নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শ্মশান ঠাকুর

শ্মশান ঠাকুর

nothing to say

শ্মশান ঠাকুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

নষ্ট মাটির রং

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪১

আমরা রামপাল বিদ্যুত কেন্দ্রের ভিতর কর্মরত ভারতীয় অফিসারদের সাথে আলোচনা করি। প্রথমে তারা রেগে আনসার ডাকলে, আনসারা আমাদের পক্ষে চলে আসে। আনসার বাংলাদেশী। লিফলেট পড়ে তারা আমাদের পক্ষে চলে আসে। পরবর্তীতে পাশের আনসার ক্যাম্প থেকে আরো আনসার নিয়ে আসা হলে, তারা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে আমাদের পক্ষ নেয় এবং মৌলিক বাংলার কর্মীদের পথ চিনিয়ে একত্রিত হতে সহায়তা করে। পরবর্তীতে এলাকার আওয়ামী লীগের নেতারা জাতীয় শোক দিবসের কাজ রেখে আমাদের থেকে এক কিলোমিটার দূরে অবস্থান নেয়। পেছনে পশুর নদী ঢেউ। পাথর আর লোহার রডের পাশে একটি মাত্র খাবার হোটেলে আমরা দুপুরের খাবারের আয়োজন করি। আনসারা আমাদের জানায়, লীগ আমাদের ভয় পাচ্ছে, ভারী অস্ত্র না থাকলে, এতোদূর আমরা কিভাবে আসি। আমাদের সাথে কুয়াশার বাশের বাঁশি এর একটি মন্দিরা। চোখে সাহসের উচ্ছাস। চেয়ারম্যান পুলিশ নিয়ে আসার পর লীগের মাতৃদালালরা এগিয়ে আসে। চেয়ারম্যানের কথা বলতে বলতে উত্তেজিত হয়ে ধাক্কা দেয় এবং অস্ত্র ছাড়া সুন্দরবনে আমরা খুন হতে পারি বলে, পুলিশ আমাদের হুমকি দেয়। ভারতীয় অফিসার জানায়, সুন্দরবন অনেক আগেই ধ্বংস হয়ে গেছে, এখন বাংলাদেশের কাউরো সাধ্য নেই বিদ্যুত কেন্দ্র থামায়। পেছন থেকে বাঁশ আর মাছ ধরবার সুই দিয়ে তারা আমাদের আঘাত করে সরে যায়। আমাদের যোদ্ধারা লিগের দিকে এগিয়ে গেলে, পুলিশ আমাদের বাধা দেয়। একসময় তারা আমাদের পশুর নদীর পাড়ে নিয়ে আসে। পিছিয়ে আসা ছাড়া আর কোন পথ ছিল না কিন্তু সুন্দরবনকে হারাবো না....

গোপালগঞ্জ পুলিশ লাইনের আগে কুইক রেনটার কেন্দ্রের চারপাশের মানুষ বাড়ি বিক্রি করে সরে পরছে। চরম লীগ পাপীরা সেখানে একটি রাত কাটিঁয়ে আসেন, লোকজনের সাথে কথা বলে আসেন। লংমার্চ একরাত সেখানের এক ইস্কুলে ছিলো

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:০১

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ভাই কিচ্ছুই বুঝলাম না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.