নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

{♥ যদি কখনো নিজেকে একা ভাবো, তাহলে ঐ দূর আকাশের অসীম সীমান্তের দিকে তাকিয়ে থাকো! কখনো নিরাশ হয়ে যেও না! হয়তো বা একটা বাজপাখিও তোমার দিকে উড়ে আসতে পারে! ♥}

সাহসী সন্তান

আমাকে তোর ভালোবাসার দরকার নেই। শুধু পাশে থেকে একটু সাহস যোগাস, দেখবি তখন ভালোবাসাটা এমনিতেই চলে আসবে!!

সাহসী সন্তান › বিস্তারিত পোস্টঃ

রমজানের রোজার পরপরই সব থেকে গুরুত্বপূর্ন বিষয় হলো \'ফিতরা\'; এবং ইসলামের দৃষ্টিতে এর প্রয়োজনীয়তা!

২৫ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:২৪

রমজান হলো আত্মশুদ্ধির মাস। এমাসে যে যত বেশি ভাল কাজ করবে তার আমলনামায় ঠিক ততবেশি সওয়াব লেখা হবে। রমজানের শুরু থেকেই "somewhereinblog.net"-এ ইসলামিক পোস্টের গুরুত্ব অনেকখানি বেড়ে গেছে। ব্লগে এখন বেশির ভাগ সময়েই ইসলামিক পোস্ট গুলো নিয়ে সব থেকে বেশি আলোচনা হচ্ছে । তারই ধারাবাহিকতায় আজ আমি আলোচনা করবো রমজানের সবথেকে গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয় "ফিতরা" নিয়ে।

ফিতরা বা ফেতরা (فطرة) আরবী শব্দ, যা ইসলামে যাকাতুল ফিতর (ফিতরের যাকাত) বা সাদাকাতুল ফিতর (ফিতরের সদকা) নামে পরিচিত। ফিতর বা ফাতুর বলতে খাদ্যদ্রব্য বোঝানো হয় যা দ্বারা রোজাদারগণ রোজা ভঙ্গ করেন। যাকাতুল ফিতর বলা হয় ঈদুল ফিতর উপলক্ষে গরীব দুঃস্থদের মাঝে রোজাদারদের বিতরণ করা দানকে। রোজা বা উপবাস পালনের পর সন্ধ্যায় ইফতার বা খাদ্য গ্রহন করা হয়। সেজন্য রমজান মাস শেষে এই দানকে যাকাতুল ফিতর বা আহারের যাকাত বলা হয়।

নারী-পুরুষ, স্বাধীন-পরাধীন, শিশু-বৃদ্ধ, ছোট-বড় সকল মুসলিমের জন্য ফিতরা প্রদান করা ওয়াজিব। ইবনে উমর (রাঃ) থেকে জানা যায়ঃ
فرض رسول الله صلى الله عليه وسلم- زكاة الفطر صاعاً من تمر أو صاعاً من شعير، على الذكر والأنثى والصغير والكبير والحر والعبد من المسلمين، وأمر أن تؤدى قبل خروج الناس للصلاة” متفق عليه "রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রত্যেক স্বাধীন-ক্রিতদাস, নারী-পুরুষ, ছোট-বড় মুসলমানের যাকাতুল ফিতর ফরজ করেছেন এক ‘সা’ পরিমাণ খেজুর বা যব। তিনি লোকদেরকে ঈদের নামাযে বের হওয়ার পূর্বেই তা আদায় করার আদেশ দিয়েছেন।"

কে ফিতরা দেবে এবং কে পাবেঃ- ইসলাম ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী, প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য ফিতরা আদায় করা ওয়াজিব। ফিতরা দেয়ার সামর্থ্য আছে (একদিন ও এক রাতের খাদ্যের অতিরিক্ত পরিমাণ সম্পদ থাকলে) এরকম প্রত্যেক ব্যক্তিকে নিজের ও পরিবারের সমস্ত সদস্যদের পক্ষ থেকে ফিতরা প্রদান করা ফরজ, যাদের লালন-পালনের দায়িত্ব শরীয়ত কর্তৃক তার উপরে অর্পিত হয়েছে। নাবালক ছেলেমেয়ের পক্ষ থেকে তাদের বাবাকে এই ফিতরা দিতে হয়। আর তা দিতে হয় ঈদুল ফিতরের নামাজের আগেই। যার নিকট এক দুই বেলার খাবার ব্যতীত অন্য কিছু অবশিষ্ট নেই তার ফিতরা দেওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। সাধারন ভাবে গরীব, দুঃস্থ, অসহায় ও অভাবগ্রস্থ ব্যক্তিকে ফিতরা প্রদান করা যাবে। উল্লেখ্য যে, নিজের বেতনভুক্ত কাজের ব্যক্তি বা কর্মচারির পক্ষে ফিতরা প্রদান করা মালিকের উপর আবশ্যক নয়। তবে মালিক ইচ্ছে করলে নিজের কাজের লোককে ফিতরা প্রদান করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে তিনি বেতন বা পারিশ্রমিক হিসেবে ফিতরা প্রদান করতে পারবেন না।

যা দিয়ে ফিতরা দেয়া যাবেঃ- আবু সাঈদ খুদরী (রাযিঃ) বলেন: “আমরা-নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের যুগে যাকাতুল ফিতর বের করতাম এক সা খাদ্য দ্রব্য কিংবা এক সা যব কিংবা এক সা খেজুর কিংবা এক সা পনীর কিংবা এক সা কিশমিশ এর মাধ্যমে"। এই হাদীসে খেজুর ও যব ছাড়া আরও যে কয়েকটি বস্তুর নাম পাওয়া গেল তা হল; কিশমিশ, পনীর এবং খাদ্য দ্রব্য। উল্লেখ থাকে যে, নবীজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর ইন্তেকালের পরে হযরত মুআবীয়া (রাযিঃ)-এর খেলাফতে অনেকে গম দ্বারাও ফিতরা আদায় করতেন। সাহাবী আবু সাঈদ খুদরী (রাযিঃ) এর বর্ণিত হাদিস থেকে খাদ্য দ্রব্য দিয়ে ফিতরা প্রদানের কথাও জানা যায়। যেহেতু চাল বাংলাদেশ সহ ভারতীয় উপমহাদেশের প্রধান খাদ্য, সেহেতু চাল দিয়েও ফিতরা প্রদান করা যাবে। চালের বদলে ধান দিয়ে ফিতরা দিতে হলে, ওজনের ব্যাপারটা সবথেকে বেশি মাথায় রাখতে হবে। কারণ এক সা ধান কখনো এক সা চালের সম মূল্যের হবে না। কুরআন থেকে জানা যায়ঃ
و لا تيمموا الخبيث منه تنفقون و لستم بآخذيه إلآ أن تغمضوا فيه "তোমরা খাদ্যের খবিস (নিকৃষ্ট) অংশ দ্বারা আল্লাহর পথে খরচ করার সংকল্প করিও না। অথচ তোমরা স্বয়ং উহা গ্রহণ করিতে প্রস্তুত নও।"

তবে ধানের থেকে চাল দিয়ে ফিতরা প্রদান করা উত্তম। নিম্নোক্ত কিয়াস থেকে এই ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়ঃ যবের উপর কেয়াস (অনুমান) খাটাইয়া ধানের ফিতরা জায়েয হইবে না, কারণ ধান আদৌ আহার্য সামগ্রী ‘তাআম’ নয়। আহার্য বস্তুর উপর কিয়াস করিয়া যব বা খুর্মার ফিতরা দেওয়া হয় না, মনসূস ( কুরআন বা হাদীসে স্পষ্ট ভাবে উল্লেখিত) বলিয়াই দেওয়া হইয়া থাকে। তাআম বা আহার্য সামগ্রীরূপে ফিতরা দিতে হইলে উপমহাদেশীয়দের জন্য এক সা চাউল দিতে হইবে এবং ফিতরা আদায়ে তাহাই উত্তম।

মুদ্রার মাধ্যমে ফিতরা প্রদান করা প্রসঙ্গেঃ- মুহাম্মদ (সঃ) এর যুগে মুদ্রা হিসেবে দিরহাম প্রচলিত ছিলো। দিরহামের দ্বারা কেনা কাটা, দান খয়রাত করা হতো। তবু সাহাবী খুদরী (রাযিঃ) এর বর্ণিত হাদিস থেকে জানা যায়, হযরত মুহাম্মদ (সঃ) খাদ্য বস্তু দিয়েই ফিতরা প্রদান করতেন। এজন্য মুসলমান পন্ডিতদের বড় অংশ টাকা দিয়ে ফিতরা প্রদানের ব্যাপারে ভিন্নমত পোষন করেন। ইমাম আহমদ (রঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নতের বরখেলাফ হওয়ার কারণে আমার আশংকা হচ্ছে যে, তা যথেষ্ট হবে না।

তবে প্রয়োজনে টাকা দিয়েও ফিতরা আদায় করা বৈধ। বাংলাদেশের মুসলিমগণ টাকা দিয়ে ফিতরা আদায় করতে চাইলে ২.৪০ (দুই কেজি চল্লিশ গ্রাম) মধ্য মানের চাউলের মূল্য পরিশোধ করতে হবে। অবশ্য বাংলাদেশ যাকাত বোর্ড প্রতিবছর শহর ও গ্রাম এলাকার জন্য ফিতরার মূল্য নির্ধারণ করে দেন। তবে সম্ভব হলে ধান-চাউল বা খাদ্যবস্তু দিয়ে ফিতরা প্রদান করা উচিত।

সা এবং অর্ধ সাঃ- ফিতরা প্রদানের পরিমাপ সংক্রান্ত আলোচনায় 'সা' বহুল আলোচিত একটি শব্দ। সা হচ্ছে আরবদেশে ওজন বা পরিমাপে ব্যবহৃত পাত্র। বাংলাদেশে যেমন ধান পরিমাপের জন্য একসময় কাঠা ব্যবহৃত হত তেমনি! একজন মাঝামাঝি শারীরিক গঠনের মানুষ অর্থাৎ অধিক লম্বা নয় এবং বেঁটেও নয়, এই রকম মানুষ তার দুই হাত একত্রে করলে যে অঞ্জলি গঠিত হয়, ঐরকম পূর্ণ চার অঞ্জলি সমান হচ্ছে এক 'সা'।

হাদিস থেকে সুস্পষ্ট জানা যায়, হযরত মুহাম্মদ (সঃ) কতৃক এক সা পরিমাণ ফিতরা প্রদানের কথা। মুহাম্মদ (সঃ) এবং চার খলিফার মৃত্যুর পরে মুআবিয়া (রাঃ) ইসলামী রাষ্ট্রের খলিফা নির্বাচিত হন এবং ইসলামী রাষ্ট্রের রাজধানী মদিনা থেকে দামেস্ক স্থানান্তরিত করেন, তখন তারা গমের সাথে পরিচিত হন। সে কালে সিরিয়ার গমের মূল্য খেঁজুরের দ্বিগুণ ছিল। তাই খলিফা মুয়াবিয়া একদা হজ্জ বা উমরা করার সময় মদীনায় আসলে মসজিদের মিম্বরে দাড়িয়ে বলেন; আমি অর্ধ সা গমকে এক সা খেজুরের সমতুল্য মনে করি। লোকেরা তার এই কথা মেনে নেয়। এর পর থেকে মুসলিম জনগনের মধ্যে অর্ধ সা ফিতরার প্রচলন শুরু হয়।

এ বছরের ফিতরার পরিমানঃ- এবার ঈদুল ফিতরে সর্বনিম্ন ফিতরার হার '৬০ টাকা ও সর্বোচ্চ ১৬৫০ টাকা' নির্ধারণ করা হয়েছে। বুধবার দুপুরে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ফিতরা নির্ধারণ কমিটির এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের দ্বীনি দাওয়া বিভাগের পরিচালক এ. এম. এম. সিরাজুল ইসলাম। স্থানীয় পণ্য-আটা, খেজুর, কিসমিস, পনির ও যবের বর্তমান বাজার মূল্যের সঙ্গে সঙ্গতী রেখে এই ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, ইসলামী শরীয়াহ মতে আটা, খেজুর, কিসমিস, পনির ও যব ইত্যাদি পণ্যগুলোর যে কোনো একটির মাধ্যমে ফিতরা প্রদান করা যায়। "আটার মাধ্যমে ফিতরা আদায় করলে জনপ্রতি এক কেজি ৬৫০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্যে ৬০ টাকা আদায় করতে হবে। খেজুরের মাধ্যমে আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্যে ১৬৫০ টাকা, কিসমিসের মাধ্যমে আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্যে ১২০০ টাকা, পনির দিয়ে আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্যে ১৬০০ টাকা এবং যব দিয়ে আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ২০০ টাকা আদায় করতে হবে।"

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের দ্বীনি দাওয়া বিভাগের পরিচালক এ এম এম সিরাজুল ইসলাম বলেন, নিজ নিজ সামর্থ্য অনুসারে এসব পণ্যের যে কোনো একটি দিয়ে অথবা সমপরিমাণ দাম দিয়ে ফিতরা আদায় করা যাবে। তবে খুচরা বাজারে এসব পণ্যের দামে তারতম্য থাকতে পারে। উল্লেখ থাকে যে, গত বছর সর্বনিম্ন ফিতরা ধরা হয়েছিল জনপ্রতি ৬৫ টাকা; এবং তার আগের বছর ছিল ৬৬ টাকা।

পরিশেষে আল্লাহ আমাদের সকলকে তার দেখানো নিদ্রিষ্ট পথে চলার তৌফিক দান করুন! আমিন!!

তথ্য সূত্রঃ- ইন্টারনেট, Click This Link এবং http://www.somoyerkonthosor.com/news/249533; সহীহ বুখারী http://sunnah.com/bukhari; সহীহ মুসলিম http://sunnah.com/muslim; আল মুগনী, ৪/৩০৭; বুখারী হাদীস নং ১৫০৩; সউদী ফাতাওয়া বোর্ড, ৯/৩৮৭; বুখারী শরীফ, হাদিস ১৫০৬; মুসলিম শরীফ, হাদিস ২২৮১; বুখারী হাদীস নং ১৫০৮; মুসলিম ২২৮১; আল কুরআন সুরা বাক্বারাহ - ২৬৭ নং বাক্য
তর্জুমানুল হাদীস, ২য় বর্ষ, ৩য় সংখ্যা, রবিউল আওয়াল, ১৩৭০ হিমুগনী; ইবনু কুদামাহ, ৪/২৯৫; ফাতাওয়া মাসায়েল/ ১৭২-১৭৩; সউদী ফাতাওয়া ও গবেষণা বিষয়ক স্থায়ী কমিটি, ফতোয়া নং ৫৭৩৩ খণ্ড ৯য় পৃ: ৩৬৫; মুসলিম, অধ্যায়: যাকাত, অনুচ্ছেদ: এবং যাকাতুল ফিতর হাদীস নং ২২৮১ এবং ৮২।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬

আহলান বলেছেন: হুম ..গমের মাধ্যমে ফেতরা আদায় করলে আবার গম ভাঙানোর টাকা দিয়ে দিতে হবে .......

২৭ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬

সাহসী সন্তান বলেছেন: তাতো দিতেই হবে, হা...হা...হা...! তবে সব থেকে ভাল হয়, ফিতরা হিসাবে গরিবদেরকে এমন কিছু দান করা যাতে সেটা ব্যবহার করতে তাদের কোন প্রকারের কষ্ট না হয়।

২| ২৫ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: চমৎকার শিক্ষণীয় একটি ধর্মীয় লেখা।
সকলে ইসলামের নির্দেশ মোতাবেক
ফিতরা আদায় করে অশেষ নেকী লাভ
করুন। আামিন-

২৭ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: আমিন, ধন্যবাদ ভাই!

৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮

সাহসী সন্তান বলেছেন: পোস্টটা করা হয়েছে '২৫ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:২৪', অথচ এতদিন পরে এসে হঠাৎ মন্তব্যটাকে মুছে দেওয়ার প্রয়োজন পড়লো কেন সেটাই তো বুঝতে পারলাম না? এখন তো আমার মনে কৌতুহল জাগছে যে, কি এমন ছিল ঐ মন্তব্যটাতে? অনেক পুরানো পোস্ট বলে সেটা মনেও করতে পারছি না? :(( :(( :((

৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫

এহসান সাবির বলেছেন: আমারও মনে কৌতুহল জাগছে যে, কি এমন ছিল ঐ মন্তব্যটাতে?

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০

সাহসী সন্তান বলেছেন: ঐ মন্তব্যেটাতে অন্য একটা সাইটের লিংক ছিল তাই-ই মন্তব্যটা ডিলিট করা হয়েছিল।

৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৯

ইসলামী চিন্তা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: :)

৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৩

শরীফ আজিম বলেছেন: গোছানো তথ্যবহুল লেখা!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.