নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভালো থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছি অবিরত.......

রক বেনন

ভালো থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছি অবিরত....

রক বেনন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আবার পড়ুন - তাল নবমী

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:১৮

তাল নবমী

লেখক- শ্রী বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।

ঝমঝম বর্ষা।

আজ দিন পনেরো ধরে বর্ষা নেমেছে, আর তার কোনো বিরাম ও নেই, বিশ্রাম ও নেই। ক্ষুদিরাম ভট্টাচার্যের বাড়িতে আজ দুদিন হাড়ি চড়ে নি।

ক্ষুদিরাম সামান্য আয়ের গৃহস্থ। জমিজমার সামান্য কিছু আয় এবং দু’চার ঘর শিষ্য যজমানের বাড়ি ঘুরে ঘুরে কায় ক্লেশে সংসার চলে। এই ভীষণ বর্ষায় গ্রামের কত গৃহস্থের বাড়িতেই পুত্রকন্যা অনাহারে আছে, - ক্ষুদিরাম তো সামান্য গৃহস্থ মাত্র। যজমান বাড়ি থেকে যে কটি ধান এসেছিল, তা ফুরিয়ে গিয়েছে। ভাদ্রের শেষে আউস ধান চাষিদের ঘরে উঠলে তবে আবার কিছু ধান ঘরে আসবে, ছেলেপুলেরা পেট পুরে দু’বেলা খেতে পারবে।

নেপাল ও গোপাল ক্ষুদিরামের দুই ছেলে। নেপালের বয়স বছর বারো, গোপালের দশ। ক’দিন থেকে পেট ভরে না খেতে পেয়ে ওরা দুই ভাই-ই সংসারের উপর বিরক্ত হয়ে উঠেছে।

নেপাল বললে- এই গোপলা, ক্ষিদে পেয়েচে না তোর?
গোপাল ছিপ চাছতে চাছতে বলল- হুম দাদা।
-মাকে গিয়ে বল, আমার ও পেট চুই চুই করচে।
-মা বকে, তুমি যাও দাদা।
-বকুক গে। আমার নাম করে মাকে বলতে পারবি নে?

এমন সময় পাড়ার শিবু বাড়ুজজের ছেলে চুনিকে আসতে দেখে নেপাল ডাকলে- ও চুনি, শুনে যা।
চুনি বয়সে নেপালের চেয়ে বড়। অবস্থাপন্ন গৃহস্থের ছেলে, বেশ চেহারা। নেপালের ডাকে সে ওদের উঠোনের বেড়ার কাছে দাড়িয়ে বলল- কি?
-আয় না ভেতরে।
-না, যাবো না, বেলা যাচ্ছে। আমি জটি পিসিমাদের বাড়িতে যাচ্ছি। মা সেখানে রয়েচে কিনা, ডাকতে যাচ্ছি।
-কেন, তোর মা এখন সেখানে যে?
-ওদের ডাল ভাঙতে গিয়েচে। তাল নবমীর বের্তো আসছে এই মঙ্গলবার, ওদের বাড়ির লোকজন খাবে।
-সত্যি?
-তা জানিস নে বুঝি? আমাদের বাড়ির সবাইকে নেমন্তন করবে। গাঁয়ে ও বলবে।
-আমাদের ও করবে?
-সবাইকে যখন নেমন্তন করবে, তা তোদের কি বাদ দিবে?

চুনি চলে গেলে নেপাল ছোট ভাইকে বললে-আজ কি বার রে? তা তুই কি জানিস? আজ শুক্কুরবার বোধ হয়। মঙ্গলবারে নেমন্তন।
গোপাল বললে- কি মজা, তাই না দাদা!!
-চুপ করে থাক। তোর বুদ্ধি শুদ্ধি নেই, তাল নবমীর বের্তোয় তালের বড়া করে, তুই জানিস?

গোপাল সেটা জানতো না। কিন্তু দাদার মুখে শুনে খুশি হয়ে উঠলো। সত্যিই তা যদি হয়, তবে সে সুখাদ্য খাবার সম্ভাবনা বহুদূরবর্তী নয়, ঘনিয়ে এসেচে কাছে। আজ কি বার সে জানে না, সামনের মঙ্গলবারে। নিশ্চয় তার আর বেশি দেরি নেই।

দাদার সঙ্গে বাড়ি যাবার পথে পরে জটি পিসিমার বাড়ি। নেপাল বললে- তুই দাঁড়া, ওদের বাড়ি ঢুকে দেখে আসি। ওদের বাড়ি তালের দরকার হবে, যদি কেনে! এ গ্রামের মধ্যে তাল গাছ নেই। মাঠে প্রকাণ্ড তালদিঘী, নেপাল সেখান থেকে তাল কুড়িয়ে এনে গাঁয়ে বিক্রি করে।

জটি পিসিমা সামনেই দাড়িয়ে। তিনি গ্রামের নতবর মুখুজ্যর স্ত্রী, ভাল নাম হরিমতী, গ্রামসুদ্ধু ছেলে মেয়ে তাকে ডাকে জটি পিসিমা।
পিসিমা বললেন- কি রে?
-তাল নেবেন পিসিমা?
-হ্যাঁ নেব বই কি।আমাদের তো দরকার হবে মঙ্গলবার।
ঠিক এই সময় দাদার পিছু পিছু গোপালও এসে দাড়িয়েচে। জটি পিসিমা বললেন- পেছনে কে রে? গোপাল? তা সন্ধেবেলা দুই ভায়ে গিয়েছিলি কোথায়?
নেপাল লজ্জামুখে বললেন- মাছ ধরতে।
-পেলি?
-ওই দুটো পুঁটি আর একটা ছোট বেলে-তা’হলে যাই পিসিমা?
-আচ্ছা, এসোগে বাবা, সন্ধ্যে হয়ে গেল, অন্ধকারে চলাফেরা করা ভালো নয় বর্ষাকালে।

জটি পিসিমা তাল সম্বন্ধে আর কোন আগ্রহ দেখালেন না বা তাল নবমীর ব্রুত উপলক্ষে তাদের নিমন্ত্রন করার উল্লেখও করলেন না,- যদিও তাদের দুজনেরই আশা ছিল হয়তো জটি পিসিমা তাদের দেখলেই নিমন্ত্রন করবেন এখন। দরজার কাছে গিয়ে নেপাল আবার পেছন ফিরে জিজ্ঞেস করলে- তাল নেবেন তা’হলে?
-তাল? তা দিয়ে যেও বাবা। কটা করে পয়সায়?
-দুটো করে দিচ্ছি পিসিমা। তা নেবেন আপনি, তিনটে করেই নেবেন।
-বেশ কালো হেঁড়ে তাল তো? আমাদের তালের পিঠে হবে তাল নবমীর দিন—ভালো তাল চাই।
-মিশকালো তাল পাবেন। দেখে নিবেন আপনি।
গোপাল বাইরে এসেই দাদাকে বললে- কবে তাল দিবি, দাদা?
-কাল।
-তুই ওদের কাছে পয়সা নিস নে দাদা।
নেপাল আশ্চর্য হয়ে বললে-কেন রে?
-তাহলে আমাদের নেমন্তন করবে, দেখিস এখন।
-দূর! তা হয় না। আমি কষ্ট করে তাল কুড়াবো-আর পয়সা নেবো না?

রাত্রে বৃষ্টি নামে। হু হু বাদলার হাওয়া সেই সঙ্গে। পূবদিকের জানলার কপাত দড়ি বাঁধা, হাওয়ায় দড়ি ছিঁড়ে সারারাত খট খট শব্দ করে ঝড়বৃষ্টির দিনে। গোপালের ঘুম হয় না, তার যেন ভয় ভয় করে। সে শুয়ে শুয়ে ভাবচে-দাদা তাল যদি বিক্রি করে-তবে ওরা আর নেম্নতন করবে না। তা কখনো করে?

খুব ভোরবেলায় উঠে গোপাল দেখলে বাড়ির সবাই ঘুমিয়ে। কেউই তখন ওঠেনি। রাত্রের বৃষ্টি থেমে গিয়েচে-সামান্য একটু টিপ টিপ বৃষ্টি পড়চে। গোপাল একছুটে চলে গেল গ্রামের পাশে সেই তালদীঘির ধারে। মাঠে এক হাঁটু জল আর কাদা। গ্রামের উত্তরপাড়ার গণেশ কাওরা লাঙ্গল ঘাড়ে এই এত সকালে মাঠে যাচ্ছে। ওকে দেখে বললে- কি খোকা ঠাকুর, যাচ্ছ কনে এত ভোরে?
-তাল কুড়ুতে দীঘির পাড়ে।
-বড্ড সাপে ভয় খোকাঠাকুর। বর্ষাকালে ওখানে যেও না একা একা।

গোপাল ভয়ে ভয়ে দীঘির তালপুকুরের তালের বনে ঢুকে তাল খুঁজতে লাগল। বড় আর কাল কুচকুচে একটা মাত্র তাল প্রায় জলের ধারে পড়ে, সেটা কুড়িয়ে নিয়ে ফিরে আসবার পথে আর গোটা-তিনেক ছোট তাল পাওয়া গেল। ছেলেমানুষ, এত তাল বয়ে আনার সাধ্য নেই, দু’টি মাত্র তাল নিয়ে সোজা একেবারে জটি পিসিমার বাড়িতে হাজির।

জটি পিসিমা সবেমাত্র সদর দোর খুলে দোরগোড়ায় জলের ধারা দিচ্ছেন, ওকে এত সকালে দেখে অবাক হয়ে বললেন- কিরে খোকা?
গোপাল একগাল হেসে বললে- তোমার জন্যে তাল এনেচি, পিসিমা।
জটি পিসিমা আর কিছু না বলে তাল দু’টি হাতে করে নিয়ে বাড়ির ভিতরে চলে গেলেন।

গোপাল একবার ভাবলে, তালনবমী কবে জিগ্যেস করে; কিন্তু সাহসে কুলায় না তার। সারাদিন গোপালের মন খেলাধুলার ফাঁকে কেবলই অন্যমনস্ক হয়ে পড়ে। ঘন বর্ষার দুপুরে, মুখ উঁচু করে দেখে-নারকেল গাছের মাথা থেকে পাতা বেয়ে জল ঝরে পরচে, বাঁশ ঝাড় নুয়ে নুয়ে পরচে বাদলার হাওয়ায়, বকুলতলার ডোবার কটকটে ব্যাঙের দল থেকে থেকে ডাকচে।
গোপাল জিগ্যেস করলে- ব্যাঙগুলো আজকাল তেমন ডাকে না কেনো মা?
গোপালের মা বলেন- নতুন জলে ডাকে, এখন পুরোনো জলে তত আমোদ নেই ওদের।
-আজ কি বার মা?
-সোমবার। কেন রে? বারের খোঁজে তোর কি দরকার?
-মঙ্গলবারে তালনবমী, না মা?
-তা হয়তো হবে। কি জানি বাপু। নিজের হাড়িতে চাল জোটে না, তালনবমীর খোঁজে কি দরকার আমার?

সারাদিন কেটে গেল। নেপাল বিকেলের দিকে জিগ্যেস করল- জটি পিসিমার বাড়িতে তাল দিয়েছিলি আজ সকালে? কোথায় পেলি তুই? আমি তাল দিতে গেলে পিসিমা বললেন-গোপাল তাল দিয়ে গেছে, পয়সা নেয়নি।–কেন দিতে গেলি তুই? একটা পয়সা হলে দু’জনে মুড়ি কিনে খেতাম।
-ওরা নেমন্তন করবে, দেখিস দাদা, কাল তো তালনবমী।
-সে এমনিই নেমন্তন করবে, পয়সা নিলে ও করবে। তুই একটা বোকা।
-আচ্ছা দাদা, কাল তো মঙ্গলবার না?
-হু।

রাত্রে উত্তেজনায় গোপালের ঘুম হয় না। বাড়ির পাশের বড় বকুল গাছটায় জোনাকির ঝাঁক জ্বলছে, জানলা দিয়ে সেদিকে চেয়ে চেয়ে সে ভাবে-কাল সকালটা হ’লে হয়। কতক্ষণে যে রাত পোহাবে!!

জটি পিসিমা আদর করে ওকে বললেন খাওয়ানোর সময়- খোকা, কাঁকুড়ের ডালনা আর নিবি? মুগের ডাল বেশি করে মেখে নে। জটি পিসিমার বড় মেয়ে লাবণ্য-দি একখানা থালায় গরম গরম তিল-পিটুলি ভাজা এনে ওর সামনে ধরে হেলে বললে-খোকা, ক’খানা নিবি তিল-পিটুলি? –বলেই লাবণ্য দি তালাখানা উপুড় করে তার পাতে ঢেলে দিলে। তার পর জটি পিসিমা আনলেন পায়েস আর তালের বড়া। হেসে বললেন-খোকা, তুই তাল কুড়িয়ে দিয়েছিলি, তাই পায়েস হ’ল। খা, খা, -খুব খা-, আজ যে তাল নবমী রে। কত কি চমৎকার ধরনের রাঁধা তরকারির গন্ধ বাতাসে। খেজুর গুড়ের পায়েসের সুগন্ধ বাতাসে। গোপালের মন খুশি ও আনন্দে ভরে উঠল। সে বসে বসে খাচ্ছে, কেবলই খাচ্ছে। সবারই খাওয়া শেষ, ও তবুও খেয়েই যাচ্ছে, লাবণ্য দি হেসে হেসে বলচে-আর নিবি তিল-পিটুলি?

-ও গোপাল?
হঠাৎ গোপাল চোখ চেয়ে দেখলে- জানলার পাশে বর্ষার জলে ভেজা ঝোপঝাড়, তাদের সেই আতা গাছটা... সে শুয়ে আছে তাদের বাড়িতে। মার হাতের মৃদু ঠেলায় ঘুম ভেঙ্গেচে, মা পাশে দাড়িয়ে বলচেন- ওঠ ওঠ, বেলা হয়েচে কত! মেঘ করে আছে তাই বেলা বোঝা যাচ্ছে না।
বোকার মত ফ্যালফ্যাল করে সে মায়ের মুখের দিকে চেয়ে রইল।
-আজ কি বার মা?
-মঙ্গলবার।
তাও তো বটে! আজ তো তালনবমী! ঘুমের মধ্যে ওসব কি হিজিবিজি স্বপ্ন সে দেখছিল।

বেলা আরও বাড়লো, ঘন মেঘাচ্ছন্ন বর্ষার দিনে যদিও বোঝা গেল না কতটা বেলা হয়েচে। গোপাল দরজার সামনে একটা কাঠের গুঁড়ির উপর ঠায় বসে রইল। বৃষ্টি নেই একটুও, মেঘ জমকালো আকাশ। বাদলের সজল হাওয়ায় গা শিরশির করে। গোপাল আশায় আশায় বসে রইল বটে, কিন্তু কই, পিসিমাদের বাড়ি থেকে কেউ তো নেমন্তন করতে এলো না!

অনেক বেলায় তাদের পাড়ার জগবন্ধু চকোত্তি তার ছেলেমেয়েদের নিয়ে সামনের পথ দিয়ে কোথায় যেন চলেছেন। তাদের পেছনে রাখাল রায় ও তার ছেলে সানু; তার পেছনে কালীবর বাড়ুজ্যের বড় ছেলে পাঁচু আর ও পাড়ার হরেন......
গোপাল ভাবলে- এরা যায় কোথায়!
এ দলটি চলে যাবার কিছু পরে বুড়ো নবীন ভট্টাচার্য ও তার ছোট ভাই দীনু, সঙ্গে এক পাল ছেলেমেয়ে নিয়ে চলেছে।
দীনু ভট্টাচার্যের ছেলে কুড়োরাম ওকে দেখে বললে- এখানে বসে কেন রে? যাবিনে?
গোপাল বললে-কোথায় যাচ্ছিস তোরা?
-জটি পিসিমাদের বাড়ি তালনবমীর নেমন্তন খেতে। করেনি তোদের? ওরা বেছে বেছে বলেচে কিনা, সবাইকে তো বলেনি...

গোপাল যেন হঠাৎ রাগে, অভিমানে দিশেহারা হয়ে গেল। রেগে দাঁড়িয়ে উঠে বললে- কেন করবে না আমাদের নেমন্তন? আমার এর পরে যাবো...
রাগ করবার মতো কি কথা বলেচে বুঝতে না পেরে কুড়োরাম অবাক হয়ে বললে- বারে! অত রাগ করিস কেন? কি হয়েচে?


ওরা চলে যাবার সঙ্গে সঙ্গে গোপালের চোখে জল এসে পড়ল- বোধ হয় সংসারের অবিচার দেখেই। পথ চেয়ে সে বসে আছে ক’দিন থেকেই। কিন্তু তার কেবল পথ চাওয়াই সার হলো! তার সজল ঝাপসা দৃষ্টির সামনে পাড়ার হারু, হিতেন, দেবেন, গুটকে তাদের বাপ-কাকাদের সঙ্গে একে একে তার বাড়ির সামনে দিয়ে জটি পিসিমাদের বাড়ির দিকে চলে গেল...............



মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



বড়ই কস্টের সময় ছিল পুরো বাংলায়; এখন একটু ভালো, তবে সবকিছু এখনো অনিশ্চিত

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

রক বেনন বলেছেন: গল্পটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ আঙ্কেল। আপনার মন্তব্যের সাথে একমত প্রকাশ করছি। আসলেই বড়ই কষ্টের সময় ছিল বাংলায়। এখন কিছুটা ভাল হলেও মনে হয় সবাই ই কষ্টে আছে তবে সেই কষ্টগুলো একটা সবুজ চাদরে মোড়া। আর মাঝখানের শুকিয়ে যাওয়া রক্তের দাগ বিবর্ণ হতে বসেছে।
ভালো থাকবেন আঙ্কেল। শুভকামনা রইল।

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


পোস্টে ছবি যোগ করবেন। আপনি ছবি যোগ করতে জানেন?

১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:১৭

রক বেনন বলেছেন: হ্যাঁ, ছবি যোগ করতে জানি। এরপর থেকে ছবি যোগ করে দিব। ধন্যবাদ আঙ্কেল আপনার সু পরামর্শের জন্য। ভালো থাকবেন।

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬

বিজন রয় বলেছেন: অনেক আগেই পড়া ছিল।
কিন্তু ভুলে গিয়েছি।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:১৮

রক বেনন বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ বিজন ভাই। ভালো থাকবেন।

৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৩৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: তাল নবমী

মন ছুঁয়ে গেছে!:)


শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ!:)

১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

রক বেনন বলেছেন: পড়ার জন্যে আপনাকেও ধন্যবাদ বিলিয়ার ভাই। ভালো থাকবেন।

৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:২৮

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: পড়লাম এবং জানলাম তখনকার দিনের কথা!
ধন্যবাদ।

২২ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:২০

রক বেনন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পোস্ট সময় করে পড়ার জন্য। ভালো থাকবেন বরকতউল্লাহ ভাই। শুভকামনা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.