নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার বিশ্ববিদ্যালয় ডাবলিন সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা ফিলিস্তিনের পক্ষে রায় দিলো।
এখানকার ছাত্র সংসদ DCUSU ছাত্রদের কাছে প্রশ্ন রেখেছিল, DCUSU এর কি BDS আন্দোলনে অংশগ্রহণ করা উচিত? BDS হচ্ছে ইসরাইলি পণ্য বয়কট, এর সাথে অর্থনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার দাবি নিয়ে বিশ্বজুড়ে এক আন্দোলন। ৮২℅ শিক্ষার্থী (১৪০০ জন) বয়কটের পক্ষে ভোট দেয়। আমাদের ক্লাসের মধ্যে যে এর পক্ষে ক্যাম্পেইন করে সে আর্জেন্টাইন একটা মেয়ে।
ছোটবেলা থেকে আমার ধারনা ছিল ইহুদি-খৃস্টানরা মিলে মুসলিমদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তারা ইসলামকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দিতে চায়। কিন্তু ইউরোপে এসে আমার ধারনায় পরিবর্তন আসছে। এখানকার মানুষের সাথে কথা বলে আমার ধারনা, ইউরোপের সাধারন মানুষ ব্যাপকভাবে ফিলিস্তিনের পক্ষে সহানুভূতিশীল। গ্লাসগোতে দেখেছি একটা স্হানীয় বামপন্থী পত্রিকার ৫০% সংবাদ ফিলিস্তিন বিষয়ক। এছাড়া প্রায়ই বিভিন্ন ইভেন্ট হয়- চলচিত্র প্রদর্শনী, প্রতিবাদ সভা ইত্যাদি হইতে দেখেছি।
২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের পৃথিবীটা আমাদেরই সুন্দর করে সাজাতে হবে।
এখানে যারা ঝগড়া ফ্যাসাদ করে তারা নির্বোধ।
৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৪৮
বাংলার মেলা বলেছেন: ঈসা (আ) এর পুনরাগমনের পরে খ্রিস্টান ও মুসলিমেরা এক হয়ে ইহুদীদের বিরুদ্ধে লড়াই করবে। তাই কৌশলগত কারণে ইহুদীরা খ্রিস্টান ও মুসলিমদেরকে একে অপরের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিচ্ছে। মুসলিমরা এটা অনেক আগে থেকেই অবগত। কিন্তু খ্রিস্টানেরা ইদানীং ব্যাপারটা অনুধাবন করতে শুরু করেছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৪৬
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
ইহুদীদের দমাতে হলে ওদের মত প্রযুক্তিতে উন্নত হতে হবে আগে তাছাড়া বাকি সব চিন্তা শুধু চিন্তার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে বাস্তবে এসব সম্ভব নয়।