নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শুধু দেশের জন্য

জীবন অতি সংক্ষিপ্ত

গ. ম. ছাকলাইন

আমি একজন সাধারন খেটে খাওয়া মানুষ

গ. ম. ছাকলাইন › বিস্তারিত পোস্টঃ

জ্বালানীবিহীন গাড়ী নির্মান করল বাংলাদেশ: অর্ডার আট লাখ! শুধু অভাব সরকারী সহযোগীতার

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৩২



গাড়ী উৎপাদন তাও আবার বাংলাদেশে একটি অকল্পনীয় বিষয়! শুধু তাই নয় গাড়ীটি আবার জ্বালানী বিহীন এটি তো আরো আশ্চর্যের বিষয়! না এসব আর স্বপ্ন নয় বাস্তব। উত্তরবঙ্গের প্রধান শহর বগুড়ায় এটি নির্মিত হয়েছে। আর এই বিশাল কাজটি করেছেন বগুড়াসহ সারা বাংলাদেশের স্বসামধন্য প্রতিষ্ঠান রহিম ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ।






ইতোমধ্যে গাড়ীটির ৮ লাখ ক্রেতার অর্ডার থাকলেও সরকারী অনুমতির অভাবে তা সম্ভব হচ্ছে না। এই যদি হয় সরকারী সহযোগীতার অবস্থা তবে দেশ এগিয়ে যাবে কিভাবে? পার্শ্ববর্তী দেশ গুলো যখন নতুন নতুন উদ্ভাবনকে উতসাতিক করছে দেশকে এগিয়ে নেবার জন্য ঠিক সেই সময় আমরা ক্ষমতার লড়াইয়ের প্রতিযোগীতায় ব্যস্ত। দেশটাকে লুটেপুটে খাওয়ায় যেন আমাদের দেশের রাজনীতির মূল লক্ষ্য । আশাকরি একদিন বাংলাদেশের সুদিন নিশ্চয় আসবে । যেদিন দেশের সাধারন মানুষ তাদের সৃজনশীলতার পুরষ্কার নিশ্চয় পাবে। রহিম ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপকে ধন্যবাদ এরকম একটি জ্বালানীবিহীন গাড়ী উদ্ভাবনের জন্য এবং একইসাথে অনুরোধ করছি হতাশ না হতে । লেগে থাকলে নিশ্চয় তার প্রতিদান পাবেন।

গাড়ীটি সম্পর্কে বিস্তারিত

তথ্য






গাড়ীটি একটি টিভি চ্যানেলে ভিডিওতে দেখুন-



চার চাকার এই গাড়িটি ২৫ টাকার কার্বনদণ্ডে চলবে আট ঘণ্টা। এ গাড়িতে ডিজেল, পেট্রোল বা অন্যকোনও জ্বালানির ইঞ্জিন অয়েল প্রয়োজন নেই। ঘণ্টায় চলবে ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে।

জ্বালানি হিসেবে যেই কার্বনদণ্ড ব্যবহৃত হবে সরকারের অনুমতি পেলে তা পাওয়া যাবে দেশের যেকোনও স্থানের গাড়ির খুচরা যন্ত্রাংশ বিক্রির (মটর পার্টস) দোকানে। ২০০ কেজি ওজনের এ গাড়ি পাকা ও কাঁচা রাস্তায় অন্য গাড়ির মতোই চলবে স্বাভাবিক।


শব্দবিহীন এবং পরিবেশবান্ধব এই গাড়িটি বাণিজ্যিক উৎপাদনের জন্য ২০০৭ সালে শিল্প মন্ত্রণালয়ে আবেদন করলেও কোনও জবাব মেলেনি। চলতি বছরের মাঝামাঝিতে তিনি আরেক দফা আবেদন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনরের কাছে। সেখান থেকেও কোনও সাড়া পাওয়া যায়নি।

প্রকৌশলী আমির হোসেন জানান, প্রায় দেড় বছর গবেষণা চালিয়ে তৈরি করা এই গাড়িটি ২০০৬ সালে বগুড়ায় আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় প্রথম প্রদর্শন করা হয়। তখন গাড়িটি দেশি-বিদেশি দর্শকদের বেশ আকর্ষণ করে। এরপর ২০০৮ সালে ঢাকায় চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত পাঁচদিনের আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি মেলায় আমির হোসেনের কাছে এ গাড়ি কেনার প্রস্তাব দেয় প্রায় ৪০০ ক্রেতা। কিন্তু সরকারের অনুমতি না থাকায় তাদের কাছেও গাড়ি বিক্রি করতে পারেননি আমির হোসেন।

আমির হোসেন জানান, গত আট বছরে সামাজিক গণমাধ্যমে এ গাড়ি কেনার জন্য প্রায় আট লক্ষাধিক ক্রেতা যোগাযোগ করেছে কিন্তু অনুমতি না থাকায় কোনও প্রস্তাবই গ্রহণ করতে পারেননি তিনি। ভারতের টিভিএস, জার্মান, কোরিয়া, তাইওয়ান ও ইন্দোনেশিয়ার বিভিন্ন কোম্পানি যৌথভাবে জ্বালানিবিহীন এ গাড়ি তৈরি এবং বাজারজাত করতে প্রস্তাব করেছে কিন্তু দেশের কথা বিবেচনা করে সে প্রস্তাবেও সাড়া দেননি তিনি।

আমির হোসেন জানান, গাড়িটির সব যন্ত্রাংশ দেশেই তৈরি করা সম্ভব। মানভেদে সর্বোচ্চ চার লাখ টাকা দামের এ গাড়িটির আয়ুষ্কাল প্রায় এক যুগ।


তথ্যসুত্র: ক্লিক করুন

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩

শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: স্টিকি করা হোক এ পোস্টটা।

২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫

আবু সিদ বলেছেন: মেধাবী বাংলাদেশ! শরীফ ভাইয়ের সাথে সহমত।

৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: কয়েকদিন আগে আরও একজন বিষয়টা নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলেন ।

ভালো পোস্ট ।

৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২৭

আজমান আন্দালিব বলেছেন: জ্বালানীবিহীন গাড়ী নির্মান করল বাংলাদেশ: অর্ডার আট লাখ! শুধু অভাব সরকারী সহযোগীতার। ...নিউজটি সত্য কিনা...তথ্য সূত্রের লিংক কাজ করছেনা। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা কেন দরকার? এক দুটি বানিয়ে রাস্তায় নামালে পাবলিক দেখবে। মানসম্পন্ন হলে কিনবে...

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩২

গ. ম. ছাকলাইন বলেছেন: লেখক বলেছেন: লিংকটি নতুন করে দেবার দেওয়া হলো।


আর গাড়িটি বগুড়া শহরের কাটনার পাড়া এলাকায় চলাচল করে। সম্ভবত ইন্জিনিয়ার সাহেব গাড়িটি নিজের কোন কাজে ব্যবহার করে থাকতে পারেন।

গাড়িটি আমার দেখার সৌভাগ্য হয়েছে।

৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৫

ছাসা ডোনার বলেছেন: আমাদের দেশেও আছে অনেক ট্যালেন্ট যাদেরকে সুযোগ সুবিধা দিলে বাংলাদেশ দ্রুত এৃগিয়ে যাবে।

৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০

সৈয়দ রাকিব বলেছেন: স্টিকি করা হোক এ পোস্টটা।

৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩০

আবু শাকিল বলেছেন: সরকারের অসহযোগিতার কারনে অনেক সম্ভাবনাই হারিয়ে যাচ্ছে।
সরকারের দৃস্টি আকর্ষণ চাই।

৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:২১

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: কার্বন দণ্ড দিয়ে একটা গাড়ি চলছে- টেকনিক্যাল দিক টা একটু বিস্তারিত জানা দরকার। অন্য ফুয়েল এর চেয়ে পরিবেশবান্ধব বা ব্যয় সাশ্রয়ী কিভাবে হচ্ছে তাও জানা দরকার।

৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬

সুমন কর বলেছেন: সরকারের দৃষ্টি অাকষর্ণ করার জন্য পোস্টটি স্টিকি করা দরকার।

গুড শেয়ার।

১০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫

শাহ আজিজ বলেছেন: গাড়ি তৈরি কোরতে দিলে চিটাগঙের পোর্ট কাস্টম না খাইয়া মরব ।

এইসব দেশপ্রেমিক ধ্বংসকারী প্রকল্প বন্ধ করেন মিয়া !!!

পোস্ট ডিলিট করেন ----- পাবলিক জাইনা যাইতাছে ------ X((

১১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:১৪

তোমোদাচি বলেছেন: এধরনের খবর প্রায় ই শোনা যায়, বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়।

এই গাড়িটি সম্পর্কে যথাযথ খোজ খবর নিয়ে মূল ধারার মিড়িয়ায় প্রকাশ করার জন্য ব্লগের সাংবাদিক এবং বগুড়ার ব্লগারদের অনুরোধ জানাচ্ছি

১২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪৭

কালীদাস বলেছেন: চালানোর জন্য কার্বন রড লাগে, তাও জ্বালানিবিহীন? =p~ =p~ আর এইটাইপের চেসিস আর টায়ারের একটা গাড়ির ওজন মাত্র ২০০ কেজি হয় কিভাবে?

১৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১২

শান্তির দেবদূত বলেছেন: কোথায় যেন পড়েছিলাম আমাদের দেশে স্কুল পর্যায়ে ছাত্রদের বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ কমে যাচ্ছে। অন্যদিকে নিন্দুকের বলে শিক্ষার মান নাকি অনেক পড়ে গেছে। এই ধরনের পোষ্ট গুলো হলো তার চাক্ষুস প্রমান। একটা বিজ্ঞান ভিক্তিক রিপোর্ট পর্যন্ত লিখতে পারে না এই সকল ভূইফুড়ো অনলাইন রিপোর্টাররা। এই পোষ্ট আবার নির্বাচিত পাতায়!

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩

গ. ম. ছাকলাইন বলেছেন: বর্তমান শিক্ষার মান কেমন বাংলাদেশে তা নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্ক সৃষ্টি করতে চাই না। তবে বড় বড় বিজ্ঞানীদের দিকে তাকিয়ে দেখুনতো তারা কতদুর লেখাপড়া করেছে? যেমন টমাস আলভা এডিসন এবং আরো অনেকে। আর এই পোষ্টটি লেখার আগে আমি নিজে চোখে গাড়ীটি দেখার চেষ্টা করেছি এবং দেখেছি, শুধু অনলাইন রিপোর্টের উপর নির্ভর করে এ পোষ্ট লিখিনি। পোষ্টটি আরো মনোযোগ দিয়ে পড়লে গাড়ীটি সম্পর্কে আপনি আরো পরিষ্কার ধারনা পাবেন।

১৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:২৩

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: দুঃখ জনক সত্য। এটাই আমাদের দেশ! লজ্জাজনক
তবে ধন্যবাদ রহিম ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপকে

১৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:২৬

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: জ্বালানী বিহীন গাড়ি বানানো কি আদৌ সম্ভব? এগুলো গুজব ছাড়া কিছু না। ক্যান্সারের চিকিৎসাওতো বাংলাদেশে হচ্ছে ১০০% গ্যারান্টি সহকারে।

১৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:১১

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: চ্যানেল আই-তে প্রচারিত 'বাংলালিংক বাংলার পথে' অনুষ্ঠানে টিংকু ট্রাভেলার দেখিয়েছেন আমির হোসেন ও তার গাড়ি

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬

গ. ম. ছাকলাইন বলেছেন: আপনার লিংকটি অনেকের ভুল ভাঙ্গাবে। ধন্যবাদ লিংকটি দেবার জন্য। সেই সাথে পোস্টটিও আপডেট করলাম সকল পাঠকরে জন্য।

১৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৩৬

কলমের কালি শেষ বলেছেন: দুঃখজনক । সঠিক উদ্যোগের অভাবে এই প্রযুক্তিও বিক্রি হয়ে যাবে । :(

১৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২০

ফারুক৭ বলেছেন: সরকারের দৃস্টি আকর্ষণ করছি।

১৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:২১

কোবিদ বলেছেন:

বাংলাদেশে অনেক নেগিটিভ সংবাদ থাকলেও
বেশ কিছু পজেটিভ নিউজও আছে তার একটি
এই বিস্ময়কর জালানি বিহীন গাড়ি।
এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ

২০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭

রিফাত হোসেন বলেছেন: প্রথম প্রথম আমিও মনে করেছিলাম। কিন্তু পরে অনেক পড়ে দেখলাম এটি অন্যসব ইলেক্ট্রিক কার এর মতই কিন্তু একটু ভিন্ন। তবে খরচ একেবারে কম নয়। যত টুকু বলা হয়েছে।
ফেবুর লিংকের কমেন্ট পড়েই বুঝেছিলাম।


তার কথা বেশী ফুলানো হয়েছে। যাই হোক দেশের জন্য চলে আর কি...

২১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খুবই দু:খজনক।

আমার কাছে আরেক বিজ্ঞানীর এইরকম দুলর্ভ আবিস্কারের কাহিনী আছে। কোন এক পোষ্টে শেয়ার দেবার ইচ্ছা রইল।

এই মেধাবী দেশপ্রেমিকদের দিকে সরকারের দৃষ্টি দেয়া দরকার।দেশের স্বার্থেই।

২২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০১

সাফকাত আজিজ বলেছেন: স্টিকি করা হোক এ পোস্টটা।

২৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০৩

সাফকাত আজিজ বলেছেন: "...-ছাল" অনেক কিসুই স্টিকি করা হয় কিন্তু ভালো জিনিস স্টিকি করা হয় নাহ !

২৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: প্রথমত উদ্ভাককে অভিনন্দন। তবে প্রচারে কিছুটা সমস্যা আছে। জ্বালানীবিহীন না বলে জ্বালানী সাশ্রয়ী বলা যেতে পারে যদি টেকনিক্যালি দেখা যায় যে সাশ্রয় হচ্ছে।

২৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:২০

নর্থপোল বলেছেন: দেশটা আবালে ভইরা যাইতাছে। জ্বালানিবিহিন গাড়ি হাহ। কারবোন দনড। শালার বেকুবের দল।

২৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৩

নতুন বলেছেন: চার চাকার এই গাড়িটি ২৫ টাকার কার্বনদণ্ডে চলবে আট ঘণ্টা। এ গাড়িতে ডিজেল, পেট্রোল বা অন্যকোনও জ্বালানির ইঞ্জিন অয়েল প্রয়োজন নেই। ঘণ্টায় চলবে ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে।

জ্বালানী ছাড়া না এটা চলে বিদুতে... বিদুতে চলা গাড়ীর গবেষনা অনেক দেশেই অনেক আগেই শুরু হয়েছে... এটা বাজারেও এসেছে...

এটাকে জ্বালানী ছাড়া বলে নিজেকে বোকা প্রমানের চেস্টা করছেন কেন???

আমির হোসেন কম খরচে ইলেক্টিক কার বানিয়েছেন এটা খুবই ভাল খবর... বত`মানে বড় গাড়ী নিমা`তার বিদুতের গাড়ীর দাম প্রায় কোটি টাকার কাছা কাছি...

আর একটা কথা... এই জাতিয় খবর নিয়ে লেখার আগে একটু চিন্তা ভাবনা করে লিখবেন... সবাই ইন্টারনেটে বসে আসে... তাই এরা অনেক বেশি জানে ... তাই অবশ্যই যুক্তিযুক্ত তথ্যই দিতে হবে...

২৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৪৬

আলামিন১০৪ বলেছেন: আপডেট আছে কারও কাছে? কার্বন দণ্ডের আরেক নাম কয়লা। কার্বন দণ্ড জ্বালানি হলে এটা জ্বালানি সাশ্রয় হয় কিভাবে? চ্যানেল আই এর ভিডিও দেখে মনে হল, এটা অনেকটা ইজি বাইকের মতো ব্যাটারি চালিত মোটর দিয়ে চলে। তবে ব্যাটারি চার্জ হয় কিভাবে তা পরিস্কার না। ঊদ্ভাবক বলছেন যে, গাড়ি চালানোর সময় ব্যাটারি চার্জ হয়, সেই চার্জ দিয়ে গাড়ি চলে। এটা পদার্থ বিজ্ঞানের শক্তির নিত্যতার সুত্রের লংঘন, কিংবা উদ্ভাবক ঠিক কথা বলছেন না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.