নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী মিতা হকের মতে যেসব মেয়ে হিজাব পরেন, তারা আর যাই হোক বাঙালি হতে পারেননা। কারন হিজাব আমাদের সংস্কৃতির অংশ না।
মিতা হকের বক্তব্য (ইউটিউব)
তা কোন পোশাকটা আমাদের সংস্কৃতির অংশ? শাড়ি, ধুতি কিংবা লুঙ্গি? আজকাল যে স্টাইলে আমাদের মা-বোনেরা শাড়ি পরিধান করে সেটা খুবই সাম্প্রতিক একটা ট্রেন্ড। বাঙালি নারীরা শাড়ি পড়তো ব্লাউজ-পেটিকোট ছাড়া! শুধু একপ্রস্থ কাপড় জড়িয়ে থাকতেন। আমাদের দাদী-নানীদেরকে তাদের ছোটবেলার কথা জিজ্ঞেস করলে এ দাবির সপক্ষে সাক্ষ্য মিলবে। ব্রিটিশরা আসার পর এদেশে ব্লাউজ-পেটিকোটের প্রচলন ঘটে। মধ্যবিত্ত সমাজের বিকাশের সাথে সাথে এগুলাও জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তারও অনেক আগে এ অঞ্চলের নারী-পুরুষ উভয়ে ধুতি পরতো
....................................১৮৬০ সাথে বাঙালি মেয়েদের শাড়ি পরার ধরন
বাঙালি ছেলেরা যে শার্ট-প্যান্ট-জিন্স পরে এখন অভ্যস্ত সেগুলা কি এদেশের পোশাক? এগুলা পরলে তো বাঙালিত্বের কোন ক্ষয় হচ্ছেনা!
কোন সংস্কৃতি কখনো স্থির থাকেনা। প্রবহমান পানির মত সামনে এগিয়ে চলে। শাড়ির যেমন বিবর্তন ঘটেছে, বাঙালি সংস্কৃতিও একইভাবে সামনে এগিয়ে চলেছে।
২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩০
সাব্বির জুবাইর বলেছেন: উইকেট না ফেলে তাকে যদি আমাদের দলভূক্ত করে ফেলতে পারি, সেটা আরো ভালো নয় কি!
৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩০
নিষ্কর্মা বলেছেন: কালের স্রোতে এই সব পোষাকের চল বা ফ্যাশন আসে। সেই রকমের একটা ফ্যাশান হল ইদানিং কালের হিজাব। হিজাবের আরেকটা প্রতিশব্দ হচ্ছে জিলবাব। জিলবাব এমন ভাবে পরা হয় যে ইন্দোনেশিয়ায় একে জিল-বুব বলে, কেননা 'বুবস' স্পষ্ট করে দেখানোই সেই জিলবাবের উদ্দেশ্য। তাই উইকেট ফেলার কথা এখানে আনবেন না। সমাজ সমাজের মত এগোয়, কারো ধমকে সেই আগানো বন্ধ হয় না। উইকেট ফেলে দিলেও না।
৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১২
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ব্লাউস টেলাউস ইত্যাদি প্রথম চালু করেছিল ঠাকুর পরিবার।
হিজাব পড়া মেয়ে দেখলেই রাগ ওঠে। আপনার সাথে একমত, সংস্কৃতি কখনও থেমে থাকে না।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৮
সাব্বির জুবাইর বলেছেন: আর আপনি রাগ করেন দেখে তো আর কেউ হিজাব করা ছেড়ে দিবেনা।
৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯
ফাহিম আবু বলেছেন: সবার আগে আমার পরিচয় হল , আমি একজন মুসলিম !! তারপর অন্য কিছু !!
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৩
আরব বেদুঈন বলেছেন: দিন এই মুরতাদ গুলোর অত্যাচার বেড়েই চলছে।উইকেট ফেলা খুবই প্রয়োজন