নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

রিকি

কাছে আছে দেখিতে না পাও, তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের মতো কারে খুঁজে মর, সে কি আছে ভুবনে, সে যে রয়েছে মনে।

রিকি › বিস্তারিত পোস্টঃ

“The Silence 2010 (Original Title: Das letzte Schweigen ) ”--- জার্মান এই Psychological ক্রাইম-থ্রিলার নিস্তব্ধতার পিছনে লুকিয়ে থাকা মানসিক অবক্ষয়ের ফলে সৃষ্ট অপরাধের এক সুপ্ত কাহিনী অবমুক্ত করে... B:-) B:-) B:-) B:-)

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫৪



“Sometimes we keep the sin in our lives well protected, guarded, covered over with lies. Sometimes we are not free enough to own our sin, so we cannot be healed of it. An unacknowledged wound cannot be healed.”

Silence বা নিস্তব্ধতা মানব চরিত্রের এমন একটি বৈশিষ্ট্য যা অব্যক্ত অনেক কিছুই উপস্থাপন করে থাকে... হতে পারে তা সুপ্ত রাগ, সুপ্ত ক্ষোভ, সুপ্ত বাসনা বা সুপ্ত কোন ইচ্ছার অংশ... কিন্তু নিস্তব্ধতা যখন কোন অপরাধের সাথে সংশ্লিষ্ট থাকে তখন তাকে কি বলা যেতে পারে? মানসিক অবক্ষয়......অথবা ক্ষেত্র বিশেষে পৈশাচিক প্রবৃত্তি। আমাদের সমাজে অহরহই কিছু কিছু ঘটনা এই নিস্তব্ধতার জগতে হারিয়ে থাকে যা একসময় আর ছোট পর্যায়ে থাকে না... বিন্দু বিন্দু পানি সিন্ধুতে পরিণত হয়... সুপ্ত অবস্থায় থাকা কোন মানসিক অবক্ষয় একসময় বড় কোন অপরাধের অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অপরাধের নিস্তব্ধ চিত্র চিৎকার করে একসময় নিজেকে দিবালোকে প্রকাশ করেই ফেলে--- “আমি অপরাধ, আমি এতদিন সুপ্ত ছিলাম... আজ মুক্ত হলাম”। একটা না একটা সময় সেই অপরাধীকে “পাপ ছাড়েনা বাপকে” সূত্রে পড়ে যেতেই হয়... আজ এমনই একটি সিনেমা নিয়ে আলোচনা করব... যাতে রয়েছে মানুষের মানসিক অবক্ষয়ের চিত্র এবং সর্বোপরি দুনিয়ার আইনকে ফাঁকি দিলেও ধর্মের আইন থেকে অপরাধী এবং অপরাধ কখনও রক্ষা পায় না কথাটার প্রমাণ... Once your sin have grabbed someone else, but what if someday your own sin may grab yourself…??????!!!!!



সাল ১৯৮৬...গ্রীষ্মের এক দিনে ১১ বছর বয়সী Pia প্রতিদিনকার মত সাইকেলে করে নিজের বাড়ির উদ্দেশ্যে যেতে থাকে...তার বাড়িতে যাওয়ার পথে একটি গমের ক্ষেত পরে...চলতে চলতে সে সাইকেলটি থামিয়ে দেয় কারণ সে বুঝতে পারে তাকে কেউ বা কারা follow করছে অনেক আগে থেকেই... পিছনে ঘুরে সে দেখে একটি লাল গাড়িতে বসে থাকা দুইটি লোক গাড়িটি থামিয়ে দিয়ে তার দিকে তাকিয়ে রয়েছে এবং এর মধ্যে একজন হঠাৎ গাড়ি থেকে বেরিয়ে এসে তার উপর আক্রমণ করে...১১ বছরের Pia ধর্ষণের শিকার হয় এবং তাকে সেই লোকটি খুনও করে তৎক্ষণাৎ... গাড়িতে থাকা অপর জন তার বন্ধুর এই পৈশাচিক কাজটি নিস্তব্ধ দৃষ্টিতে দেখতে থাকে... এবং Pia মারা যাওয়ার পর খুনি লোকটি এবং তার বন্ধুটি Pia র সাইকেল এবং তার headphone সেখানে রেখে মৃতদেহটি নিয়ে পালিয়ে যায়... Pia র খুনি এবং তার সহযোগী পুলিশের ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়। কিছুদিন পরে Pia র মৃতদেহ পুলিশ স্থানীয় একটি লেকে আবিষ্কার করে শুধু! লাল গাড়িতে বসে থাকা লোক দুইটির নাম যথাক্রমে Timo এবং Sommer…Timo এবং Sommer এর পরিচয় হয় এক আবাসিক এলাকাতে... তারা দুইজনে ভিন্ন ভিন্ন background এর... যেখানে Timo Math এর ছাত্র, অন্য দিকে Sommer সেই আবাসিক এলাকাটির caretaker এবং Denmark এর অধিবাসী । Pia মারা যাওয়ার দিন কয়েক পরে Timo, Sommer কে না জানিয়ে গা বাঁচানোর ভঙ্গি নিয়ে পালিয়ে যায়...এবং পরবর্তী ঘটনাটি ঘটে Pia র খুনের ২৩ বছর পর......১৩ বছরের মেয়ে Sinikka Weghamm এক সকালে তার বাবা মায়ের সাথে ঝগড়া করে বাসা থেকে tennis academy যাওয়ার উদ্দেশ্যে সাইকেল নিয়ে বেড়ায়... কিন্তু পথমধ্যে তার বান্ধবী Marie র ফোন আসে যেখানে সে বলে, একটি স্থানীয় পার্কে Sinikka কে অপেক্ষা করতে... সে এবং Phillip সেখানে তার সাথে দেখা করতে আসবে। Sinikka পার্কে গিয়ে বসে থাকে এবং তার বাবা মাকে একটি Voice mail পাঠায় যে সে সেই রাত্রে বাসায় ফিরবে না, তাকে নিয়ে যেন কোন চিন্তা করা না হয়, সে Marie র বাসায় থাকবে এবং সকালেই বাসায় চলে আসবে... Sinikka বসে থাকতে থাকতে সন্ধ্যা হয়ে যায় তবুও তার দুই বন্ধু আসে না... একসময় সে তার বাড়িতে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়... পার্কে Sinikka কে নেকড়ে দৃষ্টিতে দূর থেকে follow করতে থাকে একটি গাড়ির আরোহী... এবং Sinikka বাড়িতে যাওয়ার পথে অগ্রসর হলে গাড়িটিও তার পিছু নেয়...অন্ধকারের মধ্যে কিছুদূর যাওয়ার পর Sinikka বুঝতে পারে একটি গাড়ি তাকে follow করছে... এবং তার বাড়িতে পৌঁছানোর shortcut হিসেবে সেও Pia র সেই গমের ক্ষেতের রাস্তাটি বেছে নেয় এবং একই ভাবে সেও অপহৃত হয় সেই সন্ধ্যায়...। পরের দিন সকালে Sinikka র সাইকেল সেই একই জায়গায় পাওয়া যায় যেখানে ২৩ বছর আগে Pia র সাইকেল পাওয়া গিয়েছিল...Pia র কেসের দায়ভার Detective Krischan Mittich এর উপর ছিল... সে সদ্য তার চাকরি থেকে অবসর নেওয়াতে Sinnika র কেসটির দায়ভার পরে David Jahn নামের এক শোকগ্রস্ত , এবং পাগলাটে এক Detective এর উপর... স্ত্রী বিয়োগে যার মানসিক অবস্থা শোচনীয় পর্যায়ের! অবসর নেওয়ার পরও Krischan কেসটির সম্পর্কে যথেষ্ট আগ্রহ দেখায় এবং সন্দেহ করে Pia এবং Sinikka অপহরণের কেসটি একে অপরের অনুরূপ... কিন্তু Senior Detective Matthias Grimmer তার সাহায্য নিতে অপারগতা জানায় এবং কেস তার নিজের মত করে সে পরিচালনা করবে বলে তার নিজস্ব মতামত জ্ঞাপন করে। এদিকে ২৩ বছর আগে Timo একটি গভীর সত্য লুকানোর জন্য, নিজের title বদলিয়ে তার স্ত্রীর title গ্রহণ করে এবং স্থপতি হিসেবে নিজের পরিচয় তৈরি করে... স্ত্রী এবং দুই সন্তান নিয়ে তার দিনগুলো ভালোই কাটছিল। কিন্তু তার সেই সুখের দিনে বাদ সাধে Sinikka র অপহরণের খবর… একদিন সে টিভিতে Sinikka র অপহরণের ঘটনা দেখার পর এবং Sinikka র অপহরণের জায়গা এবং Pia র মৃত্যুর জায়গা একই এটি জানতে পারলে অতীতের সুপ্ত কোন অপরাধ তাকে তাড়িয়ে নিয়ে বেড়ায় এবং এক দুই দিন পর সে অতীতের ফেলে আসা একটি সম্পর্কের এবং গুপ্ত সত্যের সম্মুখীন হতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় কয়েক দিনের জন্য প্রজেক্টের কাজের নামে। Pia র লাশ একটি লেকে পাওয়া গেলেও তদন্ত চলাকালীন পুলিশ Sinikka র লাশ পায় না... এবং এই দুইটি খুনের সাথে আরও একটি মেয়ে Martina র অপহরণের সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পায়। Timo র অতীতের সাথে Sinikka র অপহরণের সম্পর্ক কি? Sinikka র অপহরণকারী এবং Pia র খুনি কি একই ব্যাক্তি?? পুলিশ কি Sinikka কে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করতে পারে ? Timo না Sommer কে Sinikka কে দায়ী থাকে অপহরণের পিছনে এবং ২৩ বছর আগেকার ঘটনা পুনরাবৃত্তি করার পিছনে? কি উদ্দেশ্য এই অপরাধের ? পুলিশ কি পারে ২৩ বছর আগেকার Pia র ধর্ষণ ও খুন এবং ২৩ বছর পরের Sinikka র ঘটনার অপরাধী খুঁজে বের করতে? সিনেমাটির মূল আকর্ষণ এর কাহিনী......সিনেমার কাহিনী দেখে শুধু এটুকুই মনে হয়েছে, এরকম খুন, অপহরণ, ধর্ষণ প্রভৃতির ঘটনা প্রত্যহ ঘটে যাচ্ছে, নিয়মিত অপরাধ বললে হয়ত বা খুব একটা বাড়িয়ে বলা হবে না...। কিন্তু অপরাধগুলোর পিছনের কারণ খতিয়ে দেখে কয়জন...???? একটি সমাজে বিভিন্ন ধরণের অবক্ষয় কোন পর্যায়ে গেলে মানুষ অপরাধে লিপ্ত হয়... এটা আজকের যুগে শুধু সমাজবিজ্ঞানের বইতে সীমাবদ্ধ হয়ে থেকে গেছে !!! এই সিনেমাতে সমাজের এমন এক সুপ্ত কাহিনী লুকিয়ে রয়েছে যা সমাজের অবক্ষয়ের অন্যতম কারণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বর্তমানে......এই ক্রাইম থ্রিলার একদিকে যেমন ভাবতে বাধ্য করবে কোন অপরাধ ঘটার পিছনে কি ধরণের অবক্ষয় থাকতে পারে আবার অপরদিকে দেখাবে অপরাধী সবার থেকে বেঁচে গেলেও পাপের বোঝা থেকে কখনও মুক্তি পায়না। Jan Costin Wagner এর crime-fiction উপন্যাস “The Silence” অবলম্বনে নির্মিত এই মুভিটি ক্রাইমের এক অন্য ধারাকে তুলে ধরেছে... যেখানে দেখানো হয়েছে অবক্ষয়ের চিত্র, অনুতাপের চিত্র এবং সর্বোপরি অপরাধীর অপরাধের উপর কালের চপেটাঘাত...This psychological thriller will thrill you differently and make you think what’s wrong with the criminals and why crime happens !!! B:-) B:-) B:-) B:-)





“The Silence 2010 (Original Title: Das letzte Schweigen ) ”

IMDB rating: 6.9/10
Genre: Crime/ Drama/Thriller
Cast: Ulrich Thomsen, Claudia Michelsen, Wotan Wilke Möhring
Country of Origin: Germany





**** এই লেখা সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন লেখার সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance. আশা করি পোস্টটি ভালো লাগবে ! Happy Movie Watching !:#P !:#P !:#P

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:২৫

ইলুসন বলেছেন: রিভিউ ভাল হইছে, এবার ডাউনলোড লিঙ্ক দেন!

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪

রিকি বলেছেন: ভাই টরেন্ট লিঙ্কে ডাউনলোড দিয়েছিলাম আমি এই মুভি এবং ব্লগে টরেন্ট কোন লিংক শেয়ার করা মানা আছে..... #:-S #:-S #:-S আপনি গুগলে Das letzte Schweigen টরেন্ট লিখে সার্চ দিলেই পেয়ে যাবেন কিকঅ্যাস, ক্যাটপ্রক্সি প্রভৃতির লিঙ্ক। ডিরেক্ট লিঙ্ক পেলে আমি সাধারণত দিয়ে দেই ভাই....টরেন্ট বিধায় দেইনি :( :( :( :(

২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২১

ইলুসন বলেছেন: আয় হায়! ব্লগে টরেন্ট লিঙ্ক শেয়ার করা মানা! ব্লগের দেখি দিন দিন উন্নতি হইতেছে। কয়দিন পর দেখা যাবে ডান হাত দিয়ে টাইপ করতে হবে, বাম হাত দিয়ে টাইপ করা মানা- এমন নিয়ম চালু করছে। =p~

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২৫

রিকি বলেছেন: B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) আমি তো বাম হাতে বেশি টাইপ করি !!!

৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: সিনেমার এই গল্প পইড়া আমার একটা গল্প লিখতে ইচ্ছে করতেছে । পুরা সাসপেন্স :)

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:০৯

রিকি বলেছেন: ভাই শুভ কাজে দেরি করতে নেই...লিখে ফেলেন গল্পটা আর আমাদের সাথে সামুতে শেয়ার করেন :) :) :)

৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৫০

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
ভাই, টরেন্ট খোঝার আর সেফ টরেন্ট বোঝারও একটা পোষ্ট দিয়েন। যারা জানেনা কাজে দিবে। আপ্নেরে মুভি খোর মনে হইতেছে।

++

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৪৪

রিকি বলেছেন: ভাই আপনার এই প্রস্তাবটি মন্দ নয়.....টরেন্টের ক্ষেত্রে অনেক সময় আমি নিজেও ভুয়া টরেন্টের সম্মুখীন হয়েছি...এজন্য নির্দিষ্ট কিছু সাইট বাদে এখন আর কারও উপর ভরসা করতে পারিনা... :( মুভিখোর...হ্যাঁ তা বলতে পারেন. আগাগোড়াই মুভি, বিভিন্ন ভাষার সিরিজ দেখতে পছন্দ করি... :P :P

৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:১৯

এনামুল রেজা বলেছেন: রিভিউ ভালা পাইলাম। দেখে ফেলবার ইচ্ছা করছে।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৫২

রিকি বলেছেন: রিভিউ দেওয়ার পূর্ণাঙ্গ সার্থকতা হবে যদি সিনেমা দেখে ভালো লাগা অনুভূতি সৃষ্টি হয়... বাকিটা তো নাহলে বিদ্যেবোঝাই বাবুমশায়ের মত অবস্থা হবে আমার পোস্টের... :( মুভি দেখে জানাবেন কেমন লেগেছে মুভিটা....আমার কথার সাথে মুভি justify করে কিনা... :P :P ফিডব্যাকের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই :) :) :)

৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৪৬

নিওফাইটের রাজ্যে বলেছেন: ভাল লিখেছেন, দেখার আগ্রহ জাগল। ডাউনলোড করতে পারলে হয় :)

@যারা ডাউনলোড লিঙ্ক খুঁজছেন তাদের জন্য:
সিড খুবই কম, টরেন্ট লিচার ইউজ করতে পারেন যেমন (zbigz.com) মুভিটির টরেন্ট লিঙ্ক

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:১১

রিকি বলেছেন: ভাই আমার অসংখ্য ধন্যবাদ ফিডব্যাকের জন্য কিন্তু অনুগ্রহ করে আপনার মন্তব্যের টরেন্ট লিঙ্ক টা সরিয়ে ফেলুন। B:-) B:-) B:-) ব্লগে টরেন্ট লিঙ্ক শেয়ার মানা আছে। আবারও ধন্যবাদ B:-/ B:-/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.