নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

রিকি

কাছে আছে দেখিতে না পাও, তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের মতো কারে খুঁজে মর, সে কি আছে ভুবনে, সে যে রয়েছে মনে।

রিকি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইতিহাসের পাতার ‘অ্যাঞ্জেল অফ ডেথ’ নাকি The German Doctor >>>> সিনেমার চরিত্র অ্যালেক্স বনাম আসল মানুষ জোসেফ... আসুন ছদ্মবেশী মানুষটার বাস্তব জীবনের উপর নির্মিত সিনেমা এবং তার ‘কুখ্যাত’ হওয়ার পিছনের সংশ্লিষ্ট কারণ এক ঝলক দেখে ফেলি B:-/ B:-/ B:-/

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮



“In every man's heart there is a devil, but we do not know the man as bad until the devil is roused.”

'আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে ?' মানুষের নামের থেকে কাজের ভূমিকা অপরিসীম। কেউ ভালো কাজ করে নাম করে, কেউ খারাপ কাজ করে। বড় হতে কাজ লাগে, ১১ শব্দের নাম লাগে না! বিখ্যাত, অখ্যাত, কুখ্যাত এই তিনটির মধ্যে ‘খ্যাত’ শব্দটি একইরূপ থাকলেও, উপসর্গ তাদের ভিন্নতা দিয়েছে। বিখ্যাত নিয়ে এ পর্যন্ত মেলা পোস্ট দিয়ে ফেলেছি, তাই আজকে একটু ভিন্নতা থাকছে। কুখ্যাত একজন মানুষ আজকের আলোচ্য বিষয়। কালের গর্ভে হারিয়ে যাওয়া কোন মানুষ, কিন্তু পাশবিকতার উর্দ্ধে যার কার্যক্রম এখনও তাকে বাঁচিয়ে রেখেছে...তাই সেই ধরণের কোন ব্যাক্তিকে আজকে আমন্ত্রণ জানালে কেমন হয় ?? সুতরাং আজকের পোস্ট এরকমই একজন মানুষের উপর নির্মিত আর্জেন্টাইন একটি সিনেমা এবং তার জীবনবৃত্তান্ত তথা কার্যক্রম নিয়ে।




১৯৬০ সাল, পাট্যাগোনিয়া... একটি আর্জেন্টাইন পরিবারের সাথে একজন জার্মান ডাক্তারের পরিচয় ঘটে তাদের পরিচালিত হোটেলে থাকার সুবাদে। জার্মান ডাক্তারটি নিজের পরিচয় দেয় অ্যালেক্স ব্রেনডেমুহল নামে। পরিবারটি নিজেদের সংসারের সব কিছু এই মরুভূমি বিস্মৃত অঞ্চল থেকে গুটিয়ে গিন্নী ইভার পারিবারিক স্থল বারিলোচ্চেতে এক নতুন জীবন শুরু করার উদ্দেশ্যে পাড়ি জমায়। গাড়িতে জিনিস উঠানোর সময় পরিবারটির একমাত্র মেয়ে লিলিথের পুতুলটি মাটিতে পড়ে গেলে, জার্মান ডাক্তারটি কিছুটা রহস্যময়তা নিয়ে তার দিকে এগিয়ে গিয়ে পুতুলটিকে তুলে নেয়... এবং এভাবেই পরিচয় হয় জার্মান ডাক্তার অ্যালেক্স এবং লিলিথের। পুতুলটির নাম অ্যালেক্স জানতে চাইলে লিলিথ বলে যে সে তাকে ওয়াকোল্ডা নামে ডাকে। ডাক্তারটি পুতুলটিকে নিয়ে নিজের মনেই ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখতে থাকে এবং খেয়াল করে সেটি শুধু ভগ্নদশাতেই নেই, তার ভেতরে কোন যন্ত্রপাতিও নেই, ফাঁপা সেটি এককথায়। ডাক্তারটি এবার লিলিথের দিকে দৃষ্টিপাত করে তাকে তার বয়স জিজ্ঞেস করলে লিলিথ বলে তার বয়স ‘বারো’। কিন্তু বয়সের তুলনায় সে কিছুটা অপরিণত হওয়াতে ডাক্তার অ্যালেক্স নিজের মনেই কিছু একটা বিশ্লেষণ করতে থাকে। এদিকে পরিবারের কর্তা এঞ্জোকে সে বলে, সেও তাদের সাথে ছোট্ট শহরটিতে যাবে কাজের সন্ধানে। বারিলোচ্চেতে পৌঁছানোর প্রারম্ভে ঝড় বৃষ্টির কারণে তাদের একটি গো-শালায় অবস্থান নিতে হয় এবং রাতের বেলায় লিলিথ দেখে ডাক্তারটি তার প্রাণপ্রিয় পুতুলটিকে ঠিক করার কাজে ব্যস্ত...যেন কোন রুগীর চিকিৎসা করছে সে। লিলিথ নিজের অজান্তেই মানুষটিকে নিজের বন্ধু বলে মনে করে। এবং সেখান থেকেই শুরু হয় এক আগন্তুকের উপর গভীর বিশ্বাসের। বারিলোচ্চেতে পৌঁছানোর পর অ্যালেক্স এঞ্জোকে বিদায় দিয়ে নিজের রাস্তায় চলে যায়, কিন্তু লিলিথ নিজের অজান্তেই লোকটিকে খুঁজতে থাকে। এদিকে এঞ্জো এবং ইভা সম্মিলিতভাবে তাদের পারিবারিক পুতুল তৈরির ব্যবসা পুনরায় শুরু করার জন্য নেমে পড়ে। ইভা আর্জেন্টাইন হওয়ার পরেও জার্মান স্কুলে পড়ায় জার্মান ভাষার প্রতি তার কিছুটা দক্ষতা থাকে এবং সে নিজের বড় ছেলে এবং মেয়েকেও সেই একই স্কুলে ভর্তি করিয়ে দেয়। স্কুলে লিলিথকে নিয়ে তার সমবয়সীরা কটু কথা বলতে থাকে, ‘বামন’ বলে খোঁচা দেয় তাকে। কিছুদিন পরে অ্যালেক্স আবার তাদের বাড়িতে পেয়িং গেস্ট হিসেবে থাকার জন্য চলে আসে। এঞ্জো অপরিচিত এই ব্যাক্তিটিকে ভালো চোখে না দেখার পরেও, তাকে তাদের বাড়িতে আশ্রয় দেয়। অ্যালেক্স বলে সে একজন চিকিৎসক এবং স্থানীয় গরুদের উপর এক ধরণের রিসার্চের দায়িত্ব তার উপর বর্তেছে। এভাবে একদিন লিলিথ তার কর্মস্থলে তাকে অনুসরণ করলে সে লিলিথকে মানুষের রক্তের নমুনা দেখানোর নাম করে- লিলিথের রক্তের নমুনা, এক্স-রে, মাথা থেকে কাঁধের দূরত্ব, এক হাত থেকে অপর হাতের প্রশস্ততা সব কিছু পরিমাপ করে তার সব সময়ের সঙ্গী একটি ডায়েরীতে লিপিবদ্ধ করে রাখে এবং তাকে চিহ্নিত করে দেয় ‘Sonnenmenschen’ নামে...লিলিথের কাছে ব্যাপারটি অদ্ভুত ঠেকলে সে লাইব্রেরীতে গিয়ে শব্দটির মানে খোঁজার জন্য উদগ্রীব হয়ে পড়ে... সাহায্যে এগিয়ে আসে স্কুলেরই এক ইন্সট্রাক্টর নোরা। সে তাকে এমন একটি বই বের করে দেয়, যা থেকে লিলিথ জানতে পারে এটির মানে ‘Super human’ ধরণের কোন কিছু। এদিকে অ্যালেক্স ঘটনাক্রমে জানতে পারে লিলিথের মা ইভার কাছে যে, লিলিথ ৭ মাসে জন্মগ্রহণ করেছিল বিধায় সে প্রিম্যাচিউর। অ্যালেক্স ইভাকে বলে সে লিলিথকে দেখে যতটুকু বুঝেছে, তার উপর গ্রোথ হরমোনের প্রয়োগ করলে আর দশটা সাধারণ মানুষের মত তাকেও বদলে ফেলা সম্ভব। ইভা এঞ্জোর সাথে কথা বললে সে প্রথমে ব্যাপারটি নাকচ করে দেয় কিন্তু ইভার পীড়াপীড়িতে অবশেষে লিলিথের উপর গ্রোথ হরমোনের টেস্ট করাতে রাজি হয়ে যায়। এর পাশাপাশি অ্যালেক্স, গর্ভবতী ইভার অনাগত সন্তানের সুস্থতার জন্য কিছু ভিটামিন এবং আয়রনের ট্যাবলেটও তাকে এনে দেয়। কি হয় শেষ পর্যন্ত লিলিথের সাথে? কি হয় ইভার অনাগত সন্তানদের? অ্যালেক্সের উদ্দেশ্য কি? অ্যালেক্সরুপী এই আগন্তুককে কি তারা চিনতে পারবে? সে কি শুভাকাঙ্ক্ষী না মৃত্যুদূত?টানটান উত্তেজনা...প্রথম থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত সিনেমাটি স্নায়ুর উপর চাপ ফেলবে। সিনেমার মূল চরিত্রটির গুপ্তদিক শুরুর দিকে কিছুটা বুঝিয়ে দেয়া হবে যখন অ্যালেক্স ছদ্মবেশে থাকা ডাক্তার জোসেফ মেনগেলির ডায়েরীর অংশগুলো দেখানো হবে... মানুষের জীবনের এবং দেহের অংশের বিভিন্ন পর্যায়ের ছবি, যেন কোন ‘Human Engineer’ এর ডিজাইনের খাতা! ডাক্তার জোসেফ মেনগেলি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাসের এক বিভীষিকার নাম... তাকে বলা হত ‘Angel of Death’...কেন?? তার পরিচয়পর্বে সেটা উন্মোচন করব। ইতিহাসের কুখ্যাত এই মানুষটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর দক্ষিণ আমেরিকাতে পালিয়ে গিয়েছিল, গা ঢাকা দেয়ার উদ্দেশ্যে। বিভিন্ন সময়, বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান নেয় সে... কখনও আর্জেন্টিনায়, কখনও প্যারাগুয়েতে আবার কখনও ব্রাজিলে। ছদ্মবেশে একের অধিক নাম গ্রহণ করেছিল এবং আর্জেন্টিনায় থাকাকালীন সময়ের একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে সিনেমাটি তৈরি। সিনেমাটিতে এই ভয়ঙ্কর মানুষটির এক অন্যদিক তুলে ধরা হয়েছে। সিনেমার পরিচালক লুসিয়া পুয়েঞ্জো সিনেমাটিকে যেভাবে উপস্থাপন করেছেন এক কথায় অনন্য সাধারণ। ইতিপূর্বে ডাক্তার জোসেফ মেনগেলিকে নিয়ে আরও কিছু সিনেমা হয়ে গেছে যার মধ্যে গ্রেগরী পেকের ‘The Boys from Brazil (1978)’ উল্লেখযোগ্য। তবে আর্জেন্টাইন এই সিনেমা একটা সেই মাপের সিনেমা...A spellbound Argentinian movie which depicts the most profound psychopath in world history.



The German Doctor 2013 (Original Title: Wakolda)

IMDb rating: 6.8/10
Genre: Drama/ History/ Thriller
Cast: Àlex Brendemühl, Diego Peretti, Guillermo Pfening
Country of Origin: Argentina





কে এই জোসেফ মেনগেলি ????????

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জোসেফ জার্মান SS (Schutzstaffel) অফিসার ছিল এবং অস্কউইটজ কন্সেট্রেশন ক্যাম্পের চিকিৎসক। মেনগেলি ১৬ মার্চ, ১৯১১ সালে কার্ল এবং ওয়ালবার্গা মেনগেলির ঘরে তৃতীয় সন্তান হিসেবে জন্মগ্রহণ করেছিল। তার বাবার ফার্মিং মেশিনারী তৈরির একটি কোম্পানি ছিল, কার্ল মেশিনারি এন্ড সন্স। আগাগোড়ায় পড়াশুনায় অনেক মেধাবী ছিল সে এবং তার আগ্রহের বিষয়ের মধ্যে সঙ্গীত, আর্ট এবং স্কি অন্যতম ছিল। হাই স্কুল সম্পন্ন হওয়ার পরে সে ফ্রাঙ্কফুর্টের গ্যেটে ইউনিভার্সিটিতে মেডিসিনের উপর অধ্যয়নের জন্য ১৯৩০ সালে ভর্তি হয়েছিল এবং ইউনিভার্সিটি অফ মিউনিখে দর্শনশাস্ত্রে। মিউনিখ তৎকালীন সময়ে নাৎসিদের প্রাণকেন্দ্র ছিল এবং ১৯৩১ সালে মেনগেলি তাদের সাথে একাত্মতা পোষণ করে। ১৯৩৫ সালে সে ইউনিভার্সিটি অফ মিউনিখ থেকেই নৃতত্ত্বে পিএইচডি সম্পন্ন করেছিলেন এবং ১৯৩৭ সালে ফ্রাঙ্কফুর্টের ইন্সটিটিউট ফর হেরেডেটারি বায়োলজি অ্যান্ড রেসিয়াল হাইজিনে সে ড. অটমার ফ্রেইহার ভন ভার্সচুইয়েরের সহকারী হিসেবে জেনেটিক রিসার্চ শুরু করেছিলেন বিশেষত যমজ বাচ্চাদের উপরে। ভন ভার্সচুইয়েরের সহকারী হিসেবে তিনি জিনতত্ত্বের সেই বিষয়গুলোকে নিয়েও গবেষণা শুরু করেছিলেন যার জন্য ঠোঁট কাটা, তালু কাটা, বিকৃত মুখ দায়ী। ১৯৩৮ সালে তার থিসিসের জন্য তিনি ডক্টরেট ডিগ্রী পান মেডিসিনে।

জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে মেনগেলি



নাৎসিদের অ্যান্টি সেমিটিজম, রেসিয়াল হাইজিন এবং ইউজিন তত্ত্বের আলোকে তারা তাদের ভবিষ্যৎ জার্মান প্রজন্মকে আরও বেশি সর্বোৎকৃষ্ট করে গড়ে তুলতে চেয়েছিল। তারা জার্মান জাতিকে মেধায়, ক্ষমতায় সব থেকে আধুনিকতর করতে চেয়েছিল এবং তারা তাদের এসব চিন্তার কারণে জার্মানিকে পরিব্যপ্ত করতে পোল্যান্ড এবং সোভিয়েত দখলে নেমে পড়েছিল শুধু এই অভিপ্রায়ে যে ইহুদী এবং স্লাভদের নিধনের মাধ্যমে তারা সেরা জাতিটি তৈরি করে নিবে। মেনগেলি ১৯৩৭ সালে এই চিন্তার অংশীদার হিসেবে নাৎসি গোষ্ঠীতে নিজের নাম পাকাপাকিভাবে লিখিয়েছিল এবং ১৯৩৮ সালে SS (Schutzstaffel; protection squadron) এর সদস্য হয়। ১৯৪০ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার কয়েক মাস পরে, তাকে মেডিক্যালে তত্ত্বাবধানের কাজে পাঠিয়ে দেয়া হয়, যেখানে সে SS- Untersturmführer (Second Lieutenant) পদে অভিষিক্ত হয়েছিল । ১৯৪৩ সালে ভন ভার্সচুইয়েরের আগ্রহে সে অস্কউইটজ কন্সেট্রেশন ক্যাম্পে বদলি নিয়ে চলে যায় তার জেনেটিক রিসার্চের সুবর্ণ সুযোগের অপেক্ষায়। চিফ মেডিক্যাল অফিসার হিসেবে অস্কউইটজে এবং চিফ ফিজিসিয়ান হিসেবে রোমানি ক্যাম্পে (বার্কেনাউ এর সাব ক্যাম্প) তাকে স্থানান্তর করা হয়। ১৯৪১ সালের শেষের দিকে বার্কেনাউ থেকে কিছু কিছু বন্দীকে গৃহসেবক হিসেবে নিয়োগ করা হত। তাদের এই সিলেকশন প্রক্রিয়ার সদস্য মেনগেলি ও ছিল। যেসব বন্দী সুস্থ সবল থাকত তাদের বিভিন্ন কাজে কর্মে নিয়োগ করে দেয়া হত, কিছু বন্দীকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হত এবং বাকিদের অন্তিম জায়গা হত গ্যাস চেম্বার। যেসব মানুষদের মৃত্যুমুখে পতিত করার জন্য নির্ধারণ করা হত তাদের মধ্যে বেশিরভাগ হত বাচ্চা, ছোট বাচ্চার সাথে দুস্থ মহিলা, গর্ভবতী মহিলা, বয়স্ক মানুষ এবং আরও এরকম ধরণের মানুষ যারা তাদের মেডিক্যাল পরীক্ষাতে সফলভাবে উত্তীর্ণ হতে পারত না। মেনগেলি তার এই কাজের মধ্যে নিজের গবেষণার জিনিস খুঁজে বের করেছিল, সিলেকশনের এই গ্রুপে তার থাকার একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল সেটাই। তার মূল লক্ষ্য ছিল, যমজ বাচ্চা খুঁজে বের করা। অন্যান্য ডাক্তারদের কাছে সিলেকশনের এই কাজ দুর্বিষহ লাগলেও, মেনগেলি সেটি অত্যন্ত আগ্রহচিত্তে করত।

যমজ বাচ্চা সিলেকশনের একাংশ



মেনগেলি এবং অন্যান্য SS ডাক্তার এই বন্দীদের চিকিৎসা কখনই করত না, বরং তারা এই দায়িত্ব অর্পণ করে দিয়েছিল অন্যান্য সহকারী ডাক্তারদের উপর। সে শুধু সপ্তাহান্তরে এসে একবার রুগীর অবস্থা দেখত এবং যেসব রুগীর মধ্যে দুই সপ্তাহের অধিক সময়েও সুস্থতার লক্ষণ দেখা যেত না বিনা বাক্যব্যয়ে তাদের গ্যাস চেম্বারে পাঠিয়ে দিত সে। সে বার্কেনাউতে বন্দী ইহুদিদের সায়ানাইড পেস্টিসাইড দিয়ে নিধন করার গ্রুপের সদস্যও ছিল। ১৯৪৩ সালে যখন রোমানি ক্যাম্পে নোমা (মুখে এবং ত্বকে হওয়া একধরণের ব্যাকটেরিয়াল গ্যাংগ্রেনাস অসুখ) দেখা দেয়, মেনগেলি সেটার কারণ এবং প্রতিকার খোঁজার জন্য আবারও এক্সপেরিমেন্ট শুরু করে। সে একজন বন্দী ইহুদী শিশু চিকিৎসক ড. বার্থহোল্ড এপ্সটাইনের একটা তত্ত্ব এই ক্ষেত্রে ব্যবহার করেছিল। মেনগেল নোমাতে আক্রান্ত অনেক বন্দীকে একটি ব্যারাকে আটকিয়ে রেখেছিল যাদের মধ্যে বেশির ভাগই ছিল শিশু এবং তাদের মেরে ফেলে কাটা মাথা এবং অন্যান্য অঙ্গসমূহ SS গ্রাজ অ্যাকাডেমিতে গবেষণা করার জন্য পাঠিয়ে দিয়েছিল। সেই গবেষণা আজও প্রক্রিয়াধীন... ঘটনা ১৯৪৪ সালে সংগঠিত হওয়ার পরেও!

মেনগেলির এক্সপেরিমেন্ট



মেনগেলি অস্কউইটজ ক্যাম্পটিকে তার নৃতাত্ত্বিক এবং বংশগতবিদ্যার গবেষণাকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলেছিল। এখন প্রশ্ন আসবে সেও তো মানুষ ছিল তাহলে, অন্য মানুষের প্রতি অন্য (!!!) ধরণের আগ্রহ তার কিভাবে এসেছিল?? ১৯২৬ সালে মেনগিলের বয়স যখন মাত্র ১৫, তখন সে অষ্টিওমাইলেটিসে আক্রান্ত হয়েছিল এবং তার পর থেকেই তার মধ্যে মানুষের দেহ নিয়ে বিশ্লেষণ করার আগ্রহ প্রবলভাবে জন্মায়। তার এই বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা যাদের উপর করত সে, তারা সুস্থ থাকবে নাকি মারা যাবে তা নিয়ে নুন্যতম মাথাব্যথা ছিল না তার। তার আগ্রহের বিষয়ের মধ্যে অন্যতম ছিল আইডেন্টিক্যাল টুইন, হেটারোক্রোমিয়া ইরিডিয়ামে আক্রান্ত ব্যাক্তি (যাদের দুই চোখের রঙ দুই রকমের হয়), বামন এবং যারা শারীরিকভাবে বিকলাঙ্গ। মেনগিলের টুইন রিসার্চ শুধু এই তত্ত্ব উপস্থাপনের জন্য করা হয়েছিল যে, পরিবেশের উপর বংশগতির এই ধারা তুলনামূলকভাবে বেশি গুরুত্ব বহন করবে এবং এর মাধ্যমে নাৎসিদের আর্য গোত্রের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠত্ব লাভও সম্ভব। পরবর্তীতে এই গবেষণার মাধ্যমে জার্মানদের মধ্যে যমজ সন্তান জন্মদানের প্রক্রিয়াটিকেও ত্বরান্বিত করার রীতি চলতে থাকে যাতে তাদের গোত্রের মানুষ নির্দিষ্ট সংখ্যার বেশি অনুপাতে বাড়ে এবং সেরা গোত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। মেনগেলির এই গবেষণার কাজের জন্য শুধুই যে কারাগার এবং গ্যাস চেম্বারকে কাজে লাগিয়েছিলেন তা নয়, সে রোমানি বাচ্চাদের উপর গবেষণার জন্য একটি কিন্ডারগার্টেনও তৈরি করিয়েছিলেন যেখানে বন্দীশিবিরের ছয় বছরের নিচের বাচ্চাগুলোকে নিয়ে আসা হত। ভালো খাবার এমনকি থাকার ব্যবস্থাও ভালোভাবে করা হয়েছিল তাদের...মানুষরূপী গিনিপিগ ছিল তারা মেনগেলির! ক্যাম্পের অন্যান্য অংশের তুলনায় তারা অনেক বেশি ভালো থাকত। তারা মেনগেলিকে ডাকত ‘আঙ্কেল মেনগেলি’ বলে এবং তাদের সে চকলেট দিয়ে নিজের অনুগ্রাহী বানিয়ে ফেলত সহজেই... তাদের নিস্পাপ চিন্তাতেও কখনও এসেছিল না, তাদের সাথে তাদের এই প্রিয় মানুষটি কি করতে চলেছিল! এই বাচ্চাগুলোকে পরীক্ষণের কাজে কখনও সে মরণঘাতী ইনজেকশন দিয়ে, কখনও গুলি করে, কখনও ক্রমাগত প্রহার করতে করতে মৃত্যুমুখে পতিত করত এবং সবকিছুই তার গবেষণার অংশস্বরূপ। মেনগেলি যমজ বাচ্চাদের বিশেষত আইডেন্টিক্যাল টুইনদের প্রতি অতিমাত্রায় অবসেশড ছিল। সে তাদের রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পছন্দ করত এবং অনেককে তার এই পাশবিকতার কারণে মৃত্যুমুখে পতিতও হতে হয়েছিল। একবার মেনগিলের সহকারী এক রাতে ১৪ জোড়া জিপসি যমজ বাচ্চা ধরে এনেছিল। মেনগেলি তাদের সবাইকে তার ব্যবচ্ছেদ করার টেবিলে শুইয়ে দিয়ে সিরিঞ্জের মাধ্যমে তাদের হৃদযন্ত্রে ক্লোরোফর্ম চালনা করে তাদের মৃত্যুর পৃথিবীতে পাঠিয়ে দিয়েছিল এবং পরবর্তীতে তাদের দেহের বিভিন্ন অঙ্গ ব্যবচ্ছেদ করে তার পরীক্ষার কার্য সম্পাদন করেছিল! যুদ্ধের চল্লিশ বছর পরে, তার পৈশাচিকতার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া হাতে গোনা কিছু যমজ বাচ্চা বেঁচে ছিল। যাদের মধ্যে একজন নিজের স্মৃতিচারণ করেছিল এভাবে-

“ড. মেনগেলি আমার যমজ ভাই টিবির প্রতি বেশি আগ্রহ দেখাত। আমি জানতাম না ঠিক কেন- হয়ত এই কারণে, যে সে আমাদের দুইজনের মধ্যে বড় ছিল। মেনগেলি টিবির উপর অনেকবার অস্ত্রোপচার করেছিল। একটা অস্ত্রোপচার সে করেছিল টিবির মেরুদণ্ডে যার ফলে সে আর কখনও সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারত না, অথর্ব হয়ে গিয়েছিল। সে হাঁটতে পারত না আর কখনও। এরপর তারা টিবির যৌনাঙ্গ পরীক্ষার জন্য অস্ত্রোপচার করে কেটে ফেলেছিল। চতুর্থ অস্ত্রোপচারের পরে, আমি আর কখনই টিবিকে দেখিনি। আমি আপনাদের বলতে পারব না কেমন বোধ হয়েছিল আমার। সবকিছু শব্দে ব্যাখ্যা করা সম্ভব হয়ে উঠে না। তারা প্রথমে আমার বাবা, মা, আমার বড় দুই ভাই, এবং সবশেষে আমার যমজ ভাইটিকে চিরদিনের মত আমার কাছ থেকে বিছিন্ন করে দেয়-”

ক্যাম্পের সেই দুর্ভাগ্যবান শিশুগুলো




যমজ বাচ্চাদের সে প্রত্যেক সপ্তাহে পরীক্ষার কাজে ব্যবহার করত, সে না পারলেও তার সহকারীরা এসে করত... পরীক্ষাগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল তাদের হাত কেটে ফেলা, দুইজনের একজনের মধ্যে টাইফাসের জীবাণু প্রবেশ করিয়ে দেয়া এবং একজনের রক্ত অন্যজনের দেহে প্রবেশ করানো কোন কারণ ছাড়ায়—এগুলো সবই তার গবেষণার অংশ হিসেবে! অনেক বাচ্চা তাদের উপর চলতে থাকা এই পাশবিক প্রক্রিয়ার সময়েই ক্যাম্পে মারা যেত। আর যারা বেঁচে থাকত এগুলো কাজ শেষ হয়ে গেলে মেনগেলি বাচ্চাগুলোকে নির্দ্বিধায় মেরে ফেলত এবং তাদের দেহ ব্যবচ্ছেদ করত। যদি কোন যমজ বাচ্চার একজন রোগাক্রান্ত হয়ে মারা যেত, সে আরেকজনকেও মেরে ফেলত, তাদের সমসাময়িক ময়ানাতদন্তের রিপোর্টের জন্য। ভেরা অ্যালেক্সান্ডার নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী তার একটি পাশবিক ঘটনা ব্যাখ্যা করেছিল এভাবে, যে সে একটি কঞ্জোয়েনড টুইন তৈরির আশায় দুইটি রোমানি আইডেন্টিক্যাল টুইনকে সেলাই করে দিয়েছিল একে অপরের সাথে। বাচ্চা দুইটি অবশেষে গ্যাংগ্রিন হয়ে মারা গিয়েছিল।





যমজ বাচ্চা ছাড়াও সে ভিন্ন রঙের চোখ বিশিষ্ট মানুষের উপর নিজের এক্সপেরিমেন্ট করত এবং তাদের চোখে একধরণের কেমিক্যাল পুশ করত। ভিন্ন রঙা দুই চোখ বিশিষ্ট মানুষকে এভাবেই মারত সে এবং মেরে ফেলার পর তাদের চোখ নমুনা হিসেবে বার্লিনে পাঠিয়ে দিত। এগুলো বাদেও বামন এবং বিকলাঙ্গ মানুষদের উচ্চতা মেপে, রক্ত নিয়ে, দাঁত তুলে, অপ্রয়োজনীয় ওষুধ প্রয়োগ করে তাদের এক্স-রে করত। এরপর পর্যবেক্ষণ চলত দুই সপ্তাহব্যাপী, পরে সেই সব মানুষকে কোন কারণ ছাড়াই সে গ্যাস চেম্বারে পাঠিয়ে দিত মৃত্যুর প্রয়োজনে এবং তাদের কঙ্কাল এরপরের ধাপে সে পাঠাত বার্লিনে আবারও সেই গবেষণার অংশ হিসেবে ! গ্যাস চেম্বারে পাঠানোর পূর্ব মুহূর্তে সে গর্ভবতী মহিলাদের উপরও নিজের এক্সপেরিমেন্ট চালাত। মেনগিলের একমাত্র ছেলে রোলফের ভাষ্যমতে, তার বাবার যুদ্ধের সময়কার কার্যক্রমের জন্য মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত কোন ধরণের অনুতাপ ছিল না। এবং যুদ্ধ শেষ হয়ে যাওয়ার পরে গা ঢাকা দিতে সে পালিয়ে গিয়েছিল দক্ষিণ আমেরিকাতে। বিভিন্ন ছদ্মবেশে থাকত সে। ব্রাজিলে ১৯৭৯ সালে পানিতে ডুবে মারা যায় সে অবশেষে এবং তাকে সেখানেই একটি ভিন্ন নামে দাফন করা হয়েছিল। পরবর্তীতে ১৯৮৫ সালে তার দেহের অবশিষ্টাংশ বের করে ফরেনসিকের শরণাপন্ন হলে তার মৃত্যুর যথার্থতা প্রমাণিত হয়েছিল।



নেটে এই ভিত্তিক যে ছবিগুলো রয়েছে, সেগুলো আর শেয়ার করলাম না। Too much violent. ওর এক্সপেরিমেন্টের নমুনা ভয়াবহ।

আরও বিস্তারিত জানতে চাইলে---

https://www.youtube.com/watch?v=syhXomxP5uI

https://www.youtube.com/watch?v=wyzw3xc0Nww

https://www.youtube.com/watch?v=9b4HeA4EVV8


তথ্যসূত্র- উইকিপিডিয়া


**** এই লেখা সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন লেখার সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance. আশা করি পোস্টটি ভালো লাগবে !!!!
!:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P



মন্তব্য ৮৮ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৮৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭

সুমন কর বলেছেন: অর্ধেক পড়লাম, বাকিটুকু পরে পড়বো। মুভি রিভিউ পর্যন্ত পড়লাম।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০১

রিকি বলেছেন: অর্ধেক মেনগেলি, হায় অর্ধেক কল্পনা দাদা !!!! ;)

২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ব্যাপক পোস্ট হইছে। কে এই মেনগেলি হেকে পড়া শুরু করলাম। যদিও আগেই পড়া ছিলো উইকি হেকে, তবুও এখানকার বর্ননা অনবদ্য হইছে। এর মাথার চিন্তাগুলা কিভাবে কাজ করতো অনুভব করে দেখএ পারলেও হইও। সেই অনুভবটাও পাশবিক হবার কথা। পোষ্ট এখানে আসলে দুইটা হইছে, রিভিউর ছলে একটা অজানা উপাখ্যান তুলে আনছেন। ++

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫

রিকি বলেছেন: আপনি তো আমার রিভিউ জীবনেও পড়েন না, তাই আপনার জন্যে উপাখ্যান দিয়েছি---- শতদ্রু ভাই এবার তো পড়তে বাধ্য--- তারপর যুদ্ধ, ঢিসুম ঢিসুম তো আছেই !!!! ;) আসলে সিনেমাটা চিত্ররূপে মেনগেলিকে দেখানো, উপাখ্যানটাই মেইন!!! ;) মেনগেলিকে নিয়ে এই টুকু না করলে আমি ব্যর্থ !!! ;)

৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: জোসেফ মেনগেলির বায়োগ্রাফি পড়ে দুর্দান্ত লাগলো। সিনেমাটাও হয়তো দেখে ফেলতাম, কিন্তু এটার সার্টিফিকেশন মাত্র PG-13! R হৈলে দেখতাম।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১২

রিকি বলেছেন: ভাইয়া PG-13 হলেও এর মধ্যে অন্যরকম একটা থ্রিল আছে, বিশেষ করে ‘Human Engineer’ এর ডিজাইনের খাতা !!! :-B দেখতে পারেন, হতাশ হবেন না--- চরম মাপের মুভি। ;)

৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: জার্মানরা এখন মানবতাপ্রেমী ভাব ধরে, কিন্তু ওরা এখনো একই রকমের রেসিস্ট বলেই মনে হয়। চাপে পরে উপরেরয়া পরিবর্তন হইতে পারে, একয়া জাতির চিনা ভাবনার মুল ধারাটা কুঊকু চেঞ্জ করা যায় জানিনা। জাপানীরাও এমন, ওদের শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কার করে সম্রাট নতুন প্রজন্মকে বিনয়ী আর মানবয়াবাদী করএ চাইছিলেন, কিন্তু ভেতরে ওরা এখনো একই। সব মেকী। মানুষের মাঝে স্বর্গ নরক মানুষেতে সুরাসুর কথাটা ভীষনভাবে সত্যি।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮

রিকি বলেছেন: মানুষের মাঝে স্বর্গ নরক মানুষেতে সুরাসুর কথাটা ভীষনভাবে সত্যি।

ঠিক ঠিক :-B :-B

৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০

সাহসী সন্তান বলেছেন: আজকের লেখাটা কিন্তু অসাম হইছে! আপনার পোস্টটা পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল যেন সত্যজিৎ রায়ের লেখা কোন সায়েন্স ফিকশন্স পড়ছি। তবে কিছু কিছু জিনিস এখনও বুঝতে পারিনি। :P আর একবার পড়তে হবে মনে হচ্ছে!! :(

আর একটা কথা 'আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে ?' কবিতার এই লাইনটাতে জিজ্ঞাসার চিহ্ন দিয়ে আপনি আসলে কি বুঝাতে চেয়েছেন?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭

রিকি বলেছেন: আজকের লেখাটা কিন্তু অসাম হইছে!

ও তাহলে আগেরগুলোতে ডিগবাজি মেরেছি !!!! :(( :((

আপনার পোস্টটা পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল যেন সত্যজিৎ রায়ের লেখা কোন সায়েন্স ফিকশন্স পড়ছি।

এখানকার কথাগুলো তো এক্স ফাইলের সাথে মিলে !!!! ;)

আর একবার পড়তে হবে মনে হচ্ছে!!


|-) |-) |-) |-)

'আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে ?' কবিতার এই লাইনটাতে জিজ্ঞাসার চিহ্ন দিয়ে আপনি আসলে কি বুঝাতে চেয়েছেন?

এটা একটা কবিতার লাইন--- কবিতাতেই এভাবে আছে। আমি প্রশ্নবোধক দেয়ার কে লাগি !!!! যেটা যেভাবে আছে দিয়ে দিয়েছি। ? চিহ্ন অনেক কিছু বর্ণনা করে তো !!! :P :P :P

৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

সাহসী সন্তান বলেছেন: ও তাহলে আগেরগুলোতে ডিগবাজি মেরেছি !!!!
-এই জন্যই কথায় আছে বাঙালীরে কোনদিন ভাল বলতে নেই!! :P মানে একটা কইলে আর একটা বুঝবে! আরে ভাই আমি কি বলছি যে আগের গুলো খারাপ হইছে? :( তবে স্পেশ্যালি এই লেখাটা একটু বেশি মনযোগ দিয়ে পড়েছিতো তাই মানে হয় ভাল লাগছে। আগের গুলোও পড়েছিলাম। তয় সত্যি বলতে ও গুলো ভাল বুঝতেই পারিনি!! :`> তবে আজকের লেখাটা অনেক টা সায়েন্স ফিকশন ধাচের তো। সে জন্যই মনযোগটা একটু বেশি আসছিল। আমি আবার সায়েন্স ফিকশন ভালো পাই!

এটা একটা কবিতার লাইন--- কবিতাতেই এভাবে আছে। আমি প্রশ্নবোধক দেয়ার কে লাগি !!!! যেটা যেভাবে আছে দিয়ে দিয়েছি। ? চিহ্ন অনেক কিছু বর্ণনা করে তো !!!

-এটা যে একটা কবিতার লাইন সেটা আমিও জানতাম। কবিতার নাম "আদর্শ ছেলে" কবি 'কুসুমকুমারী দাশ'। তবে লাইনটার শেষে কোন প্রশ্নবোধক চিহ্ন ছিল কিনা তা মনে পড়ছিল না। সে জন্যই জিজ্ঞাসা করেছিলাম! যা হোক ক্লিয়ার করার জন্য ধন্যবাদ!!

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯

রিকি বলেছেন: ভাই এটা সায়েন্স কিন্তু নন ফিকশন !!!!! :P :P :P :P

নেন আপনাকে আরও কিছু নন ফিকশন দেয়

http://www.somewhereinblog.net/blog/Ricks007/30007939

http://www.somewhereinblog.net/blog/Ricks007/30004898

http://www.somewhereinblog.net/blog/Ricks007/30027337

http://www.somewhereinblog.net/blog/Ricks007/30008726

৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: সাহসী সন্তানের মাথা আউলাইয়া গেছে। এইটা সায়েন্স ফিকশন লাগলো??? এইটা সাইকো থ্রিলার। তাও উচ্চমার্গীয়।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯

রিকি বলেছেন: ভাই সাহসী ভাইয়ের সাথে আসেন তিন পাত্তি খেলি, আউলায় থাকলেও মাথা রিফ্রেশ হয়ে যাবে! ;)

৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: "রিকি বলেছেন: ভাই এটা সায়েন্স কিন্তু নন ফিকশন !!!!!" এবং

"শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: সাহসী সন্তানের মাথা আউলাইয়া গেছে। এইটা সায়েন্স ফিকশন লাগলো??? এইটা সাইকো থ্রিলার। তাও উচ্চমার্গীয়।"

-আপনাদের দু'জনকেই বলছি। আমি কিন্তু বলিনি এটা সায়েন্স ফিকশন! বলেছি ঐ ধাচেরই একটা লেখা। অথ্যাৎ লেখাটা প্রথম যখন পড়া শুরু করি তখন সায়েন্স ফিকশন জাতীয় লাগছিল। তাই এতটা মনযোগ ছিল লেখাটার উপর। তবে দু'জন এক সাথে যে ভাবে আমার উপর চড়াও হয়েছেন তাতে এবার বুঝি মাথার সাথে আমি নিজেই আউলাই যাবো!!

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬

রিকি বলেছেন: শতদ্রু ভাই সামনের বছর হতে চলা পয়লা নববর্ষে হারিয়ে যাওয়া আমার ভাই লাগে তো...অনুস্বার, বিসর্গ অং বং চং বকলেও ultimately কথা মিলে যায়! ;) ;) এইটা সায়েন্টেফিক নন ফিকশন সাইকোলজিক্যাল বায়োগ্রাফিক্যাল হিস্টোরিকাল ওয়ার টাইপের অন্তর্ভূক্ত...এবার সবারটাই ঠিক! ;) (জেন ভাই আসলে আরও দুই পাঁচটা মহাকাল, পরকাল, আকাল, আলোকবর্ষ add হবে ;) ;) )

৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনারটাতো শুনলাম। আপাতত নদী ভাইয়ের মন্তব্যের দিকে তাকিয়ে আছি। দেখি উনি আবার কি দর্শন নিয়ে হাজির হন!! নদী ভাই যে আপনার আগামী বছর পহেলা নববর্ষের হারিয়ে যাওয়া ভাই সেইটা জেনে তো 'দিল খুশ হুয়া'!

আপনার তালে তালে সব বেতাল! কিন্তু মাঝখান থেকে উনি আমারে গোলাপী ম্যাডামের দলে ভিড়াইয়া দিলেন! বিষয়টা আমি আইনমন্ত্রি 'সুমন কর' ভাইয়ের দপ্তরে হাজির করলাম। এর সুষ্ট বিচার না হলে লাগাতার 'হরতাল'! ভাববেন না, জনগন কিন্তু আমাদের সাথে আছে!!

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৯

রিকি বলেছেন: গোলাপী এখন ট্রেনে নাকি বিলেতে? ;)

১০| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৮

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আপনে থ্রিলাররে সায়েন্স ফিকশন ধাচের বইলা অপমান করলেন? এইটা একেবারে নিখাদ থ্রিলার, এই ব্যাপারে সন্দেহের অবকাশ নাই। আগামী নববর্ষে আমি হারাবো ধানমন্ডি ক্লাব মাঠের মেলা থেকে, রিকি ভাই রমনার ধারে কাছ থেকে হারাইতে পারেন। খুঁজে পাওয়া যাবে কোন এক ব্লগ পোস্টে। সেই আবেগী দৃশ্যের কথা ভাইবা এখনই কান্দন আসতেছে। ;)

সুমন ভাইরে বইলা লাভ নাই। আইনের প্রয়োগ এক দীর্ঘ্যমেয়াদী প্রক্রিয়া। ফল পাইতে পাইতে আমার পোলাপাইনও মামু হইয়া যাবে। ;)

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৯

রিকি বলেছেন: আহা কি জায়গা দিলেন...নিজে ধানমন্ডি নিলেন আর আমাকে দিলেন গাঁজাখোরদের আড্ডাখানার জায়গা! :( সাহসী ভাই কথায় কথায় দাদারে ডেকে আনে...হা হা হা দাদা যে আমাগো দলের হেতেরে কে কইব! ;) ;)

১১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: আপাতত গোলাপী এখন ট্রেনেও নয়, বিলেতেও নয়! সম্ভাবত ব্লগে আছেন!

তবে এর বিশদ ব্যাখা আমার চেয়ে নদী ভাই ভাল দিতে পারবে। সুতরাং আপনি উনাকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন!!

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৫

রিকি বলেছেন: প্লিজ লাগে ভাই, নদী ভাইয়ের কাছে বিশদ ব্যাখ্যা চাইতে বলবেন না! :( এত ত্যানা প্যাঁচাবে যে সিস্টেম হ্যাং হয়ে যাবে! :P

১২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪২

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আচ্ছা, রিকি ভাইয়া তাইলে যাবে রাওয়া ক্লাবের ইনডোর বৈশাখী মেলায়। এক্কেবারে হাইফাই বানাইয়া চাঙ্গে তুইলা দিলাম কইতাছি। ভবিষ্যতের হারাইয়া যাওয়া ভাই বইলা কথা। :)

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৮

রিকি বলেছেন: আহা আহা বড়ই সৌন্দর্যের কথা ! :P

১৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার বর্ণনায় লুসিয়া পুয়েঞ্জোর ছবিটি যেন চোখের সামনে দেখছিলাম।
মেনগেলি অংশ পড়ে শিউরে উঠেছি !!!

জানিনা কত সময় নিয়ে লিখেছেন , লিখাটায় যত্নের ছাপ স্পষ্ট ।
চমৎকার একটি পোস্টের জন্য আপনাকে অভিনন্দন !

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৬

রিকি বলেছেন: ভাই আমি এক ঘন্টা বাইশ মিনিটের সিনেমার কুড়ি মিনিটের বর্ণনা দিয়েছি মাত্র! :P লিখতে বেশি সময় লাগে না...আজকে সকালে আড়াই ঘন্টা গেছে এটার পিছনে....লেখার পর ভুল ত্রুটি দেখতেই সময়ক্ষেপণ হয় বেশি...ডাবল চেক করার পরেও ব্লগে দিয়ে এডিট করতেই থাকি..যতক্ষণ মনমত না হয় polish হতেই থাকে সেটা...! ;) মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা রইল ভাইয়া। :)

১৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩০

জেন রসি বলেছেন: বিখ্যাত মানুষদের প্রতি বিরক্ত হইয়া কুখ্যাত মানুষদের মনের কানাগলি নিয়া গবেষনাময় রিভিউ চমৎকার হইছে!!!

কে যেন বলেছিলেন ভালো মানুষের মনোজগত হচ্ছে মিনারেল ওয়াটারের মত!! আর কুখ্যাত মানুষের মনোজগত হচ্ছে মদের মত! একটা নেশা নেশা ভাব থাকে! ;)

অ্যান্টি সেমিটিজম, রেসিয়াল হাইজিন এবং ইউজিন তত্ত্ব সম্পর্কে আগ্রহ আছে!

পোষ্ট প্রিয়তে নিলাম। :)

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

রিকি বলেছেন: ইউজিন তত্ত্ব নিয়ে ট্রাম্প কার্ডটা এখনও আমি দেইনি রসি ভাই....ইউজিন তত্ত্বের একটা আছে ফ্রেঞ্চ পেস্টিস! ;)

১৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২

জেন রসি বলেছেন: এইটা পইড়া আমার লেকটার হ্যানিবালের কথা মনে পড়ছে!!!

সাহসী ভাইয়ের কাছে কেন সত্যজিৎ রায়ের সাইন্স ফিকশন মনে হইলো এইটা নিয়া বিভিন্ন রকম মানসিক কাঠামোর ডিজাইন বানান যেতে পারে!!! ;)

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৮

রিকি বলেছেন: নাহ এই লেকটার মার্কা ছিল না...তবে রিয়েল লাইফ লেকটার আছে। ওর উপর ডকুমেন্টারিও আছে। :) Dahmer নাম...দেখেন।

১৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৫

জেন রসি বলেছেন: নদী ভাই, ইতিহাসের সব পলিটিক্যাল থ্রিলার কি সাইকো থ্রিলার নয়??? ;)

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫১

রিকি বলেছেন: ঐতিহাসিক সাইকিক কন্সপিরেসি থিওরী হবে সেটা তাহলে, ইতিহাসের পলিটিক্যাল সাইকো থ্রিলার না! ;)

১৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

সাহসী সন্তান বলেছেন: বুঝছি একটু বেশি ভাল বলতে গিয়েছিলাম তো তাই রাম ধরা খেয়ে বসে আছি!!

নদী ভাই রিকি আপু আর জেন রসি ভাই যেভাবে কাউন্টার এ্যাটাক শুরু করছে তাতে আপাতত চুপ থাকাই শ্রেয় বলে মনে হচ্ছে। ঐ যে কথায় আছে না "বোবার কোন শত্রু নাই"!!

পোস্টা পড়ে জেন ভাইয়ের কাছে মনে হইছে লেকটার হ্যানিবাল, নদী ভাইয়ের কাছে লাগছে সাইকো থ্রিলার আর আমার কাছে যদি সায়েন্স ফিকশনের মত লাগে তাতে গোলাপী ম্যাডামের কি??

যত দোষ নন্দ ঘোষ!!!

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

রিকি বলেছেন: ভাই বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না র মত এই ক্ষেত্রে...ধরা খেয়ে লজ্জা পেয়ে গুলাপি গুলাপি হবেন না! ;)

১৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯

উর্বি বলেছেন: দারুন।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৪

রিকি বলেছেন: বুবু থ্যাঙ্কু...:) :)

১৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৭

জেন রসি বলেছেন: সাহসী সন্তান বলেছেন: বুঝছি একটু বেশি ভাল বলতে গিয়েছিলাম তো তাই রাম ধরা খেয়ে বসে আছি!!

নদী ভাই রিকি আপু আর জেন রসি ভাই যেভাবে কাউন্টার এ্যাটাক শুরু করছে তাতে আপাতত চুপ থাকাই শ্রেয় বলে মনে হচ্ছে। ঐ যে কথায় আছে না "বোবার কোন শত্রু নাই"!!

পোস্টা পড়ে জেন ভাইয়ের কাছে মনে হইছে লেকটার হ্যানিবাল, নদী ভাইয়ের কাছে লাগছে সাইকো থ্রিলার আর আমার কাছে যদি সায়েন্স ফিকশনের মত লাগে তাতে গোলাপী ম্যাডামের কি??

যত দোষ নন্দ ঘোষ!!!


সাহসী ভাই এত চিন্তা নিয়েন না!!!

সাইন্স সবসময় সোজা পথে হাঁটে না! তাই সাইন্সের মধ্যেও একটু সাইকো টাইপ পরীক্ষা নিরীক্ষার ব্যাপার থাকতেই পারে!!!

আপনার কাছে এইটা সাইন্স ফিকশন মনে হইছে কোন সমস্যা নাই! তবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ লাগলে আবার নিজেই এইরকম সাইন্স ফিকশনের নায়ক হইয়া যাইয়েন না!!!

তাহলে রিকি আপুকে আবার আপনাকে নিয়া রিভিউ লিখতে হবে!!! ;)

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০০

রিকি বলেছেন: আপনি যে সিনেমার কথা উল্লেখ করলেন সেটার রিভিউ লেখার পূর্বে যেন আমার MS WORD এর কালি ফুরিয়ে যায়... !!! ;)

২০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৬

এস কাজী বলেছেন: এনাদার এপিক পোস্ট অফ রিকি আপু। ভাল হয়েছে রিকি আপু। মুভি টা দেখতে হয়। হাও এভার একটা কনফেশন আমি প্রথম প্রথম ভাবতাম আপনি ছেলে। কোন এক জায়গায় ভাই লিখে কমেন্ট ও করেছি। হয়তো আপনার চোখ এড়িয়ে গেছে। B-)) আসলে আমার এক ছেলে বন্ধুর নামও রিকি হওয়াতে রিকি ছেলেদেরও নাম হতে পারে ভেবেছিলাম B-)

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৯

রিকি বলেছেন: কাজী ভাউ আপনার যা মন চাই বলতে পারেন..আপু, ভাইয়া, নাহলে দুইটা মিলিয়ে আপুইয়া ;) ....খালা, ফুপু যেন বলেন না! :( :(

২১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: হ্যা হ্যা, এইটাই... এইটাই কে জানি বলতে চাইতেছিলো এইমাত্র। রিকি আবার আপু হয় কিভাবে, রিকি তো ভাইয়া। :|

ভয় পেয়ে আর বলতে পারেনাই। ;)

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৫

রিকি বলেছেন: ভাইয়াআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআ :(( :(( :(( :((

২২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৩

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: কি হইলো? কে আমার বোনটারে খোচা দিলো? কে কে কে??????????? তারে হাড্ডিগুড়া ট্রিটমেন্ট দেয়া হবে (মনে মনে)। B-))

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৮

রিকি বলেছেন: শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: কি হইলো? কে আমার বোনটারে খোচা দিলো? কে কে কে??????????? তারে হাড্ডিগুড়া ট্রিটমেন্ট দেয়া হবে (মনে মনে)।

নেন ট্রিটমেন্ট আমিই দিয়ে দিলাম !!!! X(( X((

২৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: নদী ভাই! আপনারে লাগে না। এমনিতেই আপনার ভবিষ্যতের বোন নিজেই স্বয়ংসম্পূর্ন। ;) দেখছেন না কেমন মেশিনগান দাগাইয়া টাস.......ঠুস দিচ্ছে। B-) এই বোনরে নিয়া তো আপনার গর্ব করা উচিত! :(( অন্তত আর কিছু না হোক, জীবনে কোন দিন ইভটিজিংয়ের কবলে পড়বে না। !:#P এ ব্যাপারে আমি ১০০% নিশ্চিত! হাতে এমন বেখাপ্পা ধরনের মারনাস্ত্র নিয়ে ঘুরলে কোন ছেলে আসবে নিজের জান বাজি রেখে......................!!!! :P :P :P

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৮

রিকি বলেছেন: অন্তত আর কিছু না হোক, জীবনে কোন দিন ইভটিজিংয়ের কবলে পড়বে না। !:#P এ ব্যাপারে আমি ১০০% নিশ্চিত! হাতে এমন বেখাপ্পা ধরনের মারনাস্ত্র নিয়ে ঘুরলে কোন ছেলে আসবে নিজের জান বাজি রেখে......................!!!

২৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪০

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: বায়োগ্রাফী বা রিভিউ দুটোই চমৎকার হয়েছে!

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১২

রিকি বলেছেন: আন্তরিকভাবে অনেক অনেক ধন্যবাদ মাঘের নীল আকাশ ভাই। :) :) :) :)

২৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৬

জুন বলেছেন: কি ভয়ংকর মানুষ । খুব সুন্দর সহজ সরল লেখা রিকি । ভালোলাগলো অনেক ।
+

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৮

রিকি বলেছেন: আপি আমি নাৎসিদের এরকম হিউম্যান এক্সপেরিমেন্ট প্রথম দেখেছিলাম V for Vendetta নামের একটা সিনেমাতে। মেনগেলির কাজের আরও কিছু ছবি আছে--- শেয়ার করার মত না, এত ভয়াবহ---dis amputate থেকে ফিমেল অটোপসি---এক কথায় লোমহর্ষক। রিসার্চের নামে মানুষ কি কি করে ভেবে দেখেন !!!! :( :(

২৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩

আমিনুর রহমান বলেছেন:



আপনার রিভিউ লেখার হাত অনবদ্য। সবসময় আপনার রিভিউ পরে মুভিটা দেখার আগ্রহ বাড়িয়ে দেয় বহুগুন।
মেনগুলির বায়োগ্রাফী ভয়াবহ স্রেফ একটা সাইকো !

পোষ্টে +

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭

রিকি বলেছেন: চরম একটা মুভি ভাইয়া। দেখে ফেলতে পারেন।

মেনগলির বায়োগ্রাফী ভয়াবহ স্রেফ একটা সাইকো !

এরকম কত রকমের মানুষ যে আছে ভাইয়া--- গবেষণাপ্রেমী !!!

মন্তব্যে অনেক অনেক ভালো লাগা জানবেন। :) :) :)

২৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২১

আমিনুর রহমান বলেছেন:



ওদের মানুষের মতো দেখতে আসলেও কি মানুষ? আসলে ইদানিং ব্যস্ত থাকি তাই নিয়মিত আপনার আর অন্য ব্লগারদের পোষ্ট পড়েও কমেন্ট করা হয়ে উঠে না।

এভাবেই নিয়মিত পোষ্ট দিয়ে ব্লগকে আলোকিত করে রাখুন এবং ভালো থাকুন নিরন্তর।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১

রিকি বলেছেন: ওদের মানুষের মতো দেখতে আসলেও কি মানুষ?

কাজ কর্ম দেখে তো মনে হয়না এরা মানুষ না ভিন্ন কোন প্রজাতি!!

এভাবেই নিয়মিত পোষ্ট দিয়ে ব্লগকে আলোকিত করে রাখুন এবং ভালো থাকুন নিরন্তর।

চেষ্টা থাকবে ভাইয়া :) :) :) :)

২৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০১

শায়মা বলেছেন: রিকিমনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এবারে কুখ্যাত নিয়ে পোস্ট!!!!!!!!!!!


বাপরে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

ভুই পাইসি!!!!!!!!!!!!!!!!!!

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯

রিকি বলেছেন: হ্যাঁ বিখ্যাত নিয়ে লিখে ফেলেছি, এখন কুখ্যাত নিয়ে না লিখলে তারা মন খারাপ করবে না !!!! :P :P ভয় পেয়ে লাভ নাই, এই বান্দা মৃত !!! |-) |-)

২৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১

শায়মা বলেছেন: মরে গেলে নাকি শয়তানরা ভুত হয়!!!!!!:( আর এই কুখ্যাত শয়তান কি আর ভুত না হয়ে থাকবে!!!!!! বাপরে দেখো তাদের নামে রিভিউ লেখার অপরাধে তারা আবার প্লানচেটের মত তোমার বাড়িতে না এসে হাজির হয়!!! B:-)

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯

রিকি বলেছেন: আসুক ভূত হয়ে...এর সাক্ষাতকার নিয়ে পরবর্তীতে আরেকটা পোস্ট দিব...উত্‍সর্গ আপনাকে করব Don't worry! প্ল্যানচেটের আইডিয়া যেহেতু আপনি দিয়েছেন...:P :P

৩০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১

শায়মা বলেছেন: এই রিভিউ পড়ে আমার এ্যাম্ফোবিয়ান ম্যানের সেই ডক্টরের কথা মনে পড়ে গেলো!!!!!!! আমার এখন সন্দেহ হচ্ছে এই ডক্টরও এই ব্যাক্তিই ছিল!!!!!!! B:-)

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫

রিকি বলেছেন: হলেও হতে পারে...অসম্ভব কিছুই নয়...যা কিছু লেখ্যরূপে উপস্থাপিত হয় তা যে পুরোটা কাল্পনিক হয় ঠিক তা তো নয়...Adaptation বাস্তব বা জেন ভাইয়ের দিক থেকে যদি বলি পরাবাস্তব, আলোকবর্ষ থেকেও হতে পারে! ;) ;) ;)

৩১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭

শায়মা বলেছেন: রিকি আপুনি জেন ভাইয়া কিন্তু এলিয়েন। তাই এত পরাবাস্তব পরাবাস্তব বলে!!!!!! প্রমান আছে। পরে প্রমান দেওয়া হইবেক!:)

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

রিকি বলেছেন: কেন ফেবুতে দেওয়া জেন ভাইয়ের হেটারোক্রোমাটিক ইরিডিয়াম সম্বলিত প্রোপিক দেখে আপনার ভাইকে এলিয়েন মনে হল?? ;) ;) ;)

৩২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২

শায়মা বলেছেন: হি হি সে গোপন সত্য এখুনি প্রকাশিত হইবার নহে!:)

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬

রিকি বলেছেন: আপুনি এখন বললে কি আপনাকে কালকে এলিয়েনরা বৃহস্পতিতে তুলে নিয়ে চলে যাবে...? :P

৩৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৬

শায়মা বলেছেন: এহ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

ফুহ ফুহ ফুহ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


বৃহস্পতি, শনি, রবি, সোম মঙ্গল বুধ কার সাধ্য আছেরে!!!!!!!!!!!!!!!!!

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০১

রিকি বলেছেন: এলিয়েন পাঠাবে...E.T দেখেন নি স্পিলবার্গের ওরকম! ;)

৩৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২২

সাহসী সন্তান বলেছেন: এভাবে গোপনে তথ্য আদান প্রদান আইনত দন্ডনীয় অপরাধ! শায়মা আপু দ্রুত বিষয়টা খোলসা করেন, নইলে কিন্তু আপনারে এ্যাটেম টু মরে গেছি কেসে ফাসাই দিমু!!

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৬

রিকি বলেছেন: আপনার 'এ্যাটেম টু মরে গেছি' কেসে আপুনি ফাঁসবে না, বরং attempt করা জিনিসগুলো ফেঁসে যাবে যেমন দড়ি, ঘুমের বড়ি কিংবা ছুরি !!!!! আপনার এই কেস ঐখানেই ডিসমিশ !!! :P

৩৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৯

জেন রসি বলেছেন: অন্য গ্রহের কারো কাছে আমি এলিয়েন বলে বিবেচিত হব এটাই স্বাভাবিক!!! ;)

এইখানে জটিল কিংবা রহস্যের মত অমীমাংসিত কোন রহস্য নাই!!!

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৭

রিকি বলেছেন: অন্য গ্রহের কারো কাছে আমি এলিয়েন বলে বিবেচিত হব এটাই স্বাভাবিক!!! ;)

এইখানে জটিল কিংবা রহস্যের মত অমীমাংসিত কোন রহস্য নাই!!!


আপুনির কাছে আপনি এলিয়েন, আপনার কাছে আপুনি এলিয়েন---বাকি আমরা সবাই গ্যালাক্সির বাইরেই থাকি !!!! ;)

৩৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৭

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ভালো!!

বেশ গোছানো এবং চিন্তাশীল এবং শ্রমসাধ্যা লেখা!!

মুগ্ধপাঠ!!

শুভকামনা থাকছে। অনেক।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩০

রিকি বলেছেন: অনেকদিন পরে ব্লগে আসলেন দাদা। এরকম লোককে নিয়ে লিখতে গিয়ে, শিউরে গেছি সত্যি। মানুষের অন্তরালে অমানুষ যে লুকিয়ে থাকে কথাটা সত্যি। অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা মন্তব্যের জন্য। :) :)

৩৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৫

হাসান রাজু বলেছেন: এইমাত্র দেখে শেষ করলাম। অসাধারন। ইচ্ছে করেই আপনার রিভিউটা পুরোপুরি পড়িনি। মনে হয় ভালো ই করেছিলাম।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩১

রিকি বলেছেন: ইচ্ছে করেই আপনার রিভিউটা পুরোপুরি পড়িনি। মনে হয় ভালো ই করেছিলাম। পড়েছেন এটাই বড় পাওয়া--- আর কিছু না রাজু ভাই। আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ রইল। :) :) :)

৩৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৪

জেন রসি বলেছেন: লেখক বলেছেন: অন্য গ্রহের কারো কাছে আমি এলিয়েন বলে বিবেচিত হব এটাই স্বাভাবিক!!! ;)

এইখানে জটিল কিংবা রহস্যের মত অমীমাংসিত কোন রহস্য নাই!!!

আপুনির কাছে আপনি এলিয়েন, আপনার কাছে আপুনি এলিয়েন---বাকি আমরা সবাই গ্যালাক্সির বাইরেই থাকি !!!! ;)


গ্যালাক্সির বাইরে অন্য কোন গ্যালাক্সিতে অবস্থান করলে বলা যাইতে পারে আপনি এলিয়েন গ্যালাক্সির এলিয়েন ম্যাটার দিয়া তৈরি বিপরীত গ্যালাক্সির এন্টি ম্যাটারের সমন্বয়!!!! ;)

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৭

রিকি বলেছেন: গ্যালাক্সির বাইরে অন্য কোন গ্যালাক্সিতে অবস্থান করলে বলা যাইতে পারে আপনি এলিয়েন গ্যালাক্সির এলিয়েন ম্যাটার দিয়া তৈরি বিপরীত গ্যালাক্সির এন্টি ম্যাটারের সমন্বয়!!!!

ভাই এ কি তত্ত্ব দিলেন !!!!! :|| :|| :||

৩৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০২

দর্পণ বলেছেন: লেখক বলেছেন: গ্যালাক্সির বাইরে অন্য কোন গ্যালাক্সিতে অবস্থান করলে বলা যাইতে পারে আপনি এলিয়েন গ্যালাক্সির এলিয়েন ম্যাটার দিয়া তৈরি বিপরীত গ্যালাক্সির এন্টি ম্যাটারের সমন্বয়!!!!

ভাই এ কি তত্ত্ব দিলেন !!!!! :|| :|| :||


এইটারে বলে ঘুরাল তত্ব।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০২

রিকি বলেছেন: দর্পণ খালু ভাই, জেন ভাইয়ের তত্ত্ব পরাবাস্তব---মহাকালের থেকে এক ধাপ এগিয়ে (ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বাউন্সার মারে) !!!! ;)

৪০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১২

দর্পণ বলেছেন: হাহা ঠিক বলছেন

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯

রিকি বলেছেন: ;) ;)

৪১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৮

রাফিউল আলম ইমন বলেছেন: ভাল লাগলো ভাই :)
++++

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২১

রিকি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই :) :) :) :) :) :)

৪২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১১

জেন রসি বলেছেন: দর্পণ বলেছেন: লেখক বলেছেন: গ্যালাক্সির বাইরে অন্য কোন গ্যালাক্সিতে অবস্থান করলে বলা যাইতে পারে আপনি এলিয়েন গ্যালাক্সির এলিয়েন ম্যাটার দিয়া তৈরি বিপরীত গ্যালাক্সির এন্টি ম্যাটারের সমন্বয়!!!!

ভাই এ কি তত্ত্ব দিলেন !!!!! :|| :|| :||


এইটারে বলে ঘুরাল তত্ব।

তত্বের নামকরন শুইনা পরাবাস্তব আনন্দ পাইলাম!!!

খালু মনে হয় এই তত্ত্ব দিয়ে লাল গ্রহ দখল কইরা খালাকে নিয়া পালানোর মতলবে আছেন!!!!!

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধটা মনে হয় সেখানেই হবে!!!!! ;)

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৩

রিকি বলেছেন: মহাকালের এফ এম আবারও চালু !!!! B-))

৪৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২১

জেন রসি বলেছেন: মহাকালে অবস্থিত সবকিছু যে কোন সময় চালু হয়ে যেতে পারে , আবার যেকোন সময় বন্ধও হয়ে যেতে পারে!!! আপনার হারাইয়া যাওয়া ভাই নদী ভাই মহাকালের কোন মেলা থেকে আবার হাইয়া গেলেন???উনিও মনে হয় ঘুরাল তত্ত্ব দিয়া অন্য গ্যালাক্সিতে চইলা গেছেন!!!! ;)

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৪

রিকি বলেছেন: শতদ্রু ভাই ত্যানা প্যাঁচানো এফ এম, আর আপনি মহাকাল. আমার হারিয়ে যাওয়া ভাই যে কোথায় গেল :( :( :(

৪৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫১

জেন রসি বলেছেন: আপনার হারিয়ে যাওয়া ভাই মনে হয় এই গ্রহে ত্যানা প্যাঁচানোর মত পর্যাপ্ত ত্যানা পাইতেছেন না!!!!! অথবা ওনার বালিকা সব ত্যানা দিয়া ওনারে বাইন্দা রাখছে!!! :P তাই নদী ভাই জাদুবাস্তব ডিলেমার মধ্যে পইড়া ত্যানা যুক্ত অথবা ত্যানা মুক্ত অবস্থায় নির্বাসিত হইছেন!!! ;)

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৯

রিকি বলেছেন: ত্যানা আপনি সাপ্লাই দিতেন...:-(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.