নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

রিকি

কাছে আছে দেখিতে না পাও, তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের মতো কারে খুঁজে মর, সে কি আছে ভুবনে, সে যে রয়েছে মনে।

রিকি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিখ্যাত ব্যাক্তিদের সুপ্ত ব্যাধি...পর্ব ৫ — জানেন কি ???? 8-| 8-| 8-| 8-| 8-|

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:২১

“I don't have a dis-ability, I have a different-ability.”



মানুষের জীবনকে যদি অনুকূলতা এবং প্রতিকূলতার সংজ্ঞাতে সংজ্ঞায়িত করা হয়... তাহলে দেখা যাবে অধিকাংশ মানুষের জীবনের অনুকূল পরিবেশের ব্যাপ্তি কম এবং প্রতিকূল পরিবেশের ব্যাপ্তি দীর্ঘ। কেউ কেউ এই প্রতিকূলতাগুলোকে একটা ঋণাত্মক নিয়ামক হিসেবে মোকাবেলা করে যায় আবার কেউ কেউ এই প্রতিকূল জীবনের কাছে হার মেনে যায়... বিখ্যাতদের অনেকের সামনে এরকম প্রতিকূলতা বা প্রতিবন্ধকতা এসেছিল, কিন্তু তারা সাথে নিয়ে নিজেদের কাজ করে গেছেন... বা সাথে নিয়ে লড়াই করে আজ নিজেদের শিখরে অবস্থান নিশ্চিত করেছেন। স্বাভাবিক অবস্থা আর অস্বাভাবিক অবস্থার মধ্যে পার্থক্য শুধু যে একটি “অ” উপসর্গ অনেকে সেটা প্রমাণও করেছেন। এর আগে আলোচনা করেছিলাম বিখ্যাতদের ৯ টি সুপ্ত সমস্যা বা ব্যাধি নিয়ে—Epilepsy, Tourette’s Syndrome, Stutter, Blindness, Hearing Impaired, Dyslexia, Parkinson’s Disease, Attention Deficit Hyperactivity Disorder (ADHD) এবং Borderline Personality Disorder (BPD) নিয়ে। আজকের পর্ব Mood Disorder (Unipolar Disorder- Bipolar Disorder) এবং Polio সম্পন্ন বিখ্যাতদের নিয়ে--- B:-/ B:-/



Mood Disorder:





Mood Disorder কে মানসিক অবস্থার দৈন্যদশা বললে হয়ত বা বেশি বলা হয়ে যাবে না। মানসিক এই ব্যাধিটির দুইটি ধরণ রয়েছে-i) Unipolar Disorder এবং ii) Bipolar Disorder. Unipolar Disorder এর আরেক নাম Major Depressive Disorder(MDD) মানুষের প্রতিদিনের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত করে দিতে পারে...এই মানসিক অসঙ্গতির ফলে আশাহীনতা, নিজেকে অপদার্থ ভাবার প্রবণতা, অপরাধবোধ বা অনুশোচনা, স্ব- ঘৃণা অনুভূতি, আত্মহত্যার প্রবণতা, দুঃখজনক মানসিক দশার সৃষ্টি হয়। অপরদিকে Bipolar Disorder বা Bipolar Affective Disorder এমন একটি মানসিক রোগ যা মানুষের মধ্যে দ্বৈত দুইটি ভিন্ন সত্ত্বা তৈরি করে। ‘বাই’ শব্দের অর্থ দুই, আবার ‘পোলার’ মানে মাথা। অর্থাৎ এই রোগটির দুটি মাথা বা দুটি দিক থাকে। এক দিকে থাকে ডিপ্রেশন (বিষন্নতা), যখন আক্রান্ত মানুষটি প্রচন্ড ভাবে বিষন্নতায় আক্রান্ত হয়, মন খারাপ থাকে আবার অন্য দিকে থাকে ম্যানিয়াক কন্ডিশন, অর্থাৎ মানুষটি তখন নিজেকে অনেক বড় মনে করতে থাকে, যখন তখন ক্ষেপে যায়, সব কিছুতেই অতি চঞ্চলতা কাজ করতে থাকে। সে মনে করতে থাকে পৃথিবীর সমস্ত শক্তি ও ক্ষমতা এসে তার উপর অবাধে বিচরণ করছে. এর ফলে মানুষের মানসিক অবস্থা আশেপাশের পরিবেশের প্রেক্ষিতে আরও বেশি খারাপ হয়ে পড়ে। এবার দেখে নেয়া যাক এই Mood Disorder—মানে Unipolar এবং Bipolar Disorder কোন কোন বিখ্যাতদের ছিল এবং রয়েছে-





1. Britney Spears:



Britney Spears একসময় পপ সঙ্গীতে sensation ছিল... সে তার Baby One more Time album টির মধ্যে দিয়ে ১৯৯৯ সালে আন্তর্জাতিক জগতে তারকা হয়ে যান রাতারাতি। Cedars-Sinai medical center থেকে অব্যাহতি লাভের পর ধারণা করা হয়, Britney Bipolar Disorder এ আক্রান্ত...যার ফলে তার মানসিক অবস্থা দোদুল্যমান থাকে সবসময়... এবং তার মধ্যে একটি দ্বৈত চরিত্র কাজ করে --- একটি তাকে অনেক বেশি হতাশাগ্রস্ত করে ফেলে আবার অপরটি তাকে maniac বানিয়ে দেয় ! Britney -র সমস্যাটি সর্বপ্রথম প্রকাশ্যে আনে তার একসময়ের বন্ধু এবং প্রথম স্বামী Kevin Federline… এবং এর ফলে সে মাত্রাতিরিক্ত ড্রাগও গ্রহণ করত!











2. Harrison Ford:



Indiana Jones হিসেবেই এই মানুষটি বিশ্বব্যাপী সর্বাধিক পরিচিত... আর তার Star Wars এর সিনেমার জন্য। রুপালী পর্দার বিখ্যাত এই প্রত্নতত্ত্ববিদ Indiana Jones তার যৌবন কালের শুরুতে অনেক বেশি বিষণ্ণতায় (Unipolar Disorder) ভুগতেন এবং ঘণ্টার পর ঘণ্টা ঘুমিয়ে কাটাতেন। এর ফলে সে তার ক্লাস পর্যন্ত miss করতেন এবং পড়াশুনাতে খুব একটা বেশি মনোযোগ দিতে পারতেন না। সে তার বিষণ্ণতা থেকে বেড়িয়ে আসার দরুণ অভিনয় শিক্ষায় মনোনিবেশ করেন এবং ধীরে ধীরে একসময় তিনি তার মানসিক সমস্যা থেকে বেরও হয়ে আসেন!









3. Abraham Lincoln:



আমেরিকার ১৬ তম এই প্রেসিডেন্ট তার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগের জন্য অনেক বেশি বিখ্যাত এবং তাকে বিশিষ্টজনেরা আমেরিকার প্রথম সারির তিন জন প্রেসিডেন্টের মধ্যে অন্যতম হিসেবে মনে করে থাকেন। ধারণা করা হয়, লিংকনের Melancholia ছিল যার আধুনিক কালের রূপই হচ্ছে বিষণ্ণতার কঠিনতম পর্যায় !









4. Ben Stiller:



Benjamin Edward Stiller কে আমরা কমেডিয়ান, অভিনেতা, প্রযোজক এবং পরিচালক হিসেবে Ben Stiller নামে চিনি। তার বাবা এবং মা Jerry Stiller- Anne Meara ও অভিনেতা এবং কমেডিয়ান ছিলেন। ১৯৯৯ সালে, GQ ম্যাগাজিন কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন- তার Bipolar Disorder ছিল এবং যে মানসিক ব্যাধিটি সে বংশানুক্রমে পেয়েছিল!







5. Catherine Zeta Jones:



Catherine Zeta Jones কে চিনে না এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যেতে পারে। The Legend of Zorro র মধ্যে দিয়ে তিনি তার অভিনয় জীবন শুরু করেছিলেন। ২০১১ সালে Catherine এর Bioploar II Disorder ধরা পরে এবং সে নিয়মিত চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে থাকেন। Bipolar II Disorder এর কথা তার স্বামী Michael Douglas ও জনসম্মুখে স্বীকার করেছেন... এবং Catherine যখন অত্যন্ত বিষণ্ণ হয়ে পড়েন তাকে সামলানো যায় না কখনও কখনও এটাও তিনি বলেছেন! Catherine নিজের এই সমস্যার ব্যাপারে বলেছেন “There is no need to suffer silently and there is no shame in seeking help”!









6. Boris Yeltsin:



Boris Yeltsin রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ছিলেন এবং তিনি অত্যন্ত পরিমাণে বিষণ্ণতাতে ভুগতেন। তার এই সমস্যার কারণে তিনি সবসময় মদ্যপ হয়ে থাকতেন যাতে তার সমস্যা কিছুটা হলেও লাঘব হয়। অনেক ক্ষেত্রে তিনি কোন মিটিং এ পর্যন্ত যেতেন না তার এই বিষণ্ণতার কারণে... একবার নিউজিল্যান্ডের বিদেশমন্ত্রীর সাথে মিটিং বাতিল করতে হয়েছিল কারণ সে অত্যন্ত বিষণ্ণতার দরুণ মদ্যপ অবস্থায় গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন ছিলেন। সে মদ্যপ অবস্থায় Russian Army Orchestra র কাছ থেকে একটি অনুষ্ঠানে বাদ্যযন্ত্র নিয়ে নিজেই বাজানো শুরু করে দিয়েছিলেন যা অত্যন্ত বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে দিয়েছিল সেই সময়। তার মানসিক অবস্থার দিন দিন অবনতি হওয়ার দরুণ অচিরেই বিভিন্ন অজুহাত দিয়ে তাকে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা থেকে নামিয়ে দেয়া হয় !









7. Buzz Aldrin:



আমেরিকান এই নভোচারী চাঁদে অবতরণ করে এবং পৃথিবীতে আবার ফিরে এসে রাতারাতি সবার দৃষ্টিতে চলে আসেন । তাঁর মহাশূন্যের প্রতি ভালবাসা তাকে চাঁদে অবতরণকারী অন্যতম অভিযাত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে... কিন্তু তিনি তাঁর জনসম্মুখে এত সুখ্যাতি আশা করেছিলেন না কখনও। একসময় তাঁর এই সুখ্যাতি তাঁর জীবনে কাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল এবং তাঁর স্ত্রীর সাথে বিচ্ছেদ ঘটে বিচ্ছিন্ন সব ঘটনার কারণে। স্ত্রীর সাথে বিচ্ছেদের পর Buzz Aldrin অত্যন্ত দুর্বিষহ মানসিক বিষণ্ণতায় চলে যান এবং মদ্যপ হয়ে পড়েন !











8. Virginia Woolf:



ইংরেজি সাহিত্য অঙ্গনে ২০ শতাব্দীতে প্রাবন্ধিক এবং উপন্যাসিক হিসেবে Virginia Woolf সমধিক পরিচিত। Mrs. Dalloway, To the Lighthouse তাঁর অন্যতম সৃষ্টিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য। সে তাঁর সমগ্র জীবন ব্যাপী দ্বৈত এবং ভগ্নপ্রায় মানসিক অবস্থায় আক্রান্ত ছিলেন। American Journal of Psychiatry র একটি প্রতিবেদনের মতে, ১৩ বছর বয়সে Woolf এর সর্বপ্রথম Bipolar Disorder ধরা পড়ে ... যার ফলে তাঁর মানসিক অবস্থা ঘন ঘন বদলে যেত, কখনও সে অধিক বিষণ্ণ থাকতেন আবার কখনও maniac হয়ে যেতেন। তাঁর সময়কালে মানসিক চিকিৎসার কোন সুবিধা না থাকার ফলে, সে তাঁর সমস্যা গুলোর সমাধান কখনও পাননি!









9. Emily Dickinson:



ইংরেজি সাহিত্যে অনেক বিখ্যাত একজন কবি Emily Dickinson... Dickinson এর ডাক্তার এর মতে, তাঁর “nervous prostration” এর সমস্যা ছিল যা অধিক পরিমাণে বিষণ্ণতা এবং উদ্বেগ সম্বলিত মানসিক অবস্থার অপর নাম। Dickinson এর Bipolar Disorder ছিল যা তৎকালীন ডাক্তাররা সনাক্ত করতে পেরেছিলেন না... Dr. Mcdermott এর মতে!









10. Elvis Presley:



Rock and Roll সঙ্গীত কে যে অন্য পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন সেই Elvis তার গায়ক পরিচয়ে যেমন সুখ্যাতি অর্জন করেছিলেন তেমন তার ব্যাক্তিগত জীবনও অনেক বেশি চর্চার বিষয় ছিল সেই সময়। Elvis এর Bipolar Disorder ছিল যা তাঁর প্রতিদিনের জীবনে অনেক ঝামেলার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। একসময় সে ড্রাগে আসক্ত, উশৃঙ্খল যৌনাচার এবং অধিক বিষণ্ণতাতে পড়ে এই Bipolar এর কারণেই!











11. Jim Carrey:



Jim Carrey র সিনেমার মূল বৈশিষ্ট্য তাঁর হাস্যরসাত্মকবোধ। কিন্তু তাঁর এই জীবনের পিছনে আরেকটি জীবন লুক্কায়িত অবস্থায় রয়েছে...Jim যখন ছোট ছিলেন তাঁর মা অনেক বেশি অসুস্থতার দরুণ শয্যাগত থাকতেন বেশিরভাগ সময়ই এবং তাকে অনেক বেশি ওষুধ খাওয়া লাগত প্রত্যহ ব্যাথা লাঘবের জন্য। Jim সেই সময় তাঁর সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করত তাঁর মায়ের মুখে হাসি ফুটানোর... কখনও সে ইচ্ছা করে সিঁড়ি বেড়ে ব্যাঙ্গার্তক ভাবে পড়ে যেত আবার কখনও কখনও চেহারার উল্টোপাল্টা অভিব্যাক্তি করত... সেই সময় সে অত্যন্ত বিষণ্ণতাতে ভুগতেন এবং তাঁর পরিবারের উপর কঠিন দারিদ্রতার কারণ হিসেবে তিনি সমগ্র পৃথিবীকে এবং নিজের জীবনকে দুষতেন। এক সময় Jim স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসেন এবং তাঁর সবটুকু দিয়ে জীবনকে আবার পুনরায় ভালবাসতে শুরু করেন এবং এটাও বুঝতে সমর্থ হন ড্রাগ ও অ্যালকোহলের সংস্পর্শ ছাড়াও পৃথিবীতে ভালো থাকা যায় !











12. Winston Churchill:



যুক্তরাজ্যের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী তাঁর বিষণ্ণতার সমস্যাকে অভিহিত করতেন “Black Dog” নামে। চার্চিল ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন দুই মেয়াদে... ১৯৪০-১৯৪৫ এবং ১৯৫১-১৯৫৫। ১৯৫৯ সালের নির্বাচনে তাঁর সুখ্যাতিতে ভাটা পড়ে এবং নির্বাচনে অংশ নেয়ার পরও সে জিততে পেরেছিলেন না... তিনি সেইবার হাজার হাজার ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন। এর কারণ ধরা হয়, ৮৫ বছর বয়সী চার্চিলকে House of Commons এ একটি হুইলচেয়ারে করে প্রবেশ করতে দেখতে যুব সম্প্রদায়ের ভোটারেরা চেয়েছিলেন না ! সারাজীবন সে তাঁর শারীরিক এবং মানসিক অবস্থার সাথে লড়াই করেছিলেন... কিন্তু শেষে এসে এই মানুষটিই নিজের বিরূপ পরিস্থিতির কাছে হাল ছেড়ে দিয়েছিলেন !







13. J.K.Rowling:



Harry Potter এর লেখিকা হিসেবে সুখ্যাতির চরম শিখরে বসবাসকারী এই মানুষটি যখন Harry Potter এর প্রথম বইটি লিখেছিলেন “Harry Potter and the Philosopher’s Stone” তখন অধিক বিষণ্ণতাতে ভুগছিলেন... পরবর্তীতে তিনি তাঁর এই সমস্যা আস্তে আস্তে কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হন!







14. Mike Tyson:



বিখ্যাত এই বক্সারের বিষণ্ণতা একসময় এতটায় বেড়ে গিয়েছিল যে সে অত্যন্ত মদ্যপ হয়ে পড়েন... এবং প্রতিদিনের জীবন তাঁর কাছে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল। ২০১৩ সালে ESPN কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, “ I wanna live my sober life…. I don’t wanna die….. I’m on the verge of dying, because I’m a vicious alcoholic”!!









15. Drew Barrymore:



Charlie’s Angles এর একটি angel এই মানুষটিকে প্রথমবারের জন্য চলচ্চিত্রে দেখা যায় Altered States এ কিন্তু সে বিখ্যাত হয় Steven Spielberg এর ১৯৮২ সালের বিখ্যাত চলচ্চিত্র E.T তে... একটি বাচ্চা মেয়ের চরিত্রে। তাঁর অভিষেক হয়েছিল Child actor হিসেবে...আস্তে আস্তে সে তাঁর একটি নিজের অবস্থান পাকাপাকি করে ফেলে হলিউড নামক স্বপ্নের রাজ্যে। Drew তাঁর teenage বয়সে অনেক বেশি বিষণ্ণতাতে ভুগতেন এবং ১৪ বছর বয়সে তাকে একটি institution এ ভর্তিও করা হয়েছিল... আত্মহত্যা করার চেষ্টায়!







16. Charlie Sheen:



বিভিন্ন সিনেমা এবং সিরিজে অভিনয় করা এই মানুষটিকে কে না চিনে... Sheen Bipolar Disorder এ বহুদিন ধরেই আক্রান্ত এবং কোকেন আসক্ত!









17. Elizabeth Taylor:



Cleopatra চরিত্রে সমাদৃত এই মনোহারিণী এই অভিনেত্রী কঠিন ধরণের বিষণ্ণতার স্বীকার ছিলেন এবং ৩৫ বছর বয়সে ঘুমের ওষুধের প্রতি তাঁর আসক্তি শুরু হয় এবং ১৯৮৩ সালে তিনি কারণ ছাড়া ব্যাথানাশক ওষুধে অভ্যস্ত হয়ে পড়েন!









18. Owen Wilson:



Around the world in 80 days এ Jackie Chan এর সাথে কাঁধে কাঁধ রেখে অভিনয় করা এই অভিনেতা ২০০৭ সালে অত্যন্ত বিষণ্ণতার স্বীকার হয়ে আত্মহত্যার প্রচেষ্টা করেন অতিমাত্রার ওষুধ সেবন করে এবং হাত কেটে!







19. Eminem:



Rapper জগতের নামকরা এই তারকার আসল নাম Marshall Bruce Mathers III. বিষণ্ণতার দরুণ ৯০ সালের শেষের দিকে Eminem আত্মহত্যার চেষ্টা করেন Tylenol এর মাত্রাতিরিক্ত সেবনের মাধ্যমে!







20. Mel Gibson:



অভিনেতা এবং পরিচালক হিসেবে পরিচিত এই মানুষটির Bipolar Disorder এর সত্যতা সাধারণ মানুষের দৃষ্টিগোচরে আসে ২০০৮ সালে একটি documentary র মাধ্যমে যার নাম ছিল “ Acting Class of 2007” !!







Polio:



Poliomyelitis কে আমরা সাধারনভাবে Polio হিসেবে জেনে থাকি। এটি একটি সংক্রামক ব্যাধি এবং এর ফলে মানুষ আংশিক ভাবে পঙ্গু হয়ে পড়ে। পোলিও ছড়ায় একটি virus এর মাধ্যমে যার নাম poliovirus. এতে আক্রান্ত হলে প্রাথমিক পর্যায়ে জ্বর, মাথাব্যাথা, ঘাড়ে যন্ত্রণা প্রভৃতি উপসর্গ দেখা দিলেও পরবর্তীতে দেহের বিশেষ কোন অংশ যেমন পা, ঘাড় এমনকি মাথার পেশী কার্যে অক্ষম হয়ে পড়ে। পোলিও মূলত আক্রান্ত করে পা... এবং আস্তে আস্তে আক্রান্ত ব্যাক্তি পঙ্গু হয়ে পড়ে। আসুন দেখে নেয়া যাক বিখ্যাত মানুষদের কে এই পোলিও তে আক্রান্ত ছিল এবং এখনও রয়েছে---



1. Donald Sutherland:



Donald McNichol Sutherland একজন কানাডিয়ান অভিনেতার নাম... এবং তিনি অভিনয় জীবনে রয়েছেন প্রায় ৪০ বছর ধরে। ছোট অবস্থায় সে প্রায়শই অসুস্থ থাকতেন এবং বাতজ্বর, হেপাটাইটিস প্রভৃতিতে অহরহ আক্রান্ত হতেন। শৈশবে তাঁর পোলিও ধরা পড়ে। বিছানায় অসুস্থ থাকা অবস্থায় তাঁর পড়াশুনার প্রতি এক ধরণের ভালবাসা জন্মায়। সারাজীবনে তিনি মোট ১৩০ টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। অভিনয় বাদেও তিনি মাত্র ১৪ বছর বয়সে কানাডার ইতিহাসে কনিষ্ঠতম radio announcer ও হন। সিনেমাতে তাঁর মূল সাফল্য আসে ১৯৬৭ সালে “The Dirty Dozen” সিনেমার মধ্যে দিয়ে!









2. F.D.Roosevelt:



আমেরিকার ৩২ তম এই প্রেসিডেন্ট আমেরিকার ইতিহাসে সর্বোচ্চবার ক্ষমতায় থাকার নজির সৃষ্টি করেন। আমেরিকার প্রেসিডেন্টরা সাধারণত দুইবারের বেশি নির্বাচিত হতে পারেন না... কিন্তু F.D. Roosevelt ১৯৩৩ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত দুই বারের অধিক সময়ব্যাপী ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। ১৯২১ সালে অগাস্ট মাসে New Brunswick এর Campobello Island এ থাকাকালীন সময়ে Roosevelt এর অকস্মাৎ অসুস্থতা ধরা পড়ে... ডাক্তাররা তাঁর এই অসুস্থতাকে পোলিও হিসেবে সনাক্ত করে। Roosevelt এর কোমরের এর নীচ থেকে পা পর্যন্ত দেহ অসাড় হয়ে গিয়েছিল। এর পর থেকে তাঁর সেই কার্যক্ষম বিহীন অংশ সচল করানোর জন্য অনেক ধরণের চিকিৎসা পদ্ধতির প্রয়োগ করা হয়েছিল যেমন electric currents, ultraviolet lights, massage, mineral bath প্রভৃতি... যাতে সে আবার পূর্বের ন্যায় হাঁটা চলাফেরা করতে সক্ষম হন... সে তাঁর জীবনব্যাপী বহু ডাক্তার এবং থেরাপিস্ট দেখিয়েছিলেন...কিন্তু কোনটাতেই কোন কাজ হয়নি !









3. Arthur C. Clarke:



Sir Arthur Charles Clarke এর মুখ্য পরিচয় একজন সায়েন্স ফিকশন লেখক হিসেবে... সে এমন কিছু কল্পনা করতে পারতেন যা অনেকের চিন্তার বাইরে ছিল... যার প্রমাণ “A Space Odessy”… সায়েন্স ফিকশনের জগতে তাকে “Big Three” এর একজন ধরা হয়ে থাকে... অন্য দুইজন হলেন Isaac Asimov এবং Robert A. Heinlein. Arthur এর ছোটবেলায় পোলিও ধরা পড়ে কিন্তু এরপরেও সে তাঁর আগ্রহের বিষয়গুলোর প্রতি উৎসাহ, উদ্দীপনা হারাননি। অনেক সময় আগে তিনি যে কথা গুলি বলে গিয়েছেন... মানুষ আজকে তা বাস্তবায়ন করছেন। তিনি বলেছিলেন, “I would never see the day where man would go to the moon and to the planets”…যদিও তিনি তার কল্পনার বাস্তবায়ন রূপ মানুষের চাঁদে যাওয়া সৌভাগ্যক্রমে দেখেই গেছেন !









রেফারেন্স লিঙ্কঃ



Click This Link



Click This Link



Click This Link









**** এই পর্বের লেখাগুলো সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন লেখার সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance. আশা করি পোস্টটি ভালো লাগবে !:#P !:#P !:#P !:#P







এই পোস্টের প্রথম পর্বের লিংক ---

বিখ্যাত ব্যাক্তিদের সুপ্ত ব্যাধি...পর্ব ১— জানেন কি ???? 8-| 8-| 8-| 8-| 8-| Click This Link





এই পোস্টের দ্বিতীয় পর্বের লিংক ---

বিখ্যাত ব্যাক্তির সুপ্ত ব্যাধি...পর্ব ২ — জানেন কি ???? 8-| 8-| 8-| 8-| 8-| Click This Link





এই পোস্টের তৃতীয় পর্বের লিংক ---

বিখ্যাত ব্যাক্তিদের সুপ্ত ব্যাধি...পর্ব ৩ — জানেন কি ???? 8-| 8-| 8-| 8-| 8-| Click This Link





এই পোস্টের চতুর্থ পর্বের লিংক ---

বিখ্যাত ব্যাক্তিদের সুপ্ত ব্যাধি...পর্ব ৪ — জানেন কি ???? 8-| 8-| 8-| 8-| 8-|



Click This Link





































মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
প্রথম ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম। :)

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪

রিকি বলেছেন: :#) :#) :#) :#) :#) আহা খুশি খুশি লাগছে ভাই

২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এই ধরনের ফিচার পোস্টে তথ্য সূত্র উল্লেখ্য করা একটি প্রয়োজনীয় ব্যাপার।
আশা করি, আপনি পোস্টে তথ্য সূত্র উল্লেখ্য করবেন। ধন্যবাদ।

এবং এই অজানা বিষয়গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধণ্যবাদ।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৬

রিকি বলেছেন: ভাই অনেকদিন পর আমার পোস্টে আসলেন :( :( আপনার বলার সাথে সাথেই রেফারেন্স লিংক দিয়ে দিয়েছি প্রত্যেকটাতেই ভাই । :) :) :)

৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক পরিশ্রমী কাজে ভালো লাগা অনেক।

কতো অজানার সাথে বসবাস আমাদের!!

অনিঃশেষ শুভকামনা।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৩০

রিকি বলেছেন: দাদা পরিশ্রমের ফল মিষ্টি হয়.... B-) B-) লেখার পর যখন পোস্ট করি, মন্তব্য গুলো দেখি, ভিজিটর সংখ্যা দেখি সত্যি তখন একটা অন্য রকম ভালো লাগা কাজ করে দাদা...এই প্রাপ্তিগুলো অনেক বেশি valuable...So moral of every story পরিশ্রমের ফল মিষ্টি :) :) :)

৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ছোটবেলায় আমারও পোলিও হয়েছিলো। পোলিও আক্রান্ত বিখ্যাত ব্যক্তিদের তালিকায় আমার নামও ঢুকায় দেন :-B

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৩২

রিকি বলেছেন: ভাই এখন কেমন আছেন ? :( হয়েছিল কিভাবে ?

৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:২১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: বেশ কষ্টসাধ্য ও তথ্যমূলক পোস্ট।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

আচ্ছা বাঙালির মধ্যে বিখ্যাত কেউ কি নেই? নাকি তারা নার্ভাস ব্রেকডাউন অর ডিজঅর্ডার এ ভোগেন না?
শুধুমাত্র জানার ইচ্ছা থেকে প্রশ্নটা করা।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫০

রিকি বলেছেন: ভাইকে অনেকদিন পরে দেখলাম আমার পোস্টে :) আসলে এই প্রশ্নটা আমারও মাথায় এসেছিল ভাই কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে শুধু ঋত্বিক ঘটককে পেয়েছি মানসিক রোগী লিস্টে...তাঁর সিজোফ্রেনিয়া ছিল...আসলে আমার কি মনে হয় ভাই জানেন...আমরা বাঙালীরা বিশেষত মানসিক ব্যাধিগুলো প্রকাশ করতে চায় না পাছে controversy হয় পাগল নামে...সমস্যা ছাড়া মানুষ দাগছাড়া ব্ল্যাকবোর্ডের মত...কিন্তু আমরা বাঙালীরা দাগটা অনেক বড় করে দেখি, (মানে Zoom in আর কি) ব্ল্যাকবোর্ডটা মুছে দেওয়ার জন্য ডাস্টার নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকি....পক্ষান্তরে নেপথ্যের কারণগুলো বিবেচনার বাইরে রাখি...! আর হয়ত সেই কারণেই এসব ব্যাপার খুঁজতে গেলে আর্কাইভের মাকড়সা যুক্ত ফাইল ঘাটতে হবে...Wiki তে উল্লেখ পাওয়া যাবেনা! ভাই জানার আগ্রহ কিন্তু আমারও রয়ে গেছে...কিন্তু ঋত্বিক ঘটক একাই পুরো বাংলাকে represent করছে! কি করব এরপরে বলেন :( :(

৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪৫

শায়মা বলেছেন: এই পোস্ট দেখলেই আমার ভয় লাগে আপুনি!!!!!

মনে হয় কত শত অসুখ আমারও বুঝি আছে। তবে ডিপ্রেশন যে নেই তাতে আমি ১০১% নিশ্চিৎ। :)

ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির সবচাইতে এক নাম্বার উপায়

১। নিজেকে নানা কাজে ব্যাস্ত রাখা
২। নানা রকম ক্রিয়েটিভ কাজে নিজেকে আনন্দিত রাখা।

আপু কাউন্সেলিং মেডিকেশন কোনো কিছুই আসলে ১০০% কাজ করবেনা যতক্ষন মানুষ নিজেকেই ডিপ্রেশন থেকে মুক্ত করবার চেষ্টা না করবে।

যে যত কষ্ট পাক, যত রেগে যাক যখন সে এত টুকুও বুঝবে এই ব্যাপার তাকে বার বার ডিপ্রেসড করছে বাই হুক অর বাই ক্রুক তাকে সেই পরিস্তিতি থেকে সরে আসতে হবে। উদ্দিপক সিচুয়েশন আইডেন্টিফাই করা আর তার থেকে নিজেকে দূরে রাখা এটাই এই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়। :)








০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০০

রিকি বলেছেন: আপু সহমত পোষণ করলাম B-) B-) B-)

৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:১২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আমরা বাঙালীরা বিশেষত মানসিক ব্যাধিগুলো প্রকাশ করতে চায় না পাছে controversy হয় পাগল নামে..
সুতীব্র সত্য।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৩৪

রিকি বলেছেন: ভাই আমরা বাঙালীরা এমন একটি জাতি যারা সব কিছুর গ্রুপ নির্ধারণ করে দিই নিজেরা নিজেরাই...যেমন ধরুন Down's syndrome এ ছোটবেলা থেকে আক্রান্ত= আমরা বলব বাচ্চাটা পাগল, Autism spectrum এ ভুগছে কেউ= পাগল বা শুদ্ধ বাংলাতে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী, Obssessive Compulsive Disorder আছে কারো= আমরা বলব ও কিছুনা জাতে মাতাল তালে ঠিক, এসব ভাবের পাগল! তাহলে এক পাগলের কতগুলো definition বানাতে পারি আমরা...অথচ একটু সহানুভূতি,একটু co operative behave আমরা করতে ব্যর্থ হয় তাদের প্রতি যারা এই সমস্যাগুলোতে আক্রান্ত.....মানসিক ব্যাধি মানে পাগল হওয়ার controversy এ কারণেই বলেছি ভাই :( ব্যাপারগুলো কি এরকম ঘটে না বলেন?

৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:২৫

সুমন কর বলেছেন: অাপনার এ সিরিজটির মাধ্যমে চমকপ্রদ অনেক কিছু জানতে পারছি।

এ লিস্টে দেখি অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রী !! :(

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৪৮

রিকি বলেছেন: রূপালী জগতের মানুষের জীবনের রূপালী রং শুধু বাইরের অংশটুকু, ভিতরটা তো তাদের নিঃস্ব...দেখবেন মানসিক সমস্যা,drug overdose,rehabilation এ যাওয়াটা এদের জীবনযাত্রার অংশ...এবং সিনেমা গোত্রের সবাই এটাই ঐতিহ্য বানিয়ে দিনের পর দিন বহন করে নিয়ে যাচ্ছে! :(

৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:২৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ৪র্থ ভালোলাগা। একটা জিনিস খেয়াল করলাম, বেশীরভাগই রূপালী জগতের মানুষ। যেটা বাইরে বেশী চকচকে সেটাতেই কি বেশী ভেজাল নাকি?

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:০৪

রিকি বলেছেন: ব্ল্যাকবোর্ডের উদাহরণে যদি আবার আসি তাহলে বলতে হয়,ধরে নেন একটা ব্ল্যাকবোর্ডে চকের কয়েকটা ডট ডট দাগ আছে...আর বাকি ব্ল্যাকবোর্ড কিন্তু মিশমিশে কালো...আপনার চোখে কোনটা পড়বে সাদা ডটগুলো না ব্ল্যাকবোর্ডের কালো অংশ?? Depend on perspective তাইতো? এরাও ঠিক তাই হয়ত...এদেরটা প্রকাশ পেয়েছে, অনেকে তো অপ্রকাশিতই থেকে যায় তাইনা আপু....! B-)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.