নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

রিকি

কাছে আছে দেখিতে না পাও, তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের মতো কারে খুঁজে মর, সে কি আছে ভুবনে, সে যে রয়েছে মনে।

রিকি › বিস্তারিত পোস্টঃ

“The Home of the Dark Butterflies 2008 (Original Title: Tummien perhosten koti )” ---হাজার হ্রদের দেশ ফিনল্যান্ডের এই সিনেমাটি অন্ধকারে আড়াল হয়ে যাওয়া কিছু বর্ণিল প্রজাপতির কণ্টকাকীর্ণ জীবনের গল্প B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/

০৫ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩





“To become a butterfly, metamorphosis is necessary. If the caterpillar never went through this process of change, it would never achieve its great destiny and become its most glorious self. We can reach our great destinies by changing what needs to be changed... Metamorphosis is the most profound of all acts.”



জীবন পর্যায়ের এক চক্র থেকে অন্য চক্রে আবর্তিত হওয়ার আরেক নাম... রুপান্তর বা Metamorphosis. Metamorphosis এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ একটি পুর্নাঙ্গ প্রজাপতি বা মথের জীবন... প্রথমে তা লার্ভা দশাতে থাকে~~~~তারপর সেটি গুটিপোকা (worm/ caterpillar) হয়~~~~ তারপর সেটি নিজেকে একটি খোলস দ্বারা আবিষ্ট করে নেয় জীবন চক্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে যাকে Cocoon বলে~~~~সবশেষে এটি কিছু সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পর সুন্দর, বর্ণিল ডানাযুক্ত পতঙ্গ ~~~~ প্রজাপতিতে }:{ পরিণত হয়ে থাকে। মানুষের জীবনও কিন্তু ঠিক তাই... শৈশব~~~কৈশোর ~~~যৌবন ~~~বার্ধক্য... জীবন চক্রের এই চার ধাপে মানুষের শারীরিক, মানসিক, পারিপার্শ্বিক নির্বিশেষে অনেক কিছুরই বিস্তর পরিবর্তন ঘটে থাকে। পক্ষান্তরে, মানুষের একে অপরের জীবন চক্রের মিল থাকলেও, চক্রের পারিপার্শ্বিক দিক একেক জনের ক্ষেত্রে একেক রকমের হয়। কারও জীবন সরল, কারও জীবন বন্ধুর... আবার কারও জীবন বিপদসঙ্কুল । জীবনের এগুলো পর্যায়, জীবন চক্রের দশাগুলোতে অনেক প্রভাব ফেলে থাকে। যেমন কারও শৈশব দুর্ঘটনা সম্বলিত, তার কৈশোরে এর যে প্রভাব পড়বে এটাই স্বাভাবিক জীবনের অস্বাভাবিক নিয়ম । কোন গুটিপোকা প্রজাপতি হবে, না Cocoon দশাতে সময়ের স্রোতে হারিয়ে যাবে তা পুরোপুরি নির্ভর করে তার পারিপার্শ্বিক অনুকূলতার উপর... সে খাদ্য ঠিকভাবে পাচ্ছে কিনা, তার বৃদ্ধি ঠিকভাবে হচ্ছে কিনা সর্বোপরি সে তার জীবন চক্রে স্বাভাবিক নিয়মে চলতে পারছে কিনা সব কিছুর মিলিত ফলাফল—একটি পুর্নাঙ্গ প্রজাপতি । মানুষের ক্ষেত্রেও এই একই নিয়ম খাটে...... কেউ পারিপার্শ্বিকতার সহায়তায় স্বাভাবিক জীবন পায়, কেউ সময়ের স্রোতে নিজেকে হারিয়ে ফেলে। আজকে এরকমই একজন ছেলের জীবনের গল্পের উপর নির্মিত সিনেমা নিয়ে আলোচনা করব... যার জীবন সেই সঙ্কটাপন্ন গুটিপোকার মতই... “I want to be a butterfly from a silkworm but what if my environment does not support me for this”!!! তবে শুরুতে যথারীতি সিনেমার মুখ্য চরিত্র Juhani- র প্রতি উৎসর্গ করে সুকান্ত ভট্টাচার্যের “আগামী” কবিতাটি থাকলো— 8-| 8-|



“ জড় নই, মৃত নই, নই অন্ধকারের খনিজ,

আমি তো জীবন্ত প্রাণ, আমি এক অঙ্কুরিত বীজ;

মাটিতে লালিত, ভীরু, শুধু আজ আকাশের ডাকে

মেলেছি সন্দিগ্ধ চোখ, স্বপ্ন ঘিরে রয়েছে আমাকে।

যদিও নগণ্য আমি, তুচ্ছ বটবৃক্ষের সমাজে

তবু ক্ষুদ্র এ শরীরে গোপনে মর্মরধ্বনি বাজে,

বিদীর্ণ করেছি মাটি, দেখেছি আলোর আনাগোনা

শিকড়ে আমার তাই অরণ্যের বিশাল চেতনা।

আজ শুধু অঙ্কুরিত, জানি কাল ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাতা

উদ্দাম হাওয়ার তালে তাল রেখে নেড়ে যাবে মাথা:

তারপর দৃপ্ত শাখা মেলে দেব সবার সম্মুখে,

ফোটাব বিস্মিত ফুল প্রতিবেশী গাছেদের মুখে।

সংহত কঠিন ঝড়ে দৃঢ়প্রাণ প্রত্যেক শিকড়:

শাখায় শাখায় বাধা, প্রত্যাহত হবে জানি ঝড়;

অঙ্কুরিত বন্ধু যত মাথা তুলে আমারই আহ্বানে

জানি তারা মুখরিত হবে নব অরণ্যের গানে।

আগামী বসন্তে জেনো মিশে যাব বৃহতের দলে;

জয়ধ্বনি কিশলয়ে : সম্বর্ধনা জানাবে সকলে।

ক্ষুদ্র আমি তুচ্ছ নই—জানি আমি ভবী বনস্পতি,

বৃষ্টির, মাটির রসে পাই আমি তারি তো সম্মতি।

সেদিন ছায়ায় এসো : হানো যদি কঠিন কুঠারে,

তবুও তোমায় আমি হাতছানি দেব বারে বারে;

ফল দেব, ফুল দেব, দেব আমি পাখিরও কূজন

একই মাটিতে পুষ্ট তোমাদের আপনজন ॥ ”














Juhani Aaron Johannson......১৩ বছরের সদ্য কৈশোরের ধাপস্পর্শকারী...। এই ছেলেটির জীবনের প্রথম পর্যায়ে একটি মর্মভেদী দুর্ঘটনা ঘটে, যার স্মৃতি তাকে তার বর্তমানেও তাড়া করে ফেরে সবসময়... যার ফলে সে আর দশটা ছেলের মত কৈশোরের সবুজাভ আবহ বুঝতে ব্যর্থ হয়......একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা তার জীবনের এই অধ্যায়কে ধূসর করে ফেলে । যখন তার বয়স ছিল মাত্র ৬ বয়স...... এক বর্ষণস্নাত রাতে, তাদের বাড়ির ধারের একটি ডোবাতে সে একটি লাশ ভাসতে দেখে। সে তার বাবাকে ডাক দেয় এবং সেটিকে তাদের কুকুর Baltasar এর মৃতদেহ হিসেবে তারা উভয়েই শনাক্ত করে। এরপরের ঘটনা, ৭ বছর পরের---মা-বাবা থেকে বিচ্ছিন্ন Juhani প্রত্যন্ত জায়গায় অবস্থানরত একটি আশ্রয়স্থলের (বলা বাহুল্য কিশোর সংশোধন কেন্দ্রের) নতুন সদস্য হয়ে আসে। এই আশ্রয়স্থলটির নাম “The Island” এবং এর প্রিন্সিপাল Olavi Harjula নিজেকে যে এই Island এর “ God” হিসেবে পরিচয় দেয় এবং Island টি তার “Kingdom” । প্রিন্সিপাল Olavi Harjula সর্বাধিক পরিচিত তার Strict হওয়ার কারণে... চুপচাপ স্বভাবের Juhani ইতিপূর্বে তার ৭ বছরে ৪ টি পালক পরিবার বদল করে, তার অবস্থান নিশ্চিত করেছিল “The Island”এ। তার পূর্বের ৪ টি আশ্রয়স্থল বদলের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তার “Hopeless” স্বভাব......না সে কারও সাথে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করে, না সে কারও কথার জবাব দেয়ার প্রয়োজন অনুভব করে......তার ভাষার নাম “ Silence”.... বাকশক্তি থাকার পড়েও সে অনেক কিছুই অব্যক্ত রেখে দেয় প্রকৃতিস্থ স্বভাব এবং তার ভিতরে লুক্কায়িত এক গভীর সত্যের দরুণ । প্রিন্সিপাল তাকে মানসিক বিকারগ্রস্ত মানুষ হিসেবেও আখ্যা দেয় এই কারণে । Island এর অধিবাসী ১১ জন...প্রিন্সিপাল, প্রিন্সিপালের সহধর্মিণী Irene, তাদের দুই মেয়ে, Juhani র মত সংশোধন হতে আসা আরও ৬ জন ছেলে এবং ম্যানেজার Tynne. Juhani র আগমনে সে সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় সর্বসাকুল্যে ১২ জন... এই ১২ জন ঐ প্রত্যন্ত জনশূন্য Island নিবাসী। প্রথমদিন আসার পর, Juhani এই জায়গা থেকে সাঁতরে পালানোর চেষ্টা করে, কিন্তু পানির গভীরতা বেশি হওয়ার কারণে সে বেশি দূর পর্যন্ত অগ্রসর হতে পারে না......দুর্ভাগ্যজনকভাবে সে Harjula র কাছে ধরা পড়ে যায়। এরপর সে তার নতুন আবাস সঙ্গীদের সাথে পরিচিত হয়... প্রথম দিন তাকে তাদের বিকৃত মজার (অত্যাচারের) সম্মুখীন হতে হয়... ragging বলে যাকে । এরপরের দিন Harjula তাকে লঘু পাপে গুরু দণ্ড প্রদান করে... একটি অন্ধকার কক্ষে Juhani কে ৩ দিনের জন্য বন্ধ করে রাখে। Juhani র প্রত্যহ জীবনের অংশ তার ফেলে রেখে আসা অতীতের দুর্বিষহ স্মৃতিগুলো। তার বোন Sauli র মৃত্যু তার সত্তাকে কুড়ে কুড়ে প্রতিনিয়ত খেয়ে চলেছিল সেই ৬ বছর বয়স থেকেই... যখন থেকে সে তার ছোট্ট বোনের লাশের অবস্থান আইনরক্ষা বাহিনীকে দেখিয়ে দেয় । তার নিরাপদ অবস্থান নিশ্চিত করতে ৭ বছর ধরে বিভিন্ন জায়গায় পাঠিয়েছে রাষ্ট্রের আইনপক্ষ। Harjula এদিকে Juhani কে সেই অন্ধকার কক্ষ থেকে বের করে আনতে গিয়ে দেখে, ভীতগ্রস্ত Juhani ঘুমের ঘোরে আর্তনাদ করছে। তার শাস্তি মউকুফ হওয়ার পর, Juhani আবার তার পূর্বের অবস্থান, তার অন্যান্য সঙ্গীদের কাছে আসে। এবার সে খেয়াল করে, তার সঙ্গীরা আগের দিনের ন্যায় তাকে বিরক্ত করতে আসছে না, বা তাকে অত্যাচার করার জন্য অগ্রসর হচ্ছে না... সেই দিনের পর, Island এ সংশোধন হতে আসা একই নৌকার সকল যাত্রী একে অপরের বন্ধুতে পরিণত হয়...। তারা এক সাথে কাজ করতে থাকে, খেলা ধুলা করতে থাকে এমনকি বদমাশিও করতে ছাড়ে না। সবার দৃষ্টির আড়ালে চুপচাপ স্বভাবের Juhani র বন্ধুত্ব গড়ে উঠে আরেকজনের সাথে- প্রিন্সিপালের বড় কন্যা Vanamo...। দুইজনে দুই প্রকৃতির হলেও, একে অপরের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে পড়ে তারা নিজেদের অজান্তেই... আর একমাত্র Vanamo র কাছেই Juhani নামের অন্ধকারের প্রজাপতি নিজেকে কিছুটা মেলে ধরতে সক্ষম হয় । এভাবে তাদের কষ্টমিশ্রিত, পৃথিবীর সকল ভালো জিনিস বঞ্চিত দিন পার হতে থাকে । একদিন Island এ আগমন ঘটে, Juhani র বাবা Erik Johansson এর... যাকে দেখার পর পর Juhani সবার অলক্ষ্যে পালিয়ে যায় কোন অজানা একটি কারণে। Erik তার স্বভাবসুলভ বাকপটুতায় Harjula র সাথে বন্ধুভাবাপন্ন হয়ে পড়ে...... এবং তাকে বলে সে তার ছেলে Juhani র আইনি তত্ত্বাবধান আবার ফেরত চায়... সে Harjula কে অনুরোধ করে যেন সে Juhani সম্পর্কে তার statement positive দেয় যাতে সে তার বাবা-মায়ের কাছে আবার ফিরে যেতে সক্ষম হয় । যেতে যেতে সে Harjula র মস্তিস্কে সেই প্রত্যন্ত জায়গাতে Silkworm মানে গুটিপোকার উৎপাদন এবং তা থেকে সিল্ক তৈরির বুদ্ধি দিয়ে যায়... যাতে করে সে তার এবং তার আওতাধীন Foster home এর জন্য কিছুটা অত্যাধিক পরিমাণ অর্থের সংস্থান করতে পারে যেহেতু রাষ্ট্রের তরফ থেকে Harjula এই ছেলেদের ভরণপোষণের জন্য সামান্য পরিমাণের সাহায্যই পেয়ে আসছিল আগে থেকেই । ফিরে যাওয়ার পূর্বে, Erik Johansson তার ছেলে Juhani র সাথে দেখা করতে আগ্রহী হয়... এবং সে Juhani র দেখা পায়ও...। Juhani কে সে যাওয়ার সময় বলে যায়, সে তাকে বাড়িতে নিয়ে যাবে খুব শীঘ্রই এবং Juhani অতীতের দিনগুলি যেন ভুলে যায়। Erik এর যাওয়ার কিছুদিন পর Island এ আগমন ঘটে Social Administration কতৃপক্ষের... সে সার্বিক অবস্থার উন্নতি দেখেও Harjula কে জানায়, Social Administration তার এই Foster home টি বন্ধ করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার কঠোর ভাবের জন্য এবং এর পর থেকে Harjula তার এই উদ্যোগের জন্য রাষ্ট্র কতৃক আর কোন ফান্ড পাবে না। আর্থিকভাবে অসহায় কিন্তু সংকল্পে অবিচল Harjula সিদ্ধান্ত নেয়, যে ভাবেই হোক সে তার Foster home এর ছেলেদের প্রতিপালন করবে, তাদের স্বাভাবিক জীবন যাত্রায় ফিরিয়ে আনতে ভূমিকা রাখবে...। তার মাথাতে Erik এর বলে যাওয়া সেই Silkworm Project ঘোরাফেরা করে। সে Foster home এর প্রত্যেক ছেলেদের সাথে পরের দিন সকালে কথা বলে এই আর্থিক সমস্যার ব্যাপারে... এবং এর পরেও তারা সেখানে অবস্থান করবে কিনা জানতে চায়... প্রত্যেকে এক এক করে উত্তর দেয়, Harjula র আশ্রয়স্থলটাই তাদের বাড়ি, এই জায়গা ছেড়ে তারা কোথাও যাবে না, Harjula র পাশে তারা সর্বক্ষণ থাকবে। বাকি থাকে শুধু Juhani র মতামত..... Harjula কে সে বলে তার বাবা যেহেতু বলে গেছে তাকে নিয়ে যাবে সেহেতু সে কিছুটা দোদুল্যমান অবস্থায় রয়েছে... কি করবে সে । কি করে শেষ পর্যন্ত Juhani.... তার মা বাবার কাছে কি সে ফিরে যায় না সেখানেই অবস্থান করে? তার অতীতে লুকিয়ে রয়েছে কোন গভীর সত্য যা তাকে প্রতিদিন তাড়া করে ফেরে ? Harjula কি তার সেই Kingdom কে শেষ পর্যন্ত Silkworm project এর মাধ্যমে ধরে রাখতে পারে? এই সিনেমার গল্প এমন একটি ছেলের যার অতীতের অন্ধকার বর্তমানকে বেষ্টিত করে তাকে ভবিষ্যৎ ভাবতে দিতে চায় না, যে চরিত্রের নাম Juhani......এই গল্প কিছু সম্পর্কের, যার আড়ালে লুকিয়ে রয়েছে অনেক সুপ্ত অভিমান... এই গল্প কষ্টের আড়ালে তৈরি হওয়া কিছু অনৈতিক সম্পর্কের...... সর্বোপরি এই গল্প Harjula চরিত্রধারী একজন দৃঢ় মানুষের যে শত বাধার মাঝেও উদ্দেশ্যচ্যুত এবং লক্ষ্যভ্রষ্ট হতে পারে না......। হাজার হ্রদের দেশের এই ড্রামা সিনেমা তার সারমর্ম একটি কথার মাধ্যমেই প্রকাশ করে দেয় “A past to forget...........A future to find......Where to find........You have to seek it through” । ফিনিশ লেখিকা Leena Lander এর পুরস্কারজয়ী বই “Tummien perhosten koti ” অবলম্বনে সিনেমাটি নির্মিত হয়েছে যেখানে তুলে ধরা হয়েছে এমন কিছু মানুষের জীবন চরিত্র যাদের জীবন স্বাভাবিক নয়, কণ্টকাকীর্ণ......যাদের অতীত ভবিষ্যতের অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়... সর্বোপরি যাদের জীবনের কাছে শুধু একটা চাওয়া “ Want to become beautiful butterflies……… from an abandon cocoon” ....যাদের স্বাভাবিক জীবন দেয়া যায় শুধু একটু মানবিকতার স্পর্শে. Dome Karukoski র এই মুভি ৮১ তম অস্কারে ফিনল্যান্ডের হয়ে Academy Award for Best Foreign Film category তে প্রতিনিধিত্ব করেছিল। It is a story of dreadful past which shadow over the future and journey of a little immaculate Juhani to adolescent defiled one. :-B :-B







“The Home of the Dark Butterflies 2008 (Original Title: Tummien perhosten koti )”





IMDB rating: 6.9/10

Genre: Drama

Cast: Niilo Syväoja, Tommi Korpela, Kristiina Halttu

Country of Origin: Finland











**** এই লেখা সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন লেখার সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance. আশা করি পোস্টটি ভালো লাগবে ! Happy Movie Watching !:#P !:#P !:#P



মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮

কাবিল বলেছেন: সুন্দর একটি শেয়ার
সেই সাথে সুকান্ত ভট্টাচার্যের “আগামী” কবিতাটিও ভাল লাগল।
সিনেমাটি দেখতে হবে।

০৫ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬

রিকি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই । :D :D :D এর সাথে সুকান্তের আগামী কবিতাটা অনেকটাই মিলে যায়--- তাই দিলাম B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/

২| ০৫ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

জেন রসি বলেছেন: মুভিটি দেখিনি :(

দেখতে হবে :)

সবকিছুর রূপান্তরই পারিপার্শ্বিক অবস্থার সাথে সম্পর্কিত।

সুকান্তের "আগামী" কবিতাটির জন্য ধন্যবাদ। :)

০৫ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭

রিকি বলেছেন: সবকিছুর রূপান্তরই পারিপার্শ্বিক অবস্থার সাথে সম্পর্কিত---- মিলিয়ে দেখেন ঠিক বললাম কিনা !!!!!!!! :P :P :P :P হু দেখেন মুভিটা :D :D :D

৩| ০৫ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুকান্ত ভট্টাচার্যের “আগামী” কবিতাটি বেশি ভাল লাগলো ।মুভি রিভিউ ভাল লেগেছে ।

০৫ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

রিকি বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে ভালো লাগল...অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই :D :D :D

৪| ০৫ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮

সুমন কর বলেছেন: “A past to forget...........A future to find......Where to find........You have to seek it through"

রিভিউ চমৎকার হয়েছে। আপনার রিভিউতে কবিতা যোগ করাটা আমাদের বাড়তি প্রাপ‌্য। ;)

মুভিটি দেখিনি, নাম মনে রাখলাম। সময় করে দেখে নেবো।

বেশ কয়েকটি মুভি জমে আছে, দেখার জন্য। :(

পোস্টে ৪+।

০৫ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২

রিকি বলেছেন: দাদা সিনেমার পোস্টারে প্রথম দুইটা লাইন লেখা আছে...A past to forget...A future to find.পরের দুই লাইন সিনেমা দেখে আমার যা মনে হয়েছে তা যোগ করে দিয়েছি.. ;) ফিনল্যান্ডের সিনেমাগুলো অনেক অনেক সুন্দর হয়....গল্প মারপ্যাঁচ সম্পন্ন হয়না কিন্তু এদের উপস্থাপন ভঙ্গি অসাধারণ.....ফিডব্যাকের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা... :) :)

৫| ০৫ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মানুষের জীবনচক্র ভাবলেই চোখের সামনে মৃত্যু ভেসে আসে । মনটা খারাপ হয়ে যায়। তবে মৃত্যু আছে বলেই জীবনটা এত মূল্যবান। মুভি দেখার চেষ্টা করবো । :)

০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:২৭

রিকি বলেছেন: মৃত্যু আছে বলেই জীবনটা এত মূল্যবান....একদম ঠিক বলেছেন ভাই...আর তার থেকেও বেশি মূল্যবান মনে হয় জীবনের প্রত্যেক মূহুর্ত ভালভাবে বাঁচা বা বাঁচার চেষ্টা করা... :) জীবনের ব্যাপারে 7up এর পুরোনো বোতলের স্টিকারে লেখা একটা কথা আমার বারবার মনে পড়ে(বর্তমানে ঐ বোতল change করে ফেলছে 7up company :( )...সেটা ছিল এমন "Life is short...Keep it up...নিচে 7up"...বোতল হারিয়ে গেলেও কথাটা মনে রেখে চলার চেষ্টা করি :) :) :)

৬| ০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৩০

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: নাইস শেয়ার

০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৩৭

রিকি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই :D :D

৭| ০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমরা এক সহপাঠীকে বোতল বলে ডাকতাম :)

০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:২৩

রিকি বলেছেন: আমরা অনেক সময় অনেককে রাগানোর জন্য ভাঙা শিশি বলতাম.....আপনার বোতল শুনে ভাঙা শিশি ডাকটা মনে পড়ল :D :D :D :D

৮| ০৬ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো রিভিউ +++

০৬ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫

রিকি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই B-) B-) B-) B-)

৯| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: এক ধরনের ভিন্নতা আপনার চলচ্চিত্র কথনে!!

ভালো লাগা ভিন্নতায়!

অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

সেদিন ছায়ায় এসো : হানো যদি কঠিন কুঠারে,
তবুও তোমায় আমি হাতছানি দেব বারে বারে;
ফল দেব, ফুল দেব, দেব আমি পাখিরও কূজন
একই মাটিতে পুষ্ট তোমাদের আপনজন ॥

০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:২১

রিকি বলেছেন: দাদা আমি তো লিখি নিজের মত করে, মনে যেটা আসে বাংলিশ করে লিখে ফেলি....তবে সত্যি বলতে আপনাদের মন্তব্যগুলো অনেক অনেক বড় পাওয়া...অনেক বেশি তাত্‍পর্যপূর্ণ...। একসময় ব্লগের মত এই এত বড় প্লাটফর্মে account খুলেছিলাম শুধু লেখা পড়ার উদ্দেশ্যে...আমি কোনদিন লিখব, এই প্লাটফর্মে একজন ব্লগার হিসেবে পরিচয় হবে আমার...সত্যিই ভাবিনি. তাই একদিনের সেই না ভাবার জগতে হঠাত্‍ হাঁটি হাঁটি শুরু করার পর আপনাদের সবার এই মন্তব্যগুলো অনেক বেশি গুরুত্ব বহন করে..অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা---ভালো থাকবেন. :) :) :)

১০| ০৮ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: মুভি রিভিউ এর ক্ষেত্রে আপনার নিজস্বতা ভালো লাগে। কবিতা এনে ভালো লাগার মাত্রাটা বাড়িয়ে দিয়েছেন।

০৮ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১

রিকি বলেছেন: অনেককককককককক ধন্যবাদ রাজপুত্র ভাই :D :D :D

১১| ২৮ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩

নোম্যান্সল্যান্ড বলেছেন: ভাই মুভিটার লিংক দেয়া যাবে? ভাল সিড পাইতেসি না।

২৮ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:১১

রিকি বলেছেন: ভাই আমি তো টরেন্ট ফাইল নামিয়েছিলাম, আপনাকে আমার ঐ সাইটের নাম বলতে পারি--- টরেন্ট লিঙ্ক ব্লগে শেয়ার তো allow না। আপনি মুভিকিং. এমই ইংরেজিতে লিখে সার্চ দেন। একটা টরেন্ট সাইট আসবে~~~~~ সেখানে এই মুভির নাম লিখে সার্চ দিলে ভালো সিডারের লিঙ্ক পেয়ে যাবেন। আর এমনিতেও ভাই এসব সিনেমার সিডার সংখ্যা খুব খুব কম থাকে :(

১২| ২৮ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭

নোম্যান্সল্যান্ড বলেছেন: আপননার দেয়া সাইটে মুভিটা সার্চ করে পাই নাই। ব্লগে লিংক এলাও না কেন বুঝলাম না।https://m.facebook.com/N007maN?ref=bookmark
পারলে আমার ফেবুতে লিংক টা দিয়েন ভাই। মুভিটা দেখার খুব ইচ্ছা জাগছে।

২৮ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪

রিকি বলেছেন: ব্লগে টরেন্ট লিঙ্ক শেয়ার allow না। ভাই আপনার ফেবু লিঙ্কে সিকিউরিটি চেক দেখায় কেন? লিঙ্ক টা চেক করে দেন।

১৩| ২৮ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২

নোম্যান্সল্যান্ড বলেছেন: [email protected]
Vai eibar search den.।

২৮ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

রিকি বলেছেন: ভাই আপনার ই-মেইল বক্স চেক করে দেখেন--- লিঙ্ক পাঠিয়ে দিয়েছি।

১৪| ২৮ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭

নোম্যান্সল্যান্ড বলেছেন: Thnx vai. Apni onek Valo lekhen..apnar lekha class review pore oitao dkhte mon chaise..apnar fb link ta dea jabe.।?

২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:১৫

রিকি বলেছেন: সিনেমাখোরদের আড্ডা বলে একটা গ্রুপ আছে। আশা করি সেখানেই দেখা হবে :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.