নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

{♥ যদি কখনো নিজেকে একা ভাবো, তাহলে ঐ দূর আকাশের অসীম সীমান্তের দিকে তাকিয়ে থাকো! কখনো নিরাশ হয়ে যেও না! হয়তো বা একটা বাজপাখিও তোমার দিকে উড়ে আসতে পারে! ♥}

সাহসী সন্তান

আমাকে তোর ভালোবাসার দরকার নেই। শুধু পাশে থেকে একটু সাহস যোগাস, দেখবি তখন ভালোবাসাটা এমনিতেই চলে আসবে!!

সাহসী সন্তান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোট গল্পঃ- "অপার্থিব মায়া!"

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭


বসর সময় কাটানোর মত কোন উপায় খুঁজে না পেয়ে এক দিকভ্রান্ত পথিক দম্পতিকে ডেকে পাশে বসিয়ে বললাম, 'ভাই আপনারা মনেহয় অনেক ক্লান্ত। আসেন এই গাছের ছায়ায় বসে একটু জিরিয়ে নেন। আর ততক্ষণে আমরা দু'জনে মিলে একটা খেলা খেলি।'

পথিক কিছুটা উৎসুক হয়ে জিজ্ঞাসা করলো, 'কি খেলা ভাই?'

সম্ভবত মনে মনে সে ভীষণ উত্তেজিত। আমি তার উত্তেজনাকে আরো কিছুটা বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য বললাম, 'দারুণ খেলা! তবে শর্ত হল, খেলায় হেরে গেলে কিন্তু তার প্রতিদান দিতে হবে? আর শর্ত শোনার পরে কিন্তু খেলা থেকে বিরত থাকা যাবে না?'

পথিক উত্তেজিত ভঙ্গীতে মুখের উপরে একবার হাত চালিয়ে নিয়ে তারপর গম্ভীর কণ্ঠে বলল, 'হুম, আমি রাজি। আপনি খেলা আর শর্ত বলেন!'

পথিকের বউ চোখ বড় বড় করে আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। ব্যাপারটাতে সেও যে মনে মনে বেশ আনন্দ পাচ্ছে, সেটা তার মুখ দেখেই বোঝা যাচ্ছে। আমি পথিকের দিকে তাকিয়ে বললাম-

'খেলাটা হল ডুয়েল। আপনি এবং আমি দু'জনে সামনা সামনি দাঁড়িয়ে একজন আর একজনের দিকে পিস্তল দিয়ে গুলি ছুড়বো। এটাতে যে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যাবে, সে কোন ধরনের বাঁধা ছাড়াই অন্যজনের বউ'কে নিয়ে চলে যেতে পারবে। রেফারি থাকবে আপনার স্ত্রী!'

ক্লান্ত পথিক কিছুক্ষণ নির্বাক আমার মুখের পানে চেয়ে রইল। আমাকে তার পাগল মনে হচ্ছে কিনা কে জানে? তারপর বিরক্ত মুখে উঠে দাঁড়িয়ে বলল, 'তো সেজন্য ডুয়েল খেলার কি দরকার? চাইলে তো আমি এমনিতেই আমার বউরে আপনাকে দিয়ে দিতে পারি। আমি মরতে চাই না, এই থাকলো আমার বউ!'

পথিক আর আমার কাছে বিন্দু পরিমাণ সময় নষ্ট করলো না। উঠে হনহন করে একদিকে চলে গেল। আমি নির্বাক তাকিয়ে থেকে একবার পথিকের বউয়ের মুখের দিকে, আর একবার পথিকের গমন পথের দিকে তাকাতে লাগলাম। পথিক আনন্দচিত্ত্ব মুখে শিষ দিতে দিতে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তার ক্লান্তি দূর হয়েছে কিনা ঠিক বোঝা গেল না।

আমি পথিকের দিকে তাকিয়ে একটা বিদ্রুপাত্মক শব্দ ব্যবহার করে বললাম, 'নিশ্চিৎ পাগল মনেহয়!'

তারপর আনমনা ভাবে তার বউয়ের হাত ধরতে গিয়ে বেশ অবাক হলাম! এখানে তো আসলে কোন বউ নেই। বরং তার পরিবর্তে দাঁড়িয়ে আছে রাস্তার একটা নেড়ি কুত্তা। মানে কি এসবের!

আমি তীব্রবেগে আবারও দূর দিয়ে হেঁটে যাওয়া পথিকের গমন পথের দিকে তাকালাম। এখনো তার শিষের শব্দ স্পষ্ট আমার কানে আসছে। পথিকের কোন দিকে খেয়াল নেই। সে তার বউয়ের হাত ধরে আনন্দিত মনে এগিয়ে যাচ্ছে সামনের দিকে। বউ তো নয়, যেন স্বর্গের অপ্সরী! তার সাথে থাকা সুন্দরী মেয়েটার চেহারা দেখিয়ে আজ সারাদিনে আরো কত যুবককে যে সে পাগল বানাবে তা কে জানে!

- 'আচ্ছা এই পাগল পথিককে কেউ থামাচ্ছে না কেন?'

এমন সময় কানের কাছে মৃদু আওয়াজে কে যেন বলে উঠলো, 'ওরে বোকা, ওটা সুন্দর নয়; মায়া। তোর সত্ত্বাকে ধ্বংস করার জন্যই আবির্ভূত হয়েছিল!'

পুনশ্চঃ- সে আজ বছর দু'য়েক আগের ঘটনা। আমি আজও সেই গাছের ছায়ায় বসে অপেক্ষার প্রহর গুনি পথিক দম্পতি দু'জনের জন্য। কিন্তু তারা আর আসেনি। তার পরিবর্তে অন্যকিছু দিকভ্রান্ত পথিক এই ছায়ায় বসে শরীর শীতল করতে করতে নিজেদের মধ্যে গল্প করে। আমি শুনি তাদের গল্প। তবে মুখে কিছু বলি না। তারা ভাবে, আমি বলি না বলে হয়তো কিছু বুঝিও না। কিন্তু তারা তো জানে না, এই গাছের ছায়ায় বসে তারা নিজেদের মধ্যে যে গল্পের সূত্রপাত করে; সেই গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র আর কেউ নয়। স্বয়ং আমি নিজে...

তারা আমার গল্প আমার কাছে বসে বেশ রসিয়ে রসিয়ে বর্ননা করে। শুনতে শুনতে সেটা আমার নিজেরও মুখস্ত হয়ে গেছে! আমি অনেক চেষ্টা করেছি সেদিনের সেই ঘটনাকে ভুলে যেতে। কিন্তু পারি না। যখনই ভুলে যাওয়ার মত কোন পরিবেশ সৃষ্টি হয়, ঠিক তখনই আবারও কোন দিকভ্রান্ত পথিক এসে হয়তো নতুন করে তা মনে করিয়ে দিয়ে যায়। বেশ ভালই লাগে। তবে অনেকদিন থেকে এইসব পথিকের কাছে একটা প্রশ্ন আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে। আচ্ছা পথিক কি কখনো পথের শত্রু হতে পারে...??


বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- এই গল্পের বিষয়বস্তু সহ যাবতিয় চরিত্র কাল্পনিক। যদি কারো ব্যক্তিগত জীবনের সাথে মিলে যায়, তাহলে সেটা নিতান্তই কাকতালীয় ব্যাপার। সেজন্য লেখক কোন অংশেই দ্বায়ী থাকবে না। তাছাড়া টাইপিংয়ের ভুলের কারনে হয়তো অনেক জায়গায় বানানে ভুল থাকতে পারে। সেটাকে বিবেচ্য বিষয় হিসাবে না ধরে, ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখলে কৃতার্থ হবো!

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কত রকমের মোহ আর মায়াই পড়ে আমরা আমাদের সত্তাকে ধ্বংস করছি তার ঠিক নেই।
গল্প ভাল লেগেছে।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: খারাপ কিছু বলেন নাই সোহেল ভাই! এই জগৎ সংসার সবই তো মায়ারই খেলা। আমরা কেবল সেই খেলার এক একজন প্লেয়ার মাত্র। এইখানে খেলা ভাল না খেলতে পারলে হুট কইরা গোল খেয়ে যাওয়ার সমূহ সম্ভবনা আছে... ;)

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৮

ডা: মেহেদী হাসান বলেছেন: টুইস্ট ছিল. ভাল লেগেছে.!!

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮

সাহসী সন্তান বলেছেন: ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৩

মাহবুব আলী বলেছেন: নাইস।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: থ্যাংকস্... :)

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৫

সুমন কর বলেছেন: ভালোই লাগল।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন'দা! শুভ কামনা রইল!

৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম
কিছু বুঝলাম কিছু বুঝি নাই।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: না বোঝার তো কিছু নাই। এইটা একটা বিতর্কিত স্বপ্ন! অন্যের বউ লইয়া টানাটানিও বলতে পারেন! :P কে জানি কইছিল, বিয়ে করা বউ সবারই পছন্দ হয়। গল্পের খন্ডিত অংশ সেইটারই টুইস্ট বহন করতাছে... ;)

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা মনিরা'পা!

৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ও এই জন্যই কইতে চাইছিলাম ;
অন্যের দিকে নজর দেয়া ঠিক না ।
যাক লেখা ভালো লাগছে অনেকদিন পর তো ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: কথা মন্দ বলেন নাই। তবে একবার নজর দেওয়া জায়েজ আছে! ঐটাতে দোষের কিছু নাই! তাছাড়া আমি আবার একবারের বেশি বেগানা কারো দিকে নজর দেওয়া কল্পনাও করতে পারি না। ইমান্দার পোলা বইলা কথা! B-))

ইহা ওয়ান টাইম দর্শনের আউটপুট... ;)

পূণঃ মন্তব্যে আবারও ধন্যবাদ!

৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৯

লাবনী আক্তার বলেছেন:
অন্যরকম ছিল গল্পটা। ভালো লেগেছে।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫১

সাহসী সন্তান বলেছেন: ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!

৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঘোর লাগা বিস্ময়!

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৮

সাহসী সন্তান বলেছেন: হুম...

ধন্যবাদ সাধু ভাই! শুভ কামনা জানবেন!

৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১

সামিয়া বলেছেন: ভাইয়া কেমন আছেন আপনি??
আপনাকে ব্লগে দেখে ভাললাগছে।
এইতো কদিন আগে আপনাকে নিয়ে কত পোস্ট কত চিন্তা।।

যাইহোক গল্পটি চমৎকার তবে এত প্যাঁচানো রূপক গল্প যদি বাস্তবের কাউকে নিয়ে লিখেও থাকেন সেও বোধ করি ধরতে পারবেনা ।
সুতরাং শেষের বিশেষ দ্রষ্টব্য বোধহয় প্রয়োজন ছিল না।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: আমি জানি আপু! ঐটা আসলে কোন ব্যাপার না। আসেন আপনারে একটা গল্প বলিঃ- আমার এক দূরসম্পর্কের খালা আছে নাম খুকি। মানে দেখতে খুকি না হইলেও ঐটা আসলে ছোট থাকতে ডাকতে ডাকতে তার নাম এখন ঐরকম হই গেছে।

তো সেই খালার স্পেশালিটি হইল, তিনি ক্ষেত্র বিশেষ বিভিন্ন রঙ্গে-ঢঙ্গে কান্তে পারেন। মানে যে জায়গার কান্নার ভাব যেমন হওয়া দরকার, সেইটা তিনি খুব ভালই দিতে পারেন। উদাহরণ সরূপঃ কন্যা বিদায়ের সময় এক রকম কান্না, মৃত বাড়িতে একরকম কান্না, আত্মীয় স্বজন কেউ বৈদেশ গেলে তারে বিদায় জানাইতেও এক রকম কান্না ইত্যাদি ইত্যাদি। মানে এক কথায় কান্নার জন্য যদি কাওরে নোবেল দেওয়া হইতো, তাইলে আমার সেই খালা যে তাদের তালিকার এক নাম্বার লিস্টে থাকতো এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই।

তো গত কয়েকদিন পূর্বে বাড়িতে আসার পরে এ্যাম্বুলেন্সের দরজা খুইলা নিচে নামতে গিয়া দেখি বাড়ির সামনে যত মানুষ দাঁড়াইয়া আছে, তাদের মেজরিটি পার্সেন্টেরই চোখে মুখে বেশ কৌতুহল। পরিচিত কয়েকজনকে দেখলাম রুমাল বের কইরা চোখ মুছতে। আত্মীয়-স্বজনগের অবস্থা তো আরো খারাপ। কিন্তু যে যতই কান্দা-কাটা করুক না কেন, আমার সেই খালার সাথে কেউ কান্নায় পাল্লা দিয়া পারতেছে না। কান্নার ভাব এমন যেন, বীণায় সুর তুলতেছেন।

কিন্তু কতক্ষণ আর কানের ধারে এমন ঘ্যান ঘ্যান ভাল্লাগে? কেবল আমি না, সবারই এমন একটা ভাব; উনি কান্না থামাইলেই তখন সবাই যেন দম ছাইড়া বাঁচে। তাছাড়া সবাই এত চেষ্টা করতেছে উনারে থামানোর, কিন্তু কারো কথাতেই কোন কাজ হচ্ছে না। তো এক সময় বিরক্ত হইয়া আমার এক ভাবিরে জিগাইলাম-

'ভাবি খুকি খালা আমি বাইচ্চা আছি সেই আনন্দে কান্তেছেন, নাকি মইরা যাই নাই কেন সেই দুঃখে কান্তেছেন (?) ব্যাপারটা ঠিক বুঝতাছি না। আপনি একটু জিগাইয়া কনফর্ম হইয়া তারপর উনারে কান্তে কনতো!' =p~

ভাবি কয়, 'ভাই আমি নিজেও বুঝতাছি না! তোমারে কি কমু!' :-/

তো এই হইল অবস্থা। তখন মনে হইল এ্যাম্বুলেন্সের দরজা লক কইরা দিয়া হয় নতুন কইরা আত্মহত্যা করি, আর নয়তো মার্ক টোয়েনের মত জাতির উদ্দেশ্যে ভাষন দেই, 'বন্ধুগন তোমরা শুইনা অত্যন্ত দুঃখিত হবে যে, আমি এখনো এই পৃথিবীতে বাইচ্চা আছি!' B-))

যাউকগা, অনেক গেঁজাইলাম। আশাকরি আমি কি বলতে চেয়েছি আমার গল্পের মাধ্যমে সেটা আপনি অনুধাবন করতে পারবেন। আসলে এই মূহুর্ত্বে আমার নিজের সম্পর্কে কিছু বলার নাই। তাছাড়া বইলা লাভ ও নাই। আপাতত সামহোয়্যারইন ব্লগে আমার পরিচয়, আমি এইখানকার একজন অতি সাধারণ ব্লগার। এর বাইরে আমি কে, সেটা অনেকটাই আপেক্ষিক... :)

আর বিশেষ দ্রষ্টব্যের ব্যাপারে যেইটা বললেন, ঐটা আসলে অনেকটা সিগারেটের প্যাকেটের গায়ে লেখা সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ বার্তার মত। যে খাইবে তার জন্যেও প্রযোজ্য, যে না খাইবে তার জন্যেও প্রযোজ্য। সুতরাং উহা লেখা থাকবেই! ;)

আমি ভাল আছি আপুু। আপনিও নিশ্চই ভাল আছেন?
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!

১০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমার বেশ লেগেছে!!!


না না ভীষণ ভীষণ ভীষণ রকমের ভালো লেগেছে!!!:)



+++

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

সাহসী সন্তান বলেছেন: খুব ই্চ্ছা করে এই ধরনের মন্তব্য গুলো প্রিন্ট কইরা সেই সমস্থ পাবলিকরে দেখাই, যারা বলে আমি নাকি গল্প লিখতে পারি না। এবার কইয়া দেখুক একবার, প্যারাসিটামলের মত আপনার মন্তব্যটা তাগোরে দিনে দুইবেলা ভাতের লগে খাওয়ামু... ;)

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ বিলিয়ার ভাই! শুভ কামনা জানবেন!

১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১

পার্থ তালুকদার বলেছেন: দারুণ লাগলো ভাই ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: ধন্যবাদ পার্থ ভাই! শুভ কামনা জানবেন!

১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ভালোই লেগেছে। এমন আমরা, নিজের দিকে খেয়াল না দিয়ে অন্যকে নিয়ে টানাটানি করি।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬

সাহসী সন্তান বলেছেন: একজন লেখকের সব থেকে বড় সার্থকতা হইল, সে যেটা বলতে চেয়েছে সেটা যাতে পাঠক ভাল ভাবে বুঝতে পারে। আপনার মন্তব্য পাওয়ার পরে মনে হইতাছে আমি বোধহয় কিছুটা হইলেও পারছি। B-)

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ রুহী আপু! শুভ কামনা রইল!

১৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫

কবি আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বলেছেন: আহারে মায়া

২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৬

সাহসী সন্তান বলেছেন: হু, কি আর করা... ;)

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!

১৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: বুঝি নাই গল্প।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: গল্পটা রূপক। নিজের যা আছে সেটাতেই খুশি থাকা উচিৎ। মাত্রাতিরিক্ত কিছু চাওয়া কিংবা যা প্রাপ্য নয় সেইটার দিকে হাত বাড়ানো জীবনের সব থেকে বড় বোকামী। গল্পের মাধ্যমে আমি সেটাই বুঝাইতে চেয়েছি।

আর পুনশ্চে দূষ্প্রাপ্য জিনিস না পেলে তার কি পরিণতি হইতে পারে, সেটারই খন্ডিত অংশ ফুঁটাইয়া তোলার চেষ্টা করছি।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!

১৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৪

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্পটা বেশ দারুণ লাগলো। আর ৯ মন্তব্যর প্রতি মন্তব্য ও চমৎকার উপস্থাপন। তবে আপনি ভাল আছেন যারা আপনার মঙ্গলকামী তাদের সবসময়ের দাবী আপনি ভাল থাকেন।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: প্রথমেই সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সুজন ভাই! আমি জানি, যারা আমার মঙ্গল কামনা করে তারা সব সময়ই সেটা করে যাবে। কারণ আমি বন্ধুদের সাথে কখনোই এমন ব্যবহার করি না, যেটার মাধ্যমে তারা আমাকে ভুল বুঝবে!

আপাতত এর বেশি কিছু বলার নাই। যারা আমার অমঙ্গল প্রত্যাশী তাদের লাইগাও আমার সমবেদনা কাজ করে ঠিক ততক্ষণ পর্যন্ত, যতক্ষণ না সেটা আমার জন্য কোন ক্ষতির কারণ হইয়া দাঁড়াইতেছে!

শুভ কামনা রইল আপনার জন্য!

১৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৭

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অন্যরকম গল্প ! ভাল লাগলো :)

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২০

সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনার ভাললাগতেই আমি ধন্য! মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!

১৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০০

ফয়সাল রকি বলেছেন: মায়ায় আছে সবই... সবই মায়ার খেলা।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: হুম...

ধন্যবাদ ফয়সাল ভাই! শুভ কামনা জানবেন!

১৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৭

সোহানী বলেছেন: অনেক দিন পর ফিরে আসায় ভালোলাগছে।

লিখায় ভালোলাগা সহ ++++

২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: আমারও অনেকদিন পর ফিরে এসে আপনাদের মন্তব্য পেয়ে বেশ ভাল্লাগতেছে! :)

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!

১৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৫৭

প্রামানিক বলেছেন: ঘটনা কি ভাই খুইলা কন তো! আমরা তো আপনার ফেরার অপেক্ষায় দোয়া দুরুদ পইড়া ফালাইছি।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০০

সাহসী সন্তান বলেছেন: খুলে বলার মত তেমন কোন ঘটনা আসলে ঘটে নাই প্রামানিক ভাই। অসুস্থ ছিলাম, সুস্থ হইছি এই আরকি। তবে আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে ৮ নং মন্তব্যের প্রতিউত্তরটা দেখেন। হয়তো কিছুটা হইলেও ধারনা পাবেন!

আপনাদের দোয়া দরূদ পড়া যে বিফলে যায় নাই সেটা আমাকে আবারও ব্লগে ফিরতে দেখে নিশ্চই বুঝতে পারতেছেন! এভাবে পাশে থেকে সমবেদনা জানানোর জন্য ধন্যবাদ!

শুভ কামনা জানবেন!

২০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫

শামচুল হক বলেছেন: ভাই আপনারে নিয়া আমরা বড় চিন্তায় আছিলাম।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনাদের সমবেদনায় আমি সত্যিই অভিভূত! তবে আপাতত চিন্তার কিছু নাই! আমি ভাল আছি আপনাদের দোয়ায়... :)

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!

২১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২

ওমেরা বলেছেন: অন্যের জিনিসের দিকে নজর দেয়া ঠিক না, আবার যার জিনিস তারও খেয়াল রাখা উচিত তার জিনিস দেখে যাতে মশা,মাছির, লুল না ফেলে ।কাজেই সর্তক থাকুন ঢেকে রাখুন । ধন্যবাদ গল্পটা সুন্দর হয়েছে ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২

সাহসী সন্তান বলেছেন: এক্সিলেন্ট কমেন্ট! আমি অন্যের জিনিসের দিকে নজর দেই না। তবে কেউ ইচ্ছা কইরা নজর তার দিকে ঘুরাইয়া নিলে সেই নজরকে ফিরানোর জন্য চেষ্টাও করি না... ;)

গল্প সুন্দর হইছে জেনে ভাল্লাগছে! শুভ কামনা জানবেন!

২২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: অপার্থিব মায়া ভালো লেগেছে+ :)


কেমন আছেন?

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: গল্প ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো শাহরিয়ার ভাই। আমি ভাল আছি। আপনিও নিশ্চই ভাল আছেন?

ভাল থাকুন সব সময় সেটাই কামনা করি। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!

২৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৪

অন্যদৃষ্টি বলেছেন: গল্পটা বুঝতে দু'বার পড়তে হলো। কিন্তু গল্প ভালো লেগেছে।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৬

সাহসী সন্তান বলেছেন: আমি কিন্তু সহজ ভাবেই লেখার চেষ্টা করছিলাম? তারপরেও কষ্ট করে আপনাকে দু'বার পড়তে হল, সেজন্য দুঃখিত! মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!

শুভ কামনা জানবেন!

২৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন সাস ভাই।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: ধন্যবাদ লিটন ভাই! শুভ কামনা জানবেন!

২৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০১

নায়না নাসরিন বলেছেন: ভাইয়া গল্পটা বেশ দারুণ লাগলো। মায়া মায়া গল্প :)
+++++++++

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬

সাহসী সন্তান বলেছেন: মায়া শিরোনামের গল্পে একটু আধটু মায়া মায়া ভাব থাকবে এটাতে আশ্চর্যের কিছু নাই। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নাসরিন আপু! শুভ কামনা জানবেন!

২৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:১৩

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন:

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: আনফর্চুনেটলি আপনার শুভেচ্ছাটা আমি মিস করে ফেলছি সুজন ভাই। প্লিজ কিছু মনে করবেন না! তবে আপনাকে আমি বসন্তের শুভেচ্ছা জানাইলাম.. :)

২৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: "অপার্থিব মায়া!" ভাল লেগেছে। পথ ও পথিক সচরাচর একে অপরের বন্ধুই হয়ে থাকে, শত্রু নয়।
অনেকদিন পর ব্লগে প্রত্যাবর্তনে স্বস্তি পেলাম, স্বাগতম! মাঝে নানা রকমের আলোচনা পড়ে একটু কনফিউজড হয়ে যাচ্ছিলাম। আশাকরি ব্লগিং চালিয়ে যাবেন পূর্ণ উদ্যমে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: কে জানি বলছিল, কাউকে নিয়ে আলোচনা সমালোচনা না হইলে সে নাকি বিখ্যাত হইতে পারে না। আমার অবশ্য বিখ্যাত হওয়ার কোন দরকার ছিল না, তবে মাঝখান দিয়া কিসের থেকে কি হয়ে গেল ঠিক বুঝলাম না... :(

যাহোক, গল্প ভাল লাগায় আমারও ভাল লাগছে! মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.