নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগের স্বত্বাধিকারী সামিয়া

সামিয়া

Every breath is a blessing of Allah.

সামিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

অস্তিত্বে মিশে যাওয়া প্রতিদিনের পরাজয়

১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫



সারাদিন কেটে গেলো একটা ফুল ও বিক্রি হলনা ওরা হতাশায় পাশ ফিরে এদিক ওদিক দেখতে থাকে।
দেখতে থাকে দেখতে থাকে, দেখতে থাকে দামী গাড়ী, গাড়ীর জানালার গ্লাস, গ্লাসের ভেতরের মানুষ, ভেতরের মানুষের ভেতর দেখতে চায় ওরা! অসম্ভব চাওয়া!

ওরা দেখতে চায় কোমল হৃদয়! ভালবাসাময় পৃথিবী, এক চিলতে হাসি আর দশ টাকা।
একটি গোলাপের দাম দশ টাকা। একটি গোলাপের তোরা কিনলে সব মিলে পঞ্চাস টাকা, তখন কিন্তু সাথে দুইটা ফুল ফ্রি থাকবে! কেউ তো নেবে! সকাল থেকে কিচ্ছু খাওয়া হয়নি!!
কেউ নেবেনা??

সুমন যেখানটায় দাঁড়িয়ে সেখান থেকে রাস্তার এপার ওপাড় সবটা দেখা যায়, কটকটে রোদ, ব্যস্ত মানুষ, পাবলিক বাস, লাফঝাপ করে মধ্যবিত্তের ওঠানামা! পত্রিকা কিংবা রুমালের ফেরিওয়ালা,
সব দেখা যায়।

মাথা ঝিম ঝিম করে, খানিকটা গা গুলিয়ে ওঠে, কিছু একটা খাওয়া দরকার! অন্তত পানি!
চারদিকে খা খা মরুভুমি! কোথাও পানি নেই! যখন যা দরকার হয় তখন তা কিছুতেই পাওয়া যাবেনা, পানি তো না-ই-না। পানিকে এত্ত সস্তা মনেহয়!! আশেপাশে পানির ফেরিওয়ালা আছে, সেই পানি মহা মূল্যবান! সেই পানি সুমনের সাধ্যের বাইরে, লেকের পাড়ে ওয়াসার একটা ট্যাপের কল বসানো আছে! কিন্তু দূর!
সবকিছু দূর, চাইলেই পায়ের তলায় মাটি পাওয়া যাবেনা!! পাওয়া যাবে পাথর, পাওয়া যাবে ছাইপাঁশ ময়লা, পাওয়া যাবে কণ্টক! কঠিন কণ্টক সরাসরি পায়ে ঢুকে এফোঁড় ও ফোড় করে দেয়া কণ্টক।
এসবই তো হয়।
এগুলো খুব সিম্পল ব্যাপার!!

খোকন হাসে; দূর থেকে দুজন দুজন কে দেখে, দেখে বিরক্ত হয়, দুজনের হাতেই ফুল, ফুলের গন্ধ নেই, বর্ণ নেই, কোন সৌন্দর্য নেই, কিচ্ছু নেই, কিছু টাকা দরকার, কিছু একটা খাওয়া চাই।
প্রচণ্ড তাপে রাস্তার পিচ গলে গলে যাচ্ছে অতিষ্ঠ শকুনের চোখের মত ওরা পূর্ণ দৃষ্টি মেলে গাড়ির সামনে ঝাঁপিয়ে পড়ে! দুটা ফুল বিক্রি করতেই হবে, এখন! এক্ষুনি!
পানি!
সুমন তাকায় সবখানে গাঁ গুলানো ভাব, মাথা ঝিম ঝিম! তৃষ্ণার্ত কংক্রিট।

ফুলগুলো আর বিক্রি হয়না, ওগুলো রোদের তাপে স্নিগ্ধতা হারিয়ে ঢলে পড়েছে সেই কখন!!
মেয়েটি ফুলগুলো ফিরিয়ে দিয়ে চলে যায়!
ওরা চারপাশে তাকায় এখন আর আশা নেই, রাগ নেই, ক্ষুধা নেই তৃষ্ণা নেই, দেয়ালে দেয়ালে অন্ধকার, ওরা অন্ধকার দেখে, অন্ধকারের নিয়ম দেখে, নিয়মের শেষ পরিনতি দেখে।দেখতে দেখতে কংক্রিটের সাথে মিশে যায়, মিশে যায় জীবনের সকল অক্ষমতা গুলোও।।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বড় কষ্টের জীবন ওদের
ভাল্লাগে না কিছুই :(

১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪

সামিয়া বলেছেন: হুম!! ওদের জন্য যদি কিছু করতে পারতাম!

২| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পথ শিশুদের কথা আমরা তেমন ভাবিনা। সরকারে পক্ষ থেকেও হয়তো অল্প কিছু কার্যক্রম করা হয় যা অতি নগন্য।
লেখাটি পড়ে কেমন মন খারাপ হয়ে গেল।

১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৬

সামিয়া বলেছেন: নিজের সাধ্যমত যতটুকু সাহায্য করা যায় আমাদের সেই চেষ্টা করতে হবে ভাই।
ধন্যবাদ।।

৩| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪

বিজন রয় বলেছেন: কখনো কখনো মানুষ জীবনের সুন্দর যুদ্ধে সময় অতিবাহিত করে।
আমি তাদের দলে।

১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫

সামিয়া বলেছেন: আমিও আমিও!!
ধন্যবাদ,

৪| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৬

বিজন রয় বলেছেন: আমার কাছে সুন্দর যুদ্ধ হলো............... আপনার বলা..........ওরা চারপাশে তাকায় এখন আর আশা নেই, রাগ নেই, ক্ষুধা নেই তৃষ্ণা নেই, দেয়ালে দেয়ালে অন্ধকার, ওরা অন্ধকার দেখে, অন্ধকারের নিয়ম দেখে, নিয়মের শেষ পরিনতি দেখে।দেখতে দেখতে কংক্রিটের সাথে মিশে যায়, মিশে যায় জীবনের সকল অক্ষমতা গুলো ও।।

১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৫০

সামিয়া বলেছেন: হুম একটা সময় সকল চেষ্টা ব্যর্থ হয়, শান্তনা থাকে শুধু চেষ্টাটুকু। কিংবা সুন্দর যুদ্ধটুকু।
অনেক ভাললাগলো আমার কথা গুলো অনুধাবন করতে দেখে।
ভালো থাকবেন।

৫| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খুবই আবেগপ্রবল লেখনি। সবচেয়ে দুঃখচাপা মানুষগুলোর জীবন গতি ফুটিয়ে তুলেছেন আপু। কৃতজ্ঞতা আপনার মমতাময় লেখায়।

আমরা সারাদিন কতটাকা কতভাবে খরচ করি, কাজ অকাজের শেষ নেই, মনের খেঁয়ালেই পার করে দেই সময়-টাকা! অথচ, রাস্তার পাশে পড়ে থাকা ক্ষুধার্ত মুখটির দিকে ফিরে তাকাতে আমাদের মনোসংকোচ!! পকেট থেকে এগারো টাকা বেরকরে একটা বেনসন সহজেই জ্বালিয়ে দিই কিন্তু দশটি টাকা সেই ক্ষুধাতুর মানুষটির হাতে তুলে দিতে কেমন হাত আটকে যায়। জনমদুখি পথশিশুদের একবেলা ভালোমন্দবোধ আমারা বিবেচনা করিনা কেউই। তারা ফুল পানি নিয়ে ঘুরে বেড়ায় পথে পথে, প্রতীক্ষিত চোখ ঘুরে জনেজনে, কেউ তাদের প্রয়োজনীয়তা ভাবে না! ভাবে অযথা ফুল পানি কেন কিনবো!! একবারও ভেবে দেখিনা কিছু টাকা না হয় অপ্রয়োজনীয় জিনিশ কিনেই যাক না, যদি পথশিশুটির মুখে কিছু খাদ্য উঠে তো!!! বড় স্বার্থপর আমরা মানুষ জাতি!!!

আপনার পোষ্টটি অনেক ভালো লাগলো আপু। আবারো কৃতজ্ঞতা। শ্রদ্ধা আপনার মনে।

১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:০২

সামিয়া বলেছেন: আপনি তো আমার থেকে আরও বেশি সুন্দর কথা বললেন , বেশ গুছিয়ে বলেছেন, আমরা যতটুকু পারি যেভাবে পারি যদি ওদের সাহায্য করতে চেষ্টা করতে হবে।
এত ভালো কথা গুলো বলার জন্য আমিও কৃতজ্ঞতা জানাই ভাই, ভালো থাকবেন।।

৬| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:০৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: প্রতিউত্তরে কৃতজ্ঞতা আপু।

হ্যা, আমাদের উচিৎ পথ-শিশু, ক্ষুধান্বিত ভাসমান মানুষদের প্রতি সামান্য হলেও সহযোগিতার হাত বাড়ানো।

গত দুই বছর আগে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভাসমান মানুষদের পুনর্বাসন করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী মহোদয়কে, তারও কোন অগ্রগতি দেখিনি!!!

আপনার পোষ্টটি পেয়ে ভালো লাগলো, আমাদের এদের নিয়ে আরও লেখালেখি করা উচিৎ।

শুভকামনা জানবেন আপু।

১৫ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩

সামিয়া বলেছেন: আবারো অনেক অনেক ধন্যবাদ।। সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন।।

৭| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:১৫

আওরঙ্গজেব চৌধুরী রিফাত বলেছেন: আমরা তরুণেরা চাইলে অনেক কিছুই করতে পারি। ওই যে পথ শিশুরা অনিরাপদ ভাসমান জীবন কাটায়, খোজ নিলে দেখা যাবে এরা সবাই বস্তির সন্তান। এদের প্রধান সমস্যা আর্থিক। আমাদের য্বটা করতে হবে সেটা হল ওদের জন্য অর্থের বিনিময়ে শিক্ষার ব্যবস্থা লরতে হবে। অর্থাৎ ওরা আমাদের শিক্ষালয়ে পড়বে, বিনিময়ে ওদের খাওয়া পড়ার ব্যবস্থা করা হবে। সম্পুর্ণ ব্যবস্থাটা হবে ওদের এটেন্ডেন্সের উপর ভিত্তি করে। অনেকেই ভাবছেন, এই খাওতা পড়ার টাকা কোত্থেকে আসবে? এটা আসবে জনসাধারণের পকেট থেকে। বিভিন্ন দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলো কিভাবে চলে? এটাও একটা দাতব্য প্রতিষ্টান হিসেবে ধরে নিন না! সমাজে খারাপ মানুষের ভিড়েও কিছু দয়ালু মানুষ থাকেন যারা এই সব কাজের সহায়তায় এগিয়ে আসেন। আমরা ফেসবুক, ব্লগ, ইউটউবে যদি প্রচারণা চালাই, ক্যাম্পিং শুরু করি তাহলে কিছু না কিছু তো হবেই। অনলাইনে আমরা কত সময়ই তো নষ্ট করি। এই সময়টুকু যদি এই শিশুগুলোর জন্য কাজে লাগাই তবে এরাই দেশের অমুল্য সম্পদ উঠবে।

১৫ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫

সামিয়া বলেছেন: চমৎকার আইডিয়া ডিয়ার আওরঙ্গজেব চৌধুরী রিফাত , এত ভালো ভালো আইডিয়া শুনে মনটা অনেক ভাললাগছে, আসলেই সবাই এগিয়ে এলে ওদের জীবনটা অনেক সুন্দর করা সম্ভব হবে আর অবশ্যই ওরা হয়ে উঠবে দেশের সম্পদ।।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ।।

৮| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:২৭

প্রামানিক বলেছেন: ওদেরকে সহযোগীতা করা দরকার

১৫ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬

সামিয়া বলেছেন: হুম।।
অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।।

৯| ১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: নিয়মের শেষ পরিনতি দেখে। এই পরিণতি দেখার জন্যই বোধহয় ওদের এই জীবন!!

খুব কষ্ট লাগে!

১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫

সামিয়া বলেছেন: হুম সেটাই।। ধন্যবাদ ধ্রুবক আলো ।।

১০| ১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: ইতি সামিয়া ,





মানবিক একটি অনুভব ।
ফুল বিক্রেতা টোকাইদের কথা বললেও ছবিটা কিন্তু মানান সই হয়নি । অবশ্য পরাজিত মানুষের মুখ হয়েছে । সুন্দর চেষ্টা ।

প্রসঙ্গতই আপনার লেখার সাথে যায়, আমার এমন একটি কবিতার কিছু লাইন তুলে দিলুম । ইতি সামিয়া ,

....আমি যে এর বেশী ফুল চিনিনে ! কি থাকে তাদের নাম !
কি রঙ, কি খায় তারা, স্কুলে যায় ?
বাগানের মালীর মতো পায় মায়ের আদর ?
আমি যে শুধু পথের ফুল চিনি
রাস্তার পাদানীতে ফুটে থাকা
হলুদ জবা, ঘেঁটু ফুল
রঙহীন সাদাসাদা কামিনী-বকুল ।
ওরা হাসে কাঁদে খেলে
ধীরে ধীরে ফোঁটে যেমন তোমার ফুল, বাগানের ।


১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

সামিয়া বলেছেন: খুব সুন্দর কবিতা অনেক ধন্যবাদ । ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।।
আমি আসলে (ওরা চারপাশে তাকায় এখন আর আশা নেই, রাগ নেই, ক্ষুধা নেই তৃষ্ণা নেই, দেয়ালে দেয়ালে অন্ধকার, ওরা অন্ধকার দেখে, অন্ধকারের নিয়ম দেখে, নিয়মের শেষ পরিনতি দেখে।দেখতে দেখতে কংক্রিটের সাথে মিশে যায়, মিশে যায় জীবনের সকল অক্ষমতা গুলোও।।) এই কয়টি লাইনের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কভার ছবি সিলেক্ট করেছিলাম।।
আপনার ছবিটি অসাধারণ এই ছবিত ফটোগ্রাফার শখের ছবিয়াল গ্রুপে প্রথম ছবিটি প্রকাশ করে, পড়ে অবশ্য এরকম কনসেপ্টে অনেকে অনেক ছবি তুলেছে।

১১| ১৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:০৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আবেগী লেখনীতে +++। আর এই লাইনটুকুর জন্য বিশেষ ভাললাগাঃ দেখতে থাকে দেখতে থাকে, দেখতে থাকে দামী গাড়ী, গাড়ীর জানালার গ্লাস, গ্লাসের ভেতরের মানুষ, ভেতরের মানুষের ভেতর দেখতে চায় ওরা! অসম্ভব চাওয়া!

১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৫০

সামিয়া বলেছেন: এইতো কদিন আগের কথা আমি সি,এন,জিতে বসে আছি বাংলামোটর সিগনা্লে, সেখানে একজন এলো আমার সিএনজির কাছে, ফুল সাধল, কিনতে বলল, প্রচণ্ড রোদ, ফুল গুলো নেতিয়ে আছে, মুখের দিকে তাকালাম চেহারা মলিন, ওকে কিছু টাকা দিলাম বললাম ফুল দিতে হবেনা, হাতে টাকা নিয়ে বলল আপু স্যামনের ওই গাড়ির লোক কি করছে দেহেন হাত বাড়িয়ে ধরল হাতের আঙ্গুল কয়টি ফোলা, বললাম কি হয়েছে? জানালো ও ফুল বিক্রির জন্য গ্লাসে হাত রেখে যখন রিকুয়েস্ট করছিলো তখন গাড়ির গ্লাস বন্ধ করে দিয়েছে ও হাত সরাতে না সরাতেই এই কাণ্ড।।
খারাপ লেগেছিল শুনে।।
যাই হোক আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সবসময়।

১২| ১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মানুষ যে মানুষ এই বোধকেই নিহত হতে দেখি
বানিজ্যে, লোভে, প্রতিযোগীতায় কর্পোরেট চেতনায়
সেখানে শুধূ টিকে থাকা
পাশবিক হিংস্রতায় অস্তিত্বের দোহাই দিয়ে-
অথচ বেঁচে থাকতে কত অল্পই না প্রয়োজন!

একটু নীল হাওয়া কেড়ে নিলে!
তৃষ্ণায় এক ফৌটা জল
বিত্তবিলাসের অহংকার গুড়িয়ে যায়
টাইলসের মোড়ানো হাই কমোডে
আর বস্তির চটের ঢাকুনিতে- অনুভব একই!

কোন অহংকারে হে নির্বোধ -
কুচলে দাও মানবতা?


++++


১৮ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬

সামিয়া বলেছেন: অসাধারন কবিতাটির জন্য অনেক ভাল লাগা। ভাল থাকুন।

১৩| ১৮ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মান উত্তীর্ণ গল্প। পাঠ্য পুস্তকে স্থান পেলে জাতির মঙ্গল হবে। যাদের কষ্টের অনুভুতি নেই। তারা এ গল্পের মাধ্যমে কষ্ঠের অনুভুতি কি জিনিস তা’ শিখতে পারবে।

১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫৫

সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ, আপনার এই কথা গুলো আমার আগামীর শ্রেষ্ঠ অনুপ্রেরনা।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.