নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অর্থনীতিবিদ

অর্থনীতিবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কলকাতা বইমেলা ২০১৯

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৩০


কলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তকমেলা (পূর্বনাম কলিকাতা পুস্তকমেলা) পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় আয়োজিত একটি বার্ষিক আন্তর্জাতিক বইমেলা। এই মেলাটি কলকাতা বইমেলা নামেই সমধিক পরিচিত। ১৯৭৬ সালে প্রবর্তিত এই বইমেলা ১৯৮৪ সালে আন্তর্জাতিক বইমেলার স্বীকৃতি অর্জন করে। বর্তমান বছরের জানুয়ারি মাসের 30 তারিখ থেকে বারো দিনব্যাপী এই বইমেলার উদ্বোধন হয়। সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্কে বসে মেলার আসর। মেলা দেখতে 4ঠা ফেব্রুয়ারি US-Bangla Airlines এর একটি বিমানে করে কলকাতার উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করি। পাঁচদিনের সফর। সাথে ছিলো আমার পাবলিশার মন্টু ভাই।


কলকাতা বইমেলা বিশ্বের বৃহত্তম অবাণিজ্যিক বইমেলা। এটি আন্তর্জাতিক বইমেলা হলেও মেলার সিংহভাগ জুড়ে বাংলা বইয়ের বিক্রিই বেশি হয়। তবে প্রচুর ইংরেজি গ্রন্থ প্রকাশক ও বিক্রেতাও এই মেলায় অংশগ্রহণ করে। এছাড়া হিন্দি, উর্দু, সংস্কৃত ইত্যাদি অন্যান্য ভারতীয় ভাষার বইও এই মেলায় পাওয়া যায়। বিদেশি দূতাবাসগুলিও স্টল বা প্যাভিলিয়ন সাজিয়ে নিজ নিজ দেশের প্রকাশিত বইপত্রের প্রদর্শনী করে থাকে। এবারের বইমেলায় যেসব বিদেশি রাষ্ট্রগুলোকে দেখেছি সেগুলো হলো ভিয়েতনাম, আর্জেন্টিনা, কোস্টারিকা, রাশিয়া, নেপাল, জাপান, গুয়েতমালা প্রভৃতি। পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও ভারত সরকারের বাংলা প্রকাশনা বিভাগগুলিও এই মেলায় অংশ নিয়ে থাকে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ও বইমেলায় অংশ গ্রহণ করে। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরো কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়কে মেলায় দেখেছি। এছাড়াও ফ্রাঙ্কফুট বইমেলার আদলে প্রতি বছর মেলায় অংশগ্রহণকারী একটি বিদেশি রাষ্ট্র ‘ফোকাল থিম’ ও অপর একটি রাষ্ট্র ‘সম্মানিত অতিথি রাষ্ট্র’ নির্বাচিত হয়। ২০১৯ সালের ৪৩তম কলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তকমেলার ফোকাল থিম ও সম্মানিত অতিথি রাষ্ট্র হল মায়া সভ্যতার হৃদয় - গুয়েতমালা।


বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নঃ বাংলাদেশ থেকে 42টি প্রকাশনা সংস্থা এবার কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে আটটি সরকারি প্রকাশনা সংস্থা এবং অবশিষ্ট 34টি বেসরকারি প্রকাশনা সংস্থা। বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নটি ঢাকার রোজ গার্ডেনের অনুকরণে দৃষ্টিনন্দন করে তৈরি করা হয়। কলকাতা বইমেলার অন্যতম আকর্ষণ ছিলো এই প্যাভিলিয়নটি। কলকাতাবাসী আগ্রহের সঙ্গে এই প্যাভিলিয়নটিতে আসে এবং প্রচুর বই ক্রয় করে। বাংলাদেশের বইয়ের প্রতি তাদের এই আগ্রহ দেখে মনটা ভরে যায়।


কলকাতা বইমেলায় বই ক্রয়বিক্রয়ের সঙ্গে সঙ্গে আয়োজিত হয় বিভিন্ন অণুষ্ঠান, সেমিনার, পদযাত্রা, প্রতিযোগিতা ও গ্রন্থ প্রকাশ অনুষ্ঠান। আমি যে কদিন গিয়েছি, প্রতিদিনই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হতে দেখেছি। মূলত দেশাত্মবোধক ও বাউল টাইপের গান গাইতে বেশি দেখেছি। পশ্চিমবঙ্গ মন্ডপের সামনে এই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের মতো কলকাতাতেও বইমেলার সময়ই প্রকাশকেরা তাঁদের নতুন বই প্রকাশ করে থাকেন। বইগুলো অত্যন্ত মানসম্মত ও উচুঁদরের। ছাপা, বাধাইসহ সবকিছুই চমৎকার। মূল্যও সহনীয়। তবে কমিশন বেশ কম। মাত্র 10%। গ্রন্থসম্ভারের পাশাপাশি চিত্রশিল্পী, শিশু, তথ্যপ্রযুক্তি ও লিটল ম্যাগাজিনের জন্য বিশেষ চত্বর নির্ধারিত ছিলো এ মেলায়। বিশেষ করে লিটল ম্যাগাজিন অংশটি ছিলো সুবিশাল। আমাদের দেশে লিটল ম্যাগাজিনকে একরকম অবহেলা করা হলেও কলকাতায় এর বেশ সমাদর আছে দেখলাম। আমাদের দেশের বইমেলার সাথে আরেকটা বড় পার্থক্য হলো, আমাদের বাংলাদেশে একুশে বইমেলাসহ যে কোনো বইমেলায় পাঠ্য পুস্তকের অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ থাকে। কিন্তু কলকাতা বইমেলায় এরূপ কোনো নিষেধাজ্ঞা দেখলাম না। সেখানে বিভিন্ন স্টলে প্রচুর টেক্সট বই আমার চোখে পড়েছে। এমনটি স্কুল কলেজের পরীক্ষার সাজেশনও সেখানে বিক্রি হয়। আমি পরিসংখ্যান, গণিত, অর্থনীতি এবং পরিবেশের উপরে বেশ কয়েকটা বই ক্রয় করি মেলা থেকে।


কলকাতা বইমেলায় সবচেয়ে বেশি মানুষের ভিড় ছিলো আনন্দ পাবলিশার্স এবং দে’জ পাবলিশিং এর স্টল দুটোয়। আনন্দ পাবলিশার্সে তো ঢুকতে হলে রীতিমতো লাইন দিয়ে ঢুকতে হয়। এ দুটো স্টলসহ অন্যান্য স্টলগুলোতে মানুষের আনাগোনা উল্লেখযোগ্য পরিমাণেই ছিলো। প্রচুর মানুষকে বই ক্রয় করতে দেখেছি। মমতা বন্দোপাধ্যায়ের লিখিত বইগুলোও প্রচুর বিক্রি হয়েছে। কলকাতায় স্কুল কলেজে পড়ার মাধ্যম ইংরেজি হলেও বাংলা বই পড়ার প্রতি তাদের আগ্রহ লক্ষ্য করার মতো।


মেলার স্থানটি ছিলো সুবিশাল এবং পরিবেশ ছিলো সুশৃঙ্খল। মেলা প্রাঙ্গনে কোনো প্রকার ধুলোবালু ছিলো না। প্রতিটি স্টলে ভিতরে ঢুকে বই দেখার সুযোগ ছিলো। প্রতিটি স্টলেই ফ্লোরে কার্পেট বিছানো ছিলো। অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি এড়াতে প্রচুর পুলিশ উপস্থিত ছিলো। টয়লেটের সুব্যবস্থা ছিলো। খাবারের দোকান ছিলো। আর খাবারের দাম ছিলো নাগালের মধ্যেই। আমাদের দেশের মতো গলাকাটা মানসিকতা তাদের নেই দেখলাম। মেলায় সরকারি ভাবে বিনামূল্যে খাবার পানি সরবরাহ করা হয়। ছোটো ছোটো প্লাস্টিকের প্যাকেটে ড্রাম ভর্তি করে এই পানি রাখা হয়। যার প্রয়োজন হয় নিয়ে ব্যবহার করে। মেলার সময়কাল দুপুর বারোটা থেকে রাত আটটা। 10ই ফেব্রুয়ারি মেলা শেষ হয়।


যাতায়াত ও খরচঃ আমি বিমানে করে যাতায়াত করি। রাউন্ড ট্রিপে খরচ হয়েছে 10,500 টাকা। নিউ মার্কেটের সেন্টার পয়েন্ট লজে উঠি। প্রতিরাতের থাকার ব্যয় 900 রুপি। খাবার খরচ নাগালের মধ্যেই। আমি ইসলামিয়া হোটেল নামে একটাতে নিয়মিত যাই। সেখানে গরুর মাংসের দাম অত্যন্ত কম। এক প্লেট গরুর মাংস আর ভাত খেলে খরচ হয় পঞ্চান্ন রুপির মতো। কলকাতায় যাতায়াতের জন্য ট্যাক্সি, বাস, হাতটানা রিকশা, উবার, ট্রাম এগুলো আছে। রাস্তায় তেমন যানযট নেই। মানুষজন ট্রাফিক আইন মেনে চলে। আপনাদের যদি সুযোগ হয় তবে আগামী বছর মেলায় অংশগ্রহণ করবেন।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


কত টাকার বই বিক্রয় হওয়ার সম্ভাবনা; আপনার বই কি ওখানে দেয়া হয়েছে?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩১

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: না দাদা, আমি মূলত বই মেলা দেখা ও বই কেনার জন্য ওখানে গিয়েছিলাম।

২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: বই কারা বেশি পড়ে আমরা না তারা?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩১

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: এ নিয়ে একটা পরিসংখ্যান হওয়া দরকার।

৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: বাহ খুব ভাল লাগল কোলকাতার বইমেলার ছবি ও বর্ননা পড়ে। খুবই অর্গানাইজড এবং মানসম্মত। বইমেলাতো এমনটিই হবার কথা।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩৪

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। কলকাতা বইমেলা দেখে আমারও অনেক ভালো লেগেছে। বিশেষ করে তাদের পরিচালনা ব্যবস্থা ছিলো অসাধারণ।

৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৪৬

রাকু হাসান বলেছেন:

পদাতিক ভাইয়ের কলকাতা পুস্তক মেলার ছবি ব্লগ দেখেছিলাম । পরিচ্ছন্ন ,সু-শঙ্খল ব্যবস্থাপনা দেখে খুব ভালো লেগেছে েএখনও তাই দেখলাম । বলেছেন অবাণিজ্যিক পুস্তক মেলা ,দারুণ এটা । বিদেশী স্টলগুলোর খুব দৃষ্টিনন্দন লাগলো । বুঝাই যাচ্ছে প্রচুর বিদেশেী বই বিক্রি হয় । আমরা কবে একটি সুন্দর ,সু-শঙ্খল বইমেলা উপহার দেব !

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩৯

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। কলকাতা বইমেলা থেকে শিক্ষা নেওয়ার মতো অনেক কিছুই আছে। আশা করি আমাদের পুস্তক প্রকাশকগণ আস্তে আস্তে তাদের চিন্তা চেতনাকে আরো আধুনিক ও যুগোপযোগী করবেন।

৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব সুন্দর ! ঝরঝরে বর্ণনা দিয়েছেন । পড়ে খুব ভালো লাগলো । ভালো লাগলো আপনার চতুর্মুখী উপস্থাপনা ।

শুভকামনা জানবেন।










কয়েকটি ছবি দিলাম । আমার অবশ্য একদিনের বেশি যাওয়ার সম্ভব হয়ে ওঠেনি ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩৭

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: শুভকামনা ও ছবিগুলোর জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনিও সেখানে গিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো।

৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৩

মা.হাসান বলেছেন: ভালো পোস্ট। ২০১৮ সালের মেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন আহসান মঞ্জিলের আকৃতিতে করা হয়। ২০১৯এর মেলাতে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নের চেহারা ছিল টিকাটুলিতে অবস্থিত রোজ গার্ডেনের আকারে।
রোজ গার্ডেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ তথা বাংলাদেশের ইতিহাসের সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন রোজ গার্ডেনে মুসলীম লীগ ভেঙ্গে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলীম লীগ গঠন করা হয় । পূর্বে এই ভবন ব্যক্তি মালিকানাধিন ছিল। সম্প্রতি প্রায় ৩৩২ কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশ সরকার এই ভবন ক্রয় করেছে।
কোলকাতায় ২-৩ দিনের জন্য বিমানে যেয়ে বিমানে আসলে প্যাকেজ কিনলে খরচ ১৬০০০ টাকার কাছাকাছি পড়ে যা নিজের ব্যবস্হাপনায় থাকার চেয়ে তুলনামূলক সস্তা।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৪৮

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। রোজ গার্ডেন আকারেই আসলে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নকে সাজানো হয়েছে। আমি এখুনি এডিট করে ঠিক করে দিচ্ছি। প্যাকেজ কিনলে কিছু রেস্ট্রিকশন থাকে। তাই আমি মূলত নিজ ব্যবস্থাপনায় যাই। আসলে ওখানে অনেকবার গিয়েছি তো তাই নিজ ব্যবস্থাপনায় গেলেই সুবিধা হয় আমার জন্য।

৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:২৪

রাকু হাসান বলেছেন:
শ্রদ্ধাভাজন অর্থনীতিবিদ ভাই । কেমন আছেন ? মনে পড়ে আপনাকে ।
কলকাতা বইমেলা শেষ, সেরা পুরস্কার পেল বাংলাদেশ

শুভরাত্রি ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৭

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: বাহ্, সেরা পুরস্কার পেয়েছে বাংলাদেশ! এতো আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। ভালো আছি ভাই। আপনি কেমন আছেন? আর পুরস্কারের বিষয়টা জানানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আপনাকেও শুভরাত্রি :-)

৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৪

সনেট কবি বলেছেন: আপনার পোষ্ট পেয়ে ভাল লাগলো।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৪

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার কবিতাগুলোও আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।

৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৪

রাকু হাসান বলেছেন:


আলহামদুল্লিাহ্ আমিও ভালো আছি । আল্লাহ্ পাক আমাকে খুব ভালো রাখছেন । আশা করছি আপনিও ভালো আছেন । আপনাদের মতো বয়োজ্যেষ্ঠরা আপনি বলে সম্মোধন করে তখন খানিক ব্রিবতবোধ করি । সব দিক থেকেই অনুজ হবোই । তবু ফরমালিটিি । ভালো থাকবেন । আমার জন্য দোয়ার আবেদন জানাচ্ছি । আপনার জন্যও থাকবে আমার অকৃত্রিম দোয়া । শুভরাত্রি ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৩

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: সম্মান তো আসলে ভালোবাসাবোধ থেকে আসে। তাই ভালোবেসেই আপনি করে বলি। দয়া করে বিব্রত হবেন না। আপনার জন্যও অনেক অনেক শুভকামনা।

১০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:২৬

বলেছেন: অনেক তথ্য বহুল ও গোছালো পোস্ট পড়ে অনেক কিছু জানলাম - অবাণিজ্যিক পুস্তক মেলা এমনটাই হওয়া উচিত।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১০

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :-)

১১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। ইচ্ছে আছে আগামী মেলায় যাওয়ার। বিশেষ করে আনন্দ আর দে'জ এর স্টল ঘুরে দেখার..

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০৬

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: অবশ্যই। আমিও আগামী বছর যাবো। একসাথে গেলে মন্দ হয় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.