নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\"শৃঙ্খল যেখানে আবদ্ধ, মুক্তি সেখানে অসম্ভব\"

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ

ভূমিষ্ঠ হওয়ার পরই আমার ছাড়পত্র নিয়ে আমার আগমন

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাদের মাথায় তুলে নাচছেন, একটু ভেবে দেখবেন? দেখবেন হেফাজত যাতে ফ্রাঙ্কেন্সটাইন না হয়ে যায়।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১১

আমি তখন তৃতীয় অথবা দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র, বাসার পাশের মসজিদে হাটহাজারি মাদ্রাসা থেকে হাফেজ সম্পন্ন কারী ছাত্রদের দস্তারবন্দি উপলক্ষে এক হুজুর আসল, আমার ঠিক মনে নাই উনি আল্লামা শফি কিনা। আমার শুধু যেই জিনিসটা মনে আছে তা হচ্ছে, হুজুরের বয়ান শেষে একটা ছোট্ট ইসলামিক সাময়িকী উনি কিনতে বললেন। আব্বু কিনে দিল। আমি পড়লাম। আমার ঐ সাময়িকীর বেশ কয়েকটা জিনিস মনে আছে- কাদিয়ানীরা কেন মুসলিম না, সেইটা নিয়ে একটা প্রবন্ধ। কিন্তু যেই লেখা বেশ দাগ কেটেছে আমার মনে তা হচ্ছে কাব বিন আশরাফের ঘটনা। আমি তখন বেশ ছোট পড়ে একটা জিনিস বুঝলাম না উনাকে ছল করে মারল কেন?

অতি সম্প্রতি অভিজিত রায়ের লেখা বিশ্বাসের ভাইরাস বইটা পড়লাম। আবার যখন কাব বিন আশরাফের ঘটনা নিয়ে সে কথা বলল তখন আমি একটু ঘাটাঘাটি করার চেষ্টা করলাম, দেখলাম এইটা সহীহ বুখারীর হাদিস। এখন আল্লাহর নবী (স) কি করেছেন এইটা নিয়ে আমি প্রশ্ন তোলার কেউ না। কিন্তু আমার ভয় অন্য জায়গায়। কাব বিন আশরাফ কে মারা হয়েছে কারণ সে ইসলাম কে ব্যাঙ্গ করে কবিতা লিখত, নারীদের নিয়ে বাজে কথা বলত। এখন এই যুগে কোন আলেম যদি এসে এইটার সমর্থন দিয়ে বলে যে নবীর ওয়ারিশ আলেম হুজুর, এদের নিয়ে কথা বললে তাকেও কতল করা হবে তখন এইটা ভয়ংকর। এবং এইটা যে কত ভয়ংকর হবে আমি বলি।

জাফর ইকবাল স্যার কে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে, আমি কোন আলেমের কাছ থেকে এর প্রতিবাদ পাই নাই। প্রতিবাদ করে থাকলে ভালো, আমার জানামতে নাই। কিন্তু আলেমরা এই ধরণের ব্যাপারগুলো উস্কে দিবে, ইসলামিক দল গুলো রাজনীতি করুক আমার কোন আপত্তি নাই, কিন্তু এদের বিরুদ্ধে কথা বললে এরা যে এই ধরেনর হাদিস দিয়ে কাউকে মেরে ফেলা জায়েজ করবে না তার নিশ্চ্যয়তা কি? এর কোন উত্তর নাই। এখন তো তাও গালাগালি দিতে পারেন হাসিনাকে, হেফাজত ক্ষমতায় আসলেও এইটাও পারবেন না।

আপনার এনায়েত আব্বাসির সাথে শাহরিয়ারের বিতর্কে শাহারিয়ারের বলদা মার্কা উত্তর দেখে বেশ ভাবেন ইসলামের জয় হইছে। কিন্তু আব্বাসই যখন নিয়ামুল খানের এই প্রশ্নের উত্তর এরায়ে যায় সেইটা নিয়ে কোন কথা বলেন না- " ভাই এক লাখ টাকা দে আমার মা তাহলে বাঁচবে" এইটাও শিরক। আমি ইমাম গাজ্জালি (র) এর তাওয়াকুল্লাহ সম্পর্কিত একটা বই পড়ে বেশ ভয় পাইছি, কথায় কথায় যেই পরিমাণ শিরক করি। ইসলামিক রাষ্ট্র বানাবেন, আমার আপত্তি নাই। কিন্তু চুল পরিমাণ ভুল হলে আপনি জাহান্নামি হয়ে যাবেন এই দেশের হুজুরদের কাছে। এরা এতই কঠিন বানাবে ইসলাম কে।

শুধু তাই না, এই দেশের আলেমদের কথা শুনলে বেচে থাকার মানে খুঁজে পাবেন না। জীবনের তো কোন মানেই নাই, আমরা একটা মায়া তে থাকি। আমি একমাত্র মুফতি মেঙ্কের ইউটিউবের কমিউনিটি পোস্ট গুলো পড়লে তাও কিছু মানে খুঁজে পাই, আর এই দেশের আলেমগুলো এত ভুল ধরে কথায় কথায়, মনে হয় আল্লাহ আমারে মাফ করবে না। যাদের সমর্থন দিচ্ছেন বুঝে শুনে দিয়েন। বিশৃঙ্খলা তৈরি করে ইসলাম আনার পর, একই হাদিস আপনার উপর ও প্রয়োগ হতে পারে। বেশ স্পর্শকাতর একটা বিষয়।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: বিএনপি'র মতো ইসলামিক দল গুলোর কোমর ভেঙ্গে দিতে হবে।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৮

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: এইটাও আরেকটা বাঝে কথা। বেশ কয়েকটা কারণে আমি একটা কারণ বলছি, দেশে সক্রিয় বিরোধী দল খুবই জরুরী, এই জাতীয়তাবাদী দল বিরোধী পক্ষে না থাকার কারণেই এই জায়গা পূরণের জন্য কেউ না কেউ আসবে। এখন বিরোধী দল যে সমসময় এই বিএনপি কেই হতে হবে ব্যাপারটা এমন না, কিন্তু ওদের যেইভাবে দমন করা হয়েছে, এইভাবে কিন্তু হেফাজত কে দমন করতে পারবেন না। সবসময় মন রাখবেন- গোকুলে কেউ একজন জন্মাবে- বিএনপি কে প্রচণ্ড বাজেভাবে দমন করার কারণেই এমন একটা শক্তিশালী স্পর্শকাতর দল তৈরি হয়েছে যাদের নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে বেশ কয়েকবার ভাবতে হচ্ছে। কারণ দেশের সাধারণ মানুষ এই সমস্যা কখনই বুঝবে না, এরা যখন জেইদিকে পাল লাগে সেইদিকে মাথা তুলে নাছে। এদের তিন বেলা খাবার আর চাকরির একটা ব্যবস্থা হলেই হয়।

কিন্তু যখন দেখবে এই হেফাজত, মামুনুলদের রাজনৈতিক পরিপক্বতা নাই, একটা আবেগ পুঁজি করে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে তখন বুঝবে কেমন হিমশিম খায়। পাকিস্তানের মত একটা ডিমের দাম ৩০ রুপি। এই হারাম হারাম বলে চিল্লাফাল্লা করলে ইরানরে মত অবস্থা হবে। নিষেদাজ্ঞার কারণে বেচারা ভ্যাক্সিন ও আনতে পারছেনা। কয়দিন আগে কিন্তু এই হাসান রুহানি খমেনি কে নিয়ে মাথায় তুলে নেচেছে। এখন খাবি খাচ্ছে। এই দুনিয়াটাই চলে হারামের উপর, আজাইরা পণ্ডিতি করে এই দুর্বল ইমানের যুগে দেড় হাজার বছর আগের ইসলাম ধারণ করা অথবা প্রতিষ্ঠা করার যোগ্যতা আছে কিনা সেইটাও একটা বিশাল প্রশ্ন। না হলে চুন থেকে পান খসলেই আপনি জাহান্নামি হয়ে যাবেন এই হুজুরদের কাছে।

২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৮

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: চরম দুর্নীতি, লুটপাট, চাঁদাবাজির মতো মূল সমস্যা থেকে মানুষের দৃষ্টি সরিয়ে নিতে ফালতু সমস্যা তৈরির কোনো বিকল্প নেই।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩০

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: একেকজনের কাছে একেকটা সমস্যা। কিন্তু কথা হচ্ছে আপনি যেই জনগোষ্ঠীর সামনে কথা বলছেন ওরা কি চায় তা হচ্ছে রাজনীতি, আর রাজনীতি করে সাধারন মানুষ যদি ঝামেলায় পড়ে, যার মধ্যে আমিও আছি এমন সম্ভাবনা থাকলে বেশ ভেবেচিন্তে কাজ করতে হবে। শুধু অন্ধ পুজি নিয়ে আবেগে ভেসে ভেড়ালে হবে না। সেই দিক মানুষের মৌলিক অধিকার নাই, সেইটা নিয়ে কোন কথা নাই, আর অন্য জিনিস নিয়ে কথা বলা অযৌক্তিকই

৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১:০১

নতুন বলেছেন: রাজনিতি যারা করছে তাদের কাছে ক্ষমতায় থাকাটাই আসল। তার জন্য যা যা করা দরকার সেটা তারা করবে।

জনগন ধর্মভীরু তাই তাদের জন্য হুজুর দের একটু প্রছয় দেওয়া
জনগন জাতীয়তাবাদী তাদের জন্য ক্রিকেটের জয়ের জজবা দেওয়া,
জনগন দেশকে ভালোবাসে তাদের জন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনা দেওয়া....

রাজনিতিকদের কাছে ক্ষমতায় থাকাই আসল, বাকি সব মিথ্যা। তারা সব রকমের ছল করবে তাদের উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩৫

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: যেইভাবে ইচ্ছে থাকুক আমার কোন আপত্তি নাই, গনতন্ত্রে সংখ্যাগরিষ্ঠ রা যা রায় দিবে তাই ঠিক। কিন্তু যাদের নির্বাচিত করার ক্ষমতা দিচ্ছি এরা কতটুক আস্থাভাজন, এরা কতটুক আমার মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করবে এইটা নিয়ে সন্দিহান থাকলে আমি অবশ্যই কথা বলব। এরা কয়দিন পর পর একটা স্পর্শকাতর ব্যাপার নিয়ে এসে মানুষ কে দ্বিধায় ফেলে দিয়ে ঝামেলা বাড়াবে এইটা গ্রহনযোগ্য না বলেই আমার মত। এদের আগে প্রমান করতে হবে এরা উন্নয়ন করবে, মুদ্রাস্ফীতি বাড়াবে না, অর্থনীতি ঠিক রাখবে। কিভাবে করবে সেইটা সাধারন মানুষের দেখার বিষয় না।

৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ২:৪১

রোকসানা লেইস বলেছেন: ইসলাম ধর্ম যারা বিশ্বাস করে তাদের জানা যে হাসরের ময়দানে প্রতিটি মানুষের বিচার হবে। যার যেমন আমল সে সেভাবে ফল পাবে।
এই সহজ ব্যাখ্যা থাকার পর মানুষ অন্য মানুষের বিচার করে ফেলে কল্লা কেটে ফেলে। নানা অত্যাচার অবিচার করে হাদিসের নামে কি ভাবে?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৭

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: আসলে এরা আল্লাহর রুদ্রমুর্তি নিয়ে কথা বলতে বেশি পছন্দ করে। অথচ আমি জানি বান্দা আল্লাহ কে যেই চোখে দেখে আল্লাহ তার সাথে ঠিক সেই রকম ব্যবহার করবে। কিন্তু আমাদের দেশের এই বক্তা গুলো ভয় পুঁজি করে ধর্ম চেষ্টা করে। এরা জাহান্নামের আযাবের কথা বলে, কিন্তু জান্নাতের সুখের কথা বলতে গেলে হুর ছাড়া মুখে আর কিছু আসে না।

৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ ভোর ৫:৪৬

এ আর ১৫ বলেছেন: শাহরিয়ার কবিরের বলদ মার্কা উত্তর-----
আমার মতে এটা ধরি মাছ, না ছুই পানি মার্কা কথাবার্তা এবং তিনি এই ভুমিকা নিতে বাধ্য হয়েছেন কারন সরাসরি কিছু বললে তাকে সাথে সাথে নাস্তিক মুরতাদ কাফেরের ট্যাগ লাগিয়ে দেওয়া হোত এবং হত্যার হুমকি পেতেন।
ইসলাম নাকি রাজনৈতিক দর্শন, এমন দাবি হুজুররা করেন কিন্তু রাজনৈতিক দর্শনের সমালোচনা সহ্য করতে পারেন, সমালোচনা করলে ধর্ম অবমাননা হয়ে যায়, তখন ইসলাম আর রাজনৈতিক দর্শন থাকে না ধর্ম হয়ে যায়।

ধর্মকে রাজনৈতিক দর্শন দাবি করা যাবে কিন্তু সমালোচনা করলে ধর্মের সমালোচনা হয়ে যাবে এটা তো ভন্ডামি।
ডঃ ইউনুস একজন সর্বজন শ্রদ্ধেয় মানুষ ছিলেন কিন্তু তিনি যখন রাজনীতিবিদ হওয়ার অভিপ্রায় দেখালেন, তখনই তার সমালোচনা নিন্দার সন্মুখিন হোলেন, বলা হোল ঘুষখোর আর সুদ খোরের ভিতর পার্থক্য নেই, গরিবের রক্তচুষে সুদ খাওয়া ইত্যাদি, তারপর তিনি রাজনীতিবিদ হওয়ার খায়েস ত্যাগ করেন।
ইসলাম বা যে কোন ধর্ম যদি ধর্ম হিসাবে থাকে তাহোলে সেটাকে সবাই সন্মান করবে কিন্তু এটাকে রাজনৈতিক দর্শন বানাতে গেলে সমালোচনার মুখোমুখি হবে। সমালোচনা সহ্য করতে না পারলে কেন ধর্মকে রাজনৈতিক দর্শন বানাবার দাবি।
শাহরিয়ার কবির এই বিষয় গুলোর ব্যপারে অবগত তাই তিনি মেপে মেপে কথা বলছিলেন। ধন্যবাদ

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০৫

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: প্রথম অংশ হচ্ছে শাহরিয়ার কবির কে আমার কোন কালেই ভালো লাগে নাই। আজাইরা কথা বেশি বলে। খুব কম কাজের কথা মধ্যে পাইছি উনাকে। যদি কাজের কিছু করে সেইটা হচ্ছে ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটির সদস্য। যুদ্ধাপরাধীদের সাক্ষী ছিল।

এইটা খুবই ভালো একটা পয়েন্ট নিয়ে আসছেন যে, রাজনীতি করতে গেলে বিপক্ষ মত কে কোন সহনশীল উপায়ে মোকাবিলা করতে পারবে, সেইটা জানা না থাকলে রাজনীতি করার কোন মানে হয় না। এদের মতে দুনিয়ার সকল মানুষ কে ইসলাম ধর্মের অনুসারী হতে হবে, সকল বাংলাদেশি কে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে হবে। ওয়াজে শুরু করে হিন্দুদের গালি দিয়ে। কিন্তু এরা কখনই অন্য ধর্মালম্বিদের প্রভাবিত করার মত কোন বক্তব্য দিতে পারে না। এইগুলো পারে একটা মানুষ খারাপ কাজ করেল তাকে শাস্তি দিতে, কিন্তু একই মানুষ যাতে কখনও বাঝে কাজ না করে এইটার জন্য অনুপ্রাণিত করতে আমি খুবই কম দেখেছি। অথচ হাদিসেই আছে এক পতিতা এক কুকুর কে পানি পান করানোর কারণে জান্নাতে চলে গেছে। অথচ আমাদের দেশের আলেমগুলো প্রথমে খুঁজবে মেয়েটার পর্দা আছে কিনা, পর্দা না থাকলে এরে পতিতা বানাবে, তারপর জাহান্নামে পাঠাবে।

৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২৫

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: কিছু তথাকথিত ইসলামপ্রেমী আছে যারা নিজেদের স্বার্থে ধর্মের অপব্যাখ্যা ধর্মের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে।
আপনার বক্তব্যের সাথে এরকম।

নতুন বলেছেন: রাজনিতি যারা করছে তাদের কাছে ক্ষমতায় থাকাটাই আসল। তার জন্য যা যা করা দরকার সেটা তারা করবে।
সহমত

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০৬

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২৭

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: একমত*

৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:২৭

সোহানী বলেছেন: যেভাবে এদের উত্থান হচ্ছে আমি সত্যিই সংকিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.