমাংশের Shale Creek Preserve নামক স্থান যা Chestnut Ridge Park এর দক্ষিণে অবস্থিত... সেখানে এক জলপ্রপাতের পিছনে এক অদ্ভুত ধরনের প্রাকৃতিক শিখা দেখা যায় যা জলপ্রপাতের সৌন্দর্যকে আরও দ্বিগুণ করেছে... ঐতিহ্য অনুসারে অনেক হাজার বছর পূর্বে এই শিখাটি native আমেরিকানরা জ্বালিয়েছিল ... এবং তখন থেকে আজ অবধি তা অবিরত জ্বলছে !!! Chestnut Ridge Park এর জ্বালানী সম্পদের ব্যাপারে সবাই মোটামুটি জ্ঞাত কিন্তু সেই জ্বালানী নির্গত হওয়ার জন্য যে rock enclosure দরকার তা সেখানে নেই বিজ্ঞানীদের মতে । তাহলে সেই শিখাটির অনবরত জ্বলায়মান থাকার রহস্য কি??? এখনও সবার ধারণার বাইরে এর রহস্যজনক প্রজ্বলনের কারণ এবং উৎস !!!!











2. Mount Chimaera



Olympos Mountain যা তুরস্কের Antalya শহরে অবস্থিত... এখানে প্রজ্বলিত gas seep দেখা যায়... অনেকে ধারণা করে এটি Chimera নামের পৌরাণিক গল্পের ও উৎস। গ্রীক পুরাণের র মতে... Chimera হল একধরণের দানবীয় সংকর প্রজাতির জীব যা প্রশ্বাসের মাধ্যমে আগুন নির্গত করে। সাধারণত এই Chimera র উৎস এশিয়া মাইনরে এবং তার মস্তক সিংহের মত হলেও মস্তকের পিছনের গ্রীবা দেশ থেকে অপর একটি মস্তক বের হয়েছে যা ছাগলের ন্যায় দেখতে... সাথে রয়েছে এর সাপের মাথা সম্বলিত লেজের উপস্থিতি। এই Mount Chimera র আগ্নেয় এই অঞ্চলটিকে অভিহিত করা হয় “ যার প্রজ্বলিত শিখা গুলো দিন বা রাত নির্বিশেষে কখনও নির্মিলিত হওয়ার মত নয় ” !! এই আগুন গুলো ধারণা করা হয়, প্রায় ২০০০ বছর ধরে জ্বলছে। এসব অগ্নিশিখা পূর্বকালে নাবিকদের সমুদ্রের পাথুরে কূল থেকে অন্ধকারে রক্ষা করত। এই প্রজ্বলিত শিখার উৎস ধরা হয়... ophiolite নামক নিরেট প্রস্তর এর নিম্নের কোন উৎস হতে নির্গত মিথেন গ্যাস।







এই সেই গ্রীক পুরাণের Chimera.....









3. Jharia Coal field:



পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে অবস্থিত Jharia ---কয়লা খনিতে আগুন ধরে যাওয়ার ক্ষেত্রে পৃথিবীর বৃহত্তম কয়লা খনি দুর্ঘটনার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়ে থাকে একে। কমপক্ষে ৭০ ধরনের বিভিন্ন কয়লা খনি থেকে উদ্ভূত অগ্নিশিখা একীভূত হচ্ছে এবং প্রত্যেক বছর প্রায় হাজার টনের মত কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গত করে এটি। বিশ্বে গ্রিনহাউজ গ্যাস সব থেকে বেশি নির্গমনের দেশ হিসেবে ভারত চতুর্থ স্থান দখল করে আছে। এবং এই জ্বলায়মান কয়লা খনিগুলো দূষণের প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করছে। Jharia তে কয়লা খনি থেকে কয়লা উত্তলনের কাজ শুরু হয়েছিল অষ্টাদশ শতাব্দীর দিকে এবং কয়লা খনিতে সর্বপ্রথম আগুন লাগার ঘটনা ঘটে ১৯২০ সালে। কিন্তু বড় সমস্যা শুরু হয় ১৯৭০ সালের দিকে, যখন কয়লা কোম্পানিগুলো এই সিদ্ধান্তে উপনীত যে তারা ``Below ground`` প্রক্রিয়া থেকে ``Above ground`` প্রক্রিয়াতে উন্নীত হবে, এর ফলে কয়লাগুলো সহজেই বায়ুমণ্ডলের উন্মুক্ত অক্সিজেনের সংস্পর্শে দাহ্য বস্তুতে পরিনত হয়। নরম কয়লা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট এর কম তাপমাত্রায় দাহ্য রূপ নেয়। শুরু হওয়ার পর থেকে এই অগ্নিযজ্ঞ আজ অবধি জ্বলায়মান অবস্থাতেই রয়েছে। এই আগুন অগ্রসর হতে হতে ভূমি থেকে শুরু করে, বাড়ি ঘর এমনকি রেলপথকেও গ্রাস করে ফেলেছে।







4. Burning Mountain :



Wingen, New South Wales, Australia তে একটি পর্বত রয়েছে যাকে “Burning Mountain” বলা হয়। ধারণা করা হয় এটি ভূগর্ভস্থ কয়লা খনিতে বজ্রপাত অথবা স্বতঃস্ফূর্ত দহনের ফলে আজকের “Burning Mountain” রূপ লাভ করেছে। ধারণা করা হয় এটি প্রায় ৬০০০ বছর ধরে জ্বলায়মান। বিজ্ঞানীদের মতে, হয়ত এটি সবথেকে প্রাচীনতম পর্যায়ক্রমিক অবস্থায় কয়লা হতে দাহ্য আগুন। আগুনের শিখা প্রতিবছর ১ মিটার করে দক্ষিণের দিকে অগ্রসর হয়। হিসাব করে দেখা গেছে, এই আগুন আজ অবধি ৬ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্মৃত হয়েছে।









5. Smoking Hills :





১৮৫০ সালের দিকে Captain Robert McClure তার অনুসন্ধানী জাহাজটি Arctic অঞ্চলে নোঙ্গর করেছিল , Northwest Passage খুঁজতে গিয়ে Franklin অভিযাত্রায় নিখোঁজ হয়ে যাওয়া কিছু যাত্রীকে। সে আর কখনও সেই অভিযাত্রীদের সন্ধান পায়নি কিন্তু সে অপ্রত্যাশী অন্য কিছুর খোঁজ পেয়েছিল সেই যাত্রায়। Cape Bathurst এর পাথুরে উপকূল এবং তার চূড়াতে জ্বলায়মান অগ্নিশিখা। McClure ধারণা করেছিল, এই আগুন স্থানীয় Inuit অধিবাসীদের দ্বারা লাগানো যাতে তাদের প্রতি বাইরের জগতের মানুষের দৃষ্টি কিছুটা হলেও আকর্ষণ হয়। সে ধারণা করেছিল এই পর্বতে হয়ত তাদের নিখোঁজ হওয়া অভিযাত্রী দলকেও পাওয়া যেতে পারে... এই আশাতে সে ঐ পাহাড়ে এক দল তার সহযাত্রী পাঠায়... কিন্তু তারা অভিযাত্রী দলের কোন তথ্য, সন্ধান কিছুই নিয়ে আসতে পারে না... এর স্থলে যে জিনিসটি তারা সেই পাহাড় থেকে নিয়ে এসেছিল এক কথায় তা অবিশ্বাস্য ছিল!! একটি পাথর খণ্ড ... যখন সেটিকে Captain McClure এর মেহগনি কাঠের তৈরি টেবিলে রাখা হয়েছিল কিছু সময় পর টেবিল টি পুড়ে গিয়ে ছিদ্রযুক্ত হয়ে পড়ে। তারা “Smoking Hills” পুনরাবিষ্কার করে এভাবেই। এটি প্রথম আবিষ্কার করে সেই হারিয়ে যাওয়া জাহাজের নাবিক Franklin যে তার ১৯২৬ সালের যাত্রায় “Northwest Passage” চিহ্নিত করার সময় “Smoking Hills” আবিষ্কার এবং এর নামকরণ ও করেছিল। সে এই রহস্যময় পাহাড়ের আগুনের ধোঁয়ার তথ্য লিপিবদ্ধ করেছিল। স্থানীয় Inuit রা একে “Land of sour water ” নামেও অভিহিত করেছিল কারণ তারা ধারণা করত এর ভূগর্ভস্থ oil shale সেখানকার পানিকে মাত্রাতিরিক্ত অম্লীয় এবং বিষাক্ত করে ফেলেছিল।











6. Water and Fire Cave :



Taiwan এ বিশ্বের কিছু অদ্ভুত সুন্দর mud volcano এবং প্রাকৃতিক ঝর্ণা রয়েছে । স্থানীয় ভূতাত্ত্বিক গঠনের কারণে এই mud volcano গুলো মিথেন গ্যাস প্রচুর পরিমাণে উৎপাদন করে। Biyun মন্দিরের সংলঘ্ন জায়গায় এরকম একটি প্রজ্বলিত গ্যাসের শিখা দেখা যায়... যাকে “ Water and Fire Cave ” বলা হয়। যদিও এটি প্রচলিত গুহা ধরনের কিছু নয়... বরং এটিতে মাঝখানে একটি ছোট জলাশয় দেখা যায় যাকে সন্নিবেশ করে রয়েছে কিছু পাথর এবং মাঝখান থেকে মিথেন গ্যাসের বুদবুদ পানি থেকে বেরিয়ে আসে... এই গ্যাস সেই ক্রমাগত জ্বলায়মান আগুনের উৎস। স্থানীয় ইতিহাসবিদদের মতে এই জায়গাটি আবিষ্কার করেছিল একটি সন্ন্যাসী ১৭০১ সালে, যার মতে এই আগুন শিখাটি ৩০০ বছর ধরে ক্রমাগত প্রজ্বলিত।











7. Mrapen:





ইন্দোনেশিয়ান ঐতিহ্যের মতে, একটি তত্ত্ব রয়েছে যা শুরু হয়েছিল Sunan Kalijaga র সময়ে...... এক রাত্রে Sunan Kalijaga এবং তার অনুসারীরা একটি যাত্রা পথে ক্লান্ত হয়ে Mrapen নামের এক গ্রামে অবস্থান করেছিল। সেই খানে তারা অত্যন্ত ঠাণ্ডা অনুভূত করেছিল । Kalijaga হঠাৎ তার হাতের লাঠিটি দিয়ে মাটিতে আঘাত করেছিল এবং মাটি থেকে সে আগুনের শিখা প্রজ্বলন করেছিল যা যাত্রাপথের পথিক দের সেই রাত্রে ঠাণ্ডার হাত থেকে রক্ষা করেছিল। অগ্নি শিখা টি আজও বর্তমান রয়েছে এবং জাভার অধিবাসীদের মতে এটি পবিত্র আগুন। ১৫ শতাব্দীর দিকে আবিষ্কার হওয়া এই শিখাটি বৃষ্টি কিংবা বাতাসে আজ পর্যন্ত কখনও নিভে যায়নি... এটি ক্রমাগত জ্বলায়মান এবং এটিকে প্রজ্বলিত রাখে এর ভূগর্ভে অবস্থিত গ্যাসের seepage।











8. The Brennender Berg(‘Burning Mountain’) :





১৬৮৮ সালে Brennender Berg, Saarland, Germany তে স্তরীভূত কয়লাতে আগুন ধরে যায় এবং আজ পর্যন্ত তা জ্বলতেই আছে। এই জায়গাতে কিভাবে আগুন লেগেছিল কারো কোন ধারণা নেই... শুধু পৌরাণিক তত্ত্বের মতে একটি রাখাল বালক একদা একটি গাছের ধারে আগুন ধরিয়েছিল যা গাছটির মূল বেয়ে স্তরীভূত কয়লাতে গিয়ে পৌঁছায়। বিশিষ্ট জার্মান কবি গ্যেটের একটি কবিতাও রয়েছে এই জায়গাকে নিয়ে। ১৮০০ সালের পর যদিও আগুনের প্রাখর্য কমে গিয়েছে কিন্তু পর্যটকরা এখনও সেখানে গেলে পাথর হতে আগত ধোঁয়ার হলকা দেখতে পায় এবং এই জায়গার বিভিন্ন ফাটল এবং গর্ত এখনও উষ্ণ পরিবেশ তৈরি করে রাখে।











9. The Eternal Flames of Baba Gurgur :





Iraq এর এক বৃহৎ তৈল ক্ষেত্রে অবস্থিত এই “The Eternal Flames of Baba Gurgur ” ... এটি সৃষ্টি হয়েছে এর ভূমির নিম্নে অবস্থিত প্রাকৃতিক গ্যাসের উৎস থেকে। স্থানীয় উপকথা অনুসারে, এটির সৃষ্টি হয়েছিল বছরে শীতের সময়ে রাখালদের ভেড়া গুলোকে শীতের প্রকোপ থেকে রক্ষা করার অংশ হিসেবে। সেখানে এই তত্ত্বটিও বলা হয়ে থাকে, আগেকার যুগে সেখানকার গর্ভবতী মেয়েরা ছেলে শিশুর প্রত্যাশায় সেই প্রজ্বলিত জায়গায় প্রার্থনায় যেত। ব্যাবিলনের রাজা নেবুচাদনেজার তিন জন ইহুদিকে এই আগুনে নিক্ষেপ করেছিল সোনার মূর্তি পূজা করার অপরাধে... যা অবলম্বনে রচিত হয়েছে “ Fiery Furnace’ নামের গল্পটি। হাজার হাজার বছর ধরে স্থানীয়রা এই জায়গার প্রাকৃতিক asphalt ব্যবহার করছে তাদের বাড়িঘর, রাস্তা এবং অন্যান্য নির্মাণ সামগ্রী হিসেবে। মাইল এর পর মাইল ব্যাপী এর শিখা দেখা যায় আজও।













10. Jwalamukhi Temple, India :





এই অগ্নিশিখা সব অগ্নিশিখার তুলনায় অনেক বেশি রহস্যজনক...হিন্দু পৌরাণিক তত্ত্ব মতে বলা হয়ে থাকে দক্ষ রাজার যজ্ঞে তার মেয়ে সতী তাঁর বাবার দ্বারা অপমানিত হয়, তাঁর স্বামী সহ... এই অপমান রাজকন্যা সতী মেনে নিতে পারে না এবং যজ্ঞের প্রজ্বলিত অগ্নিতে সে নিজেকে আহুতি দেয়... এর প্রতিশোধ স্বরূপ বিনাশের দেবতা এবং সতীর স্বামী ভগবান শিব দক্ষ রাজার মস্তক কেটে ফেলে এবং বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড ব্যাপী তাঁর স্ত্রীর পুড়ে যাওয়া মৃতদেহ নিয়ে ক্রোধান্বিত হয়ে ঘুরতে থাকে। এই দেখে স্থিতির দেবতা, ভগবান বিষ্ণু তাঁর চক্রের সাহায্যে সতীর দেহের ৫১ ভাগ করে এবং পৃথিবীতে তা ছড়িয়ে দেয়... সতীর দেহের ৫১ অংশের ১ টি অংশ, জিহ্বা এই Jwalamukhi মন্দিরে পতিত হয়েছিল... এবং সাথে সাথে তা পৃথিবীর ৫ টি উপাদানের একটি...অগ্নিতে পরিণত হয়। মন্দিরটি “আলোর দেবী” কে উৎসর্গ করা হয়েছে। এই মন্দিরটি Dharmashala থেকে ৫০ কিলোমিটার অদূরবর্তী জায়গায় অবস্থিত... এই মন্দিরে কোন দেব, দেবী কোন কিছুর মূর্তি বা বিগ্রহ বলতে কিছু নেই... শুধু রয়েছে নীলচে অগ্নিশিখা। এখানে এই অগ্নিশিখাটি পূজিত হয়... এবং প্রত্যেক বছর হাজার হাজার তীর্থযাত্রী এখানে আসে এই রহস্য মণ্ডিত অগ্নিশিখাটি দর্শনে !!!!









আশা করি পোস্টটি ভাল লাগবে...... B-) B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)





মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:২০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর তথ্যবহুল উপভোগ্য পোস্ট । ভাল লাগলো ।+

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:২২

রিকি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :) :) :) :) :)

২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। ভালো লাগল।

তবে একটা অনুরোধ করি, তা হলো, এই ধরনের লেখায় যদি তথ্য সুত্র উল্লেখ্য করে দেন, তাহলে পোষ্টটা আরো বেশি গ্রহনযোগ্যতা পায়। পাশাপাশি অনেক ব্লগার আছেন, যারা হয়ত আরো জানতে চান, তারাও হয়ত আরো বেশি জানার জন্য ঐ সূত্রে গিয়ে ঢু মারতে পারে। :)

শুভেচ্ছা রইল।

৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আর হ্যাঁ, সামনে এই ধরনের ইন্টারেস্টিং পোষ্ট আপনার কাছ থেকে আরো পাবার ইচ্ছে রইল। :)

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬

রিকি বলেছেন: ভাই রেফারেন্স দেই না কারণ সত্যি বলতে অনেক গুলো জায়গা থেকে তথ্য নিয়ে সেগুলো নিজের ভাষায় dubbed করে ব্লগে দিই....এখানকার দ্বিতীয় জায়গাটা যেমন Mountain Chimaera...একটা সাইটে পেয়েছিলাম কিন্তু Chimera র বর্ণনা wikipedia থেকে লেখা...তারপরেও reference provide করার চেষ্টা করব...ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার feedback এর জন্য :) :) :)

৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আগুন নিয়ে আগুন পোষ্ট ;) :):):)

দারুন জিনিষ জানালেন!

কাভা ভাইয়ের পরামর্শ এবং আশায় একমত।

+++

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৭

রিকি বলেছেন: ধন্যবাদ :) :) :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.