নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

রিকি

কাছে আছে দেখিতে না পাও, তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের মতো কারে খুঁজে মর, সে কি আছে ভুবনে, সে যে রয়েছে মনে।

রিকি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিচিত্র পৃথিবীর বিচিত্র উপাখ্যান পর্ব ৩ ---- বিচিত্র কীটপতঙ্গ---- পাণ্ডার মত পিঁপড়া অথবা মানুষের মাথার খুলি অঙ্কিত মথ... আজব দুনিয়ার গজব এই সৃষ্টিগুলো নিজের মধ্যে অন্য কারও imprint নিয়ে ঘুরছে.....;);););););););););););););)

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:১০

“I may be mystique in your sight but the truth is I am just weird. I don't go along the crowd because I was born to stand out. I am not common because I am sophisticatedly flamboyant and unique.”



পৃথিবী এক রহস্যের আধার বললে হয়ত কম হবে না...The mysterious blue marble….গত দুই পর্বে বিচিত্র এই পৃথিবীর দুইটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি... বিচিত্র উদ্ভিদ এবং মাছ... যেখানে গাছের সাদৃশ্য মানুষের বিভিন্ন অঙ্গের সাথে পেয়েছি আবার মাছের সাদৃশ্য পেয়েছি হুঁকোমুখো হ্যাংলার সাথে...বিচিত্রতার আধার আমাদের এই গ্রহটি!!!! আজকে এই সিরিজের তৃতীয় কিস্তি নিয়ে পোস্টের আলোচনা…...যা মূলত কীট পতঙ্গ নিয়ে। প্রাণী জগতের খুব ক্ষুদ্রতম সদস্য হয়ত বা এই কীট পতঙ্গ রা এবং সব থেকে ভয়ঙ্করতমও...পৃথিবীর প্রাণীকুলের এক বৃহত্তম অংশীদারও কিন্তু এরা... যদি এরা আকারে বড় হত একটু চিন্তা করুন তো... Godzilla , Jurassic Park, Rise of the planet of the apes এর Arthropod ভার্সন হয়ত বা এরা বানাত !!! :P :P :P যাই হোক, পৃথিবীতে কীট পতঙ্গের কোন অভাব নাই... রঙে, রূপে, কাজে তারা অসামান্য এবং বৃহৎ এক সাম্রাজ্যের এরা প্রজা... তো আমার এই সিরিজ যেহেতু বিচিত্রতা নিয়ে... আমি খুঁজে খুঁজে এমন কিছু কীট পতঙ্গ বের করেছি যারা নিজেদের মধ্যে দৈবাৎক্রমে অন্য কিছুর সাদৃশ্য নিয়ে ঘুরে বেড়ায়... কিছুর মিল রয়েছে প্রাণীর সাথে, কিছুর ফুল এবং কাঁটার সাথে, কিছুর ভিনগ্রহের বাসিন্দাদের সাথে আবার কিছুর সাদৃশ্য রয়েছে শতাব্দী পূর্বে হারিয়ে যাওয়া কোন যোদ্ধা সম্প্রদায়ের সাথে...somehow they bear some sort of similarities with anything else from age to age... আসুন এমন কিছু বিচিত্র কীটপতঙ্গের সাথে আলাপ সেরে ফেলি--- :) :) :)







1. Giraffe Weevil:





এর বৈজ্ঞানিক নাম Trachelophorus giraffa . এই কীট জাতীয় প্রাণীটি শুধু মাদাগাস্কারেই পাওয়া যায়... অর্থাৎ এটি এন্ডেমিক। এর লম্বা আকৃতির গ্রীবার ন্যায় অংশ জিরাফের ন্যায় হওয়াতে এর নাম হয়েছে Giraffe Weevil. তবে নারী এবং পুরুষ ভেদে এই গ্রীবার আকৃতি ছোট বড় হয়ে থাকে... যেমন পুরুষের ক্ষেত্রে এই গ্রীবার ন্যায় অংশটি নারী প্রজাতির তুলনায় প্রায় ২-৩ গুণ লম্বা হয়ে থাকে। এই গ্রীবার ন্যায় অংশটি তাদের বাড়ি তৈরির এবং আত্মরক্ষার কাজে সাহায্য করে থাকে !

You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=CN-WjdA6uUo











2. Brazilian Treehopper:



এর বৈজ্ঞানিক নাম Bocydium globulare . এই কীট জাতীয় প্রাণীটি অনেকটা ভিন্ন জগতের এলিয়েনের মত দেখতে হলেও এটি কিন্তু কাল্পনিক নয়... বাস্তব পৃথিবীতে এর অস্তিত্ব রয়েছে। এদের অদ্ভুত দর্শনের কারণে অনেক সময় এদের Helicopter insect from alien planet ও বলা হয়ে থাকে। এর মাথার উপরিভাগে এক ধরণের antenna র মত অংশ রয়েছে... যা অনেকটা চোখের মত দেখতে লাগলেও... বাস্তবিক অর্থে এটি ornamental এবং এর কোন কার্যক্ষমতা নেই !



You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=RHA001YG1Rw









3. Giant Prickly Stick Insect:



এর বৈজ্ঞানিক নাম Extatosoma tiaratum. এই কীটটি অস্ট্রেলিয়ার এন্ডেমিক প্রাণী অর্থাৎ এটিকে অস্ট্রেলিয়া ছাড়া পৃথিবীর অন্য কোন জায়গায় পাওয়া যায় না। এর অন্যান্য নাম গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে Spiny Leaf Insect/ Macleay’s Spectre/ Australian Walking Stick. এদের আকৃতি তুলনামূলক ভাবে বড় হয় এবং ৮ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হতে পারে এরা। আত্মরক্ষার প্রয়োজনে এবং বর্ণচোরা স্বভাবের দরুণ এদের সমগ্র দেহ কাঁটা দিয়ে আবৃত থাকে! অধিকাংশ সময় এটি এর আশেপাশের পরিবেশের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে বর্ণ পরিবর্তন করে নেয় এবং যখন এরা বিপদের সম্মুখীন হয় এরা এদের শিকারি থেকে বাঁচার জন্য এক ধরণের রাসায়নিক পদার্থ নির্গত করে... যা মানুষের ঘ্রাণশক্তির পর্যবেক্ষণে অনেকটা peanut butter এর মত ! Indiana Jones and the temple of doom এ এই কীট জাতীয় প্রাণীটি guest appearance এ ছিল!



You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=LufFCpNd_Fg









4. Spiny Flower Mantis:



এর বৈজ্ঞানিক নাম Pseudocreobotra wahlbergi. এরা দক্ষিণ এবং পূর্ব আফ্রিকার আদিম অধিবাসী... Mantis প্রজাতির এই কীটটি আকারে অনেক ছোট হয়... সাধারণত এরা ১.৫ ইঞ্চির মত লম্বা হয়ে থাকে। পূর্ণাঙ্গ দশায় এর দেহের নিম্নাংশ থেকে এক ধরণের কাঁটার মত অংশ বের হয় এবং একে দেখতে অনেকটা ফুলের মত দেখায় বলে এর নাম হয়েছে Spiny Flower Mantis. এটি বিভিন্ন বর্ণের হতে পারে... কখনও কখনও এটি সবুজাভ হয়, কখনও হলুদাভ আবার কখনও গোলাপি কিংবা লালচে। এদের পাখাতে ইংরেজি “9” সংখ্যার মত একটি চিহ্ন দেখা যায় কালো, সবুজ এবং ক্রিম বর্ণের সমন্বয়ে। সামনের পাখার ভিতরের অংশ এদের উজ্জ্বল কমলা বর্ণের এবং বাইরের বর্ণ স্বচ্ছ হয়ে থাকে। এই Mantis টি কখনও কখনও নিজের খাদ্য হিসেবে নিজেদের প্রজাতি ভুক্ত mantis দেরই ভক্ষণ করে... মানে voracious cannibal এরা !এই কীটটির নারী সদস্যরা তাদের দেহের আকারের তুলনায় ৩ গুণ বড় আকারের ডিম পাড়ে ! Kiwi’s sister in insect family!!!!!



You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=oBPZ83dv97I











5. Scorpion Fly:





এর বৈজ্ঞানিক নাম Panorpa communis. এটি এক ধরণের পতঙ্গ যা সাধারণত ইউরোপের দক্ষিনাংশে দেখতে পাওয়া যায়। এদের দেহ কালো এবং হলুদ বর্ণের যদিও মাথা এবং লেজের অংশ লালচে হয়ে থাকে। পুরুষ Scorpion fly এর লেজের নিম্নভাগে হুকের মত একটি অংশ থাকে যা জননকার্যে ব্যবহৃত হয়ে থাকে... এই হুকের ন্যায় অংশটির জন্য একে দেখতে অনেকটা কাঁকড়া বিছার(Scorpion ) মত মনে হয়। যদিও হুকের মত এই অংশে বিষযুক্ত কোন হুলের অস্তিত্ব নেই। ধারণা করা হয়ে থাকে, এই জাতীয় প্রাণীটি পৃথিবীতে ভুতাত্তিক সময় Mesozoic এ এসেছিল... এবং এটি এখনকার প্রজাপতি এবং মথ জাতীয় পতঙ্গের পূর্বসূরিও !



You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=TH9yFQXmlik









6. The Panda Ant:





এরা Mutillidae পরিবারের সদস্য যে পরিবারের সদস্য সংখ্যা প্রায় ৩০০০ এরও উপরে। এরা বোলতা (Wasp) বা পিঁপড়া শ্রেণিভুক্ত...যাদের দেহে পাখনার অনুপস্থিতি দেখা যায়, আকারে কিছুটা বড় হয় এবং দেহ লোমশ হয়। Mutillidae পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন বর্ণের হয়ে থাকে যার মধ্যে কালো এবং সাদা বর্ণের সমন্বয়ে দেহবিশিষ্ট সদস্যদের Panda Ant বলে। এরা দেখতে পাণ্ডার মত হলেও স্বভাবে ভয়াবহ... এদের হুল বিষাক্ত হয়ে থাকে... এবং এই কারণে এদের Cow killer বা Cow ant ও বলা হয়। সাধারণ পিঁপড়ার প্রজাতির ন্যায় এদের ক্ষেত্রে রাণী, শ্রমিক প্রভৃতি পিঁপড়া গোষ্ঠী থাকে না... এরা স্বতন্ত্র হয়। এদের উষ্ণ মণ্ডলীয় দেশ এবং মরু অঞ্চল গুলোতে পাওয়া যায় !



You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=MkJPhSV3CCw











7. Thorn Bug:





এর বৈজ্ঞানিক নাম Umbonia crassicornis. এরা এদের লম্বা আকৃতির কাঁটার ন্যায় অভিক্ষেপের জন্য সমাদৃত। এদের দেহের এই কাঁটার ন্যায় অংশ বিভিন্ন ভাবে অলংকৃত থাকে... এবং এরা বর্ণচোরা হয়ে থাকে... এরা এদের কাঁটার ন্যায় অংশের বর্ণ পরিবর্তন করতে সক্ষম। কিছু কিছু প্রজাতির কাঁটার ন্যায় অংশের বদলে শিঙের ন্যায় অংশ দেখা যায়..এই ধরণের কীট গাছের গায়ের সাথে লেগে থাকে এবং গাছের রস খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে থাকে। এদের অ্যান্টার্কটিকা বাদে পৃথিবীর যে কোন মহাদেশে দেখা যায়... এবং তিনটি নির্দিষ্ট প্রজাতিকে শুধুমাত্র ইউরোপে পাওয়া যায় !



You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=wZv5knCNBl8











8. Devil’s Flower Mantis:



এর বৈজ্ঞানিক নাম Idolomantis diabolica. Devil’s Flower বলে একধরণের অর্কিডের প্রজাতি রয়েছে... এটি ঠিক সেই অর্কিডটির মত দেখতে। মানে অনেকটা চন্দ্র মুখের ন্যায় নাকি মুখ চন্দ্রের ন্যায় সমাসের বিব্রতকর অবস্থার মত...... এটি অর্কিডটির মত না অর্কিড এটির মত it itself a very confusing matter !!!! Mantis প্রজাতির মধ্যে এটি আকারে সব থেকে বড় হয়ে থাকে... যেখানে Devil’s Flower Mantis এর নারীরা ৫ ইঞ্চি এবং পুরুষেরা প্রায় ৪ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয়। এদের সাধারণত ইথিওপিয়া, কেনিয়া, মালাওয়ি, সোমালিয়া, তানজানিয়া, এবং উগান্ডাতে পাওয়া যায়। এরা বিভিন্ন বর্ণের হয়ে থাকে... যেমন লাল, সাদা, নীল, বেগুনী এবং কালো। এই ধরণের কীট শিকারি প্রাণী হয়ে থাকে এবং শিকার তাদের কাছে আসার আগ অবধি স্থির হয়ে থাকে... শিকারকে নাগালের মধ্যে পেলে সে বিদ্যুৎ গতিতে সেগুলোকে নিজের কব্জায় নিয়ে আসে। এরা এদের মনোমুগ্ধকর বর্ণ ব্যবহার করে শিকারকে নিজের দিকে আকৃষ্ট করার কাজে !



You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=EWlDKUMaqkY







অর্কিডটির ছবি ---









9. Venezuelan Poddle Moth:



খুব সম্প্রতিই মথ জাতীয় এই alien এর মত দেখতে পতঙ্গটি আবিষ্কৃত হয়েছে...ভেনেজুয়েলা থেকে। ২০০৯ সালে কিরগিজস্থানের বিশকেকের Dr. Arthur Anker, ভেনেজুয়েলার Gran Sabana থেকে মথের এই প্রজাতিটি আবিষ্কার করেন। এর সাদৃশ্য Diaphora mendica নামের এক জাতীয় মথের সাথে থাকলেও এর পূর্ণাঙ্গ বৃত্তান্ত বের করা এখনও অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে!



You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=VIhk5cVXF_4









10. Leopard Moth:





এর বৈজ্ঞানিক নাম Hypercompe scribonia. এদের পাখার ব্যাপ্তি প্রায় ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়ে থাকে... এদের মূল আকর্ষণ এদের পাখা যা সাদা বর্ণের হয় এবং তাতে কালো বর্ণের ছোপ ছোপ দাগ থাকে... ঠিক চিতাবাঘের ন্যায় ! পরিণত বয়সী মথ শুধু রাত্রি বেলাতেই বেড়ায়...এবং এদের উত্তর আমেরিকার কানাডা এবং যুক্তরাষ্ট্রের New England এবং মেক্সিকোতে পাওয়া যায় !



You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=-1diX8rOAno











11. Death’s Head Hawk Moth:





এর বৈজ্ঞানিক নাম Acherontia styx. এদের ইউরোপ এবং এশিয়ার কিছু দেশে পাওয়া যায়... এর উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল এর মাথার পশ্চাৎ অংশে মানুষের মাথার খুলির মত একটি চিহ্ন দেখা যায়... এরা উচ্চ শব্দ সৃষ্টি করতে সক্ষম... তবে এরা তখনই শব্দ উৎপন্ন করে যখন কোন কিছু দ্বারা এরা বিরক্ত হয় অথবা শিকারি থেকে বাঁচতে। এরা মৌমাছিদের আক্রমণ করে থাকে... পাশ্চাত্যে এক সময় এদের কিছুটা অশুভ ধরা হত...এবং ধারণা করা হত এরা মানুষের মৃত্যুর খবর বহন করে থাকে... এদের ব্রিটেনে প্রথম দেখা যায় রাজা চার্লস ১ এর মৃত্যুদণ্ডের দিন ! অনেক সাহিত্যকর্ম যেমন ব্রাম স্টোকারের ড্রাকুলা, এডগার আলান পো এর ছোটগল্প দ্য স্ফিংক্স এমনকি হাল আমলের মনস্তাত্ত্বিক থ্রিলার The Silence of the Lambs এও এর উল্লেখ পাওয়া যায় !



You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=ITh0TgJ8a6Y







12. Poplar Hawk Moth:



এর বৈজ্ঞানিক নাম Laothoe Populi. প্যালি আর্কটিক অঞ্চল সমূহে এদের সাধারণত দেখা যায়। এরা আকারে বড় হয়ে থাকে এবং দেখতে কিছুটা কিম্ভূতকিমাকার ধরণের... এরা কোন গাছে বসে থাকলে দূর থেকে দেখলে মরা গাছের পাতা মনে হয় ! সাধারণত এদের poplar, aspen, willow, alder, apple, birch, elm, oak প্রভৃতি গাছে দেখা যায় !



You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=WJNNNCoFS3Q











13. Hummingbird Hawk Moth:



এর বৈজ্ঞানিক নাম Macroglossum stellatarum. এর বৈশিষ্ট্যপূর্ণ নাক এবং এর বাতাসে ক্রমাগত উড়তে থাকার ক্ষমতা humming bird এর সাথে সাদৃশ্য প্রমাণ করে... এরাও humming bird এর মত ফুল থেকে ফুলে মধু আহরণ করে বেড়ায়। এদেরও humming bird এর ন্যায় proboscis রয়েছে যা দুইটি খণ্ডে বিভক্ত...এদের মাথার অংশে এক ধরণের থলের ন্যায় অংশ থাকে যাতে এরা মধু সংগ্রহ করে বেড়ায় । এরা সাধারণত সকাল বেলা বেড়ায় বিশেষত যেদিন সূর্যের দীপ্তি বেশি থাকে...এদের স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়..... তারা আগে আহরণ করে যাওয়া মধুসম্পন্ন ফুলের গন্তব্য মনে রাখতে সক্ষম... এবং একই সময়ে প্রায় ৫০ টি এরকম ফুলের প্রাপ্তিস্থান স্মৃতিতে ধরে রাখতে পারে ! এদের এশিয়া এবং দক্ষিণ ইউরোপের উষ্ণ এলাকা সমুহে বেশি দেখা যায় !



You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=SPsD9PVDkiI









14. Samurai Crab:



এর বৈজ্ঞানিক নাম Heikeopsis japonica . এই জাতীয় কাঁকড়া জাপানে পাওয়া যায় এবং মূল বৈশিষ্ট্য হল এর খোলসের উপর মানুষের মুখের ন্যায় দাগাঙ্কিত অংশ... এবং অনেকে এই মানুষের মুখটিকে কোন রাগান্বিত সামুরাই এর মুখ হিসেবে বিশ্বাস করে... যার ফলে এই কাঁকড়ার নাম হয়েছে... Samurai Crab… জাপানে স্থানীয়রা বিশ্বাস করে এই কাঁকড়া গুলোর মাধ্যমে Heike যোদ্ধাদের পুনর্জন্ম হয়েছে... যারা Dan-no-ura যুদ্ধে মারা গিয়েছিল!



You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=33Co19pWkoI







Samurai এর সাথে মিলিয়ে দেখেন তো , মিল খুঁজে পাওয়া গেল কিনা--- ( Angry Samurai Mask) :P:P:P:P







বিচিত্র পৃথিবীর বিচিত্র উপাখ্যান এর প্রথম পর্ব পড়তে এই লিংক দেখুন--



Click This Link



বিচিত্র পৃথিবীর বিচিত্র উপাখ্যান এর দ্বিতীয় পর্ব পড়তে এই লিংক দেখুন--



Click This Link





**** এই লেখা সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন লেখার সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance. আশা করি পোস্টটি ভালো লাগবে !:#P !:#P !:#P

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৫৪

সুমন কর বলেছেন: ছবিগুলো দেখে গেলাম। সুন্দর।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৩৭

রিকি বলেছেন: B-) B-) B-)

২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

তাপস কুমার দে বলেছেন: লিখুন দারুন!!!রাজনিতির কথা শুনতে শুনতে ভালো লাগেনা।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৪৫

রিকি বলেছেন: আমি personally এই বিষয়টি থেকে ১০০ হাত দূরে থাকতে চাই...জিনিসটা অনেকটা এমন হয়ে গেছে...চাকু তরমুজের উপর পড়ুক আর তরমুজ চাকুর উপর...wounded তরমুজই হয়...তো রাজার যে নীতি=রাজনীতি হচ্ছে চাকু আর আমরা mango people তরমুজ!!

৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:০৪

ইমরান আশফাক বলেছেন: ভালো লেগেছে । :)

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৪৭

রিকি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই...B-) B-)

৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৪১

যোগী বলেছেন:
এত কিছু কেমনে জানে আর কত সময় ধরেইবা লিখেন?
ভালো পোষ্ট +

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:০০

রিকি বলেছেন: ভাই কতদিন পর আবার কথা হচ্ছে আপনার সাথে..অনেক ভাল লাগছে আপনার মন্তব্য দেখে.... :) আমি তো নিজেই এগুলো জানছি নতুন করে এবং শেয়ার করছি সামুতে...তবে বিচিত্র পৃথিবীর বিচিত্র উপাখ্যান সিরিজটা লিখতে প্রচুর সময় দিতে হয়...১ দিনে তো হয়ে উঠে না সেই রকম উদ্ভট বাছাই করতে......মেলা source খুঁজে দেখা পড়া লাগে সাথে sorting করতে হয়.....তবে overall যতই সময় লাগুক না কেন একটা ভালো লাগা থেকে পোস্টগুলো তৈরী করি....এবং শেয়ার করি আপনাদের সবার সাথে! B-) B-)

৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৪৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার তথ্যপূর্ণ পোস্ট।+++

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:০২

রিকি বলেছেন: :) :) :) :)

৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার আশা পূরণ হৈছে। ভালো লাগলো পোস্ট। আপনি ব্লগের শিরোনামগুলো এত বড় বড় দেন কেন?

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২১

রিকি বলেছেন: যাতে ভাই ডট ডট আসে ...... বিস্তারিত ভিতরে দেখুন এর তত্ত্ব follow করি !!! B-) B-) B-) B-) B-) প্রথমের টুকু এমনি বললাম ভাই...আসলে এক লাইনে যতটুকু মুখ্য বিষয়টা বুঝানো যায় আর কি??? ;) মানুষ না পড়লেও যাতে শিরোনাম দেখে খবর বুঝে যায়--- রাজধানীতে ৩০ জন হত্যা, ৪ পলাতক--- বাকিটা আর কেউ না পড়লেও শিরোনাম তো দৃষ্টিগোচর হয়--- হায় হায় খুন happened !!!! =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.