নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

রিকি

কাছে আছে দেখিতে না পাও, তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের মতো কারে খুঁজে মর, সে কি আছে ভুবনে, সে যে রয়েছে মনে।

রিকি › বিস্তারিত পোস্টঃ

“The Name of the Rose 1986 (Original Title: Der Name der Rose)”--- চলুন দেখে আসি সম্পূর্ণ অন্য ধাঁচের মধ্যযুগীয় কুসংস্কার ভিত্তিক লোমহর্ষক রহস্যে ঘেরা এক সিনেমা... B-) B-) B-) B-) B-) B-) B-) B-) B-)

২৭ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১



“People who cease to believe in God or goodness altogether still believe in the devil... Evil is always possible. And goodness is eternally difficult.”

Wisdom and Knowledge…প্রজ্ঞা এবং জ্ঞান... ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় এই প্রজ্ঞা এবং জ্ঞান লাভের জন্য মানুষ অনেক কিছু করেছে বা করে চলেছে। জ্ঞান মানুষের চিন্তাকে প্রসারিত করে থাকে এবং প্রজ্ঞা কুসংস্কারের অন্ধকার থেকে মানুষের পারিপার্শ্বিকতা মুক্ত রাখে...অপরদিকে কুসংস্কারাছন্ন মানুষের কোন কারণ লাগে না জ্ঞান ও প্রজ্ঞার পথকে কণ্টকাকীর্ণ করতে.... যেমন ধরুন না কোপার্নিকাসের কথা, তাকে জীবন দিতে হয়েছিল শুধু তাঁর একটি তত্ত্বের কারণে কারণ তাঁর কথা সেই সময় কেউ বিশ্বাস করেনি... অন্ধ বিশ্বাস সম্পন্ন মানুষ ধর্মীয় তত্ত্বের দোহাই দিয়ে তাকে হত্যা করেছিল..আবার এক সময় মনে করা হত এগিয়ে যাওয়ার জ্ঞান বা নতুন কোন তত্ত্ব শয়তান প্রদত্ত!! কিন্তু পরে কোপার্নিকাসের সেই তত্ত্ব নিয়ে কি মানুষ এগিয়ে যেতে পারেনি?? গেছে.. সূর্য পৃথিবীকে কেন্দ্র করে না ঘুরলেও, পৃথিবী সূর্যকে কেন্দ্র করে সৃষ্টির সুচনালগ্ন থেকে ঘূর্ণায়মান আজ তা সর্বক্ষেত্রে প্রমাণিত... তো প্রজ্ঞার পথ, জ্ঞানের পথ যারা অবরুদ্ধ করেছে তাদের সার্থকতা কোথায়?? তারা কূপমণ্ডূক... সংকীর্ণ চিন্তার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থেকে গেছে... আর তাদের জ্ঞানের অন্ধত্বের ফলে বর্বরতার শিকার হয়েছে সাধারণ মানুষ অথবা জ্ঞানপিপাসু মানুষ। আজকে মানুষ যতটা মুক্ত ভাবে চিন্তা করতে সক্ষম, মধ্য যুগে মানুষের চিন্তা করার এত স্বাধীনতা ছিল না... মুক্ত চিন্তার উপর ধর্মীয় অপশাসনের মোহর লাগানোর প্রভাব আমরা অনেক কিছুতেই পড়েছি... যেমন মারিও পুজোর দ্য ফ্যামিলি কিংবা ড্যান ব্রাউনের দ্যা ভিঞ্চি কোড এবং অ্যাঞ্জেলস অ্যান্ড ডেমনস... আজ এরকমই মধ্যযুগীয় ধর্মীয় অপশাসনের চিত্র রূপ একটি সিনেমা নিয়ে আলোচনা থাকছে।



Franciscan একজন সন্ন্যাসী William the Baskerville এবং তাঁর অনুসারী তরুণ একজন শিষ্য Adso of Melk ইটালির উত্তরাংশের এক প্রত্যন্ত খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মঠে (Abbey) বেড়াতে আসেন...যেটি ১৪ শতাব্দীর Benedictine মঠ… সেখানে আসার পর থেকে তারা খেয়াল করেন মঠটির মানুষ গুলো কিছুটা রহস্যময় প্রকৃতির... William the Baskerville এর অন্যতম পরিচয় সে অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন... তাঁর জ্ঞানের পরিধি অগাধ... সাথে থাকা তরুণ Adso মঠের এহেন পরিস্থিতিতে কিছুটা ভীতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে... দুর্গম পাহাড়ের সান্নিধ্যে অবস্থিত এই মঠটিতে এসে তারা অবগত হয় বেশ কিছুদিন ধরে এখানে রহস্যজনকভাবে মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে...তাদের আগমনের পূর্বেই এক তরুণ Illuminator এর মৃত্যু ঘটে এভাবে রহস্যজনকভাবে... তরুণটিকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় বদ্ধ এক কুঠুরি থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় শিলাবৃষ্টির রাতে... সেখানকার সবাই সেটাকে আত্মহত্যার ঘটনা হিসেবে আখ্যা দিলেও William the Baskerville তাঁর সূক্ষ্ম দৃষ্টিকোণ দিয়ে বুঝতে পারে... ঘটনাটি কোন ভাবেই আত্মহত্যার নয়... বরং পরিকল্পিত ভয়াবহ কিছু ! এরপর থেকে William আর Adso খেয়াল করে মঠটির কিছু সন্ন্যাসী অসংলঘ্ন ঘটনাগুলিকে শয়তানের কাজ হিসেবে উল্লেখ করছে... যা William কোনভাবেই মানতে পারে না ! অপরদিকে Adso দেখে মঠের সংলঘ্ন জায়গায় অবস্থিত গরীব কৃষক পরিবার গুলোর অমানবিক অবস্থা...তাদের নুন্যতম খাওয়ার ব্যবস্থা করতেও সর্বস্ব খোয়াতে হয়... সম্ভ্রম থেকে সম্পত্তি সব মঠটির দখলে ! তারা লক্ষ্য করে, মঠটি দেখতে যতটা স্বাভাবিক, কার্যক্রম ততটাও স্বাভাবিকের ধারে কাছেও পড়ে না...সর্বপর্যায়ের অস্বাভাবিক এর কার্যক্রম এবং মানুষগুলো... এরপর আরেকজন সন্ন্যাসী খুন হয়... তাকে পাওয়া যায় সেই মঠেরই প্রাণীদের কসাইঘরে...যেখানে তাকে প্রাণীদের রক্তের হাড়িতে উল্টো করে ডুবিয়ে রাখা হয় ! পরিচয় খুঁজতে গেলে দেখা যায়... সন্ন্যাসীটি একজন গ্রীক অনুবাদক... আগের রাতে তাকে শেষ দেখা গিয়েছিল মঠটির গ্রন্থাগারে... William মৃত অনুবাদকের দেহ পরিস্কারের সময় খেয়াল করে, তাঁর হাতের নখে এবং জিহ্বাতে কালির দাগ... মঠের প্রধান সিদ্ধান্ত নেয় Bernardo Gui the Inquisitor কে এই তদন্তে ডাকার...William এবং Adso নিজ উদ্যোগে তদন্তে নামে এসব রহস্যের এবং তারা গ্রন্থাগারে যায়... গ্রন্থাগারে তারা সেই মৃত অনুবাদকটির ডেস্কটিতে এক টুকরো কাগজ খুঁজে পায় যেখানে অনেক ছোট ছোট করে কিছু অসংলঘ্ন লেখা পায়... William খেয়াল করে গ্রন্থাগারে প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম বইয়ের উপস্থিতি এবং সেই সাথে দেখে একটি গুপ্ত দরজাও... গ্রন্থাগার প্রধানের কাছে সে দরজার ওপারে যাওয়ার কথা ব্যক্ত করলে সে নাকচ করে দেয়... William এবং Adso লক্ষ্য করে গ্রন্থাগারের প্রধান এবং তাঁর সহকারী অনেক বেশি রহস্যময় প্রকৃতির...এর পর থেকে শুরু হয় William আর Adso র মঠের মৃত্যু রহস্য উন্মোচনের প্রক্রিয়া এবং মঠটির রহস্যের জট খোলার প্রক্রিয়া... মোট ৪ টি খুন হয় নির্দিষ্ট ঘটনার পর পর!!কেন খুনগুলো ঘটে সেই মঠে? মঠটির রহস্যই বা কি? William কি পারে তাঁর বুদ্ধি এবং চৌখস মনস্তত্ত্ব দিয়ে রহস্যগুলোর সমাধান করতে? কালো আলখাল্লা দ্বারা আপাদমস্তক ঢাকা সন্ন্যাসীদের আড়ালে লুকিয়ে রয়েছে কোন অভিপ্রায় সম্পন্ন শয়তান??? সব প্রশ্নের উত্তর পেতে গেলে সিনেমাটি অবশ্যই অবশ্যই দেখতে হবে...সিনেমাটি শুরু হয় দুইজন লোকের সুনসান এক পাহাড়ি রাস্তা দিয়ে কোন রহস্যময় যাত্রার পথে অগ্রসরের মধ্যে দিয়ে এবং শেষও হয় সেই পাহাড়ি রাস্তাতে এবং সিনেমাটি Adso র বৃদ্ধকালের জবানবন্দী দিয়ে শুরু হয়। সত্যি বলতে কি সিনেমার প্রত্যেক ধাপে রয়েছে নতুন নতুন রহস্য এবং ১৯৮৬ সালের সিনেমা শুনে অনেকের মনে হতে পারে কিছুটা predictable রহস্য নির্ভর হলেও এত বেশি হয়ত advance level এর রহস্য হয়ত থাকবেই না... সে সব চিন্তা বাদ দিয়ে দেখতে বসুন... অবাক করবেই করবে ! সংস্কৃতি, লেখার pattern, ধর্মীয় কুসংস্কার, সামাজিক অন্ধত্ব নিয়ে রহস্য আছে এতে…..এই সিনেমার খুনের রহস্য ক্রমিক বিকারগ্রস্ত খুনের রহস্য নয় বরং এর থেকে আরও জটিল... মানুষের শয়তানী রূপের মধ্যযুগীয় রীতির বহিঃপ্রকাশ ! Sean Connery কে সবাই Bond চরিত্রে দেখেছেন... কিংবা Mythological কোন চরিত্রে...এক কথায় সে দুর্দান্ত একজন অভিনেতা... তাঁর নিজস্ব কিছু style রয়েছে... এবং আমি personally James Bond চরিত্রে যাদের যাদের সিনেমা দেখেছি... Bond হিসেবে সব থেকে বেশি পছন্দের আমার Sean Connery…. Intellectual একটা ভাব রয়েছে মানুষটার... যাই হোক William of Baskerville এর চরিত্রেও সে এক কথায় তাঁর দুর্দান্ত performance টা আবারও করেছেন...Italian লেখক Umberto Eco র “Il nome della rosa” উপন্যাসটি অবলম্বনে তৈরি হয়েছে এই সিনেমাটি...শুধু এটুকুই বলব Umberto হচ্ছেন আজকের ম্যাথিউ পার্ল বা ড্যান ব্রাউন এর মত লেখকদের পূর্বসূরি... মধ্যযুগীয় প্রেক্ষাপটের আলোকে তিনি যে গল্পটি বলেছেন এক কথায় তা অনবদ্য! আর উপন্যাসের নাম বা সিনেমার নাম “The name of the rose” হল কেন এর উত্তরে লেখক তাঁর একটি অভিমত দিয়েছিলেন...” The rose of the title is a symbol so rich in meaning that it now means everything and nothing. It is empty space which readers can fill in with their own interpretation. ” কথাটির মত সিনেমাটিও ঠিক তাই...মানে অনেক রয়েছে কাহিনীর, নিজের মত করে বুঝে নিন...গোলাপ একটি ফুল শুধু নয় এর অনেক symbolic মানেও রয়েছে… ধরে নিন এর মধ্যে যে কোন একটি মিলে গেলেও মিলে যেতে পারে…..Mystery itself has been represented in a concrete mysterious way and it is totally different in its sense…..! :P :P :P :P :P :P




“The Name of the Rose 1986 (Original Title: Der Name der Rose)”

IMDB rating: 7.8/10
Cast: Sean Connery,
Genre: Mystery/ Thriller/ Crime
Country of Origin: Germany, Italy, France




**** এই লেখা সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন লেখার সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance. আশা করি পোস্টটি ভালো লাগবে ! Happy Movie Watching !:#P !:#P !:#P





মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৩

দীপংকর চন্দ বলেছেন:
**** এই লেখা সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন লেখার সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance.

হা হা হা হা

অনেক ভালো লাগলো সম্পূর্ণ রূপে আপনার লেখাটি!

অনিঃশেষ শুভকামনা।

ভালো থাকবেন। অনেক।

২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫২

রিকি বলেছেন: আমার দুইটা পোস্টে দুইজন এসে Click this link...আমারও এরকম একটা লেখা আছে এই ধরনের মন্তব্য করেছিল...এক জিনিস নিয়ে বহুজন কি লিখতে পারে না? এক লিঙ্ক দুইবার ও দিয়েছে...এর মানে কি দাদা বলেন either আমি copy cat or ফাউ promotion!! এরপর ভবিষ্যতে কোনদিন যেন কেউ এসে Copyright claim না করে বসে তাই এই *** লাইনটা এখন থেকে প্রতি পোস্টে জুড়ে দিই...এক একটা পোস্ট লিখতে দাদা ২-৩ ঘন্টা বা তার বেশিও কখনও কখনও লেগে যায়, যতটুকু লিখি নিজে পরিশ্রম করে লিখি...এরপর যদি তালগাছ আমার case এ পড়ি তাহলে তো পুরো গ্যামাক্সিন condition হবে আমার লেখার! তাই Disclaimer দিয়ে দিই... :P :P

২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৫

ইলুসন বলেছেন: ডাউনলোড দিলাম।

২৮ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৬:৪৮

রিকি বলেছেন: ২ ঘন্টার মুভি হতাশ করবে না আশা করি B-)

৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:১০

আমি শঙ্খনীল কারাগার বলেছেন: রিভিউটা ভাল লাগলো, ভাবছি এই শেষ রাতটা ছবিটা দেখে দেখেই কাটিয়ে দেব। কি বলেন? যাই হোক নিশ্চিত করছি ছবিটা দেখার পর অন্তত আমি এর রিভিউ লিখবনা। :P

ওয়াই প্লাটুন (Young Platoon) এর কিশোর গেরিলা যোদ্ধাদের গল্প। আমার এই লেখাটি একবার পড়ে আসতে পারেন।

২৮ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৬:৫৯

রিকি বলেছেন: না ভাই আলবত লেখেন,লেখবেন...আমি কিন্তু বলেছি কোন কিছুর সাথে আমারটা মিলে গেলে আমাকে মাফ করবেন...এই ক্যাচালে দুইবার পড়েছি তাই ভয় পাই! একটা জিনিস নিয়ে অনেকের অনেক রকম চিন্তা থাকতে পারে...সেটা বহিঃপ্রকাশ করতে পারে না! এই জিনিস আমার...আমি এটা নিয়ে লিখেছি অনেক আগে Bla bla এগুলো গ্যামাক্সিন মন্তব্য পড়লে কেমন লাগতে পারে বলুন! সেটাই বললাম ভাই...এর বেশি আর কিছু নয়..আপনার পোস্ট পড়ব B-) B-) B-)

৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:৪২

নির্বাসিত শব্দযোদ্ধা বলেছেন: দেখতে হবেই

২৮ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫

রিকি বলেছেন: মিস্ট্রির প্যাটার্নটা দেখে ভাল লাগবে বলে আশা রাখছি....আর সাথে একটা ভৌতিক ধরনের ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক আর কিছু কিছু Monk এর বিদঘুটে চেহারা সেরকম একটা আমেজ তৈরী করে! ;) ;) দেখার পর অভিমত জানিয়েন ভাই :)

৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫

আছিফুর রহমান বলেছেন: বাংলা থ্রিলার সাহিত্যকে নতুন করে প্রান দেয়া বাতিঘর প্রকাশনীর নাজিমুদ্দিন ভাই এর সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেছিলেন দ্য নেম অব রোজ পড়ে তিনি থ্রিলার লেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেন এবং Umberto এর এই উপন্যাসকে তিনি থ্রিলার সাহিত্যের মাপকাঠি হিসাবে বিচার করেন। মুভিটা আমার মোস্ট ওয়ান্টেড লিস্টে থাকলো

২৮ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩

রিকি বলেছেন: নাজিম ভাই অনুবাদ সাহিত্যকে এক অন্য পর্যায়ে নিয়ে গেছেন...আমি ব্যক্তিগত ভাবে পৃথিবীর বেস্টসেলার থ্রিলার কোনটা আর লেখকই বা কে তার একসময় খবরই রাখতাম না....আমার বেস্ট ফ্রেন্ড নাজিম ভাইয়ের দ্য সাইলেন্স অব দ্য ল্যাম্বস দিয়েছিল পড়ার জন্য এবং সেই থেকে থ্রিলার আর অনুবাদ পৃথিবীতে পুনরায় যাত্রা শুরু,আজও চলছে.....Grateful to him for taking the literature in a versatile way and introduce normal reader to the diversified section of every genre of literature... :) আর হ্যাঁ ভাই এই মুভিটা দেখেন...মুভি দেখার পর ড্যান ব্রাউন বা ম্যাথিউ পার্ল এবং সঙ্গে নাজিম ভাই স্মরণে আসবেই আসবে...symbology :) :)

৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫

আছিফুর রহমান বলেছেন: নাজিম ভাই একজন অসাধারন মানুষ, এই উমবারতোর নেম অব রোজ, তার ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা বিভাগে পাঠ্য ছিল। একবার এক স্যার তাকে প্রশ্ন করেছিল দ্য নেম ওব রোজ তুমি কোন জেনারোতে ফেলবে। নাজিম ভাই বলেছিল থ্রিলার জেনেরোতে।
স্যার প্রশ্ন করেছিলেন কেন? নাজিম ভাই বলেছিলেন কারন থ্রিলার হিসাবে আপনি দ্য নেম অন রোজকে পরিপূর্ণ পাবেন, অন্য কোথাও নয়।
আর নাজিম ভাই এর মৌলিক থ্রিলার নেমেসিস, কন্ট্রাক্ট, কনট্রাস্ট, করাচি, জাল, এই খানে রবীন্দ্রনাথ খেতে আসে নি বই গুলো পড়ে দেখতে পারেন।
ভাল লাগলো

২৮ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫

রিকি বলেছেন: ভাই আমি কন্ট্রাক্ট টা পড়েছি..... জেফ্রি বেগ আর বাস্টার্ডের গল্প না ???? বাকি গুলো পড়ব পড়ব করে..... পড়া হয়ে উঠেনি !! :( :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.