নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বেড়াই-পড়ি-লিখি.....

সজল জাহিদ

সজল জাহিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

“যাহ, কুত্তা! কাম বয়েস...!!” (একটি রোমাঞ্চকর ভ্রমন গল্প)

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫০


এটি কি কোন গল্প বা গল্পের নাম হতে পারে?

খুবই অদ্ভুত এক নাম হয়ে গেলনা, এই গল্পের?

হ্যাঁ আসলেই খুবই অদ্ভুত নাম, কিন্তু এটি-ই এই গল্পের সবচেয়ে সুন্দর আর স্বার্থক নাম! অন্তত আমার কাছে। আর এই নামের মধ্য দিয়েই যদি পথের সেই দুই বন্ধুকে কিছুটা হলেও সন্মান, ভালোবাসা আর কিছুটা কৃতজ্ঞতা জানানো যায়! তাই এই নামকেই বেছে নেয়া! আর গল্প পড়ার পরে নাহয় আপনারাই বলে দিয়েন, নাম করণ কতটা সার্থক হল, কি হয়নি?

তবে আর দেরী না করে মূল গল্পে চলে যাই? হ্যাঁ চলুন যাই?

শিলিগুড়ি-কালিম্পং হয়ে লাভা পৌঁছাতে পৌঁছাতে দুপুর গড়িয়ে গেছে, বেশ কিছু কাঠখড় পুড়িয়ে, সেইসব গল্প অন্যদিনে। আজকে এই মজার গল্পটাই দিয়েই এই ভ্রমণ ধারাবাহিক শুরু করতে মন চাইছে। মূল লক্ষ্য রিশপ যাওয়া, কিন্তু আজ আর রিশপ যাওয়া সম্ভবনা, কারণ চারিদিকে মেঘে ঢেকে গেছে, কিছুই দেখা যাবেনা। তাই লাভাতেই থাকার জন্য মনস্থির করলাম।

এদিক-ওদিক ঘুরে-ঘুরেও কোন থাকার যায়গা পাওয়া যাচ্ছেনা, কারণ এখন লাভাতে মৌসুম নয়, তাই প্রায় সব হোটেল বা লজই বন্ধ! তবুও খুঁজে-খুঁজে একটি লজ খুঁজে পেলাম একেবারে মনের মত দামে! দামটা উহ্যই থাকুক, সে অন্য গল্পে আসবে। বিকেল বেলাই স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে জেনে নিলাম কিভাবে রিশপ যেতে হবে।

লাভা থেকে রিশপ যাবার দুটো উপায়।

১) যদি গাড়িতে যেতে চান, তো ভাঙা-কাঁচা আর বেশ ঝুঁকিপূর্ণ ১২ কিলো কাঁচা আর পাথুরে রাস্তা।

২) হেটে যাওয়াটা পরের উপায়, মাত্র ৪ কিলো! কিন্তু একদম গহীন জঙ্গল, সুনসান নীরবতা, ভাঙা পাহাড়ি রাস্তা, যেখানে আছে পথ হারিয়ে ফেলার সম্ভাবনাও! সময় লাগবে ১:৩০-২ ঘণ্টা।

তাই এখন হেটে যাবেন নাকি জীপ রিজার্ভ করে যাবেন, সেই সিধান্ত নিতে হবে।
কিন্তু জঙ্গলের এমন রোমাঞ্চকর রাস্তায় একা-একা পথ চলার রোমাঞ্চ আমি কি করে উপেক্ষা করবো? তাই সন্ধাতেই ভেবে রাখলাম, যতটা ভোর-ভোর পারি ঘুম থেকে উঠে পরে রওনা হব, লাভা থেকে রিশপের দিকে। একা-একা এক রোমাঞ্চর গভীর জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে! যার নাম, নেওরাভ্যালী ন্যাশনাল ফরেস্ট।

ঘুম ভেঙে গেল ভোর ৫ টায়। এলারম বাজার আগেই। মোটা কম্বলের মধ্যে থেকে বের হতে ইচ্ছে হচ্ছিলনা কিছুতেই। অথচ ঢাকায় ফ্যানের বাতাসেও কাজ হচ্ছিলনা গতকাল! আর এই লাভাতে দুই-দুইটা মোটা কম্বলের নিচ থেকে শরীর উঠতে চাইছেনা!

তবুও উঠলাম, যাই, যদি দেখা যায় সাধের কাঞ্চনজঙ্ঘা! তবে এই মেঘে ঢাকা সময়ে রিশপ আসাটা সার্থক হবে। কষ্ট করে হলেও, শীতের উষ্ণ আর আরামের বিছানা ছেড়ে উঠে ফ্রেস হয়ে, ছোট ব্যাগে দরকারি খাবার, ব্রেকফাস্ট এর কেক, চকলেট, চুইংগাম, পানি, গরম কাপড়, টুপি পরে বের হলাম।

বাইরে একেবারে সুনসান নীরবতা। একটি প্রানেরও দেখা নেই কোথাও! এসব যায়গার মানুষরা এমনিতেও অনেক-অনেক দেরীতে ঘুম থেকে জাগে, শীতের জন্য। পথে কয়েকটি কুকুর তাদের ঘুম শেষে রোদে গাঁয়ে ওম মাখছিল, অদূরে জঙ্গলের ভিতর থেকে ভেসে আসছিল দুই একটি নাম না জানা পাখিদের গান।

সূর্য দেব এখনো দেখা দেননি, লাভার পাহাড়ি কোন চুড়ায়। চারিদিকে যেদিকেই চোখ ফেরাবেন, পাহাড় আর পাহাড় যেন অভিবাদন জানাবে আপনাকে। সেই পাহাড়ের অদ্ভুত আকর্ষণেই পথ ধরে ছিলাম, আরও উঁচু পাহাড়ের পথে। রিশপের পানে।

কয়েক মিনিট যেতেই পিছনে অন্য কারো উপস্থিতি অনুভব করছিলাম! তাকিয়ে দেখি, সদ্য ঘুম থেকে উঠে আড়মোড় ভাঙা দুটি কুকুর আমার পিছে-পিছে হেটে চলেছে! উহ কি বিরক্তিকর! তাই স্বভাব বসতই বলে বসলাম...

“যাহ, কুত্তা, যাহ!”

কিন্তু সেই কুকুর দুটি আর কোথাও যায়না, ঠিক আমার পিছু-পিছু হেটে চলেছে!

একবার ভাবুন তো, পথে যেতে-যেতে যদি আপনাকে কোন কুকুর অনবরত অনুসরণ করে সেটা কতটা বিরক্তির উদ্রেক করবে?

বার-বার করে পিছন ফিরে তাকাই আর সেই কুকুর দুটিকে বলি, “যাহ কুত্তা, যাহ!”
এভাবে প্রায় ১৫ মিনিট হাটার পরে যেখানে রাস্তা শেষ হয়েছে, ঠিক শেষ নয়, রাস্তার এক যায়গায় গেট করে তালা লাগানো আছে, ওপাশে আর যাওয়া যাবেনা, যে কোন কারনেই হোক। তবুও যেতে উদ্যত হতেই কুকুর দুটি ঘেউ-ঘেউ করে উঠলো!

এবারই প্রথম আমার মনে কেন যেন একটু খটকা লাগলো, ওদের ডাক শোনার পর থেকেই, কেন যেন ওই রাস্তা দিতে আর যেতে মন সাঁয় দিচ্ছিলোনা! তবুও আর একটু এগোলাম। আর সেই এগোনতেই একজন স্থানীয় মানুষের দেখা পেলাম, যিনি পাহাড়ি ঝর্ণার প্রাকৃতিক ভাবে, আর আপন মনে বয়ে চলা পানির ধারাকে, পাইপ দিয়ে অন্যদিকে নেবার ব্যাবস্থা করছেন।

তাকে আমার গন্ত্যব্য আর উদ্দেশ্য বলতে, তিনি আবার উল্টো পথে যেতে বললেন! কারণ বনের যে যায়গা থেকে রিশপ যাবার পথ রয়েছে, সেটা ফেলে এসেছি! তিনি দিক নির্দেশনা দিলেন আর সাথে বার-বার করে একটি পরামর্শ দিলেন, যে বনের ভিতর দিয়ে হেটে যেতে-যেতে কোন ভাবেই যেন ডানে বা বামে বাঁক না নেই!

কারণ বামে বাঁক নিলে আবার নিচেই নেমে যেতে হবে। যেখান থেকে শুরু করেছি হাটা, আর ডানে বাঁক নিলে বনের ভিতরে পথ হারিয়ে যাবার প্রবল সম্ভাবনা! যেখানে একবার পথ হারালে পথা খুঁজে পাওয়া খুবই কঠিন! এমনকি বন্য জানোয়ারের শিকার হওয়াটাও অসম্ভব হবেনা!

তাই জঙ্গল ধরে হেটে-হেটে যতক্ষণ পর্যন্ত কোন রকমে একটা গাড়ি চলাচলের উপযোগী মাটির এবং পাথুরে রাস্তা না পাবো ততক্ষণ যেন জঙ্গলের সোজা এগোতে থাকি। আর সাথের কুকুর দুটিকে উদ্দেশ্য করে তিনি বললেন,

“যা, রাস্তা দেখিয়ে নিয়ে যা, রিশপ পর্যন্ত!” (হিন্দিতে)

আর আমাকে বললেন...

“কুকুর দুটিকে সঙ্গে নিয়ে যান!” (হিন্দিতেই)

মানে কি? কুকুর সঙ্গে নিয়ে কোথায় যাবো! মনে-মনে বললাম, মুখে আর প্রকাশ না করে, সেই স্থানীয় বাসিন্দার দেয়া পথের পরামর্শ অনুযায়ী সেভাবেই আবার পিছনে গিয়ে সঠিক জঙ্গলের পথে পাহাড়ে ওঠা শুরু করলাম! আর সেই গভীর কালো অন্ধকার জঙ্গলের পাহাড়ি পথের একটু যেতে না যেতেই বুঝলাম, কেন কুকুর দুটিকে সাথে নিয়ে যেতে বলেছে!

বেশী নয়, মাত্র এক বা দুই মিনিট জঙ্গলের ভিতরে যেতেই, ছোট-ছোট দুই তিনটি পথের রেখা দেখা গেল, মাথার সিথির মত ক্ষীণ! আর সেখানে গিয়েই প্রথম ভুলটা করলাম! সেটা হলে, আমি মূল পথ রেখে অন্য পথে চলে যেতে চাইলাম! আর সাথে-সাথে কুকুর দুটি ঘেউ-ঘেউ করে উঠলো! ওদের এই আচরণ দেখে ভীষণ অবাক হলাম! একটি ঘেউ-ঘেউ করছে, আর একটি যে পথটি সঠিক, সেখানে দাড়িয়ে আছে!

ওদের এই অবস্থা দেখে আমি, পুরনো পথে ফিরে এলাম! আর সাথে সাথে ওদের ডাকও বন্ধ হয়ে গেল! কি অদ্ভুত একটা ভালোলাগা আর মায়া জন্মে গেল, যেন কুকুর দুটির প্রতি! নিমিষেই!! আর এরপর থেকে একটি কুকুর আমার সামনে আর একটি আমার পিছনে চলছে! যেন আমাকে “গার্ড অফ ওনার” দিয়ে নিয়ে যাচ্ছে সেই “পাহাড়ের স্বর্গ উদ্যান” রিশপের পথে।

এভাবে আরও প্রায় ১৫ মিনিট জঙ্গলের লতা-পাতা-গাছের ডাল-পাহাড়ি গুল্ম, ঘাস, ঝুরো পাথর, পিচ্ছিল রাস্তা, পেরিয়ে গাড়ি চলাচলের উপযোগী সেই রাস্তাটা খুঁজে পেলাম, যেটা একটা প্রাচীন আর জরাজীর্ণ মন্দিরের বেদি ধরে উঠে গেছে! যেন একটা সস্থি পেলাম, জঙ্গল শেষ হয়ে যাবার।

কিন্তু হাঁয়, কোথায় শেষ হল সেই জঙ্গল? এতো আরও ঘন, কালো আর অন্ধকার এবং আগের চেয়ে অনেক অনেক বেশী ভয়ংকর একটা পথ! আগের জঙ্গলে পা পিছলে গেলে, তবু কোন না কোন গাছের সাথে আটকে থাকা যেত, কিন্তু এযে ভয়াবহ রাস্তা। এক পাশে খাড়া পাথুরে পাহাড়, যার গাঁয়ে-গাঁয়ে শত বছরের শ্যাওলা ধরা পাইনের সারি, অন্যান্য বুনো গাছ-গাছালি, বুড়ো বট, শত বছরের পুরনো ঝুলে থাকা বটের লতা!

আর অন্য পাশে পাহাড়ের খাঁদ! একবার পা পিছলে গেলে, কোনদিন কেউ খুঁজেও পাবেনা, জানবেইনা যে এখানে কেউ পরে বা হারিয়ে গেছে! আর এই লতা-পাতার সাথে যদি থাকে কোন সাপ ওর সাথে পেঁচিয়ে! ছোবল দেয়! তবে কি করবো? বা যদি দেখা যায় লতার সাথে ঝুলে আছে কোন সবুজ আর বিষাক্ত সাপ!

উহ আর ভাবতে পারছিনা! এই ভাবতে-ভাবতেই ডান হাত চলে গেল, বাম হাতের বাহুতে, সাথে সাথে শরীরের সমস্ত রোমকুপ গুলো জেগে উঠলো একসাথে! পেয়ে বাম হাটে শীতল কিছুর ছোঁয়া! ভঁয়ে মুষড়ে পড়ছি, তবুও একবার তাকিয়ে দেখার সাহস করে, ফিরে তাকালাম, বাম হাতের দিকে, দেখি কখন যেন আঁকড়ে ধরেছে একটা বিশাল জোঁক! উহু, কি যে কষ্টে পাথর দিয়ে ঘসে-ঘসে ওটাকে সরাতে হয়েছে, যে হাতের চামড়া পর্যন্ত ছিলে গেছে, পাথরের ঘষায়-ঘষায়!

আবারো পথ চলা, এতদূর যেহেতু এসেছি, বাকিটুকু যাবই, যা হয় হোক। কিছুদূর যেতেই থেমে যেতে হল, পাহাড়ি ধরে রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে এক বিশাল গাছ ভেঙে পরে থাকায়। এবার তবে কিভাবে যাই?

কুকুর দুটোই পথ দেখাল আবার, কোন রকম গাছের গুড়ির ভিতর থেকে একটি ওপাশে গিয়ে দাঁড়ালো, ওর দেখা দেখি আমিও সাহস করে গাছের গুড়ির ফাঁক দিয়ে চলে গেলাম অন্যপাশে। আবার তিনজনা একসাথে হয়ে পথ চলতে লাগলাম।

একবার কুকুর দুটোকে পরীক্ষা করার জন্য, এককাজ করলাম, যেখানে আবার দুটি রাস্তা দুই দিকে চলে গেছে, আর দুই পাশের রাস্তাতেই দিক নির্দেশনা দেয়া আছে গাছের সাথে, রিশপ এদিকে, অ্যারো মার্ক করে। তো আমি রিশপের দিকে না গিয়ে অন্য রাস্তায় পথ ধরতেই আবার সেই দুই বন্ধু একই সাথে ডেকে উঠলো! ঠিক আগের মতো করেই! এবার পুরোপুরি নিশ্চিত হলাম যে ওরা আমাকে পথ দেখিয়েই নিয়ে যাচ্ছে, রিশপের দিকে!

কিছুদূর যেতেই আবার একটা আতঙ্ক ছুঁয়ে গেল, সবটুকু সত্তা জুড়ে! শুনে কিছু একটা পড়ার শব্দ ঠিক আমার পিছনে! আসলে তেমন কিছুইনা, গতকালের বৃষ্টিতে, গাছের পাতায় জমে থাকা বৃষ্টির ফোঁটা, বাতাসের ঝাপটায় এসে পড়েছে, নিচের শুকনো কোন পাতায়! তাতেই এমন বিকট শব্দ হল, যে ভঁয়ে প্রায় গাঁ শিরশির করে উঠেছিল! এতোই নীরব, নিস্তব্ধ আর সুনসান সেই জঙ্গল, নেওরাভ্যালী ন্যাশনাল ফরেস্ট!

এরপর একটু হাটি আর পিছন ফিরে সেই কুকুর দুটিকে নিজেই ডাকি “কাম বয়েস!!”
আর হাসলাম নিজের সাথে, নিজেই! প্রবোধ দিলাম নিজেই নিজেকে, মাথা চাপড়ে, যাদের একটু আগেই বলেছি

“যাহ কুত্তা, যা!” আর সেই ওদেরকেই কিনা বলছি “কাম বয়েস!”

এরপর আর ১০ মিনিট সেই পাহাড়ি জংলী পথ পেরবার পরেই সামনে দেখতে পেলাম, স্থানীয় দুই বাসিন্দা, যারা জংগলে যাচ্ছে তাদের জীবিকার সন্ধানে! তাদের কাছে জিজ্ঞাসা করতেই জানালো যে চলে এসেছি! সামনের বাকটি পেরোলেই, রিশপ।

আসলেই তাই, ৫ বা ১০ মিনিট হাটার পরেই, চলে এলাম ছবির মত সাজানো, সুন্দর আর অদ্ভুত আকর্ষণের, অনেক অনেক স্বপ্ন, কল্পনায় রাঙানো, ভাবনায় হারানো রিশপে!

যা দেখে মন থেকে বেরিয়ে এলো, এ যেন......

“পাহাড়ের স্বর্গ-উদ্যান”

সেই “পাহাড়ের স্বর্গ-উদ্যান” গল্পটা অন্যদিন বলবো।

আজকে এই পর্যন্তই...

তাই এই রোমাঞ্চকর, অ্যাডভেঞ্চারের সাথি হয়ে পাশে থেকে আর বন্ধু হয়ে পথ দেখানোর এই গল্পটির ও সেই বন্ধুদের জন্য গল্পটির নাম দিয়েছি......

“যাহ, কুত্তা! কাম বয়েস...!!”

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪০

ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন, ভাল লাগল। বাকীটুকুও ছাড়ুণ।

২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আসলেই তারা অনন্য!

আমার মহল্লাহ ৩টি আছে!

আমাকে দেখলেই মাথঅ ঘষবে পায়... !

নামকরণ যথার্থ হইয়াছে ;)

++++++++++++

৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩

প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর কাহিনী।

৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: কুকুর খুবই বুদ্ধিমান ও উপকারী প্রাণী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.