নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

রিকি

কাছে আছে দেখিতে না পাও, তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের মতো কারে খুঁজে মর, সে কি আছে ভুবনে, সে যে রয়েছে মনে।

রিকি › বিস্তারিত পোস্টঃ

The Class 2007 (Original Title: Klass)—সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত এস্তোনিয়ার এই মুভিটি স্বপ্নভঙ্গ, নির্যাতন এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে ঘুরে দাঁড়ানোর সাধারণ কিন্তু ভয়াবহ বাস্তবতার গল্প দেখায় :| :|:|:|:|:|:|:|

২৮ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯



“Some things you must always be unable to bear. Some things you must never stop refusing to bear. Injustice and outrage and dishonor and shame. No matter how young you are or how old you have got.”

“অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে ,তব ঘৃণা যেন তারে তৃণসম দহে।” ছোটবেলা থেকে এই লাইনটির সাথে আমাদের পরিচিতি মূলত ভাব সম্প্রসারণের লাইন হিসেবে। কিন্তু খুব ভালো করে ভেবে যদি আমরা দেখি, এই দুইটি কি শুধুই ভাব সম্প্রসারণের নিমিত্তে কবিতার দুইটি চরণ... বাস্তব কিছুই নয়??? অন্যায় যে করে সেও যেমন অপরাধী, যে সেটা সহ্য করে সেও সমান অপরাধী। আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় এমন কিছু ঘটনা ঘটে যা অনেকে করে শুধু বিকৃত বিনোদনের জন্য...... ‘মানুষকে দুইটা চড় থাপ্পড় দিয়ে আমি মজা পায়, harass করতে আনন্দ লাগে... অত্যাচারের একটা আলাদা ভালো লাগা রয়েছে’ বলে তাদের ধারণা। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ragging নামের বিকৃত ইয়ার্কি এরকম একটা উদাহরণ। হোস্টেলে নতুন আসলো ছোট ভাই... স্বাগতম জানাবে থুতু খাইয়ে, তার জিনিস পত্র ভাংচুর করে অথবা শারীরিক/ মানসিক কোন নির্যাতন করে। আমাদের দেশের ক্ষেত্রে এসব ঘটনা যদি ঘটেও থাকে তা দিনের আলোর দেখা পায় খুব কম...আর এমনিতেই তো আমরা বড় বড় মাথাব্যাথার জিনিসে মাথা দেয় না, এসব ঘটনা তো নস্যিতুল্য.....!! পার্শ্ববর্তী দেশের বা পাশ্চাত্যের কথা যদি বলি এবার, দশকের পর দশক ধরে এসব ঘটনা ভয়াবহ আকারে দাঁড়িয়েছে... অনেকে শিক্ষার স্বাদ ভুলে সারাজীবনের মত মানসিক রুগী হয়েছে নতুবা জীবন হারিয়েছে... যারা সব কিছু সহ্য করে স্বাভাবিক মানুষ হিসেবে বেড়িয়ে এসেছে এসব থেকে তাদের সর্বংসহা উপাধি দিলেও হয়ত কম বলা হয়ে যাবে !! কিছু কিছু আইনের শাসন পায়...বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জীবন নিয়ে খেলার এই বাজিকরগুলো ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যায়। প্রতিবাদের ভাষা অনেকের কাছে অনেক বেশি কঠিন, ঠিক যেমন মূল্যবোধের ভাষা। অনেকের বোধগম্য হয় সেটি, অনেকের হয় না... যারা অন্যায় মাথা পেতে নেয় তারা বলির পাঁঠা হয়, আর প্রতিবাদ মানুষকে নিজের সত্ত্বা ধরে রাখতে শেখায়... তুমি বাঁচবে, মানুষের মত, বলির কাৎলার কাঠে মাথা রাখা পাঁঠার মত না!! আজকের সিনেমা এমনই একটি high school এর ragging এর উপরে...আজকের রিভিউ শুরু করব কাজী নজরুল ইসলামের ফণী-মনসা কাব্যের ‘সব্যসাচী’ কবিতাটি দিয়ে—

“ওরে ভয় নাই আর, দুলিয়া উঠেছে হিমালয়-চাপা প্রাচী,
গৌরশিখরে তুহিন ভেদিয়া জাগিছে সব্যসাচী!
দ্বাপর যুগের মৃত্যু ঠেলিয়া
জাগে মহাযোগী নয়ন মেলিয়া,
মহাভারতের মহাবীর জাগে, বলে ‘আমি আসিয়াছি।’
নব-যৌবন-জলতরঙ্গে নাচে রে প্রাচীন প্রাচী!

বিরাট কালের অজ্ঞাতবাস ভেদিয়া পার্থ জাগে,
গান্ডীব ধনু রাঙিয়া উঠিল লক্ষ লাক্ষারাগে!
বাজিছে বিষাণ পাঞ্চজন্য,
সাথে রথাশ্ব, হাঁকিছে সৈন্য,
ঝড়ের ফুঁ দিয়া নাচে অরণ্য, রসাতলে দোলা লাগে,
দোলায় বসিয়া হাসিছে জীবন মৃত্যুর অনুরাগে!

যুগে যুগে ম’রে বাঁচে পুনঃ পাপ দুর্মতি কুরুসেনা,
দুর্যোধনের পদলেহী ওরা, দুঃশাসনের কেনা!
লঙ্কাকান্ডে কুরুক্ষেত্রে,
লোভ-দানবের ক্ষুধিত নেত্রে,
ফাঁসির মঞ্চে কারার বেত্রে ইহারা যে চির-চেনা!
ভাবিয়াছ, কেহ শুধিবে না এই উৎপীড়নের দেনা?

কালের চক্র বক্রগতিতে ঘুরিতেছে অবিরত,
আজ দেখি যারা কালের শীর্ষে, কাল তারা পদানত।
আজি সম্রাট্‌ কালি সে বন্দী,
কুটীরে রাজার প্রতিদ্বন্দী!
কংস-কারায় কংস-হন্তা জন্মিছে অনাগত,
তারি বুক ফেটে আসে নৃসিংহ যারে করে পদাহত!

আজ যার শিরে হানিছে পাদুকা কাল তারে বলে পিতা,
চির-বন্দিনী হতেছে সহসা দেশ-দেশ-নন্দিতা।
দিকে দিকে ঐ বাজিছে ডঙ্কা,
জাগে শঙ্কর বিগত-শঙ্কা!
লঙ্কা সায়রে কাঁদে বন্দিনী ভারত-লক্ষ্মী সীতা,
জ্বলিবে তাঁহারি আঁখির সুমুখে কাল রাবণের চিতা!

যুগে যুগে সে যে নব নব রূপে আসে মহাসেনাপতি,
যুগে যুগে হ’ন শ্রীভগবান্‌ যে তাঁহারই রথ-সারথি!
যুগে যুগে আসে গীতা-উদ্‌গাতা
ন্যায়-পান্ডব-সৈন্যের ত্রাতা।
অশিব-দক্ষযজ্ঞে যখনই মরে স্বাধীনতা-সতী,
শিবের খড়গে তখনই মুন্ড হারায়েছে প্রজাপতি!

নবীন মন্ত্রে দানিতে দীক্ষা আসিতেছে ফাল্গুনী,
জাগো রে জোয়ান! ঘুমায়ো না ভূয়ো শান্তির বাণী শুনি-
অনেক দধীচি হাড় দিল ভাই,
দানব দৈত্য তবু মরে নাই,
সুতা দিয়ে মোরা স্বাধীনতা চাই, ব’সে ব’সে কাল গুণি!
জাগো রে জোয়ান! বাত ধ’রে গেল মিথ্যার তাঁত বুনি!

দক্ষিণ করে ছিঁড়িয়া শিকল, বাম করে বাণ হানি’
এস নিরস্ত্র বন্দীর দেশে হে যুগ-শস্ত্রপাণি!
পূজা ক’রে শুধু পেয়েছি কদলী,
এইবার তুমি এস মহাবলী।
রথের সুমুখে বসায়ো চক্রী চত্রুধারীরে টানি’,
আর সত্য সেবিয়া দেখিতে পারি না সত্যের প্রাণহানি।

মশা মেরে ঐ গরজে কামান-‘বিপ্লব মারিয়াছি।
আমাদের ডান হাতে হাতকড়া, বাম হাতে মারি মাছি!’
মেনে শত বাধা টিকটিকি হাঁচি,
টিকি দাড়ি নিয়ে আজো বেঁচে আছি!
বাঁচিতে বাঁচিতে প্রায় মরিয়াছি, এবার সব্যসাচী,
যা হোক একটা দাও কিছু হাতে, একবার ম’রে বাঁচি! ”





সিনেমা শুরু হয় একটি high school এর basketball playground এ কয়েকটি ছেলের খেলার মধ্যে দিয়ে। সবাই একে অপরের সাথে মিলে মিশে খেলে কিন্তু Joosep কে তারা কেউ স্বাভাবিক ভাবে নেয় না। Joosep তার অন্যান্য সহপাঠীর কাছে একটা খেলার সামগ্রী স্বরূপ... তাকে বিনা কারণে মারধোর করাটাই তাদের খেলা, তার উপর মানসিক চাপ সৃষ্টি তাদের মজা নেয়ার উপকরণ। Dressing room এ যাওয়ার পর ছেলেরা সবাই মিলে তার সম্পূর্ণ জামা কাপড় খুলে, তাকে চ্যাং দোলা করে নিয়ে মেয়েদের dressing room এ ফেলে রেখে দরজা বন্ধ করে দিয়ে আসে... দোষ কি Joosep এর... সে তাদের সাথে basketball খেলায় অংশ নিয়ে কেন বল তাদের চাওয়ার পরও বাস্কেটে ফেলেছে!!! লঘু পাপে গুরু দণ্ড দিতে হয় Joosep কে এভাবে সবসময়... এরপর তার সহপাঠী Thea আর Kaspar এর হস্তক্ষেপে এই যাত্রায় Joosep কোন রকমে বেঁচে যায়। কিন্তু Joosep কে বাঁচানোর জন্য Kaspar এর উপর তার বন্ধুমহল ক্ষেপে যায়... তাদের বন্ধু হওয়ার পরও কেন সে Joosep কে বাঁচাবে। Joosep এর সাথে তাদের অত্যাচারের লক্ষ্যবস্তু Kaspar ও হয়ে পড়ে। এদিকে Kaspar তার সাথে Thea র সম্পর্ক নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকে সবসময়। সে Thea কে ভালবাসে কিন্তু তার দাদীর কথা মতে চলতে গেলে Thea তার জন্য যে ঠিক মেয়ে নয় এটা নিয়ে সবসময় একটা চাপের মধ্যে থাকে সে। পরের দিন, সকালে স্কুলে যাওয়ার পর Kaspar দেখে তার নিত্যদিনের বসার জায়গায় তারই বন্ধুরা রঙ দিয়ে নোংরা করে রেখেছে। তার বসার নতুন জায়গা হয় Joosep এর পাশে। Math ক্লাসে Joosep এর খাতা Paul তার অজান্তেই নিয়ে নেয় এবং ফেরত দেয় না। ফলে math teacher তাদের সকলকে এক ঘণ্টার জন্য দাঁড় করিয়ে রাখে, সাথে প্রধান শিক্ষিকার কাছে অভিযোগও করে আসে। প্রধান শিক্ষিকার কাছে অভিযোগের সাপেক্ষে ক্লাসের ভালো ছাত্র হিসেবে পরিচিত Paul প্রথমে যায় …সে গিয়ে প্রধান শিক্ষিকাকে Kaspar এর নামে উস্কানিমূলক কথা বলে আসে... যেহেতু Kaspar তার পাশেই বসেছে সেহেতু শয়তানি করে সেই Joosep এর খাতা নিয়েছে। Kaspar কে ডাকা হলে সে সত্যি কথাটা বললেও প্রধান শিক্ষিকা বিশ্বাস করতে অপারগ হয় এবং সে বিগড়ানো ছেলের তালিকাভুক্ত হয়ে পড়ে সেদিন থেকেই কিছু না করেও। এদিকে math class এ এক ঘণ্টা সবাইকে দাঁড়িয়ে থাকার জন্য আবারও Joosep কে দণ্ড দিতে হয়... তাকে মারধর করা হয়। আর অন্যদিকে Kaspar নীরবে সব কিছুর দ্বিতীয় ভুক্তভোগী হয়ে সিদ্ধান্ত নেয় আর কেউ Joosep কে সাহায্যের হাত না বাড়ালেও সে Joosep এর সাথে থাকবে। এরপর থেকে দুইজনের উপরেই শুরু হয় সীমাহীন অত্যাচার। কি করে তারা? কিভাবে নিজেদের উপর এসব অন্যায়ের প্রতিশোধ নেয়? সিনেমাটার গল্প ৭ দিনে বিভক্ত, chapter হিসেবে... অত্যাচারের প্রথম ধাপ থেকে শেষ ধাপ এবং সবশেষে প্রতিবাদ। প্রত্যেক দিনে torcher level একটু একটু করে বাড়ে। এই সিনেমার মূল অংশ এর শেষ দৃশ্য--- “সহ্যের আর ধৈর্যের বাঁধ বেশিদিন টিকে থাকে না যদি এর উপর অন্যায়ের স্রোতের ধারা মাত্রাতিরিক্ত হয়”। School এ ইয়ার্কি, ফাজলামো কিন্তু কারও কাছে কোন নতুন বিষয় না... কিন্তু ইয়ার্কি রূপে torcher অথবা ragging এর দৃষ্টান্তে অনেকেই নিজেদের স্বাভাবিক জীবনটা পর্যন্তও যে হারিয়ে ফেলে এই সিনেমার গল্প তার প্রমাণ। একজনের একটা মজা করার বিষয় যে আরেকজনের সাজা স্বরূপ হয়ে পড়ে এই সিনেমা তার visual interpretation. হয়ত এর গল্প আলাদা নয়, এর প্রেক্ষাপটও অহরহ আমাদের সমাজে দুই একটা হলেও পাওয়া যাবে কিন্তু এর details তুলে ধরার ব্যাপারগুলো অনেক বেশি অসাধারণ... দেয়ালে পিঠ থেকে গেলে যে আধমরা মানুষও আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টাতে লেগে পড়ে এই সিনেমাটা উত্তমরূপে উপস্থাপন করে তা। সিনেমাটা দেখে প্রথম দিকে মনে হবে কেন সহ্য করছে ঐ এসব মুখ বুঝে...কিন্তু শেষ অংশ এই প্রশ্নের জবাব ভালভাবেই দিয়ে দিবে...চাপা ক্রোধ অনেক ভয়াবহ ঘটনার জন্ম দেয়, এই সিনেমার ক্ষেত্রে যে কথাটি খাটে। সত্যি ঘটনার উপরে নির্মিত এই সিনেমাটি release হওয়ার পর এটি যতটা প্রশংসিত হয়েছে তেমন ভাবে দুইটা আরও একই ধরণের ঘটনার জন্মও দিয়েছে। এই সিনেমা মুক্তি হওয়ার পর পরই ফিনল্যান্ডের দুইটি ভিন্ন ভিন্ন স্কুলে দুইটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছিল... যার জন্য অনেকে এই সিনেমাকে দায়ী করেন। ৮০ তম অস্কারে এস্তোনিয়ার হয়ে এটি Best Foreign language film category তে প্রতিনিধিত্ব করেছিল। Ilmar Raag এর এই সিনেমাটি সাধাসিধে Joosep এবং প্রতিবাদী Kaspar এর ছোট্ট ছোট্ট আশার স্বপ্নভঙ্গের গল্প, তাদের উপর নির্যাতনের গল্প আর সবার উপরে তাদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প। This movie is simple but outstanding in its representative way... :)



The Class 2007 (Original Title: Klass)

IMDB rating: 8.1/10
Genre: Drama
Cast: Vallo Kirs, Pärt Uusberg, Lauri Pedaja
Country of origin: Estonia
You tube link (full movie): https://www.youtube.com/watch?v=Mvpo2HXKPmE



এই মুভি রিলিজ হওয়ার পরে যে দুইটি একই ধরণের বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছিল তাদের লিঙ্ক—

http://en.wikipedia.org/wiki/Jokela_school_shooting
http://news.bbc.co.uk/2/hi/europe/7082795.stm
http://en.wikipedia.org/wiki/Kauhajoki_school_shooting
http://www.nytimes.com/2008/09/24/world/europe/24finland.html?_r=0



**** এই লেখা সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন লেখার সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance. আশা করি পোস্টটি ভালো লাগবে ! Happy Movie Watching !:#P !:#P !:#P

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১

তুষার কাব্য বলেছেন: প্রথমেই প্রিয় একটা কবিতা দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি । মুভিটাও নিশ্চয় চমৎকার হবে । দেখার প্রত্যাশা রইল ।

শুভেচ্ছা ।

২৮ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২

রিকি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :) সিনেমাটা ভালো লাগবে আশা করি :) :)

২| ২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:৫২

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ভালো লাগা বরাবরের মতো!

অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:১২

রিকি বলেছেন: দাদা গো দাদা প্রতিবারের মত অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা রইল :) :)

৩| ২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:০১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বাহ চমৎকার । আপনার পোস্টগুলো দারুন হচ্ছে ।

২৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:০৫

রিকি বলেছেন: এই খুশিতে আপনাকে আরও কিলো খানেক গোল্ড গিফট দিলাম ভাই !!!! B-)) B-)) B-)) B-))



৪| ২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১:১২

জেন রসি বলেছেন: এই মুভিটাও দেখা হয় নাই।

তবে এইরকম কিছু মুভি দেখেছি।

২৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:০২

রিকি বলেছেন: দেখে ফেলতে পারেন ভাই মুভিটা >>> ভালো লাগবে। :) :)

৫| ২৯ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫

মোঃমোজাম হক বলেছেন: মুভিটা দেখার ইচ্ছে জাগিয়ে দিলেন

২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:১৯

রিকি বলেছেন: দেখে ফেলুন ভাই--- অনেক ব্যাপক একটা মুভি :) মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ :) :)

৬| ৩০ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: দেখতে হবে।

৩১ শে মে, ২০১৫ দুপুর ২:২৬

রিকি বলেছেন: B-) B-)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.