নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কি অদ্ভুদ! কি অদ্ভুদ এক মেয়ে! ঠিক ভেবে বলা যাবেনা। যা বলতে হবে ঘোরের মধ্যে। মানুস ভেবে চিন্তে সৌন্দর্যকে উপভোগ বা গ্রহণ কিছুই করতে পারেনা। আমিও এই হিসাবের বাইরে না। মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে আছি তার দিকে। চোখ নির্দিষ্ট সময় পরপর পলক ফেলছে না। হৃদয়ের স্পন্দন হের ফের হলেও মারা যাচ্ছি না। মৃত্যুও হয়ত করুনা করে সময় ভিক্ষা দিচ্ছে মেয়েটিকে দেখব বলে। চোখের দিকে তাকাতেই মনে হল যেন আমি গহিন অরন্নে হারিয়ে গেছি। পাপড়ি গুলোকে মনে হচ্ছিল ময়ূরের পালক। যখন পলক ফেলছে তখন যেন সারা বিশ্ব দুটি চোখ হয়ে তাকিয়ে দেখছে। সে কি অপরুপ সৌন্দর্য, না দেখে বোঝা কঠিন। আমার বেলায়ও কঠিন। তাই অনন্যার রুপ কতটা ফুটে উঠেছে তা নিয়ে আমি যথেষ্ট সন্দিহান, অনিশ্চিত। আমি যদি চিত্রশিল্পী হতাম তবে খানিকটা সম্ভাবনা ছিল। মুখখানি দেখতে গোলগাল, হালকা ফর্সা। ঠোঁট দুটো কিঞ্চিত কালো। তবুও তাকে বেশ মানিয়েছে। মজার ব্যাপার হল মেয়েটা রোগা না। রিক্সায় বসলে তেমন কোন জায়গা ফাকা থাকার কথা না। তবে খানিকটা কঠোর। কত্রিত্ত নেওয়ার ভাবটা একটু বেশি। এ ধরনের মেয়েদের ভেতরতা অবশ্য নরম হয়। নিজেদের অবস্থান টিকিয়ে রাখার জন্য একটু ভাব ধরে থাকে আর কি! সময় মত সামলে নেওয়া অসম্ভব কিছু না।
হটাত আম্মা ডেকে উঠলো, ‘ কিরে ওঠ ওঠ, ঘুমের ঘোরে কী সব আবোলতাবোল বলছিস’
সত্যি ! এমন মেয়েকে ঘোরের মধ্যে দেখাটাও সস্তির, আনন্দের। হে তৃণা! তুমি আমার ভাবনায় এসো বারবার।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৬
সাজ্জাদ হৃদয় বলেছেন: হাহাহাহাহা.....only ঘোর is real.....
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০২
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: ভাল কিছুর ঘোরে ছিলেন।