নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু কিছু কথা আছে যার মানে, বুঝি নি এখনো তবু সন্ধানে...........

পাশেই কারোর একখানা হাত ধরো, কাছেই কাউকে তোমার বন্ধু করো… দূরেও রয়েছে বন্ধু মিষ্টি হেসে, হয়তো কোথাও হয়তো অন্য দেশে।

সুমন কর

আমাকে পড়লে মনে খুঁজো এইখানে,এখানে খুঁজছি আমি জীবনের মানে।

সুমন কর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বকাপ ক্রিকেট সিরিজ পর্ব : সাত।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩৯

বিশ্বকাপ ট্রফির সঙ্গে একই ফ্রেমে ১৯৯৯ সালে বিশ্বকাপ ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী বার দলের অধিনায়ক







বিশ্বকাপ ক্রিকেট, ১৯৯৯।





♠ আয়োজক : মূলত ইংল্যান্ড তবে কিছু খেলা স্কটল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, ওয়েলস এবং নেদারল্যান্ডসে হয়েছিল।

♠ সময় : ১৪ই মে থেকে ২০ই জুন, ১৯৯৯

♠ অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা : ১২

♠ দল সমূহ : অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, ভারত, নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, জিম্বাবুয়ে, সাউথ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, কেনিয়া, বাংলাদেশ এবং স্কটল্যান্ড (যার মধ্যে শেষ তিন সহযোগী দল আইসিসি ট্রফি-১৯৯৭ তে অংশগ্রহণ করে ১৯৯৯ বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে)

♠ সর্বমোট ম্যাচের সংখ্যা : ৪২ (ফাইনাল সহ)

♠ ম্যান অব দা সিরিজ : Lance Klusener (সাউথ আফ্রিকা)

♠ সর্বাধিক রান করেন : Rahul Dravid (ভারত), ৪৬১ রান

♠ সর্বাধিক উইকেট সংগ্রহ করেন : Geoff Allott (নিউজিল্যান্ড) এবং Shane Warne (অস্ট্রেলিয়া), ২০ উইকেট











প্রথম সেমি ফাইনাল : নিউজিল্যান্ড বনাম পাকিস্তান







♠ তারিখ : ১৬ই জুন, ১৯৯৯

♠ নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

♠ স্কোরকার্ড : নিউজিল্যান্ড ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৪১ রান এবং পাকিস্তান ৪৭.৩ ওভারে ১ উইকেটে ২৪২ রান করে।

♠ পাকিস্তান ৪৭ রান অতিরিক্ত দিয়েছিল।

♠ নিউজিল্যান্ডের ইনিংসে Roger Twose সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন।

♠ পাকিস্তানের ইনিংসে Saeed Anwar ১৪৮ বলে ৯টি চারের সাহায্যে ১১৩ রান করেন।

♠ পাকিস্তান ৯ উইকেটে জয় লাভ করে।

♠ পাকিস্তান Shoaib Akhtar ১০ ওভারে ৫৫ রানে ৩ উইকেট তুলে নেন।

♠ প্লেয়ার অব দা ম্যাচ : Shoaib Akhtar (পাকিস্তান)





০১. ১ম সেমি ফাইনালে Nathan Astle-কে বোল্ড আউট করেন Shoaib Akhtar







০২. ১ম সেমি ফাইনালে Saeed Anwar ১৪৮ বলে ১১৩ রানে অপরাজিত থাকেন











দ্বিতীয় সেমি ফাইনাল : অস্ট্রেলিয়া বনাম সাউথ আফ্রিকা





♠ তারিখ : ১৭ই জুন, ১৯৯৯

♠ সাউথ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

♠ স্কোরকার্ড : অস্ট্রেলিয়া ৪৯.২ ওভারে ২১৩ রানে অল আউট এবং সাউথ আফ্রিকা ৪৯.৪ ওভারে ২১৩ রানে অল আউট।

♠ ম্যাচটি টাই হয়।

♠ সুপার সিক্স টেবিলে অস্ট্রেলিয়ার রান-রেট সাউথ আফ্রিকার চেয়ে বেশী থাকায়, অস্ট্রেলিয়া ফাইনালে অংশগ্রহণ করে।

♠ অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে Michael Bevan সর্বোচ্চ ৬৫ রান করেন।

♠ সাউথ আফ্রিকার ইনিংসে Jacques Kallis সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন।

♠ অস্ট্রেলিয়ার Shane Warne ১০ ওভারে ৪টি মেডেন সহ ২৯ রানে ৪ উইকেট তুলে নেন।

♠ প্লেয়ার অব দা ম্যাচ : Shane Warne (অস্ট্রেলিয়া)





০৩. ২য় সেমি ফাইনালে Michael Bevan সর্বোচ্চ ৬৫ রান করেন







০৪. ২য় সেমি ফাইনালে Lance Klusener ১৬ বলে ৩১ রান করেন







০৫. ২য় সেমি ফাইনালে Hansie Cronje-কে আউট করেন Shane Warne







০৬. ২য় সেমি ফাইনালে জয়ের পর একই ফ্রেমে অস্ট্রেলিয়ার ১১ জন খেলোয়াড়











ফাইনাল : অস্ট্রেলিয়া বনাম পাকিস্তান



তারিখ : ২০ই জুন, ১৯৯৯

মাঠ : লর্ডস, লন্ডন, ইংল্যান্ড

দর্শক : ৩০,০০০





♠ পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

♠ স্কোরকার্ড : পাকিস্তান ৩৯ ওভারে ১৩২ রানে অল আউট এবং অস্ট্রেলিয়া ২০.১ ওভারে ২ উইকেটে ১৩৩ রান করে।

♠ অস্ট্রেলিয়া ২৫ রান অতিরিক্ত দিয়েছিল।

♠ পাকিস্তানের ইনিংসে Ijaz Ahmed ৪৬ বলে ২টি চারের সাহায্যে ২২ রান করেন।

♠ অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে Adam Gilchrist ৩৬ বলে ৮টি চার এবং ১টি ছয়ের সাহায্যে ৫৪ রান করেন।

♠ অস্ট্রেলিয়ার Shane Warne ৯ ওভারে ১টি মেডেন সহ ৩৩ রানে ৪ উইকেট তুলে নেন।

♠ অস্ট্রেলিয়া ৮ উইকেটে জয় লাভ করে।

♠ প্লেয়ার অব দা ম্যাচ : Shane Warne (অস্ট্রেলিয়া)





০৭. ফাইনালে Ijaz Ahmed-কে ২২ রানে বোল্ড আউট করেন Shane Warne







০৮. ফাইনালে Mark Waugh স্লিপে এক অসাধারণ ক্যাচ ধরেন







০৯. Adam Gilchrist ফাইনালে ৩৬ বলে ৫৪ রানের এক দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন







১০. ফাইনালে জয়ের পর অস্ট্রেলিয়ার Mark Waugh এবং Darren Lehmann এর উল্লাস











কিছু তথ্য:



✪ ১৯৮৭ সালে বিশ্বকাপের পর ১৯৯২ সালে বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তারমানে তখন এক বছর সময় বেশী লেগেছিল। তাই বিলম্ব সময় পুষিয়ে নেবার জন্য ১৯৯৬ সালের পর এক বছর আগে অর্থাৎ তিন বছর পরই ১৯৯৯ সালে বিশ্বকাপ আয়োজন করা হয়েছিল। এছাড়া আইসিসি ১৯০০ শতকের শেষ বিশ্বকাপ আয়োজন করতে চেয়েছিল বলে ধারণা করা হয়।

✪ ১২টি দল দুই গ্রুপে বিভক্ত করা হয়। প্রতিটি গ্রুপ থেকে প্রথম তিনটি করে মোট ছয়টি দল নিয়ে সুপার সিক্স পর্বটি হয়। ১৯৯৯ বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো সুপার সিক্স পর্বটি চালু হয়। যেখানে গ্রুপ 'এ' থেকে উঠে আসা প্রতিটি দল, গ্রুপ 'বি' থেকে উঠে আসা প্রতিটি দলের সাথে মুখোমুখি হয়। এক্ষেত্রে একই গ্রুপ থেকে উঠে আসা দলের বিরুদ্ধে জয়ের পয়েন্ট ধরা হয়। যাকে PCF (Points Carried Forward) বলা হয়েছিল। তবে PCF সুপার সিক্সে একবারও পরিবর্তন করা হয়নি।

✪ ১৯৯৯ বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো সাদা ‘Duke’ বল ব্যবহার করা হয়। যা নিয়ে পরে কিছুটা বিতর্ক সৃষ্টি হয়। কারণ হিসাবে বলা হয়, এ বল ওজনে ভারী এবং বেশী সুইয়িং নেয়।

✪ ১৯৯৯ বিশ্বকাপের ২য় ম্যাচে সাউথ আফ্রিকার অধিনায়ক Hansie Cronje এবং Allan Donald ভারতের বিরুদ্ধে খেলার সময় কোচ Bob Woolmer এর সাথে যোগাযোগের জন্য earpiece ব্যবহার করেন। যা Saurav Ganguly লক্ষ্য করে এবং পরবর্তীতে প্রথম ড্রিঙ্ক ব্রেকে তা সরিয়ে নেয়া হয়।



১১. ১৯৯৯ বিশ্বকাপে সাউথ আফ্রিকার অধিনায়ক Hansie Cronje কোচের সাথে যোগাযোগের জন্য earpiece ব্যবহার করেন







✪ চতুর্থবারের মতো (১৯৭৫, ১৯৭৯, ১৯৮৩ এবং ১৯৯৯) ইংল্যান্ডের লর্ডসে ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়।

✪ বৃষ্টির কারণে ফাইনাল খেলাটি নির্ধারিত সময়ের ৩০ মিনিট পর শুরু হয়।

✪ ফাইনাল খেলাটির আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন ইংল্যান্ডের David Shepherd এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের Steve Bucknor।

✪ ১৯৯৯ বিশ্বকাপে ভারতের Sachin Tendulkar তার পিতার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া থেকে ফিরে এসে কেনিয়ার বিরুদ্ধে ১০১ বলে অপরাজিত ১৪০ রানের এক অনবদ্য ইনিংস খেলে। ওয়ানডের ইতিহাসে তৃতীয় উইকেটে তিনি রাহুল দ্রাবিড়ের সাথে অপরাজিত ২৩৭ রানের পার্টনারশীপের রেকর্ড করেন। রাহুল দ্রাবিড় ১০৯ বলে ১০৪ রানে অপরাজিত থাকেন।





১২. Sachin Tendulkar তার পিতার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া থেকে ফিরে এসে কেনিয়ার বিরুদ্ধে ১৪০ রানের এক অনবদ্য ইনিংস খেলেন







✪ ১৯৯৯ বিশ্বকাপের আগেই অস্ট্রেলিয়ার Shane Warne অবসর নিতে চেয়েছিল বলে ধরে নেয়া হয়। কিন্তু Steve Waugh এর অনুপ্রেরণার কারণে তিনি খেলা চালিয়ে যান এবং বিশ্বকাপ জয়ের গৌরব অর্জন করেন।

✪ জিম্বাবুয়ের Neil Johnson অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ওপেনিং নেমে ১৩২ রানে অপরাজিত থেকেও ১৯৮৩ বিশ্বকাপের ১৬ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে জয় লাভ করতে পারেনি।



১৩. Neil Johnson অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ওপেনিং নেমে ১৩২ রানে অপরাজিত থাকেন







✪ ১৯৯৯ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে সাউথ আফ্রিকাকে হারিয়ে, যে কোন পর্যায়ে তাদের প্রতিবেশী দেশের বিরুদ্ধে প্রথম জয় লাভ করে। এছাড়া জিম্বাবুয়ে ১৯৯৯ বিশ্বকাপে ভারতকে প্রথমবারের মতো পরাজিত করে।



১৪. জিম্বাবুয়ের Neil Johnson সাউথ আফ্রিকার বিরুদ্ধে জয়ে বিশেষ ভূমিকা রাখেন







✪ ১৯৯৯ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার Shane Warne, সেমি ফাইনাল এবং ফাইনালে প্লেয়ার অব দা ম্যাচ হয়।

✪ ১৯৯৯ বিশ্বকাপে Lance Klusener পরপর তিনবার প্লেয়ার অব দা ম্যাচ হন।

✪ বিশ্বকাপে Viv Richards এর ১৮১ রানের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোরটি ভারতের Saurav Ganguly ভেঙ্গে ফেলেন। গ্রুপ পর্যায়ে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ১৮৩ রান করে বিশ্বকাপে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড করেন।





১৫. সেমি ফাইনাল এবং ফাইনালে প্লেয়ার অব দা ম্যাচ হয় Shane Warne







১৬. Lance Klusener পরপর তিনবার প্লেয়ার অব দা ম্যাচ হন







১৭. ১৯৯৯ বিশ্বকাপে ভারতের Saurav Ganguly ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর (১৮৩) করেন







✪ বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করে স্কটল্যান্ড এবং পাকিস্তানকে পরাজিত করে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আমাদের জয় যেন এক বিশাল অর্জন। পাকিস্তানের নবম উইকেট যাবার পর, Saqlain Mushtaq রান আউটের জন্য টিভি আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করছিল। কিন্তু তার আগেই বাংলার দর্শকরা মাঠে নেমে আসে এবং ইংল্যান্ডের Northampton মাঠ ঢাকায় রুপান্তরিত হয়।





১৮. পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের Akram Khan সর্বোচ্চ ৪২ রান করেন







১৯. পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের জয়ের পর দর্শকরা মাঠে নেমে আসে









✪ ১৯৯৯ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া এবং সাউথ আফ্রিকার মধ্যকার সেমি ফাইনালটি ক্রিকেট ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় ম্যাচ। জয়ের জন্য সাউথ আফ্রিকার চার (৪) বলে এক (১) রানের দরকার ছিল। Allan Donald-কে রান আউট করার পর ম্যাচটি টাই হয় এবং সুপার সিক্স টেবিলে অস্ট্রেলিয়ার রান-রেট সাউথ আফ্রিকার চেয়ে বেশী থাকায়, অস্ট্রেলিয়া ফাইনালে অংশগ্রহণ করে। ভালো খেলা সত্ত্বেও এখন পর্যন্ত বিশ্বকাপের ফাইনালে অংশগ্রহণ করা, সাউথ আফ্রিকার পক্ষে সম্ভব হয়নি।





২০. Allan Donald এর সেই ঐতিহাসিক রান আউট !





২১. Steve Waugh সুপার সিক্স পর্বে সাউথ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ১২০ রানের এক অসাধারণ ইনিংস খেলেন









২২. ফাইনালে জেতার পর অস্ট্রেলিয়ান দলের খেলোয়াড়দের উল্লাস







২৩. লর্ডসের বারান্দায় বিশ্বকাপ ট্রফি হাতে অস্ট্রেলিয়ান দলের খেলোয়াড়রা









২৪. সপ্তম বিশ্বকাপ হাতে অস্ট্রেলিয়া দলের অধিনায়ক Steve Waugh













অাগের পর্বসমূহ:

০১. বিশ্বকাপ ক্রিকেট সিরিজ পর্ব : এক।

০২. বিশ্বকাপ ক্রিকেট সিরিজ পর্ব : দুই।

০৩. বিশ্বকাপ ক্রিকেট সিরিজ পর্ব : তিন।

০৪. বিশ্বকাপ ক্রিকেট সিরিজ পর্ব : চার।

০৫. বিশ্বকাপ ক্রিকেট সিরিজ পর্ব : পাঁচ।

০৬. বিশ্বকাপ ক্রিকেট সিরিজ পর্ব : ছয়।









তথ্য সূত্র:

০১. www.espncricinfo.com

০২. 1999 Cricket World Cup

০৩. অারো বিভিন্ন সাইট।

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৪০

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। ধন্যবাদ

১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৪৪

সুমন কর বলেছেন: ১ মিনিটের মধ্যেই দেখে ফেললেন !

ধন্যবাদ ছড়াকার, রাত জেগে মন্তব্য করার জন্য।

ভালো থাকুন। শুভ রাত্রি।

২| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৬:৫৪

আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: আগামী পোস্ট পাওয়ার মানসিক চাহিদা........................।

২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বচ্যাম্পিয়ন----বাংলাদেশ.................আশা রাখি।
বাকিটা খেলার মাঠে B-)

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮

সুমন কর বলেছেন: অামরা অাশা করতেই পারি ! ;) বাংলাদেশ খুব ভাল খেলছে। তাই..........


অাগামী পোস্ট দিতে দেরী হতে পারে..........তাই অাগেই ..........

চেষ্টা থাকবে। ধন্যবাদ।

জয় বাংলাদেশ !!!

৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:০৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অ্যালেন ডোনাল্ড এর সেই রান আউটের দৃশ্য এখনো চোখে লেগে আছে যেন। পুরো সিরিজটা এতো চমৎকার খেলে সেমি ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার সাথে ম্যাচটা টাই করে টুর্নামেন্ট থেকেই ছিটকে পড়লো সাউথ আফ্রিকা। অনেক কষ্ট পেয়েছিলাম সে দিন।
তবে আনন্দও কম পাইনি। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ বিশ্বকাপ ক্রিকেটে খেলেছে।
সব মিলিয়ে মিশ্র অনুভূতির একটা বিশ্বকাপ ছিল ১৯৯৯ এ। এই পর্বও চমৎকার করে সাজিয়েছেন সুমন। ভালো লাগলো।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫

সুমন কর বলেছেন: আমিও পোস্টটি তৈরি করছিলাম এবং সব যেন মানসপটে ভেসে উঠে অাসছিল ! বাংলাদেশের জয়, অস্ট্রেলিয়া এবং সাউথ আফ্রিকার সেই ম্যাচ খুব মনে পড়ছিল।

অাসলেই সে এক মিশ্র অনুভূতির বিশ্বকাপ ছিল ১৯৯৯।

ভালো থাকুন। ধন্যবাদ।

৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: সাউথ আফ্রিকার সেই অবিস্মরণীয় পরাজয়ের ভিডিও ক্লিপ দেখছি। আমার দেখা সেরা হার। বাংলাদেশের পাকিস্তান জয়ও দেখেছি। তবে লাইভ নয়। আপনার পোস্ট ঘুরিয়ে নিয়ে আসল অতীতে। আর আপনার পোস্টের বড় বৈশিষ্ট্য হলো সুন্দর উপস্থাপনা। ভালো থাকবেন।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:০৩

সুমন কর বলেছেন: ওটা ছিল চরম বিস্ময় এবং জয়োল্লাস !!! অামার সরাসরি দেখার ভাগ্য হয়েছিল।

পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের জয়- অামাদের প্রাপ‌্য। সেদিন যেন বাংলায় উৎসব লেগেছিল।

ভালো থেকো। ধন্যবাদ।

৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

বিদগ্ধ বলেছেন: দিলেন তো হ্যানসি ক্রোনিয়ে’র কথা মনে করিয়ে! :(

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:০৪

সুমন কর বলেছেন: হুম ! খুব কষ্ট এবং মজা লেগেছিল।

কারণ অামার দল (অষ্ট্রেলিয়া) জিতেছিল B-)

ভালো থাকুন। ধন্যবাদ।

৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫২

বিদগ্ধ বলেছেন: অনবদ্য সিরিজ.... থ্যাংকস ফর কিপিং ইট রানিং

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:০৫

সুমন কর বলেছেন: চেষ্টা থাকবে। তবে একটু দেরী হতে পারে !

ধন্যবাদ।

৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: সর্বকালের অন্যতম সেরা ম্যাচটি ছিলো এই বিশ্বকাপের অস্ট্রেলিয়া বনাম সাউথ আফ্রিকার মধ্যে অনুষ্ঠিত সেমিফাইনালটি। বিশ্বকাপকে মহিমান্বিত করেছে এই ম্যাচটি।

পোস্টে অনেক ভালো লাগা।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:০৮

সুমন কর বলেছেন: বিশ্বকাপকে মহিমান্বিত করেছিল-অস্ট্রেলিয়া বনাম সাউথ আফ্রিকার মধ্যে অনুষ্ঠিত সেমিফাইনালটি। ঠিক বলেছেন।


সবাই এক বাক্যে স্বীকার করবে, সেটা ছিল এক অসাধারণ ম্যাচ।

ভালো থাকুন। ধন্যবাদ।

৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬

কলমের কালি শেষ বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো ক্রিকেট ইতিহাস পাঠে ।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:০৮

সুমন কর বলেছেন: ভালো থাকুন। ধন্যবাদ।

৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: তবে একটা তথ্য ভুল আছে সম্ভবত। সেমিফাইনালটি টাই হবার ফলে অস্ট্রেলিয়া সেমিফাইনালে যায় পরস্পর মুখোমুখিতে জয়ের সুবাদে, নেট রানরেটের ভিত্তিতে নয়।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩

সুমন কর বলেছেন: সেটাও হতে পারে। কারণ সেই একই রানরেটে বেশী ছিল। তবে অামি wikipedia এবং espncricinfo খুঁজে তাই পেলাম।


এ দুটো তথ্য ছিল। ভুল হলেই অবশ্যই বলে যাবেন। অামি সংশোধন করার হলে তা করে দেবো। এটাই ব্লগিং জন্য সবচেয়ে ভালো দিক।


১. Australia progressed to the final because they finished higher in the super six table than South Africa due to a superior net run rate.

২. Australia qualify for the final after finishing higher on the Super Six table.


শুভ দুপুর।

১০| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: তো? উইকিপিডিয়ার কোথাও কি পেলেন যে হাইয়ার রানরেটের কারণে অস্ট্রেলিয়া ফাইনালে উন্নীত হয়েছে? সুপার সিক্সে অস্ট্রেলিয়া সাউথ আফ্রিকার চেয়ে বেশি পয়েন্ট পাওয়াতেই ফাইনালে যেতে পেরেছে। রান রেটের কারণে নয়।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮

সুমন কর বলেছেন: আমি নিজেই এটা নিয়ে অনেক সময় দেখলাম। বেশী পয়েন্ট পাওয়াটা কিন্তু রান রেটে এগিয়ে যাওয়া।

হাসান ভাই, আপনি অবশ্যই বলবেন এবং আমি তা ঠিক করে দেবো। এতো সব তথ্য সংগ্রহ করাটা বেশ কষ্টকর। আপনারা সাথে তাই ভাল লাগে। একটি প্রশ্ন, superior net run rate এটা মানে কিন্তু রান রেট বুঝায়। আমার কি ভুল হচ্ছে?

আপনি যদি উপরের ১ ও ২-এর সঠিকটা বলে দিতেন, ভাল হতো।
আমি পয়েন্ট লিখে দিচ্ছি।

অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১১| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: স্যরি আমারই ভুল হয়েছিলো। আমি যেখান থেকে দেখেছিলাম সেখানে রানরেটের কারণে সুপার সিক্সে এগিয়ে থাকার কথা বলা হয় নি। আসলে রান রেটের কারণেই হবে এই এগিয়ে থাকাটা। দুঃখিত।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৫

সুমন কর বলেছেন: হুম ! তাই তো বলি, হাসান ভাইয়ের বুঝি আজ মন খারাপ ! ;)

এভাবেই পাশে চাই-সব সময়।


যাক শেষ পর্যন্ত ঠিক হলো। ;)

ভালো থাকুন।

১২| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:০৭

দীপংকর চন্দ বলেছেন: Sachin Tendulkar তার পিতার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া থেকে ফিরে এসে কেনিয়ার বিরুদ্ধে ১৪০ রানের এক অনবদ্য ইনিংস খেলেন

অনেক বড়ো শোককে জয় করতে পারেন সম্ভবত অনেক বড়ো মাপের মানুষরাই!

ভালো লাগা থাকছে কষ্টসাধ্য কাজটির জন্য।

শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৭

সুমন কর বলেছেন: ভালো বলেছেন। অনেক কঠিন কাজটি তিনি করেছিলেন।


ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।

১৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: অপূর্ব সব ছবি আর চমৎকার উপস্হাপনা। অনেক কিছু জানলুম, একটা প্রসংসনীয় পোস্ট।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৯

সুমন কর বলেছেন: সময় করে দেখার জন্য ধন্যবাদ।

ভালো থাকুন।

১৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: একদম একপেশে ফাইনাল মোটেই ভাল লাগেনি খেলা। অস্ট্রেলিয়ার কাছে দাড়াতেই পারেনি পাকিস্তান ।সেই সময়ে অস্ট্রেলিয়া বলতে গেলে অপ্রতিদন্ডি ।অেধিনায়ক স্টিভ ওয়াহ আমার সবসময়ের পছন্দের খেলোয়াড় । চাপের মুখে সেরা ইনিংস খেলতেন ।
এই বিশ্বকাপে স্টিভওয়াহ যে 120 রাণ করলেন সেটিিএককথায় অনবদ্য । সেই সমযকার সেরা ওয়ানডে স্পেশালিস্ট মাইকেল বেভানকে দর্শক বানিয়ে দূর্দান্ত সব শট খেলেছেন তিনি । শক্তির বিচারে ওই বিশ্বকাপের 2য় সোর ছিল সাউথ আফ্রিকা । বাট তাদের চোকার উপাধি ভালভাবে গায়ে চাপলো । ক্লোজনার খেলছিলেন অসাধারণ ।

বাংলাদেশের হয়ে সেরা খেলোয়াড় ছিলেন মিনহিাজুল আবেদীন নান্নু । বেশ কয়েকটি মূল্যবান উইকে নিয়েছিলেন আর সর্বোচ্চ গড়ে রানও করেছিলেন তিনি । অথচ অনেক সংগ্রাম করে তার জায়গা পেতে হয়েছিল বিশ্বকাপের পনেরো তে । হাবিবুলবাশার সুমনের জায়গায় জনসমর্থন ও চাপে জায়গা করে নিয়েছিলেন সর্বকালের সেরা বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান ।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৪৫

সুমন কর বলেছেন: স্টিভ ওয়াহ আমারও সব সময়ের প্রিয় খেলোয়াড় । দারুণ ক্যাপ্টেন এবং তাঁকে আইস ম্যান বলা হতো। প্রচন্ড চাপেই উনি সেরা খেলাটা খেলতো ও অবাক লাগতো। বেভান ওয়ানডের সবচেয়ে যোগ্য খেলোয়াড়।

সাউথ আফ্রিকার জন্য কষ্ট লাগে। তারা খুব ভাল খেলে কিন্তু চাপ সহ্য করতে পারে না।

নান্নু অার আকরাম অামার বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রিয় খেলোয়াড়।

ভালো থাকুন, কবি।

১৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০১

পার্থ তালুকদার বলেছেন: কষ্টসাধ্য কাজটির জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
ভাল থাকবেন।

১৩ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৫

সুমন কর বলেছেন: মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগল।

ধন্যবাদ।

১৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৯

জাফরুল মবীন বলেছেন: বাংলাদেশ কোয়ার্টার ফাইনালে।ব্লগে ও ফেবুতে ক্রিকেট নিয়ে মাতামাতি।আর সেই সাথে আপনার কষ্টসাধ্য তথ্যবহুল ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফ্ল্যাশব্যাক।সবকিছু মিলিয়ে বেশ জমজমাট অবস্থা।

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভকামনা জানবেন।

১৩ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৯

সুমন কর বলেছেন: হবেই তো, কারণ বাংলাদেশ দারুণ খেলছে। আর এবার আমাদের প্রত্যাশা বেশী।

বাংলাদেশের খেলা দেখছি অার অাপনাকে উত্তর দিচ্ছি।

ভালো থাকুন। ধন্যবাদ।

১৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮

গোর্কি বলেছেন:
চমকপ্রদ সব তথ্য আর আকর্ষণীয় ছবির সমন্বয়ে দারুণ সিরিজ পোস্ট। ভাল লাগছে পড়তে ও জানতে। শুভকামনা সতত।

১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:০৬

সুমন কর বলেছেন: মাঝে মাঝে, কোথায় যেন হারিয়ে যান.....!

অাশা করি, ভালো আছেন।

সময় করে পড়া এবং মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

১৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৪৫

ফা হিম বলেছেন: পুরোনো ডিনের কোথা মনে পরে যায়

১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৪৭

সুমন কর বলেছেন: হুম !

ধন্যবাদ।

১৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: এবার দেখা যাক, সাউথ আফ্রিকা চাপ নিতে পারে নাকি চোক করে আবার!

১৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৯

সুমন কর বলেছেন: সময় বলে দেবে, কি হবে !!

অনেক ধন্যবাদ। অাশা করি, ভাল অাছেন।

২০| ২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৩০

এহসান সাবির বলেছেন: চলুক আমি আছি...

২১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৪৫

সুমন কর বলেছেন: ধন্যবাদ।

২১| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭

বর্ণহীণ বলেছেন: একসাথে সাত পর্ব পেতে এই পোস্টটা প্রিয়তে রাখলাম।

০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০৮

সুমন কর বলেছেন: ধন্যবাদ। সময় করে পড়ে বা দেখে নিয়েন। !:#P

২২| ১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার উপস্থাপনা। খুব ভাল লেগেছে। + +
Allan Donald এর সেই ঐতিহাসিক রান আউটটার জন্য এবং টাই হওয়া সেই অসাধারণ ম্যাচটির জন্য এই বিশ্বকাপটি বহুদিন ধরে খ্যাত হয়ে থাকবে বলে মনে করি।

১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

সুমন কর বলেছেন: সময় করে সিরিজটি পড়ে যাবার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.