নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

রিকি

কাছে আছে দেখিতে না পাও, তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের মতো কারে খুঁজে মর, সে কি আছে ভুবনে, সে যে রয়েছে মনে।

রিকি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাজিরাও-মাস্তানি (২০১৫) --- ‘তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছি শত রূপে শত বার, জনমে জনমে, যুগে যুগে অনিবার ’ !:#P !:#P !:#P

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮



“Love looks not with the eyes, but with the mind,
And therefore is winged Cupid painted blind.”


মোহ, ভালবাসা, প্রেম...... অনুভূতির গভীরতা এবং প্রকাশভঙ্গি অনুসারে একই শব্দের ভিন্ন প্রতিশব্দ। মোহ ক্ষণিকের, ভালবাসা এককেন্দ্রীক, প্রেম শাশ্বত। শাশ্বত এই সম্পর্কের ক্ষেত্রে দেখা যায় পারিপার্শ্বিকতা অনেকের ক্ষেত্রেই অনুকূলে ছিল না...কখনও বাঁধ সমাজ, কখনও বাঁধ পরিবার আবারও কখনও বাঁধ হিসেবে ধর্মীয় সংস্কার এসে দাঁড়িয়েছিল এবং দাঁড়ায়। যা খুশি হয়ে যাক ব্যাপার না...এই তিনটার সীমারেখা টপকালেই শহীদ! বিপক্ষে যুক্তি.....সম্পর্ক নিয়ম বহির্ভূত, সংস্কৃতির অবক্ষয়। এরকম বহির্ভূত এবং অবক্ষয় তত্ত্বের পরেও কিছু কিছু মানুষ নিজেদের লক্ষ্যে পৌঁছেছে এবং নিজেদেরকে ইতিহাস বা সাহিত্যের পাতায় অমর করে রেখেছে। জীবন দীর্ঘস্থায়ী খুব কমজনেরই ছিল হয়ত, কিন্তু সত্যিকার প্রেমের উপাখ্যানে তারা এত যুগ পরেও অমলিন, উজ্জ্বল তারা হয়ে রয়েছে। আজ এরকম প্রেমের উপাখ্যানের ঐতিহাসিক যুগল বাস্তবের বাজিরাও-মাস্তানি এবং সম্প্রতি মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র বাজিরাও-মাস্তানি নিয়ে আলোচনা করব।

বাস্তবের বাজিরাও, মাস্তানি, কাশীবাঈ এবং তাদের পরিবারের সম্পর্কে খুঁটিনাটি তথ্য:

শ্রীমন্ত বাজিরাও বল্লাল বাল্লাজি ভাট মারাঠি ছিটপাভান ব্রাহ্মণ সমাজে ভাট পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৭০০ সালে। তার পিতা বালাজি বিশ্বনাথও মারাঠি সাম্রাজ্যের অধিপতি ছত্রপতি সাহুজি ভোঁসলের পেশওয়া ছিলেন। পেশওয়ারা মারাঠা সাম্রাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর পদ ছিল এবং রাজা তাদের প্রতীকী প্রধান শাসনকর্তা হিসেবে থাকলেও, কার্যনির্বাহী শাসনকর্তা এই পেশওয়ারাই হত। বাজিরাও এর মায়ের নাম রাধাবাঈ যার গুরুত্ব বাজিরাও এর পরবর্তী জীবনে অপরিসীম। বাজিরাও তার পিতার সান্নিধ্যে এসে রণকৌশল এবং রাজনীতিতে সুদ্ক্ষ হয়ে উঠেছিলেন। পিতা বালাজি, দামাজি থোরাটের কাছে বন্দি হয়ে যান ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে, যদিও পরবর্তীতে তাকে মুক্ত করা হয়েছিল অর্থের বিনিময়ে। বিশ্বনাথের মৃত্যুর পর ১৭২০ সালে বড় পুত্র বাজিরাও এর কাছে পেশওয়া-র দায়িত্ব অর্পিত হয়েছিল। ভাট পরিবারের ৯ জন পেশওয়া-র মধ্যে বাজিরাও অন্যতম ছিলেন। বলা হয়ে থাকে যে, তিনি তার ২০ বছরের শাসনামলে প্রায় ৪১ টি যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন এবং অপরাজেয় ছিলেন আমৃত্যু। বাজিরাও এর অল্প বয়সে পেশওয়া পদে আসীন হওয়ার ঘটনা রাজদরবারের অনেকেই ভালভাবে মেনে নিতে পেরেছিলেন না এবং পরবর্তীতে তার ব্যাক্তিগত জীবনের কিছুটা প্রভাব রাজনীতিক দিকেও পড়েছিল।

শ্রীমন্ত বাজিরাও বল্লাল বাল্লাজি ভাট





মহান যোদ্ধা, পেশওয়া বাজিরাও এর প্রথম স্ত্রী ছিলেন কাশীবাঈ। পতিব্রতা হিসেবে এবং পেশওয়া পরিবারের প্রভাবশালী সদস্যা হিসেবে তার গুরুত্ব অপরিসীম। কাশীবাঈয়ের দুই পুত্র নানাসাহেব (বালাজি বাজি রাও) এবং রাঘুনাথরাও। বাজিরাওয়ের মৃত্যুর পরে নানাসাহেব পেশওয়া পদ লাভ করেছিল। বাজিরাওয়ের দ্বিতীয় স্ত্রী মাস্তানি, বুন্দেল রাজপুত পরিবারের জন্মগ্রহণ করেছিল। বুন্দেলখণ্ডের মহারাজা ছত্রশাল এবং তার মুসলিম পত্নী রূহানীবাঈয়ের কন্যা ছিল মাস্তানি। সে হিসেবে মাস্তানি অর্ধ মুসলিম ছিল। ঘোড়-সওয়ারি এবং যুদ্ধবিদ্যায় পারদর্শী ছিল মাস্তানি। মুঘলদের একাংশ বুন্দেলখণ্ড দখল করতে আসলে রাজা ছত্রশাল বাজিরাওয়ের কাছে সাহায্য চেয়ে পাঠায়। বাজিরাও মুঘল আক্রমণের হাত থেকে বুন্দেলখণ্ডকে মুক্ত করে এবং এই কৃতজ্ঞতার দরুণ মহারাজা ছত্রশাল মাস্তানির সাথে বাজিরাও এর বিয়ে এবং ঝাঁসি, সগর এবং কল্পি রাজ্য হস্তান্তর করে। এ বাদে বাজিরাওকে সে তৎকালীন ৩৩ লাখ স্বর্ণমুদ্রা, একটি হীরার খনি এবং বেশ কিছু গ্রামও দিয়েছিল। অর্ধ মুসলিম হওয়ার কারণে মারাঠা গোঁড়া সমাজ মাস্তানিকে বাজিরাও এর দ্বিতীয় বৈধ পত্নীর আসন কখনও দেয়নি, উপপত্নী বলে থাকে তারা। কিন্তু মাস্তানি বাজিরাও এর বৈধ স্ত্রী ছিল। তাদের একমাত্র ছেলে শামসের বাহাদুর পরবর্তীতে কাশীবাঈয়ের অধীনে মানুষ হয়েছিল এবং মারাঠাদের হয়ে পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধে অংশ নিয়ে নিহত হয়েছিল। মাস্তানি বিবাহের পরবর্তীতে বাজিরাওয়ের ‘শনিবার ওয়ারা’ তে আসলেও পরবর্তীতে ‘মাস্তানিমহল’ এ স্থানান্তর করা হয় তাকে। ১৭৪০ সালে বাজিরাও এর মৃত্যুর পর পরই ইতিহাসের একটি ছোট্ট অংশের এই প্রেমিকাটিও জীবন সমর্পণ করেছিল নিজের। কেউ কেউ বলে আত্মহত্যা করেছিল সে বাজিরাও এর মৃত্যুর কথা শুনে ১৫৮ টা লাল মরিচ খেয়ে, কেউ কেউ বলে নিজের আংটিতে রাখা বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেছিল সে, আবার কারও মতে বাজিরাও এর জ্বলন্ত চিতায় ঝাঁপ দিয়ে সে বাজিরাও এর পরকালের সঙ্গী হয়েছিল। সত্যিকারের ঘটনার কোন নথিপত্র নেই, লোকমুখে প্রচলিত হয়ে আসছে এগুলো বছরের পর বছর ধরে। তার কবর এখনও পাবালে রয়েছে যাকে ‘মাস্তানি সমাধি’ বলে থাকে সবাই।

বাস্তবের মাস্তানি



বাস্তবের নানাসাহেব বালাজি রাও (বাজিরাও এর বড় পুত্র এবং বাজিরাও পরবর্তী পেশওয়া)




বাজিরাও এর দ্বিতীয় পুত্র রঘুনাথরাও




বাজিরাও এবং মাস্তানির একমাত্র পুত্র শামসের বাহাদুর



মাস্তানি মহল




মাস্তানির সমাধি



বানশালীর বাজিরাও-মাস্তানি:




সিনেমা শুরু হয় ছত্রপতি সাহুর মন্ত্রীসভায় নতুন পেশওয়ার নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে। দক্ষ রণকৌশলী এবং রাজনীতিতে সুচতুর বাজিরাও বল্লাল নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করে পেশওয়া পদে অধিষ্ঠিত হয়। শ্রীমন্ত বাজিরাও বল্লাল বাল্লাজি ভাট......সাধারণের কাছে... ‘রাউ’। সুকৌশলী এই যোদ্ধা পেশওয়া পদ প্রাপ্তির পর পর বের হয়ে পড়ে যুদ্ধে...পথে বুন্দেলখণ্ডের সীমানায় ঘাঁটি তৈরি করে। এদিকে বুন্দেলখণ্ডের রাজা ছত্রশাল তার সৈনিকের মাধ্যমে বাজিরাও এর কাছে সাহায্য চেয়ে লোক পাঠায়...মুঘলদের আক্রমণ থেকে রাজ্যকে রক্ষা করতে। বাজিরাও প্রথমে সেখানে যেতে আপত্তি করলেও, পরবর্তীতে রাজি হয়ে যায় বার্তাবাহক সৈনিকের কারণে। এই বার্তাবাহক, সুকৌশলী যোদ্ধা আর কেউ না বরং, ছত্রশাল মহারাজার কন্যা মাস্তানি। অবশেষে বাজিরাওয়ের দক্ষ রণনীতিতে বুন্দেলখণ্ড শত্রুশিবিরের কবল থেকে মুক্ত হয়।যুদ্ধের এক পর্যায়ে মাস্তানি নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রক্ষাকর্তা বাজিরাও এর জীবন রক্ষা করে। বুন্দেলখণ্ডে আশ্রয়কালে তাদের মধ্যে এক গভীর সম্পর্ক গড়ে উঠে সবার এবং নিজেদের অজান্তেই। হিন্দু রাজা এবং মুসলিম মায়ের সন্তান মাস্তানি মারাঠা গোঁড়া ব্রাহ্মণ বাজিরাও এর প্রণয়পাশে আবদ্ধ হয়। এবং বুন্দেলখণ্ডের নিয়ম অনুসারে তার কাছে রেখে যাওয়া বাজিরাও এর কাটারা (ছুরির ) সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয় সে। এদিকে ইতিপূর্বে বিবাহিত বাজিরাও এর প্রথম স্ত্রী কাশীবাঈ এসবের ব্যাপারে সম্পূর্ণ অজানা থেকে যায়। বাজিরাও এর যুদ্ধ থেকে ফিরে আসার পরে বুন্দেলখণ্ড থেকে আসা উপঢৌকনের সাথে মাস্তানি, বাজিরাও এর পেশওয়া হওয়ার পরে পুনেতে স্থানান্তরকৃত রাজধানী এবং আবাসস্থল ‘শনিবার ওয়ারা’ তে এসে পৌঁছায়। কিন্তু...এরপরে কিন্তুটা থেকে যাক। বাজিরাও-মাস্তানির প্রেমের উপাখ্যানটা দেখে নেয়ার জন্যই থাকুক। গোঁড়া হিন্দু মারাঠা সমাজ মাস্তানিকে কি মেনে নেয়? কি হয় তাদের সম্পর্কের? কাশীবাঈয়ের ভূমিকা কি দাঁড়ায় শেষপর্যন্ত? মেনে নিতে পারে কি পরম পূজ্য স্বামীর অন্য একটি প্রেমের সম্পর্ক?



সিনেমার গল্প... রূপকথার মত নয়...এক ছিল রাজা, এক ছিল রাণী.....দৈত্য, দানব, রাক্ষস খোক্কসের আগমন এবং বধের পর অবশেষে রাজা এবং রাণী সুখে বসবাস করতে লাগলো। উহু...সব রাজা-রাণী এত ভাগ্য করে আসে না হয়ত। রক্ত মাংসের দৈত্যের থেকে সামাজিক কুসংস্কার যে আরও ভয়াবহ দৈত্য হয়, যুগ যুগ ধরে সেটা শুধু হৃষ্টপুষ্টই হয়, নিহত নয়। গত বছরে অথবা এই বছরের শুরুর দিকে প্রথম বাজিরাও-মাস্তানির ট্রেইলার দেখেছিলাম......বলিউডের সিনেমা এখন অনেক কারণে দেখতে ইচ্ছা করে না, তার মধ্যে গাঁজাখোরি গল্প, মাথাবিহীন প্লট মুখ্য। কিন্তু এই সিনেমার ট্রেইলার দেখে মন বেঁধেই নিয়েছিলাম, কোনক্রমেই মিস করবো না। প্রথম কারণ, সঞ্জয় লীলা বানশালী মহাশয় নিজেই... দ্বিতীয় কারণ, ইতিহাস নির্ভর সিনেমা। বাজিরাও-মাস্তানির নাম অনেক শুনেছিলাম। বিভিন্ন চ্যানেলে শিরি-ফরহাদ, সোনি-মাহিওয়াল এগুলোর সাথে ভারতীয়রা বাজিরাও-মাস্তানিকেও উল্লেখ করে থাকে মাঝে মাঝে...এই সূত্রে নাম আগে থেকেই চিনতাম। বানশালী মহাশয়ের চরম ভক্ত আমি, বলতে দ্বিধা নেই...খামোশি, হাম দিল দে চুকে সনম, ব্ল্যাক প্রভৃতি কতবার যে দেখেছি হিসাব নাই, কিন্তু গত বেশ কিছু সিনেমাতে এই মানুষটার সিনেমা দেখে প্রচণ্ড পরিমাণে মেজাজ খারাপ হয়েছে...হয়ত এক্সপেক্টেশন একটু বেশিই ছিল। কিন্তু এবার নিরাশ করেনি, পূর্বের বানশালী ইজ ব্যাক ইন বাজিরাও মাস্তানি !! প্রথমত, গল্প বলার ধরণ: ইউনিক, ইতিহাসের সাথে প্রেমের উপাখ্যানকে সাবলীলভাবে ব্যক্ত করার ধরণ এবং অলঙ্করণ, দ্বিতীয়ত, বিপুল বাজেটের উপযোগিতা: আয়নামহল থেকে শনিবার ওয়ারা সবকিছু চোখে থাকবে বেশ কয়েকদিন, গাড়ি ভাঙ্গা আর অযাচিত ধুন্ধুমার ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট ছাড়া যে একটা মনোমুগ্ধকর সিনেমা বানানো যেতে পারে, এটা বানশালী আরও একবার দেখিয়েছেন এবং তৃতীয়ত, অভিনয় ও সংলাপ : রানভীর সিংকে কোন সিনেমাতে আজ পর্যন্ত ভালো লাগেনি, ছ্যাঁচড়ার অভিনয় ছাড়া কোনকিছুর আশেপাশেও যেন যেতে চায় না...প্রথমবারের জন্য বাজিরাও এর চরিত্রে এই সিনেমাতে আমার তাকে সেই পর্যায়ের ভালো লেগেছে। এরপর আসে মাস্তানি দীপিকা...মাস্তানি ব্যাক্তিগতভাবে কিরকম ছিল জানিনা, তবে এই মাস্তানি মেলাদিন পর্যন্ত দর্শকের মনে থাকবে, ম্লান হবে না। কাশীবাঈয়ের অভিনয় অংশ আর বাকি দুজনের তুলনায় কিছুটা ক্ষণস্থায়ী হলেও...আমার কাছে এই চরিত্রটাকে Cherry on the cake মনে হয়েছে...কাশীবাঈয়ের চরিত্রে প্রিয়াঙ্কা অসাধারণ. আর ব্যাক্তিগতভাবে আমি বাজিরাও এর মা রাধাবাঈকে দেখে ভয় পেয়েছি...অভিনেত্রীকে চিনতেই পারিনি!! মাথা ন্যাড়া করে, কি ভয়াবহ গোঁড়া মারাঠি বিধবা কর্ত্রীর অভিনয় করে গেলো...ঠাণ্ডা চাহনি, হিসহিসানি কণ্ঠস্বর…উফফ!! বাজিরাও মাস্তানিকে সঞ্জয় লীলা বানশালী বানাতে চেয়েছিল হাম দিল দে চুকে সনমের পর...যেখানে তার ইচ্ছা ছিল বাজিরাও হবে সালমান খান, মাস্তানি ঐশ্বরিয়া রায় বচ্চন, আর কাশীবাঈ রাণী মুখার্জি...সেই বাজিরাও মাস্তানির স্বপ্নটা আজ দীর্ঘ এক যুগের বেশি সময় পরে সফল করেছে সে। সবকিছু মিলিয়ে বাজিরাও মাস্তানি নিয়ে, ইতিহাস বিকৃতি, বাজিরাও এর অবমাননা তকমা লাগিয়ে দিক না কেন...... বাজিরাও-মাস্তানির উৎকৃষ্টতা বিলীন হবে না। বাজিরাও এর পরাক্রমশীল ব্যাক্তিত্ব, কাশীবাঈয়ের ধৈর্যশীল চরিত্র এবং মাস্তানির প্রেমময়ী আখ্যান...এককথায় প্রকাশ...বাজিরাও-মাস্তানি। নাগনাথ এস. ইনামদারের মারাঠি উপন্যাস 'রাউ' অবলম্বনে সিনেমাটি নির্মিত হয়েছে। কে কিভাবে ইতিহাস নির্ভর এই সিনেমা দেখতে বসবে জানিনা, কিন্তু অনেকদিন পরে কোন বলিউডি সিনেমা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত বিরক্তি ছাড়া দেখেছি আমি ...২ ঘণ্টা ৩২ মিনিট দেখেও মনে হয়েছে, ইসস... সময়টা যদি আরও একটু দীর্ঘ হতো।

" Ishq ... joh toofani dariya se bagavat kar jaaye woh ishq ... bhare darbar mein joh duniya se ladh jaaye woh ishq ... joh mehboob ko dekhe toh khuda ko bhool jaaye woh ishq "




Bajirao Mastani (2015)

IMDB rating: 7.2/10
Cast: Ranvir Singh, Deepika Padukone, Priyanka Chopra, Tanvi Azmi, Mahesh Manjekar, Aditya Pancholi.
Genre: War/ Romance




সবশেষে বাজিরাও-মাস্তানি স্মরণে কবিগুরুর সেই বিখ্যাত কবিতা ‘অনন্ত প্রেম’ রইল--

তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছি
শত রূপে শত বার
জনমে জনমে, যুগে যুগে অনিবার।
চিরকাল ধরে মুগ্ধ হৃদয়
গাঁথিয়াছে গীতহার,
কত রূপ ধরে পরেছ গলায়,
নিয়েছ সে উপহার
জনমে জনমে যুগে যুগে অনিবার।
যত শুনি সেই অতীত কাহিনী,
প্রাচীন প্রেমের ব্যথা,
অতি পুরাতন বিরহমিলনকথা,
অসীম অতীতে চাহিতে চাহিতে
দেখা দেয় অবশেষে
কালের তিমিররজনী ভেদিয়া
তোমারি মুরতি এসে,
চিরস্মৃতিময়ী ধ্রুবতারকার বেশে।
আমরা দুজনে ভাসিয়া এসেছি
যুগল প্রেমের স্রোতে
অনাদিকালের হৃদয়-উৎস হতে।
আমরা দুজনে করিয়াছি খেলা
কোটি প্রেমিকের মাঝে
বিরহবিধুর নয়নসলিলে,
মিলনমধুর লাজে--
পুরাতন প্রেম নিত্যনূতন সাজে।
আজি সেই চিরদিবসের প্রেম
অবসান লভিয়াছে
রাশি রাশি হয়ে তোমার পায়ের কাছে।
নিখিলের সুখ, নিখিলের দুখ,
নিখিল প্রাণের প্রীতি,
একটি প্রেমের মাঝারে মিশেছে
সকল প্রেমের স্মৃতি--
সকল কালের সকল কবির গীতি।







**** এই লেখা সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন লেখার সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance. আশা করি পোস্টটি ভালো লাগবে !!!! Happy Movie Watching !!! :P :P :P :P :P

মন্তব্য ১০০ টি রেটিং +২০/-০

মন্তব্য (১০০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০১

কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

রিকি বলেছেন: ভাই সত্য কথা, এটা দেখে সত্যি চরমমমমমমমমম পর্যায়ের ভাল লেগেছে (শুধু সিম্পল ভাল না) :) :) :) এক কথায়, অনবদ্য। :) :) :) :)

২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩

লেখোয়াড়. বলেছেন:
আপনার পোস্টটি আরো বেশি মুগ্ধকর।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬

রিকি বলেছেন: লেখোয়াড় ভাই, এটা বাজিরাও-মাস্তানি দেখার ইফেক্ট !!!! ;)

৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: আপাতত পিলাচ দিয়ে গেলাম, সময় করে পড়ে একটা বৃহৎ মন্তব্যের আশা রাখছি! :`>

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১১

রিকি বলেছেন: আপনার এত ছোট মন্তব্য দেখে আমি একটা বিরাট ধাক্কা খেলাম !!! :|| আপনি---এক লাইনের মন্তব্য, কিভাবে সম্ভব????? B-))

৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: দেখা হয় নাই :(

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪

রিকি বলেছেন: ভাল প্রিন্ট বেড়িয়ে গেছে, দেখে ফেলুন ভাই। :) :) :) :)

৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অলরেডি কয়েকটা রিভিউ পড়া হয়ে গেছে এই মুভীর। আপনার রিভিউটা আকারে বড় এবং ডিটেইলস ছবি সহ। ভালো লেগেছে পড়তে। হয়তো শীঘ্রই দেখে ফেলবো সিনেমাটা।
ভালো লেগেছে আপনার রিভিউ

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

রিকি বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা মুভি আপু। আমি দুদিন আগেই দেখলাম। আর একটু ভাল প্রিন্ট আসলে, দেখে মজা পাবেন, সেট ডিজাইন সেইরকম। :) :) :)

৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২০

আলোরিকা বলেছেন: আমার করা পূর্বের মন্তব্য বহাল রহিল - রিকি দ্য বেস্ট ! :) :) :)

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮

রিকি বলেছেন: আপু আপনি কোথায় ছিলেন এতদিন??? :( ইদানিং আপনাকে কম কম দেখা যায় কেন :(

৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬

সাহসী সন্তান বলেছেন: এই প্রথম রিকি ভাবির দেওয়া কোন মুভি রিভিউয়ের সাথে আমার দেখা একদম খাপে খাপ। আর সেই খুশিতে ইচ্ছা করতাছে দৌঁড়ে গিয়ে নদীতে ঝাঁপাইয়া পড়ি! অবশ্য প্রচন্ড শীত বলে আপাতত উক্ত অপশন বাদ! :P


যদিও রিলিজ হওয়ার পরদিনই মুভিটা দেখা, তারপরেও আপনার পোস্টটা যদি মুভিটা দেখার আগে পড়তে পারতাম; তাহলে কষ্ট করে আর মুভিটা দেখতাম না। মুভি খারাপ তা বলছি না, আসলে ভাল প্রিন্টই পায়নি সেজন্যই কথাটা বললাম! হলপ্রিন্ট, যদিও কিছুটা পরিষ্কার ছিল, কিন্তু মুভির ডায়ালোগ গুলো কানের মধ্যদেশে হেডফোন গোঁজার পরেও কিছু কথা ভাল বুঝতেই পারিনি। X((
রানভীর সিং সম্পর্কে আপনার যা ধারনা আমারও তাই ছিল। কিন্তু এই মুভিটা দেখার পর সেটা কিছুটা হলেও কমেছে! তবে দিপীকা এবং প্রিয়াংকাকে অনেকদিন থেকেই ভাল পাই! আর সেই আশাতেই মুভিটা দেখছিলাম। :`> তবে নিঃস্বন্দেহে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে আমার দেখা সেরা ছবি বলতেই পারি।

তো কথা বার্তা এ্ই পর্যন্ত, এবার চা-চো কি দেবেন দেন? :`>

আপনি---এক লাইনের মন্তব্য, কিভাবে সম্ভব?????

-কইছিলাম না বৃহৎ একখান মন্তব্য করুম! এইবার মন ভরছে তো? :`>

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৬

রিকি বলেছেন: এই মুভি কেউ ক্যামরিপ ভার্সনে/হলপ্রিন্টে দেখে?? আপনি তো ২০ মিনিট দেখেননি বলে আমি আশা করি !!!!! :P আরেকবার দেখবেন, সংলাপ এবার বুঝতে পারবেন (মারাঠি বাদে) !!!! :`>

৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩

টোকাই রাজা বলেছেন: মুভি রিভিউ চমৎকার।
সর্বশেষে রবীন্দ্রনাথ এর কবিতা দারুন। B-)

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২০

রিকি বলেছেন: থ্যাঙ্ক ইউ ভাইয়া :) :) :) :) :)

৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

শায়মা বলেছেন: আহা রিকিমনি!!!!!!!

পোস্টের চেহারাই বলে দেয় পোস্ট কাহারে বলে।

:) :) :)

জিনিয়াস আপুনি নাররি রত্নমনি
গোঁড়া হিন্দু মারাঠা সমাজ মাস্তানিকে কি মেনে নেয়? কি হয় তাদের সম্পর্কের?

নিশ্চয়ই না !!!!!!!!!!:(

আর রবিঠাকুরের কবিতা!!!!!!!!

তাও অমর প্রেম!!!!!!

আবারো আহা আহা আহা

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২১

রিকি বলেছেন: অমর প্রেম না তো অনন্ত প্রেম !!!!! :( অমর প্রেম তো শক্তি সামন্তের সিনেমা !!!! :``>>

১০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭

কিরমানী লিটন বলেছেন: বাজিরাও-মাস্তানি, গল্প ইতিহাস-চলচিত্র রূপের রিভিও, আনুসাঙ্গিক বর্ণনা, ছবি- এককথায় অসাধারণ পোস্ট, প্রিয়তে নিতে হলো। অভিবাদন রিকি আপুকে, চমৎকার সুন্দরকে পাঠকের চোখে মেলে ধরে তার স্বাদ পাওয়ার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।
সতত শুভকামনা ...।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

রিকি বলেছেন: প্রথমেই কিরমানী ভাইকে আন্তরিকভাবে অভিনন্দন রইল। মিষ্টি খাওয়ান ভাইয়া আআআআআআআ :) :) :) :) :) আরে ভাই, এটা একটা ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা মাত্র, আপনাদের পড়ে ভালো লাগাতেই সার্থকতা :) :) :) :) :) মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা জানবেন ভাইয়া :) :)

১১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কাল রাতেই দেখলাম| চমৎকার| আমি ইতিহাস বিলাসী নই| রণবীর সিং আর দীপিকার জন্যই দেখা| এর আগে রামলীলা ভাল লেগেছিল| তবে এ মুভিতে প্রিয়াঙ্কাকে আমার চরম খারাপ লেগেছে| বুঝতে পারছি না কেন|
আপনার রিভিউটাও দারুন

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০০

রিকি বলেছেন: তবে এ মুভিতে প্রিয়াঙ্কাকে আমার চরম খারাপ লেগেছে|

আপনি কি কাশীবাঈয়ের কাছ থেকে আসসালামে ইস্কুম ইয়ারা, আসসালামে ইস্কুম (গুন্ডে) আশা করেছিলেন?? /:) আমার কাছে তো সবাইকেই ভাল লেগেছে :) :)

১২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: এইচডি ছাড়া দেখা ঠিক হবে না!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩

রিকি বলেছেন: একদম ঠিক ভাই---আমার তর সয়নি তাই দেখে ফেলেছি, সাধারণত দেখি না এত তাড়াতাড়ি। তবে এখন যে প্রিন্ট আছে সেটাও খারাপ না। :) :)

১৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০২

জেন রসি বলেছেন: মোহ,প্রেম এবং ভালোবাসাকে যে সময়ের বিভিন্ন মাত্রা দিয়ে মাত্রাবিহিন করে ফেলা যায় সেটা দেখিয়া মাত্রাবিহিন আনন্দ পাইলাম। :) :)




২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫

রিকি বলেছেন: আপনার মাত্রাবৃত্ত ছন্দের মন্তব্য দেখে আমি মাত্রাতিরিক্ত মজা পেলাম ভাই----আবারও পরাবাস্তব !!!! B-)) B-))

১৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪

বনজ্যোৎস্নার কাব্য বলেছেন: রিভিউ ভালো হয়েছে। মুভি দেখা হয়নি। ভালো প্রিন্ট আসুক

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭

রিকি বলেছেন: এখন যে প্রিন্ট আছে তাতে পানিতে ভিজিয়ে দেখা লাগবে না আশা করি, মোটামুটি ভাল। তবে এই সিনেমা ভাল প্রিন্টে দেখলে মজা আলাদা পাবেন---বিশেষত আয়নামহল/ শীষমহল :) :) :) :) :)

১৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন আপু!!!!!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯

রিকি বলেছেন: থ্যাংকস আপু :) :) :) :) :) :) :) :)



১৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

অগ্নি সারথি বলেছেন: ইতিহাসের উপস্থিতি এবং মুভি রিভিউ চমৎকার হয়েছে। আমি সাধারনত হিন্দি মুভি রিভিউ গুলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করি, তবে আজ আর এড়াতে পারলাম না। শুভকামনা।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২

রিকি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া :) :) :) :) :)

১৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

শায়মা বলেছেন: স্যরি অনন্ত প্রেম.......

:P


মাথা একটু তাড়াহুড়ায় আছে তো.......


যাইহোক মনে পড়ে গেলো অনেকদিন আগের কথা।Ananta Prem

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪

রিকি বলেছেন: ভাগ্যিস অনন্ত জলিল বলেননি এবার আপুনি !!!!! B-)) তুমি সন্ধ্যারও মেঘমালার মধ্যে কণ্ঠটা কিন্তু আমি চিনি আপুনি !!!!! ;) ;) ;) চরম লেগেছে.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.। :) :) :) :)

১৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০

লেখোয়াড়. বলেছেন:
চমৎকার উপস্থাপনার জন্য এই পোস্টে বারবার আসতে হচ্ছে।
চোখ পড়ছে!!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭

রিকি বলেছেন:

১৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২

লেখোয়াড়. বলেছেন:
সাহসী সন্তান বলেছেন: এই প্রথম রিকি ভাবির দেওয়া কোন মুভি রিভিউয়ের সাথে আমার দেখা একদম খাপে খাপ।

@ সাহসী........ খাপে খাপে মানে বোঝেন, খালি মস্করা করেন!!!!!!!!!!!!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮

রিকি বলেছেন: B:-) B:-) B:-)

২০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৯

সুমন কর বলেছেন: এ রকম সুন্দর পোস্ট তৈরি করাটা শুধু আপনার পক্ষেই সম্ভব !! গ্রেট। !:#P

কিছুদিন আগে এ মুভি নিয়ে একটা রিভিউ পড়েছিলাম। আজ আপনারটা। ইতিহাস জানা ছিল না। জানিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ।

রানভীর সিংকে দেখতে (মানে অভিনয়) ভালো লাগে না। ইতিহাস, পরিচালক ও দিপীকার জন্যই মুভিটা দেখবো।

তবে ভালো প্রিন্ট না পর্যন্ত, অপেক্ষা করতে হবে। :(

+।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৮

রিকি বলেছেন: দাদা আমি আমার পোস্টের একটা লাইন কপি পেস্ট করলাম

রানভীর সিংকে কোন সিনেমাতে আজ পর্যন্ত ভালো লাগেনি, ছ্যাঁচড়ার অভিনয় ছাড়া কোনকিছুর আশেপাশেও যেন যেতে চায় না...প্রথমবারের জন্য বাজিরাও এর চরিত্রে এই সিনেমাতে আমার তাকে সেই পর্যায়ের ভালো লেগেছে।

ওকে আমার পছন্দই হতো না---কিন্তু এই সিনেমাতে সুপার্ব অভিনয় করেছে। মোটামুটি ভাল প্রিন্ট চলে এসেছে, তবে আমিও সেই ঝকঝকে প্রিন্ট পেলে আবারও দেখবো। একটা গান শুনেন দাদা, সিনেমাতে এত সুন্দর একটা সিক্যুয়েন্সের সাথে মিলিয়ে দিয়েছে--- জাস্ট চমৎকার !!! :) :) :) (প্রথমে যদিও আআ আলাপ করে অরিজিৎ সিং---তারপরেও গানটা শুনেন, কথাগুলো খুব সুন্দর)

view this link

২১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪

জেন রসি বলেছেন: ছন্দ না থাকে যদি তবে ছন্দপতন হবে না। তখন মাত্রা হারাইয়া নায়ক যদি নিজেই সময়ের তীরের মত ধাবিত হয় তাহলে ভালোবাসার মুক্তিবেগ নিশ্চিত!!! ;) :

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২

রিকি বলেছেন: ভাই সোজা হয়ে বুঝতে গেলাম তো কলকব্জা বিগরিয়ে গেল, উল্টো হয়ে মুক্তিবেগ বোঝার চেষ্টা করছি !!!! =p~

২২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: @লেখোয়াড় ভাই, আমি খাপে খাপটা এজন্য বলেছি কারণ আজ পর্যন্ত রিকিপু যত গুলো মুভি রিভিউ পোস্ট করেছেন তার মধ্যে একটাও আমার দেখার ভিতরে পড়িনি! যেহেতু আজকের রিভিউটা আমার দেখার সাথে মিলে গেছে, আর সেজন্যই ঐ কথাটা এখানে উচ্চারণ করেছি!


তাছাড়া খাপে খাপের ভিতরে তো আমি অন্য কিছু খুঁজে পাচ্ছি না? আমার মনে হয় আপনি বিষয়টা ভুল বুঝেছেন?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০২

রিকি বলেছেন: /:)

২৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৫

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: মুভি রিভিউ প্রিয়তে নেওয়া যায় কিনা - সেইটা অনেকক্ষণ ধরে ভেবে-ভুবে শেষমেশ নিয়েই নিলাম।

রিভিউ মারাত্নক। মুভি এখনো দেখি নাই - এইচডি না আসলে দেখিবো না বলিয়া মনস্থির করিয়াছি!!! এই রিভিউ পড়ার পর এখন তো হল প্রিন্টেই দেখার খায়েশ হচ্ছে। সবাই যখন ভাল বলছে - তাহলে ভাল না হয়ে আর যাবে কই এইটা!!!

মুভি সম্পর্কে এইটুক বলি, ট্রেইলারটা অসম্ভব ভাল লাগছিলো আমার। বুঝতেছিলাম যে, ভাল একটা মুভি মনে হয় সঞ্জয়লীলা বানসালী অনেকদিন পর বানাচ্ছে! দিপীকার অভিনয় তো এমনিতেই ভালো, ট্রেইলারেও ভাল লাগছিল দেখে - এখন তো মনে হচ্ছে, মুভিতে তার বেস্টটাই সে দিয়েছে।

তবে, রনবীর সিংকে ঐসব আলতু-ফালতু রোমিও ক্যারেক্টার থেকে এইটাতে মানাইছে বেশ। ঐগুলো তার নিজের ইমেজই ডাউন করছিল। এক আনুষ্কার সাথে তাকে বেশিদিন দেখতে ভালোও লাগছিলো না।

শেষের কবিতাটা মারাত্নক সুন্দর। এইটার চেয়েও মুগ্ধকর হল এইটাকে সংরক্ষণ করে রাখা। আপনি তো তাই করলেন।

নাহ। এক প্লাস দিলে পোষ্টের অপমান হবে। অনেকগুলা প্লাস!!! (পোষ্ট দেওয়ার সাথে সাথেই প্লাস দিছিলাম)

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৫

রিকি বলেছেন: মুভি রিভিউ প্রিয়তে নেওয়া যায় কিনা - সেইটা অনেকক্ষণ ধরে ভেবে-ভুবে শেষমেশ নিয়েই নিলাম।

আপনার ইচ্ছে !!! :`>

রিভিউ মারাত্নক। মুভি এখনো দেখি নাই - এইচডি না আসলে দেখিবো না বলিয়া মনস্থির করিয়াছি!!! এই রিভিউ পড়ার পর এখন তো হল প্রিন্টেই দেখার খায়েশ হচ্ছে। সবাই যখন ভাল বলছে - তাহলে ভাল না হয়ে আর যাবে কই এইটা!!!

হল প্রিন্ট ঠিক না, তার থেকে একটু বেটার প্রিন্ট বের হয়েছে ভাই !!!! ;) আমার হলপ্রিন্টের মাথা-পা দেখতে ভাল লাগে না, জন্যই তো এক সপ্তাহ পড়ে দেখেছি !!! B-))

মুভি সম্পর্কে এইটুক বলি, ট্রেইলারটা অসম্ভব ভাল লাগছিলো আমার। বুঝতেছিলাম যে, ভাল একটা মুভি মনে হয় সঞ্জয়লীলা বানসালী অনেকদিন পর বানাচ্ছে! দিপীকার অভিনয় তো এমনিতেই ভালো, ট্রেইলারেও ভাল লাগছিল দেখে - এখন তো মনে হচ্ছে, মুভিতে তার বেস্টটাই সে দিয়েছে।

বানশালী মহাশয়ের সব থেকে ডিরেক্টরিয়াল বাজে মুভি ছিল সাওয়ারিয়া। গত মুভিটাও এই ঐ যতই অ্যাপ্লোজ করুক না কেন, আমার ভাল লাগেনি। এটাতে নিরাশ হয়নি, পুরনো সেই বানশালী কিছুটা ফিরে এসেছে! :D

তবে, রনবীর সিংকে ঐসব আলতু-ফালতু রোমিও ক্যারেক্টার থেকে এইটাতে মানাইছে বেশ। ঐগুলো তার নিজের ইমেজই ডাউন করছিল। এক আনুষ্কার সাথে তাকে বেশিদিন দেখতে ভালোও লাগছিলো না।


বিশ্বাস করেন, কিছু নায়কের চেহারার চোর চোর ভাব দেখে চ্যানেল উল্টে দেয়, তার মধ্যে রানভীর একজন। কিন্তু এখানে সে ধারণা কয়েক শত গুণ পাল্টে দিয়েছে। বাজিরাও এর ন্যাড়া মাথার লুকটা ভাল না লাগলেও, কথা, ব্যাক্তিত্ব অবাক করবে !!! :)

শেষের কবিতাটা মারাত্নক সুন্দর। এইটার চেয়েও মুগ্ধকর হল এইটাকে সংরক্ষণ করে রাখা। আপনি তো তাই করলেন।

আহা এ তো আমার পরম সৌভাগ্য ভাই। মনে এসেছিল লিখতে লিখতে, তাই দিয়ে দিলাম !!! :)


নাহ। এক প্লাস দিলে পোষ্টের অপমান হবে। অনেকগুলা প্লাস!!! (পোষ্ট দেওয়ার সাথে সাথেই প্লাস দিছিলাম)

সামুতে একটা প্লাসই দেয়ার নিয়ম, মাঝখানে তো নিজেরটা নিজেও দেয়া যেত!!! ;) ;) মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা জানবেন :) :) :) বাজিরাও-মাস্তানি দেখবেন বলে আশা রাখছি !! :)

২৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: দেখা হয়নি এখনো।

আপনার দেয়া রিভিউ দেখে আগ্রহ বেড়ে গেল।

দেখতে হবে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৬

রিকি বলেছেন: দেখে ফেলুন, জলদি জলদি, ভাল লাগবে। :) :) :) :)

২৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৪

অনিকেত-সুকন্যা বলেছেন: আমি বলছি মুভিটির খারাপ দিকগুলির কথা -

১। সিনেমায় গানগুলি অবান্তর ও মুভিটির ফ্লো নষ্ট করেছে বারবার। উনার মাপের পরিচালকের কাছ থেকে ছেলেমানুষি আশা করা যায় না।
২। সিনেমার ভিসুয়্যাল এফ্ক্টেস অত্যন্ত নিম্নমানের।
৩। যুদ্ধের দৃশ্যগুলি দেখতে গিয়ে পুরোনো হলিয়ূডি সিনেমার দূর্বল নকল বোধ হয়েছে।

ভাল দিকগুলি আপনি যা বলেছেন তা মোটামুটি মেনে নেওয়া যায়। অসাধারণ মাপের কিছু সিনেমা নয়, তবে ভারতবর্ষের কমার্শিয়াল মুভির নিরিখে ভাল পর্যায়ে ফেলা যেতে পারে, এর বেশি কিছু নয়। ডিরেকটার হিসাবে উনি মোটেই অসাধারন মাপের কেউ নন, হলে এতদিনে অন্যকিছু করে দেখাতেন। সিনেমার দৃশ্যায়নের কৃতিত্ব ডিরেকটার অফ ফটোগ্রাফিকেই দেওয়া উচিৎ, এছাড়া প্রোডাকশান ডিজাইন অসাধারণ। কেউ কেউ থাকেন প্রয়োজনের তুলনায় বেশি মর্যাদা পেয়ে থাকেন উনিও সেই গোছের একজন।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০০

রিকি বলেছেন: ভাই প্রথমে আপনাকে একটা চাইনিজ স্টাইলে সাষ্টাঙ্গে স্বাগতম জানাতে মন চাইলো-- । B-))

আমি বলছি মুভির ভাল দিকগুলোর কথা আপনার খারাপ দিকগুলোর সাথে কম্পেয়ার করে:

১। সিনেমায় গানগুলি অবান্তর ও মুভিটির ফ্লো নষ্ট করেছে বারবার। উনার মাপের পরিচালকের কাছ থেকে ছেলেমানুষি আশা করা যায় না।


এখনকার অন্যান্য বলিউড সিনেমাতে তো, ঘুম থেকে উঠে আইটেম নাম্বার শুরু হয়ে যায়। মেহফিল, উৎসব, কারও আগমনীতে গান খুব একটা খাপছাড়া ঘটনা কি?? সেখানে তো ভাই আর কিছু হলেও ঘণ্টা বাজানো মানাতো না। হিস্টোরিক্যাল সিনেমাতে রুপোর থালায় পঞ্চব্যঞ্জন খাওয়া দেখতে হয়ত আপনিও পছন্দ করতেন না---আর গান বিরক্ত ক্ল্যাসিক্যালের কারণেও লাগতে পারে। অনেকে এই আআ আলাপ দেখতে অপছন্দ করে !!!! :-B

২। সিনেমার ভিসুয়্যাল এফ্ক্টেস অত্যন্ত নিম্নমানের।

যুদ্ধ ছাড়া এই জিনিস আছে কোথায়?? :-/ আপনি কি ৩০০ এর মত হিস্টোরিক্যাল ইফেক্ট ধূসর ধূসর লিওনাইডাস আশা করেছিলেন কিনা, তা তো পরিচালকের জানা নেই !!!! বেটার দ্যান প্রিভিয়াস মুভি, আমার ধারণা যতটুকু |-)

৩। যুদ্ধের দৃশ্যগুলি দেখতে গিয়ে পুরোনো হলিয়ূডি সিনেমার দূর্বল নকল বোধ হয়েছে।

আমি বলিউডের সিনেমাকে কখনও হলিউডের সিনেমার আশেপাশেও আনিনা। তারা এদের তুলনায় ৩০-৪০ বছর এগিয়ে, অন্তত ফিল্ম মেকিং এর দিক দিয়ে। বিভিন্ন দেশের সিনেমা দেখতে পছন্দ করি ভাই, সুতরাং একটা আইডিয়া দেই, কিছু দেশের ড্রামা মুভি দেখলে আপনার হলিউডকে পুরোই তাদের বাচ্চা মনে হবে। তো যেটা মূল কথা তা হলো, কম্পারিজনের আগে, সবার আলাদা আলাদা কালচার, ক্যাপাবিলিটি দেখে নিতে হবে। বলিউডের সিনেমার সাথে হলিউড দূরে থাক, এশিয়ার অনেক দেশের সিনেমা উঁচুতে থাকবে কিছুটা হলেও। দিনকে দিন তারা এত খারাপ অবস্থায় নিয়ে যাচ্ছে তারা তাদের এই শিল্প। ইরানিয়ান মুভি দেখবেন, কোন জাঁকজমক নেই, রুটি বানানো কমন ফ্যাক্টর, কিন্তু সিনেমার শেষে অনুভব করতে পারবেন আপনি নিজেও সাধারণ মানুষগুলোর সাথে হারিয়ে গেছেন (এত টাচিং হয়), সাউথ কোরিয়ানরা মাস্টার স্টোরিটেলার (সব ধরণের সিনেমা তারা নিজেদের মত বানায়, এবং উচ্চ পর্যায়ের প্লট), জাপানিজ শুধু হরর ঘরানার সিনেমা হলিউডের থেকে এক ক্রোশ এগিয়ে (অনেক হলিউড সিনেমার অ্যাডাপ্টেশন জাপানিজ হরর থেকে হয়েছে যেমন দ্য রিং ট্রিওলজি), ভিয়েতনামের সিনেমা (বাস্তবতা দেখে ভয় পাবেন) প্রভৃতি। এটা শুধু এশিয়ানের একটা অংশ বললাম, ইউরোপ বাদ থাক--সেটার সাথে কারোরই তুলনা চলে না! আমি কখনও কোন দেশের সিনেমা আরেক দেশের সাথে সাদৃশ্যের দৃষ্টিতে দেখার চেষ্টা করি না, প্রত্যেকের আলাদা বিশেষত্ব আছে। সাধারণভাবে যেটা যে রকম ভাল লাগে, বলে ফেলি। আমি খুঁত ধরার থেকে কোন জিনিসের ভাল দিকের প্রতি মনোযোগ দিয়ে থাকি বেশি !

ভাল দিকগুলি আপনি যা বলেছেন তা মোটামুটি মেনে নেওয়া যায়। অসাধারণ মাপের কিছু সিনেমা নয়, তবে ভারতবর্ষের কমার্শিয়াল মুভির নিরিখে ভাল পর্যায়ে ফেলা যেতে পারে, এর বেশি কিছু নয়।

যাক শেষ পর্যন্ত বানশালী সার্থক, আপনার এটুকু পজিটিভ কথা শুনে !!! B-))


ডিরেকটার হিসাবে উনি মোটেই অসাধারন মাপের কেউ নন, হলে এতদিনে অন্যকিছু করে দেখাতেন। সিনেমার দৃশ্যায়নের কৃতিত্ব ডিরেকটার অফ ফটোগ্রাফিকেই দেওয়া উচিৎ, এছাড়া প্রোডাকশান ডিজাইন অসাধারণ। কেউ কেউ থাকেন প্রয়োজনের তুলনায় বেশি মর্যাদা পেয়ে থাকেন উনিও সেই গোছের একজন।

ভাই, সবার যে সবাইকে ভাল লাগবে, তার কিন্তু কোন নীতিশাস্ত্র নেই। ভাল কথার মিষ্টি ভাব নিজের মিষ্টত্ব বেশি দেখায়, যদি সেখানে কেউ ১ চামচ সমালোচনার লবণ দেয়। উনি সবকিছুতে ড্রামা ১ চামচ বেশি দেন ঠিক আছে, কিন্তু বানশালী যে কয়টা সিনেমা বানিয়েছে, সবগুলো দেখেই কি কথাগুলো বলছেন??? ভারতের অনেক ইডিয়ট মার্কা পরিচালকদের তুলনায় সে যে কিছুটা আলাদা ধরণে নিজের কাজকে তুলে ধরে, সেটা একটু ভালভাবে দেখবেন। আর একবার কোন মানুষকে যদি, ব্যাক্তিগতভাবে অপছন্দ হয়ে যায় (আই হেট বানশালী), সে টাইটানিক বানিয়ে ফেললেও, বিশেষজ্ঞ দর্শক জাহাজের ডোবার দিক আইসবার্গের উল্টোতে ছিলই বলবে, সবার ক্ষেত্রেই হয়, নতুন কিছু না এটা !!! ভাল থাকুন, আপনার মন্তব্য দেখে মজা লেগেছে অনেক। =p~ =p~ =p~

২৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনিকেত সুকন্যার কথাগুলো নিয়ে ভাবছি। এখনো মুভিটি দেখা হয়নি। হাতের কাছেই আছে কিন্তু সময় করে উঠতে পারছি না। মুভিটা দেখেই কিছু একটা বলব। ততক্ষণ ওয়েটান। B-))

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০২

রিকি বলেছেন: ওকে, আপনার যা ইচ্ছা। আপনি যখন দিলওয়ালে হজম করে ৩ রেটিং দিতে পেরেছেন, এটা গলাধঃকরণ করতে পারবেন বলে আশা করি। B-))

২৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


রিভিউ আপনার স্টাইলে হইছে। আপনি খুব ভাল রিভিউ লিখেন। :)

তবে ছবিটা দেখনের কোন ইচ্ছা নাই। ;)

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯

রিকি বলেছেন:
তবে ছবিটা দেখনের কোন ইচ্ছা নাই। ;)

সমস্যা নাই, পড়েছেন পোস্ট সেটাই আমার কাছে অনেক ভাইয়া আআআআআআআআআ B-)) B-))

২৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: রিকি ,




রিভিউ যথারীতি আপনার মতোই বিদগ্ধ ।
যেহেতু সিনেমার রিভিউয়ে আগ্রাহান্বিত নই ( আগের একটি মন্তব্যে লিখেছিলুম ) তাই ছবির বক্তব্য নিয়ে বলার কিছু নেই । প্রেম তো যুগে যুগে থাকেই । এভাবে কিম্বা ওভাবে ।
কিন্তু মন্তব্য করছি অন্য কারনে । এই পোষ্টের শুরুতে দেয়া ইংরেজী লাইন দুটো এই কারন । লেখার প্রয়োজনে একটি সাইটে যেতে হয়েছিলো এই সক্কালবেলায় । সাইটটি এখনও ( মন্তব্যটি প্রকাশ করা পর্য্যন্ত ) খোলা আমার সামনে । এখানেই সকালে এই লাইনক'টি দেখলুম । আর এখন নির্বাচিত পাতায় আপনার লেখাটি খুলতেই দেখি সেই লাইনদু'টি ।
কাকতালীয় হলেও এটুকু জানানোর লোভ সামলানো গেলোনা । কারন ভালোবাসা সামলানো যায়না, তাই তো কিউপিডকে চোখ বন্ধ করে থাকতে হয়.... না জানি কখন কি হয়ে যায় !!!!!!! :(

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৯

রিকি বলেছেন: A Midsummer Night's Dream থেকে নিয়েছি ভাইয়া :) :) :) শেক্সপিয়ার দিইয়ে শুরু করেছি, কবিগুরুতে এসে ইতি----প্রেমের গভীরতার ব্যাখ্যা এই দুজন গুণীজন অপেক্ষা আর কার দ্বারা ভালভাবে ব্যক্ত করা সম্ভব!!! :-B তাই দুই গুরুর আশ্রয় নিয়েছি !! =p~ বিদগ্ধ রিভিউ আমার মতোই---হাসবো না কাঁদবো ভাই বুঝতে পারছি না!!! B-)) :(( B-)) :((

২৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪

অনিকেত-সুকন্যা বলেছেন: ১। খুব মনোযোগ দিয়ে আপনার প্রতিমন্তব্য পড়লাম, ভাল লাগল। আপনি এরপর থেকে লিখে দেবেন বলিয়ূডি সিনেমার নিরিখে ভাল বলে। আপনার রিভিউ-এর সমালোচনা আমি কিন্তু করি নি। একটু খেয়াল করে আবার দেখবেন বেশ কিছু আগুনের দৃশ্য আছে অতি সাধারন। আপনি বোধহয় সিনেমা দেখার সময় বাকিগুলোতে হারিয়ে গেছিলেন।
২। ইরানিয়ান সিনেমা সত্যিই অসাধারন। বাজেট থাকলেও কিছু ইরানিয়ান সিনেমা অন্য কোনোও ডিরেকটার বানাতে পারবেন না। ঠিক একইভাবে পয়সা ফেললেও নোলানের সিনেমা তৈরি করা যায় না।
৩। আজকের সময়ে টেকনোলজি একই পাওয়া যায় দেশ-কাল ব্যতিরেকে, ও তার সঠিক ব্যবহার করতে পারলেই নিখুত সিনেমা বানানো যায়। যদিও নিখুত সিনেমা বানানোর জন্য নিখুত টেকনোলজি নয়, অন্যকিছু প্রয়োজন। শিপ অফ থিসিয়াস দেখেছিলেন - ডিরেকটরিয়াল এবিলিটি ওখানে পাওয়া যায়, গ্রাঞ্জার নয়। নিখুত সিনেমা বানালে বাজার পাওয়া যাবে না একথা অবান্তর। অনেকে বলেন গান না থাকলে সিনেমা চলবে না সেই সময় বোধহয় পেরিয়ে এসেছে দর্শক। ওদের দিকে আঙুল না তুলে নিজেদের দিকে আঙুল তোলা ভাল।
৪। প্রথমেই বলেছি উনার মাপের পরিচালকের কাছ থেকে। সে যাই হোক ভাল থাকুন, ভাল সিনেমা দেখুন। ভাল রিভিউ নিশ্চয় লিখুন। খুব ভাল রিভিউ লিখেছেন ভাই।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩

রিকি বলেছেন: হুম আমি কিন্তু আপনার প্রত্যেকটা পয়েন্ট তুলেই আলাদা আলাদাভাবে বিশ্লেষণ করেছি ভাই। ভাল-খারাপ মানুষের স্বকীয় বিষয়--কারও কোন হাত থাকতে পারে না এই ক্ষেত্রে। যাই হোক, প্রত্যুত্তরের জন্য ধন্যবাদ ভাই, ভাল থাকবেন :) :)

৩০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭

অনিকেত-সুকন্যা বলেছেন: Click This Link এই লিঙ্কটা দেখতে অনুরোধ করলাম ভাই। হয়তো ভাল লাগলেও লাগতে পারে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭

রিকি বলেছেন: দেখলাম ভাই, অনেক সুন্দর একটা পোস্ট। :) :) :) মন্তব্য দিয়ে এসেছি :)

৩১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ২ ঘণ্টা ৩২ মিনিট দেখেও মনে হয়েছে, ইসস... সময়টা যদি আরও একটু দীর্ঘ হতো।

আপনার রিভিউ বরাবরের মতই চমৎকার!
আরো শেষে চমৎকার কবিগুরুর কবিতা!

অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপু!

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০০

রিকি বলেছেন:

অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন আপু :) :) :) :)

৩২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বিকেল থেকে এই পোস্টে আটকে আছি ।
চরিত্র গুলি বুঝতে গিয়ে মনোযোগ দিয়ে পড়লাম , আবার তক্কে তক্কে ছিলাম ; কোন ভুলভাল পাই কিনা =p~
পাইলাম না । |-)
কি চমৎকার রিভিউ যে করেন না আপনি !!!

মাগরিবের আজান দিল তাই , কমেন্টের সমাপ্তি B-)

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৩

রিকি বলেছেন:

ভাই প্রথমে কফি খান (এটা কিন্তু থাইল্যান্ডের না,এটা গরিবী কফি B-)) ), সাথে বিস্কিট আর কাপকেক। B-) আপনার পরিশ্রমী পোস্ট গুণীজনের তুলনায় এগুলো কিছুই না ভাই। :) মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা জানবেন :) :) :) :)

৩৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২

বঙ্গমিত্র সিএইচটি বলেছেন: অসাধারণ

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৫

রিকি বলেছেন:

:) :)

৩৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: গতকাল আপনার এই সুন্দর মুভি রিভিউটি পড়েছি , ভীষণ ভালো লেগেছে । তখনি মনস্থির করি মুভিটি দেখে এসে আপনাকে জানাবো কেমন লেগেছে । সত্যিই , দারুণ মুভিটি । মুভির প্লট ভালোই লেগেছে , তারও চেয়ে ভালো লেগেছে সেটিংস গুলো । Royal Grandeur এ মুগ্ধ আমি । সিনেমা হলে গিয়ে দেখেছি , সত্যিই বিগ স্ক্রিন আর হাউস ফুল আবস্থায় মুভি দেখার মজাই আলাদা ।

আপনি সত্যিই দারুণ মুভি রিভিউ করেন , যেটা মানুষকে আকৃষ্ট করে মুভিটি দেখার ব্যপারে । :)

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৮

রিকি বলেছেন:

এবং সাথে মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন আপু :) :) :) শুনে অনেক অনেক ভাল লাগলো, আপনার মুভিটা ভালো লেগেছে :) :) :)

৩৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এটা কিন্তু থাইল্যান্ডের না,এটা গরিবী কফি B-))

ছবি দেয়ায় বিশ্বাস করে চেটে পুটে খেলাম ।
মুভি টা যে দেশের , আপু কি সে দেশে ছিলেন কখনো ?
:D বিস্কিটের পরিবেশন রীতি আর পরিমান দেখে কথাটা মনে এল ! :P

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১২

রিকি বলেছেন: মুভি টা যে দেশের , আপু কি সে দেশে ছিলেন কখনো ?

নাহ। আমি 'আপনাগো দেশেরই লোক'---খাঁটি পূর্ববঙ্গীয়, বারেন্দ্র ভূমির!!! ;) ;) ;)





৩৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৬

আবু শাকিল বলেছেন: মুভিটা নিয়ে কয়েকটা রিভিঊ পড়া হয়ে গেছে - মুভিটা দেখি বাকি ।
ধন্যবাদ ভাইয়া ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৩

রিকি বলেছেন: সময় সুযোগ করে দেখে ফেলুন :) :) :) :) ভালো লাগবে আশা করি :)

৩৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৯

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: মুভি রিভিউ ও কেউ এত্ত সুন্দর করে লিখতে পারে!
ভালবাসা আপুনি :)

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২০

রিকি বলেছেন: মাদার তেরেসা বলেছিলেন, 'Not all of us can do great things.....but we can do small things with great love.' ঘটনাটা ঠিক এমন আপু। যতটুকু করি, ভালোলাগা থেকেই.....এই তো :) :) :) মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা রইল :) :) সকালটা শুরু ডেজার্ট দিয়েই হোক, কি বলেন আপু?? ;)



৩৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১১

জুন বলেছেন: সুন্দর লেখা রিকি। শুভেচ্ছা জানবেন।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৬

রিকি বলেছেন:

আপি আপনাকে মেলাদিন পরে ব্লগে দেখলাম। এই নেন, নাস্তা করে নেন একটু :) :)

৩৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপু। রিভিউয়ের ছলে ইতিহাস জেনে ফেললাম কিছুটা এটা আরও বেশী ভালো লাগলো। :)

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০০

রিকি বলেছেন:

মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা রইল আপু। :) :) :) :) মাই প্লেজার :) ভরদুপুরে, আমার তরফ থেকে একটা ডেজার্ট থাকলো আপনার জন্য :) :) :)

৪০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: মুভিটাতো এখনো দেখা হয়নি। অনেকগুলো রিভিউ পড়েছি।তারমধ্যে রিকি আপুনির করা রিভিউটাই অসাধারন।হ্যাটস অফ আপুনি।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৫

রিকি বলেছেন: পাঠে ও মন্তব্যে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ভাই। :) :) :) নিউ ইয়ারের খুশিতে পেস্ট্রি খান :) :)

৪১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৭

লিও কোড়াইয়া বলেছেন: রানভির সিং নায়ক, তাই সিনেমা টা দেখার তেমন ইচ্ছা ছিল না, আপনার লেখা পরে দেখার আগ্রহ পাচ্ছি, ভাল প্রিন্ট পেলে দেখে ফেলব!

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৮

রিকি বলেছেন: মন্তব্যের শুরুতে বিলেটেড মেরি ক্রিসমাস এবং নিউ ইয়ারের অগ্রিম শুভেচ্ছা রইল। !:#P এই সিনেমাতে ভাই, ছাগল মার্কা অভিনয়টা করতে পারেনি ভাই--বানশালী সেরকম টাইট দিয়েছে, ভালো লাগবে দেখেন !!!! আবারও নিউ ইয়ারের পেস্ট্রি শুভেচ্ছা রইল :) :)

৪২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১২

আবু শাকিল বলেছেন: সেদিন বলতে ভূলে গেছিলাম - আপনার রিভিউ র অনেক শুনাম শুনছি - বাজিরাও মাস্তানি রিভিউ পড়ে খুব টের পেয়েছি ।
খুব ভয়ঙ্কর রিভিঊবাজ ।
সেদিন ভাইয়া ও ডেকেছিলাম ।অনেক গুলা ভূল একসাথে কেম্নে করলাম =p~
শায়মা আপুর মত আমার ও বলতে ইচ্ছে করছে আমি লজ্জায় লাল নীল বেগুনি হয়ে গেছি ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৮

রিকি বলেছেন: আরে ভাইয়া, আমাকে সবাই ভাইয়া, ভাইপু এভাবেই ডাকে, সমস্যা নাই। এগুলো ব্যাপার না। B-)) মন্তব্যে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ভাইয়া। :) :) :) :) হ্যাপি নিউ ইয়ারের অগ্রিম শুভেচ্ছা :) :)

৪৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: রিকি ভাইয়ু/রিকি ভাউ,
তুমি এত্তো সুন্দর করো রিভিউ ক্যামনে করো? হু...

পছন্দ হইছে। একগাদা ভালো লাগা।

যা হোউক অনেকদিন খোঁজ খবর নেওয়া হয় না। কও দিন রিকি আপুমণি ক্যামন আছেন? তাহারে বড্ড মিছাই।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৬

রিকি বলেছেন: আছি ভালোই রাজপুত্র ভাই :) হ্যাপি নিউ ইয়ার। মানে মানে করে ভাই লেখা হয়ে যায় আর আপনাদের অনুপ্রেরণা :)

৪৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাল্লাগছে
রেকমেন্ড যখন রিকি র দেখতেই হয় :)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১০

রিকি বলেছেন: দ্য বয় ইন দ্য স্ট্রাইপড পাজামা খারাপ ভালো ছিল না আপু B-)

৪৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২১

নিমগ্ন বলেছেন: মুভিটা দেইখ্যা কইতে অইবে

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২২

রিকি বলেছেন: :P

৪৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪

প্রামানিক বলেছেন: যেমন লেখা তেমন ছবি। খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ ভাই রিকি।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

রিকি বলেছেন: মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা রইল ভাইয়া। নেন, সকালের কফি :)



৪৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

দীপান্বিতা বলেছেন: সিনেমা খুব ভাল হয়েছে ----আপনার লেখাও খুব ভাল লাগল :)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭

রিকি বলেছেন: :) ধন্যবাদ দিদি :)

৪৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: টাচি ছিল
বাচ্চা রা দেখতে চায় নাই আর নিজেই দেখছি ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

রিকি বলেছেন: :-B

৪৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৩

ফ্রাঞ্জ কাফকা বলেছেন: দেখি নাই!

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩

রিকি বলেছেন: দেখে ফেলুন :) :)

৫০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ভাবসিলাম দিলওয়ালের জন্য এটা ফ্লপ খেয়ে যাবে!ইন্ডিয়ানদের মানসিকতা পরিবর্তন হৈসে দেখা গেলো।
ভাল প্রিন্টের অপেক্ষায়।
আমি অবশ্যি ক্রিতি সানোন এর উসিলায় দিলওয়ালেও দেখবো! :`>

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭

রিকি বলেছেন: B-)) ভাই যে দিলওয়ালের কথা বলতে গিয়ে পিঙ্গা পিঙ্গা হয়ে গেছেন !!!!! B-))

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.