নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভালো থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছি অবিরত.......

রক বেনন

ভালো থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছি অবিরত....

রক বেনন › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটু হাসুন (কয়েকটি ১৮+)

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১১

১/ স্ত্রী : ওগো বাংলা চৌদ্দশ সাল উপলক্ষে চৌদ্দ পদ রান্না করলাম। কেমন হল?
স্বামী : মন্দ নয়, তবে চৌদ্দবার না আবার টয়লেটে দৌড়াতে হয়।

২/ স্ত্রী চোখের জলে, নাকের জলে নিজেকে ভাসিয়ে দিয়ে বলছে, দুই সপ্তাহ ধরে বলছি, আমার জন্মদিনে তোমাকে কিছুই দিতে হবে না, অথচ তুমি তা ভুলে গেলে!

৩/ দুই বন্ধু গল্প করছে —
সুমনঃ বুঝলি, কাল আমার বউয়ের সঙ্গে তুমুল ঝগড়া হয়েছিল ।
সাজুঃ কি নিয়ে?
সুমনঃ আমি চাইছিলাম ক্লাবে যেতে আর ও চাইছিল সিনেমায় যেতে ।
সাজুঃ তা শেষ পর্যন্ত কোন সিনেমাটা দেখলি?

৪/ স্বামী দেরি করে বাসায় ফিরলে জেরা শুরু করল স্ত্রী:
—কোথায় ছিলে এতক্ষণ?
—বন্ধুর বাসায়।
—কী করছিলে?
—দাবা খেলছিলাম।
—তাহলে তোমার শরীরে ভোদকার গন্ধ কেন?
—তবে কিসের গন্ধ থাকবে, দাবার?

৫/ -বলুন তো, কাজুবাদাম আর স্বামীর মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্থক্য কী?
-কাজুবাদাম চিবানো হয় পকেটে টাকা থাকলে, স্বামীকে চিবানো হয় টাকা না থাকলে।

৬/ ডান্স পার্টি হচ্ছে। এক স্মার্ট যুবক তার চেয়েও লম্বা সুন্দরী এক তরুনীকে তার সাথে নাচার আমন্ত্রন জানাল।
: ধন্যবাদ। কোনো বাচ্চাকে নিয়ে আমি নাচি না।
: সরি! মিস, আপনার যে বাচ্চা হবে তা আমি জানতাম না

৭/ মানসিক রোগীর রোরশাখ ইঙ্কব্লট টেস্ট নিচ্ছেন মনোচিকিৎসক। হিজিবিজি কিছু কালির ছোপ রোগীকে দেখানো হয় এ টেস্টে।
প্রথম কার্ডটা এগিয়ে দিলেন তিনি। ‘বলুন তো এটা কিসের ছবি?’
‘একটা ছেলে একটা মেয়েকে জাপটে ধরে চুমু খাচ্ছে।’
দ্বিতীয় ছবিটা এগিয়ে দিলেন ডাক্তার। ‘এটা কিসের ছবি বলুন তো?’
‘ঐ ছেলেটা এবার মেয়েটার জামাকাপড় খুলে ফেলছে, আর মেয়েটা চেঁচাচ্ছে হাঁ করে।’
আরেকটা ছবি এগিয়ে দিলেন ডাক্তার। ‘এটা কিসের ছবি বলুন তো?’
‘ছেলেটা মেয়েটার চুল টেনে ধরে ঘাড়ে কামড় দিচ্ছে, আর মেয়েটা খিখি করে হাসছে।’
ডাক্তার আর পারলেন না। ‘দেখুন, রিয়াদ সাহেব, আপনার রোগ খুব জটিল পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। আপনার মনটা খুবই নোঙরা, আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি।’
রিয়াদ সাহেব চটে আগুন। ‘নিজে যত রাজ্যের নোঙরা ছবি এগিয়ে দিচ্ছেন আমাকে, আর বলছেন আমার মন নোঙরা?’

৮/ মাদ্রিদে ষাঁড়ের লড়াই দেখে পাশের রেস্তারাঁয় ঢুকেছে এক ট্যুরিস্ট। স্পেশাল ডিশ অর্ডার দেয়ায় বেয়ারা এক অদ্ভুত জিনিশ এনে হাজির করলো। আলু আর লেটুসের সাথে গোল গোল দুটো মাংসের টুকরোমত।
“কী এটা?” জানতে চাইলো ট্যুরিস্ট।
‘কহোনেস, সেনর। ‘ বুক পুলিয়ে জবাব দিলো বেয়ারা। ‘আজকে অ্যারেনাতে যে ষাঁড়টা লড়াইয়ে হারলো, তার অন্ডকোষ। ‘
নাক সিঁটকে খাওয়া শুরু করলো ট্যুরিস্ট। কিন্তু মুখে দিয়েই চমকে গেলো সে, না যা ভেবেছিলো তা নয়, বরং বেশ সুস্বাদু জিনিসটা। চেটেপুটে খেয়ে সে ঠিক করলো, আগামীকালও এই কহোনেসই খেতে হবে।
পরদিন আবার একই রেস্তোরাঁয় এসে অর্ডার দিলো সে চটপট। যথারীতি বেয়ারা এনে হাজির করলো খাবার। আলু, লেটুস, কিন্তু আজকের মাংসের টুকুরো দুটো খুবই ছোট। ঘটনাটি কী, জানতে চাইলো ট্যুরিস্ট।
‘আসলে ব্যাপারটা হয়েছে কি …,’ খানিক মাথা চুলকে বললো বেয়ারা, ‘ষাঁড়ের লড়াইতে কিন্তু সবসময় ষাঁড়ই হারে না।’

৯/ স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ফোনে কথা হচ্ছে।
স্ত্রী: (ধমকের স্বরে) কোথায় তুমি?
স্বামী: প্রিয়তমা, তোমার কি সেই জুয়েলারির দোকানটার কথা মনে আছে, যে দোকানের একটা গয়নার সেট তুমি পছন্দ করেছিলে এবং বলছিলে, ‘ইশ্! যদি এটা কিনতে পারতাম?’
স্ত্রী: (গদগদ স্বরে) হ্যাঁ প্রিয়তম, মনে আছে!
স্বামী: আমি সেই জুয়েলারির দোকানের ঠিক পাশের দোকানে বসে চা খাচ্ছি।

১০/ স্ত্রীর গলা বসে গেছে, কথা বলতে পারছে না। কী করি, বলুন তো?
: রাত তিনটায় বাসায় ফিরুন।

১১/ পুলিশে চাকরি নেওয়ার পর টানা চার মাস বেতন না তোলায় ডেকে পাঠানো হলো ইভানভকে, জানতে চাওয়া হলো এমন অদ্ভুত আচরণের কারণ। ইভানভ বলল, এই চাকরিতে বেতনও পাওয়া যায় নাকি! চাকরিতে যোগ দিয়ে ইউনিফর্ম আর পিস্তল পেয়ে আমি তো ভেবেছিলাম আমাকে বলা হলো, ‘এখন যেভাবে পারো, করে খাও।

১২/ দুই মহিলার সংলাপ।
—আপনার মেয়ে কেমন আছে?
—বিয়ে হয়েছে কয়েক বছর হলো। স্বামীটা খুবই ভালো। রান্নায় সাহায্য করে, ধোয়ামোছা করে, ছেলেমেয়েদের দেখাশোনা করে…
—আর আপনার ছেলে?
—বেচারার ভাগ্য খারাপ। এক দজ্জাল বউয়ের পাল্লায় পড়েছে। বেচারাকে রান্না, ধোয়ামোছা তো করতে হয়ই, দেখাশোনাও করতে হয় ছেলেমেয়েদের।

১৩/ একটি সুখী পরিবারে স্বামী ও স্ত্রীর সমান অধিকার থাকে। বিশেষ করে স্ত্রীর।

১৪/ অফিসে ডিরেক্টর জিজ্ঞেস করছেন, লাই ডিটেক্টর কী জিনিস, তোমার জানা আছে?
—জি, স্যার। আমি দু বছর হলো বিবাহিত।

১৫/ মেয়েদের বলা ‘আমি ১৫ মিনিটের মধ্যে রেডি হচ্ছি’ এবং পুরুষদের বলা ‘আমি ১৫ মিনিটের জন্য বাইরে যাচ্ছি’ সমতুল্য।

১৬/ অঙ্কের শিক্ষক বলছেন ক্লাসে: এখন আমি তোমাদের পিথাগোরাসের তত্ত্ব প্রমাণ করে দেখাব।
এক ছাত্র উঠে দাঁড়িয়ে বলল: প্রমাণ করার দরকার নেই, স্যার। আমরা আপনার কথা বিশ্বাস করি।

১৭/ ৮২ বছরের এক বৃদ্ধ এসেছেন তাঁর প্রথম পাসপোর্ট করাতে। কিন্তু বেচারা তাঁর জন্মতারিখ জানেন না। পাসপোর্ট এজেন্ট তাঁকে আশ্বস্ত করে বললেন, কোনো সমস্যা নেই। যে চিকিৎসকের হাতে আপনার জন্ম হয়েছিল, তাঁর কাছ থেকে শুধু একটা সার্টিফিকেট নিয়ে আসুন

১৮/ ঘটনা ১.
—এত মদ খাও কেন?
—খাব না কেন! বেতন কম। কত দিন ধরে অনুরোধ করছি বাড়ানোর! বাড়িয়ে দিন, এক ফোঁটাও মুখে নেব না।
ঘটনা ২.
—কিন্তু এখনো কেন মদ খাও?
—খাব না কেন! আর কত ভবঘুরের মতো জীবন যাপন করব? ফ্ল্যাট নেই। কত অনুরোধ করেছি! থাকার জায়গার বন্দোবস্ত করে দিন, এ জীবনে আর মদ ছোঁব না।
ঘটনা ৩.
—এর পরেও মাতাল হয়েছ?
—হব না! আমার বাচ্চা-ছেলেটাকে দিনের বেলায় কোথায় রাখব, ভেবে পাই না। কোনো নার্সারিতে নাকি জায়গা নেই। ব্যবস্থা করে দিন, মদ খাওয়া বিলকুল ছেড়ে দেব।
ঘটনা ৪.
—এর পরও মদ খাওয়া ছাড়োনি?
—ছাড়ব কেন! কাজ থেকে বাসায় ফিরে বেকার বসে থাকতে হয়। কিচ্ছু করার নেই। অন্যদের পাঠানো হয়েছে কোয়ালিফিকেশন বাড়ানোর কোর্সে, আমার বেলায় ঠনঠন। কতবার অনুরোধ করেছি, আমাকে কোর্সে পাঠিয়ে দিন, আর যদি কখনো মদ খেয়েছি!
ঘটনা ৫.
—এখনো মদ খেয়ে বেড়াচ্ছ? তোমার বেতন বাড়ানো হয়েছে, ফ্ল্যাট দেওয়া হয়েছে, ছেলে নার্সারিতে যায়, তোমাকে কোর্সে পাঠানো হয়েছে…আরও কী চাই তোমার?
—আর কিছু চাই না তো! এখন আমার সব আছে। এমন অবস্থায় মদ না খাওয়াটাই তো পাপ!

১৯/ আদরের বেড়াল, তাই অনেক খুঁজে পেতে ‘বাঘা’ নামটাই পছন্দ হলো বেড়ালের মালিক তানাবাতার। একজন শুনে বলল, ‘ধুর, বাঘের চেয়ে তো ড্রাগন অনেক শক্তিশালী, বেড়ালের নাম ড্রাগনই রেখে দাও।’ কথামতো তাই হলো। আরেকজন শুনে বলল, ‘ড্রাগন যে আকাশে ভাসে, তার জন্য বাতাস প্রয়োজন, এটা জানো তো? কত ক্ষমতা তার! বেড়ালের নাম বাতাসই রাখো।’ তথাস্তু, তা-ই হলো। দিন না ঘুরতেই আরেকজন মন্তব্য করল, ‘একমাত্র বড় প্রাচীরই পারে বাতাসকে আটকাতে, বোঝো কত তার হিম্মত! বেড়ালের নাম প্রাচীর হোক।’ ফের নাম বদল। সেটাও টিকল না, যখন আরেকজন বলল, ‘প্রাচীর ফুটো করতে পারে কে, সেটা জানো তো?’ তানাবাত বলল, ‘না, জানি না।’ ‘দেয়াল ফুটো করার ক্ষমতা একমাত্র ইঁদুরেরই আছে, চিন্তা করো কত্ত শক্তি তার! তোমার বেড়ালের নাম ইঁদুর রেখে দাও, বেশ মানাবে!’

সংগৃহীত - ইন্টারনেট

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:১০

কালীদাস বলেছেন: ৭, ৮, ১২ মুটামুটি লাগছে :)

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৩

রক বেনন বলেছেন: ধন্যবাদ কালীদাস ভাই।

২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:২৩

লুসিফার ০১ বলেছেন: জোশ : v

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৫

রক বেনন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৭

ধানক্ষেতের ইঁদুর বলেছেন: মাঝারি ধরনের হয়েছে। ভালো লাগলো।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৫

রক বেনন বলেছেন: ভালো লাগলো শুনে আমারও ভালো লাগলো। :)

৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


হাসার জন্য বলার পরও হাসি আসেনি; মোটামুটি সাধারণ

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

রক বেনন বলেছেন: ধন্যবাদ আঙ্কেল।

৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৩

টোকাই রাজা বলেছেন: ভাল লাগল :)

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪

রক বেনন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ টোকাই রাজা!! :)

৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: জোকস তো ভাল তবে পুরনো হওয়ায় হাসি একটু কম হয়েছে........

০১ লা মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৯

রক বেনন বলেছেন: নতুন বোতলে পুরানো ইয়ে আর কি!!! :) :)

৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


"‘আসলে ব্যাপারটা হয়েছে কি …,’ খানিক মাথা চুলকে বললো বেয়ারা, ‘ষাঁড়ের লড়াইতে কিন্তু সবসময় ষাঁড়ই হারে না।’ "

-গতবার পড়ার সময় এটি মিস করেছিলাম

০১ লা মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫০

রক বেনন বলেছেন: পুনরায় আসার জন্য ধন্যবাদ আঙ্কেল!! :)

৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষের জীবন নিয়ে আপনার ধারণা ইত্যাদি তুলে ধরুন।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫০

রক বেনন বলেছেন: ধন্যবাদ আঙ্কেল আপনার সু উপদেশ এর জন্য। আমার সাধ্যমত চেষ্টা করছি। আপনার সুচিন্তিত লিখনি ও প্রতি উত্তর আমাকে প্রেরণা যোগায়। ভালো থাকবেন। শুভ কামনা রইল।

৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:২৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পড়ে মজা পেলাম। শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৪২

রক বেনন বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। :)

১০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:১১

রাজীব নুর বলেছেন: আমার কোনো কিছুতেই আজকাল হাসি পায় না।

১১ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৫১

রক বেনন বলেছেন: তারপর ও হাসুন রাজীব ভাই। সুরভি ভাবি আর আপনার রাজকন্যার খুনসুটিতে অন্তত একটু হাসুন ভাইয়া।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.