নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
#নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন দেখলাম।এখানে পক্ষই ছিল একটি। তাই নিরপেক্ষ না হয়ে উপায় ছিল না। নিজের বিরুদ্ধে নিজে দূর্নীতি করা যায়না।
#বেচারা সাঈদ খোকন!নিজের ধানমন্ডির বাড়ি বিক্রি করে দিয়েছেন, এখন তিনি আফসোস করছেন। এত প্রচারণা না করলেও চলতো। বিএনপি শালারা পল্টি নিছে। বাড়ি বেচাটা লস হয়েছে। বিক্রির পর তিনি আজ নিজের বাড়িতে ঢুকতে গেলে সেই বাড়ির নতুন বাড়িওয়ালা তাকে আর ঢুকতে দেননি। তিনি বলেছেন, যা বলার বাইরে থেকা কন। ভেতরে আজেবাজে লোক ঢুকা নিষেধ।
# আজকের সেরা উক্তিঃ প্রধানমন্ত্রী একটু আগে বলছেন, বিএনপি টাকা দিয়ে ভোট কেনার চেষ্টা করেছে। জনগন বিএনপির থেকে টাকা নিলেও ভোট আওয়ামী লীগকেই দিয়েছে।জানিনা এটিই আজকের সেরা উক্তি কিনা। এর চেয়ে ভালো কিছুও আসতে পারে। হাতে এখনও সময় আছে। সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত বক্তব্য দেয়ার জন্য চেয়ারে বসেছেন বলে জানা গেছে।
# মেয়র প্রার্থী জোনায়েদ সাকি ইলেকশান বর্জন করেছেন। ধারণা করা হচ্ছে লোকটি ছুপা বিএনপি। নাহলে এত নিরপেক্ষ ইলেকশান বর্জন কোন মানুষে করে? এই ইলেকশান আর জীবনে পাবি?
ইলেকশান বর্জন মানেই বিএনপি। বিএনপি মাত্রই জামাত। অতঃএব জোনায়েদ সাকি = জামাত। ইকুয়েশান মিলছে? এইসব দেশবিরোধী চেতনার লোকদের রুখে দিতে হবে। প্রয়োজনে মোটা ডান্ডা ব্যবহার করতে হবে।
#গুলশানের কিছু কিছু ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা এতই বেশী ছিল যে কেউ ঢুকতেই পারেনি। এরা বাইরে থেকে সেলফি তুলে চলে এসেছে। তবে সেইসব কেন্দ্রতেও ভোট পড়েছে। প্রিজাইডিং অফিসার নিজেই বসে বসে সিল ছাপ্পর মেরেছেন। প্রচুর পরিশ্রম গেছে। ভোট গণনার সময় এলে তিনি বলেন, গণনার কিছু নাই। ভোট তো সব আমিই দিছি। কয়টা দিছি মনে আছে। প্রথমে দিলাম পনেরশো ভোট আর পরে ছয়শো সাতাশিটা – মোট কত হইলো? মোবাইলের ক্যালকুলেটর যোগ দেন দেখি। নিরপেক্ষভাবে যোগ দিবেন।
#কিছু কেন্দ্রে অযুত-লক্ষ-নিযুত-কোটিতে ভোট পড়েছে। সেই এলাকার অনেকেই এখনও ভোট দিতে যান নি। তারপরও এই অলৌকিক ঘটনা কিভাবে সম্ভব জানতে চাইলে প্রিজাইডিং অফিসার জানান, গরীব মেয়র প্রার্থী আনিসুল হকের সততায় মুগ্ধ হয়ে তাকে নির্বাচিত করার জন্য কোহেকাফ থেকে কিছু জীন-ভূত এসে ভোট দিয়ে গেছে। কিছু পরীও এসেছিল। ছাত্রলীগের পোলিং এজেন্টরা এসে তাদের লাঞ্চিত করার চেষ্টা করলে, পরীরা পুরা ভোটকেন্দ্রে একটি ঝাকি দিয়ে চলে যায়। পরীগুলো ছুপা বিএনপি বলেও তিনি অভিযোগ আনেন। এছাড়াও তিনি বলেন, পরীগুলার কাপড় নাভীর নিচে ছিল। বেদাতী ড্রেসে এরা এসেছিল। অতঃএব ধর্মপ্রাণ ছাত্রলীগ সঠিক কাজটিই করেছে।
# এটিএন নিউজে নিয়মিত টক শো আয়োজনে বসেছেন ফিফটি ফিফটি মহিলা সাংবাদিক মুন্নী সাহা। প্রধানমন্ত্রী একটু আগে ফোন করে তাকে থ্রেট দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ওই মুন্নী, তুই তাড়াতাড়ি তোর ভাড়া করা অতিথি নিয়া টক শো চালু কর, বিভিন্ন চ্যানেলে যেসব খবর দেখাচ্ছে তাতে মান ইজ্জত প্রায় শেষ। তুই টক শো দিয়া তাড়াতাড়ি পরিস্থিতি সামাল দে। নাইলে তোরও দিন ফুরায়া আসছে।
মুন্নী সাহা বলেন, জী দুই মিনিটের মধ্যে চালু করা হবে। অতিথিরা আমার সাথেই আছে। এরা এটিএন নিউজের অফিসেই খায় ঘুমায়।
ফোন কেটে যাওয়ামাত্র মুন্নী সাহা দ্রুত আরএফএল এর চেয়ার টেবিল লাগিয়ে টক শোতে বসে পড়েন। তিনি জন্ম থেকেই তোতলা। ঝাড়ি খাওয়ার পর তার তোতলামি আরো বেড়েছে। প্রতি শব্দের পরে তিনবার করে অ্যা অ্যা করছেন। অতিথিদেরকে কিছু বাক্য আগেই মুখস্ত করিয়ে আনা হয়েছে। এদের একজন স্ক্রীপ্ট ভুলে গেছেন। নতুন স্ক্রীপ্ট দেয়া হয়েছে। সেই স্ক্রীপ্ট খালি, তাতে কিছুই লেখা নেই। মুন্নী সাহা তাদেরকে খালি স্ক্রীপ্টই পড়তে বলছেন। আরেক অতিথিকে দেয়া হয়েছে সাংকেতিক ভাষায় লেখা স্ক্রিপ্ট। অতিথিদের মধ্যেও তোতলামি শুরু হয়েছে।
এই ইলেকশানে আরেকটি জিনিস প্রমান হয়েছে। সেটি হল, তোতলামি একটি সংক্রামক ব্যধি।
Logistic support by: Jon Rassel Tos
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬
রুমি৯৯ বলেছেন: ভালো কইছেন
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৫৯
ইমরুল_কায়েস বলেছেন: vai mobile comment kortesi tai banglate likhte parlam na. dukkhito. post ta pore bepok moja pelum. arek bar porbo vabtechi.
#গুলশানের কিছু কিছু ভোটকেন্দ্রে
নিরাপত্তা এতই বেশী ছিল যে কেউ
ঢুকতেই পারেনি। এরা বাইরে থেকে
সেলফি তুলে চলে এসেছে। তবে সেইসব
কেন্দ্রতেও ভোট পড়েছে।
প্রিজাইডিং অফিসার নিজেই বসে
বসে সিল ছাপ্পর মেরেছেন। প্রচুর
পরিশ্রম গেছে। ভোট গণনার সময় এলে
তিনি বলেন, গণনার কিছু নাই। ভোট তো
সব আমিই দিছি। কয়টা দিছি মনে আছে।
প্রথমে দিলাম পনেরশো ভোট আর পরে
ছয়শো সাতাশিটা – মোট কত হইলো?
মোবাইলের ক্যালকুলেটর যোগ দেন
দেখি। নিরপেক্ষভাবে যোগ দিবেন। hahahehe
she she copy pest marlam.
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪
রুমি৯৯ বলেছেন: মারেন।কোনো সমস্যা নাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
রঙ্গই বটে।
এক্কবারে খাস একপাক্ষিক নিরপেক্ষতায় নুবেল যোগ্য!
তারা বলেছে শান্তিপূর্ন ভোট হয়েছে- রঙ্গভরা বঙ্গের আইজুদ্দন বলল-
শান্তিই বটে। তবে কবরের!!!
আরেকজন্ বলছে উৎসব মূখর পরিবেশে ভোট হয়েছে-
সেই রঙ্গীলা আইজুদ্দিন আবার ঠোট কাটা-
বলে তা উৎসবতো বটেই। জিওগ্রাফিতে দেখেন না- হায়েনা যখন হরিণ শিকার করে ভোজ করে- হায়েনার জন্য তা উৎসবই বটে..