নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\"শৃঙ্খল যেখানে আবদ্ধ, মুক্তি সেখানে অসম্ভব\"

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ

ভূমিষ্ঠ হওয়ার পরই আমার ছাড়পত্র নিয়ে আমার আগমন

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গাজায় টান মারিয়া চলেন সবাই বলি আল্লাহু

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৮

সাজায়েছি বাসর কত যতন করে
আইবানিগো লেংটা, তুমি আমার বাসরে!!

হযরত শাহজালালের মাজারে যারাই ভক্তি ভবে আল্লাহু আল্লাহু বলে জিগির দিয়ে উঠে তাঁদের আচরণ কিছুক্ষন দূর থেকে দাঁড়ায়ে দেখলেই বুঝবেন তারা হাঁতে একটা কল্কে নিয়ে জোরে একটা দম দিয়া মুখ দিয়া একখান ধোয়া ছাইড়া চিক্কুর মাইরা উঠে " পেয়ারা নবী(স)" আহা কি ভক্তি।সাধক গাঞ্জা বাবাকে ঘিরে থাকে কিছু মুরিদ। তারা কেয়ামতের শাফায়েতের আশায় গাঞ্জা বাবার মুরিদ হয়। পেয়ারা নবী কিছু করতে না পারলেও গঞ্জিকা সাধক লেংটাবাবা গেদু শাহ ঠিকই পুলসিরাতের কামটা ঠিকমত সাড়তে পারব।

কি ভাই! লেংটা বাবারে চিনেন নাই? আরে যেই ব্যাটা নেংটা হইলেও কোন গুনাহ হয় না।সবাই তাঁর পোশাক দেখতে পায় না শুধু আসল ভক্তরাই তাঁর জামা কাপড় দেখে। যার আস্তানায় মাইয়ারা তাঁর খেদমত করে। ও আল্লাহ কি সুখ! নেংটা অবস্থায় মাইয়াগো খেদমত পাওয়া যায়। বিনিময়ে গেদু শাহ শাফায়েত দিব। শাহজালাল এর মাজারে আরও অপূর্ব দৃশ্য দেখা যায়। ঢুকার মুখেই একটি নামাজের ঘর। একটু লাজ শরম ভুইলা ভিতরে তাকাইলেই দেখবেন কি সুন্দর সুন্দর হুর নামাজ পরতেসে। মাজারে ওরসের সময় আরও অদ্ভুত জিনিস দেখা যায়। ছালা পাগলা গাছ লইয়া দৌড়াইতেছে। একটা দুইটা না শ শ পিক -আপ ভ্যান ভাড়া কইরা জোরে জোরে গান বাজাইয়া পুরা মাজারগেট দখল কইরা গাছ লইয়া আল্লাহু আল্লাহু কইয়া জিগির করতেছে। আর মাইয়ারা শাড়ি খুইলা পেট বাইর কইরা সেই নাচন নাচতাছে।
আসুন আমরা সবাই বলি-
তোমরা যাও মক্কা মদিনা আমি যাব না
লেংটা বাবার চরণ বিনা আর কিছু নাই চাওয়া-পাওয়া
লেংটা বাবাই আমাদের শেষ আশা আর ভরসা।

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৪

বর্ষন হোমস বলেছেন:

এগুলারে উদ্যোগ নিয়ে পিটাইয়া বাইর করতে পারলে ভালা লাগত।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২২

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: শুধু পিটান না পিটাইয়া রশির দিয়া ঝুলাইয়া রোদে শুকাইয়া শুটকি কইরা ওইগুলি দিয়া শিন্নি রাইন্ধা অইগুলিরে খাওয়াইতে পারলে আরও ভাল লাগত।

কিন্তু এইটা নিয়ে ভালই ব্যবসা চলে। সিলেটের ওই আসনের এমপি নির্বিঘ্নে গাঁজা খাওয়ার জন্য টাইলস কইরা দিছে পুরা মাজার শরিফ। দান খইরাত ও হেব্বি চলে মাইরি! দানের এক অংশ যায় মাস্তানদের নেশায় আরেক অংশ মাজার খেদমত কমিটির নামে গঞ্জিকা বাবার কাছে। সবই নেংটার দয়া।

২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫১

সিফটিপিন বলেছেন: মদ খামু বাটি বাটি গান্জা খামু আটি আটি , দেখবো মানুষ তালগাছের মাথায় ,,,,, :-B



ঢেকী স্বর্গে গেলেও ধান ভানে,
আর গাজাখোর স্বর্গে গেলেও খায় গাজা। :-B

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০৪

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: কি যে বলেন? গাঞ্জারখোরদের তো একটা সম্মান আছে। :-P

কত B.Sc Engineer খাচ্ছে। :-< ওদের দিকে তাকিয়ে না হয় একটু নেংটারেও সম্মান দেন :-*

৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২০

কালীদাস বলেছেন: এই জিনিষ তো জানতাম না :| কবে থেকে শুরু হয়েছে এই জিনিষ?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৮

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: কবে থেকে হইছে জানি না। :(

তয় আমি ২ বছর যাবত সিলেট ২ বছর যাবত দেখতে আছি।

৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মকে বিভিন্ন স্তরের মানুষ নিজের মতো করে গ্রহনযোগ্যতা দেয়।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: একমত। কিন্তু গ্রহণযোগ্যতা নেতিবাচকভাবেও দেওয়া হয়।

৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫৪

জাহিদ হাসান বলেছেন: সব গাজার সেরা গাজাবাবা গিয়াস উদ্দিন আত তাহেরী।
বসেন বসেন, বসে যান। তার এই সব কুল্লু কুল্লু ওয়াজ শুনে কতজন হাসতে হাসতে হার্টফেল করেছে তার সীমা নাই। =p~

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: এরে কই পামু ভাই? B-))

৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৩৪

লুসিফার ০১ বলেছেন: গাঞ্জা বাবার সান্নিধ্য নেয়া উচিত! আল্লাহর সাথে কিনা সরাসরি লাইন।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: গেদু শাহ এর খানকা শরিফ এ যোগাযোগ করতে পারেন। :D
ভার্সিটিতে পরে থাকলে চোখ কান খোলা রাখলেই সান্নিধ্য পাইবেন। রাত যত গাড় হয় নেশা তত বাড়ে। :#)

৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:২৪

মুন্সি পালোয়ান বলেছেন: যে যেভাবে মজা পায়। সবই বিশ্বাস।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: সবই নেংটার দয়া। :#)

৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এদেশে ইসলাম প্রচার প্রসার হয়েছে সুফিবাদী পীর-মুর্সিদ, দরবেশদের মাধ্যমে। তাই আমাদের দেশে দীর্ঘদিন তাদের প্রচলিত প্রথা আমাদের সংস্কৃতির প্রায় অংশ হয়ে গেছে। দীর্ঘ শত শত বছর এসব প্রথা চালু আছে।
কিন্তু সৌদীপন্থি সালাফি-ওহাবী, মৌদুদীবাদী জামতি, এরা আশুরা, তবলীগ, এজতেমা, পীর, মাজার, মিলাদ এসবের ঘোরতর বিরোধী।
এতদিন তারা চুপ ছিল, কিন্তু ইদানিং বিপুল অর্থপুষ্ট মৌদুদীবাদীরা ঘুষদিয়ে সরকার ও বিরোধীদলে অনুপ্রবেশ করে বর্তমানে বিপুল শক্তিধর।
শাহাজালাল মাজারে তিন দফা গ্রেনেড হামলা চালিয়ে বহু মানুষ হত্যা করেছিল। শাহাজালাল মাজারে ব্রীটিষ রাষ্ট্রদুত আনোয়ার চৌধুরী আহত হয়ে অল্পের জন্য বেচেগিয়েছিল। মিরপুর মাজার সহ অন্যান্ন মাজারেও প্রানঘাতি হামলা অগ্নিসংযোগ করেছে, এখনো করে যাচ্ছে। খিজির খান ও চ্যানেল আইএর ইসলামি অনুষ্ঠানের জনপ্রীয় উপস্থাপককে নৃশংস ভাবে জবাই করেছিল মৌদুদীবাদীরা। এখনো সুযোগ পেলেই হত্যা করছে।
তালেবান বাদে কট্টরপন্থি আলকায়দা, আইএস, বোকোহারামও ওহাবী-সালাফি পন্থি।
গাজাখায় মুলত মাজারের অনেক বাহিরে অবস্থিত ল্যাংটাফকিররা, এটা নতুন কিছু না পাকিস্তান আমলেও হাইকোর্টের মাজারে গাজা চলত। অতচ এখন ফালতু গাজার অযুহাতে বিরামহীন প্রচারনা চলছে, আর সুযোগ পেলেই হত্যা করছে।
সবই ভন্ড। আমি কোন পক্ষকেই পছন্দ করিনা, তবে একদল অশুভ তষ্কর-জঙ্গি কিছু নিরিহ ভন্ডদের হত্যা করছে, প্রচারনা চালাচ্ছে। এটা তো মানা যায় না।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫২

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: আমি যখনি মাজারগেটে গেছি কোন কাজে তখনি অদ্ভুত অদ্ভুত আচার আচরন দেখেছি। "গাজাখায় মুলত মাজারের অনেক বাহিরে অবস্থিত ল্যাংটাফকিররা" আমি এদেরকেই দেখেছি মূলত।
আমি নিজেও পছন্দ করি না এইসব ফালতু অজুহাতে এদের মারা। যাদের ছখে দেখেছি তারা বেশিরভাগই ছাপোষা।মাজারেই খায় মাজারেই ঘুমায়।
খুবই বিশ্লেষণধর্মী একটা মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০৮

অপেক্ষিত বলেছেন: ২/১ জন ব্যতীত উনারা সকলেই ছিলো অনেক ভালো মানুষ,কিন্তু উনাদের অনপুস্থিতে কিছু লোক তাদের কবর বা মাজার কে কেন্দ্র করে ব্যবসা জমিয়েছে,তাই বলে উনাদের খারাপ মনে করার কোনো যুক্তি নাই!

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৫

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: আমি শাহজালালকে মোটেও খারাপ বলছি না। কিন্তু উনার মাজার ঘিরে যে সব নোংরামি চলে সেইটা মানতে বাধে। আর এই মাজার ঘিরেই প্রধানত সিলেটে ব্যবসা চলে। পরিবহন বলেন, আর হোটেল বলেন।

১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: :| কোথায় যেন একটা গান শুনেছি,

"ওরে মুমিন মুছলমান
মনের সুখে গাঞ্জা টান
আখেরাতে শুখ পাবা
কিন্তু গাঞ্জা পাবা না রে....//
দুই ধারে দুই ফেরেশতা
বয়ে আনবে গাঞ্জার বস্তা
আখেরাতে সুখ পাবা
কিন্তু গাঞ্জা পাবা না রে.....//
............................... বাকিটুকু মনে নেই

এবার বুজুন গাঞ্জা নিয়ে সাধকদের অভিব্যক্তি।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: সবই গেদু শাহ এর দয়া। গঞ্জিকা সেবন না করিলে আত্মার অমরত্ব প্রাপ্তি হয় না, ইবাদতে তৃপ্তি আসে না। :D

১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: বিভিন্ন উরশ এ আমি দেখেছি- নারী পুরুষ একসাথে গাঞ্জা খেয়ে যিকির করতে করতে অজ্ঞান হয়ে যায়। খুবই বাজে একটা বিষয়।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: কি অপূর্ব দৃশ্য উপভোগ করার সৌভাগ্য হয়েছে আপনার। নিশ্চিত পগার পারের পর বাবা আপনাকে শাফায়েত দিবে।

১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৯

টারজান০০০০৭ বলেছেন: গাঞ্জু পাট্টির কারণে আর শিরক করার কারণে আব্দুল ওয়াহাব নজদী সৌদি আরবের সব মাজার ভাইঙ্গা ফেলছিলো। তার কিছু বাড়াবাড়ির কারণে (ওলামা হজরত ভালো বলতে পারবেন) তিনি বিতর্কিত হয়ে যান। এই সুযোগে ইংরেজ উপমহাদেশে মাজারপন্থী বেরলোভীদের কাজে লাগাইয়া দেওবন্দের অনুসারীদের ওহাবী বলে গালি দিতো , যা এখনো চালু আছে। দেওবন্দীরা পরিষ্কারভাবে পৃথক এবং ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনের পুরোভাগে তারাই ছিলেন। হিন্দু বিপ্লবীরা পরে আলাদাভাবে আন্দোলন করেন। আজকের পেপার পত্রিকায় হিন্দু বিপ্লবীদের কথা খুব দেখা যায়, কিন্তু দেওবন্দীদের অবদানের কথা শোনাই যায় না। লোকে জানেও না। ইংরেজের সত্যিকারের বিপদ ছিল দেওবন্দীরা। ১৮৫৭ সালের বিপ্লবের পরে ইংরেজ তাদের গণহারে হত্যা করে।এরপর তারা সশস্ত্র আন্দোলন থেকে সরে মাদ্রাসা বিপ্লব শুরু করেন।উপমহাদেশের কওমি মাদ্রাসাগুলো তাদেরই অনুসারী। তাদেরকে এখন কেউ শহীদও বলেনা , বিপ্লবীও বলে না। বরং এখনো এক শ্রেণীর মুসলমান তাদের ওহাবী বলে গালি দেয়। পড়তে পারেন "চেরাগে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহুআলাইহিসসালাম। " বাংলাবাজারে পাবেন।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: একটা আন্দোলনে সবারই কমবেশি অবদান থাকে। এইটা নিয়ে কামড়াকামড়ি করা আমার পছন্দ না। ইংরেজদের বিরুদ্ধে হিন্দু-মুসলমান সবাই একজোট হয়েই আন্দলন করেছে।এতে কাউকে খাটো করে দেখার কিছু নেই। কেউ আগে শুরু করেছে কেউ পরে।
আর মাজার নিয়ে ভক্তি এইদেশে আগেও ছিল সেইটা কেন্দ্র করে শোষণ চলত।নেশা করা মাতলামি আরও কিছু অপকর্ম এইসব মাজারগুলোতে হয়। এইগুলি আসলেও বন্ধ করা দরকার।

১৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এসব দেখে আমি খুব মজা পাই ;)

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৪

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: আমার মজা লাগে। :D

১৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



আল্লাহু আকবার অতি পবিত্র শব্ধ ।
এই পবিত্র শব্দ কোন মতেই কলুসিত হয়না ।
এই শবদমালা পবিত্রই যে যেভাবেই চেম্টা করুক না কেন ।
মুত্র ভরা কোন পাত্রে নীজের মুখ দেখতে
চাইলে তার প্রতিচ্ছবি দেখা যায় , তাই বলে
মুখখানি যায়না অপবিত্র হয়ে ।
পবিত্র অলি আওলিয়া দরবেশ যারা
তাদের গায়ে লাগবেনা কোন
কলুসতার ছোয়া , এটা ফিরে
যাবে তাদের গায়েই যারা সেখানে বসে
কিংবা অলক্ষে থেকে তাদের
গায়ে কলংকের দাগ
বসায় ।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৯

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: আল্লাহ ইসলাম এইগুলি এত ভালনারেবল না যে এইগুলি আখাউইরামি কইরা বেড়াইলে এইসব পবিত্র ব্যাপারগুলি অপবিত্র হয়ে যায়। কিন্তু এদের কারনে অপসংস্কৃতি ঢুকে, নেশা জাতীয় দ্রব্য সহজলভ্য হয়।

১৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

পলাশমিঞা বলেছেন: গাজায় টান মারিয়া চলেন সবাই বলি আল্লাহু


মনে রাখবেন, নেশা করার আগে যে বিষয়ে বেশি চিন্তা করা হয় সেখানে মন স্থির থাকে।

ওরাতো গাঁজা টানে, অন্যরাতো সেজদা করে বলে বাবা, দুনিয়া দাও। ;)

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৬

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: মনে রাখবেন, নেশা করার আগে যে বিষয়ে বেশি চিন্তা করা হয় সেখানে মন স্থির থাকে। এই জন্যই এক্সাম হলে কিছু পোলাপাইন রে দেখি বাবার আশীর্বাদ নিয়ে এক্সাম হলে ঢুকে।

১৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৯

পলাশমিঞা বলেছেন: যার মন যা চায় তা সে বিশ্বাস করে।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: করুক,ভালা লাগে তাই করে। স্বাধীন দেশের গণতান্ত্রিক অধিকার পালন করে সবাই। সেইটা গঞ্জিকা সেবন করে আর ইনহেলার নিয়ে যেমনেই হোক। B-)

১৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৬

পলাশমিঞা বলেছেন: জয়োস্ত!

১৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

মোঃ নাজিমউদ্দিন বলেছেন: এ সবই ব্যবসা যার নাম ধর্মব্যবসা পৃথিবীর সবচাইতে জমজমাট ব্যবসা...আপনি কিছু বলে দেখেন..আপনার মাথা হবে নেক্সট টার্গেট।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫১

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: াই আমি অনেকদিন বাঁচতে চাই।বিয়া করি নাই।

১৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৮

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: "মুসলমানেরা শূকরের মাংস খায়না মুসলমানিত্ব চলে যাওয়ার ভয়ে কিন্তু ঘুষ খায়" :)
সুতরাং ধর্মের কোনো কর্মকেই নেতিবাচক ভাবা সমীচীন মনে করিনা !

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৩৫

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: ঘুষ খেতে ভয় পায় না কেন তা আমি জানি না। কিন্তু এইসব মাজারে যে সব অপকর্ম চলে সেগুলো যে ধর্মের কর্ম না সে ব্যাপারে আপনি নিশ্চয়ই আমার সাথে সহমত পোষণ করবেন। :)

২০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: কেমন আছেন??

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৮

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: ভাল। আপনি হুট করে আমার ব্লগে ঘুরাঘুরি শুরু করলেন। কিন্তু আপনাকে স্বাগতম আমার ব্লগে। ভাল লাগল আপনি অনেক আগের পোস্টে কমেন্ট করলেন বলে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.