নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় প্রকৌশলী। অন্তর্মুখী। কবিতা ভালোবাসি ভীষণ। লিখিও

ঋতো আহমেদ

আমার হাতের দিকে বাড়ানো তোমার হাত। হাতের ভেতরে শিখা, শত্রুতার এমন রূপ! কামনা বিভীষিকা

ঋতো আহমেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডব্লিউ এইচ অডেনের কবিতা

২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৩



সংক্ষিপ্ত কবি পরিচিতি

Wystan Hugh Auden (সংক্ষেপে W H Auden) ১৯০৭ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ইংল্যান্ড এর ইয়র্কে জন্ম গ্রহণ করেন। অক্সফোর্ড এ পড়াশোনার পর কিছুদিন বার্লিন স্লামে ছিলেন। ১৯৩০ এর শুরুতে তিনি হেলেনসবার্গ ও মেলভার্নে দুটি স্কুলে শিক্ষকতা করেন। পরবর্তীতে গ্রুপ থিয়েটার, লন্ডনে নাটক লিখেছেন। ১৯৩৯ সালে ইংল্যান্ড ছেড়ে আমেরিকার নিউইয়র্কে পাড়ি জমান। তারপর মিশিগান ও সোয়ার্থমোরে শিক্ষকতা করেন। ১৯৪৮ থেকে ১৯৭২ পর্যন্ত তিনি শীতকাল আমেরিকা আর গ্রীষ্মকাল ইউরোপ এ কাটাতেন। ১৯৫৬ থেকে ১৯৬০ পর্যন্ত প্রতি বছর কয়েক সপ্তাহ অক্সফোর্ডে খন্ডকালীন কবিতা বিষয়ক নির্বাচিত অধ‍্য‌াপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭২ এ নিউইয়র্ক ছেড়ে পাকাপাকি ভাবে অক্সফোর্ডে চলে আসেন। পরের বছর ১৯৭৩ এর সেপ্টেম্বরের ২৯ তারিখে ভিয়েনায় এই কবির মৃত্যু হয়।

তখন কবিতায় আধুনিকতা ব‍্য‌াপকতা লাভ করেছিল চারদিকে। কিন্তু তিনি তথাকথিত আধুনিক কবি ছিলেন না। তিনি অনেকটা সাবজেক্টিভ কবিতা লিখতেন। তাঁর কবিতায় ব‍্যক্তি-সাতন্ত্র প্রবলভাবে প্রকাশিত যে কী না বর্তমান সময়ের সাথে সম্পর্কিত কোনো প্রতিবেশী, কোনো বিশেষ কাজ অথবা সমস্যায় আলোড়িত। এক‌ই সাথে নিজস্ব জগৎ ও বহির্বিশ্বের সাথে দারুণভাবে সম্পর্কিত তাঁর কবিতা। বর্তমান সময়কে ইতিহাস চেতনা, সমাজ চেতনা ও রাজনৈতিক চেতনার ভেতর দিয়ে সুন্দর করে গেঁথে সাজিয়েছেন।


ডব্লিউ এইচ অডেন। এই কবির একটি কবিতা ভাষান্তর করার চেষ্টা করেছি। আক্ষরিকতা বাদ দেয়ার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু, মনে হচ্ছে, অনেক ক্ষেত্রে সেটা ফিরে ফিরে এসেছে। ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। এবং অবশ্যই গঠনমূলক সমালোচনা করবেন। যেন অনুবাদে আমার দৃষ্টি খোলে।

ডব্লিউ এইচ অডেনের একটি কবিতা
ভাষান্তর: ঋতো আহমেদ

পাঠ

০১
স্বপ্নে প্রথম বার যখন দেখি, দেখতে পাই আমরা পালাচ্ছি,
দৌড়ে দৌড়ে হয়রান হয়ে যাচ্ছি; চোর বাটপার আর
কিছু আহত ভালুকের এই উপত‍্যকায় তখন সিভিল ওয়ার।

পেছনে, খামার গুলো পুড়ে গেছে; যেতে যেতে আমরা ডানে মোড় নিয়েছি,
হঠাৎ লম্বা এক বাড়ির সামনে এলাম, খুব চ‌ওড়া এবং খোলা এর দরজা
যেন অপেক্ষায় আছে, অনেক আগের হারিয়ে যাওয়া এর মালিকের উত্তরাধিকারীর।

সেখানে, শোবার ঘরের সিঁড়িতে বুড়ো মতো এক কেরানী বসেছিলেন,
কী যেন লিখছিলেন; সন্তর্পণে পেরিয়ে যেতে চাইলাম আর
সে মাথা তুলে চেঁচিয়ে উঠে বলল “ভাগ, ভাগ এখান থেকে”
আমরা থাকতে চেয়ে মিনতি করলাম:

তিনি তাঁর চশমাটা খুলে একটু তাকালেন, ইতস্তত করলেন, তারপর
বললেন, না, তাঁর কোনো ক্ষমতা নেই আমাদের বাঁচানোর
আমাদের জীবন সুশৃঙ্খল নয়, আমাদেরকে অবশ্যই যেতে হবে।

০২
আমার দ্বিতীয় স্বপ্নের শুরু হলো মে’র অরন‍্য‌ের ভেতর; তখন
হাসি-আনন্দেই ছিলাম আমরা; করুণ নীলাভ চোখে তুমি তাকাচ্ছিলে,
আর আমি ছিলাম ভ্রুকুটিহীন তোমার দারুণ নাগ্নিক সৌন্দর্যে বিভোর।

যা কিছু মঙ্গলময় শাশ্বত, ঠোঁটে ঠোঁট রেখে আমরা তা চাইছিলাম;
কিন্তু এর ফলশ্রুতিতে আকস্মিক বাতাস আর অগ্নি-শিখা হঠাৎ
ছিনিয়ে নিলো তোমায় দূরে—দুরত্বে, আর আমি আবারো নিঃস্ব হলাম

একটি খোলা ও রুক্ষ প্রান্তরে আমার দৃষ্টিকে আকর্ষণ করা হলো,
যেখানে মৃত্যু সমাহিত, মৃত‍্য‌ু নীরব নিথর আর যেন শুকনো হাড়গোড়,—
যেখানে কোনো কষ্ট নেই, পাপ নেই, অথবা নেই কোনো প্রাণ-স্পন্দন।
আমি একটি উঁচু চেয়ারে বসে, একা
যেন এক বাচ্চা ছেলে, প্রশ্ন করছিলাম
কেন এই হিম এই পাথরের মতো শক্ত শীত—শীতলতা আমার হাতে
এ-তো মানুষের হাত,— মানুষের মতো দেখতে তোমার‌ই কোনো এক হাত।

০৩
আর আমার শেষ স্বপ্নটি ছিল এ-রকম: একটি বিজয় উৎসব
আর ভোজ সভায় যাওয়ার কথা আমাদের—যা কী না অনুষ্ঠিত হয়
কিছু প্রতিযোগিতা কিংবা বলা যায় ভয়ংকর কিছু পরীক্ষার পর।

কেবল মাত্র আমাদের সিটেই ছিল ভেলভেট কুশন, তাই
ভাবছিলাম আমরা নিশ্চয় জয়ী; যদিও সবার জন্যই মুকুট ছিল সেখানে,
আমাদেরটা ছিল সোনার, বাকিদেরগুলো কাগজের।

বিখ্যাত প্রত‍্য‌েকজন অতিথিকে মনে হচ্ছিলো বেচারা অথবা মজার করুনার যেন।
ভালোবাসা সেইসব মূল‍্যহীন সাহসিকতায় হেসেছিল তখন যেখানে গ্লাস—রকেট—
শত শত মৃত্যু দেখিয়ে দিচ্ছে আমাদের অর্জিত অসতর্কতাকেই। আর
একসময় সমগ্র সবুজে—ঘাসে, সবাই দলবেঁধে নেমে গেল, যেন
কাগজের মুকুটের এক মহাসমুদ্র প্রস্ফুটিত হয়েছে নাচবে বলে:
কিন্তু আমাদের মুকুট খুব ভারী থাকায় আমরা নাচিনি।

০৪
অতপর আমি জেগে উঠলাম। দেখলাম তুমি সেখানে নেই। আমার দুশ্চিন্তা
লজ্জায় পরিণত হলো, স্বপ্ন তিনটির কথা মনে করে
প্রচন্ড গালাগাল দিতে ইচ্ছে করলো। এক একটা এক এক ভাবে
তাদের নিজস্ব ভঙ্গিতে আমাকে শেখাতে চেয়েছিল
তোমাকে ভালবাসার আমার এই যে ইচ্ছা— এটা সেরকম কখন‌ও হবে না,
যেমনটি আমি ভাবি, যতোই কাকতালীয়তা চাই না কেন
কাকে কীইবা দেয়া হয়েছে, যদি তারা চায়‌ও?

(অক্টোবর, ১৯৪২)

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০৬

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: কবিতা অনুবাদের সময় কোন জিনিসটায় সবচেয়ে বেশি জোর দেয়া লাগে?

২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৩২

ঋতো আহমেদ বলেছেন: হা হা হা,, ভাই প্রান্তর পাতা, জোরাজুরি আমার কোনো কালেই পছন্দ ছিল না। আর অনুবাদে এটা আমার ২য় প্রচেষ্টা। বরং আপনিই বলে দিন না, যেন এরপরের চেষ্টায় তা প্রয়োগ করতে পারি।

২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা ঋতোভাই,

অনুবাদ বেশ ভালো হয়েছে। সুখ পাঠ্য লাগলো। প্রচেষ্টা চালিয়ে যান।

ঈদ মুবারক ।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

ঋতো আহমেদ বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলুম দাদা। ঈদের শুভেচ্ছা নেবেন। আশা করি ভালো আছেন।

৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪৬

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: নিজে পারি না বলে আমিতো আসলে জানতে চাইছি দাদা! :||

২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৬

ঋতো আহমেদ বলেছেন: ও তাই বলুন। আমি অত ভালো জানি বা বুঝিনা এখনও। তবে মনে হয় মূল ভাব ও বক্তব্য'র দিকে লক্ষ্য রাখতে হয়।

৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫৫

জাহিদ অনিক বলেছেন:

প্রথমে তো এক ঝলক দেখে ভেবেছিলাম ১ টা কবিতা, পরে দেখলাম ৪ টা !
২ ও ৪ ভালো লেগেছে।
মূল কবিতা গুল দিয়ে দিলে ভালো হতো মনে হয়----------------


ঈদ মোবারাক

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:০১

ঋতো আহমেদ বলেছেন: জাহিদ অনিক,, ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন। আশা করি ভালো কাটছে ঈদ।
এখানে পুরোটা এক শিরোনামের কবিতা। চারটি অংশে বিভক্ত। প্রথম তিনটি স্বপ্নের কথা। আর শেষটা উপসংহার বলতে পারেন।

অনুবাদের সাথে মূল কবিতা দিতে নেই।

৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:০৮

শায়মা বলেছেন: এই কবির কথা আর কবিতা জেনে ও অনুবাদ পড়ে ভালো লাগলো ভাইয়া।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:০৬

ঋতো আহমেদ বলেছেন: প্রিয় এই কবির প্রিয় কিছু কবিতা বাংলার পাঠকের কাছে তুলে ধরতে চাই। তাই এই প্রচেষ্টা। আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। শায়মা। ঈদের শুভেচ্ছা নিন।

৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আক্ষরিক অর্থ এবং মূল কবিতার স্বতন্ত্র বজায় রেখে অনুবাদের চেষ্টা করেছেন। বেশ ভালো হয়েছে।
চেষ্টা চালিয়ে যান।

অট: আমি অনুবাদ করলে ক্যামন যেনো মূল কবিতার সুর হারিয়ে যায়। তখন সেটাকে 'অনুবা'দ না বলে 'কবিতা ভাবনা' বলাটাই যথাযথ মনে হয়।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:১৫

ঋতো আহমেদ বলেছেন: জুনায়েদ বি রাহমান,, আজ সকালে কবি অসীম সাহা কর্তৃক অনুদিত অক্টাভিও পাজ ও ডেরেক ওয়ালকটের ব‌ইটি পড়ছিলাম। সেখানে অসীম সাহা অনুবাদ বা ভাষান্তর শব্দ দুটি বলেন নি; বলেছেন বিনির্মাণ। আপনার ক্ষেত্রে হয়তো সে রকমই হয়।

মন্তব্য পেয়ে অনুপ্রাণিত হয়েছি ভাই। ঈদ মোবারক।

৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মূল কবিতা দেয়া থাকলেও সাথে সাথেই অনুবাদের প্রাঞ্জল্য নির্ণয় করা কঠিন। কারণ, এটা অনুবাদ করতে আপনি যত সময় নিয়েছেন, পূর্বাপর বিষয়গুলোও হয়ত বিশ্লেষণ করেছেন, পাঠক হিসাবে আমাদের হাতে অতো সময় নেই, বিশেষ করে ব্লগে, যদি না কেউ খুব উৎসাহ আর মনোযোগ দিয়ে সেটা না দেখেন।

আমি অনুবাদ মনে করে না, এমনিতেই কবিতা মনে করেই পড়েছি। আমার কাছে সবদিক দিয়েই খুব উন্নত মানের কবিতা মনে হয়েছে, একটু দুর্বলতাও টের পাই নি। এর অর্থ একটাই- অনুবাদ খুব ভালো হয়েছে।

প্রেমিকার প্রতি গভীর ভালোবাসা প্রকাশিত হয়েছে কবিতায়। যুদ্ধবিধ্বস্ত পরিস্থিতেও কবি কীভাবে তার প্রেমিকাকে নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছিল (স্বপ্নের ভেতর) বা প্রেমিকার কীরূপ সান্নিধ্যে সে সময় কাটিয়েছে, এটা সে কল্পনা করে। কিন্তু শেষ স্তবকে কবি বাস্তবতায় নেমে আসেন। এসব কোনোসিনই হবে না, দুশ্চিন্তার কারণ এটাই। কিন্তু কী কারণে সেটা হবে না, তা এই কবিতার পরিসরে হয়ত বোঝা যাবে না, তা বোঝার জন্য সামগ্রিক পরিস্থিতি ও কবির অন্যান্য কবিতা পাঠ আবশ্যক।

অনেক ভালো প্রচেষ্টা। অবশ্যই অব্যাহত রাখবেন।

শুভেচ্ছা রইল।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৮

ঋতো আহমেদ বলেছেন: অনুবাদ মনে করে না, এমনিতেই কবিতা মনে করেই পড়েছি .. আপনার এই অংশটুকু আমার ভাবনার সাথে মিলে গেছে। আমার মনে হয় অনুবাদের সাথে মূল কবিতা দিতে নেই। পাঠকমন আর থাকে না তখন। অনুদিত কবিতাকে মূল না পড়ে নতুন কোনো কবিতার মতো পাঠ করে যদি ভালো লাগে তবেই অনুবাদের সার্থকতা।

সোনাবীজ অথবা ধুলোবালিছাই,, ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন। আপনার একটি পোস্ট আমার প্রিয়তে রাখা আছে। একটু একটু করে পড়ছি। ছন্দ বিষয়ক। সেই সাথে ছন্দ বিষয়ক কিছু গদ‍্য‌ের ব‌ই সংগ্রহ করেছি প্রথমা থেকে। পড়ছি। জানছি। শিখছি।

এতো সুন্দর মন্তব্য পেয়ে অনুপ্রাণিত ও আপ্লুত হয়েছি। কিছুটা আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছেন। শুভ কামনা।

৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৪১

ওমেরা বলেছেন: বেশ ভাল লাগল ।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৫৬

ঋতো আহমেদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ওমেরা আপু। ঈদের শুভেচ্ছা নিন।

৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:৩০

সিগন্যাস বলেছেন: শুভ সকাল ভাইয়া

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:৪৪

ঋতো আহমেদ বলেছেন: শুভ সকাল সিগন্যাস। কেমন আছেন আপনি ও আপনার ভূত প্রেতেরা? সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন।

১০| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: মনোমুগ্ধকর কবিতা।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:০২

ঋতো আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো

১১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:০৮

রাকু হাসান বলেছেন:
অনেক অনেক সুন্দর কবিতা । আমি জানতাম না একদম তিনি এত ভাল লেখেন । কৃতজ্ঞতা জানবেন । +++

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩

ঋতো আহমেদ বলেছেন: রাকু হাসান,, কবিতা পাঠ ও মন্তব্যে‌ কৃতজ্ঞতা জানবেন। ঈদ মোবারক

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.