নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শুধু দেশের জন্য

জীবন অতি সংক্ষিপ্ত

গ. ম. ছাকলাইন

আমি একজন সাধারন খেটে খাওয়া মানুষ

গ. ম. ছাকলাইন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোথায় আজ "বিশ্ব মানবতা"- তবুও ইজরাইল সন্ত্রাসী নয় কেন ?

১১ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩

ইসরাইলের নৃশংস সন্ত্রাসী হামলায় রক্তে ভেসে যাচ্ছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা। কিন্তু বিশ্ব মানবতা আজ একেবারেই চুপ। আমরা এসব দেখে শুধু চোঁখের পানি ফেলব । আমরা নির্বিকার, আমরা অন্ধ। (ছবি গুলো শুধূ কষ্ট দিবে আমাদেরকে)





এই মাছুম বাচ্চার অপরাধ সে একজন ফিলিস্তিনি মুসলিম । এই শিশুটির কোন মানবাধিকার নাই। সে ইসরাইলের বর্বর হামলায় শহীদ । এই বাচ্চাটি যদি আজ আমার বা আপনার হতো?





সন্তান সম্ভাবা এক ফিলিস্তিনি মায়ের পেট থেকে বের করে আনা একটি বাচ্চা। তার মাকে কে গুলি করে ইসরাইলী সেনারা। সাথে সাথে বাচ্চা টি হয়তো বাঁচবে বলে তার মায়ের সিজার করা হয় হাসপাতালে। কিন্তু দেখা যাই বাচ্চাটির বুক এফোঁড় ওফোঁড় করে বের হয়ে গেছে ইসরাইলী সেনার গুলি ।





এটা কোন সিনেমা বা নাটকের শেষ দৃশ্য নয়। এটা ফিলিস্তিনের নিয়মিত দৃশ্য। যেখানে মা তার সন্তানকে 'জান্নাতে দেখা হবে বলে বিদায় দেয়'।





হয়তো ইফতার বা সেহেরী খাওয়ার সময় তিনি নিহত হয়েছেন।





সন্তানকে বিদায় জানাচ্ছেন এই পিতা। কেমন হতো যদি ঐ পিতার জায়গায় আপনি বা আমি হতাম?





আজ মিডিয়া নিরব, মুসলিম দেশের নামধারী মুরতাদ শাসকেরা নিরব !





এগুলো কোন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড না কারন নিহতরা মুসলিম ! আজ বিশ্বে মুসলিমদের কোন মানবাধিকার নাই !





কোথায় আজ মানবতা?

কোথায় এখন জাতিসংঘ, কোথায় তথাকথিত সুশীলদের মানবতা।






বিমান হামলার শিকার একটি ফিলিস্তিনি পরিবার।





সারা বিশ্ব যখন বিশ্বকাপ উত্তেজনায় কাঁপছে তখন এদিকে যেন কারো নজর নেই। এই সুযোগে সন্ত্রাসী ইজরাইল ড্রোন, হেলিকপ্টার, এফ-১৬ জঙ্গি বিমান দিয়ে একের পর এক হামলায় ছোট্ট শিশুর রক্তে ভেসে দিচ্ছে গাজার মাটি।





চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে শুধু লাশ আর ধ্বংসস্তূপ। এ দৃশ্য দেখে অঝোরে কাঁদছে জীবিতরা।





মানবতা শিখছি আমরা? কি দোষ ছিল ঐ শিশুটির ?





রাতে গাজায় সমুদ্র সৈকতে একটি বারে সমবেত হয়েছিলেন বেশ কিছু ফিলিস্তিনি যুবক। তারা সেখানে সমবেত হয়েছিলেন আর্জেন্টিনা ও নেদারল্যান্ডসের মধ্যকার উত্তেজনাপূর্ণ সেমি ফাইনাল ম্যাচ দেখতে। কিন্তু সেখানেও হামলা চালিয়েছে ইসরাইল।



এহামলা অচিরেই থামাতে হবে। তীব্র ঘৃনা জানাই ইজরাইলের এধরনের ন্যাক্কারজনক সন্ত্রাসী হামলার । সেই সাথে ইজরাইলকে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ সন্ত্রাসী জাতি ঘোষনা করা হোক এবং একঘরে করে রাখা হোক তাদেরকে।



মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪০

মুদ্‌দাকির বলেছেন:
হৃদয় বিদারক

২| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৭

মদন বলেছেন: :(

৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৭

নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: তারা কেন সন্ত্রাসী হবে, তারাতো তথাকথিত মানবাধিকারের ঠিকাদার পশ্চিমাদের দোসর। আল্লাহ তাদের সাহায্য করুন। :( :( X(( X((

১২ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫

গ. ম. ছাকলাইন বলেছেন: বিশ্ব মুসলিমের ঐক্যের অভাবই মূলত এর জন্য দায়ী।

৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
দুর্বল চিত্তের অধিকারীদের পোস্টে না ঢুকার পরামর্শ যুক্ত করার অনুরোধ রইল।




১২ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩

গ. ম. ছাকলাইন বলেছেন: আপনার পরামর্শ সঠিক। কিন্তু চিত্তকে একটু শক্তও করা দরকার!

৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৫০

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আল্লাহ তুমি ফিলিস্তিনিদেরকে সহায়তা কর। জালিমদেরকে ধ্বংস কর ===

১২ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯

গ. ম. ছাকলাইন বলেছেন: আমীন।

৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০৫

এমএস ইসলাম বলেছেন: কোন মুসলমানের মানবাধিকার থাকতে নাই, মানবাধিকার সবই ইহুদী নাসারা আর তাদের এজেন্টদের জন্যই

১২ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫১

গ. ম. ছাকলাইন বলেছেন: মুসলমানদের একতার অভাবই ইসরায়েলকে হিংস্র জানোয়ারে পরিনত করেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.