নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ভীষণ একলা থাকা মানুষ আমি ভীষণ আমার ভেতর থাকি!

আহমেদ সাঈফ মুনতাসীর

জীবন জুড়ে থাকা পরাজয়, হয়েছে ম্লান চিরকাল!

আহমেদ সাঈফ মুনতাসীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

এখানে নির্জন, অনিকেত প্রান্তর!

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৫


ছবিঃ শিল্পী’র তুলিতে আঁকা তপন চত্বরের একটি সন্ধ্যা।
চিত্রশিল্পীঃ অনু পীযূষ


হেমন্তের শেষ ক’টা দিন খুব ঘটা করে জানান দেয় ‘শীত আসছে’! যদি কাউকে প্রশ্ন করা হয় আপনার প্রিয় ঋতু কোনটা- উত্তরে শীত অথবা বর্ষা হবে এমন সম্ভাবনার কথা আপনিও জানেন! আমারও প্রিয় ঋতু শীতকাল।
শীত আসছে... এই আগমনী বার্তা আমাকে আবেগের উষ্ণতা দিয়ে যাচ্ছে। তবুও কেমন যেন হালকা আবছা একটা ‘না থাকার অনুভূতি’ টের পাচ্ছি অল্প-অল্প।
ঢাকার আকাশটা আজ একটু বেশীই নিস্তব্ধ, থমথমে। এই থমথমে আবহাওয়া মনটাকে আরও বিষন্ন করে তুলছে। আমার প্রিয় ক্যাম্পাসের ঝিমঝিম বিষণ্ণ সন্ধ্যাটা দেখতে পারছি না বলে। চাইলেই পারিনা এখন। জীবনের দুর্দান্ত সময়গুলো খুব দ্রুত যেন ফুরিয়ে গেল।


ছবিঃ হাদী চত্ত্বর, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।
চিত্রগ্রাহকঃ আফরিনা নওশিন


খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের শীতের সন্ধ্যাটা পুরো বাংলাদেশের মধ্যে অনেকখানি ভিন্ন। নতুন একটা ঘোর লাগা আমেজের আবহ তৈরী হয় প্রত্যেকটা শীতের সন্ধ্যায়। সূর্য পূর্ব থেকে পশ্চিমাকাশে আসার সাথে সাথে পালটে যায় ক্যাম্পাসের পুরো চেহেরা। বিকেল ৫ টায় শেষ ট্রিপের বাস ক্যাম্পাস ছেড়ে চলে যায় ... সোডিয়াম বাতিগুলো জ্বলে উঠে মাগরিবের আজানের সাথে সাথে। সাইকেল, ভ্যান, অটোরিক্সার সংখ্যা কমে আসে ধীরে ধীরে। কোলাহল বিন্যস্ত হতে থাকে হাদীচত্ত্বর আর বাবলা তলা ছাড়িয়ে প্রথম ও ২য় একাডেমিক ভবনের মাঝামাঝি তপন চত্ত্বরে। তপন চত্ত্বরের নামকরণ হয়েছে তপন’দার চায়ের দোকানকে কেন্দ্র করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সৃষ্টিলগ্ন থেকেই ক্যাম্পাসের সবচেয়ে ব্যাস্ততম স্থান এই তপন চত্ত্বর। আখতারুজ্জামান আজাদ তার ‘চা পানের ইতিবৃত্ত’ কবিতায় যেমন বলেছিলেন -

‘প্রিয় দেশবাসী,
আজ এই টিএসসির খোলা চত্বরে দাঁড়িয়ে ধূমায়মান চায়ের কাপ হাতে নিয়ে,
আপনাদেরকে আমি আমার লাগামহীন চা-পানের ইতিবৃত্ত বর্ণনা করব।
আমার হাতে চা-ভর্তি এই যে কাপটি দেখছেন—এই কাপটি একটি ইতিহাস,
টিএসসির টি স্টলের প্রতিটি কাপই একেকটি ইতিহাস!’



ছবিঃ সন্ধ্যার তপন চত্ত্বরের ব্যাস্ততা ।
চিত্রগ্রাহকঃ নাজমুল হাসিব


এমনি ভাবে আমাদের তপন’দার চায়ের দোকানের একেকটি কাপও একটি ইতিহাস, একটি কালের সাক্ষী। সোনালী ফ্রেমে বাধা রঙ্গিন সময়টাকে ফিরিয়ে দিবে এইখানকার চাঞ্চল্য। তপনদা’র চায়ের এক একটি কাপ যেনো হাজার হাজার মনের দুঃখ বেদনা,উচ্ছাস আর আবেগ অনুভুতির নীরব সাক্ষী। কত ভবিষ্যৎ কবির শত শত অস্ফুট চরন, কত নেতার দেশ গড়ার অব্যক্ত স্বপ্ন,গিটার হাতে গায়কের ফ্লার্টিং, ঘনিষ্ঠ বন্ধুর ভাঙা প্রেম জোড়া লাগানোর পরিকল্পনা কমিশন, কত মাস্টার সিজিপিএ ধারীর প্রত্যাশিত চাকরি না পাবার বেদনা ধারণ করে আছে এক একটি কাপ তার হিসেব কেউ জানেনা।
তপনদার চায়ের দোকানের পূর্ব পাশে সাইদুল ভাইয়ের দোকান, তার পিছনে '‘লাউঞ্জ'’। পশ্চিমে ভাবী আর হুমায়ূন ভাইয়ের দোকান- এইটুকু নিয়েই তপন চত্ত্বর। উত্তরের পুরোটা জুড়ে আছে বিশাল একটি প্রান্তর। নাম অনিকেত প্রান্তর!
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনিকেত প্রান্তর একটা স্বপ্নের মত।

‘মেঘের দূর পথ ভেঙ্গে বুকের গভীর অন্ধকারে
আলোর নির্বাসন স্মৃতির মতো
অবিকল স্বপ্নঘর বাঁধা স্মৃতির অন্ধ নির্জনে
সময় থেমে থাকে অনাগত’



ছবিঃ বর্ষাস্নাত অনিকেত প্রান্তর, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।
চিত্রগ্রাহকঃ সাজ্জিদ আহমেদ


এখানে থেমে থাকে বহু সময়। সন্ধ্যার পর শত স্বপ্ন্বের প্রেমিক-প্রেমিকা আর বোহেমিয়ানদের আধিক্য দেখা যায় এইখানে। এখানেই প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেয়সীরা নির্বান স্বপ্ন দেখে ঘর বাঁধবার, চলে বছর জুড়ে বসন্তকাল। দক্ষিণের হুহু হাওয়া যুদ্ধ করতে চায় এই প্রান্তরে। তারপর হঠাত্‌ই থেমে গিয়ে কী এক বিচিত্র ভাষায় শুরু হয় তার ফিসফিস। মন খারাপ থাকা বোহেমিয়ানেরও মনটা ভাল হয়ে যায় আস্তে-আস্তে। কারও কাছে নিজেকে বোঝাবার নিষ্ফল চেষ্টা করতে হয় না এখানে এলে,ত্রয়োদশীর চাঁদ কোন কৈফিয়তও চায় না।
ফাল্গুন মাসে আকাশে হীরের মতো কোটি-কোটি তারা জ্বলে, অনিকেত প্রান্তরের সবুজ ঘাসগুলো তখন মাদুরের মতো মনে হয়, দেখলেই ইচ্ছে করবে শুয়ে-শুয়ে সপ্তর্ষি খোঁজবার, স্বপ্নকে আঙুল দিয়ে আকাশের ক্যানভাসে এঁকে ফেলতে বারবার।
রাত সাড়ে আটটায় অপরাজিতা হল বন্ধ হওয়ার সাথে সাথে চায়ের দোকানে ভিড় হালকা হয়ে আসে, অনিকেত প্রান্তর, ক্যাফেটেরিয়া, বাবলাতলা, পুকুর ঘাট আর হতাশা বেঞ্চ থেকে প্রেমিক-প্রেমিকারা সেদিনকার মতো বিদায় নিয়ে হলে ঢোকে। একে-একে সব আওয়াজ থেমে যায়। ক্যাম্পাসের ব্যাস্ততম জায়গুলো ফাঁকা হয়ে আসে। জাগতে শুরু করে ২য় একাডেমিক ভবনের পিছনে থাকা পেঁচাগুলো।
এরপর কোলাহল বাড়তে থাকে আবাসিক হলগুলোতে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল মোট ৫ টা। মেয়েদের জন্যে রয়েছে অপরাজিতা ও ফজিলাতুন্নেসা হল। ছেলেদের জন্যে রয়েছে সমান্তরালে দাঁড়িয়ে থাকা তিন তিনটি হল । খান জাহান আলী হল, আহসানউল্লাহ হল ও বঙ্গবন্ধু হল।


ছবিঃ রাতের আহসানউল্লাহ হল, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।
চিত্রগ্রাহকঃ কাজী আসাদুল্লাহ আল ইমরান


বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেকটি হলের প্রতিটি রুম যেন একেকটি অভিজ্ঞতা নেবার কারখানা। রাত সাড়ে আটটায় প্রেমিকেরা যখন হলে ঢুকেন প্রেমিকার সাথে স্বপ্ন ভাগাভাগির কোন রোমাঞ্চকর অনুভূতি নিয়ে তখন কিছু মানুষ ফিরেন একঝাক ক্লান্তি নিয়ে। যাদের টিউশনি করেই চালাতে হয় নিজের পুরোটা খরচ। কেউ কেউ আবার বাসায়ও টাকা পাঠাচ্ছেন এই টিউশনি করেই। এভাবেই ভিন্ন জেলার, ভিন্ন পরিবেশের হাজারটা মানুষ থাকছেন এক হয়ে। হয়ে উঠছেন বন্ধু, কখনোবা বন্ধুর চেয়ে বেশী কিছু।

হলের প্রতিটি রুমের পরিবেশ একটা থেকে অন্যটা সতন্ত্র। কোনো কোনো রুমে গভীর রাত পর্যন্ত আড্ডাবাজি চলে আবার কোনো রুমে খুব নিয়ম মেনে ১২টা বাজতে না বাজতেই লাইট অফ করে নিশ্চুপ হয়ে পড়ে। হলের টিভি রুম গুলোতে বছর জুড়ে লেগে থাকে রাত জাগা ফুটবল প্রেমিদের ভীড়, লাইব্রেরীগুলো যেন নিকট ভবিষ্যতের বিসিএস ক্যাডারদের ঘাটি, একটা স্বাধীন অঞ্চল!
সময় বাড়ে । রাত গভীর থেকে গভীরতর হয় । এরই মাঝে কোনো রুমের বাসিন্দা হয়তো নাক ডেকে ঘুমাচ্ছেন কিংবা অন্যকোন জন বেলকনিতে আপন মনে টুংটাং করে গিটারে লালনকে ধারণ করেছেন শেষ রাত অবধি।

ছাত্রদের হলগুলোর পিছনের পুরোটা রাস্তা ধরে সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়ানো আছে খাবার আর স্টেশনারীর দোকান। নাসিরের বটতলা থেকে শুরু করে আলেক্সের চায়ের দোকান, রাত-দিন সবসময় খোলা থাকে এই দোকানগুলো। তাই খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় কখনো ঘুমায় না।



ছবিঃ মধ্যরাতের ব্যাস্ততায় হলের পিছনের দোকানগুলো ।
চিত্রগ্রাহকঃ আহমাদ আল রাজী


হলের ছেলেদের প্রত্যেকের সকাল হয় ভিন্ন ভিন্ন সময়। ঘড়ি দেখে রাত ১১টার সময় ঘুমিয়ে পরা ছেলেটা জেগে উঠে ফজরের আজানের সাথে সাথে, খুব ভোরে। তাদের জীবন চলে রুটিন মাফিক। এদিকে সারা রাত জেগে ভোরের সময় ঘুমুতে যাওয়া ছেলেটার সকাল হয় অনেক বেলা করে। এরা কেন্টিনে সকালের নাস্তা কিংবা রাতের খাবার কোনটাই পায়না সময়মত। তার আগেই নিয়ম মানার দলেরা মুখে না দেওয়া গেলেও পুরো ক্যান্টিনটা গলাধঃকরণ করে ফেলে গেছে। সকাল বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মুখরিত হতে শুরু করে সবুজ ক্যাম্পাস আর সমানুপাতিক হারে ফাকা হতে থাকে এক একটি হল। জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় যদি হয় ছাত্রজীবন তাহলে ছাত্র জীবনের স্বর্ণালি দিনগুলো হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের হল জীবন। এখানেই একজন '‘ প্রকৃত মানুষ '‘হবার শিক্ষাটা পায়। মানিয়ে নিতে শিখে অনেককিছু।


ছবিঃ যখন শেষ হয়ে আসে আয়োজন, র‍্যাগ র‍্যালি-২০১৫ ইংরেজি

এভাবে যাপিত জীবন সামলে উঠতে এক সময় মেয়াদ ফুরিয়ে যায়। আয়োজন শেষ হয়ে আসে। ছেড়ে যেতে হয় প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়, ছাড়তে হয় প্রানের হল, প্রিয় প্রাঙ্গণ। চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্যে প্রতিটা আয়োজন যেন শুনিয়ে যায় অতল নৈশব্দের মাঝে বিলাপের সুতীক্ষ্ণ ধ্বণি । এরই সঙ্গে শেষ হয়ে যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবন। কোন এক নতুন সকালে অতীত হয়ে আসে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের চার বছরের গল্প। গল্পগুলো স্মৃতি হয়ে আসে, জীবন্ত স্মৃতি। মাঝে মাঝে এই স্মৃতি চোখের কোণটা ঝাপসা করে তুলে। নস্টালজিয়ায় ভোগায়।


ছবিঃ রঙ আর নৃত্যে বিদায় নেমে আসে

আমাদের খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ প্রতিটা বস্তু এক-একটি মায়ার নাম, একটি আবেগ, একটি ভালোবাসা্র নাম। এই ভালোবাসায় সিক্ত হয় এইখানকার প্রত্যেকটি গ্রেজুয়েট।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: আহমেদ সাঈফ মুনতাসীর ,



লেখার বিষয় আর প্রানবন্ত ছবিতে, নস্টালজিক ।

সন্ধ্যার তপন চত্ত্বরের সত্যিকারের ছবি আর অনু পীযূষ এর আঁকা ছবি দুর্দান্ত । অনু পীযূষকে ধন্যবাদ ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৯

আহমেদ সাঈফ মুনতাসীর বলেছেন: ধন্যবাদ জি এস ভাই।
প্রশ্ন ছিলো একটা- আপনি কি এক্স-খুবিয়ান? কিংবা খুলনার কেউ?

প্রশ্নটা আসলো কেননা- তপন চত্ত্বর নিয়ে নস্টালজিয়াটা খুবির শিক্ষার্থী আর খুলনার যেকোরো মধ্যেই আসে, যাদের ক্যাম্পাসে আনাগোনা থাকে।

২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২০

কালীদাস বলেছেন: খুবই প্রিয় একটা গানের টাইটেলে পোস্টের টাইটেল দিয়েছেন :)
পোস্ট ভাল লেগেছে। সুন্দর বর্ণনা ছবিগুলোর।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০০

আহমেদ সাঈফ মুনতাসীর বলেছেন: খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে কিন্তু সত্যি সত্যিই 'অনিকেত প্রান্তর' নামে একটা প্রান্তর আছে!

৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৪

পুলহ বলেছেন: আপনার লেখা পড়ছিলাম আর মনে হচ্ছিলো- প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় আলাদা। অথচ সবগুলো ক্যাম্পাসের গল্পগুলোই কি আশ্চর্য রকম এক !!
ভালো লাগলো আপনার লেখা। এতোটাই ভালো লেগেছে যে নিজের বিশ্ববিদ্যালয় নিয়েও কিছু একটা লিখতে ইচ্ছা করছে।

খুবির জন্য শুভকামনা !

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১১

আহমেদ সাঈফ মুনতাসীর বলেছেন: হ্যাঁ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় সবগুলার গল্পই এক, আবেগগুলো এক।

আর আপনার ক্যাম্পাস নিয়ে লিখেই ফেলুন না! পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।

ভালো থাকবেন।

৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এক স্বপ্ন!

খুব দ্রুতই যা শষে হয়ে যায় :((

দারুন ছবি আর কাহিনীতে মুগ্ধতা

+++++++++

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৩

আহমেদ সাঈফ মুনতাসীর বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অনেক অনেক ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৬

আহমেদ সাঈফ মুনতাসীর বলেছেন: ধন্যবাদ কামাল ভাই।

৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ঘোরলাগা পাঠ।


১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৯

আহমেদ সাঈফ মুনতাসীর বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১১

লক্ষ্যহীন বলেছেন: উত্তরমাঠের নাম 'অনিকেত প্রান্তর' রাখা হয়েছে শুনে ভালো লাগলো !

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫

আহমেদ সাঈফ মুনতাসীর বলেছেন: জ্বি। এইটার নাম যে উত্তরের মাঠ ছিলো তা তো জানতাম না!

৮| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১১

আহমেদ জী এস বলেছেন: আহমেদ সাঈফ মুনতাসীর ,



প্রতি মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।
তবে আমি এক্স-খুবিয়ান নই । শুধুমাত্র উল্লেখিত ছবিটি কারো আঁকা দেখে আর শিরোনামের চমৎকারীত্বে পোস্টটিতে ঢুকেছি । সেখানের বিষয়বস্তুটি আমাকে শিক্ষাজীবনের ফেলে আসা রঙিন দিনগুলির কথা মনে করিয়ে দিয়ে গেছে বলেই " লেখার বিষয় আর প্রানবন্ত ছবিতে, নস্টালজিক " বলেছি ।
এই লেখার সকল পাঠকই হয়তো আমার মতোই নস্টালজিক হবেন । হয়তো দীর্ঘশ্বাস ফেলে মনে মনে বলবেন,
সেই যে আমার নানারঙের দিনগুলি ....................

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪

আহমেদ সাঈফ মুনতাসীর বলেছেন: না মানে আপনি যেভাবে তপন চত্ত্বরকে ফোকাস করছিলেন তাই ভাবছিলাম আরকি!

ধন্য জী এস ভাই। ভালো থাকবেন।

৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

অজানিতা বলেছেন: বন্ধু ক্যাম্পাসে আয়!

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০০

আহমেদ সাঈফ মুনতাসীর বলেছেন: আসবো, একদিন সত্যিই চলে আসবো! ভালো আছিস তুই? বহুদিন আলাপ নেই!

১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫২

অজানিতা বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্‌ ভালো আছি! খুলনাতেই আছি। আসলে নক দিস :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.