নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

রিকি

কাছে আছে দেখিতে না পাও, তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের মতো কারে খুঁজে মর, সে কি আছে ভুবনে, সে যে রয়েছে মনে।

রিকি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফোর লিটল ম্যাগপাই’জ---আসুন সাউথ কোরিয়ান চারটি অনবদ্য মুভি দেখে নেয়া যাক :) :)

০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৪০



আমার সবথেকে পছন্দের মুভি ইন্ডাস্ট্রিগুলোর মধ্যে সাউথ কোরিয়া অন্যতম। বলিষ্ঠ প্লট, চমৎকার মেকিং এগুলো এদেরকে এক কদম হলেও আশেপাশের অন্যান্যদের অপেক্ষায় এগিয়ে রাখবে। আমার ব্লগ জীবনের প্রথম কয়েকটা পোস্টও ছিল সাউথ কোরিয়ান মুভি নিয়েই। কিন্তু মাঝে কিছুদিন সাউথ কোরিয়ান দেখা বাদ দিয়ে বিশ্বভ্রমণে বেড়িয়েছিলাম বিধায় এদের সিনেমা নিয়ে মেলা কয়েকমাস কিছু লিখিনি। ব্লগে চার পাঁচ মাসব্যাপি অনুপস্থিত থাকাকালীন সময়ে চরম কিছু সিনেমা খুঁজে বের করে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। আজকে সেসব সাউথ কোরিয়ান মুভির মধ্যে চারটা শেয়ার করব...আমার কাছে যেগুলোকে অনবদ্য মনে হয়েছে। তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে সরাসরি সিনেমালোচনাতেই চলে যাওয়া যাক...:) :)

প্রথম মুভি:


“Bitterness is like cancer. It eats upon the host. But anger is like fire. It burns it all clean.”



হা-ইয়ং সিউলে ব্যাংকে চাকরি করে...রোজকার জীবনে ঝামেলা অ্যাভয়েড করা ব্যাক্তিবর্গের সদস্যা...নিজের মত চলব, নিজের মত থাকব...জীবন নির্ঝঞ্ঝাট চলছিল তার... কিন্তু কর্মক্ষেত্রের চাপে একসময় ওভাররিঅ্যাক্টিভ হয়ে পড়লে অনিচ্ছাকৃত ভ্যাকেশনে পাঠানো হয় হা-ইয়ং কে। এদিকে তার বাসার সুপারিটেন্ডেন্ট তাকে মেইল বক্সে জমে থাকা এক বান্ডেল চিঠি দিয়ে যায়...শৈশবের বন্ধু বোক-নাম বেশি সংখ্যক চিঠি প্রণেতা। সে চিঠিগুলোকে না দেখেই বিনে ফেলে দেয়...এবং ভাবে কিছুদিনের জন্য নিজের দাদার বাসা যে আইল্যান্ডে সেখানে ঘুরে আসবে। রওয়ানা হয়ে যায় সে ৯-১০ জন অধিবাসির দ্বীপ মুডো আইল্যান্ডে। সেখানে গিয়ে পৌঁছতে না পৌঁছতেই তাকে স্বাগতম জানাতে আসে শৈশবের সেই বন্ধু মলিন চেহারার বোক-নাম। অনেকদিন পর বন্ধুকে কাছে পেয়ে খুশিতে আত্মহারা হয়ে পড়ে সে। এদিকে পথ চলতে চলতে হা-ইয়ং এর কাছে দ্বীপের পরিবেশ কিছুটা অন্যরকম মনে হয়। এবং আজব মনে হয় শৈশবের বন্ধু বোক-নাম এর অভিব্যাক্তিও। সরল স্বভাবের আড়ালে জটিল এবং ভয়াবহ কিছু ঘটনা লুকিয়ে থাকে তাকে কেন্দ্র করে। বোক-নাম এর সাথে কী হয়? মুডো দ্বীপের রহস্য কী? রিভেঞ্জ থ্রিলার এটা...কিন্তু অনেকটাই অন্যরকম। মানুষের ক্রোধ কোন পর্যায়ে গেলে সে প্রতিশোধ প্রবণ হয় কোরিয়ান এই থ্রিলার সেটার উদাহরণ। সাউথ কোরিয়ানদের রিভেঞ্জ থ্রিলার সেকশনসহ আরও বেশ কিছু সেকশনে জুরি মেলা ভার...এই সিনেমা তারই একটা জ্বলন্ত প্রমাণ। কিছুটা আন্ডাররেটেড, কোণায় পড়ে থাকে.....কিন্তু আই স দ্য ডেভিল, নো মার্সির মত রিভেঞ্জ থ্রিলারের পাশে অনায়সেই রাখা যায় এটাকেও। সিনেমার ঘটনা চরম, অভিনয় আরও বেশি চরম...ক্লাইম্যাক্সের কিছু দৃশ্যে অবাক হয়ে থেকে যেতে হয়...ভাই এবার তো মাফ দে! এই গল্প বন্ধুত্বের, এই গল্প কিছুটা স্বার্থপরতার...সর্বোপরি এই গল্প একটু একটু করে জমা হতে থাকা প্রতিশোধের। সাউথ কোরিয়ানদের রিভেঞ্জ মুভি কেমন হয় আশা করি ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন নাই!!! অনেকদিন মনে রাখার মত সাউথ কোরিয়ান রিভেঞ্জ মুভি।




Bedevilled 2010 (Original Title: Kim Bok-nam salinsageonui jeonmal )

IMDB rating: 7.3/10
Cast: Yeong-hie Seo, Seong-won Ji, Min-ho Hwang
Genre: Crime, Drama, Thriller



দ্বিতীয় মুভি:

“Nothing of me is original. I am the combined effort of everyone I've ever known.”




জাং মান-হো এবং তার বাগদত্তা কাং সি-য়ং এক বৃষ্টির দিনে রওয়ানা দেয় জাং মান-হো এর বাবার বাড়ি আংডং এর উদ্দেশ্যে। এক মাসের মাথায় তাদের বিয়ে...তাই যাবতীয় প্রস্তুতি নেয়ার ফাঁকেই তারা গার্ডিয়ানের সাথে দেখা করার উদ্দেশ্যে বের হয়। পথমধ্যে এক পেট্রলপাম্পে মান হো গাড়ি থামিয়ে নিজের জন্য এবং প্রিয়তমা বাগদত্তা কাং সি-য়ং এর জন্য কফি আনতে যায়। এদিকে গাড়িতে বসে থাকার সময়ে কাং সি-য়ং এর ফোন আসে। মান-হো ফিরে এসে গাড়ির মধ্যে তার বাগদত্তাকে না পেয়ে এদিক ওদিক খুঁজতে থাকে। দিন শেষে বুঝতে পারে নিরুদ্দেশ হয়েছে সে...পুলিশের কাছে কমপ্লেইন লিখিয়ে আসার পরেও মান-হো নিজ তাগিদে কাং সি-য়ং এর বাড়িতে যায়...যদি তার কোন খোঁজ মেলে। কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখে জিনিসপত্র বলতে কিছুই তেমন নেই...সূত্র ছাড়ায় নিরুদ্দেশ হয় তার ব্যবহার্য জিনিসও। ভেটেরিনারি ডাক্তার মান-হো বেকায়দায় পড়ে নিজ উদ্যোগে কাং সি-য়ংকে খুঁজতে নেমে পড়ে....এবং কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে এক গভির রহস্যের সাপের সম্মুখীন হয়। কে এই কাং সি-য়ং? কেন নিরুদ্দেশ হয় সে? তার নিরুদ্দেশের রহস্যই বা কী? সাউথ কোরিয়ান এই সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার মিনিটে মিনিটে আনপ্রেডিক্টেবল মোড় নেয়....হ্যা এটা হয়ত হতে চলেছে...দুম করে কিছু একটা এসে ধারণা পুরো ভুল প্রমাণ করে। সাউথ কোরিয়ান বিখ্যাত সিনেমাগুলোর ভিড়ে এটাও যেন এক কোণায় গুটিসুটি মেরে থাকে...আপিয়ারেন্স নট সো স্পেশাল!! কিন্তু এর স্টোরিটেলিং স্টাইল এক কথায় অসাধারণ....পুরো গল্পটা এমনভাবে সাজানো, টার্নিং পয়েন্টের আগে মোটেও বুঝতে দেবে না....কী হচ্ছে, কেন হচ্ছে। জাপানিজ রাইটার মিয়াবি মিয়ুকির বেস্ট সেলিং নভেল "কাশা" (All She was worth) অবলম্বনে মুভিটি তৈরি হয়েছে। সেইইইইইইইইইইইইই মাপের সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার এটা...অভিনেতা, অভিনেত্রী নির্বিশেষে সবার পারফর্মেন্সই অনবদ্য। এ মাস্ট ওয়াচ সাউথ কোরিয়ান সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার।



Helpless 2012 (Original Title: Hwa-cha )

IMDB rating: 6.7/10
Cast: Kim Min-hee, Lee Sun-kyun, Jo Sung-ha
Genre: Mystery/Thriller




তৃতীয় মুভি:

“The best secrets are the most twisted”.



সুদূর প্রবাস থেকে জাং হো নিজের দেশে ফেরে অনেকদিন পর...বিখ্যাত ফটোগ্রাফার সে। বাবা মা গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ার পর তার একমাত্র চাচা তাকে প্রতিপালন করে। নিজ দেশে ফিরে এসে তাই সে সেখানেই যায়, কিন্তু বাড়িতে গিয়ে দেখে সেখানে কেউ নেই। এদিকে, ডিটেকটিভ কিম নিজের প্রাত্যহিক জীবনে বিরক্ত। হোমিসাইড ডিপার্টমেন্টের নিত্য নতুন কেসে অতিষ্ট। উপরি হিসেবে ঘাড়ে এক ছিনতাইকারীকে ধরার দায়িত্ব পড়ে। সেদিন ট্রেনে ফেরার পথে কাকতালীয়ভাবে এক জনের সহায়তায় সে তাকে পেয়েও যায় কিন্তু সেই মুহূর্তে হোমিসাইড ডিপার্টমেন্ট থেকে ফোন পাওয়ার পর তাকে সেখানে ফেলে যেতে বাধ্য হয়। ৯ বছরের এক মেয়েকে তারা মৃত অবস্থায় পায়...অদ্ভুতভাবে খুন করা হয় তাকে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করে পুলিশ পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করেছে কেউ তাকে এবং তার পাশে একটি কিম্ভুতকিমাকার দর্শনের পুতুল খুঁজে পায়... কাপড়ে বানানো "জোকার"। তার পরেরদিন সকালে, জাং হো এর বাসায় একটি অনাথ বাচ্চা মেয়ের কাস্টডি দেয়ার জন্য অরফ্যানেজ থেকে লোক আসে...তার চাচা এবং চাচি দত্তক নেয় তাকে। অরফ্যানেজ বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে বাধ্য হয়ে তার কাছে রেখে যায় তারা সো-য়নকে। ৪ দিনের মাথায় আবারও ৯ বছর বয়সী আরেকটি মেয়ের লাশ পাওয়া যায় অন্য একটি জায়গা থেকে। তদন্তের দায়ভারে থাকা ডিটেকটিভ কিম প্যাটার্নলেস এই সিরিয়াল কিলারকে খুঁজতে হন্যে হয়ে নেমে পড়ে... এবং... বের হয়ে আসতে থাকে একের পর এক রহস্য। খুনগুলো কেন হচ্ছে? খুনি কে? কী উদ্দেশ্যে করছে সে এসব? এই তিনটা প্রশ্নই যথেষ্ট সিনেমার শেষ পর্যন্ত দেখার জন্য। দ্য ওয়ার্ল্ড অফ সাইলেন্স এই নামটাও একটা রহস্য...পৃথিবীতে সবকিছু যে চোখের সামনে ঘটবে তা কিন্তু নয়, কিছু জিনিস অগোচরেই থেকে যায়...এই সিনেমার আরেকটা টার্নিং পয়েন্ট এটা। আর কী আছে এই সিনেমাতে? একটা অসম্পূর্ণ প্রেমের গল্প, দুটো ভিন্ন বয়সী মানুষের ক্ষণকালীন নিঃস্বার্থ সম্পর্কের চিত্র এবং তাদের প্রত্যেকের জীবনের স্তরীভূত রহস্য আছে। ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকের, ছোট ছোট ফ্রেমের কিছু গল্পের ছবি দিয়ে শুরু হলেও সিনেমাটি সবশেষে এক লার্জ স্কেলের প্যানোরমাতে রুপ নেয়...শেষে গিয়ে সকল লেন ভিন্ন একটি হাইওয়েতে মিলে যায়...সেইইইইইইইই রকমের চমক আছে শেষটুকুতে। স্টোরিটেলিং এর ধরনটা একটু আলাদা...কিছু জিনিস দর্শকের বোঝার জন্যই যেন রেখে দেয়...বুঝলে বুঝুক, না বুঝলে রিওয়াইন্ড করে আবারও দেখুক!! :P মিস্ট্রি থ্রিলার ঘরানার মুভিটার প্রথম অংশের তুলনায় শেষটুকু দেখে ভালো লেগেছে বেশি। A good film with a twisted ending.



The World of Silence 2006 (Original Title: Joyonghan Sesang)

IMDB rating: 6.9/10
Cast: Eun-jeong Ham, Bo-bae Han, Gyu-su Jeong
Genre: Mystery/ Crime




চতুর্থ মুভি:

“The world is indeed full of peril, and in it there are many dark places; but still there is much that is fair, and though in all lands love is now mingled with grief, it grows perhaps the greater.”




ইম ডং হুন এবং কিম মি হি দম্পতির একমাত্র মেয়ে সো-য়ন...ছোট ছোট জিনিসের মধ্যেই নিজের খুশি খুঁজে নেয় সে...নামটা কিভাবে কিভাবে মিলেও যায় ইংরেজি হোপ শব্দের সাথে। মধ্যবিত্ত এই পরিবারের দিনকাল ভালোই চলছিল তাদের সাংসারিক ছোটখাট সমস্যাগুলো ব্যাতিরেকে । ইম ডং হুন যেখানে একটা ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকের কাজ করে সেখানে সংসার চালানোর প্রয়োজনে কিম মি হিকেও ছোটখাট একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোর চালাতে হয়। এভাবেই চলে যাচ্ছিল তাদের অতি সাধারণ জীবন। কিন্তু একদিন হঠাৎ একমাত্র মেয়ে সো-য়ন এর সাথে লোমহর্ষক এক ঘটনায় পুরো পরিবারটির অবস্থা পরিবর্তিত হয়ে যায় অকস্মাৎ। কি হয় সো-য়ন এর সাথে? বেড়িয়ে আসতে পারবে তারা ঘটনাগুলোর বিভীষিকা থেকে? সিনেমাটি সাউথ কোরিয়াতে ২০০৮ সালে ঘটে যাওয়া এক সত্য ঘটনা অবলম্বনে তৈরি...'নায়ং কেস' বলে যাকে। ঘটনাটি অনেক সমালোচিত ছিল এবং ক্ষোভের সৃষ্টি করেছিল তাদের দেশে শুধুমাত্র আইনানুগ ব্যবস্থার জন্য। সিনেমাতেই আছে অনেকখানি, বিস্তারিত বলছি না। অ্যাবিউজ, অ্যাবডাকশন এই বিষয়ের উপরে তৈরি সিনেমাগুলোতে সাধারণত ভিক্টিম অপেক্ষা ক্রিমিনালকে ধরার প্রসিডিউর বেশি দেখানো হয়ে থাকে...কিন্তু এই সিনেমা এদিক থেকে পুরোপুরি ভিন্ন। এখানে ফোকাল পয়েন্ট ভিক্টিম, সাথে তার পরিবারও। আমাদের সমাজে অপরাধ ঘটে অহরহ...কিন্তু হাস্যকর ব্যাপার হচ্ছে...অপরাধের শিকার হয় যে বা যারা...প্রশ্নবিদ্ধ মার্ক শেষ পর্যন্ত ঘুরে ঘুরে তাদের উপরেই রাখা হয়।একটা সাইকোপ্যাথের কাজের ফলশ্রুতিতে দশটা মানুষও যেন সাইকোপ্যাথিক ব্যবহার শুরু করে ভিক্টিম রিলেটেড সবার সাথে... কেন হল, কী কারণ ছিল...দোষটা যেন ভিক্টিমের!!! এর ফলে কখনও না কখনও ভিক্টিমের নিজেকেই সেই অপরাধে কিছুটা অভিযুক্ত মনে হতে থাকে...মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়তে থাকে সে...হয়ত দোষ আমারই ছিল! সাউথ কোরিয়ান এই সিনেমাটা এই ক্ষেত্রে অন্য একটা পার্সপেক্টিভে ঘটনাগুলোকে ব্যাখ্যা করে...ভিক্টিমের হিলিং প্রসিডিউর, তার পরিবারের সেই কালো অধ্যায় থেকে বের হয়ে আসার ঘটনাগুলোতে এখানে ফোকাস করা হয়েছে বেশি...ক্রিমিনাল নয়। এখানে ক্রিমিনাল গৌণ, ভিক্টিম এবং তার পরিবার মুখ্য..যা কিছুটা হলেও আলাদা এই ধরণের অন্য সিনেমাগুলো থেকে। সহমর্মিভাব কথায় ব্যাতিরেকে কাজে খুব কমজনই দেখাতে পারে...এই সিনেমা এই দিকেও যেন সার্থক। এবার আসব, সিনেমার চরিত্রগুলো কেমন তা নিয়ে...মূল চরিত্র সো-য়ন...অনেক অনেক দারুণ... অনেক কষ্ট লাগে পুরো সিনেমাতে তাকে দেখে। এরপরের অবস্থানে আসে তার বাবা এবং মা...দুজনের অভিনয় অনবদ্য। এই তিনজনের সাথে আশেপাশের প্রত্যেকটা চরিত্রের সেই রকমের পারর্ফমেন্স সিনেমাটাকে এক অন্য পর্যায়ে নিয়ে গেছে। অনেক বেশি রিয়ালিস্টিক এবং অনেকবেশি প্যাথেটিক এর গল্প...এবং বলে রাখা ভালো এই সিনেমা মিরাকেল ইন সেল নাম্বার ৭, স্নোপিয়ার্সারের মত সিনেমাকে পেছনে ফেলে বেস্ট ফিল্ম ক্যাটেগরিতে ৩৪ তম ব্লু ড্রাগন ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড জিতে নিয়েছিল। সব মিলিয়ে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ মেসেজ সমৃদ্ধ অসাধারণ একটা মুভি।



Hope/ Wish 2013 (Original Title: So-won)

IMDB rating: 8.1/10
Cast: Lee Re, Hae-suk Kim, Sang-ho Kim
Genre: Crime/ Drama







**** এই লেখা সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন লেখার সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance. আশা করি পোস্টটি ভালো লাগবে !!!! =p~ =p~=p~=p~

মন্তব্য ৫১ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১

সাহসী সন্তান বলেছেন: দ্যা ওয়্যাল্ড অফ সাইলেন্স, ছাড়া আর একটাও দেখা হয় নাই! মুভিটাতে ডিটেক্টিভ ডিটেক্টিভ ভাব থাকায় দেখার আগ্রহটা ছিল প্রবল। বেশ চমৎকার লাগছিল! তবে সব থেকে ভাল লাগছিল শেষের দিকে এসে। একদম টান টান উত্তেজনা অনুভব করছিলাম।

আর একটাও দেখি নাই! তবে দেখার ইচ্ছা পোষণ করছি! আমি আবার সেই রকম মুভিখোর! একটু সময় পাইলেই....... ;)

রিকি মনি ব্যাক টু প্যাভিলিয়নে ফিরেই দেখি ছক্কা মারা শুরু করছে। খুব ভাল লাগছে! আশাকরি নিয়মিত বিরতির মাঝে-মাঝে আপনি এভাবেই আমাদেরকে বিনোদন মূলক মুভি রিভিউ পোস্ট দিয়ে আনন্দিত করবেন! :`>

শুভ কামনা রইলো!

০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০১

রিকি বলেছেন: আমি আবেগ আপ্লুত ফিল করছি রে বা !!! :`> জীবনে একটা মুভিতে তো আপনার আমার মতামত মিলেছে--ওয়ার্ল্ড অফ সাইলেন্স---আপনি তো তাছাড়া আমার সাথে ক্যাচাল লাগানোর ফাঁকফোঁকর খোঁজেন!! :D বোরিং টাইপ কিছু মুভি দিয়ে বিনুদিত করব---আপনি ওয়েটান!! ;)

২| ০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২

আলোরিকা বলেছেন: একটাও দেখিনি ! :(

০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০২

রিকি বলেছেন: আপু প্রথমে হোপ দিয়ে শুরু করেন---সত্যি ঘটনার উপরে। দারুণ একটা মুভি। :) :) :)

৩| ০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪

জেন রসি বলেছেন: দেখা হয়নাই চক্ষু মেলিয়া!!!

তবে যে কয়টা সাউথ কোরিয়ান মুভি দেখেছি তাতে আমার মনে হয়েছে তারা খুব দ্রুত দৃশ্যপট পরিবর্তন করে। খুব মনোযোগ দিয়ে না দেখলে লিঙ্ক মিস হয়ে যায়।

০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০৬

রিকি বলেছেন: যে কয়টা বললাম, দেখবেন সময় করে কখনো---খারাপ লাগলে মেগাবাইট ফেরত (বলে রাখতে সমস্যা কী) !! :P বিডেভিলড আর হেল্পলেস খুব খুব আন্ডাররেটেড সিনেমা---কিন্তু শেষ করে যদি হতবাক না হয়েছেন, আমি মুভি দেখা বাদ দিব (আসলে দিব না)!! ;) আর হোপ সত্যি ঘটনার উপরে এবং দ্য ওয়ার্ল্ড অফ সাইলন্সের শেষটুকু একদম আনপ্রেডিক্টেবল---দেখেন দেখেন, চারটাই সেইরকম। B-)

৪| ০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭

আলোরিকা বলেছেন: সাহসী সন্তান বলেছেন: রিকি মনি ব্যাক টু প্যাভিলিয়নে ফিরেই দেখি ছক্কা মারা শুরু করছে। খুব ভাল লাগছে! আশাকরি নিয়মিত বিরতির মাঝে-মাঝে আপনি এভাবেই আমাদেরকে বিনোদন মূলক মুভি রিভিউ পোস্ট দিয়ে আনন্দিত করবেন! :`<

সহমত :)

০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০৭

রিকি বলেছেন: চার ছক্কা হই হই... বল গড়াইয়া গেল কই!! ;)

৫| ০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০০

জেন রসি বলেছেন: “Bitterness is like cancer. It eats upon the host. But anger is like fire. It burns it all clean.”

দেন কামনেস ইজ লাইক ওয়াটার! ইট ওয়াসেস এভরিথিং! ;)

০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০৮

রিকি বলেছেন: একদম একদম। ;)

৬| ০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১১

সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনার প্রতিউত্তরে লাইক দিতে গিয়া 'রিপোর্টে' ক্লিক পড়ছিল। ভাবছিলাম করবে নাকি একটা রিপোর্ট! :P

ভাবি এখন থেকে সব সময় ভাল থাকার চেষ্টা করবো, কারো সাথে আর ক্যাচালে জড়াবো না। কিন্তু কিছু মানুষের জন্য আমার আর ভাল থাকা হয় না! কেউ যদি কাঞ্চে করে ঝগড়া বাঁধাইতে চায়, তাইলে কি আর সহ্য না করে পারা যায়? কথায় আছে, কেউ তোমার দিকে এক কদম এগিয়ে আসলে তুমি তার দিকে দশ কদম এগিয়ে যাও! সুতরাং......আই এম ওয়েটান! ;)

আপনার কসম, বোরিং মার্কা মুভি রিভিউ দিলে আমি সত্যিই সেটাতে রিপোর্ট করবো! এই চোখ ছুয়ে কইলাম! আর আমি কিন্তু একদম ভাল হয়ে গেছি। ভাবছি আগামীতে একটা চিল্লা দিমু! :P

০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:২৬

রিকি বলেছেন: আপনি আমার কমেন্ট রিপোর্ট করতে গেছিলেন!! X(( এই রাগে আপনার জন্য নরওয়ের মুভি হিপনোটিসরেন (দ্য হিপনোটিস্ট) সাজেস্ট করলাম---যদি দেখার পর মনিটর তুলে আছাড় না দিয়েছেন অথবা কোমাতে না গেছেন---আমি আর মুভি নিয়ে লিখুম না (আসলে লিখুম, এমনি এমনি বলছি আর কি)!! =p~

৭| ০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:২৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: ভাবছি, আগামীতে একটা মুভির স্ক্রিপ্ট লিখবো! যার নাম হবে, "ওরা আমাকে ভাল থাকতে দিলো না/ওরা আমাকে ভাল হতে দিলো না"! রিভিউটা আপনি একটু লেইখা দিয়েন, রিকোয়েস্ট করতাছি! ;)

ভিলেন থাকবে তিনজন! কোন নায়ক নায়িকা নেই। ভিলেনে ভিলেনে খালি ঢিসুম-ঢাসুম চলবে! পরিশেষে সবাই অপরাবাস্তব গতিতে ব্লাক হোলের দিকে ধাবিত হবে! অতঃপর আপামর ব্লগ বাসি সুখে শান্তিতে ব্লগিং করিতে লাগিল! :P

০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩২

রিকি বলেছেন: আপনার সিনেমার ভিলেন হওয়ার প্রস্তাব দিতাম জসিম কাকুকে ! ;) কেন জানি তাকে কান্নাকাটি ভিলেন পোজে দেখতে মন চাই!! আর ইলিয়াস কাঞ্চন এবং ওমর সানি--ইসসসস তিনজনেই সেই পরিমাণে ট্র্যাজিক ভিলেনের পার্ট নিতে পারত---"ও আম্মা গো ও ও ও ও ও ও ও "---কিন্তু জসিম কাকু ইন্তেকাল করেই প্রবলেম বাঁধায় দিল! :((

৮| ০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২৫

অপু তানভীর বলেছেন: দেখমু না B-)) :D

০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১

রিকি বলেছেন: অপু ভাই ভালু পুলা না ! X((

৯| ০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯

অশ্রুকারিগর বলেছেন: এতোগুলো কোরিয়ান সিনেমা দেখলাম তাও শেষ হয় না। আপনার দেওয়া ৪ টা নাম আজকেই প্রথম শুনলাম। ওয়াচলিস্টে রাখলাম। ধন্যবাদ বরাবরের মতই সুন্দর রিভিউ দেওয়ার জন্য।

আমার একটা প্রশ্ন ছিলো, ফোর লিটিল ম্যাগপাই কেনো ? কোন স্পেসিফিক কারন আছে এই শিরোনাম দেওয়ার পেছনে ?

০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬

রিকি বলেছেন: বার্ড লিটারেচারে ট্রানজিশনাল লাইফের ক্ষেত্রে মেটাফোর হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে...আর সাউথ কোরিয়ানদের ন্যাশনাল বার্ড কোরিয়ান ম্যাগপাই। নামটা কিছুটা ভেবেই দিয়েছি---সিনেমা চারটা দেখবেন, মূল চরিত্রগুলোর প্রত্যেকের ক্ষেত্রেই কিছুটা ট্রানজিশনাল ব্যাপার আছে---সামহাউ দে আর সিমিলার ইন দিস ওয়ে। কাহিনী আলাদা, প্লট আলাদা, কিন্তু কমন পয়েন্ট একটা পাবেন---ট্রানজিশন। তাই কোরিয়ান ন্যাশনাল বার্ডের সাথে এই সিনেমাগুলোর ভাবার্থ মিলিয়ে---ফোর লিটল ম্যাগপাই'জ নাম দিয়েছি পোস্টের। সিনেমাগুলো দেখলে আরও ভালোভাবে বুঝতে পারবেন :) :)

১০| ০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭

বিজন রয় বলেছেন: সুযোগ পেলে দেখবো।
শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।

০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬

রিকি বলেছেন: :) :) :)

১১| ০২ রা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৭

অশ্রুকারিগর বলেছেন: যা ভাবছিলাম!
ধন্যবাদ ক্লারিফাই করার জন্য। :)

০২ রা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫

রিকি বলেছেন: কী ভাবছিলেন??? :-B এবার আপনি বলেন দেখি। :)

১২| ০২ রা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৬

কল্লোল পথিক বলেছেন:



সুন্দর মুভি রিভিউ।

০২ রা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৬

রিকি বলেছেন: মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা রইল ভাইয়া :) :) :)

১৩| ০২ রা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭

অশ্রুকারিগর বলেছেন: না না। অতো গভীর কিছু ভাবিনি। কোন একটা কানেকশোন আছে সেটা ভাবছিলাম কিন্তু পুরো রিভিউ পড়ে কানেকশনটি ধরতে পারিনি, এই আরকি। B-))

০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৩

রিকি বলেছেন: :D

১৪| ০২ রা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪

জেন রসি বলেছেন: ফোর লিটল ম্যাগপাই কেন শিরোনাম দিয়েছেন এই ব্যাপারটা মাথায় আসেনি। তবে ব্যাখ্যাটা পড়ে মজা পাইলাম। বার্ড কেন ট্রানজিশনাল লাইফের ক্ষেত্রে মেটাফোর হিসাবে ব্যবহার করা হয় তারও নিশ্চই কোন ইন্টারেস্টিং ব্যাখ্যা আছে।

০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫

রিকি বলেছেন: খাঁচার ভেতর অচিন পাখি ক্যামনে আসে যায়...গানটা শুনতে পারেন এই হেতু! ;)

১৫| ০২ রা জুন, ২০১৬ রাত ৯:১১

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: মুভি গুলো কি ইউটিউবে পাওয়া যায় যাবে না? খুঁজে পাচ্ছিনা। হেল্প করতে পারবেন?

০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮

রিকি বলেছেন: ইউটিউবে কপিরাইট প্যারা শুরু হওয়ার পর থেকে অনেক সিনেমারই লিংক ভ্যাজাল করে। আমি টরেন্ট দিয়ে মুভি ডাউনলোড করি...তবে ganool এ দেখতে পারেন আছে কিনা। আমি ডাইরেক্ট লিংকে মুভি ডাউনলোড দেই না। :)

১৬| ০২ রা জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দুইটা দেখেছি। ভাল রিভিউ!

০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৫০

রিকি বলেছেন: দাদা কেমন আছেন? বাকি দুটোও সময় করে দেখে ফেলুন...নিরাশ করবে না। :)

১৭| ০৩ রা জুন, ২০১৬ রাত ১:১৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি কোরিয়ান মুভি পছন্দ করি তবে রোমান্টিক সফট, চমৎকার রিভিউ, চার নাম্বারটা দেখব না।

০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫

রিকি বলেছেন: চার নম্বরটা খুব প্যাথেটিক...তারপরেও কিছু গুরুত্বপূর্ণ মেসেজ আছে..আমার সবথেকে ভাল লেগেছে যেটা। কোরিয়ানদের প্রত্যেক genre ই সেইরকম হয়...আই পার্সোনালি লাভ দেয়ার ওয়ার্ক। :)

১৮| ০৩ রা জুন, ২০১৬ রাত ১:১৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আপনার রিভিউ কোন কালে খারাপ হইছিল - নিজেও জানিনা! :( একবার খারাপ কওনের কত ইচ্ছা ছিল!!!! :(

যাই হোক, বুড়াপু - আমি জুটুপিয়া অ্যানিমেশন দেখতেছি। :P এটার রিভিউ দেন।

০৩ রা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০

রিকি বলেছেন: আমি বুড়ো...! X(( জুটোপিয়াতে একটা খেঁকশিয়াল আছে...:P

১৯| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫

জেন রসি বলেছেন: লেখক বলেছেন: খাঁচার ভেতর অচিন পাখি ক্যামনে আসে যায়...গানটা শুনতে পারেন এই হেতু! ;)

কেমনে আসে যায় এইটার উত্তর আছে এখন!! কেন আসে যায় তারও উত্তর আছে!! তবে কেন আসতেই হলো আর কেনইবা বা যেতে হবে তা নিয়া গবেষণা করা যাইতে পারে!!! ওয়ান ওয়ে রোড নিয়াও ভাবা যাইতে পারে। যেখানে শুধু আসে, কিন্তু যায়না!!! ;)

০৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৪৮

রিকি বলেছেন: আমারে কেউ মাইরালা ! /:)

২০| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ রাত ১২:২২

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ফেসবুকের মেসেজ চেক করেন - আপনি তো আমার থেকে কত কত কত শত বছরের বড় - বুড়াপু না ডেকে উপায় আছে??? B-))

মি. বিগ হলো - বস পার্সোনালিটির। গডফাদারের বাপ! হাহাহাহা।। B-)

০৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪

রিকি বলেছেন: আপনার দেশে আমি দ্য সার্জন ব্যানড করলুম---এই সার্জনের জন্য যতই বুড়াতিকাল এসেছে আমার!! :((

২১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
একটাও দেখি নাই। :``>>

তবে দেখার ইচছা রইল

০৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫৫

রিকি বলেছেন: দেখে ফেলুন, নিরাশ হবেন না রঙ্গমেলায় ভাই :) :) :)

২২| ০৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: বেডেভিলড দেক্সি। বেশ হার্শ একটা মুভি। পছন্দ হৈছিলো। কোরিয়ানরা আসলেই স্পেশাল। লাস্ট দেখসি কিম কি দুকের Moebius
দেইখেন না। হজম নাও হৈতে পারে।

এই কমেন্ট সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন কমেন্টের সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance. আশা করি কমেন্টটি ভালো লাগবে !!!! =p~ =p~=p~=p~

০৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

রিকি বলেছেন: কিম কি দুকের বেশিরভাগ সিনেমাই তো ওরকম..ভীষণ হার্শ..পিয়েটা যেমন মাঝখানের অনেক অংশই অনেক বেশি হার্শ। যদিও শেষ পর্যন্ত অসাধারণ পর্যায়ের একটা সিনেমা! বিশেষ করে শেষের দৃশ্য---অনুতাপবোধ! সহ্য ক্ষমতা অনেক বেশি থাকলে, কিম কি দুকের সিনেমা শেষ পর্যন্ত গিয়ে অন্য পর্যায়ের---কিন্তু প্রথম দিকে ধাক্কা খেলে, ক্ষেমা দে এবারের মতো অবস্থা হয়ে যায়! :(

কমেন্টের শেষটুকু পড়ে মজা পেয়েছি! B-)) B-)) B-))

২৩| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:০০

আহমেদ জী এস বলেছেন: রিকি ,




সম্ভবত আপনাকে আমি আগে কখনও বলেছি সিনেমাতে / মুভিতে আমি তেমন একটা অনুরক্ত নই । অথচ আপনার সিংহভাগ লেখাই মুভি সংক্রান্ত । তাই দেখা হয়না, মন্তব্যও তেমন করা হয়না সম্ভাব্য কারনেই। :(
তবুও এই পোস্টের প্রথম মুভিটির কথা পড়লুম আর বাকীগুলোর হেডিংয়ের লেখা । মনে হয় সময় করে দেখা যেতে পারে ।

শুভেচ্ছা থাকলো ।


০৭ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:০৫

রিকি বলেছেন: ভাইয়া...আমি কঠিন ফাঁকিবাজ!! :D কাজের ফাঁকে ফাঁকে যে পোস্ট দিতে হ্যাপা কম হয়....সেটাই দিয়ে দেই! B-) তবে সামনের দিনগুলোতে একটু ফ্রি হলে ভ্যারিয়েশন আনার ইচ্ছা আছে। :)

২৪| ১১ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩

শায়মা বলেছেন: খাঁচার ভেতর ম্যাগপাই কেমনে আসে যায় এই গান গাবো আর ম্যুভিগুলো দেখবো ভাবছি রিকিমনি!:)

১৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২০

রিকি বলেছেন: B-))

২৫| ১৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪

শায়মা বলেছেন: রিকিমনি!!!!!!!!:)

১৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২১

রিকি বলেছেন: আপুনি ইইইইইইইইইই বলেন ন ন ন ন ন ন ন ন ন ন :-B

২৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৭

এনসিয়েন্ট মেরিনার বলেছেন: ভাল হয়েছে, প্রিয়তে রাখলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.