নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু কিছু কথা আছে যার মানে, বুঝি নি এখনো তবু সন্ধানে...........

পাশেই কারোর একখানা হাত ধরো, কাছেই কাউকে তোমার বন্ধু করো… দূরেও রয়েছে বন্ধু মিষ্টি হেসে, হয়তো কোথাও হয়তো অন্য দেশে।

সুমন কর

আমাকে পড়লে মনে খুঁজো এইখানে,এখানে খুঁজছি আমি জীবনের মানে।

সুমন কর › বিস্তারিত পোস্টঃ

সবাইকে বড়দিনের শুভেচ্ছা। !:#P !:#P !:#P

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০১





বড়দিন বা খ্রিষ্টমাস (ইংরেজি: Christmas বা Christmas Day) একটি বাৎসরিক খ্রিষ্টীয় উৎসব। ২৫ ডিসেম্বর তারিখে যিশু খ্রিষ্টের জন্মদিন উপলক্ষ্যে এই উৎসব পালিত হয়। এই দিনটিই যিশুর প্রকৃত জন্মদিন কিনা তা জানা যায় না। আদিযুগীয় খ্রিষ্টানদের বিশ্বাস অনুসারে, এই তারিখের ঠিক নয় মাস পূর্বে মেরির গর্ভে প্রবেশ করেন যিশু। সম্ভবত, এই হিসাব অনুসারেই ২৫ ডিসেম্বর তারিখটিকে যিশুর জন্মতারিখ ধরা হয়। অন্যমতে একটি ঐতিহাসিক রোমান উৎসব অথবা উত্তর গোলার্ধের দক্ষিণ অয়নান্ত দিবসের অনুষঙ্গেই ২৫ ডিসেম্বর তারিখে যিশুর জন্মজয়ন্তী পালনের প্রথাটির সূত্রপাত হয়।







প্রকৃতিগতভাবে একটি খ্রিষ্টীয় ধর্মানুষ্ঠান হওয়া সত্ত্বেও, একাধিক অ-খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ও মহাসমারোহে বড়দিন উৎসব পালন করে। উপহার প্রদান, সংগীত, খ্রিষ্টমাস কার্ড বিনিময়, গির্জায় ধর্মোপাসনা, ভোজ এবং খ্রিষ্টমাস বৃক্ষ, আলোকসজ্জা, মালা, মিসলটো, যিশুর জন্মদৃশ্য এবং হলি সমন্বিত এক বিশেষ ধরনের সাজসজ্জার প্রদর্শনী আধুনিককালে বড়দিন উৎসব উদযাপনের অঙ্গ। কোনো কোনো দেশে ফাদার খ্রিষ্টমাস (উত্তর আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া ও আয়ারল্যান্ডে সান্টাক্লজ) কর্তৃক ছোটোদের জন্য বড়দিনে উপহার আনার উপকথাটি বেশ জনপ্রিয়। বিশ্বের অধিকাংশ রাষ্ট্রেই বড়দিন একটি প্রধান উৎসব তথা সরকারি ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয়। বাংলাদেশে বড়দিন একটি রাষ্ট্রীয় ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয়।



খ্রিষ্টানরা নানাভাবে বড়দিন উদযাপন করে থাকে। এগুলির মধ্যে বর্তমানে গির্জার উপাসনায় যোগ দেওয়া সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও অন্যতম জনপ্রিয় প্রথা বলে বিবেচিত হয়। বড়দিন উৎসব পর্বের অন্যতম অঙ্গ হল গৃহসজ্জা ও উপহার আদানপ্রদান। কোনো কোনো খ্রিষ্টীয় শাখাসম্প্রদায়ে ছোটো ছেলেমেয়েদের দ্বারা খ্রিষ্টের জন্মসংক্রান্ত নাটক অভিনয় এবং ক্যারোল গাওয়ার প্রথা বিদ্যমান। আবার খ্রিষ্টানদের কেউ কেউ তাঁদের গৃহে পুতুল সাজিয়ে খ্রিষ্টের জন্মদৃশ্যের ছোটো প্রদর্শনী করে থাকেন। এই দৃশ্যকে নেটিভিটি দৃশ্য বা ক্রিব বলে। এই ধরনের প্রদর্শনী উৎসবের মুখ্য আকর্ষণ হয়ে ওঠে। কোথাও কোথাও লাইভ নেটিভিটি দৃশ্য ও ট্যাবলো ভাইভ্যান্টও অনুষ্ঠিত হয়; এই জাতীয় অনুষ্ঠানে অভিনেতা ও জন্তুজানোয়ারের সাহায্যে যিশুর জন্মদৃশ্যের বাস্তব চিত্র তুলে ধরা হয়।





নেটিভিটি দৃশ্য বা ক্রিব



বড়দিন উপলক্ষ্যে বিশেষ ধরনের সাজসজ্জার ইতিহাসটি অতি প্রাচীন। প্রাক-খ্রিষ্টীয় যুগে, রোমান সাম্রাজ্যের অধিবাসী শীতকালে চিরহরিৎ বৃক্ষের শাখাপ্রশাখা বাড়ির ভিতরে এনে সাজাত। খ্রিষ্টানরা এই জাতীয় প্রথাগুলিকে তাদের সৃজ্যমান রীতিনীতির মধ্যে স্থান দেয়। পঞ্চদশ শতাব্দীর লন্ডনের একটি লিখিত বর্ণনা থেকে জানা যায়, এই সময়কার প্রথানুসারে খ্রিষ্টমাস উপলক্ষ্যে প্রতিটি বাড়ি ও সকল গ্রামীণ গির্জা "হোম, আইভি ও বে এবং বছরের সেই মৌসুমে যা কিছু সবুজ, তাই দিয়েই সুসজ্জিত করে তোলা হত।" প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, হৃদয়াকার আইভিলতার পাতা মর্ত্যে যিশুর আগমনের প্রতীক; হলি প্যাগান (অখ্রিষ্টান পৌত্তলিক) ও ডাইনিদের হাত থেকে রক্ষা করে; এর কাঁটার ক্রুশবিদ্ধকরণের সময় পরিহিত যিশুর কণ্টকমুকুট এবং লাল বেরিগুলি ক্রুশে যিশুর রক্তপাতের প্রতীক।







ইংরেজি ভাষায় "Christmas tree" শব্দটির প্রথম লিখিত উল্লেখ পাওয়া যায় ১৮৩৫ সালে। শব্দটি গৃহীত হয়েছিল জার্মান ভাষা থেকে। মনে করা হয়, আধুনিক খ্রিষ্টমাস বৃক্ষের প্রথাটির সূচনা ঘটেছিল অষ্টাদশ শতাব্দীর জার্মানিতে। যদিও অনেকের মতে, এই প্রথাটি ষোড়শ শতাব্দীতে মার্টিন লুথার চালু করেছিলেন। প্রথমে তৃতীয় জর্জের স্ত্রী রানি শার্লোট এবং পরে রানি ভিক্টোরিয়ার রাজত্বকালে আরও সফলভাবে প্রিন্স অ্যালবার্ট জার্মানি থেকে ব্রিটেনে এই প্রথাটির আমদানি করেন। ১৮৪১ সাল নাগাদ খ্রিষ্টমাস বৃক্ষের প্রথাটি সমগ্র ব্রিটেনে যথেষ্ট প্রসার লাভ করেছিল। ১৮৭০-এর দশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জনগণও খ্রিষ্টমাস বৃক্ষের প্রথাটি গ্রহণ করে। খ্রিষ্টমাস বৃক্ষ আলোকসজ্জা ও গহনার দ্বারা সুসজ্জিত করা হয়। ঊনবিংশ শতাব্দীতে পোইনসেটিয়া নামে মেক্সিকোর একটি দেশজ বৃক্ষ খ্রিষ্টমাস প্রথার সঙ্গে যুক্ত হয়। অন্যান্য জনপ্রিয় হলিডে গাছ হল হলি, মিসলটো, লাল অ্যামারিলিস ও খ্রিষ্টমাস ক্যাকটাস। খ্রিষ্টমাস বৃক্ষের সঙ্গে মালা ও চিরসবুজ পত্রসজ্জায় সজ্জিত এই সব গাছ দিয়েও বাড়ির অভ্যন্তর সাজানো হয়ে থাকে।





Christmas Tree দ্বারা বড়দিনে সজ্জিত একটি বাড়ি



খ্রিষ্টমাস কার্ড হল এক প্রকারের চিত্রিত শুভেচ্ছাবার্তা। সাধারণত বড়দিনের পূর্বের সপ্তাহগুলিতে বন্ধুবান্ধব ও পারিবারিক সদস্যদের মধ্যে খ্রিষ্টমাস কার্ড আদানপ্রদান চলে। পাশ্চাত্য সমাজ ও এশিয়ার অখ্রিষ্টান সম্প্রদায় সহ এক বিরাট সংখ্যক জনসাধারণের মধ্যে এই প্রথা জনপ্রিয়। চিরাচরিত শুভেচ্ছাবার্তার বাণীটি হল "পবিত্র খ্রিষ্টমাস ও শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন" ("wishing you a Merry Christmas and a Happy New Year")। ১৮৪৩ সালে লন্ডন থেকে প্রকাশিত স্যার হেনরি কোল নির্মিত প্রথম বাণিজ্যিক খ্রিষ্টমাস কার্ডের বাণীটিও এই প্রকারই ছিল। কার্ডের নকশায় স্থান পায় যিশুর জন্মদৃশ্য-সম্বলিত খ্রিষ্টমাসের বর্ণনা অথবা বেথলেহেমের তারা বা পবিত্র আত্মা ও বিশ্বে শান্তির প্রতীক সাদা পায়রা ইত্যাদি খ্রিষ্টীয় প্রতীক। ধর্মনিরপেক্ষ বিষয়কেন্দ্রিক কার্ডগুলিতে খ্রিষ্টমাস সংস্কারের নানা দৃশ্য, সান্টাক্লজ প্রভৃতি খ্রিষ্টমাস চরিত্র বা বড়দিনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত মোমবাতি, হলি ও বাবল, শীত ঋতুর নানা চিত্র, খ্রিষ্টমাসের নানা প্রমোদানুষ্ঠান, তুষারদৃশ্য ও উত্তরদেশীয় শীতের জন্তুজানোয়ারের ছবি স্থান পায়। এছাড়াও পাওয়া যায় হাস্যরসাত্মক কার্ড এবং ঊনবিংশ শতাব্দীর পথেঘাটে ক্রিনোলাইন দোকানদারদের চিত্রসম্বলিত নস্টালজিক কার্ডও।





১৮৭০ সালের একটি খ্রিষ্টমাস কার্ড



অনেক দেশেই বড়দিন বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনদের মধ্যে উপহার আদানপ্রদানের মৌসুম। বড়দিন ও উপহার আদানপ্রদানের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত একাধিক খ্রিষ্টীয় ও পৌরাণিক চরিত্রের উদ্ভবের সঙ্গেও বড়দিন উৎসব অঙ্গাঙ্গীভাবে যুক্ত। এঁরা হলেন ফাদার খ্রিষ্টমাস বা সান্টাক্লজ, পেরে নোয়েল ও ওয়েনাকসম্যান; সেন্ট নিকোলাস বা সিন্টারক্লাস; ক্রাইস্টকাইন্ড; ক্রিস ক্রিঙ্গল; জৌলুপুক্কি; বাব্বো নাতালে; সেন্ট বাসিল; এবং ফাদার ফরেস্ট। আধুনিককালে এই চরিত্রগুলির মধ্যে সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় হল লাল পোষাক পরিহিত পৌরাণিক উপহার প্রদানকারী সান্টাক্লজ।





সান্টাক্লজ



সান্টাক্লজের উৎস একাধিক। সান্টাক্লজ নামটি ডাচ সিন্টারক্লাস নামের অপভ্রংশ; যার সাধারণ অর্থ সেন্ট নিকোলাস। খ্রিষ্টীয় চতুর্থ শতাব্দীর নিকোলাস ছিলেন অধুনা তুরস্কের মিরার বিশপ। অন্যান্য সন্তসুলভ অবদানগুলির পাশাপাশি শিশুদের পরিচর্যা, দয়া ও উপহার প্রদানের জন্য তিনি খ্যাতনামা ছিলেন। প্রচলিত বিশ্বাস অনুসারে, বিশপের পোষাক পরিহিত নিকোলাস তাঁর সহকারীদের সহায়তায় বিগত এক বছরে শিশুদের আচরণের খোঁজখবর নিতেন; তারপর স্থির করতেন সেই শিশু উপহার পাওয়ার যোগ্য কিনা। খ্রিষ্টীয় ত্রয়োদশ শতাব্দীতে সেন্ট নিকোলাসের নাম নেদারল্যান্ডে পরিচিতি লাভ করে এবং মধ্য ও দক্ষিণ ইউরোপে তাঁর নামে উপহার আদানপ্রদানের ঐতিহ্য চালু হয়ে যায়।



যদিও সান্টাক্লজের আধুনিক রূপকল্পটির সৃষ্টি হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে। প্রকৃতপক্ষে নিউ ইয়র্ক শহরটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ডাচ ঔপনিবেশিক শহর নিউ আমস্টারডাম নামে এবং ডাচ সিন্টারক্লাস ঐতিহ্যটি সেন্ট নিকোলাস নামে সেখানে পুনরাবিষ্কৃত হয়েছিল। ১৮০৯ সালে নিউ ইয়র্ক হিস্টোরিকাল সোসাইটি আনুষ্ঠানিকভাবে ইতিহাস স্মরণ করে Sancte Claus-কে নিউ ইয়র্ক শহরের ডাচ নাম নিউ আমস্টারডামের পৃষ্ঠপোষক সন্ত বা প্যাট্রন সেন্ট ঘোষণা করেন। ১৮১০ সালের প্রথম আমেরিকান উপস্থিতিতে সান্টাক্লজকে বিশপের আলখাল্লায় অঙ্কন করা হয়েছিল। যদিও নতুন শিল্পীরা তাঁর চিত্রাঙ্কনের ভার নিলে, সান্টাক্লজের পোষাকেও ধর্মনিরপেক্ষতার স্পর্শ লাগে। ১৮৬৩ সাল থেকে ন্যাস্ট প্রতি বছর সান্টাক্লজের ছবি আঁকতেন। ১৮৮০-এর দশকে ন্যাস্টের সান্টা তার আধুনিক রূপটি পরিগ্রহ করে। এই রূপটি সম্ভবত ইংরেজ ফাদার খ্রিষ্টমাসের আদলে আঁকা হয়েছিল। ১৯২০-এর দশকে বিজ্ঞাপননির্মাতাদের সৌজন্যে এই রূপটিই স্থায়িত্ব লাভ করে।



বড়দিন একটি সার্বজনীন ধর্মীয় উত্সব। প্রতিটি ধর্মীয় উত্সবের অন্তর্লোক হচ্ছে সমপ্রীতি, সহাবস্থান এবং শুভেচ্ছা। আর বড়দিন পালনের মধ্য দিয়ে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষের মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও সমপ্রীতি বৃদ্ধি পায়। তবে বাংলাদেশে খ্রিস্টধর্মাবলম্বী অপেক্ষাকৃত কম হওয়ায় দেশব্যাপী চোখধাঁধানো আয়োজনটা চোখে পড়ে না। খ্রিস্টান অধ্যুষিত এলাকা, গির্জা এবং বিলাসবহুল হোটেলগুলো এই দিন সাজে আলোকসজ্জায়। এসব আয়োজনেও থাকে বাঙালিয়ানার ছাপ। অন্যান্য দেশে যেখানে পাইন গাছ দিয়ে ক্রিসমাস ট্রি বানানো হয়, সেখানে আমাদের দেশে সাধারণত ব্যবহৃত হয় ঝাউগাছ। আবার ক্রিসমাসের খাবার হিসেবে বিশেষ কেকের পাশাপাশি উৎসবে বাঙালিদের যতো আয়োজন- পিঠা-পুলি, পোলাও, মাংস, বিরিয়ানী, এসবও থাকে। আবার ক্রিসমাস ক্যারল বা ক্রিসমাসের যে গানগুলো গাওয়া হয়, সেগুলোও সব ইংরেজি গানই গাওয়া হয় না, তার মধ্যে থাকে ভাটিয়ালী গান, কীর্তন, এমনকি রবীন্দ্র সঙ্গীতও গাওয়া হয়। শহরের গির্জাগুলোতে রবীন্দ্রনাথের 'আজি শুভ দিনে পিতার ভবনে অমৃত সদনে চলো যাই...' ক্রিসমাস ক্যারল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।





ইংল্যান্ডের খ্রিষ্টমাস পুডিং





বড়দিন উপলক্ষে খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীসহ সকল দেশবাসীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। বড়দিনের সকল কর্মসূচির সর্বাঙ্গীন সাফল্য কামনা করি। আশা করি, বড়দিন পালনের মধ্য দিয়ে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষের মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও সমপ্রীতি আরো বৃদ্ধি পাবে। সবাইকে বড়দিনের শুভেচ্ছা।







বিস্তারিত জানতে:

View this link





মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৫

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: শুভেচ্ছা, সবাই ভালো থাকুন, দেশে শান্তি ফিরে আসুক।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৭

সুমন কর বলেছেন: আপনাকেও বড়দিনের শুভেচ্ছা।

২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৫

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
কাহিনী কি বলেন তো? আপনার পোষ্টে মন্তব্য লিখে পোষ্ট করলাম দেখি পোষ্ট উধাও। এখন আবার আপনার পোষ্টের মতই আরেকটা পোষ্ট দেখি উধাও, আর আপনারটা ফিরে এসেছে।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১২

সুমন কর বলেছেন: সামুর দোষ!! X( X( সামুর ঘড়ি ৭মিনিট স্লো!! X(( X( আমি চাচ্ছিলাম ১২টায়। কিন্তু ১২.০৩মিনিটে পোস্ট দিয়েও দেখি :(( সামুর ঘড়িতে ১২টা বাঁজে নাই!!!
সামুর জন্য আমি দুঃখিত। :P

বড়দিনের শুভেচ্ছা রইল। !:#P !:#P !:#P !:#P

৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৭

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
উনারটাও ফিরে এসেছে। হোয়াট ইজ গোইং অন?

মেরী ক্রিসমাস।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৪

সুমন কর বলেছেন: সব সামুর দোষ!! X(
মেরি ক্রিসমাস টু ইউ...... !:#P

৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সবাইকে বড় দিনের শুভেচ্ছা। +

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৪

সুমন কর বলেছেন: আপনাকেও বড়দিনের শুভেচ্ছা রইল।

৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১২

অপ্রচলিত বলেছেন: বড়দিনের শুভেচ্ছা :)

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৫

সুমন কর বলেছেন: মেরি ক্রিসমাস . !:#P

৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২০

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: বড়দিনের শুভেচ্ছা :) সুমন দা !

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৩

সুমন কর বলেছেন: তোমাকেও বড়দিনের শুভেচ্ছা। !:#P

৭| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২০

সুকান্ত দাস অনির্বান বলেছেন: মেরি ক্রিসমাস =p~ =p~

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৩

সুমন কর বলেছেন: মেরি ক্রিসমাস টু ইউ... :)

৮| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৮

অনিকেত রহমান বলেছেন: মেরি ক্রিসমাস।। মনটা খারাপ কোন দাওয়াত পাই নি ।।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

সুমন কর বলেছেন: মেরি ক্রিসমাস টু ইউ. =p~ ........
চলে আসেন, আজ কাকরাইলে.........সবার দাওয়াত।

৯| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫১

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: হ্যাপি মেরি ক্রিসমাস ডে।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

সুমন কর বলেছেন: মেরি ক্রিসমাস টু ইউ.....

১০| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: http://www.youtube.com/watch?v=RfAuXSv-9WU

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৩

সুমন কর বলেছেন: আপনার ভিডিওটি দেখলাম। ধন্যবাদ।

১১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৫

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
ও যেটা বলতে চেয়েছিলাম, এটা যীশুর বার্থ ডে না।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

সুমন কর বলেছেন: এই বিষয়ে পোস্টের প্রথম প্যারাতে আলোচনা করা আছে। আবার মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

১২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৬

বেঈমান আমি. বলেছেন: So this is Xmas
And what have you done
Another year over
And a new one just begun
And so this is Xmas
I hope you have fun
The near and the dear one
The old and the young

A very Merry Xmas
And a happy New Year
Let's hope it's a good one
Without any fear

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

সুমন কর বলেছেন: Little nice poem. Thanks a lot. And wishing you very happy Christmas

১৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:০৫

মামুন রশিদ বলেছেন: হ্যাপি খ্রিস্টমাস !:#P

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯

সুমন কর বলেছেন: বড়দিনের শুভেচ্ছো রইলো।

১৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: সুন্দর পোস্ট দিয়েছেন :)

বড়দিনের বার্তা শান্তি নিয়ে আসুক...
আপনাকেও বড়দিনের শুভেচ্ছা...
মেরি ক্রিসমাস!

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১

সুমন কর বলেছেন: আমরাও চাই বড়দিন শান্তির বার্তা নিয়ে আসুক। বড়দিনের শুভেচ্ছো রইলো।

১৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৮

জুন বলেছেন: মেরী ক্রিসমাস সুমন কর,
সেই সাথে রইলো ঐতিহ্যবাহী মোজা ভরা সান্তার উপহার :)

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫

সুমন কর বলেছেন: আপনার উপহার পেয়ে ভাল লাগছে। কারণ আজ আমাদের এখানে শীত একটু বেশী লাগছে !! B-) তবে আসল উপহার কিন্তু জমা থাকল। :P
বড়দিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছো রইলো। !:#P !:#P

১৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

বেলা শেষে বলেছেন: Assalamualikum, Sisters & Brothers let me to added about Maria (A.S) from Quran:[19:12]

হে ইয়াহইয়া দৃঢ়তার সাথে এই গ্রন্থ ধারণ কর। আমি তাকে শৈশবেই বিচারবুদ্ধি দান করেছিলাম।

এবং নিজের পক্ষ থেকে আগ্রহ ও পবিত্রতা দিয়েছি। সে ছিল পরহেযগার।

পিতা-মাতার অনুগত এবং সে উদ্ধত, নাফরমান ছিল না।

তার প্রতি শান্তি-যেদিন সে জন্মগ্রহণ করে এবং যেদিন মৃত্যুবরণ করবে এবং যেদিন জীবিতাবস্থায় পুনরুত্থিত হবে।

এই কিতাবে মারইয়ামের কথা বর্ণনা করুন, যখন সে তার পরিবারের লোকজন থেকে পৃথক হয়ে পূর্বদিকে এক স্থানে আশ্রয় নিল।

অতঃপর তাদের থেকে নিজেকে আড়াল করার জন্যে সে পর্দা করলো। অতঃপর আমি তার কাছে আমার রূহ প্রেরণ করলাম, সে তার নিকট পুর্ণ মানবাকৃতিতে আত্নপ্রকাশ করল।

মারইয়াম বললঃ আমি তোমা থেকে দয়াময়ের আশ্রয় প্রার্থনা করি যদি তুমি আল্লাহভীরু হও।

সে বললঃ আমি তো শুধু তোমার পালনকর্তা প্রেরিত, যাতে তোমাকে এক পবিত্র পুত্র দান করে যাব।

মরিইয়াম বললঃ কিরূপে আমার পুত্র হবে, যখন কোন মানব আমাকে স্পর্শ করেনি এবং আমি ব্যভিচারিণীও কখনও ছিলাম না ?

সে বললঃ এমনিতেই হবে। তোমার পালনকর্তা বলেছেন, এটা আমার জন্যে সহজ সাধ্য এবং আমি তাকে মানুষের জন্যে একটি নিদর্শন ও আমার পক্ষ থেকে অনুগ্রহ স্বরূপ করতে চাই। এটা তো এক স্থিরীকৃত ব্যাপার।

অতঃপর তিনি গর্ভে সন্তান ধারণ করলেন এবং তৎসহ এক দূরবর্তী স্থানে চলে গেলেন।

প্রসব বেদনা তাঁকে এক খেজুর বৃক্ষ-মূলে আশ্রয় নিতে বাধ্য করল। তিনি বললেনঃ হায়, আমি যদি কোনরূপে এর পূর্বে মরে যেতাম এবং মানুষের স্মৃতি থেকে বিলুপ্ত হয়ে, যেতাম!

অতঃপর ফেরেশতা তাকে নিম্নদিক থেকে আওয়ায দিলেন যে, তুমি দুঃখ করো না। তোমার পালনকর্তা তোমার পায়ের তলায় একটি নহর জারি করেছেন।

আর তুমি নিজের দিকে খেজুর গাছের কান্ডে নাড়া দাও, তা থেকে তোমার উপর সুপক্ক খেজুর পতিত হবে।

যখন আহার কর, পান কর এবং চক্ষু শীতল কর। যদি মানুষের মধ্যে কাউকে তুমি দেখ, তবে বলে দিওঃ আমি আল্লাহর উদ্দেশে রোযা মানত করছি। সুতরাং আজ আমি কিছুতেই কোন মানুষের সাথে কথা বলব না।

অতঃপর তিনি সন্তানকে নিয়ে তার সম্প্রদায়ের কাছে উপস্থিত হলেন। তারা বললঃ হে মারইয়াম, তুমি একটি অঘটন ঘটিয়ে বসেছ।

হে হারূণ-ভাগিনী, তোমার পিতা অসৎ ব্যক্তি ছিলেন না এবং তোমার মাতাও ছিল না ব্যভিচারিনী।

অতঃপর তিনি হাতে সন্তানের দিকে ইঙ্গিত করলেন। তারা বললঃ যে কোলের শিশু তার সাথে আমরা কেমন করে কথা বলব?

সন্তান বললঃ আমি তো আল্লাহর দাস। তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন এবং আমাকে নবী করেছেন।

আমি যেখানেই থাকি, তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন। তিনি আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন, যতদিন জীবিত থাকি, ততদিন নামায ও যাকাত আদায় করতে।

এবং জননীর অনুগত থাকতে এবং আমাকে তিনি উদ্ধত ও হতভাগ্য করেননি।

আমার প্রতি সালাম যেদিন আমি জন্মগ্রহণ করেছি, যেদিন মৃত্যুবরণ করব এবং যেদিন পুনরুজ্জীবিত হয়ে উত্থিত হব।

এই মারইয়ামের পুত্র ঈসা। সত্যকথা, যে সম্পর্কে লোকেরা বিতর্ক করে।
আল্লাহ এমন নন যে, সন্তান গ্রহণ করবেন, তিনি পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা, তিনি যখন কোন কাজ করা সিদ্ধান্ত করেন, তখন একথাই বলেনঃ হও এবং তা হয়ে যায়।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

সুমন কর বলেছেন: বড়দিনের শুভেচ্ছো রইলো।

১৭| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

সুমন কর বলেছেন: বড়দিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছো রইলো।

১৮| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
শুভেচ্ছা ! :)

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

সুমন কর বলেছেন: বড়দিনের শুভেচ্ছো রইলো।

১৯| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২

ঢাকাবাসী বলেছেন: মেরী ক্রিসমাস সুমন কর।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯

সুমন কর বলেছেন: আপনাকেও বড়দিনের শুভেচ্ছো !!!

২০| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫

মাগুর বলেছেন: সবাইকে বড় দিনের শুভেচ্ছা :)

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

সুমন কর বলেছেন: বড়দিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছো রইলো।

২১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২

কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: শুভেছা শুভেছা :)

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

সুমন কর বলেছেন: বড়দিনের শুভেচ্ছো রইলো। !:#P !:#P !:#P

২২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৭

আনোয়ার ভাই বলেছেন: বড় দিনের শুভেচ্ছা সবাইকে

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

সুমন কর বলেছেন: আপনাকেও বড়দিনের শুভেচ্ছা রইল।

২৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৭

এম মশিউর বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম।


শুভেচ্ছা। :)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪

সুমন কর বলেছেন: বড়দিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছো রইলো।

২৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২

অদৃশ্য বলেছেন:





বড়দিনের শুভেচ্ছা রইলো...


'' এ জীবগোলাকে শূন্যতার সঙ্গমে
একজনই গর্ভধারণ করেছিলেন অনুতাপহীন

তিনি ছিলেন শূন্যতার প্রেয়শী

তিনি ছিলেন
মাতা, বাণী বাহকের ''




শুভকামনা...

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫

সুমন কর বলেছেন: সুন্দর কবিতার জন্য ধন্যবাদ আর বড়দিনের শুভেচ্ছা রইলো...

২৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১১

আরজু পনি বলেছেন:

শুভেচ্ছা রইল । :)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২২

সুমন কর বলেছেন: আপনাকেও বড়দিনের শুভেচ্ছা রইল।

২৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

এহসান সাবির বলেছেন: শুভেচ্ছা দাদা।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৫

সুমন কর বলেছেন: বড়দিনের শুভেচ্ছা রইলো।

২৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

এয়ী বলেছেন: বড়দিনের শুভেচ্ছা রইলো। !:#P !:#P !:#P !:#P

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটি পড়ে অনেক তথ্য জানতে পারলাম। ধন্যবাদ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৯

সুমন কর বলেছেন: ২দিন ব্লগে ছিলাম না, তাই প্রতি-উত্তর দিতে দেরী হলো।

ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.