নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কবিতা প্রেমী; একটু এলোমেলো; উড়নচণ্ডী; আর বই ভালবাসি। শব্দ নিয়ে খেলা আমার বড্ড প্রিয়। গল্প-কবিতা-মুক্ত গদ্য সব লিখতেই ভালো লাগে। \"কেননা লেখার চেয়ে ভালো ফক্কিকারি কিছু জানা নেই আর।\"

শিখা রহমান

পুরনো ইমেজারির ব্যবসা করি। চিত্রকল্প সস্তায় বানাই। টান টান রিমেকশিল্প, ওপরে ঝকঝক করছে স্কাই।.........লোকে পড়ে ভাবে এ তো নতুন, আনকোরা কৌটো। কিন্তু সেই একই, সেই একই বন্দিপ্রাণ ছটফট ভ্রমর....

শিখা রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্মৃতিরা বড় উচ্ছৃঙ্খল

২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮



ঝিমানো দুপুরবেলা; চারিদিক কেন যেন চুপচাপ হয়ে যায়; Highway 1 এ গাড়ি গুলোও যেন মনে হয় আস্তে আস্তে যাচ্ছে। সকালের কর্মচাঞ্চল্য হঠাৎই গতি হারায়। সকাল থেকে দুই বেনী ঝুলানো প্রকৃতি নামের যে দামাল মেয়েটা সারা পাড়া দাপিয়ে বেড়িয়েছে; এখন সে ক্লান্ত, মায়ের বকা খেয়ে টিপটপ হয়ে এখন সে ঘুম পাড়ানী সুরে পড়া মুখস্ত করছে। অফিস থেকে বেরিয়ে ষ্টেডিয়ামের কাছে বামে মোড় নিতেই California Boulevard এ উঠে গেলাম। California Boulevard আমাদের শহরের সবচেয়ে নয়নাভিরাম রাস্তা। দুপাশে সারি দিয়ে পাম (Palm) ট্রি। একটু আঁকাবাঁকা এই রাস্তা রেললাইনকে ডানপাশে রেখে সোজা চলে গেছে হাইস্কুল পর্যন্ত; রোদের ঝাঁঝালো গন্ধ ভরপুর এই মধ্য দুপুরে আমার গন্তব্য সেই হাইস্কুল; ছেলেকে তুলতে হবে।

পাম ট্রি বেশ সুন্দর; এরা পাতা গুলোকে ছেঁটে লম্বা কান্ডের মাথায় তুলে রাখে; ঠিক যেন ঝাঁকড়া চুলের টলমলে দামাল ছেলে। তবে ঝিমধরা দুপুরবেলা নারিকেল গাছ ছাড়া অসম্পূর্ণ; প্রখর রোদে পুকুরের টলটলে জলে ছায়া ফেলা, টিনের চালে শীতল মায়া তৈরী করা, ঝাঁ ঝাঁ রোদে চোখে সবুজ ছায়া ফেলা নারিকেল গাছ। সেন্ট্রাল রোডের নারিকেল গাছ ঘেরা ছায়াময় দোতলা বাড়িটার ওপরের তলায় আমরা ভাড়া থাকতাম। দুপুরবেলা মা বাবা অফিস ফিরে খেয়ে দেয়ে পাশের বেডরুমে একটু শুতেই পা টিপে টিপে আমি পালাতাম। নীচতলায় বাড়িওয়ালার তিনটা মেয়ে ছিলো আমার খেলার সঙ্গী। খুব শান্ত লিপি সবচেয়ে বড়, মাঝে ঝগড়াটি লিজু, আর আল্লাদী ছোটটা মুন্নি। লিপি আমার এক ক্লাস নীচে পড়তো।

বাসার সামনে লোহার গেট পেরিয়ে ঢুকলে বেশ খানিকটা ঘাসের গালিচা; এক পাশে মস্ত কাঠাঁল গাছ নুয়ে পড়েছে; অন্যপাশে কাগজি লেবুর গাছ। কাগজি লেবুর গন্ধমাখা কোনায় পানির কল, আর একটু জায়গা পাকা করে দেয়া হাড়ি বাসন ধোয়ার জন্য। সীমানা বেঁধে দেয়া সাদা রঙয়ের পলেস্তেরা ওঠা দেয়ালের এখানে ওখানে সিঁদুর রঙ্গা ইটের হাসি। পুরোনো দোতলা বিল্ডিং দুপাশে দেয়ালের গায়ে নিঃশ্বাস ফেলছে; মাত্র দেড় কি দু’হাতের তফাত।

তিনটা নারিকেল গাছ বাড়ির পেছনের দেয়াল ঘেঁষে। একটু ছায়া ঘেরা রহস্যময় এই কোণটা আমাদের একান্তই নিজস্ব; ঝিম ধরা দুপুরে কল্পনার ঘোড়া ছোটানোর জায়গা। আমরা চার বালিকা নির্জন ঘুম ঘুম পড়ন্ত দুপুরে এই জায়গায় বসে বসে খেলতাম; ইটের ভাঙ্গা টুকরো ঘষে ঘষে দেয়ালে বা পাকা মেঝেতে ছবি আঁকা ছিল আমাদের সবচেয়ে প্রিয় খেলা। মাঝে মাঝে দুষ্টুমি পেয়ে বসতো আমাদের; কড়কড়ে রোদ মাথায় ছাদে উঠে যেতাম আমরা; ইটের টুকরো ছুড়ে মারতাম বাসার বাম পাশের বাড়ির টিনের চালে; ছুঁড়েই দ্রুত কার্নিশের নীচে বসে যেতাম। বিকট শব্দে দুপুরের নির্জনতা ভাঙ্গতো; আর ভাঙ্গতো দুপুরে ভাত ঘুমে চোখ জড়িয়ে আসা ওই বাসার মানুষগুলোর আরাম।

একটু বেলা বাড়লে, আসরের আজানের পরে আমরা কানামাছি, এক্কা দোক্কা, এলাটিং বেলাটিং বা ছোঁয়াছুয়ি খেলতাম। কোন কোন দিন দেয়াল টপকে ওপাশের খোলা মাঠে চলে যেতাম আমরা। মাঠে ছেলেরা ফুটবল খেলতো বিকেলে, আমরা ইচ্ছেমত এ মাথা ও মাথা উদ্দেশ্যহীন দৌড়াতাম ঠিক ডানা মেলা প্রজাপতির মতো। বন্ধনহীন চিন্তাশুন্য হারিয়ে যাওয়া আমার ছেলেবেলা। যে জীবন তখনো জানিনি; সেই অযাপিত অনাবিস্কৃত জীবনকে না জানার আনন্দে আকাঙ্ক্ষারা কি সহজেই ডানা মেলতো আকাশের অভ্রে আর আবীরে!!!

নারিকেল গাছের ছায়াবীথি ছুঁয়ে আমার ঘর। সবুজ দেয়াল; আমার শোবার ঘরে বিছনার দুপাশের দেয়ালে জানালা। বামপাশের জানালা দিয়ে উকি দিলে টিনের চালে রুপালী ঢেউ; আর মাথার কাছে জানালা দিয়ে নারিকেল গাছের চিরল চিরল পাতা ঘরের মধ্যে ছায়াবাজির খেলা খেলছে; দুপুরের হলুদ রোদ কেটে কেটে সারা ঘরে আলোর বরফি। ক্লাস ফোরে পড়ার সময়ে আমার জন্ডিস হলো; স্কুল বাদ দিয়ে প্রায় দুই মাস বাসায়। প্রথম দিকের স্কুল ফাঁকির আনন্দ ফিকে হয়ে এলো খুব দ্রুত; সারাদিন বিশ্রাম; বিছানাতে শুয়ে বসে থাকা; তার ওপরে দিন রাত গ্লুকোজ পানি আর ডাবের জল। সারাদিন খুব একা লাগে; গল্পের বই পড়ে সময় কাটে, একাকীত্ব কাটে না।

বাবা মা অফিসে; আমি একমাত্র মেয়ে। মাঝে মাঝে ওরা তিন বোন আমাকে স্কুলের পরে দেখতে আসে। দরজার কাছে দাড়িয়ে থাকে; ছোঁয়াচে রোগ। ওদের মলিন মুখ দেখে আমারো মন খারাপ হয়ে যায়। তখনো আমরা “মিস করি” বলতে শিখিনি। দুপুরে জেগে থাকলে বিছানায় বসে বসে নারিকেলের পাতার ফাঁকে ফাঁকে ওদেরকে খেলতে দেখতাম। শরীরটাকে ঘরে রেখে মনটা চলে যেত নারিকেল গাছের ছায়ায়; বিকেল এলে দুরের মাঠে কলকাকলী কান পেতে শুনতাম আর তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে দৌড়াতাম।

প্রায় একমাস হয়ে গেল। একদিন বিকেলে এত্তো মন খারাপ লাগছে। বন্দিনী কেশবতী রাজকন্যার মতো লম্বা চুল থাকলে জানালা দিয়ে বিনুনী ঝুলিয়ে দিতাম; আর চুল বেয়ে চুপিচুপি খেলার সাথীরা সবার অগোচরে এসে আমার সাথে খেলত। তখনো বাঁকা দুনয়নে নেশা লাগেনি; আমার বন্ধুরা যে কোন রাজপুত্রের চেয়ে বেশী কাঙ্খিত ছিলো। চোখ ছলো ছলো দেখে বাবা বললেন “কিরে বুড়ি, ছাদে যাবি?” উহহ্ কত্তোদিন আকাশ দেখিনি; তপ্ত বাতাস আমার গাল ছুয়ে শীতল হয়নি; ঝমঝমে রোদে চোখ বন্ধ হয়ে আসেনি। আমার মুখ খুশীতে উজ্জ্বল হতেই বাবা চিন্তিত “সিঁড়ি ভেঙ্গে উঠবি কি ভাবে? শরীর যে দুর্বল!!!” দপ করে নিভে যাওয়া মুখ দেখে বাবা বললেন “চিন্তা করিস না। আমি কোলে করে নিয়ে যাব।“

বাসার দরজা পর্যন্ত হেঁটে গেলাম বাবার হাত ধরে। মনে হচ্ছিল বিরাট কোন এডভেঞ্চারে যাচ্ছি বাবার সাথে, চাঁদের পাহাড় বা আরন্যক। সিড়ির গোঁড়া থেকে বাবা কোলে নিলেন; একটু লজ্জা লাগছিলো, অনেক দিন কোলে উঠি না; কিন্তু আকাশ দেখার কাছে সব তুচ্ছ। মধ্য তিরিশ পেরোনো যুবক বাবা আমাকে নিয়ে ওপরে উঠতে একটু হাপিয়ে গেলেন; তার দ্রুত নিঃশ্বাস আর হাপরের মতো বুকের ওঠানামা বলে দিচ্ছিল সে কথা। সিড়ির শেষে বাবা একটু টালমাটাল হতেই আমি দু হাতে বাবার গলা জড়িয়ে ধরেছিলাম; ভীষন ভয় পেয়েছিলাম পড়ে যাই যদি। বাবা কি পরম মমতায় বলেছিলেন “আমি কক্ষনো তোকে পড়ে যেতে দেব না রে মা!!!” ছাদে ওঠার পরেও আমি বাবার গলা ছাড়িনি; বাবা কষ্ট হলেও পুরোটা সময় আমাকে কোলে নিয়ে ছিলেন।

দুপুর আমার এজন্যই ভালো লাগে না, নির্জন দুপুর সব হারিয়ে যাওয়া সময়কে নিয়ে আসে। ভরা দুপুরের প্রখর রোদে মরুভূমিতে মরিচীকার মতোই পুরোনো সুখস্মৃতিদের সত্যি মনে হয়। কি জানি যাদু মন্ত্র বলে এই সময়ে সব হারিয়ে ফেলা মানুষগুলো জীবন্ত হয়ে ওঠে। আজ এই মধ্য দুপুরের রোদের ঝাঁঝালো গন্ধ ভরা তপ্ত হাওয়া আমার বাবাকে উড়িয়ে নিয়ে এলো।

বাবা, আমি তখন পড়ে যাইনি, ছোট্ট কলা বেনী করা মেয়েটাকে তুমি কি মমতায় ধরে রেখেছিলে। এখন আমি বড় হয়ে গেছি; মধ্য বয়সিনী সংসারী সুখী রমনী; তাই কি তুমি আর আমার হাত ধরে নেই? কিন্তু বাবা তোমার রাজকন্যা যে তোমাকে ছাড়া বার বার হোঁচট খাচ্ছে। তুমি কথা রাখোনি, তুমি তোমার দেয়া কথা রাখোনি, তুমি বলেছিলে আমাকে কক্ষনো পড়ে যেতে দেবে না, কক্ষনো না!!! বাবা আর স্বপ্নে তোমার হাত ধরতে ভালো লাগে না; একবার এই ঘুমঘুম দুপুরে এই সুন্দরী পাম ট্রির নীচে এসে আমার আঙ্গুল ধরো না!!!

© শিখা (১১ই নভেম্বর, ২০১৫)

বিঃদ্রঃ আজকের দিনে বাবা চলে গেছেন। বাবাকে ঠিক চার বছর হলো দেখি না। ভালো থেকো বাবা। অনেক অনেক ভালো।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৩

বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন?

বাবার কথা মনে করিয়ে দিলেন!!

লিখতে থাকুন, কথা হবে অবশ্যই কোন এক দিন।

২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৮

শিখা রহমান বলেছেন: ভালোই আছি বিজন। ব্যস্ত তবে ব্লগে সময় দেবার চেষ্টা করছি।
আপনি কেমন আছেন? আজকাল আপনাকে তেমন ব্লগে দেখি না।

আজ অবশ্য মন একটু খারাপ। কোন কোন দিন জীবন বদলে যায়। বাবার কথা মনে পড়ছে।

শুভকামনা। পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

২| ২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায় ----

২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:১২

শিখা রহমান বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা।

৩| ২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:১১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আল্লাহ! কারো বাবা বা মা নেই শুনলে নিজের বুকটা ধক করে ওঠে। মনে হয় আমার বাবা মার কিছু হলে আমি কিভাবে বাঁচব?

আমিও দোয়া করি, ভালো থাকুক আপনার বাবা।

সাবলীল, আবেগ মেশানো লেখায় লাইক!

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:১৫

শিখা রহমান বলেছেন: সামু পাগলা০০৭ আমিও একসময় তাই ভাবতাম জানো? তারপরেও বেঁচে আছি। ভালোবাসার অন্য মানুষদের জন্য বেঁচে থাকতেই হয়। তবে বাবা মা না থাকলে যে শূন্যতা তৈরী হয় সেটা কখনোই পূরণ হয় না।

পৃথিবীর সব বাবা মায়েরা ভালো থাকুক। সুন্দর মনছোঁয়া মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও ভালো বাসা। ভালো থাকবেন।

৪| ২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপা শেষের কথাগুলো পড়ে মনটা খারাপ হয় গেল। পাশাপাশি এমন বাস্তব কিছু কথা বলেছেন যা অস্বীকারের কোন সুযোগ নেই। পৃথিবীর সব বাবার কাছে তার কণ্যা হলো প্রিন্সেস। আর প্রিন্সেসদের সবচেয়ে কাছের মানুষ, আবেগের মানুষ হচ্ছেন বাবা। এই বাবা নামক বটবৃক্ষ সারা জীবন তার প্রিন্সেসকে গভীর মমতায় আগলে রাখেন, সাহস জোগান, স্বপ্ন দেখান। এই মানুষটা যখন প্রকৃতির নিয়মে একদিন পৃথিবী ছেড়ে চলে যান, তখন আদরের প্রিন্সেসটটি বড় একা হয়ে যায়। পৃথিবীটা নিষ্টুর মনে হয় তার কাছে। আত্মবিশ্বাসে টান পড়ে।

আপনার বাবার জন্য আশীর্বাদ রইলো। বাবার মৃত্যুবার্ষিকীতে উনার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা রইলো।

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:১৯

শিখা রহমান বলেছেন: কাওসার আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা। আপনি আমার অনুভূতি বুঝতে পেরেছেন আর সুন্দর করে গুছিয়ে বলেছেন। বাবার স্নেহের হাত মাথার ওপরে না থাকলে আসলেই পৃথিবীটা খুব নিষ্ঠুর মনে হয়। বাবা চলে যাওয়ার পরে হঠাতই বড় হয়ে যেতে হলো।

বাবার জন্য দোয়া করবেন। পৃথিবীর সব বাবা মায়েরা ভালো থাকুক। সুন্দর মনছোঁয়া মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা ও ভালো থাকবেন।

৫| ২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:২১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু প্রথমত সমবেদনা জানাই আজকের দিনটির জন্য। আমাদের সবাইকে একদিন পৃথিবী ছেড়ে যেতে হবে। নিষ্ঠুর সত্যকে না মেনে আমাদের করার নেই। পোষ্ট প্রসঙ্গে বলি খুব সুন্দর স্মৃতিচারণ করেছেন। ভালো লাগা রেখেগেলাম। ++++

অনেক শুভ কামনা আপু আপনাকে।

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:২১

শিখা রহমান বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি সুন্দর মনছোঁয়া মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

পৃথিবীর সব বাবা মায়েরা ভালো থাকুক। আপনাকেও শুভকামনা। ভালো থাকবেন।

৬| ২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: বাহ! ভালো লাগলো খুব । আপনার বাবার জন্য শ্রদ্ধা।
আমার ও দুপুরবেলা ভালো লাগেনা আপু :( মন খারাপ লাগে বেশী ওই সময়টাতে

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:২৪

শিখা রহমান বলেছেন: ফুলঝুরি আপনার নামটা খুব ভালো লেগেছে। আসলেই দুপুরবেলাটায় মনের দেয়ালে স্মৃতির নোনা ধরে খুব সহজেই। :(

মনছোঁয়া মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। পৃথিবীর সব বাবা মায়েরা ভালো থাকুক।

আমার ব্লগে আপনার প্রথম পা রাখা। স্বাগতম ও শুভকামনা। ভালো থাকবেন। পাশে থাকবেন।

৭| ২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

অনুতপ্ত হৃদয় বলেছেন: "বাবা" সাধারণত এই চরিত্রটা একটু অদ্ভুত চরিত্র।কখনো হয়ত খুব কাছ থেকে আপনি তাকে পাবেন না।তবে,দূরে গেলেই হয়ত বুঝতে পারবেন বাবা নামক এই মানুষটি আপনার কত কাছে ছিলো।
প্রত্যেক বাবার কাছেই তার মেয়ে রাজকন্যা এবং তার ছেলে রাজপুত্র।এই বাবা তার সন্তানের জন্য কতটা ছাড় দিয়ে থাকেন শুধু ছেলেমেয়েরাও।

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:২৬

শিখা রহমান বলেছেন: অনুতপ্ত হৃদয় সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। পৃথিবীর সব বাবা মায়েরা ভালো থাকুক।

শুভকামনা ও ভালো থাকবেন।

৮| ২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: জানি তো!!!
আপনি পোস্ট দিয়েই ডুব মারবেন???X(


গানাঃ
লাভ ইউ, লাভ ইউ
ও মাই আপু...;)

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:২৯

শিখা রহমান বলেছেন: নিজাম পোষ্ট দিয়ে ডুব না মেরে উপায় কি বলুন? ঘুমের সময়। শুক্রবারতো এই প্রবাসে ছুটির দিন নয়। অফিস ছিলো।রোজার দিনশেষে ক্লান্ত। আবার সেহেরীর জন্য উঠতে হবে আর তাই তাড়াতাড়ি ঘুম!!

"লাভ ইউ, লাভ ইউ
ও মাই আপু..." এমন গান আছে বলেতো শুনিনি!! আসলেই কি আছে?

ভালো থাকবেন।

৯| ২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আব্বাাাাাাাাাাাা.....:(:(:(


আব্বুকে আপনি খুবই ভালোবাসেন।
আমার মা, মানে আপনার মায়ের খবর কি!
মা-বাবারা ভাল থাকুক।

আমি তো মাঝেমাঝে আব্বার সাথে রাজনীতি নিয়ে লড়াই করি!!:P

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৩১

শিখা রহমান বলেছেন: নিজাম বাবাকে ভালোবাসি আর মাকেও অনেক। মা ভালো আছেন। জিজ্ঞাসা করার জন্য ধন্যবাদ। আশ্চর্য!! বাবার সাথে আমারও রাজনীতি নিয়ে কূটতর্ক হতো জানেন?

পৃথিবীর সব বাবা মায়েরা ভালো থাকুক। শুভকামনা ও আপনিও ভালো থাকবেন।

১০| ২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: নো টক অনলি প্লে .... ;)

বাবাকে নিয়ে আমার পছন্দের কিছু গানের --
১। আয় খুকু আয় - হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ও শ্রাবন্তী মজুমদার
২। বাবা বলে গেলো আর কোন দিন – শামিমা দিবা
৩। আমার বাবার মুখে প্রথম যেদিন - এন্ড্রু কিশোর
৪। বাবা তোমার কথা মনে পড়ে - আইয়ুব বাচ্চু
৫। বাবা বলে ছেলে নাম করবে – আগুন(কপিঃ ঢেঁড়স নিক):P

গানাঃ
(আপা! এটা আমি গাইতে পারি;) আপনিও ট্রাই করেন। ১, ২, ৩...)

কাটে না সময় যখন আর কিছুতে:(
বন্ধুর টেলিফোনে মন... বসে না,
জানলার গ্রিলটাতে ঠেকাই মাথা
মনে হয় বাবার মত কেউ বলে না
আয় খুকু আয়
আয় খুকু আয়....:(

ভাল থেকো বাবা....:)

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৩৪

শিখা রহমান বলেছেন: নিজাম গানগুলোর জন্য ধন্যবাদ। "আয় খুকু আয়...." কোন মেয়ের প্রিয় গান নয় বলুন? আমি বেশ ভালো গান গাইতে পারি। গান শিখেছি একসময়। বাবাকে এই গানটা অনেক অনেক বার গেয়ে শুনিয়েছি।

ভালো থাকবেন। ঝলমলে মন্তব্যগুলোর জন্য কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা।

১১| ২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:০৯

মিথী_মারজান বলেছেন: শেষের দিকটায় এসে খুব মন খারাপ হয়ে গেল আপু।:(
প্রতিটা বাবা-ই মেয়ের কাছে ঠিক একটা সুপার হিরো।
এমন করে ভালোবেসে আগলে রাখার সুপার পাওয়ার মনেহয় আর কারোর নেই।
আংকেল এখনো দূর থেকে ঠিক সেভাবেই ভালোবাসেন আপনাকে আপু।

কাছে দূরে যেখানেই থাক্, খুব বেশি ভালো থাকুক আমাদের সবার বাবা-মা।
মহান আল্লাহ্ আংকেলকে খুব বেশি ভালো রাখুক, দোয়া করি।
আর প্লিজ, এভাবে মন খারাপ করেনা আমার লক্ষী সোনা আপু!!!
আজ আমি আংকেলের জন্য অনেক বেশি করে দোয়া করবো।

অনেক বড় একটা হাগ আর অনেক অনেক ভালোবাসা প্রিয়া জারুল ফুল আমার।



২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৪০

শিখা রহমান বলেছেন: মিথীমনি তুমি যে কথাগুলো বলেছো তার সবই জানি, সবই বুঝি। তারপরেও শূন্যতা থেকে মুক্তি নেই আর কোন কোন দিনে খুব মনখারাপ হয় জানো। দুঃখের দিনের চাইতেও বেশী মন খারাপ হয় আনন্দের দিনগুলোতে।

তুমি এমন আদর করে বললে যে মনটা একটু আলো হয়ে গেলো। বাবা মারা যাওয়ার পরেই আমার লেখালেখির শুরু। আমার মনে হয় তোমার মতো কেউ কেউ লেখা পড়ে আমাকে ভালোবাসবে ভেবেই হয়তো বাবা আকাশ থেকে লেখাগুলো পাঠিয়ে দেন। বাবা টুকরো টুকরো হয়ে ছড়িয়ে আছেন তোমার, তোমাদের ভালোবাসায়।

পৃথিবীর সব বাবা মায়েরা ভালো থাকুক। অনেক অনেক ভালবাসা আর আদর মিষ্টি মিথীমনি।

১২| ২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:২১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মন খারাপ করে দিলেন। :(
এবার মন ভালো করে দেন, সেরকম একটা লেখা দিয়ে!

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৪৫

শিখা রহমান বলেছেন: ভুয়া মফিজ দুঃখিত। আসলে লেখালেখি আমার জন্য নিজেকে খুঁজে ফেরা। তাই অনেক লেখাতেই মনখারাপ চলে আসে।

এই মাসে অনেক স্মৃতিচারণ করে আপনাদের বিরক্ত করেছি। মন ভালো ছিলো না।

সামনের মাস থেকে গল্প দেবো। পড়ে জানাবেন কেমন লাগলো।

ভালো থাকবেন। শুভকামনা ও ভালো থাকবেন।

১৩| ২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:২৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বাবা আর মেয়ে অটুট বন্ধন । সুন্দর গল্প।

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৪৬

শিখা রহমান বলেছেন: সেলিম আনোয়ার ধন্যবাদ কবি। আপনি সবসময় অল্প কথায় সুন্দর মন্তব্য করেন।

শুভকামনা। ভালো থাকবেন কবি।

১৪| ২৬ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:১৮

কাইকর বলেছেন: বেশ ভাল গল্প। ভাল লিখেছেন

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৪৮

শিখা রহমান বলেছেন: কাইকর পড়ার জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা। ভালো থাকবেন।

১৫| ২৬ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৯

করুণাধারা বলেছেন: আল্লাহ আমিন ভাইকে জান্নাত বাসী করুন- দোয়া করি।

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৪৯

শিখা রহমান বলেছেন: করুণাধারা ধন্যবাদ। বাবার জন্য দোয়া করবেন। পৃথিবীর সব বাবা মায়েরা ভালো থাকুক। শুভকামনা।

১৬| ২৬ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা।


আমার কেন জানি মনে হয় আপনার মৃত্যু দুই রকমের কারণ হতে পারেঃ
০১। বজ্রপাত।
০২। প্রচণ্ড অভিমান।

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

শিখা রহমান বলেছেন: রাজীব নুর মৃত্যু হলে আপনাকে জানিয়ে দেবো কারণটা। মিলিয়ে নেবেন।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা।

১৭| ২৬ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সব বাবাই প্রায় একই রকম...

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:০০

শিখা রহমান বলেছেন: বিচার মানি তালগাছ আমার ঠিক বলেছেন। পড়ার জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা। ভালো থাকবেন।

১৮| ২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:২৬

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার। আপনার বর্ণনা বেশ হয়।

বাবা হলো পাহাড়, বটবৃক্ষ, সমুদ্র, বিশাল ছায়া......

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:০৩

শিখা রহমান বলেছেন: সুমন আমার শব্দ দিয়ে ছবি আঁকতে ভালো লাগে। তাই বর্ণনা করতেও ভালো লাগে।

খুব সুন্দর বলেছেন কবি "বাবা হলো পাহাড়, বটবৃক্ষ, সমুদ্র, বিশাল ছায়া......" বাবাকে নিয়ে আমার অনেকগুলো লেখা আছে। তবে বাবাকে নিয়ে এটা আমার প্রথম লেখা। ২০১৬ তে একটা গল্প সংকলনে প্রকাশ হয়েছে ইতিমধ্যেই।

ভালো থাকবেন কবি। শুভকামনা।

১৯| ২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৮

অলিভিয়া আভা বলেছেন:
শৈশবে পা টিপে টিপে দরজা দিয়ে পালিয়ে গিয়ে বন্ধুদের সাথে খেলার কথা যেমন রোমাঞ্চিত করে তেমনি আপনার এই লেখাটাও বেশ শিহরিত করলো। যেন একটা পা টিপে টিপে নিঃশব্দে যাওয়ার মতই মুখ টিপে টিপে চুপি চুপি পড়তে বাধ্য করবে পাঠককে।
ভীষণ ভীষণ ভালো লেখা।

বন্দিনী কেশবতী রাজকন্যার মতো লম্বা চুল থাকলে জানালা দিয়ে বিনুনী ঝুলিয়ে দিতাম; আর চুল বেয়ে চুপিচুপি খেলার সাথীরা সবার অগোচরে এসে আমার সাথে খেলত।
- অনেক সুন্দর আর আবেগের কথা।

শেষ প্যারাটায় এসে মন খারাপ হলেও, কিছুটা ধাতস্থ হয়ে যেতে হয়। আমাদের বাবা'রাও হয়ত আমাদের আঙ্গুল ধরতে চায়। তারাও আমাদের মিস করে। কিন্তু কোথায় যেন একটা খুব বড় হয়ে গেছি। খুব বড়। এখন হয়ত আঙ্গুল ধরানোর জন্য নয় আঙ্গুল ধরে রাখতে হয়।

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:১৪

শিখা রহমান বলেছেন: অলিভিয়া আভা এত্তো সুন্দর একটা মন্তব্য করেছেন যে পড়েই মন ভালো হয়ে গেলো। "যেন একটা পা টিপে টিপে নিঃশব্দে যাওয়ার মতই মুখ টিপে টিপে চুপি চুপি পড়তে বাধ্য করবে পাঠককে।" কি সুন্দর করে বলেছেন!! অনেক অনেক অনুপ্রাণিত হলাম।

আমার ব্লগে আপনি প্রথমে এসেই মন জয় করে নিয়েছেন। ব্লগে স্বাগতম। আশাকরি পাঠক হিসেবে আপনাকে মাঝে মাঝে পাবো।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা। শুভকামনা। ভালো থাকবেন। পাশে থাকবেন।

২০| ২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: শিখা রহমান ,




স্মৃতিরা শুধু বড় উচ্ছৃঙ্খলই নয় , মাঝে মাঝে কাঁদায়ও বটে । তেমনি উচ্ছৃঙ্খল স্মৃতিরা উড়তে উড়তে যে কান্নার দেশেও নিয়ে যেতে পারে , তেমনই একটি লেখা ।
বাবা-মায়েরা সন্তানকে কখনই পড়ে যেতে দেন না । তাঁদের ভালোবাসা , স্নেহ, মায়া , মমতা সন্তানকে আঁকড়ে রাখে তাঁরা চিরতরে হারিয়ে গেলেও ।

স্মৃতি কথনের এই পালা চলুক । পাঠকেরাও হারিয়ে যাক যার যার স্মৃতির নিবিঢ় ঘন বনে ।

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:২০

শিখা রহমান বলেছেন: আহমেদ জী এস আপনার সুন্দর শব্দমালার ভান্ডার অফুরন্ত। যখনই মন্তব্য করেন পড়ে অভিভূত ও আনন্দিত হই। পাঠক হিসেবে আমাকে বুঝতে পারার আনন্দ আর আপনার অনুভূতি এমন অনবদ্য কথামালায় প্রকাশের কারণে অভিভূত।

"স্মৃতি কথনের এই পালা চলুক । পাঠকেরাও হারিয়ে যাক যার যার স্মৃতির নিবিঢ় ঘন বনে ।" আমি এই মাসে অনেক স্মৃতিচারণ করেছি। বাবাকে আর ফেলে আসা সময়কে অনেক মনে পড়ছিলো। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

মানুষ হিসেবে আমি নস্টালজিক। তবে সামনের দিনগুলোতে স্মৃতিকথা কম আর গল্প-কবিতা বেশী দেবো আশা করছি।

শুভকামনা। ভালো থাকবেন কথার যাদুকর।

২১| ২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:১৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: স্মৃতি হচ্ছে বেদনা।

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:২৩

শিখা রহমান বলেছেন: ধ্রুবক আলো স্মৃতি বেদনা হলেও সে বেদনা কাম্য, সে বেদনা অস্তিত্বের অংশ। কেন যেন মনে হয় স্মৃতি হারিয়ে ফেলাও বেদনা।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা ও ভালো থাকবেন।

২২| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:২০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বাবাকে নিয়ে আপনার স্মৃতিচারনা ভাল লেগেছে।শেষে এসে বুকটা কেমন ভার হয়ে গেল।
দোয়া করি মহান আল্লাহ আপনার বাবাকে জান্নতুল ফেরদাউস দান করুন।

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:২৫

শিখা রহমান বলেছেন: মোস্তফা সোহেল ধন্যবাদ মনছোয়া মন্তব্যের জন্য। বাবার জন্য দোয়া করবেন। পৃথিবীর সব বাবা মা ভালো থাকুন।

অনেকদিন পরে আপনার মন্তব্য পেলাম। ভালো আছেন আশাকরি। শুভকামনা।

২৩| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩

ন্যায়দন্ড বলেছেন: বাবা!
+++

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:২৭

শিখা রহমান বলেছেন: ন্যায়দন্ড আমার ব্লগে স্বাগতম। পড়ার জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত হলাম।

শুভকামনা। ভালো থাকবেন।

২৪| ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:০৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সৃষ্টি কর্তার কাছে প্রার্থনা
আপনার বাবা সেখানে
যোনো তার বাবার স্নেহ
মমতার ছায়ায় থাকে।

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৫৩

শিখা রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ মনছোঁয়া মন্তব্যের জন্য। বাবার জন্য দোয়া করবেন। পৃথিবীর সব বাবা মা ভালো থাকুন।

শুভকামনা। ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.