নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মৌলিক অধিকার সম্পর্কে জ্ঞানহীন মাল অর্থ সম্পর্কে কি বিদ্যা রাখে তা নিয়ে প্রশ্ন তোলার সময় নাই, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার জনগণের মৌলিক অধিকার দিতে বাধ্য। যেখানে শিক্ষা বিনামূল্যে দেওয়া উচিৎ, সেখানে ভ্যাট বিকৃত অর্থনীতির প্রকাশ। আবুল মাল আবদুল মুহিত বিশ্বের বড় দুইটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে পেরেছেন এবং শিক্ষকদের পাগল হিসাবে চিনেছেন, ছাত্রদের অবাদ অর্থ উড়ানোর দৃশ্য দেখেছেন। বয়সের সাথে সাথে মস্তিষ্কের বিকৃতি অসম্ভব নয়, তবে সে ক্ষেত্রে তার উন্নত চিকিৎসা কামনা করা যেতে পারে, অর্থমন্ত্রীর মতো বিশাল পদে যেমন অযোগ্য, তেমনি জাতির জন্য হুমকি। মাথা কামানো মানুষের জন্য, লজ্জা পাওয়া কঠিন তাই সেক্ষেত্রে উপরি মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। কাজ দ্রুত হওয়ার জন্য ঘুষ বৈধ্য হলে, এই আবুল মালের পদত্যাগের কাজ দ্রুত করার জন্য জনগণ ঘুষ দিতে আগ্রহী তবে শিক্ষায় ভ্যাট দিতে নয়। ক্ষমতাশীল সমাজের প্রতিটি পরিবারের সদস্য বিদেশে পড়াশোনা করায়, দেশীয় মধ্যবিত্তের প্রতি ডিজিটাল ধারণা নিয়ে চিন্তার বিকৃত প্রকাশ ঘটালে তা জনগণ মেনে নিবে না।
হুমকি নয় ইতিহাস মনে করিয়ে দিচ্ছি:- বৃটিশ, পাকিন্থানি বিরোধী আন্দোলন এই ছাত্ররা করেছিলো এবং এরশাদ বিরোধী আন্দোলনও। আগুন চিনিয়ে দিতে দোষ নাই। তরুণের গায়ে লেখা থাকে না, সে সরকারি না বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের। তবে সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয় সরকারি হোক এই দাবিতে আন্দোলন হবে একদিন নিশ্চয়, তখন নিজেকে আর কোন বোকা `বিশেষ' ভেবে আলাদা রাখবে না, বন্ধুর বিপদে ঘরে থাকবে না সুবিধা পাওয়া শিশুগুলো । স্বপ্ন একদিন বাস্তব হবে, তার আগে পাগলের সংখ্যা কমাতে হবে।
শিক্ষায় ভ্যাট দেওয়ার প্রশ্নই আসে নাই এবং সুস্থ অর্থনীতির চর্চার জন্য এই মালের পদত্যাগ দাবি করছি।
মাল তুমি তাল খাও
হেমায়েতপুর
ঘুরতে যাও।
ছাত্রদের পড়তে দাও।
২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪১
শ্মশান ঠাকুর বলেছেন: ঈদের পর মন্ত্রীসভায় পরিবর্তন আশা করছি।
৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৭
কানাই স্যার বলেছেন: মাথা মোটা হলেও তিনি ভাল লোক।
৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৭
ভার্চুয়াল কবি বলেছেন: ভলো লিখেছেন
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: শ্মশান ঠাকুর ,
ঠিকই বলেছেন - বয়সের সাথে সাথে মস্তিষ্কের বিকৃতি অসম্ভব নয় ।
তার সাথে সাথে জ্ঞানপাপীও । নইলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যা বলেছেন ভ্যাট নিয়ে তারপরে তো একজন মন্ত্রীর আর বলার কিছু থাকেনা । তবুও উনি বলেছেন ।
কেন ??
আওয়ামী লীগকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে ??? আওয়ামী লীগকে গণ বিরোধী হিসেবে তুলে ধরতে ????
আওয়ামী লীগের বিরূদ্ধবাদীদের সাথে হাত মিলিয়ে সরকারকে বেকায়দায় ফেলে সুবিধা লুটতে ?????
নইলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পরেও কেন লাগামহীন ভাবে কথা বলে যাচ্ছেন ?
আওয়ামী লীগের উচিত হবে ঘরের এ বিভীষণকে এখনই বিদায় করে দেয়া । আরো বড় ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে আওয়ামী লীগের এর থেকে বিকল্প কিছু নেই ।