নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

রিকি

কাছে আছে দেখিতে না পাও, তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের মতো কারে খুঁজে মর, সে কি আছে ভুবনে, সে যে রয়েছে মনে।

রিকি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফাইভ গ্রেটেস্ট স্টার পর্ব ৩—যে পাঁচটি ভিন্ন ঘরানার সিনেমা দেখে তাদের উপর ভালো লাগা আরও পাঁচ ধাপ বেড়ে গিয়েছিল =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪



“A movie that gets closer to the life's reality of the society finds always more words of mouth publicity in entirety.”

সিনেমা বা মুভি...কাল্পনিক জগতের ছান্দিক চিত্রায়নের বিকল্প নাম। কিন্তু এই কল্প পৃথিবীর গল্প বাস্তবতাকেও সুনিপুনভাবে তাদের নিজস্ব ধরণে তুলে ধরে কখনও কখনও সেটাকে অন্য একটা পর্যায়ে নিয়ে যায়। প্রথম পর্বে আলোচনা করেছিলাম, পাঁচজন অভিনেতার সব থেকে ভালো লাগা কিছু সিনেমা নিয়ে, যেখানে দ্বিতীয় পর্বে ছিল অভিনেত্রী। পর্বে যেগুলো চলচ্চিত্র থাকছে সেগুলোতে বিভিন্ন ঘরানার অন্ততপক্ষে একটা করে আলোচনা করার চেষ্টা করছি। প্রথম পর্বে ছিল, জেমস স্টুয়ার্টের Vertigo, জ্যাক নিকোলসনের The Shining, শ্যেন কনেরির Entrapment,টম হ্যাঙ্কসের Cast Away এবং ব্রাড পিটের The Curious case of Benjamin Button. দ্বিতীয় পর্বটি সেখানে ছিল পাঁচজন অভিনেত্রী নিয়ে, অড্রে হেপবার্নের My Fair Lady, মেরিল স্ট্রিপের Sophie’s Choice, জোডি ফস্টারের The Silence of the Lambs, হিলারি সোয়াঙ্কের Million Dollar Baby এবং ক্যামেরন ডায়াজের My Sister’s Keeper. তৃতীয় এই পর্বে আবারও পছন্দের পাঁচজন অভিনেতার অত্যন্ত ভালো লাগা পাঁচটি বিভিন্ন ঘরানার সিনেমালোচনা থাকছে। প্রথম জন, গ্রেগরী পেক...Roman Holiday >> দ্বিতীয় জন, ড্যানিয়েল ডে লুইস...My Left Foot >> তৃতীয় জন, জেফ ব্রিজেস...Arlington Road >> চতুর্থ জন, শ্যেন পেন…I am Sam >> এবং পঞ্চম জন, রাসেল ক্রো...A Beautiful Mind.


প্রথম মুভি:

“There are no coincidences in life. What person that wandered in and out of your life was there for some purpose.”



রাজকুমারী অ্যান তার প্রতিদিনের রুটিন মাফিক জীবনের উপর বিরক্ত... এই সময়ে খেতে হবে, এই সময়ে উঠতে হবে, এই সময়ে সভায় গিয়ে বসতে হবে। সে বেড়াতে আসে ইউরোপের এক ক্যাপিটাল-- রোমে। সেখানেও তার জীবনের বিরক্তিকর রুটিনগুলোর কোন পরিবর্তন ঘটে না, রাজকুমারী হওয়ার পরেও নিজের ইচ্ছামত সে কোন কাজ করতে পারে না। তার মধ্যে অস্থিরতা কাজ করলে ডাক্তার তাকে সিডেটিভ দিয়ে যায়, যাতে সে ঘুমিয়ে প্রশান্তি লাভ করে। কিন্তু অ্যান সিদ্ধান্ত নেয় সে তার আবদ্ধ জীবন হতে কয়েকদিনের জন্য হলেও পালাবে, দূরে কোথাও... নিজের মত থাকবে। সিডেটিভ খাওয়ার পর সে আম্ব্যাসি থেকে পালায়, কিন্তু রাস্তায় এসে সে বুঝতে পারে...তার রাজমহলের ভিতরের পরিবেশ জানা থাকলেও, এই পরিবেশ অজ্ঞাত...বিভ্রম হয়ে সে একটি বেঞ্চে শুয়ে পড়ে। সিডেটিভের কারণে সে ঘুমিয়েও পড়ে সেখানে। এদিকে জো ব্রাডলি একজন অ্যামেরিকান রিপোর্টার তাকে সে অবস্থায় খুঁজে পায়, কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে চিনতে পারে না... যে সে রাজকুমারী। সে তাকে ট্যাক্সিতে উঠিয়ে দেয়ার প্রস্তাব দেয় কিন্তু অ্যান সেই প্রস্তাব নাকচ করে। সে নিজেকে পরিচয় দেয় ‘আন্যা স্মিথ’ নামে। জো সিদ্ধান্ত নেয়, আন্যার এরকম তন্দ্রালু অবস্থায় তাকে সেখানে ফেলে রেখে যাওয়া ঠিক হবে না, সে নিজের এপার্টমেন্টে সেই রাতের জন্য তাকে নিয়ে যায়...পরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরলে তাকে ঠিকানা জিজ্ঞাসা করে যাতে সে তার বাড়িতে পৌঁছে দিয়ে আসতে পারে। পরের দিন সকালে জো আন্যা কে না জাগিয়েই কাজের জন্য বেড়িয়ে পরে এবং দেরিতে পৌঁছানোর কারণ হিসেবে তার সম্পাদককে বলে সে রাজকুমারী অ্যানের প্রেস কনফারেন্সে গিয়েছিল বিধায় তার দেরি হয়েছে। সম্পাদক মি. হেনেসি তার মিথ্যাটি ধরে ফেলে সহজেই এবং বলে, প্রেস কনফারেন্স বাতিল হয়েছে রাজকুমারীর আকস্মিক অসুস্থতার দরুণ এবং সে জো কে রাজকুমারী অ্যানের একটি ছবি দেখায়। জো সহজেই বুঝে নেয় তার সাথে দেখা হওয়া গত রাতের অপরিচিত মেয়েটি আর কেউ নয়... রাজকুমারী স্বয়ং তার দ্বারে প্রকট হয়েছে। জো তার সম্পাদককে বলে সে যদি অ্যানের সাথে সাক্ষাতকারের ব্যবস্থা করতে পারে তাহলে হেনেসিকে ৫০০০ ডলার দিতে হবে তাকে আর হেনেসি তাকে কোন কিছু না ভেবেই বলে যে জো সেটা পারবে না এবং এই কথায় ৫০০ ডলার আরও বাজি ধরে সে। এপার্টমেন্টে ফিরে এসে জো অ্যান কে বলে সে তাকে রোম দেখাতে নিয়ে বেরোবে। অ্যান খুশিতে আপ্লুত হয়ে যায়, অনেকদিন পর বদ্ধ জীবন থেকে মুক্ত পরিবেশের আস্বাদ লাভের আশায়। অ্যান কি বুঝতে পারে জো এর উদ্দেশ্য? ভিন্ন দুই অঙ্গনের এই অপরিচিত মানুষ দুইটির হঠাৎ দেখা হওয়ার মুহূর্তগুলো কি দীর্ঘস্থায়ী হয়? এক বাক্যে ‘অসাধারণ একটা মুভি’। সিনেমা তখনও হত, এখনও হয়... এখনকার সিনেমার রেশ দুই মাস থাকে কিনা সন্দেহ আছে, কিন্তু ৬০ দশকের এই সিনেমার মধ্যে একটা এভারগ্রীন ভাব রয়েছে...... ভালো সিনেমার বিকল্প নেই। উইলিয়াম ওয়াইলারের প্রযোজনায় এবং পরিচালনায় এই সিনেমাটিতে গ্রেগরি পেকের জায়গায় ক্যারি গ্রান্টের অভিনয় করার কথা ছিল, কিন্তু সে এই রোলটি করতে আপত্তি জানিয়েছিলেন দুইটি কারণে--প্রথমত, সিনেমাটিতে যতটা রাজকুমারী চরিত্রটিতে ফোকাস করা হবে ‘জো’ চরিত্রটি সেই তুলনায় পাত্তা পাবে না, দ্বিতীয় হেপবার্নের ভালবাসার মানুষের তুলনায় তাকে কিছুটা বয়স্ক মনে হতে পারে। এরপর সিনেমা চলে যায় পেকের কাছে... বাকিটা স্বর্ণালী ইতিহাস। অড্রে হেপবার্ন ‘প্রিন্সেস অ্যান’ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য অস্কারটা জিতে নিয়েছিলেন... সাথে চিত্রনাট্য এবং অঙ্গসজ্জা বিভাগেও এটি অস্কার জিতে নিয়েছিল। কিছু কিছু সিনেমা অমর হয়... এটা তাই। The most beautiful movie with evergreen enchantment.




Roman Holiday (1953)

IMDB rating: 8.1/10
Genre: Romance/ Comedy
Cast: Gregory Peck, Audrey Hepburn, Eddie Albert
Country of Origin: USA




দ্বিতীয় মুভি :

“If you have a dream, don’t just sit there. Gather courage to believe that you can succeed and leave no stone unturned to make it a reality.”



ক্রিস্টি ব্রাউন সেরেব্রাল পালসি অর্থাৎ কঠিন পর্যায়ের একটা নিউরোলোজিক্যাল ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত জন্মের পর থেকেই। এই ডিসঅর্ডারের দরুণ বাম পায়ের বুড়ো আঙ্গুল ছাড়া দেহের অন্যান্য অংশ বিকল ছিল তার। সে হাঁটতে কিংবা কথা বলতে পর্যন্ত অক্ষম ছিল। সিনেমা শুরু হয়, এই মানুষটির অটোবায়োগ্রাফি পড়ার মধ্যে দিয়ে। অনেক বেশি দরিদ্র পরিবারে জন্ম নেয়ার পরেও ক্রিস্টি কখনও তার পরিবারের কাছে বোঝাস্বরূপ ছিল না, বিশেষত তার মায়ের কাছে। তার মায়ের একদিন প্রসব যন্ত্রণা উঠলে, সিঁড়ি দিয়ে নামতে গিয়ে পড়ে যায়। সেই সময় ক্রিস্টি ব্যতীত বাসায় কেউ না থাকায়, ক্রিস্টি তার মায়ের এই অবস্থা দেখে মেঝেতে হামাগুড়ি দিয়ে বাইরে বেড়িয়ে এসে প্রতিবেশীদের ডাক দেয়। সেই যাত্রায় তার মাকে বাঁচায় সে এভাবেই। শ্রমিক হতদরিদ্র বাবা ক্রিস্টির এরকম অথর্ব অবস্থার কারণে তাকে প্রথম দিকে কিছুটা অপছন্দ করত, আর কিছু হলেও তার এই ছেলেটি কোনদিন কিছু করতে পারবে না, নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারবে না এই ভেবে...বদ্ধ ধারণা ছিল তার। সে ধারণাটিও ক্রিস্টি পাল্টে ফেলে ১০ বছর বয়সে, একদিন বাম পায়ের বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে সে হলুদ রঙের একটি চকের সাহায্যে মেঝেতে লিখে তার জীবনের সব থেকে প্রিয় মানুষটির নাম ‘MOTHER’...সেদিন থেকে তার বাবার ধারণাও পাল্টে যায় ছেলের প্রতি। দিন যেতে থাকে ক্রিস্টির নিজস্ব জগত গড়ে উঠতে থাকে...দেহের একমাত্র কার্যক্ষম অংশটি ব্যবহার করে সে আঁকতে শুরু করে। প্রথমে তার আঁকাআঁকির জিনিসের মধ্যে থাকে সাধারণ জিনিসপত্র, পরে সে তাতে আশেপাশের মানুষের জীবনযাত্রা ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করে... বাম পায়ের বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে ক্রিস্টি সৃষ্টি করে অবিশ্বাস্য সব শিল্পকর্মের। সাধারণ আর দশটা মানুষের মত ভালবাসার মানুষটিকে নিয়ে স্বপ্নও বুনতে থাকে সে... কিন্তু বাধ সাধে তার ভিন্ন ভাব, তার শারীরিক বৈকল্য। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নেয় সে, যে তার এই দুর্বল দিককেই সে তার শক্তিশালী অংশ হিসেবে গড়ে তুলবে, হীনমন্য জীবন নয়...বাঁচবে আর দশটা সাধারণ মানুষের মত, তুলে ধরবে নিজের অনন্য পরিচয়। এই উদ্যোগে সাথী হয় তার মা। ক্রিস্টি কি পারে তার অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে? একজন সাধারণ মানুষের অসাধারণ হয়ে উঠার গল্প এটি। এই সিনেমা না দেখলে বোঝা সম্ভব না, বড় হওয়ার জন্য পারিপার্শ্বিক অবস্থার সাথে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ একটা ব্যক্তিসত্ত্বার অনেক বেশি দরকার। Will power is the best power. এই সিনেমা সত্যি গল্পের উপর নির্মিত, বানোয়াট কিছুই নাই। ক্রিস্টি ব্রাউন তার জীবনে এত কিছু প্রতিবন্ধকতার পরেও কি কি করেছিল, উইকিপিডিয়া দেখার অনুরোধ রইল... বলে দিলে তো সিনেমা ফাঁস হয়ে যাবে! ক্রিস্টি ব্রাউন চরিত্রে আছে ড্যানিয়েল ডে লুইস...চরিত্রের প্রয়োজনে উৎসর্গ করা অভিনেতাদের মধ্যে সে অন্যতম। এই সিনেমা করতে গিয়ে সে ৬ মাস হুইল চেয়ারে দিনের বেশির ভাগ সময় কাটিয়েছিল... এবং সিনেমা দেখতে গেলে সত্যি মনে হবে ডে লুইসের সেরেব্রাল পালসি বাস্তব জীবনেও রয়েছে...পুরো সিনেমাতে মুখ বাঁকা করে থাকে, একদিক দিয়ে ক্রমাগত লালা পড়ে... মাটিতে হামাগুড়ি দিয়ে চলা থেকে শুরু করে পুরো সিনেমায় এক দিকে মাথা বেঁকিয়ে থাকা পর্যন্ত---খালি মনে হবে উফফ এই মানুষটা কি দিয়ে তৈরি... কিভাবে সম্ভব!!! আমি যখন প্রথমবার সিনেমাটা দেখেছিলাম ডে লুইসের অভিনয় দেখে হতবাক হয়ে থেকে গিয়েছিলাম। অনেকে বলবে এটা একটা সিনেমাই না, প্রচণ্ড বোরিং...ঘসটিয়ে ঘসটিয়ে হাঁটে মূল চরিত্র, সংলাপ নেই বললেই চলে পুরো সিনেমায়, দরিদ্র পরিবারের হতদরিদ্র গাঁথা...ওয়েস্ট অফ টাইম!!! যদি সত্যি কেউ সিনেমা ভালবেসে দেখে, টাইমপাসের জন্য না... এই মুভি দেখার অনুরোধ রইল। সিনেমা বছরে একশোটার বেশি হয়, কিন্তু অনেক দিন মনে রাখার মত সিনেমা দশকে খুব নগণ্য হয়। এই মুভি সেরকম একটা। বলা বাহুল্য, ড্যানিয়েল ডে লুইস এই সিনেমার জন্য তার জীবনের প্রথম অস্কারটি পেয়েছিলেন মূল অভিনেতা হিসেবে। এ বাদেও ক্রিস্টি ব্রাউনের মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন যিনি ব্রেন্ডা ফ্রিকার সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী হিসেবে অস্কার জিতে নেন। A phenomenal movie which depicts the story of an ordinary man with extraordinary qualities.



My Left Foot: The Story of Christy Brown (1989)

IMDB rating: 7.9/10
Genre: Biography/Drama
Cast: Daniel Day-Lewis, Brenda Fricker, Alison Whelan
Country of Origin: Ireland/UK





বাস্তবের ক্রিস্টি ব্রাউন






তৃতীয় মুভি :


“It is only through mystery and madness that the soul is revealed.”




মাইকেল ফ্যারাডে জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটিতে হিস্ট্রির প্রফেসর। বিপত্নীক মাইকেল তার একমাত্র ছেলে গ্রান্টের সাথে অভিজাত একটি আবাসিক এলাকায় বসবাস করে। তার সহধর্মিণী লিয়া এফবিআই এজেন্ট থাকাকালীন, একটা আণ্ডারগ্রাউন্ড অপারেশনের সময় নিহত হয়। একদিন মাইকেল বাড়ি ফেরার পথে দেখতে পায়, তার প্রতিবেশীর ছেলে ব্রাডি আগুনের সংস্পর্শে পুড়ে যাওয়া আহত হাত নিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। দেরি না করে সে তাকে ঐ অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং তার বাবা মায়ের সাথে যোগাযোগ করে। বাবা অলিভার এবং মা শেরিল আসলে সে তাকে ঘটনাটি খুলে বলে কিভাবে তাদের ছেলেকে মাইকেল আহত অবস্থায় রাস্তায় পেয়েছে। অলিভার তার ছেলেকে বাঁচানোর জন্য মাইকেলের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে। এভাবে মাইকেল এবং অলিভার বন্ধু হয়ে পড়ে। অলিভার নিজেকে আর্কিটেক্ট হিসেবে পরিচয় দেয়। কিন্তু দিন গেলে অলিভারের স্বভাব এবং চাল চলনের প্রতি মাইকেলের সন্দেহ জন্মাতে থাকে। অলিভারের আর্কিটেকচার ব্লুপ্রিন্টের একটি কপি তার সামনে আসলে সেই সন্দেহ আরও বেশি ঘনীভূত হয়। সে অলিভারের অলক্ষ্যে তার কার্যক্রম নজরদারি করতে থাকে। বেড়িয়ে আসতে থাকে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য। অপরদিকে উর্বর মস্তিষ্কের অলিভারও নেমে পড়ে তার আসল উদ্দেশ্যে। কে এই অলিভার? তার রহস্যময়তার কারণ কি? মাইকেল কি পারে তার আসল চরিত্র উন্মোচন করতে? সিনেমাটি খুব স্পর্শকাতর বিষয়ের উপর নির্মিত এবং এটাই এর রহস্য... তবে এটুকুই বলব কেউ অর্ধেক পর্যন্ত দেখে যদি বলে সিনেমার গল্প বুঝে গেছি, এর পরে এটা হতে চলেছে...ভুল, ভুল, ভুল। এর টুইস্টেড মিস্ট্রি গল্প বুঝে ফেলার সুযোগ দিবে না... দেখতে বসলে শেষ করে উঠা পর্যন্ত মাফ নাই। টান টান থ্রিলার...কি হবে, কি হতে চলেছে, আসল ব্যাপার কি... পুরো সিনেমা জুড়ে এটাই মাথায় আসবে... আর শেষের কয়েক মিনিট দেখে অবাক হতে হবে। এখানে মাইকেল চরিত্রে রয়েছে জেফ ব্রিজেস এবং অলিভার চরিত্রে শশাঙ্ক রিডেম্পশনের সেই ১৭ বছর ধরে টানেল খুঁড়ে মুক্তির স্বাদ গ্রহণ করা মানুষটি-- অ্যান্ডি অর্থাৎ টিম রবিন্স। । অনবদ্য দুই অভিনেতার সমন্বয়ে নির্মিত চলচ্চিত্রটি সেরকম মাপের একটা মিস্ট্রি থ্রিলার। A brilliant mystery thriller with a lot of twist and turn.



Arlington Road (1999)

IMDB rating: 7.2/10
Genre: Crime/Mystery/ Thriller
Cast: Jeff Bridges, Tim Robbins, Joan Cusack
Country of Origin: USA




চতুর্থ মুভি :

“Any man can be a father, but it takes a special person to be a dad”



স্যাম ডওসন আর দশটা স্বাভাবিক মানুষের থেকে কিছু মাত্রায় ভিন্ন। কিভাবে? পূর্ণবয়স্ক মানুষ হওয়ার পরেও তার বুদ্ধির বিকাশ সীমিত... ডেভেলপমেন্টাল ডিসঅ্যাবিলিটির কারণে। অর্থাৎ পরিণত বয়সী মানুষ হওয়ার পরেও তার মস্তিষ্কের ক্রমবিকাশ থাকে সাত-আট বছর বয়সী বাচ্চার মত। তার মেয়ে জন্মগ্রহণের পরে তার পার্টনার স্যাম সহ নবজাত মেয়েটিকে রেখে পালিয়ে যায়। কারণ ভবঘুরে হওয়ার দরুণ সে স্যামের সাহচর্যে এসে পড়েছিল, এর বেশি আর কিছু চায়নি সে। তাই সে আবারও ভবঘুরে জীবনেই ফিরে যায়। একা, অসহায় স্যাম নিজের মেয়েটিকে সযত্নে লালিত করার দায়িত্ব নেয় এবং নাম রাখে ‘লুসি’। সে তার মেয়েটিকে তার আরও কয়েকটি বন্ধুর সহযোগিতায় মানুষ করার কাজে নেমে পড়ে যাদের মধ্যে প্রত্যেকেই তার মত ডেভেলপমেন্টাল ডিসঅ্যাবিলিটিতে আক্রান্ত। স্যাম যখন কাজে বের হত সে মেয়েটিকে রেখে যেত এগোরাফোবিক প্রতিবেশী অ্যানির কাছে। স্যাম নিজের সর্বাত্মক দিয়ে চেষ্টা করত লুসির জীবনযাত্রা সর্বোৎকৃষ্ট রাখতে... সে যেন স্যামের কল্পনার রাজ্যের ছোট্ট পরী স্বরূপ। কিন্তু আস্তে আস্তে লুসি যখন সাত বছর বয়সে পদার্পণ করে সে দেখে তার বাবার বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ তার থেকে অনেক পিছিয়ে...... অনেক কিছুই সে বোঝে না, সে আর দশটা স্বাভাবিক বাবার মত না। অন্যান্য বাচ্চারা স্কুলে তার বাবাকে নিয়ে তাকে বিরক্ত করতে থাকে তার বাবা ‘পাগল’ বলে। লুসির জন্মদিনে লুসির একটা ছোট্ট ভুলের কারণেই স্টেট থেকে মানুষ এসে লুসিকে স্যামের কাস্টডি থেকে নিয়ে যায় এই বলে যে ‘সে বাচ্চাটির দেখভাল করার জন্য কোনভাবেই উপযুক্ত নয়, তার থেকে তার বাচ্চার মানসিক বিকাশ বেশি...সুতরাং সামনের দিনগুলোতে সে কিভাবে তার খেয়াল রাখতে সক্ষম হবে’। আদরের মেয়েকে হারিয়ে স্যাম বন্ধুদের সাথে আলোচনা করে দ্বারস্থ হয় এক নাক উঁচু স্বভাবের আইনজীবীর কাছে... রিটা হ্যারিসন। সাংসারিক ভাবে অসুখী এবং কর্মরত জীবনে চরম ব্যস্ত রিটা কি স্যামের এই কেস শেষ পর্যন্ত লড়ে? স্যাম কি তার প্রাণপ্রিয় মেয়েকে ফিরে পায়? শ্যেন পেনকে অনেকে অনেক চরিত্রে দেখেছেন... বিশেষ করে গাংস্টার বা মারমুখো কোন চরিত্রে। কিন্তু এই সিনেমা তার জীবনের সেরাটার একটা। কম বুদ্ধি সম্পন্ন ডেভেলপমেন্টাল ডিসঅ্যাবিলিটির রোলটা দেখে শুধু মুগ্ধ হয়ে থাকতে হয়। এই সিনেমাটির বলিউড একটা রিমেক বানিয়েছিল ‘Main Aisa hi Hoon’...অজয় দেবগন ছিল...I am Sam দেখার পর ওটা দেখলে মেজাজ পুরো খিঁচরে যাবে!! গল্পের বারোটা সুন্দরভাবেই বানিয়েছে তাতে! লুসি চরিত্রে যে আছে সে এখন নিজেই অভিনেত্রী হয়ে গেছে...ড্যাকোটা ফ্যানিং। এই মেয়েটা ছোট থেকেই সেই মাপের অভিনয় জানে। এই সিনেমার জন্য ৭৪ তম অস্কারে শ্যেন পেন সেরা মুখ্য অভিনেতাতে মনোনীত হয়েছিল। অসম্ভব সুন্দর এই সিনেমাটি এক ভিন্ন বাবার গল্প, তার মেয়ের গল্প...তাদের মন ছুঁয়ে যাওয়া সম্পর্কের গল্প। An outstanding movie about a mentally retarded father and his divine attachment with his princess daughter.



I am Sam (2001)

IMDB rating: 7.6/ 10
Genre: Drama/ Family
Cast: Sean Penn, Michelle Pfeiffer, Dakota Fanning
Country of Origin: USA




পঞ্চম মুভি :

“Nothing is impossible, the word itself says 'I'm possible'!”



১৯৪৭ সাল... প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটিতে ছাত্র হিসেবে প্রবেশ ঘটেছিল জন ন্যাশের। গণিতে অধ্যয়নের জন্য সে কার্নেগি স্কলারশিপ নিয়ে সেই জায়গায় গিয়েছিল। সম্বর্ধনার দিন তার সাথে পরিচয় হয় অনেক বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের এবং ছাত্রের যাদের মধ্যে ছিল রিচার্ড সল, অ্যাইন্সলে, বেন্ডার। তার হোস্টেলের ঘরে পৌঁছালে তার আরও একজনের সাথে পরিচয় হয় যার নাম চার্লস হার্মান। পড়াশুনার পাশাপাশি ন্যাশ নিজের তত্ত্ব প্রকাশের জন্য উদগ্রীব থাকে সবসময় এবং ডাইন্যামিক্সের উপর একটি আর্টিকেল প্রকাশও করে সে নিজের প্রচেষ্টায় যার ফলে এমআইটিতে সল এবং বেন্ডার সহ সে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়। পাশাপাশি ন্যাশের কাছে পেন্টাগনের গুপ্ত কিছু লোক তার কোড ব্রেকিং এর প্রতিভার দরুণ তাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজ দিয়ে যেতে থাকে কোড উদ্ধারের কাজে। সে তার এমআইটির চাকরির পাশাপাশি গুপ্ত এই কাজটিও করে যেতে থাকে এবং একটি নির্দিষ্ট মেইলবক্সে তার এনক্রিপ্টেড ডকুমেন্টের ডিক্রিপ্ট কপিগুলো দিয়ে আসতে থাকে। ইতিমধ্যে ন্যাশের সাথে প্রণয়বন্ধনে আবদ্ধ হয় তারই ছাত্রী অ্যালিশিয়া লার্ডে। বিয়ে করে ফেলে তারা এবং বিয়ের পরে অ্যালিশিয়া খেয়াল করে ন্যাশ অনেক সময় খামখেয়ালী ভাবে কোথায় যেন বেড়িয়ে যায়, আপনমনে দরজা লাগিয়ে বসে থাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা... কার্যক্রম দিনকে দিন অস্বাভাবিক হয়ে যায় তার। হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে দেয়া এক বক্তব্যের সময় ন্যাশের খামখেয়ালীপনা চরম সীমার বাইরে চলে যায়। তাকে মানসিক ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হয় এবং সেখানেই তার প্যারানয়েড সিজোফ্রেনিয়া ধরা পড়ে। যার ফলে সে তিনটা এমন মানুষকে দেখতে পায় যাদের বাস্তব পৃথিবীতে কোন অস্তিত্বই পাওয়া যায় না। কি হয় এরপর জন ন্যাশের সাথে? অতি বুদ্ধিসম্পন্ন কিন্তু প্যারানয়েড সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত এই মানুষটির ভবিষ্যৎ কোথায় গিয়ে ঠেকে? অসা.........ধারণ বললেও কম হবে জন ন্যাশের জীবন। তার আসল নাম জন ফোবর্স ন্যাশ জুনিয়র। মানুষের জীবনে সব থেকে কঠিনতম সময়ে যারা পাশে থাকে তারাই একান্ত আপন মানুষ হয়, জন ন্যাশ তা পেয়েছিলেন... জন ন্যাশের কল্পনাপ্রসূত রাজ্যের জীবন কল্পনা নয়, বাস্তব... তার থেকেও বাস্তব তার কাজ, তার অবদান। প্যারানয়েড সিজোফ্রেনিয়া এমন একটি অসুখ যেখানে মানুষ স্বাভাবিক ভাবে চিন্তা করতে পারে খুব কম সময়ের জন্য...অতিলৌকিক জগত তৈরি হয়ে যায় তাদের। একদিকে আক্রমণাত্মক মানসিকতা, অপরদিকে বিক্ষিপ্ত চিন্তা সবকিছু মিলিয়ে সাধারণ জীবনযাপন তাদের জন্য আর দশটা মানুষের মত স্বাভাবিক থাকে না... কিন্তু জন ন্যাশ নিজেই সেটার ‘রোল মডেল’ হয়ে থেকে গেছে...সে অবাস্তব, অকল্পনীয় জিনিস বাস্তব করে দেখিয়েছে। সিনেমার গল্প পুলিৎজার পুরষ্কারপ্রাপ্ত লেখিকা সিলভিয়া ন্যাসারের ‘A beautiful mind’ বইটি অবলম্বনে লেখা। সেরা চলচ্চিত্র সহ চারটি বিভাগে অস্কার জিতে নিয়েছিল সিনেমাটি ৭৪ তম অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডসে। যদিও সিনেমার অনেকাংশ আসল জন ন্যাশের জীবনের সাথে মেলে না, বিতর্ক আছে একে ঘিরে... তারপরেও ন্যাশের এক অনন্য মানুষ হওয়ার গল্প আছে এতে... যা একাধারে মুগ্ধ এবং নির্বাক করবে। A beautiful film about a mentally challenged man who took the hardest challenge in life.. “Overcome from Difficulties” .



A Beautiful Mind (2001)

IMDB rating: 8.2/10
Genre: Biography/ Drama
Cast: Russell Crowe, Ed Harris, Jennifer Connelly
Country of Origin: USA


বাস্তবের জন ফোবর্স ন্যাশ জুনিয়র








এই সিরিজের আগের দুই পর্বের লিঙ্ক


ফাইভ গ্রেটেষ্ট স্টার পর্ব ১—যে পাঁচটি ভিন্ন ঘরানার সিনেমা দেখে তাদের উপর ভালো লাগা আরও পাঁচ গুণ বেড়ে গিয়েছিল =p~ =p~=p~=p~

http://www.somewhereinblog.net/blog/Ricks007/30057726

ফাইভ গ্রেটেস্ট স্টার পর্ব ২—যে পাঁচটি ভিন্ন ঘরানার সিনেমা দেখে তাদের উপর ভালো লাগা আরও পাঁচ ধাপ বেড়ে গিয়েছিল =p~ =p~=p~=p~=p~

http://www.somewhereinblog.net/blog/Ricks007/30062121


**** এই লেখা সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন লেখার সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance. আশা করি পোস্টটি ভালো লাগবে !!!! Happy Movie Watching !!!

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১২

হাসান মাহবুব বলেছেন: আরলিংটন রোড বাদে বাকিগুলা দেখসি। প্রতিটাই ভালো। একটা ব্যাপার দেখেন তো, I am sam সাধারণ দর্শকের কাছে খুব প্রিয় হলেও ক্রিটিকদের কাছে এতটা সমালোচিত কেন? এর আইএমডিবি রেটিং 7.6, কিন্তু মেটা স্কোর মাত্র ২৮ একশতে। এটা কেন হলো?

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২১

রিকি বলেছেন: ভাইয়া মেটাস্কোরের ব্যাপার স্যাপারগুলো আমিও বুঝিনা। অনেক ফাউল সিনেমা দেখবেন, মেটাস্কোর এত বেশি, না জানি কত ভালো সিনেমা, কিন্তু বাস্তবে দেখে উঠার পর মাথা দেয়ালে বাড়ি দিতে ইচ্ছা হয়। আমি এই কারণে ভাইয়া দুইটার কোনটায় দেখিনা বর্তমানে, অনেক অনেক বার বিপদে পড়েছি-- এদের রেটিং আর স্কোর দেখে। X(( X(( ক্রিটিক্স রা তাদের মনমত কিছু পায়নি মনে হয় 'আই অ্যাম স্যামে'-- তাই স্কোর এরকম। আসল ব্যাপার তারাই বলতে পারবে। আমার তো অনেক ভালো লেগেছে মুভিটা--টাচিং। আরলিংটন রোডটা দেখেন ভাই, চরম একটা থ্রিলার সিনেমা-- শেষ হওয়া পর্যন্ত ধরতে পারবেন না, নেগেটিভ চরিত্রের নেগেটিভিটি !!!! ;)

২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: মাই লেফট ফুট দেখিনাই। পোস্টও প্রথম পার্ট বাদে বাকীটা পড়িনাই। হাল্কা চোখ বুলাইছি। রেটিং দেখে মুভি দেখতে গেলে অনেক ভালো মুভিই বাদ যাবে। একটা মুভির ভালোলাগা গল্পের উপর, বানানোর উপর, অভিনয়ে কারা আছে তার উপর, কেমন মন নিএ দেখতেন, কাকে সাথে নিয়ে দেখছেন সবকিছুর জগাখিচুড়ির উপর নির্ভর করে। একটা খারাপ হলেও আরেক্কটা দিয়ে উত্রাইয়া যায়, কিন্তু তাও নুন্যতম একটা মান তো লাগেই। আমার সাধারনত যাদের অভিনয় পছন্দ, তাদের সব মুভি দেখতে এমনিতেই ভাল্লাগে। আর দেখার সময় মনের অবস্থা আর কতটা মন দিয়ে দেখতেছেন এইটাও বড় ব্যাপার। আমি জীবনে কোন মুভি দেখে খুব বেশি আবেগাপ্লুত হইছি কিংবা এখন মনে পড়তেছে বুঝতেছিনা। এভাটারের কথা মনে পড়তেছে কেবল। ব্যাপক মুগ্ধতা নিয়া দেখছিলাম, থ্রিডি টা।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮

রিকি বলেছেন: আমি জানতাম আপনি প্রথম টুকু পড়বেন, বাকিটুকু না !!!!! B-)) মাই লেফট ফুট ঐ যে বললাম আমার কাছে মনে হয়েছে 'অনেক দিন মনে রাখার মত একটা মুভি' .....অ্যাভাটার ভাল লেগেছিল। ভিএফএক্স সেইইইইইইই মাপের। !:#P

৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩

অগ্নিপাখি বলেছেন: I have only seen "A Beautiful Mind". Truely a masterpiece.

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১১

রিকি বলেছেন: বলেছেন: বাকিগুলো সময় করে দেখে ফেলেন। "A Beautiful Mind" দেখেছিলাম মেলা আগে-- বিশ্বাস করুন দেখার আগে ধারণা করিনি, কাহিনী এই ভাবে নিয়ে যাবে। দেখার পর মুগ্ধতা নিয়ে বসে ছিলাম, 'what a movie'। :) :)

৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: এই সব পোস্ট দিয়া আপাতত কয়েকদিন আর লোভ দেখাইয়েননা তো ম্যাডাম! এমনিতেই ভীষন চাপাচাপির উপরে আছি। তার উপরে আমার যা সিনেমা দেখার নেশা, আর আপনি যা রিভিউ দিলেন তাতে কাজ বাদে এখনই সিনেমা গুলো দেখতে মনচাচ্ছে। আফসোস এত দিনে আপনার কথিত মুভির মাত্র একটাই দেখার সুযোগ হইছে।

সত্যি বলতে কি, মুভি গুলো দেখতে পারলে বেশ ভালই লাগে, কিন্তু ঠিকঠাক ভাবে বুঝতে গেলেই দাঁত ভাঙার অবস্থা হয়ে যায়। বোঝেনই তো খাঁটি বাঙালী, মাতৃভাষার প্রতি অগাদ সম্মান! তাছাড়া ইস্কুল পালানোর অভ্যাস ছিল তো, ইংরেজি ক্লাস আসলেই ভোঁ দৌড়! এক্কেরে সোঁজা বাড়ি। তবে বেশির ভাগই বলিউডের সিনেমা দেখতে মন চায় এবং ভালও লাগে!

পরিশেষে বোঝাই যাচ্ছে পোস্টটার জন্য অনেক কষ্ট করেছেন, তাই যাওয়ার আগে একটা ছোট্ট করে Thank you! ভাল থাকবেন!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯

রিকি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই মন্তব্যে। :D :D গত তিনদিন আগে বজরঙ্গী ভাইজান লোকাল চ্যানেলে হচ্ছিল...রাজিন ভাইয়ের রিভিউ পড়ে দেখার ইচ্ছা ছিল আগে থেকেই...দেখা শুরু করি Intermission এর পর থেকে...প্রথম থেকে দেখতে পাইনি। :( আর পিকু অর্ধেক দেখে রেখে দিয়েছি...বাকিটুকু কবে শেষ করব এখনও জানিনা। :( তবে Manjhi নামের একটা সিনেমা বেরিয়েছে এটা পুরোটা দেখার ইচ্ছা আছে...ট্রেইলার দেখেই ডিসিশন নিয়ে নিয়েছি। ;)

৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

এস কাজী বলেছেন: বিউটিফুল মাইন্ড আর রোমান হলিডে দেখা। বাকি দুইটা ডাউনলোড করে দেখব। মনে হয় আপনি ডাউনলোড লিংক কোথাও দিয়েছেন B-) সেখান থেকে নিবনে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৫

রিকি বলেছেন: কাজী ভাই ঠিক ঠিক...এখানে তো টরেন্ট লিঙ্ক শেয়ার মানা, তাই সেখানেই দিয়ে দিই লিঙ্ক :D :D :D

৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৩

শায়মা বলেছেন: আবারও ম্যুভি!!!!!!!!!!! #:-S

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৬

রিকি বলেছেন: আবার জিগায় আপুনি!!! :D :D :D :D এগুলো অনেক আগের দেখা তো...

৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫

শায়মা বলেছেন: :P

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

রিকি বলেছেন: :P

৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪০

জুন বলেছেন: রোমান হলিডে ছাড়া আপনার লিষ্টের আর কিছু দেখি নি । অসংখ্য ম্যুভি দেখা হয়েছে এই জীবনে । গ্রেগরী পেক ছাড়াও পল নিউম্যান , রবার্ট রেডফোর্ড , ক্লিন্ট ইষ্ট উড , টনি কার্টিস, টম হ্যাংকস, হালের নিকোলাস কেইজের কোন সিনেমা নেই আপনার লিষ্টে রিকি । বড়ই দূঃখ পাইলাম :(

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪১

রিকি বলেছেন: আপি পোস্ট দেওয়ার পর থেকে আপনার অপেক্ষায় ছিলাম। এর আগের দিন আপনাকে কথা দিয়েছিলাম গ্রেগরী পেকের সিনেমা থাকবে সামনে কোন পর্বে। আপনি যাদের নাম mention করলেন তাদের মধ্যে দুই একজনের সিনেমা দেখা নাই আপি...তবে সামনের পর্বে উল্লেখিত মানুষগুলো সহ আরও অনেকেই আসবে। টম হ্যাঙ্কসের Cast away প্রথম পর্বে আছে। আপি এই সিরিজটা আমি একটা ক্রনোলোজিকাল অর্ডারের সাথে Genre ভিন্নে সাজিয়েছি...যেমন প্রথম পর্বে James Stewart এর Vertigo (Mystery) ছিল যা ষাট দশকের, Jack Nicholson এর The Shining (Horror) আশি দশকের etc etc. এভাবে সাজানোর চেষ্টা করেছি। আর যারা পছন্দের অভিনেতা অভিনেত্রী তাদের মাথাপিছু একটা করে সব থেকে ভালো লাগা মুভি। :) :)

৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭

জেন রসি বলেছেন: “Nothing is impossible, the word itself says 'I'm possible'!”

A Beautiful Mind আমার খুব প্রিয় মুভি।

আসলেই অসম্ভবকে বেসম্ভব করে সম্ভব করাই মানুষের কাজ!!! ;)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৫

রিকি বলেছেন: পরাবাস্তব দুনিয়া থেকে ভাই কি এবার 'বেসম্ভব' আমদানি করলেন? My Left Foot দেখেন...গ্যারান্টি দিলাম অভিনয় দেখে আপনি অপরাবাস্তবে চলে যাবেন। ;)

১০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার সিলেকশন। গ্রেট জব।

অনেক কষ্ট করেছেন, পোস্টটির জন্য। ভালো লাগা রইলো। +।

My Left Foot দেখার পর আমিও অবাক আর স্থির হয়ে গিয়েছিলাম। এরপর একে একে Daniel Day-Lewis-র প্রায় সব মুভি দেখে ফেলি। অসাধারণ অভিনেতা।

পোস্টের পাঁচ জন অভিনেতার মধ্যে চারজন অভিনেতাই আমার খুব প্রিয়।

Gregory Peck এর মুভি তেমন দেখি নাই। রিভিউ চমৎকার হয়েছে।

৫টির মধ্যে ২টি দেখি নাই।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

রিকি বলেছেন: দাদা ড্যানিয়েল ডি লুইসকে আমার সেইইইইইই পরিমাণ ভাল লাগে। চরম মাপের পারফেকশানিষ্ট। গ্রেগরী পেক লেজেন্ডারী অভিনেতা...তাঁর Attitude ই আলাদা। To kill a mockingbird, Roman Holiday দেখেন সময় করে..বুঝতে পারবেন। বয়স হয়ে যাওয়ার পরের সিনেমা The Omen (পুরাতনটা)...ডেমিয়েন থর্নের বাবার রোলে ছিল।

১১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪০

সাহসী সন্তান বলেছেন: হুম ভাল! আসলে এক এক জনের মন মানসিকতা এক এক রকমের তো এজন্যই যত ক্যাচাল। আপনার কাছে যেটা ভাললাগে সেটা অন্য আর একজনের কাছে ভাল নাও লাগতে পারে। আপনি কমেন্টে যে ছবি গুলোর কথা উল্লেখ করলেন তার মধ্যে সুধু Manjhi বাদে আর গুলো দেখেছি। মোটামুটি ভালও লেগেছে বলতে পারেন।

এই মাত্র বাহুবলি সিনেমার ডাউনলোডটা শেষ করলাম। একটু পরেই দেখা শুরু করবো, একবারে শেষ না হওয়া পর্যন্ত। আপনার কাছে করা কমেন্টটাই আমার আজকের মত শেষ কমেন্ট। সুতরাং ভাল থাকবেন!! শুভরাত্রি!!

ও আর একটা কথা, শুনলে হয়তো মন খারাপ লাগবে তাই বলতে চাচ্ছিলাম না!! তার পরেও বলি; 'আপনি যেমন বলিউড সিনেমা দেখছি, দেখবো বা হচ্ছে হবেন করে দেখেন, আমিও ইংরেজি সিনেমা দেখার ক্ষেত্রে ঠিক একই ভাব করি!'

সুতরাং কাটা-কাটি!!

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০১

রিকি বলেছেন: ভাই মনে করার কি আছে...এখানে আমরা নিজেরা নিজেরাই তো। :) আমার কারণগুলো বললাম, আপনিও আপনারটা বললেন...so কাটা-কাটি again! ;) বাহুবলি দেখে বলেন কেমন লাগল... ;)

১২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৩

ডি মুন বলেছেন:
খুব চমৎকার রিভিউ।

মুভিগুলোর মধ্যে I am sam এবং A Beautiful Mind এই দুটো দেখেছি। দুটোই খুব ভালো লেগেছিল।
বাকীগুলো দেখা হয় নি। টিম রবিন্সকে ভালো লাগে শশ্যাংক রিডেম্পশন দেখার পর থেকে। আপনার রিভিউ পড়ে উৎসাহ হচ্ছে বাকী মুভিগুলো দেখে ফেলার।

+++++
পোস্টটা প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম।
ধন্যবাদ আপনাকে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৮

রিকি বলেছেন: ভাই আর কোনটা দেখেন আর না দেখেন, এর মধ্যে থেকে কখনও সময় করে My Left foot টা দেখার চেষ্টা করেন। সেইরকমম একটা মুভি..অনেকদিন মনে রাখার মত। :) :)

১৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪১

কেএসরথি বলেছেন: mystic river (sean penn) খুবই দারুন একট মুভি।

নিজের মেয়ে খুন হওয়ার পর, শন পেন কতদূর যাবে খুনীকে শাস্তি দেবার জন্য!? এই নিয়েই মুভি এগিয়ে যায়।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩

রিকি বলেছেন: Mystic river দেখেছি ভাই--- শ্যেন পেনকে সিরিয়াস চরিত্রে মেলা সিনেমাতেই দেখা গেছে কিন্তু আই অ্যাম স্যাম তার অভিনয় করা চরিত্রগুলোর থেকে এক ধাপ হলেও উর্দ্ধে থাকবে। কেউ কারও কমফোর্ট জোন থেকে বাইরে আসলে কিন্তু সেটা অনেক বড় বিষয় হয়--- তার চরিত্র আই অ্যাম স্যামে ঠিক তেমন ছিল। Mystic river অনেক অনেক ভাল লেগেছিল--- চরম মাপের একটা মুভি। :) :) :)

১৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬

অগ্নি সারথি বলেছেন: Roman Holiday আর I am sam দেখেছি। বাকীডি দেখা লাগবে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭

রিকি বলেছেন: দেইখ্যা লিয়েন ভাই--- মাথাডাই নষ্ট হইয়া যাইব !!!! ;) ;)

১৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪

জেন রসি বলেছেন: লেখক বলেছেন: দেইখ্যা লিয়েন ভাই--- মাথাডাই নষ্ট হইয়া যাইব !!!! ;) ;)

এইসব মুভি হচ্ছে নষ্ট মাথা ভ্রষ্ট করে উন্নত জীবনের দিকে ধাবিত হওয়ার ভাসমান শিল্পকলা!!!

তবে শুধুই শিল্পকলা পরিদর্শন করলেই পাথর সরবে না!!! ;)

“If you have a dream, don’t just sit there. Gather courage to believe that you can succeed and leave no stone unturned to make it a reality.” :)

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৫

রিকি বলেছেন: শিল্পকলা না ক্রিস্টি বইও লিখেছে। উইকি তে দেখেন। ;)

১৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০০

জেন রসি বলেছেন: আপনিও একটা বই লিখে ফেলুন!!

বইয়ের নাম হবে, "আমি কেন বই-জানতে হলে পড়তে হবে"

এত জানেন কেমনে ????

আমারো জানতে মন চায়!!!! :P

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯

রিকি বলেছেন: আরে ভাই সিনেমাটা দেখে আপ্লুত হয়ে ক্রিস্টি ব্রাউনের সম্পর্কে পড়েছিলাম!!! সিনেমা দেখার আগে চিনতাম নাকি !!!! :P

১৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৫

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
A Beautiful Mind & Roman Holiday দেখেছি।

বাকিগুলোও দেখব। তবে আপনার পোস্ট অসাধরণ হইছে আপু।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩১

রিকি বলেছেন: অনেক অনেক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক ধন্যবাদ ভাইয়া। বিশেষত 'মাই লেফট ফুট' টা দেখার অনুরোধ রইল। সবাইকে বলেছি ;) অসাধারণ একটা সিনেমা----চরম মাপের সিনেমা গুলো সবার সাথে শেয়ার করার ভালো লাগাটা অন্য পর্যায়ের। :) :) :)

১৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
কিছুদিন পরেই আনলিমিটেড নিব তখন ডাউনলোড করে দেখে নেব।


ভাল থাকবেন আপু।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০

রিকি বলেছেন: ওকে ওকে B-)

১৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৮

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: My Left Foot আর Arlington Road দেখি নি। বাকি মুভিগুলো মাস্টার পিস।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

রিকি বলেছেন: :) :) :)

২০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৯

কালীদাস বলেছেন: পোস্ট ভাল্লাগছে :)

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০

রিকি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানবেন। :) :) :)

২১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দেখি খুব শীঘ্রই মুভি দেখা শুরু করব, আর সেক্ষেত্রে আপনার পোস্টগুলো হবে আমার জন্য গাইড হিসেবে। এক এক করে সব কয়টা দেখে ফেলার ইচ্ছে রইল। ভালো থাকুন সবসময়, অনেক অনেক শুভকামনা জানবেন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০

রিকি বলেছেন: হ্যাঁ হ্যাঁ শুভ কাজ হোক, কাল থেকেই শুরু---------------- বোকা ভাই ;) ;)

২২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: খালি রোমান হলিডে দেখছি । :D


এ ধরণের পোস্ট তৈরি করতে অনেক খাটা খাটনি করতে হয়, সময় সাপেক্ষ্যতো বটেই !!
সেটাই আপনি করে যাচ্ছেন ।
অভিনন্দন !!!

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

রিকি বলেছেন: ভাই কখনও সিনেমা মনে থাকলে অভিনেতা, অভিনেত্রীর নাম ভুলে যায় আবার কখনও এটার vice versa হয়...পাশে আছে গুগল কাক্কু তাই বেঁচে যাই! ;) কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলে কি? আমার তো এটা খুঁজে বের করা সহজ এবং আপনার বাংলাদেশের কৃতী সন্তানদের তুলে ধরার concept এর কাছে একেবারেই নগণ্য। :) :)

২৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বিরাট শরমিন্দার ইমো খুজে পাচ্ছিনা :((

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫

রিকি বলেছেন: ভাই আপনি যে কাজটা করছেন...Its my honor to applause u. :) শরমিন্দা কেন ভাই? :-(

২৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৪

জেন রসি বলেছেন: লেখক বলেছেন: আরে ভাই সিনেমাটা দেখে আপ্লুত হয়ে ক্রিস্টি ব্রাউনের সম্পর্কে পড়েছিলাম!!! সিনেমা দেখার আগে চিনতাম নাকি !!!! :P

কেউ বলে জন্মের পর নাকি মানুষের মগজ সাদা স্নেট এর মত থাকে!! আবার কেউ বলে সেখানে নাকি অনেক কিছু লেখা থাকে!! যদি দ্বিতীয়টা সত্য হয় তবে সিনেমা দেখার আগেই চিনে ফেলতে সমস্যা কি??? ;)

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩

রিকি বলেছেন: সেটাতো আপনি করলেন--- আমি প্রথম স্লেটে পড়ি !!! অ, আ, ক, খ :P

২৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪০

দীপান্বিতা বলেছেন: ***

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪

রিকি বলেছেন: :-B B-) B-))

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.