১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৪১

পরমানন্দ বলেছেন: যে যতটা এই ধরনের ভুয়া ওয়েব সাইটের খবর পাবেন অনুরোধ থাকবে এই পোস্টের কমেন্টে লিংক দিয়ে যাবেন।

মানদ্ন্ড কি হবে?

২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:০৬

জামিনদার বলেছেন: জেগে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:১৩

বক্ররেখা বলেছেন: এতে সাইটগুলোর এক ধরনের প্রচারনাও কিন্তু হয়ে যাচ্ছে।

৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:১৩

এস. এম. রায়হান বলেছেন: আপনি তো মনে হচ্ছে এই সাইটগুলো প্রচার করছেন। সাইটের নাম উল্লেখ না করে সাধারণভাবে সতর্ক করে দিতে পারতেন।

৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:১৮

বালক বন্ধু বলেছেন: ভাই এতগুলো সাইট মনে রাখবো কেমনে।

৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:১৯

অলস ছেলে বলেছেন: ধন্যবাদ। সাইটের নামগুলো দেয়াতে প্রচারণা হোক আর যা হোক, আমার কিছু উপকার হলো।

৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৩১

ব্লগই শেষ ঠিকানা বলেছেন:

মাইনাস। এই লিস্ট প্রকাশের মাধ্যমে ওই সাইটগুলোর প্রচারই বেশি হয়েছে।
আমি অনেকদিন আগে এ রকম একটা চেইন মেইল পেয়েছিলাম। রিপ্লাই দিয়েছিলাম কড়া ভাষায়।
কোন সত্যিকারের ইসলামপ্রিয় লোক খুঁজে খুঁজে যে এই লিস্ট বানায়নি এটা এমনিতেই বোঝা যায়। বরং যারা ওই সাইটগুলোর নির্মাতা তারাই ওগুলোর প্রচার ও প্রসারের জন্য একটি লিস্ট বানিয়ে ছড়িয়ে দিচ্ছে বিশ্বময়। এতে করে তাদের লাভ হচ্ছে এভাবে যে, দুর্বল ইমানের মুসলিমরা বা যারা সংশয়ের দোলাচলে ভোগে বা যারা ইসলাম সম্পর্কে বেশি লেখপড়া করেনি তারা কৌতুলবশত ওই সাইটগুলোতে ঢুকবে এবং বিভ্রান্ত হবে।
আমাদের মধ্যে অনেক লোকই না জেনে, ইসলামের পক্ষের কাজ ভেবে ওই সাইটগুলোর ঠিকানা বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করছে।
লেখকের প্রতি অনুরোধ, প্লিজ ড্রাফট করুন আপনার এই পোষ্ট।

৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৩১

লিটল বয় বলেছেন: অনেক গুলো ++++++ এবং প্রিয়তে
থ্যাংকস

৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৩৬

সাকীব বলেছেন: ইহুদী বলছেন কেন? আপনি কি জানেন যে এর পিছে ইহুদীরা কাজ করছে? হতে পারে অবশ্যই। কিছু ইহুদী লোক এর মধ্যে কিছু বিভ্রান্তিকর সাইট তৈরি করেছে। কিন্তু সব ঢালাওভাবে ইহুদী বলাতো কমনসেন্স পরীপন্থী।

কোন কিছুর নিশ্চিতভাবে না জেনে তা প্রচার করা মানে মিথ্যা বলা। আপনাকে মিথ্যুক বলছিনা। শুধু স্মরণ করিয়ে দিলাম হাদীসটার কথা।

আর আপনার লিস্ট পুরোটুকু ভালমতো দেখিনাই, কিন্তু বেশ কইয়েক্টা চিনেছি। কিছু আছে যারা ইসলামিক সাইট বলে দাবী করেনা। সেখান থেকে বিভ্রান্ত হওয়ার সুযোগ নেই।

আর dua.org একটা অসাধারন সাইট। এটা কি মনে করে দিয়েছেন?

১০| ০৯ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৪৪

এস. এম. রায়হান বলেছেন: শিরোনামে "ইহুদী জীবানু" না লিখে "অ্যান্টি-ইসলামিক জীবাণু" লিখাই উত্তম। কারণ ইহুদী ছাড়াও মৌলবাদী খ্রিস্টান ও হিন্দুরাও অনেক সাইট পরিচালনা করে। এই ব্লগেই কি প্রমাণ দেখছেন না? এখানে তো কোন ইহুদী নাই। ফলে শুধু "ইহুদী জীবানু" বলে চালিয়ে দেয়া মানে সত্যকে গোপন করার সামিল।

১১| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:০১

এস. এম. রায়হান বলেছেন: এগুলোর বেশীরভাগই ইভ্যাঞ্জেলিস্ট খ্রিস্টান মিশনারীদের দ্বারা পরিচালিত সাইট। এরাই মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার খরচ করে মুসলিমদেরকে খ্রিস্টানিটিতে ধর্মান্তরের চেষ্টা করে, ইহুদীরা নয়। প্রমাণস্বরূপ নীচের লিঙ্ক থেকে কিছু ভিডিও দেখা যেতে পারে।

http://shodalap.com/smraihan/6137

১২| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:০৯

সাইফুর বলেছেন: চিন্তা করেন। তারা এসব এন্টি ইসলামিক ব্যাপার নিয়ে কত সময় দেয়

১৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:১১

সাইফুর বলেছেন: সামুতে ফারুক৫৫ নামে একজন ব্লগার আছে। সে এমন কাজ করে। ইসলামিক পোষ্ট দিবে। আর তার মধ্যে সুন্দর করে মিথ্যা বা বানোয়াট কিছু ঢুকিয়ে দিবে।

১৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:১২

এস. এম. রায়হান বলেছেন: লেখক বলেছেন: সামুতে যে ম জ বাসার নামে একটা সাপ কিলবিল করতেসে জানেন।

অবশ্যই, তার সম্পর্কে নীচের লিঙ্ক থেকে বিস্তারিত জানুন।

http://shodalap.com/smraihan/6242

১৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:২৪

এস. এম. রায়হান বলেছেন: কিছু জেনুইন সাইট:


http://www.answering-christianity.com/ac.htm

http://www.call-to-monotheism.com/

http://unveilingchristianity.wordpress.com/

http://islamicemirate.com/

http://faithfreedom.com/

http://www.thedebateinitiative.com/

১৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:২৭

এস. এম. রায়হান বলেছেন: http://muslim-responses.com/

১৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৩৯

পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: আরো কিছু মারাত্মক ইসলামবিদ্বেষী, ছুপা ইয়াহুদী নাসারা, র, মোসাদ আর সি আই এর কিছু এজেন্টের দ্বারা ইনফেক্টেড সাইট আছে- এরা বড়ই ধুরন্ধর, মিশে থাকে টের পাওয়া যায়না-

http://www.somewhereinblog.net/
http://en.wikipedia.org/
http://www.facebook.com/
http://www.amarblog.com/index.php
http://www.sonarbangladesh.com/blog/
http://www.cadetcollegeblog.com/
http://www.sachalayatan.com/
Click This Link
http://www.nirmaaan.com/blog/

এখানে বাংলা ভাষায় সুকৌশলে ইসলামের বিরুদ্ধে অনেক কুকথা বলা হয়। সচেতন মুমিন-ভাই বেরাদররা এগুলো এড়িয়ে চলুন।

১৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৪৩

নষ্ট ছেলে বলেছেন: ধন্যবাদ।
প্রিয়তে রাখা হইল।

১৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৫৭

পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: ভাই, আমি মুখ্যু মানুষ, কোনডা জাল আর কোনডা সহীহ্‌ এইডা ক্যামনে বাইর করেন? জানতে মঞ্চায়!

আর একডা কতা,

সুন্নী, শিয়া, ওয়াহাবী, কাদিয়ানী, জিহাদী, হিজবুতি, লাদেনি, আল-কায়েদী, হিজবুল্লাহি, হামাসি, সুফি, দেওবন্দী, বাহাই, খোজায়ী, ইসমাইলী, আহলে হাদিসী, কোরআন অনলী, মারেফাতী, পীরে-মুর্শিদী ইত্যাদি ইত্যাদি কুটি কুটি সাইটের মইদ্যে কুনডা খাঁটি একলম্বরের ইসলামিক সাইট??? অন্যগুলা ক্যান নারে ভাই?????

২০| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:১২

মৈত্রী বলেছেন: আমার নিজেরও একটা ওয়েবসাইট আছে, এইটারেও এ্যাড করেন।

ডিভাইন উইসডম সোসাইটি
তবে কোন লিস্টে এ্যাড করবেন, সেইটা বিবেক বুইঝা............

২১| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:১৬

পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: তাইলে কি ভাই কইতে চান যেইসব সুফি-দরবেশ আমাগো দ্যাশে ইসলাম আনছে তাগো ইসলাম প্রকৃত ইসলাম না?

যেমুন ধরেন তাপসী রাবেয়া বসরী, যিনি কইতেন যে, আমি হজ্জ করিনা কারণ মক্কায় কালা চাইরকোণা ঘরের ভিত্রে আল্লাহ নাই; আল্লাহ আমার অন্তরে আছে।

এরা কি ভেজাল ইসলাম প্রচার করতো?

২২| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ২:০০

পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: হে, হে। আচ্ছা ভাই, আর ত্যানা পেঁচাবো না, এইডাই লাস্ট তাব্রিজ এলাকার নাম, মূল সেক্ট চাইরডা, চিশতিয়া, কাদরিয়া, নখশবন্দীয়া আর মুজাদ্দেদিয়া; বাকিগুলা এইগুলার ব্লেন্ড বা মডিফায়েড ভার্সন। শুধু বাংলা না, গোটা এশিয়া জুড়েই মূলত তাদের কারণেই ইসলাম ছড়িয়েছে। কারণ কি জানেন ভাইজান? কারণ তারা খোলা তলোয়ার নিয়া জিহাদের ডাকও দ্যায় নাই, আর কঠোরভাবে গোঁড়াপথও ধরে নাই। আমি যদি ইসলামের কাউরে রেসপেক্ট করি তো এদের। এদের কারণেই গ্রামবাংলায় যে দর্শনের বিকাশ লাভ করছিলো তার আধেকও শহুরে হিপোক্রেটগুলার মধ্যে থাকলে কামে দিতো। কি ছিলো তাদের কর্ম বা দর্শন? ঠিক কোন ধর্ম পালন করতো আমাদের দাদার দাদা বা তাদের মুসলিম দাদারা? ক্যান এত সহজে বিজাতীয়(!) সংস্কৃতিরে মানতে পারতো? চলেন দেখি-(একজন খাঁটি সুন্নীর চোখে, হে হে)

প্রাথমিক পর্বে উপমহাদেশের মানুষ দলে দলে ইসলাম গ্রহণ করলেও মধ্যযুগে এ ক্ষেত্রে স্থবিরতা নেমে আসেক বিশেষ করে আল্লাহর স্বরূপ, সৃষ্টির সাথে তার সম্পর্ক, আত্মার প্রকৃতি, আল্লাহ সম্পর্কে মানুষের জ্ঞানের প্রকৃতি, অতীন্দ্রিয় অভিজ্ঞতা, ভক্তিবাদ ইত্যাদি বিষয়ে তারা হিন্দু, জৈন যোগী-সাধকদের ধারণার সাথে ঐকান্তিকতায় উপনীত হন। হিন্দুদের নির্বাণ সম্পর্কিত ধারণা, অষ্টমার্গিক পথ, যোগাভ্যাস, অলৌকিক শক্তির সাথে পরিচয়, মানুষের দেহে ঐশী আবির্ভাব, মৃত্যুর পর আত্মার দেহান্তর প্রাপ্তি ইত্যাদি ইসলামে অন্তর্ভুক্ত হয় ফানা, বাকা, তরীকা বা সুলূক, মোরাকাবা, কারামত, হুলূল, তানাসুখ প্রভৃতি নামে। ছূফীদের আচারগুলোও ছিল হিন্দু দর্শনের দ্বারা সুস্পষ্টভাবে প্রভাবান্বিত। ইসলামের বিশুদ্ধ একত্ববাদ ছূফীদের কপোলকল্পিত উদ্ভট জটিল ব্যাখ্যায় রহস্যাবৃত্ত হয়ে পড়ে এবং কার্যতঃ তা সর্বেশ্বরবাদী (ওয়াহদাতুল উজূদ) ধারণায় উপনীত হয়। যার মারাত্মক ফল হল- অগণিত মুসলমানদের মধ্যে এ ধারণা সৃষ্টি হওয়া যে, মুসলমানরা অমুসলমানদের কাছ থেকে আধ্যাত্মিক পথনির্দেশ অন্বেষণ করতে পারে। তারা হিন্দুদের বৈদান্তিক অদ্বৈতবাদসহ জন্মান্তরবাদ, অবতারবাদের মত বিকৃত মতবাদের মাঝে অভিন্ন ক্ষেত্র খুঁজে পায়। তাই এ সময় দেখা যেত অনেক মুসলিম সাধকের হিন্দু শিষ্য ছিল আবার হিন্দু সাধকের মুসলিম শিষ্য ছিলো। যার অনিবার্য পরিণতি ছিল ইসলাম ও হিন্দু ধর্মের মধ্যে পার্থক্য ধীরে ধীরে দূরীভূত হওয়া। সত্যপীর, বড় খান গাজী, কালুশাহ, মানিক পীর (শীব) প্রমুখ পীর একই সাথে হিন্দুদের দেবতা ও মুসলমানদের পীর বলে গণ্য হতো। সব ধর্মে সত্য আছে, বহুভাবে আরাধনা করা যায়, আল্লাহ বলে পৃথক কোন স্বত্তা নেই বরং গোটা পৃথিবীর অস্তিত্ববান সবকিছুর মধ্যেই আল্লাহর প্রকাশ নিহিত, তাই নক্ষত্র, গো বৎস বা যে কোন জিনিসেরই উপাসনা মূলতঃ আল্লাহরই উপাসনা। এজন্য সমুদয় মতের প্রতি সহনশীল থাকা উচিৎ। বহুত্ববাদ সমাজের জন্য সহায়ক। আসল লক্ষ্য হচ্ছে আধ্যাত্মিক উন্নতি; কোন ধর্ম, মতবাদ বা সমাজের আনুগত্য নয়- ইত্যাদি ধারণা জনসমাজে নিত্য হয়ে পড়ে। কর্ম ফলাফল তথা জান্নাত-জাহান্নামের প্রত্যাশা বা ভীতি ব্যতীত কেবলমাত্র প্রতিপালক প্রভুর প্রতি ভালবাসা-অনুরক্তি প্রদর্শনই ছিলো তাদের সাধনার মূল কথা। এসব ছূফীদের প্রবর্তিত ও প্রচারিত সোহরাওয়ার্দীয়া, চিশতীয়া, কলন্দরীয়া, মাদারীয়া, সাত্তারীয়া, রুহানীয়া, নকশবন্দীয়া, কাদেরিয়া প্রভৃতি জানা-অজানা শতাধিক তরীকায় বাংলার মাটি ছেয়ে যায়। রামাই পন্ডিতের ‘শূন্যপুরাণ’সহ হিন্দুদের রচিত পুঁথি, পদাবলীতে এসবের উল্লেখ রয়েছে। সোহরাওয়ার্দীয়া ও চিশতীয়া তরীকাপন্থীরা অদ্বৈতবাদ তথা সর্বেশ্বরবাদের প্রচারক ছিল। পাক-ভারত-বাংলার হিন্দুয়ানী মানসক্ষেত্রে এ মতবাদ অনুকূল ছিল বলে এই দুই পন্থীদের মতবাদ এ দেশে সহজেই আসন লাভে সমর্থ হয়। ফলে পীরপূজা , কবরপূজাসহ নানা শিরকী ও বিদ‘আতী কর্মকান্ডে ডুবে যায় মুসলিম সমাজ। অদৃশ্য অমূর্ত আল্লাহর পরিবর্তে দৃশ্যমান পীর-দরবেশই বাংলার ভক্তিবাদী, গুরুমুখী সাধারণ মানুষের ভক্তি বেশী আকর্ষণ করে। বিপদকালে স্রষ্টার পরিবর্তে পীরের কাছে ধর্ণা দেওয়া, পীরের মাযারে মানত করা, তাবীজ-কবজ নেওয়ার প্রবল ঐতিহ্য এভাবে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে গড়ে উঠে।
অপরদিকে নিজেদের অসচেতনতায় ও আন্তকলহে শাস্ত্রীয় আলেমগণ ইসলামী শিক্ষার সার্বজনীন অভিভাবকত্ব ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছিলেন। কুরআন-হাদীছের চর্চা বাদ দিয়ে তারা ফিকহী খুঁটিনাটি বিষয়ে তুমুল বাক-বিতন্ডায় লিপ্ত থাকতেন। সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে তাদের বিশেষ কোন অবস্থান ছিল না। এমনকি ইসলামবিরোধী শক্তিসমূহ সম্বন্ধেও তারা তেমন একটা সচেতন ছিলেন না। অপরদিকে ছূফী পীর-ফকিররা সাধারণ জনগণের অনেক নিকটতর হওয়ায় অনেক বেশী প্রভাব রাখতে পারতেন। তাদের অনাড়ম্বরতা, সরলতা সাধারণ মানুষকে সহজেই আকৃষ্ট করত।
*******

অরিজিনরে অস্বীকার করা ঠিক না ভাইডি।

২৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৩৩

পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: হে হে, এত্ত বিরক্ত হন ক্যান ভাই?

সালাফীগোরে ক্যামুন মনে অয়? ওইডা খাটি কল্লাকাটা সালাফিগোরে সাইট। অংশ থেইক্যা নিজেই নাহয় গুগোলে কপি মাইর‌্যা সাইট টা বাইর কইর‌্যা ন্যান।

দরবেশরা জিহাদ করছে? হা হা হা।

শ্রেণী সংগ্রাম জানেন তো? বাংলার মধ্যযুগীয় শ্রেণী সংগ্রাম ছিলো ঐডা, বিপক্ষে কুনো পাইকারী মালাউন ছিলো না, ছিলো অত্যাচারী রাজা আর সামন্ত। যুদ্ধও কেউ গণীমতের মালের লাইগ্যা করে নাই, প্রচুর অমুসলিম, নিম্নবর্গীয় বৌদ্ধও যোগ দিসে! যাউকগা এত্ত গ্যাঁজায়া লাভ কি! আবার তো কইবেন যে অবজার্ভেশন খারাফ! হে হে। সুন্নী বস্তুডা এক্কেরে হালের আমদানী এই দ্যাশে ভাইজান। মূলত ওয়াহাবী প্রডাক্ট। দেওবন্দীরা নিজেগো রুটি-হালুয়া বন্ধ হওয়ার ডরে এইডা জোরে শোরে চালু করসে, মূল লিডার ছিলো আশরাফ আলি থানভি। মূলত পাইক্যা আমলে জংগী পাইক্যা ইসলামিক স্কুলগুলা(জানেন তো ওরা মসজিদে প্রায়ই বোম মারামারি করে অনেক আগে থেইক্যাই!) প্রি প্লানড ওয়েতে এই দ্যাশে ইনজেক্ট করা হয়। যদিও তেমন লাভ হয় নাইক্যা, দ্যাশের ৯৯% লোকেই সুফী ভাবধারায় প্রভাবিত, কাজেই ম্যালা উদার। তয় ভবিষৎতে হইলেও হইতারে।

আর অরিজিন বলতে বাংলায় ইসলামের আগমনের ইতিহাস বুঝাইসিগো ভাইজান। এই দ্যাশে ইসলামের আগমণ এত্ত সহজ-সুজা সমীকরণ না, বিস্তারের ইতিহাসডাও অনেক ইন্টারেস্টিং। এইগুলারে না জাইন্যা ফাল পারতে মানা করসিলাম কারণ ধর্ম মাত্রেই কালচার ডিপেন্ডেন্ট। ইন্দোনেশিয়ার ইসলাম, বাংলার ইসলাম আর সৌদি আরবের ইসলাম এক না, কাল কিয়ামত পর্যন্তও এক হৈতারবো না; কারণ মানুষের কালচারের বিভিন্নতা। একটা ফাটাফাটি বই ছিলো, এই বাংলাদ্যাশে ইসলাম বিস্তারের ইতিহাস আর কারণ নিয়া। লিঙ্কু দিতাম, কিন্তু আর দিয়া কি হবে, ভেজাল বানাইয়া লিস্টিতে ঢুকায়াই তো রাখবেন।

লাস্টে যে লিঙ্ক দিলেন তাতে ফতেমোল্লার ইসলাম ও শরীয়া নামের যে বইডা আছে সেইডা কি কহনো পড়সেন একবারও? জানামতে এক্কেরে আপনার খাটি সুন্নী ইসলাম দিয়াই তিনি অনেক কিছুরে ডিফেণ্ড করসেন। আফসুস! এহনো একজন সুন্নীরেও দ্যাখলাম না বইডারে ডিফেণ্ড করতে!

ওকে টা টা, বাই বাই-

২৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৪৬

পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: The Rise of Islam and the Bengal Frontier, 1204–1760

২৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:৩৫

ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস বলেছেন: ভালো পোস্ট..... জেনুইন সাইট গুলো দেয়ার সময় একটু নাম্বারিং করে দেবেন , মানে কোন সাইটটা সবচেয়ে বেশী বিখ্যাত এইভাবে আর কি।
বেশ পরিশ্রম করেছেন। ধন্যবাদ। শো কেসে। পারলে আরো প্লাস দিতাম।
একটাই দিতে পারলাম। +

২৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:৩৭

ধ্রুব তারা বলেছেন: জ্বি ধর্মকারী (http://www.dhormockery.com) হল যেকোন ধর্মের ব্যক্তিদের জন্য সবচাইতে সহীহ ওয়েব সাইট

২৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:৪১

ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস বলেছেন: @ ধ্রুবতারা , ঐটা হলো ধর্ম মকারী , ধর্ম কারী না। বাংলাদেশের সব শয়তান ঐ খানে ভীড় জমায়।

২৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ ভোর ৫:৫১

ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস বলেছেন: @ আসিফ মহিউদ্দিন, ভাই আপনাদের সমস্যা কি ? আপনাদের সাথে তর্কবিতর্ক করার মত সামর্থ্য আমার নাই , দাসত্ব পারে , এই কারনে দাসত্ব যুক্তিতর্কে জরায়া যায় , তবে আমি যেটা বুঝিনা ধরনে টেলিভিশনে আপনি যেই অনুষ্ঠান প্ছন্দ করেন না , সেটা আপনি দেখেননা।
তাই বলে কি দাবী করেন যে ঐ অনুষ্ঠান বন্ধ করে দিতে হবে। অনেকেই তো দেখে , তাদের কে দেখতে দেন। আপনারা ধর্মকে পছন্দ করেননা , ঠিকআছে ধর্ম পালন না করলেই হয় , আপনিতো ধর্মকে একেবারে নিষিদ্ধ করে দিতে চান !

২৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ ভোর ৬:১৩

ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস বলেছেন: @ আসিফ মহিউদ্দিন , দাসত্ব তো ব্যান করার কথা একবারও বলে নাই।
আপনারে সে যেই কমেন্টগুলা করছে সেখানেতো এটা বলছেই , তাইলে ব্যান করার কথা আসলো কিভাবে ?

৩০| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ৮:১৮

দাসত্ব বলেছেন: ATTN :

একটু দৌড়ের উপর আছি , বাকী কমেন্টগুলোর রিপ্লাই পরে এসে দেবো

৩১| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:৫৫

সবুজ সাথী বলেছেন: কিছু লোকের হোগা জলুনি দেইখা হাসি পাইতেছে।

৩২| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫২

জনৈক আরাফাত বলেছেন: আপাতত নিয়ে গেলাম। সময় ও সুযোগে নিজেরাই পরখ করে দেখবো!

ধন্যবাদ।

৩৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৩৮

ভাইটামিন বদি বলেছেন: ভালই জমছে দেখা যায়.....ফলোআপ হইবেক।।।

মেলা ধইন্যা আফনে সহ হগ্গলরে যারা আলু-চনা আগাইয়া নিতাছেন।

৩৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৫৯

সাদাচোখ বলেছেন:
আচ্ছা, আপনি কি এই এতগুলো সাইটের প্রতিটিতে ঘুরে ঘুরে সেগুলো যে ভূয়া তা বের করেছেন? ২২২ টি লিংক যাচাই বাছাই করে তার প্রায় প্রতিটি থেকে ৯৫% সঠিক আর ৫% ভূল তথ্য যুক্ত ওয়েব সাইট (১০ নং কমেন্টের উত্তর দ্রষ্টব্য) বের করা তো আপনার মত একজনের পক্ষে অসম্ভব একটা ব্যাপার। এজন্য যে পরিমান সময় দিতে হবে, তা প্রায় কল্পনাতীত। আবার কোন ব্লগার যদি কোন "ভূয়া" লিংক আপনাকে জানান, তা যে আসলেই ভূয়া তা নির্ধারন করবেন কিভাবে? আর আপনার স্ট্যান্ডার্ডই যে আলটিমেট সঠিক স্ট্যান্ডার্ড তা আমি মানব কেন? আপনি নিশ্চয় ইসলাম বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নন।

আপনি জেনুইন সাইটেরও একটা তালিকা দিয়েছেন। সেগুলোও যে একদম নির্ভূল তথ্য দেবে, তার নিশ্চয়তা কি?

আর একটা বিষয় কি লক্ষ্য করেছেন? ইন্টরনেটে যেকোন প্রয়োজনীয় জিনিস বের করাই কিন্তু কঠিন একটা ব্যাপার। প্রয়োজনীয় সাইট খোঁজার জন্য আমরা সাহায্য নিই সার্চ ইঞ্জিনের। এখানে প্রয়োজনী কীওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দিলে কয়টা সঠিক লিংক আসে বলতে পারেন? SEO এর কারনে আমাদের প্রতি নিয়ত এমন বিভ্রান্ত হতে হয়। শুধু মাত্র ইসলামের জন্যই এটা ঘটছে এমন কিন্তু নয়। বিশ্বাস নাহয় যে কেউ টেস্ট করে দেখতে পারেন।

অনেক খেটে খুটে হয়তো এই পোস্ট টা দিয়েছেন, তবে তা মানুষের কতটুকু কাজে লাগবে, সে নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। আর এটাই তো ভূয়া সাইটের পূর্ণাঙ্গ তালিকা নয়। তাহলে তো মানুষের বিভ্রান্ত হবার একটা সুযোগ থেকেই যাচ্ছে। এই তালিকা তাহলে কি কাজে লাগবে আপনিই বলুন।

মাইনাস দিলাম।

৩৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:১৪

শান্তির দেবদূত বলেছেন: আমার অনেক কাজে দিবে, জেনুইন আর ভাইরাস দুইটাই। ভ্যাক্সিন বানাইতে হইলে ভাইরাস নিয়া ঘটাঘাটি করা দরকার আছে ..........

আপনি শুধু ইনফো দিয়েছেন, এতে কিছু মুক্তমনাদের এভাবে উঠেপড়ে লেগে যাওয়া চোখে লাগলো।

ভালো কাজ করেছেন। অনেক ধন্যবাদ।

৩৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:২৮

স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: হে হে হে.......... পোস্টের চাইতে কমেন্ট পড়িয়া অনেক জ্ঞান লাভ হইল

৩৭| ১১ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৪৩

সজীব আকিব বলেছেন: http://www.dhormockery.com ও http://www.mukto-mona.com কে তালিকায় যোগ করায় আমার এচলামি চেতনা উচলায়ে পড়তাচে।

মজা পাইলাম কিছু বিষয় দেখে যেমন - http://www.answering-islam.org/ হইল গিয়া
অ্যান্টি ইসলামিক জীবানু আর http://www.answering-christianity.com/ac.htm হইল গিয়া পরানের ধন।

আবার http://www.faithfreedom.org/ হইল গিয়া
অ্যান্টি ইসলামিক জীবানু আর http://faithfreedom.com/ হইল গিয়া পরানের ধন।

একটা বিষয় ক্লিয়ার করণ দরকার। সব আহমদিয়া, শিয়া সাইটগুলা অ্যান্টি ইসলামিক জীবানু কেমনে অইল এরাতো এচলামের লাইগ্যা মরবার লাইগ্যা ও রাজি।

৩৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:৩৭

পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: হে হে হে। আপনের রিপ্লাই পইড়া সেই কেলাশের পোলাডার কতা মনে পইড়া গেলো। তারে যাই লিখতে দেওয়া হয়, হ্যায় সেইডারেই ঘুরায়া-ফিরায়া কুমিরের লেজে নিয়া যায়, আর ফিনিশিং দ্যায় যে, কুমিরের লেজ খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা।

আমি আপনেরে কইলাম সালাফীরা কল্লাকাটে, ইভেন এট্টা প্রমাণ না চাইয়াও কয়া দিলেন যে, তারাই আসল মুসলমান কারণ কুরয়ানে আছে এবং মূল ইসলাম বলে...খাজ কাটা, খাজ কাটা।

কইলাম যে থানভি ছিলেন অত্যন্ত বিতর্কিত পাবলিক, এইহানেও কুনো ক্লেইম না কইর‌্যাই কইলেন যে হ্যায় ছিলো বিশিষ্ট বুজুর্গ.....খাজ কাটা, খাজ কাটা।

কইলাম যে মধ্যযুগের শ্রেণীসংগ্রামের কথা, বানায়া দিলেন বদরের জিহাদ.....খাজ কাটা, খাজ কাটা।

কইলাম যে আমাগো কালচার ভিন্ন, কাজেই ইসলামিক বিকাশও ভিন্ন। দুইপাতাও স্টাডী না কইরা কইয়া দিলেন যে অসম্ভব!.....খাজ কাটা, খাজ কাটা।

অরিজিনের কাহিনী এট্টু কইলাম, এট্টা বইও দিলাম, সিঙ্গেল কলামও না পইড়া আজাইরা ডায়লগ দিলেন যে ফাপর বাজি.....খাজ কাটা, খাজ কাটা।

কমসে কম চারডা ভিন্ন এংগেল থেইকা আমি বয়ান দিলাম তারপরেও আমি চশমার ঠুলি পইড়্যা অন্ধ, কারণ?.....খাজ কাটা, খাজ কাটা।

শ্রেণী সংগ্রাম সম্পর্কে কুনো আইডীয়া না রাইখ্যা(ট্রেড ইউনির কতা যেমনে কলেন!), মধ্যযুগের ইতিহাস না জাইন্যা, সুফিবাদের বিকাশ না জাইন্যা(তাইলে অন্তত আমার ওই সুফিজমের কমেন্টে কিছু কৈতেন) বিশাল একডা বয়ান দিয়া দিলেন স্পিরিচুয়ালিটির, ক্যামনে.....খাজ কাটা, খাজ কাটা।

দ্যাড় দিনে ২০০+ ওয়েবসাইট ভেজাল বাইর করসেন(শুইনা মুসল্মান আর কি!), বাকি পাঁচটাও কি এক্কেরে আপ টু বটম বিছরায়া দ্যাখছেন?(উহু, এইহানেও শুইন্যা মুসলমান), ক্যামনে? .....খাজ কাটা, খাজ কাটা।

আপনের এই লজিকাল স্ট্যান্ডপয়েন্টরে কয় সার্টেনিটি বায়াস আর সার্কুলার লজিক। আত্মবিশ্বাস এট্টু বেশি(নাকি স্বীকার করার পক্ষে এট্টু কম???) হইলে এইটা হয়।

একটাবার এট্টু ভিন্ন মতগুলা খতায়া দ্যাহেন না?(নাকি ডরান?), খালি সমালোচনা আর কুৎসা না পইড়্যা মূল বইগুলা, মূল ইতিহাস একবার পড়েনই না? বিবেচনা না হয় তার পড়েই কইরেন। তারপরে কইয়েন যে সালাফীরা সাচ্চা, থানভী কামেল লুক, দরবেশরা জিহাদী, ইসলামে কালচারে ফারাক নাই, সুফিজম, বাংলায় ইসলামের আগমন, ইত্যাদি ইত্যাদি বিষয়ে।

অজ্ঞতা স্বীকার করা মহত্তম, এতে জ্ঞানের দরজা খোলে। আর জ্ঞান খালি ঐ এক কুরয়ানেই নাই, আরো অসংখ্য জায়গায় আছে। একবই থেইকা বহু বইয়ে এট্টু কষ্ট কইর‌্যা বাইর‌্যান। তারপর দেইখ্যেন, কত X-Facts পান!

ম্যালা ধন্যবাদ।

৩৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ৭:৫১

ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস বলেছেন: সাবুতে রোজা বিষয়ক স্টিকি পোস্টটা পড়েছেন? সেখানে এই দুটো ওয়েবসাইটের নাম পাওয়া গেলো
লেখিকার কাছ থেকে। চেক করে অ্যাড করতে পারেন কিনা দেখুন।
http://ohilibrary.blogspot.com/

http://www.islam.net.bd/

আর আরেকটা কথা - আপনার এই পোস্টটা নিয়ে সাবুতে একজন পোস্ট দিয়েছে আপনি শিয়াদের সাইট কেন এন্টি ইসলামিক সাইটের লিস্টে রেখেছেন। বিষয়টা একটু চেক করে দেখুন। ঐ পোস্টদাতা বললেন যে শিয়ারা নাকি আমরা যেরকম জানি সেরকম নয়। ইরানকে বাম্বু দেয়ার জন্য নাকি ইহুদীরা শিয়াদের সম্পর্কে উল্টাপাল্টা প্রচার করছে। আপনি নাকি কি একটা খোমেনীর সাইটও লিস্টে রেখেছেন। দয়া করে চেক করে দেখুন। এই পোস্টটা
Click This Link

ভালো থাকুন।

৪০| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ৯:২৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ তথ্যমূলক পোস্টের জন্য, আশা করি কাজে লাগবে।

এই ব্লগটিতে আপনার মন্তব্য আশা করছি। ধন্যবাদ।

৪১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:০৮

বিনিদ্র রজনী বলেছেন: এত বিতর্কের মাঝে বিভ্রান্ত হবার কোনো মানে হয় না। আমাদের মাঝে শুধু দুইটি জিনিস রেখে গেছেন মুহাম্মাদ(স)।
কুরআন আর তাঁর সুন্নাহ।

কূরআন জানবেন কুরআন থেকে, তাফসীর থেকে যখন জানবেন তুলনা করে দেখবেন সেখানে তাফসীর করতে কুরআন এবং "সহীহ" হাদীসের সাহায্য যতটা বেশী নেয়া হয়েছে সেটা তত বেশী নির্ভরযোগ্য।

হাদীস জানবেন শুধু "সহীহ" হাদীসের সূত্র থেকে। খেয়াল করে দেখবেন নির্ভরযোগ্য হাদীসের বর্ণনায় শেষে হাদীসের সংকলন সূত্র উল্লেখ থাকে, এমনকি সেটা সহীহ মানদন্ডে উত্তীর্ণ না হলে কিন্তু "হাসান" তথা "অন্য সহীহ হাদীস দ্বারা সত্যতা প্রমাণিত" হলে সেটাও উল্লেখ থাকে। কিন্তু নির্ভরযোগ্য নয় যেসব হাদীস তার শেষে "সুত্র উল্লেখ করা থাকে না"। So, avoid them.
যারা জানেন না তাদেরকে জানাতে চাই- "বুখারী ও মুসলিম- এই ২টি হাদীস সংকলনে সহীহ ও হাসান ছাড়া কোন হাদীস সংকলিত হয়নি।" সুতরাং আমাদের যাদের হাদীস সম্পর্কিত জ্ঞান কম তারা চোখ বন্ধ করে এই দুটো সংকলন এর হাদীস follow করতে পারি। কিন্তু হাতের কাছে পাওয়া যেকোন source থেকে হাদীস জানা এবং জানানো দুটোই বিপদজনক। কারণ, সুলভ্য মোকছুদুল মোমেনিন এর মত বইগুলো প্রচুর জাল হাদীস এ ভরা, যেগুলো রাসুলুল্লাহ(স) কখনোই বলেননি বা করেননি।

শুধু কুরআন এবং সহীহ হাদীসের উপর থাকলে বিভ্রান্ত হবার সম্ভাবনা নেই। safe side-এ থাকতে চাইলে আর কোন ইমাম, পীর আউলিয়া, দরবেশ, মুফতি-মাওলানা কারো পিছে ছুটবান না। এরপর যারা আগাতে চান, তারা অনেক জ্ঞান নিয়ে তবে-ই আগাবেন। By the by, হাদীস সহীহ কিনা যাচাই করতে হাদিসটিকে ৫ টি মানদন্ডে উত্তীর্ণ হতে হয়, আমার মাত্র ২ টা মনে পড়তেছে এখন। সবগুলা যিনি জানেন, আমাদেরকে একটু জানান।

আরেকটা কথা। আল্লহকে মাবুদ এবং মুহাম্মাদকে(স) রাসূল হিসেবে মেনে নিলেই আমরা তাকে অন্তত মুসলিম হিসেবে মেনে নেব এবং ভাই ভাবব। বাকি দায়িত্ব আল্লাহ-র উপর ছেড়ে দিন। হোক সে শিয়া-সূন্নী বা অন্যকিছু। ঐক্যের প্লাটফর্ম গড়ে তুলতে এই ফীলিংস এর বিকল্প নাই। জানেন তো সূন্নী 'হামাস' এর সবচেয়ে বড় patron শিয়া ইরান, আর শিয়া 'হিজবুল্লাহ'র সবচেয়ে বড় patron সূন্নি সিরিয়া।

৪২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৬

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: রি-পোষ্ট - প্রথম প্রকাশ ৯ই আগষ্ট ২০১০


আমি নতুন লিখিয়ে হওয়ায় প্রথম পাতায় মন্তব্য করার অধিকার না-থাকায় অন্যতম প্রিয় সাইট http://www.somewhereinblog.net এর নিয়মানুযায়ী নিজের পাতায় হলেও মন্তব্য করার লোভ সামলাতে পারলাম না। উল্লিখিত ব্লগের সম্মানিত লেখকের প্রতি আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে দোয়া রইল। কারণ, তিনি এমন একটি ব্লগ লিখেছেন এবং বর্তমান বিশ্বের পর্যুদস্ত মুসলমানদের একটি বড় উপকার করেছেন বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।

এবার মূল বিষয়ে ফেরা যাক। এটি ঠিক যে, ব্লগার নতুন কিছুই করেন নি বা লেখেন নি। ভারতের বিখ্যাত Peace T.V'র প্রতিঠ্ষাতা-চেয়্যারম্যান ডাঃ জাকির নায়েকও তাঁর এক বক্তৃতায় বিশ্ব মুসলিমের উপর ইঙ্গ-ইহুদি-মার্কিন লবির ইসলাম বিদ্বেষী চক্র কিভাবে প্রিন্ট, ইলেকট্টনিক এবং সাইবার হামলা করে - তা উল্লেখ করেছেন। এ-প্রসঙ্গে তিনি নাম উল্লেখ না করেও বিভিন্ন ছদ্মবেশী ইসলামী ওয়েব সাইটের অস্তিত্ব ও তাদের অপতৎপরতার ব্যাপারে অসচেতন মুসলিম ও বিশ্ববাসিকে সতর্ক করেছেন। ইঙ্গ-ইহুদি-মার্কিন লবির পৃষ্ঠপোষকতায় চালিত ও নিয়ন্ত্রিত ঐসব ছদ্মবেশী ইসলামী ওয়েব সাইটের ঠিকানা বা নাম উল্লেখ না-করার কারণ তিনি তার বক্তৃতায় ইঙ্গিতেই বলে দিয়েছেন। এবং তা হলো - এতে তাদের প্রচার ও প্রসার আরও বেড়ে যাবে বা যেতে পারে।

ঠিক একই ফর্মূলায় আমাদের বর্তমান ব্লগারের ব্লগে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মন্তব্যকারী মন্তব্য করেছেন। অর্থাৎ নকল, ইসলামী ছদ্মবেশধারী ওয়েব সাইটের নাম প্রকাশ করা উচিৎ নয়। কিন্তু, আমি ঐসব মন্তব্যকারীদের সাথে বিনীতভাবে দ্বিমত পোষণ করছি। আমি মনে করি ঐসব নকল, ভেজাল এবং ইসলামী ছদ্মবেশধারী ওয়েব সাইটের নাম আরও বেশিবেশি করে প্রকাশ করা উচিৎ । না-হলে মুসলমানরা আরও বেশি পরিমাণে বিভ্রান্ত হবে। এমনিতেই বর্তমান বিশ্বে মুসলমানরা আজ সবচেয়ে বেশি বিভ্রান্ত ও দিকভ্রান্ত জাতি। তদুপরি, নিজের ধর্ম ইসলাম সম্পর্কে সঠিক ও নির্ভেজাল জ্ঞান রাখে - এমন মুসলমানের সংখ্যা বিশ্বপ্রেক্ষাপটেই খুবই কম। ধর্মীয় জ্ঞান ছাড়াও জ্ঞানের অন্যান্য শাখায়ও তারা পিছিয়ে। এমন মুসলমানদের ঈমান-ধর্ম রক্ষা ও শানিত করার জন্য বর্তমান ব্লগার ও অন্যান্য সুশিক্ষিত মুসলমানদের আরও বেশিবেশি করে এগিয়ে আসা উচিৎ বলে আমি মনে করি।

সবশেষে আমি হজরত আলী (রাঃ) - এর অনেকদিন আগে পড়া একটি ম্যাক্সিম
( Maxim) নিজের ভাষায় প্রকাশ করতে চাই। এবং তা হলো - " ভালোমন্দ উভয়ের জ্ঞানই সমভাবে অর্জন করতে হবে। তা না-হলে আমরা মন্দ থেকে আত্মরক্ষা করতে পারব না এবং মন্দের শিকলে জড়িয়ে যাবো।" তাই মন্দ, ভেজাল ও ছদ্মবেশী প্রপঞ্চ (Phenomenon) সম্পর্কেও আমাদের অবগত হতে হবে । এবং তা হবে আত্মরক্ষার জন্যে। ঈমান বাঁচাবার জন্যে। সবাইকে ধন্যবাদ।

৪৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩২

আগডুম বাগডুম বলেছেন: মাত্র ১% ডোপিং-এই আপনার বিশ্বাসের ইমারত ধ্বসে গেল?

৪৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৩০

হার্ট লকার বলেছেন: প্রি্যতে++++

এইখানে নাস্তিকদের গ্যাজাইতে আসার মানে কি???

৪৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:০৮

মুক্ত আকাশ বলেছেন: তথ্যের জন্য ধন্যবাদ।যাচাই করলে বুঝতে পারবো।

৪৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:২২

ভীম-রুল বলেছেন: বাংলাদেশে ইহুদী ও কাদিয়ানী শব্দগুলো বেশী শুনি জামায়াতীদের কাছে থেকে। আমার চারপাশে কিছু নিশ্চিত জামায়াতের আচরণও একই কথা বলে। কারণে অকারণে যে কোন প্রসংগে কথা বললেই এরা ইহুদী শব্দটা উচ্চারণ করতে পছন্দ করে (এই খানে অবশ্য একটা প্রসংগ রয়েছে)। আমি আশা করি যে আপনি বিএনপিতে লুকিয়ে থাকা জামায়াতী নন।

কিছু মেটা লেভেলের প্রশ্ন।

আমি ধারণা করি আপনি এতগুলো সাইটের বিভিন্ন রকম তালিকা ও তাদের সম্পর্কে আলোচনাও ইন্টারনেট থেকেই পেয়েছেন। যেমন বিভিন্ন ফোরামের কথা বললেন, সেখানে আলোচনা করা হয়েছে যে এই সাইট গুলো এরকম। ঐ ফোরামগুলো নিজেরা বা তাদের সাইট গুলো জেনুইন কিনা। আপনার ৯৫% কনফিডেন্স লেভেল কি ভাবে আসছে। আর জেনুইন ধরার ক্রাইটেরিয়া কী? আর আপনাকেও আমরা পাচ্ছি ইন্টারনেটেই। কাজেই আপনি জেনুইন নাকি সেটাই বা কেমনে বুঝব? (শেষ প্রশ্নটা একটু ফান করলাম, ইনসেপ মুভিটা নতুন দেখছি, মাথা থেকে নামাতে পারছি না )

৪৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৭:৩৫

ভীম-রুল বলেছেন: এত ক্ষেপেছেন কেন ভাই। আমি আপনাকে ভাল জানি। আপনার অনেক খেটে খুটে লেখা পোস্টগুলো আমার ভালই লাগে, আপনার সিনসিয়ারিটি মুগ্ধ করে। কাজেই জেনে বা না জেনে প্রকাশ পাওয়া আপনার কিছু ওরিয়েন্টশন যাতে বিতর্ক সৃষ্টি না করে সেই জন্যই অতি সুক্ষ্ণ ভাবে আপনাকে সতর্ক করলাম। আমি চাইনা আপনি অনাবশ্যক বিতর্কের মুখে পড়েন, যদিও অনেকে মনে করে আপনি স্বয়ংসম্পন্ন। আর ভাইরাস অ্যান্টিভাইরাস জাতীয় বিতর্ক নাইবা করলাম -- যেমন বললেন ডান হাত বাম হাত দুইহাত -- আমার সব হাতই চলে, কাজেই লড়াই যে ভাল জমবে সেটা অনস্বীকার্য। তবে আপনার মতো এত খুঁজে খুঁজে ডাটা কালেকশন সাধারণত আমি করিনা, চাইনা, পারিনা, সময়ও পাইনা। সেই ক্ষেত্রে আপনি বস। শুভ ব্লগিং।

যা হোক আপনার ভয়ংকর রি-অ্যাকশন আমার আস্থা বাড়িয়ে দিয়েছে বলে মনে হচ্ছে। তবে মেটা লেভেলের প্রশ্ন গুলোর উত্তর পেলে আরো ভাল লাগবে।

৪৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:১০

হাঁড়িচাচা বলেছেন: ধন্যবাদ অসাধারন পোস্টটির জন্য। কেমন শ্রম দিতে হয়েছে এই পোস্টের জন্য কিছুটা হলেও আন্দাজ করতে পারছি। সরাসরি প্রিয়তে।

http://www.answering-christianity.com/ac.htm
এই লিন্কটা কাজ করছে না।

৪৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:২০

হাঁড়িচাচা বলেছেন: ঠিক বুঝতে পারছি না। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, ফায়ারফক্স, ক্রোম কোনটাতেই ওপেন হচ্ছে না।

৫০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:০১

শাহাদাত রুয়েট বলেছেন: বাংলাদেশেরটা হলো:
http://www.al-ihsan.net

৫১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:০১

শাহাদাত রুয়েট বলেছেন: বাংলাদেশেরটা হলো:
http://www.al-ihsan.net

৫২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:০৬

১১স্টার বলেছেন: ইসলাম নিয়ে নেটে যে বাড়াবাড়ি হয় সেটা কি ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি নয় যেটা ইসলাম ধর্মে সরাসরি নিষিদ্ধ।

৫৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:১৮

মৃতস্বর বলেছেন: অনেক প্রয়োজনীয় পোস্ট। আপনার পোস্টগুলো অনুপ্রাণিত করে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

৫৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:০০

মেসবাহ বলেছেন: মারাত্বক... সাইট গুলো বুকমার্ক করে রাখব, যাতে অন্তত পরবর্তিতে কখনো ঢুকলে বুঝতে পারি কোথায় ঢুকছি। ধন্যবাদ পোস্টটির জন্যে।

৫৫| ২৫ শে জুন, ২০১১ রাত ১০:১৭

বিভ্রান্ত_পথিক বলেছেন: ভাই http://www.islamhouse.com সাইটা দেখুন তো ভালইতো মনে হয়

৫৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ৮:৪৩

কাঙাল বলেছেন: খুবই কষ্ট করেছেন দেখছি ভাই। অনেক কাজে লাগবে। ধন্যবাদ

তবে আমার মনে হয় মুসলমানদের ধ্বংস মুসলমানরাই করবে। ইহুদি নাসারাদের দরকার হবে না।

যেমন আওযামী লীগের ধ্বংস আওয়ামী লীগই করবে, বিএনপির দরকার পড়বে না

৫৭| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১২:৪০

শরীফ িবিড বলেছেন: আল্লহকে মাবুদ এবং মুহাম্মাদকে(স) রাসূল হিসেবে মেনে নিলেই আমরা তাকে অন্তত মুসলিম হিসেবে মেনে নেব এবং ভাই ভাবব। বাকি দায়িত্ব আল্লাহ-র উপর ছেড়ে দিন। হোক সে শিয়া-সূন্নী বা অন্যকিছু।

৫৮| ০৬ ই জুন, ২০১২ ভোর ৪:০০

রুদ্র ছায়া বলেছেন: প্রয়োজনীয় পোস্ট

৫৯| ০২ রা মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯

মোঃ নুরুল আমিন বলেছেন: ভাল কাজ করেছেন

৬০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩১

ূথ‚ত্য বলেছেন: ভাই, আপনি ওয়েব সাইটের কালেকশন দিলেতো বোঝা যাবে না কোনটা সঠিক আর কোনটা বেঠিক। কোন ওয়েবসাইট ইসলাম বিরোধী হলে আপনি স্পষ্ট করে নি্দিষ্ট করে বলেন কোন ওয়েব সাইটের কোন কোন কথা ঈসলাম বিরোধী এবং তা কেন?

৬১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: প্রিয়তে ...

৬২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৯

রেজওয়ান26 বলেছেন: খুব ভালো উদ্যোগ। আপনার লেখা গুলো আমি কপি করে রাখতে চাই।