নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের সম্পর্কে লিখার মত এখনো কিছু করতে পারিনি,ক্রমাগত চেষ্টা করে যাচ্ছি ।

হুমায়ুন তোরাব

আপাতত ব্যস্ত আছি,চিত হয়ে শুয়ে ফ্যান ঘুরা দেখছি,পরে যোগাযোগ করুন ।

হুমায়ুন তোরাব › বিস্তারিত পোস্টঃ

হযরত আলীর (রাঃ) প্রতি রাসুল (সঃ) এর সেই মহামূল্যবান উপদেশমালা......

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১১





বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর সবচেয়ে প্রিয় ছাত্র, উত্তরাধিকারী ও সঙ্গী আলী (রাঃ)-কে সম্বোধন করে বলেছেন:







হে আলী! ইয়াকীন (তথা অবিচল বিশ্বাস)-এর একটি চিহ্ন হলো আল্লাহকে রাগান্বিত করে কাউকে খুশী করবে না। আর আল্লাহ্ তোমাকে যা দান করেছেন তার জন্য কাউকে প্রশংসা করবে না। আর যা তোমাকে দেননি সেজন্য কাউকে ভর্ৎসনা করবে না। কারণ, কোনো লোভীর লোভ জীবিকা আনতে পারে না, আবার কোনো অনিষ্টকামীর অপছন্দ তা রুখতে পারে না। নিশ্চয় মহান আল্লাহ্ স্বীয় প্রজ্ঞা ও মর্যাদায় আনন্দ এবং খুশীকে ইয়াকীনের মধ্যেই নিহিত রেখেছেন। আর দুঃখ এবং কষ্টকে নিহিত রেখেছেন সন্দেহ আর ক্রোধের মধ্যে।







হে আলী! আসলে মূর্খতার চেয়ে দারিদ্র্য আর কিছু নেই। আর বিচক্ষণতার চেয়ে ফলদায়ক আর কোনো সম্পদ নেই। স্বার্থপরতার চেয়ে ভয়ঙ্কর আর কোনো একাকিত্ব নেই। আর পরামর্শের চেয়ে ভালো কোনো সহযোগিতা নেই। চিন্তা করার মতো কোনো বুদ্ধিবৃত্তি নেই। আর সচ্চরিত্রের মতো কোনো বংশ পরিচয় নেই। আর চিন্তার মতো কোনো ইবাদত নেই।







বিশ্বনবী (সা.) আরো বলেছেন, হে আলী! কথার রোগ হলো মিথ্যা আর জ্ঞানের রোগ বিস্মৃতি, ইবাদতের রোগ অলসতা, দানের রোগ করুণা দেখানো ও এ জন্য গর্ব করা, সাহসিকতার রোগ অত্যাচার, সৌন্দর্যের রোগ অহংকার আর বংশের রোগ বড়াই।







হে আলী! সত্যের ওপর থাকবে। তোমার মুখ দিয়ে যেন কখনো মিথ্যা বের না হয়। কখনো বিশ্বাসঘাতকতা বা খিয়ানতের দুঃসাহস করো না। আল্লাহকে এমনভাবে ভয় করো যেন তুমি তাঁকে দেখছ। তোমার জান-মালকে দীনের জন্য উৎসর্গ করো। সৎ চরিত্রের অধিকারী হও এবং সেগুলোকে কাজে লাগাও। আর অসৎ চরিত্রের সঙ্গ বর্জন করে চল এবং তা থেকে দূরে থাক।







হে আলী! আল্লাহর কাছে খুবই প্রিয় কাজ তিনটি : যে ব্যক্তি আল্লাহর নির্দেশিত ফরজ কাজগুলো পালন করে সে হলো সবচেয়ে আবেদ লোক, আর যে ব্যক্তি আল্লাহর পক্ষ থেকে নিষিদ্ধ কাজগুলো থেকে বেঁচে চলে সে হলো সবচেয়ে সংযমী মানুষ। আর যে ব্যক্তি আল্লাহ্ তার জন্য যে জীবিকা নির্ধারিত করেছেন তাতেই তুষ্ট থাকে, সে হলো সবচেয়ে সামর্থ্যবান ব্যক্তি।







বিশ্বনবী (সা.) আরো বলেছেন, হে আলী! তিনটি কাজ উত্তম চরিত্রের অন্তর্ভুক্ত: যে ব্যক্তি তোমার সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করেছে তার সাথে সম্পর্ক গড়বে, যে তোমাকে বঞ্চিত করেছে তাকে তুমি দান করবে আর যে তোমার প্রতি অন্যায় করেছে তাকে তুমি ক্ষমা করবে।







হে আলী! পরিত্রাণকারী তিনটি: তোমার জিহ্বাকে সংযত রাখবে, তোমার ভ্রান্তির জন্য ক্রন্দন করবে আর (ফিতনার সময়) তোমার ঘরে আশ্রয় গ্রহণ করবে। হে আলী! কর্মের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় তিনটি: তোমার নিজের থেকে লোকজনের প্রতি ন্যায্য আচরণ করবে, আল্লাহর কারণে তোমার ভাইয়ের সাথে সমান হবে। আর সর্বাবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ করবে।







বিশ্বনবী (সা.) আরো বলেছেন, হে আলী! আল্লাহর সৌন্দর্য তিনটি বিষয়ে: যে ব্যক্তি আল্লাহর কারণে তার মুমিন ভাইয়ের সাক্ষাতে গমন করে অর্থাৎ সে আল্লার জিয়ারতকারী। আর আল্লাহর জিয়ারতকারীর সম্মান রক্ষা করা আল্লাহরই কর্তব্য। তাই সে যা কামনা করে তিনি তা দান করেন। যে ব্যক্তি নামায পড়ে অতঃপর দোয়া-দরুদ ও মোনাজাতে অতিবাহিত করে পরবর্তী নামায পর্যন্ত। অতএব, সে আল্লাহর মেহমান। আর আল্লাহর মেহমানের সম্মান রক্ষা করা আল্লাহরই কর্তব্য। আর হজ্ব এবং ওমরাহ্ এ দু’টি হলো আল্লাহর কাছে দূতের আগমন। আর আগন্তুক দূতের মর্যাদা রক্ষার কর্তব্য আল্লাহরই।







হে আলী! তিনটি কাজের সওয়াব দুনিয়া ও আখিরাতে বিস্তৃত: হজ্ব যা দারিদ্র্য দূর করে, সদকাহ্ যা বিপদ থেকে রক্ষা করে আর আত্মীয়ের সম্পর্ক জোড়া লাগানো যা আয়ু বৃদ্ধি করে। হে আলী! তিনটি জিনিস রয়েছে যা কোনো ব্যক্তির মধ্যে না থাকলে তার কর্ম সফল হয় না: আত্মসংযম যা তাকে মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীনের অবাধ্যতা থেকে বাঁচায়, বিদ্যা যা তাকে নির্বুদ্ধিতার অজ্ঞতা থেকে রক্ষা করে, আর বুদ্ধিমত্তা যা দিয়ে মানুষের সাথে সে মানিয়ে চলবে।







হে আলী! তিন শ্রেণীর লোক কিয়ামতের দিন আরশের ছায়ায় থাকবে: যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের জন্য সেটাই চায় যা সে নিজের জন্য পছন্দ করে। যে ব্যক্তি কোনো কাজের মুখোমুখি হলে ততক্ষণ পর্যন্ত সে কাজে পা বাড়ায় না কিংবা পিছিয়ে আসে না যতক্ষণ সে না জানে যে, কাজটি আল্লাহর পছন্দের নাকি অপছন্দের। আর যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের ছিদ্রান্বেষণ করতে যায় না যতক্ষণ পর্যন্ত সেই ত্রুটিটি নিজের মধ্যে থেকে সংশোধন না করে ফেলে। কেননা, যখনই একটি ত্রুটি সংশোধন করে নেয় নতুন আরেকটি ত্রুটি দৃষ্টিগোচর হয়। সুতরাং মানুষের জন্য এটাই যথেষ্ট যে, সে নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে।







হে আলী! পুণ্যের দরজা তিনটি: মনের উদারতা, মিষ্ট ভাষা, আর কষ্ট ও উৎপাতে ধৈর্যধারণ। বিশ্বনবী (সা.) আরো বলেছেন, হে আলী! তাওরাতে চারটি কথার পাশে আর চারটি বাণী রয়েছে : যে ব্যক্তি দুনিয়ার প্রতি মোহগ্রস্ত হয় সে আল্লাহর ওপর রাগান্বিত হয়ে (দিনাতিপাত করে)। যে ব্যক্তি তার ওপর নিপতিত বিপদের জন্য অভিযোগ করে সে আল্লাহর বিরুদ্ধেই নালিশ করে। যে ব্যক্তি কোনো ধনাঢ্যের নিকট এসে নিজেকে হীন করে তার এক-তৃতীয়াংশ ঈমান বিনষ্ট হয়ে যায়। আর এ উম্মতের মধ্যে দোযখে যাবে সেই ব্যক্তি যে আল্লাহর নিদর্শনসমূহকে উপহাস ও খেলনার পাত্র বানাবে।







চারটি জিনিসের পাশে চারটি জিনিস থাকে : যে রাজা হয়, সে স্বেচ্ছাচারিতা করে, যে পরামর্শ করে না অনুতপ্ত হয়, যেমন আচরণ করবে তেমনই আচরণ পাবে, আর অভাব হলো বড় মৃত্যু। তাঁকে প্রশ্ন করা হলো, স্বর্ণ-রৌপ্যের অভাব? উত্তরে বলেন : দীন-এর (ধর্মীয় জ্ঞান ও ঈমানের) অভাব।







হে আলী! কিয়ামতের দিন প্রত্যেক চোখই ক্রন্দনরত থাকবে তিনটি চোখ ব্যতীত : যে চোখ আল্লাহর রাস্তায় বিনিদ্র রাত কাটায়, যে চোখ আল্লাহর নিষিদ্ধ হারাম থেকে অবনত থাকে, আর যে চোখ আল্লাহর ভয়ে অশ্রু ঝরায়।







হে আলী! ধন্য সেই মুখমণ্ডল যার দিকে আল্লাহ্ তাকিয়ে দেখেন যে, এমন পাপের জন্য সে ক্রন্দনরত যে সম্পর্কে আল্লাহ্ ব্যতীত আর কেউ খবর রাখে না। বিশ্বনবী (সা.) আরো বলেছেন, হে আলী! তিনটি জিনিস ধ্বংসকারী। আর তিনটি বিষয় পরিত্রাণ দানকারী : ধ্বংসকারী তিনটি হলো: রিপুর কামনা যার অনুসরণ করা হয়, কৃপণতা যা মেনে চলা হয় আর মানুষের আত্ম-পূজা। অপরদিকে পরিত্রাণ দানকারী তিনটি বিষয় হলো: সন্তুষ্টি ও ক্রোধের মধ্যে ন্যায়পরায়ণ থাকা, সামর্থ্য ও অভাবের মধ্যে মিতচারী হওয়া, আর গোপনে ও প্রকাশ্যে আল্লাহকে ভয় করে চলা যেন তুমি তাঁকে দেখছ। আর যদি তুমি না দেখতে পাও, তিনি তোমাকে দেখছেন।







হে আলী! তিনটি ক্ষেত্রে মিথ্যা সুন্দর: (ন্যায়, সত্য ও ধর্মের পথে পরিচালিত) যুদ্ধে ধোঁকাবাজি, তোমার স্ত্রীকে (সন্তুষ্ট করার জন্য) প্রতিশ্রুতি দান, আর মানুষের মধ্যে মীমাংসার কাজে। হে আলী! তিনটি ক্ষেত্রে সত্য কুৎসিত: (মনোমালিন্য বা দ্বন্দ্ব সৃষ্টিতে সহায়ক) একের কথা অন্যকে বলা, কোনো পুরুষকে তার স্ত্রী (বা পরিবার) সম্পর্কে (অপছন্দনীয়) সংবাদ দেয়া এবং কোনো সৎ কাজের দাবীদার ব্যক্তির দাবীকে অস্বীকার করা।







হে আলী! চারটি কাজ অনর্থক: পূর্ণ উদরে আহার করা, উজ্জ্বল চন্দ্রের উপস্থিতিতে আলো জ্বালানো, লবণাক্ত জমিতে চাষ করা এবং অপাত্রে উপকার করা। বিশ্বনবী (সা.) আরো বলেছেন, হে আলী! চার ধরনের লোক রয়েছে যাদের দ্রুত শাস্তি দেয়া হয়: যে ব্যক্তির প্রতি তুমি উপকার করো, অথচ প্রতিদানে সে তোমার অপকার করে, যে ব্যক্তির ওপর তুমি জুলুম করো না, কিন্তু সে তোমার ওপর অত্যাচার করে, যে ব্যক্তির সাথে তুমি চুক্তিবদ্ধ হও এ ইচ্ছা বা সংকল্প নিয়ে যে তুমি চুক্তির প্রতি বিশ্বস্ত থাকবে আর তার সংকল্প হলো চুক্তি ভঙ্গ করা, আর যে ব্যক্তির সাথে তুমি আত্মীয়তার সম্পর্ক জোড়া লাগাও, অথচ সে সম্পর্ক ছিন্ন করে।







হে আলী! চারটি জিনিস যার মধ্যে থাকে তার ইসলাম পরিপূর্ণ হয়: সততা, কৃতজ্ঞতা, লজ্জা এবং সদাচরণ। হে আলী! মানুষের কাছে নিজের অভাব বা চাহিদাগুলো কম প্রকাশ করাই হলো নিরভবতা আর মানুষের কাছে নিজের অভাবগুলো বেশি প্রকাশ করাই হল লাঞ্ছনা ও দারিদ্র্য। মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে এইসব অমূল্য বাণী মেনে চলার তাওফিক দিন। আমিন।







[সুত্র ও কৃতজ্ঞতা স্বীকার : "তুহাফুল উকুল আন আলের রাসূল (সা.)","আলে রাসূল (সা.) থেকে বুদ্ধিমানদের জন্য উপহার"। মূল: শেখ আবি মুহাম্মাদ আল হাসান ইবনে আলী ইবনেল হুসাইন ইবনে শুবাত আল-হাররানি (রহ.), হিজরী চতুর্থ শতকের প্রখ্যাত পণ্ডিত। বঙ্গানুবাদ: আব্দুল কুদ্দুস বাদশা, সম্পাদনা : এ কে এম আনোয়ারুল কবির





অবুঝ বালক নোট

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই সুন্দর বাণী সমূহকে ভূলে আছি বরেই আমাদের এত অধঃপতন।

আসুন সকলেই যত বেশি সম্ভব কথা গুলোকে ধারন করি

আল্লাহ আমাদের তৌফিক দান করুন।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২

টুনা বলেছেন: ধন্যবাদ।

শো-কেসে রাখলাম। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

ভাল থাকবেন ইনশাল্লাহ্‌ ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: ধন্যবাদ
আপনিও ভাল থাকবেন ইনশাল্লাহ্‌ ।

৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩

গরম কফি বলেছেন:
আগে প্রিয়তে তার পর ধন্যবাদ ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর একটা পোস্ট। কী যে ভালো লাগলো বুঝাতে পারবোনা। আজকের এই ছুটির দিনের সকালটা অনেক ভালো ভাবেই শুরু হলো।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

খাটাস বলেছেন: আমার দেখা আত্ত গঠনের শ্রেষ্ঠ পোস্ট। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
সজতনে রেখে দিলাম।
অনেক ভাল থাকবেন ভাই।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২

তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: ++++

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: থেংকু

৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৬

মুহাম্মদ এরশাদুল করিম বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর এই পোষ্টটি দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালা আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন। আমীন।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: আমিন

৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: মাশাআল্লাহ, সুন্দর লিখেছেন। আলহামদুলিল্লাহ, জাজাকাল্লাহু খাইরান। শুভেচ্ছান্তে ধন্যবাদ।
মহান আল্লাহ আমাদর সবাইকে হেদায়েত দিয়ে দুনিয়া ও আখেরাতে নেক কামিয়াবী দান করুন, আমীন।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: আমিন

৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: Excillent post brother, but are you sure HE said, one can lie to his wife for good, i am confused, any example HE ever lied to any of HIS WIVES ?

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: ভাই একটু ভাল করে পড়েন

হে আলী! তিনটি ক্ষেত্রে মিথ্যা সুন্দর: (ন্যায়, সত্য ও ধর্মের পথে পরিচালিত) যুদ্ধে ধোঁকাবাজি, তোমার স্ত্রীকে (সন্তুষ্ট করার জন্য) প্রতিশ্রুতি দান, আর মানুষের মধ্যে মীমাংসার কাজে। হে আলী! তিনটি ক্ষেত্রে সত্য কুৎসিত: (মনোমালিন্য বা দ্বন্দ্ব সৃষ্টিতে সহায়ক) একের কথা অন্যকে বলা, কোনো পুরুষকে তার স্ত্রী (বা পরিবার) সম্পর্কে (অপছন্দনীয়) সংবাদ দেয়া এবং কোনো সৎ কাজের দাবীদার ব্যক্তির দাবীকে অস্বীকার করা।

১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

টয়ম্যান বলেছেন: মাশাআল্লাহ, সুন্দর লিখেছেন।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: থেংকু

১১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আমার মনে হয় না , উনি কখনো সত্যকে অসুন্দর আর মিথ্যাকে সুন্দর বলতে পারেন বা বলেছেন????!!!

উনিকি উনার কোন বৌকে মিথ্যা বলেছেন?
উনিকি কারো বিবাদ মেটানোর জন্য মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন?
উনিকি কোন যুদ্ধে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন?

মনোযোগ দিয়ে পড়েছি বলেই প্রশ গুলো করলাম!! উত্তর দিয়েন , আর এই লেখার ভিত্তিকি তাও জানতে চাই।

এক বালতি দুধে এক ফোটা গোচনাই যথেষ্ট!!!!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: ভাই মুল পোস্ট দাতা ফেবু বন্ধ রেখেছে । সে ফিরলে আপনার প্রশ্নের সব উত্তর দেয়া হবে । ইনশাল্লাহ

১২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪৯

মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: মাশাআল্লাহ, সুন্দর লিখেছেন। আলহামদুলিল্লাহ, জাজাকাল্লাহু খাইরান। শুভেচ্ছান্তে ধন্যবাদ।

মহান আল্লাহ আমাদর সবাইকে হেদায়েত দিয়ে দুনিয়া ও আখেরাতে নেক কামিয়াবী দান করুন, আমীন।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩১

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: আমিন

১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৪২

সামুরাই০০৮ বলেছেন: ভাই লেখাগুলো ভালো হয়েছে।
যেহেতু রাসূল সা" বলেছেন তাহলে এগুলো হাদিস।
কিন্তু কোন রেফারেন্স নেই কেন?
রেফারেন্স দিলে ভালো হতো না?

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০৪

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: ভাই রেফেরেন্স তো দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু মূল লেখক কে খুজে পাচ্ছি না

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.